মারুফুল আনাম রঙ্গন

সম্প্রতি ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক ধাপ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা। ফলে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে বেশ কৌশলে। বিসিএস প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় প্রস্তুতির নেওয়ার কৌশল নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন ৪৩তম বিসিএসে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মারুফুল আনাম রঙ্গন।
দ্রুত লেখার অভ্যাস করুন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় চার ঘণ্টা লিখতে হয়। এত বেশি সময় ধরে অনেকেরই একটানা লেখার অভ্যাস নেই। তাই অসাধারণ প্রস্তুতি নেওয়ার পরেও অনেকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব প্রশ্নের উত্তর লিখে শেষ করতে পারেন না। সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আগে হাতের লেখা দ্রুত করা জরুরি। এ জন্য প্রতিদিন ঘড়ি ধরে কোনো প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারেন, কিংবা কোচিংয়ে পরীক্ষা দিতে পারেন।
নিজের ভাষায় লেখার কৌশল রপ্ত করুন
সাজিয়ে লেখার অভ্যাস না থাকায় পরীক্ষায় অনেকের লেখার মান ভালো হয় না। অচেনা প্রশ্নের উত্তর করার সময় বাধে আরও বড় বিপত্তি। নিজের ভাষায় লিখতে গিয়ে গুলিয়ে ফেলেন সবকিছু। তাই আগে থেকেই কোনো বিষয় নিয়ে নিজের মতো সাজিয়ে লেখার অভ্যাস করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো করার জন্য পত্রিকার সম্পাদকীয়সহ বিষয়ভিত্তিক অভিজ্ঞ গবেষকের বিশ্লেষণমূলক লেখা পড়তে পারেন। এর মধ্য দিয়ে আপনার সেই সব লেখকের মতো ভাবার কৌশল রপ্ত হবে। পাশাপাশি লেখার মানও বেড়ে যাবে।
বিগত বিসিএসের প্রশ্ন সমাধান করুন
বিসিএস পরীক্ষায় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ও বাংলা ব্যাকরণ অংশ প্রায়ই পুনরাবৃত্তি হয়। তাই এই বিষয়গুলো থেকে আসা বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান করা জরুরি। অন্যদিকে গণিত ও মানসিক দক্ষতা অংশের প্রশ্ন পুনরাবৃত্তি হওয়ার প্রবণতা কম। তবে এ দুটি বিষয়ের প্রশ্ন সমাধান করলে প্রশ্নের ধরন ও নিজের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেতে পারেন। এ ছাড়া লিখিত পরীক্ষার জন্য অন্যান্য বিষয়ে আসা আগের প্রশ্নগুলো সমাধান করা তেমন জরুরি নয়।
গণিতে বিশেষ নজর রাখুন
সাম্প্রতিক লিখিত পরীক্ষাগুলো থেকে এটা অনুমেয় যে গণিত বিষয়ে মাধ্যমিকের সাধারণ ও উচ্চতর গণিত বই থেকেই প্রায় সব প্রশ্ন দেওয়া হচ্ছে। যেমন: ফাংশন, দ্বিপদী উপপাদ্য ইত্যাদি। তাই লিখিত পরীক্ষার্থীদের জন্য মাধ্যমিক পর্যায়ের গণিত বই দুটি সমাধান করা খুব জরুরি।
নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন
লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করাটা বেশ ফলপ্রসূ হবে। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত পত্রিকার প্রথম পাতা, সম্পাদকীয়, অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পাতা পড়া জরুরি। পত্রিকা কেবল পড়লেই হবে না। প্রকাশিত বিভিন্ন উক্তি ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নোট করে রাখুন যেন উত্তর লেখার সময় ব্যবহার করা যায়। কারণ, রচনা বা কোনো প্রশ্নের উত্তরে প্রাসঙ্গিক তথ্য দিলে লেখা সমৃদ্ধ হবে। তবে অপ্রয়োজনীয় উক্তি বা তথ্য দেওয়া থেকে সচেতনভাবেই বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। নইলে খাতা দেখার সময় শিক্ষক বিরক্ত হতে পারেন।
ভোকাবুলারি ও অনুবাদ চর্চা
সিলেবাস অনুযায়ী কেবল মুখস্থের জোরে ইংরেজিতে ভালো করা প্রায় অসম্ভব। তাই লিখিত পরীক্ষায় ইংরেজি অংশে অনেকই খারাপ করেন। মনে রাখবেন, গ্রামার অংশে যে ৩০ নম্বর আছে, তা পুরোপুরি ইংরেজি শব্দের খেলা। এই শব্দের খেলায় বিজয়ী হতে চাইলে নিয়মিত ইংরেজি শব্দের অনুশীলন করতে হবে। এ ছাড়া বাংলা ও ইংরেজি দ্বিতীয়পত্র মিলে তিনটি অনুবাদ প্রশ্নে বিদ্যমান থাকে ৬৫ নম্বর। সব মিলিয়ে ভালো করতে হলে নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনুশীলনের জন্য তুলনামূলক সহজবোধ্য কোনো ইংরেজি ও বাংলা পত্রিকার সম্পাদকীয় নিয়মিত অনুবাদ করে সুফল পেতে পারেন।
