এম এম মুজাহিদ উদ্দীন

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মাহমুদুল আলম পলাশ। তিনি ৪৩তম বিসিএসে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় কিছু বন্ধুকে দেখতাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষ থেকে বিসিএসের পড়াশোনা করত, কোচিংও করত। আমি ওতটা সিরিয়াস ছিলাম না। অনার্স লাইফে ছিলাম ব্যাকবেঞ্চার। অনার্স পাস করার পর মূলত বিসিএসের প্রতি আকৃষ্ট হই।
বিসিএসের যাত্রা শুরু হয় আমার ৪১তম বিসিএস দিয়ে। অ্যাপিয়ার্ড দিয়ে আবেদন করেও সেই বিসিএসের প্রিলিমিনারি পাস করেছিলাম, কিন্তু লিখিত পরীক্ষার সময় আমার মাস্টার্সের ফাইনাল পরীক্ষাও চলছিল। মাস্টার্স পরীক্ষার জন্য ৪১তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রথম দুটো বিষয়ে অংশগ্রহণ করে বাকিগুলো বাদ দিয়েছিলাম।
মাস্টার্স শেষ করার পরেই মূলত ৪৩তম বিসিএস নিয়ে সিরিয়াসলি পড়াশোনা করেছি। তবে প্রিলিমিনারির জন্য নতুন করে পড়তে হয়নি। ৪১তম বিসিএসের সময় যে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম, তাতেই কাজ হয়েছে। সেই সময় কোভিড-১৯-এর প্রভাবে লকডাউন শুরু হলে চার-পাঁচ মাস বাড়ি গিয়ে ছিলাম এবং এই সময়টা ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছিলাম।
প্রিলিমিনারির ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্যের বিগত বছরের প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে পড়েছিলাম। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে যেসব কবি-সাহিত্যিক থেকে নিয়মিত প্রশ্ন হয়, তার একটা তালিকা করেছিলাম। প্রায় ৪০ জন সাহিত্যিকের জীবনী ও সাহিত্য কার্যাবলি খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করেছিলাম, যেটি প্রিলিমিনারি এবং লিখিত উভয় ক্ষেত্রেই অনেক সহায়ক হয়েছে। ইংরেজির ক্ষেত্রে আগের জানা গ্রামার থেকেই কাজ হয়ে গেছে, শুধু বিগত বছরের প্রশ্নগুলো অনুশীলন করেছি।
লিটারেচার অংশের জন্য বাজারের একটি ডাইজেস্ট থেকে পড়েছি। এলিজাবেথান পিরিয়ড, রোম্যান্টিক পিরিয়ড আর ভিক্টোরিয়ান পিরিয়ড ভালোমতো জানা থাকলেই ৬০-৭০ শতাংশ প্রশ্নের উত্তর পারা যায়। প্রিলিতে দু-তিনটি কোটেশন আসে। এ ক্ষেত্রে শুধু বিখ্যাত যেমন—উইলিয়াম শেক্সপিয়ার, জন কিটস, পিবি শেলি—এ রকম কয়েকজনের কোটেশন মুখস্থ করেছিলাম এবং ৪১, ৪৩, ৪৪, ৪৫তম প্রিলিমিনারি অভিজ্ঞতায় দেখেছি, প্রতিবারই একটা করে শিওর কমন পেতাম।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির প্রিলিমিনারির জন্য বাজারের প্রচলিত গাইড বই পড়েছি। বিগত বছরে আসা প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে মাথায় রেখেছি। বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী হওয়ায় বিজ্ঞানের বিষয়ে তেমন কষ্ট করতে হয়নি। প্রিলিমিনারি গণিত ও মানসিক দক্ষতার জন্য শুধু বিগত বছরের প্রশ্ন অনুশীলন করেছি।
৪৩তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দিয়ে রেজাল্ট পাওয়া পূর্ববর্তী সময়ে অল্প অল্প করে লিখিতের পড়াশোনা করেছি। তবে এই সময়টায় আমি ভোকাবুলারি পড়েছি খুব ভালো করে, যেটি আমার লিখিত পরীক্ষায় অনেক হেল্প করেছে। এ ছাড়া কী পড়া লাগবে আর কী পড়া লাগবে না, তার একটা তালিকা করেছি। যাই হোক, পরীক্ষার জন্য নিয়মিত পত্রিকা পড়তাম।
দিনের শুরুতেই এক-দুই ঘণ্টা পত্রিকার পেছনে ব্যয় করতাম। এ ছাড়া আউট বই (গল্প, উপন্যাস, ফিকশন, নন-ফিকশন) পড়ার অভ্যাস ছিল অনেক। এগুলোও কাজে দিয়েছে বেশ। ইংরেজি পরীক্ষায় ভালো ভোকাবুলারি জানা থাকায় তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় একমাত্র ইংরেজি এক্সামেই পর্যাপ্ত টাইম পাওয়া যায়। কাজেই ইংরেজি রচনায়ও আমি ডেটা, কোটেশন ব্যবহার করেছি ইচ্ছেমতো।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক পরীক্ষায় প্রতিটি প্রশ্নের শুরুতে ও শেষে একটি ভূমিকা ও উপসংহার রাখার চেষ্টা করেছি। এর সঙ্গে সম্পর্কিত কোটেশন, বিভিন্ন গুণীজনের উক্তি, পত্রিকার রিপোর্ট যুক্ত করেছি। বলা বাহুল্য, আমি পরীক্ষায় ডেটার চেয়ে কোটেশন, উক্তি বেশি ব্যবহার করেছি। কারণ, আমার কাছে মনে হয় ডেটা মনে রাখার চেয়ে কোটেশন বা উক্তি মনে রাখা অধিকতর সহজ।
বিজ্ঞান আর গণিত পরীক্ষা খুব ভালো হয়েছিল। যেহেতু বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলাম আর টিউশনও করাতাম, কাজেই এ বিষয়গুলোতে তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার যখন ফল পেলাম, তখন আমি ব্যাংকের চাকরি করে ভাইভার জন্য খুব বেশি প্রস্তুতি নিতে পারিনি।
এত অল্প সময়ের জন্য কী কী পড়ব, তা নিয়ে দোটানায় পড়লাম। দোটানা থেকে উদ্ধার করল ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি। কারণ ভাইভা অভিজ্ঞতাগুলো জানলে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কেও ভালো ধারণা পাওয়া যায়। কাজেই এই বই দিয়েই বিসিএস ভাইভার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি। এ ছাড়া নিজের একাডেমিক বিষয়, চলতি ইস্যু—এগুলো যতটা পারি নিজের মতো করে ঝালাই করেই ভাইভা বোর্ডে গিয়েছিলাম। ভাইভা বোর্ডে ৩০-৩৫ মিনিটের মতো ছিলাম। সমসাময়িক থেকে শুরু করে আমার প্রথম ও সেকেন্ড চয়েজ কাস্টমস ও ট্যাক্স ক্যাডার রিলেটেড প্রশ্ন ছিল। বেশ কিছু এনালাইটিক্যাল প্রশ্ন ছিল।
শ্রদ্ধেয় বোর্ড চেয়ারম্যান স্যার আমাকে একটি জোক্স বলতে বলে নিজেও একটি জোক্স শুনিয়েছিলেন। বোর্ডে পুরোটা সময়ই নির্ভীক থাকার চেষ্টা করেছি, সব প্রশ্নের উত্তর পারিনি, নিজের মতো করে উত্তর করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু সেরকম নার্ভাস ফিল করিনি। এটিই বোধ হয় সবচেয়ে বেশি কাজে দিয়েছিল ভাইভায়। ভাইভায় বোধ হয় ভালো নম্বরই পেয়েছি, কারণ নিজের প্রথম পছন্দের কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ ক্যাডারেই সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি। সামনে এখন অনেকটা পথ। এই পথে দেশমাতৃকার যোগ্য সন্তান হিসেবে দেশসেবায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার চেষ্টাটাই থাকবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মাহমুদুল আলম পলাশ। তিনি ৪৩তম বিসিএসে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় কিছু বন্ধুকে দেখতাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষ থেকে বিসিএসের পড়াশোনা করত, কোচিংও করত। আমি ওতটা সিরিয়াস ছিলাম না। অনার্স লাইফে ছিলাম ব্যাকবেঞ্চার। অনার্স পাস করার পর মূলত বিসিএসের প্রতি আকৃষ্ট হই।
বিসিএসের যাত্রা শুরু হয় আমার ৪১তম বিসিএস দিয়ে। অ্যাপিয়ার্ড দিয়ে আবেদন করেও সেই বিসিএসের প্রিলিমিনারি পাস করেছিলাম, কিন্তু লিখিত পরীক্ষার সময় আমার মাস্টার্সের ফাইনাল পরীক্ষাও চলছিল। মাস্টার্স পরীক্ষার জন্য ৪১তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রথম দুটো বিষয়ে অংশগ্রহণ করে বাকিগুলো বাদ দিয়েছিলাম।
মাস্টার্স শেষ করার পরেই মূলত ৪৩তম বিসিএস নিয়ে সিরিয়াসলি পড়াশোনা করেছি। তবে প্রিলিমিনারির জন্য নতুন করে পড়তে হয়নি। ৪১তম বিসিএসের সময় যে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম, তাতেই কাজ হয়েছে। সেই সময় কোভিড-১৯-এর প্রভাবে লকডাউন শুরু হলে চার-পাঁচ মাস বাড়ি গিয়ে ছিলাম এবং এই সময়টা ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছিলাম।
প্রিলিমিনারির ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্যের বিগত বছরের প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে পড়েছিলাম। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে যেসব কবি-সাহিত্যিক থেকে নিয়মিত প্রশ্ন হয়, তার একটা তালিকা করেছিলাম। প্রায় ৪০ জন সাহিত্যিকের জীবনী ও সাহিত্য কার্যাবলি খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করেছিলাম, যেটি প্রিলিমিনারি এবং লিখিত উভয় ক্ষেত্রেই অনেক সহায়ক হয়েছে। ইংরেজির ক্ষেত্রে আগের জানা গ্রামার থেকেই কাজ হয়ে গেছে, শুধু বিগত বছরের প্রশ্নগুলো অনুশীলন করেছি।
লিটারেচার অংশের জন্য বাজারের একটি ডাইজেস্ট থেকে পড়েছি। এলিজাবেথান পিরিয়ড, রোম্যান্টিক পিরিয়ড আর ভিক্টোরিয়ান পিরিয়ড ভালোমতো জানা থাকলেই ৬০-৭০ শতাংশ প্রশ্নের উত্তর পারা যায়। প্রিলিতে দু-তিনটি কোটেশন আসে। এ ক্ষেত্রে শুধু বিখ্যাত যেমন—উইলিয়াম শেক্সপিয়ার, জন কিটস, পিবি শেলি—এ রকম কয়েকজনের কোটেশন মুখস্থ করেছিলাম এবং ৪১, ৪৩, ৪৪, ৪৫তম প্রিলিমিনারি অভিজ্ঞতায় দেখেছি, প্রতিবারই একটা করে শিওর কমন পেতাম।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির প্রিলিমিনারির জন্য বাজারের প্রচলিত গাইড বই পড়েছি। বিগত বছরে আসা প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে মাথায় রেখেছি। বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী হওয়ায় বিজ্ঞানের বিষয়ে তেমন কষ্ট করতে হয়নি। প্রিলিমিনারি গণিত ও মানসিক দক্ষতার জন্য শুধু বিগত বছরের প্রশ্ন অনুশীলন করেছি।
৪৩তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দিয়ে রেজাল্ট পাওয়া পূর্ববর্তী সময়ে অল্প অল্প করে লিখিতের পড়াশোনা করেছি। তবে এই সময়টায় আমি ভোকাবুলারি পড়েছি খুব ভালো করে, যেটি আমার লিখিত পরীক্ষায় অনেক হেল্প করেছে। এ ছাড়া কী পড়া লাগবে আর কী পড়া লাগবে না, তার একটা তালিকা করেছি। যাই হোক, পরীক্ষার জন্য নিয়মিত পত্রিকা পড়তাম।