গাইড বাছাইয়ে সচেতন হন
বিভিন্ন ছোটখাটো প্রশ্নের উত্তরও সাধারণত বড় আকারে দেওয়া থাকে বাজারে প্রচলিত বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতিমূলক গাইডে। তবে লিখিত পরীক্ষায় এত দীর্ঘ উত্তর করা কি সম্ভব! তাই গাইড নির্বাচনে সচেতন হতে হবে। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো ও টু দ্য পয়েন্টে উত্তর দেওয়া গাইড বই বাছাই করুন। এর মধ্য দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হয়ে উঠবে।
বুলেট পয়েন্ট আকারে তথ্য নোট করুন
বিভিন্ন অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো বুলেট পয়েন্ট আকারে নোট করে রাখুন, পরীক্ষার আগ মুহূর্তে যেন স্বল্প সময়ের মধ্যে দেখে যেতে পারেন। এতে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে দুর্ভোগ হবে না।
আন্তর্জাতিক অংশের প্রস্তুতি নিন ভিন্নভাবে
আন্তর্জাতিকের কনসেপচুয়াল অংশের প্রস্তুতি গতানুগতিকভাবে নিলেও ইমপেরিক্যাল অংশের জন্য কিছুটা ভিন্নভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। এ অংশের প্রশ্নগুলো হয় সাম্প্রতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে। তাই গাইডে থাকা পুরোনো প্রশ্নের বেশির ভাগই তেমন কাজে লাগে না। এই অংশে ভালো করার জন্য নিয়মিত পত্রিকার আন্তর্জাতিক খবর পড়া ও প্রয়োজন মতো নোট করা, ইউটিউব থেকে বিশেষজ্ঞদের আলোচনা শোনা, গুগল থেকে তথ্য সংগ্রহ করা এবং শেষ মুহূর্তে সাম্প্রতিক বিষয়ের ওপর প্রকাশিত কোনো বই পড়া জরুরি। এ ছাড়া বিশ্বের আলোচিত অঞ্চল ও বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের মানচিত্র অঙ্কন অনুশীলন করাও খুব জরুরি।
তিনটি বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবেন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় মোট ৯০০ নম্বরে। এর মধ্যে ৬০০ নম্বরের প্রশ্ন হয় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে। তাই এই তিনটি বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। তবেই আপনি ক্যাডার হওয়ার দৌড়ে অনেক এগিয়ে যাবেন।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

সম্প্রতি ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক ধাপ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা। ফলে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে বেশ কৌশলে। বিসিএস প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় প্রস্তুতির নেওয়ার কৌশল নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন ৪৩তম বিসিএসে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মারুফুল আনাম রঙ্গন।
দ্রুত লেখার অভ্যাস করুন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় চার ঘণ্টা লিখতে হয়। এত বেশি সময় ধরে অনেকেরই একটানা লেখার অভ্যাস নেই। তাই অসাধারণ প্রস্তুতি নেওয়ার পরেও অনেকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব প্রশ্নের উত্তর লিখে শেষ করতে পারেন না। সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আগে হাতের লেখা দ্রুত করা জরুরি। এ জন্য প্রতিদিন ঘড়ি ধরে কোনো প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারেন, কিংবা কোচিংয়ে পরীক্ষা দিতে পারেন।
নিজের ভাষায় লেখার কৌশল রপ্ত করুন
সাজিয়ে লেখার অভ্যাস না থাকায় পরীক্ষায় অনেকের লেখার মান ভালো হয় না। অচেনা প্রশ্নের উত্তর করার সময় বাধে আরও বড় বিপত্তি। নিজের ভাষায় লিখতে গিয়ে গুলিয়ে ফেলেন সবকিছু। তাই আগে থেকেই কোনো বিষয় নিয়ে নিজের মতো সাজিয়ে লেখার অভ্যাস করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো করার জন্য পত্রিকার সম্পাদকীয়সহ বিষয়ভিত্তিক অভিজ্ঞ গবেষকের বিশ্লেষণমূলক লেখা পড়তে পারেন। এর মধ্য দিয়ে আপনার সেই সব লেখকের মতো ভাবার কৌশল রপ্ত হবে। পাশাপাশি লেখার মানও বেড়ে যাবে।