দিনের শুরুতেই এক-দুই ঘণ্টা পত্রিকার পেছনে ব্যয় করতাম। এ ছাড়া আউট বই (গল্প, উপন্যাস, ফিকশন, নন-ফিকশন) পড়ার অভ্যাস ছিল অনেক। এগুলোও কাজে দিয়েছে বেশ। ইংরেজি পরীক্ষায় ভালো ভোকাবুলারি জানা থাকায় তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় একমাত্র ইংরেজি এক্সামেই পর্যাপ্ত টাইম পাওয়া যায়। কাজেই ইংরেজি রচনায়ও আমি ডেটা, কোটেশন ব্যবহার করেছি ইচ্ছেমতো।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক পরীক্ষায় প্রতিটি প্রশ্নের শুরুতে ও শেষে একটি ভূমিকা ও উপসংহার রাখার চেষ্টা করেছি। এর সঙ্গে সম্পর্কিত কোটেশন, বিভিন্ন গুণীজনের উক্তি, পত্রিকার রিপোর্ট যুক্ত করেছি। বলা বাহুল্য, আমি পরীক্ষায় ডেটার চেয়ে কোটেশন, উক্তি বেশি ব্যবহার করেছি। কারণ, আমার কাছে মনে হয় ডেটা মনে রাখার চেয়ে কোটেশন বা উক্তি মনে রাখা অধিকতর সহজ।
বিজ্ঞান আর গণিত পরীক্ষা খুব ভালো হয়েছিল। যেহেতু বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলাম আর টিউশনও করাতাম, কাজেই এ বিষয়গুলোতে তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার যখন ফল পেলাম, তখন আমি ব্যাংকের চাকরি করে ভাইভার জন্য খুব বেশি প্রস্তুতি নিতে পারিনি।
এত অল্প সময়ের জন্য কী কী পড়ব, তা নিয়ে দোটানায় পড়লাম। দোটানা থেকে উদ্ধার করল ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি। কারণ ভাইভা অভিজ্ঞতাগুলো জানলে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কেও ভালো ধারণা পাওয়া যায়। কাজেই এই বই দিয়েই বিসিএস ভাইভার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি। এ ছাড়া নিজের একাডেমিক বিষয়, চলতি ইস্যু—এগুলো যতটা পারি নিজের মতো করে ঝালাই করেই ভাইভা বোর্ডে গিয়েছিলাম। ভাইভা বোর্ডে ৩০-৩৫ মিনিটের মতো ছিলাম। সমসাময়িক থেকে শুরু করে আমার প্রথম ও সেকেন্ড চয়েজ কাস্টমস ও ট্যাক্স ক্যাডার রিলেটেড প্রশ্ন ছিল। বেশ কিছু এনালাইটিক্যাল প্রশ্ন ছিল।
শ্রদ্ধেয় বোর্ড চেয়ারম্যান স্যার আমাকে একটি জোক্স বলতে বলে নিজেও একটি জোক্স শুনিয়েছিলেন। বোর্ডে পুরোটা সময়ই নির্ভীক থাকার চেষ্টা করেছি, সব প্রশ্নের উত্তর পারিনি, নিজের মতো করে উত্তর করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু সেরকম নার্ভাস ফিল করিনি। এটিই বোধ হয় সবচেয়ে বেশি কাজে দিয়েছিল ভাইভায়। ভাইভায় বোধ হয় ভালো নম্বরই পেয়েছি, কারণ নিজের প্রথম পছন্দের কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ ক্যাডারেই সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি। সামনে এখন অনেকটা পথ। এই পথে দেশমাতৃকার যোগ্য সন্তান হিসেবে দেশসেবায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার চেষ্টাটাই থাকবে।
এম এম মুজাহিদ উদ্দীন

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মাহমুদুল আলম পলাশ। তিনি ৪৩তম বিসিএসে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় কিছু বন্ধুকে দেখতাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষ থেকে বিসিএসের পড়াশোনা করত, কোচিংও করত। আমি ওতটা সিরিয়াস ছিলাম না। অনার্স লাইফে ছিলাম ব্যাকবেঞ্চার। অনার্স পাস করার পর মূলত বিসিএসের প্রতি আকৃষ্ট হই।
বিসিএসের যাত্রা শুরু হয় আমার ৪১তম বিসিএস দিয়ে। অ্যাপিয়ার্ড দিয়ে আবেদন করেও সেই বিসিএসের প্রিলিমিনারি পাস করেছিলাম, কিন্তু লিখিত পরীক্ষার সময় আমার মাস্টার্সের ফাইনাল পরীক্ষাও চলছিল। মাস্টার্স পরীক্ষার জন্য ৪১তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রথম দুটো বিষয়ে অংশগ্রহণ করে বাকিগুলো বাদ দিয়েছিলাম।
মাস্টার্স শেষ করার পরেই মূলত ৪৩তম বিসিএস নিয়ে সিরিয়াসলি পড়াশোনা করেছি। তবে প্রিলিমিনারির জন্য নতুন করে পড়তে হয়নি। ৪১তম বিসিএসের সময় যে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম, তাতেই কাজ হয়েছে। সেই সময় কোভিড-১৯-এর প্রভাবে লকডাউন শুরু হলে চার-পাঁচ মাস বাড়ি গিয়ে ছিলাম এবং এই সময়টা ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছিলাম।
প্রিলিমিনারির ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্যের বিগত বছরের প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে পড়েছিলাম। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে যেসব কবি-সাহিত্যিক থেকে নিয়মিত প্রশ্ন হয়, তার একটা তালিকা করেছিলাম। প্রায় ৪০ জন সাহিত্যিকের জীবনী ও সাহিত্য কার্যাবলি খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করেছিলাম, যেটি প্রিলিমিনারি এবং লিখিত উভয় ক্ষেত্রেই অনেক সহায়ক হয়েছে। ইংরেজির ক্ষেত্রে আগের জানা গ্রামার থেকেই কাজ হয়ে গেছে, শুধু বিগত বছরের প্রশ্নগুলো অনুশীলন করেছি।
লিটারেচার অংশের জন্য বাজারের একটি ডাইজেস্ট থেকে পড়েছি। এলিজাবেথান পিরিয়ড, রোম্যান্টিক পিরিয়ড আর ভিক্টোরিয়ান পিরিয়ড ভালোমতো জানা থাকলেই ৬০-৭০ শতাংশ প্রশ্নের উত্তর পারা যায়। প্রিলিতে দু-তিনটি কোটেশন আসে। এ ক্ষেত্রে শুধু বিখ্যাত যেমন—উইলিয়াম শেক্সপিয়ার, জন কিটস, পিবি শেলি—এ রকম কয়েকজনের কোটেশন মুখস্থ করেছিলাম এবং ৪১, ৪৩, ৪৪, ৪৫তম প্রিলিমিনারি অভিজ্ঞতায় দেখেছি, প্রতিবারই একটা করে শিওর কমন পেতাম।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির প্রিলিমিনারির জন্য বাজারের প্রচলিত গাইড বই পড়েছি। বিগত বছরে আসা প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে মাথায় রেখেছি। বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী হওয়ায় বিজ্ঞানের বিষয়ে তেমন কষ্ট করতে হয়নি। প্রিলিমিনারি গণিত ও মানসিক দক্ষতার জন্য শুধু বিগত বছরের প্রশ্ন অনুশীলন করেছি।
৪৩তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দিয়ে রেজাল্ট পাওয়া পূর্ববর্তী সময়ে অল্প অল্প করে লিখিতের পড়াশোনা করেছি। তবে এই সময়টায় আমি ভোকাবুলারি পড়েছি খুব ভালো করে, যেটি আমার লিখিত পরীক্ষায় অনেক হেল্প করেছে। এ ছাড়া কী পড়া লাগবে আর কী পড়া লাগবে না, তার একটা তালিকা করেছি। যাই হোক, পরীক্ষার জন্য নিয়মিত পত্রিকা পড়তাম।
দিনের শুরুতেই এক-দুই ঘণ্টা পত্রিকার পেছনে ব্যয় করতাম। এ ছাড়া আউট বই (গল্প, উপন্যাস, ফিকশন, নন-ফিকশন) পড়ার অভ্যাস ছিল অনেক। এগুলোও কাজে দিয়েছে বেশ। ইংরেজি পরীক্ষায় ভালো ভোকাবুলারি জানা থাকায় তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় একমাত্র ইংরেজি এক্সামেই পর্যাপ্ত টাইম পাওয়া যায়। কাজেই ইংরেজি রচনায়ও আমি ডেটা, কোটেশন ব্যবহার করেছি ইচ্ছেমতো।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক পরীক্ষায় প্রতিটি প্রশ্নের শুরুতে ও শেষে একটি ভূমিকা ও উপসংহার রাখার চেষ্টা করেছি। এর সঙ্গে সম্পর্কিত কোটেশন, বিভিন্ন গুণীজনের উক্তি, পত্রিকার রিপোর্ট যুক্ত করেছি। বলা বাহুল্য, আমি পরীক্ষায় ডেটার চেয়ে কোটেশন, উক্তি বেশি ব্যবহার করেছি। কারণ, আমার কাছে মনে হয় ডেটা মনে রাখার চেয়ে কোটেশন বা উক্তি মনে রাখা অধিকতর সহজ।
বিজ্ঞান আর গণিত পরীক্ষা খুব ভালো হয়েছিল। যেহেতু বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলাম আর টিউশনও করাতাম, কাজেই এ বিষয়গুলোতে তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার যখন ফল পেলাম, তখন আমি ব্যাংকের চাকরি করে ভাইভার জন্য খুব বেশি প্রস্তুতি নিতে পারিনি।
এত অল্প সময়ের জন্য কী কী পড়ব, তা নিয়ে দোটানায় পড়লাম। দোটানা থেকে উদ্ধার করল ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি। কারণ ভাইভা অভিজ্ঞতাগুলো জানলে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কেও ভালো ধারণা পাওয়া যায়। কাজেই এই বই দিয়েই বিসিএস ভাইভার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি। এ ছাড়া নিজের একাডেমিক বিষয়, চলতি ইস্যু—এগুলো যতটা পারি নিজের মতো করে ঝালাই করেই ভাইভা বোর্ডে গিয়েছিলাম। ভাইভা বোর্ডে ৩০-৩৫ মিনিটের মতো ছিলাম। সমসাময়িক থেকে শুরু করে আমার প্রথম ও সেকেন্ড চয়েজ কাস্টমস ও ট্যাক্স ক্যাডার রিলেটেড প্রশ্ন ছিল। বেশ কিছু এনালাইটিক্যাল প্রশ্ন ছিল।
শ্রদ্ধেয় বোর্ড চেয়ারম্যান স্যার আমাকে একটি জোক্স বলতে বলে নিজেও একটি জোক্স শুনিয়েছিলেন। বোর্ডে পুরোটা সময়ই নির্ভীক থাকার চেষ্টা করেছি, সব প্রশ্নের উত্তর পারিনি, নিজের মতো করে উত্তর করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু সেরকম নার্ভাস ফিল করিনি। এটিই বোধ হয় সবচেয়ে বেশি কাজে দিয়েছিল ভাইভায়। ভাইভায় বোধ হয় ভালো নম্বরই পেয়েছি, কারণ নিজের প্রথম পছন্দের কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ ক্যাডারেই সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি। সামনে এখন অনেকটা পথ। এই পথে দেশমাতৃকার যোগ্য সন্তান হিসেবে দেশসেবায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার চেষ্টাটাই থাকবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মাহমুদুল আলম পলাশ। তিনি ৪৩তম বিসিএসে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় কিছু বন্ধুকে দেখতাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষ থেকে বিসিএসের পড়াশোনা করত, কোচিংও করত। আমি ওতটা সিরিয়াস ছিলাম না। অনার্স লাইফে ছিলাম ব্যাকবেঞ্চার। অনার্স পাস করার পর মূলত বিসিএসের প্রতি আকৃষ্ট হই।
বিসিএসের যাত্রা শুরু হয় আমার ৪১তম বিসিএস দিয়ে। অ্যাপিয়ার্ড দিয়ে আবেদন করেও সেই বিসিএসের প্রিলিমিনারি পাস করেছিলাম, কিন্তু লিখিত পরীক্ষার সময় আমার মাস্টার্সের ফাইনাল পরীক্ষাও চলছিল। মাস্টার্স পরীক্ষার জন্য ৪১তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রথম দুটো বিষয়ে অংশগ্রহণ করে বাকিগুলো বাদ দিয়েছিলাম।
মাস্টার্স শেষ করার পরেই মূলত ৪৩তম বিসিএস নিয়ে সিরিয়াসলি পড়াশোনা করেছি। তবে প্রিলিমিনারির জন্য নতুন করে পড়তে হয়নি। ৪১তম বিসিএসের সময় যে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম, তাতেই কাজ হয়েছে। সেই সময় কোভিড-১৯-এর প্রভাবে লকডাউন শুরু হলে চার-পাঁচ মাস বাড়ি গিয়ে ছিলাম এবং এই সময়টা ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছিলাম।