বিগত বিসিএসের প্রশ্ন সমাধান করুন
বিসিএস পরীক্ষায় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ও বাংলা ব্যাকরণ অংশ প্রায়ই পুনরাবৃত্তি হয়। তাই এই বিষয়গুলো থেকে আসা বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান করা জরুরি। অন্যদিকে গণিত ও মানসিক দক্ষতা অংশের প্রশ্ন পুনরাবৃত্তি হওয়ার প্রবণতা কম। তবে এ দুটি বিষয়ের প্রশ্ন সমাধান করলে প্রশ্নের ধরন ও নিজের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেতে পারেন। এ ছাড়া লিখিত পরীক্ষার জন্য অন্যান্য বিষয়ে আসা আগের প্রশ্নগুলো সমাধান করা তেমন জরুরি নয়।
গণিতে বিশেষ নজর রাখুন
সাম্প্রতিক লিখিত পরীক্ষাগুলো থেকে এটা অনুমেয় যে গণিত বিষয়ে মাধ্যমিকের সাধারণ ও উচ্চতর গণিত বই থেকেই প্রায় সব প্রশ্ন দেওয়া হচ্ছে। যেমন: ফাংশন, দ্বিপদী উপপাদ্য ইত্যাদি। তাই লিখিত পরীক্ষার্থীদের জন্য মাধ্যমিক পর্যায়ের গণিত বই দুটি সমাধান করা খুব জরুরি।
নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন
লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করাটা বেশ ফলপ্রসূ হবে। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত পত্রিকার প্রথম পাতা, সম্পাদকীয়, অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পাতা পড়া জরুরি। পত্রিকা কেবল পড়লেই হবে না। প্রকাশিত বিভিন্ন উক্তি ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নোট করে রাখুন যেন উত্তর লেখার সময় ব্যবহার করা যায়। কারণ, রচনা বা কোনো প্রশ্নের উত্তরে প্রাসঙ্গিক তথ্য দিলে লেখা সমৃদ্ধ হবে। তবে অপ্রয়োজনীয় উক্তি বা তথ্য দেওয়া থেকে সচেতনভাবেই বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। নইলে খাতা দেখার সময় শিক্ষক বিরক্ত হতে পারেন।
ভোকাবুলারি ও অনুবাদ চর্চা
সিলেবাস অনুযায়ী কেবল মুখস্থের জোরে ইংরেজিতে ভালো করা প্রায় অসম্ভব। তাই লিখিত পরীক্ষায় ইংরেজি অংশে অনেকই খারাপ করেন। মনে রাখবেন, গ্রামার অংশে যে ৩০ নম্বর আছে, তা পুরোপুরি ইংরেজি শব্দের খেলা। এই শব্দের খেলায় বিজয়ী হতে চাইলে নিয়মিত ইংরেজি শব্দের অনুশীলন করতে হবে। এ ছাড়া বাংলা ও ইংরেজি দ্বিতীয়পত্র মিলে তিনটি অনুবাদ প্রশ্নে বিদ্যমান থাকে ৬৫ নম্বর। সব মিলিয়ে ভালো করতে হলে নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনুশীলনের জন্য তুলনামূলক সহজবোধ্য কোনো ইংরেজি ও বাংলা পত্রিকার সম্পাদকীয় নিয়মিত অনুবাদ করে সুফল পেতে পারেন।
গাইড বাছাইয়ে সচেতন হন
বিভিন্ন ছোটখাটো প্রশ্নের উত্তরও সাধারণত বড় আকারে দেওয়া থাকে বাজারে প্রচলিত বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতিমূলক গাইডে। তবে লিখিত পরীক্ষায় এত দীর্ঘ উত্তর করা কি সম্ভব! তাই গাইড নির্বাচনে সচেতন হতে হবে। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো ও টু দ্য পয়েন্টে উত্তর দেওয়া গাইড বই বাছাই করুন। এর মধ্য দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হয়ে উঠবে।
বুলেট পয়েন্ট আকারে তথ্য নোট করুন
বিভিন্ন অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো বুলেট পয়েন্ট আকারে নোট করে রাখুন, পরীক্ষার আগ মুহূর্তে যেন স্বল্প সময়ের মধ্যে দেখে যেতে পারেন। এতে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে দুর্ভোগ হবে না।
আন্তর্জাতিক অংশের প্রস্তুতি নিন ভিন্নভাবে
আন্তর্জাতিকের কনসেপচুয়াল অংশের প্রস্তুতি গতানুগতিকভাবে নিলেও ইমপেরিক্যাল অংশের জন্য কিছুটা ভিন্নভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। এ অংশের প্রশ্নগুলো হয় সাম্প্রতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে। তাই গাইডে থাকা পুরোনো প্রশ্নের বেশির ভাগই তেমন কাজে লাগে না। এই অংশে ভালো করার জন্য নিয়মিত পত্রিকার আন্তর্জাতিক খবর পড়া ও প্রয়োজন মতো নোট করা, ইউটিউব থেকে বিশেষজ্ঞদের আলোচনা শোনা, গুগল থেকে তথ্য সংগ্রহ করা এবং শেষ মুহূর্তে সাম্প্রতিক বিষয়ের ওপর প্রকাশিত কোনো বই পড়া জরুরি। এ ছাড়া বিশ্বের আলোচিত অঞ্চল ও বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের মানচিত্র অঙ্কন অনুশীলন করাও খুব জরুরি।