প্রিলিমিনারির ক্ষেত্রে বাংলা সাহিত্যের বিগত বছরের প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে পড়েছিলাম। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে যেসব কবি-সাহিত্যিক থেকে নিয়মিত প্রশ্ন হয়, তার একটা তালিকা করেছিলাম। প্রায় ৪০ জন সাহিত্যিকের জীবনী ও সাহিত্য কার্যাবলি খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করেছিলাম, যেটি প্রিলিমিনারি এবং লিখিত উভয় ক্ষেত্রেই অনেক সহায়ক হয়েছে। ইংরেজির ক্ষেত্রে আগের জানা গ্রামার থেকেই কাজ হয়ে গেছে, শুধু বিগত বছরের প্রশ্নগুলো অনুশীলন করেছি।
লিটারেচার অংশের জন্য বাজারের একটি ডাইজেস্ট থেকে পড়েছি। এলিজাবেথান পিরিয়ড, রোম্যান্টিক পিরিয়ড আর ভিক্টোরিয়ান পিরিয়ড ভালোমতো জানা থাকলেই ৬০-৭০ শতাংশ প্রশ্নের উত্তর পারা যায়। প্রিলিতে দু-তিনটি কোটেশন আসে। এ ক্ষেত্রে শুধু বিখ্যাত যেমন—উইলিয়াম শেক্সপিয়ার, জন কিটস, পিবি শেলি—এ রকম কয়েকজনের কোটেশন মুখস্থ করেছিলাম এবং ৪১, ৪৩, ৪৪, ৪৫তম প্রিলিমিনারি অভিজ্ঞতায় দেখেছি, প্রতিবারই একটা করে শিওর কমন পেতাম।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির প্রিলিমিনারির জন্য বাজারের প্রচলিত গাইড বই পড়েছি। বিগত বছরে আসা প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে মাথায় রেখেছি। বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী হওয়ায় বিজ্ঞানের বিষয়ে তেমন কষ্ট করতে হয়নি। প্রিলিমিনারি গণিত ও মানসিক দক্ষতার জন্য শুধু বিগত বছরের প্রশ্ন অনুশীলন করেছি।
৪৩তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দিয়ে রেজাল্ট পাওয়া পূর্ববর্তী সময়ে অল্প অল্প করে লিখিতের পড়াশোনা করেছি। তবে এই সময়টায় আমি ভোকাবুলারি পড়েছি খুব ভালো করে, যেটি আমার লিখিত পরীক্ষায় অনেক হেল্প করেছে। এ ছাড়া কী পড়া লাগবে আর কী পড়া লাগবে না, তার একটা তালিকা করেছি। যাই হোক, পরীক্ষার জন্য নিয়মিত পত্রিকা পড়তাম।
দিনের শুরুতেই এক-দুই ঘণ্টা পত্রিকার পেছনে ব্যয় করতাম। এ ছাড়া আউট বই (গল্প, উপন্যাস, ফিকশন, নন-ফিকশন) পড়ার অভ্যাস ছিল অনেক। এগুলোও কাজে দিয়েছে বেশ। ইংরেজি পরীক্ষায় ভালো ভোকাবুলারি জানা থাকায় তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় একমাত্র ইংরেজি এক্সামেই পর্যাপ্ত টাইম পাওয়া যায়। কাজেই ইংরেজি রচনায়ও আমি ডেটা, কোটেশন ব্যবহার করেছি ইচ্ছেমতো।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক পরীক্ষায় প্রতিটি প্রশ্নের শুরুতে ও শেষে একটি ভূমিকা ও উপসংহার রাখার চেষ্টা করেছি। এর সঙ্গে সম্পর্কিত কোটেশন, বিভিন্ন গুণীজনের উক্তি, পত্রিকার রিপোর্ট যুক্ত করেছি। বলা বাহুল্য, আমি পরীক্ষায় ডেটার চেয়ে কোটেশন, উক্তি বেশি ব্যবহার করেছি। কারণ, আমার কাছে মনে হয় ডেটা মনে রাখার চেয়ে কোটেশন বা উক্তি মনে রাখা অধিকতর সহজ।
বিজ্ঞান আর গণিত পরীক্ষা খুব ভালো হয়েছিল। যেহেতু বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলাম আর টিউশনও করাতাম, কাজেই এ বিষয়গুলোতে তেমন কোনো সমস্যা হয়নি। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার যখন ফল পেলাম, তখন আমি ব্যাংকের চাকরি করে ভাইভার জন্য খুব বেশি প্রস্তুতি নিতে পারিনি।
এত অল্প সময়ের জন্য কী কী পড়ব, তা নিয়ে দোটানায় পড়লাম। দোটানা থেকে উদ্ধার করল ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি। কারণ ভাইভা অভিজ্ঞতাগুলো জানলে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কেও ভালো ধারণা পাওয়া যায়। কাজেই এই বই দিয়েই বিসিএস ভাইভার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি। এ ছাড়া নিজের একাডেমিক বিষয়, চলতি ইস্যু—এগুলো যতটা পারি নিজের মতো করে ঝালাই করেই ভাইভা বোর্ডে গিয়েছিলাম। ভাইভা বোর্ডে ৩০-৩৫ মিনিটের মতো ছিলাম। সমসাময়িক থেকে শুরু করে আমার প্রথম ও সেকেন্ড চয়েজ কাস্টমস ও ট্যাক্স ক্যাডার রিলেটেড প্রশ্ন ছিল। বেশ কিছু এনালাইটিক্যাল প্রশ্ন ছিল।
শ্রদ্ধেয় বোর্ড চেয়ারম্যান স্যার আমাকে একটি জোক্স বলতে বলে নিজেও একটি জোক্স শুনিয়েছিলেন। বোর্ডে পুরোটা সময়ই নির্ভীক থাকার চেষ্টা করেছি, সব প্রশ্নের উত্তর পারিনি, নিজের মতো করে উত্তর করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু সেরকম নার্ভাস ফিল করিনি। এটিই বোধ হয় সবচেয়ে বেশি কাজে দিয়েছিল ভাইভায়। ভাইভায় বোধ হয় ভালো নম্বরই পেয়েছি, কারণ নিজের প্রথম পছন্দের কাস্টমস অ্যান্ড এক্সাইজ ক্যাডারেই সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছি। সামনে এখন অনেকটা পথ। এই পথে দেশমাতৃকার যোগ্য সন্তান হিসেবে দেশসেবায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার চেষ্টাটাই থাকবে।

ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের...
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে...
২১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেক্যারিয়ার ডেস্ক

ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের চেয়ে কয়েক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার মোক্ষম সুযোগ।
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমান শ্রমবাজারে দক্ষতার মানদণ্ড দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। প্রথাগত ডিগ্রির চেয়ে এখন প্রায়োগিক জ্ঞান বা ‘স্কিল সেট’ বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। বিশেষ করে যাঁরা নিয়মিত কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহার করছেন, তাঁরা সহকর্মীদের তুলনায় প্রায় ৪০ শতাংশ বেশি আয় করছেন। নিচে এমন চারটি দক্ষতা তুলে ধরা হলো, যা আপনি এই ডিসেম্বরেই ঝালিয়ে নিতে পারেন:
এআই প্রম্পটিং: ডিজিটাল যুগের নতুন হাতিয়ার
এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির বিষয় নয়, এটি আমাদের প্রতিদিনের অফিসের কাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। চ্যাটজিপিটি, জেমিনি বা ক্লডের মতো টুলগুলো যাঁরা কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে পারেন, আধুনিক কর্মক্ষেত্রে তাঁদের কদর আকাশচুম্বী। লাইটকাস্টের এক রিপোর্ট অনুযায়ী, যেসব চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে এআই দক্ষতার কথা উল্লেখ থাকে, সেখানে বেতন সাধারণের তুলনায় ২৮ শতাংশ বেশি হয়।
এআই প্রম্পটিং শেখার জন্য আপনাকে প্রোগ্রামার হতে হবে না। প্রতিদিনের ছোট ছোট কাজ, যেমন: জটিল রিপোর্টের সারসংক্ষেপ তৈরি, ই-মেইল ড্রাফট করা কিংবা প্রেজেন্টেশনের আউটলাইন তৈরির ক্ষেত্রে এআইকে কীভাবে সঠিক নির্দেশনা দিতে হয়, তা অনুশীলন করুন। একটি সঠিক নির্দেশনাই আপনার কয়েক ঘণ্টার কাজকে কয়েক মিনিটে নামিয়ে আনতে পারে। এ দক্ষতা আপনার প্রোডাকটিভিটি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেবে, যা নিয়োগকর্তাদের নজর কাড়তে বাধ্য।
ডেটা লিটারেসি: তথ্যের ভাষায় কথা বলা
আধুনিক বিশ্বে ডেটা বা তথ্য হলো নতুন জ্বালানি। আপনি যে খাতেই কাজ করুন না কেন, সেখানে বিপণন, অর্থায়ন কিংবা মানবসম্পদ—সব ক্ষেত্রেই তথ্য বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিতে পারাটা এখন অত্যন্ত জরুরি। ডেটা লিটারেসি মানে কেবল জটিল সব সংখ্যা নয়; বরং তথ্যের লুকানো অর্থ বুঝতে পারা।
এই ডিসেম্বরে আপনি এক্সেল, গুগল ডেটা স্টুডিও কিংবা পাওয়ার বিআইয়ের মতো টুলের প্রাথমিক ব্যবহার শিখে নিতে পারেন। যখন আপনি প্রতিষ্ঠানের গত এক বছরের পারফরম্যান্স গ্রাফ বা চার্টের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে ঊর্ধ্বতনদের সামনে উপস্থাপন করবেন, তখন আপনার গুরুত্ব আলাদাভাবে প্রকাশ পাবে। তথ্যের ভিত্তিতে যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা আপনাকে একজন সাধারণ কর্মী থেকে কৌশলী নীতিনির্ধারকে রূপান্তরিত করবে।
কার্যকর যোগাযোগ: সহজ লেখায় নিজের প্রভাব তৈরি
আপনার আইডিয়া বা পরিকল্পনা যতই চমৎকার হোক না কেন, তা যদি পরিষ্কারভাবে সহকর্মী বা ক্লায়েন্টকে বোঝাতে না পারেন, তবে তার কোনো মূল্য নেই। বর্তমান হাইব্রিড বা রিমোট কাজের যুগে লিখিত যোগাযোগের গুরুত্ব আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত লেখনী মানুষের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।
আপনার লেখনী উন্নত করতে এই মাসটিকে কাজে লাগান। নিজের লেখা পুরোনো ই-মেইল বা রিপোর্টগুলো আবার পড়ুন এবং দেখুন কোথায় আরও সহজ করা যেত। মূল কথাটি শুরুতে লেখা এবং বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করে তথ্য উপস্থাপনের অভ্যাস করুন। যে ব্যক্তি জটিল বিষয়কে সহজ শব্দে লিখে বোঝাতে পারেন, করপোরেট দুনিয়ায় তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার পথ দ্রুত প্রশস্ত হয়। মনে রাখবেন, ভালো লিখতে পারা আপনার পেশাদারত্বের এক শক্তিশালী বিজ্ঞাপন।
ব্যবস্থাপনার প্রাথমিক জ্ঞান: টিম লিড করার প্রস্তুতি
নেতৃত্ব বা ম্যানেজমেন্ট দক্ষতা কেবল ম্যানেজারদের জন্য নয়। আপনি যদি একজন সাধারণ কর্মীও হন, তবু ব্যবস্থাপনার প্রাথমিক জ্ঞান আপনাকে অন্যদের চেয়ে আলাদা করবে। কাজের সঠিক বণ্টন, ফিডব্যাক দেওয়ার কৌশল এবং কৌশলগত পরিকল্পনা সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি যেকোনো প্রজেক্ট সফলভাবে পরিচালনা করতে পারবেন।
এই ডিসেম্বরে অফিসে ছোট কোনো প্রজেক্ট বা সভার সমন্বয়ের দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিন। সহকর্মীদের কাজে সহায়তা করা এবং মেন্টর হিসেবে ভূমিকা রাখা শুরু করুন। যখন আপনি নিজের নির্দিষ্ট কাজের গণ্ডি পেরিয়ে টিমের সামগ্রিক সাফল্যে অবদান রাখতে শুরু করবেন, তখন প্রতিষ্ঠান আপনাকে একজন ভবিষ্যৎ লিডার হিসেবে বিবেচনা করবে। আর নেতৃত্বের এ গুণাবলিই উচ্চ বেতন ও সম্মানজনক পদের নিশ্চয়তা দেয়।
সূত্র: ফোর্বস

ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের চেয়ে কয়েক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার মোক্ষম সুযোগ।
সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, বর্তমান শ্রমবাজারে দক্ষতার মানদণ্ড দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। প্রথাগত ডিগ্রির চেয়ে এখন প্রায়োগিক জ্ঞান বা ‘স্কিল সেট’ বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। বিশেষ করে যাঁরা নিয়মিত কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহার করছেন, তাঁরা সহকর্মীদের তুলনায় প্রায় ৪০ শতাংশ বেশি আয় করছেন। নিচে এমন চারটি দক্ষতা তুলে ধরা হলো, যা আপনি এই ডিসেম্বরেই ঝালিয়ে নিতে পারেন:
এআই প্রম্পটিং: ডিজিটাল যুগের নতুন হাতিয়ার
এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির বিষয় নয়, এটি আমাদের প্রতিদিনের অফিসের কাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। চ্যাটজিপিটি, জেমিনি বা ক্লডের মতো টুলগুলো যাঁরা কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে পারেন, আধুনিক কর্মক্ষেত্রে তাঁদের কদর আকাশচুম্বী। লাইটকাস্টের এক রিপোর্ট অনুযায়ী, যেসব চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে এআই দক্ষতার কথা উল্লেখ থাকে, সেখানে বেতন সাধারণের তুলনায় ২৮ শতাংশ বেশি হয়।
এআই প্রম্পটিং শেখার জন্য আপনাকে প্রোগ্রামার হতে হবে না। প্রতিদিনের ছোট ছোট কাজ, যেমন: জটিল রিপোর্টের সারসংক্ষেপ তৈরি, ই-মেইল ড্রাফট করা কিংবা প্রেজেন্টেশনের আউটলাইন তৈরির ক্ষেত্রে এআইকে কীভাবে সঠিক নির্দেশনা দিতে হয়, তা অনুশীলন করুন। একটি সঠিক নির্দেশনাই আপনার কয়েক ঘণ্টার কাজকে কয়েক মিনিটে নামিয়ে আনতে পারে। এ দক্ষতা আপনার প্রোডাকটিভিটি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেবে, যা নিয়োগকর্তাদের নজর কাড়তে বাধ্য।
ডেটা লিটারেসি: তথ্যের ভাষায় কথা বলা
আধুনিক বিশ্বে ডেটা বা তথ্য হলো নতুন জ্বালানি। আপনি যে খাতেই কাজ করুন না কেন, সেখানে বিপণন, অর্থায়ন কিংবা মানবসম্পদ—সব ক্ষেত্রেই তথ্য বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিতে পারাটা এখন অত্যন্ত জরুরি। ডেটা লিটারেসি মানে কেবল জটিল সব সংখ্যা নয়; বরং তথ্যের লুকানো অর্থ বুঝতে পারা।
এই ডিসেম্বরে আপনি এক্সেল, গুগল ডেটা স্টুডিও কিংবা পাওয়ার বিআইয়ের মতো টুলের প্রাথমিক ব্যবহার শিখে নিতে পারেন। যখন আপনি প্রতিষ্ঠানের গত এক বছরের পারফরম্যান্স গ্রাফ বা চার্টের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে ঊর্ধ্বতনদের সামনে উপস্থাপন করবেন, তখন আপনার গুরুত্ব আলাদাভাবে প্রকাশ পাবে। তথ্যের ভিত্তিতে যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা আপনাকে একজন সাধারণ কর্মী থেকে কৌশলী নীতিনির্ধারকে রূপান্তরিত করবে।
কার্যকর যোগাযোগ: সহজ লেখায় নিজের প্রভাব তৈরি
আপনার আইডিয়া বা পরিকল্পনা যতই চমৎকার হোক না কেন, তা যদি পরিষ্কারভাবে সহকর্মী বা ক্লায়েন্টকে বোঝাতে না পারেন, তবে তার কোনো মূল্য নেই। বর্তমান হাইব্রিড বা রিমোট কাজের যুগে লিখিত যোগাযোগের গুরুত্ব আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত লেখনী মানুষের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে।
আপনার লেখনী উন্নত করতে এই মাসটিকে কাজে লাগান। নিজের লেখা পুরোনো ই-মেইল বা রিপোর্টগুলো আবার পড়ুন এবং দেখুন কোথায় আরও সহজ করা যেত। মূল কথাটি শুরুতে লেখা এবং বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করে তথ্য উপস্থাপনের অভ্যাস করুন। যে ব্যক্তি জটিল বিষয়কে সহজ শব্দে লিখে বোঝাতে পারেন, করপোরেট দুনিয়ায় তাঁর নেতৃত্ব দেওয়ার পথ দ্রুত প্রশস্ত হয়। মনে রাখবেন, ভালো লিখতে পারা আপনার পেশাদারত্বের এক শক্তিশালী বিজ্ঞাপন।
ব্যবস্থাপনার প্রাথমিক জ্ঞান: টিম লিড করার প্রস্তুতি
নেতৃত্ব বা ম্যানেজমেন্ট দক্ষতা কেবল ম্যানেজারদের জন্য নয়। আপনি যদি একজন সাধারণ কর্মীও হন, তবু ব্যবস্থাপনার প্রাথমিক জ্ঞান আপনাকে অন্যদের চেয়ে আলাদা করবে। কাজের সঠিক বণ্টন, ফিডব্যাক দেওয়ার কৌশল এবং কৌশলগত পরিকল্পনা সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি যেকোনো প্রজেক্ট সফলভাবে পরিচালনা করতে পারবেন।
এই ডিসেম্বরে অফিসে ছোট কোনো প্রজেক্ট বা সভার সমন্বয়ের দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিন। সহকর্মীদের কাজে সহায়তা করা এবং মেন্টর হিসেবে ভূমিকা রাখা শুরু করুন। যখন আপনি নিজের নির্দিষ্ট কাজের গণ্ডি পেরিয়ে টিমের সামগ্রিক সাফল্যে অবদান রাখতে শুরু করবেন, তখন প্রতিষ্ঠান আপনাকে একজন ভবিষ্যৎ লিডার হিসেবে বিবেচনা করবে। আর নেতৃত্বের এ গুণাবলিই উচ্চ বেতন ও সম্মানজনক পদের নিশ্চয়তা দেয়।
সূত্র: ফোর্বস

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মাহমুদুল আলম পলাশ। তিনি ৪৩তম বিসিএসে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
৩১ জানুয়ারি ২০২৪
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে...
২১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী লাইব্রেরিয়ান, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা থাকতে হবে এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় সর্বনিম্ন ২০ শব্দ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ওয়ার্ড মাস্টার, ৪টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং কম্পিউটার চালনার দক্ষতা থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: টেলিফোন অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান এবং কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহায়ক, ৩৬ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩২ বছর।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: ১ থেকে ৫ নম্বর ক্রমিকের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১০০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ১২ টাকাসহ মোট ১১২ টাকা । ৬ নম্বর ক্রমিকের জন্য ফি বাবদ ৫০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ৬ টাকাসহ মোট ৫৬ টাকা।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী লাইব্রেরিয়ান, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা ডিগ্রি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা থাকতে হবে এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় সর্বনিম্ন ২০ শব্দ ও ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন : ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২০ শব্দ এবং ইংরেজিতে ২০ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ওয়ার্ড মাস্টার, ৪টি।
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং কম্পিউটার চালনার দক্ষতা থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: টেলিফোন অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান এবং কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বয়সসীমা: ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহায়ক, ৩৬ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩২ বছর।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: ১ থেকে ৫ নম্বর ক্রমিকের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১০০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ১২ টাকাসহ মোট ১১২ টাকা । ৬ নম্বর ক্রমিকের জন্য ফি বাবদ ৫০ টাকা ও টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ৬ টাকাসহ মোট ৫৬ টাকা।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মাহমুদুল আলম পলাশ। তিনি ৪৩তম বিসিএসে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
৩১ জানুয়ারি ২০২৪
ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের...
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে...
২১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম ও সংখ্যা: নিরাপত্তাপ্রহরী, ৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। পুরুষ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি এবং মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ৫ ফুট থাকতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
পদের নাম ও সংখ্যা: মালি, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
পদের নাম ও সংখ্যা: পরিচ্ছন্নতাকর্মী, ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
আবেদন ফি: আবেদন ফি বাবদ ১০০ টাকা অনলাইনে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের (রকেট) মাধ্যমে পেমেন্ট করে পেমেন্ট স্লিপ আবেদনপত্রের একটির সঙ্গে সংযুক্ত করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদিসহ ৩ সেট আবেদনপত্র নির্ধারিত ঠিকানায় পাঠাতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি: নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং নিয়মাবলি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। অনলাইন আবেদন ছাড়া কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য নয়।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: ‘অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা’।
আবেদনের শেষ সময়: ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম ও সংখ্যা: নিরাপত্তাপ্রহরী, ৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। পুরুষ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি এবং মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ৫ ফুট থাকতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
পদের নাম ও সংখ্যা: মালি, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
পদের নাম ও সংখ্যা: পরিচ্ছন্নতাকর্মী, ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা (গ্রেড-২০)।
আবেদন ফি: আবেদন ফি বাবদ ১০০ টাকা অনলাইনে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের (রকেট) মাধ্যমে পেমেন্ট করে পেমেন্ট স্লিপ আবেদনপত্রের একটির সঙ্গে সংযুক্ত করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদিসহ ৩ সেট আবেদনপত্র নির্ধারিত ঠিকানায় পাঠাতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি: নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং নিয়মাবলি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। অনলাইন আবেদন ছাড়া কোনো আবেদন গ্রহণযোগ্য নয়।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: ‘অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা’।
আবেদনের শেষ সময়: ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মাহমুদুল আলম পলাশ। তিনি ৪৩তম বিসিএসে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
৩১ জানুয়ারি ২০২৪
ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের...
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: ভেটেরিনারি ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট (ডিএফএ), ৪৮৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে অন্যূন এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। সরকারি ভেটেরিনারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট বা লাইভস্টক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এক বছরের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে।
বয়সসীমা: সব প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ১ নভেম্বর পর্যন্ত বয়সসীমা ১৮-৩২ বছর হতে হবে। বয়স প্রমাণের জন্য এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।
ডিক্লারেশন: প্রার্থীকে অনলাইন আবেদনপত্রের ডিক্লারেশন অংশে এই মর্মে ঘোষণা করতে হবে যে প্রার্থী কর্তৃক আবেদনপত্রের প্রদত্ত সব তথ্য সঠিক ও সত্য। প্রদত্ত তথ্য অসত্য বা মিথ্যা প্রমাণিত হলে অথবা কোনো অযোগ্যতা ধরা পড়লে কিংবা কোনো প্রতারণা বা দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করলে কিংবা পরীক্ষায় নকল বা অসদুপায় অবলম্বন করলে, পরীক্ষার পূর্বে বা পরে অথবা নিয়োগের পরে যেকোনো পর্যায়ে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।
আবেদনের অযোগ্যতা: বাংলাদেশের নাগরিক না হন, বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা না হন অথবা বাংলাদেশের ডমিসাইল না হন; এরূপ কোনো ব্যক্তিকে বিয়ে করেন অথবা বিয়ে করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন যিনি বাংলাদেশের নাগরিক নন; ফৌজদারি আদালত কর্তৃক নৈতিক স্খলনজনিত অভিযোগে দণ্ডিত হন; তবে তিনি আবেদন করার জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন না।
মৌখিক পরীক্ষার সময় যেসব কাগজপত্র প্রদর্শন করতে হবে: অনলাইন আবেদনপত্রের হার্ড কপি, সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি, সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত অনাপত্তিপত্র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশন কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদ ও জন্মনিবন্ধন সনদ প্রদর্শন করতে হবে। এসব কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শনপূর্বক প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মাধ্যমে সব সনদের সত্যায়িত ছায়ালিপি দাখিল করতে হবে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ—উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র দাখিলের নিয়মাবলি ও শর্তাবলি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটের মেনুতে ‘অনলাইন নিয়োগ’ অপশনে অথবা ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির রাজস্ব খাতভুক্ত ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে ৪৮৩ জনের নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ৩ ডিসেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: ভেটেরিনারি ফিল্ড অ্যাসিস্ট্যান্ট (ডিএফএ), ৪৮৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে অন্যূন এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। সরকারি ভেটেরিনারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট বা লাইভস্টক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এক বছরের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে।
বয়সসীমা: সব প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ১ নভেম্বর পর্যন্ত বয়সসীমা ১৮-৩২ বছর হতে হবে। বয়স প্রমাণের জন্য এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।
ডিক্লারেশন: প্রার্থীকে অনলাইন আবেদনপত্রের ডিক্লারেশন অংশে এই মর্মে ঘোষণা করতে হবে যে প্রার্থী কর্তৃক আবেদনপত্রের প্রদত্ত সব তথ্য সঠিক ও সত্য। প্রদত্ত তথ্য অসত্য বা মিথ্যা প্রমাণিত হলে অথবা কোনো অযোগ্যতা ধরা পড়লে কিংবা কোনো প্রতারণা বা দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করলে কিংবা পরীক্ষায় নকল বা অসদুপায় অবলম্বন করলে, পরীক্ষার পূর্বে বা পরে অথবা নিয়োগের পরে যেকোনো পর্যায়ে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে এবং সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।
আবেদনের অযোগ্যতা: বাংলাদেশের নাগরিক না হন, বাংলাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা না হন অথবা বাংলাদেশের ডমিসাইল না হন; এরূপ কোনো ব্যক্তিকে বিয়ে করেন অথবা বিয়ে করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন যিনি বাংলাদেশের নাগরিক নন; ফৌজদারি আদালত কর্তৃক নৈতিক স্খলনজনিত অভিযোগে দণ্ডিত হন; তবে তিনি আবেদন করার জন্য যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন না।
মৌখিক পরীক্ষার সময় যেসব কাগজপত্র প্রদর্শন করতে হবে: অনলাইন আবেদনপত্রের হার্ড কপি, সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি, সব শিক্ষাগত যোগ্যতা ও দক্ষতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত অনাপত্তিপত্র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশন কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্ব সনদ ও জন্মনিবন্ধন সনদ প্রদর্শন করতে হবে। এসব কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শনপূর্বক প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার মাধ্যমে সব সনদের সত্যায়িত ছায়ালিপি দাখিল করতে হবে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ—উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র দাখিলের নিয়মাবলি ও শর্তাবলি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটের মেনুতে ‘অনলাইন নিয়োগ’ অপশনে অথবা ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬; বিকেল ৫টা।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী মাহমুদুল আলম পলাশ। তিনি ৪৩তম বিসিএসে কাস্টমস এক্সাইজ অ্যান্ড ভ্যাট ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর চাকরি পাওয়ার গল্প শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
৩১ জানুয়ারি ২০২৪
ডিসেম্বর মাস মানেই চারদিকে উৎসবের আমেজ, শীতের সকাল আর ছুটির পরিকল্পনা। অধিকাংশ মানুষ যখন বছর শেষের আলস্যে গা ভাসিয়ে দেন, ঠিক এ সময়ে ক্যারিয়ারসচেতন মেধাবীরা পরবর্তী বছরের ছক আঁকতে শুরু করেন। প্রকৃতপক্ষে, ডিসেম্বরের এই শান্ত সময়টাই নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার এবং প্রতিযোগিতায় অন্যদের...
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৬ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৬২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৪ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। ১১ ডিসেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে...
২১ ঘণ্টা আগে