তিনটি বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবেন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় মোট ৯০০ নম্বরে। এর মধ্যে ৬০০ নম্বরের প্রশ্ন হয় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে। তাই এই তিনটি বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। তবেই আপনি ক্যাডার হওয়ার দৌড়ে অনেক এগিয়ে যাবেন।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার
মারুফুল আনাম রঙ্গন

সম্প্রতি ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক ধাপ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা। ফলে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে বেশ কৌশলে। বিসিএস প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় প্রস্তুতির নেওয়ার কৌশল নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন ৪৩তম বিসিএসে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মারুফুল আনাম রঙ্গন।
দ্রুত লেখার অভ্যাস করুন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় চার ঘণ্টা লিখতে হয়। এত বেশি সময় ধরে অনেকেরই একটানা লেখার অভ্যাস নেই। তাই অসাধারণ প্রস্তুতি নেওয়ার পরেও অনেকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব প্রশ্নের উত্তর লিখে শেষ করতে পারেন না। সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আগে হাতের লেখা দ্রুত করা জরুরি। এ জন্য প্রতিদিন ঘড়ি ধরে কোনো প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারেন, কিংবা কোচিংয়ে পরীক্ষা দিতে পারেন।
নিজের ভাষায় লেখার কৌশল রপ্ত করুন
সাজিয়ে লেখার অভ্যাস না থাকায় পরীক্ষায় অনেকের লেখার মান ভালো হয় না। অচেনা প্রশ্নের উত্তর করার সময় বাধে আরও বড় বিপত্তি। নিজের ভাষায় লিখতে গিয়ে গুলিয়ে ফেলেন সবকিছু। তাই আগে থেকেই কোনো বিষয় নিয়ে নিজের মতো সাজিয়ে লেখার অভ্যাস করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো করার জন্য পত্রিকার সম্পাদকীয়সহ বিষয়ভিত্তিক অভিজ্ঞ গবেষকের বিশ্লেষণমূলক লেখা পড়তে পারেন। এর মধ্য দিয়ে আপনার সেই সব লেখকের মতো ভাবার কৌশল রপ্ত হবে। পাশাপাশি লেখার মানও বেড়ে যাবে।
বিগত বিসিএসের প্রশ্ন সমাধান করুন
বিসিএস পরীক্ষায় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ও বাংলা ব্যাকরণ অংশ প্রায়ই পুনরাবৃত্তি হয়। তাই এই বিষয়গুলো থেকে আসা বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান করা জরুরি। অন্যদিকে গণিত ও মানসিক দক্ষতা অংশের প্রশ্ন পুনরাবৃত্তি হওয়ার প্রবণতা কম। তবে এ দুটি বিষয়ের প্রশ্ন সমাধান করলে প্রশ্নের ধরন ও নিজের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেতে পারেন। এ ছাড়া লিখিত পরীক্ষার জন্য অন্যান্য বিষয়ে আসা আগের প্রশ্নগুলো সমাধান করা তেমন জরুরি নয়।
গণিতে বিশেষ নজর রাখুন
সাম্প্রতিক লিখিত পরীক্ষাগুলো থেকে এটা অনুমেয় যে গণিত বিষয়ে মাধ্যমিকের সাধারণ ও উচ্চতর গণিত বই থেকেই প্রায় সব প্রশ্ন দেওয়া হচ্ছে। যেমন: ফাংশন, দ্বিপদী উপপাদ্য ইত্যাদি। তাই লিখিত পরীক্ষার্থীদের জন্য মাধ্যমিক পর্যায়ের গণিত বই দুটি সমাধান করা খুব জরুরি।
নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন
লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করাটা বেশ ফলপ্রসূ হবে। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত পত্রিকার প্রথম পাতা, সম্পাদকীয়, অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পাতা পড়া জরুরি। পত্রিকা কেবল পড়লেই হবে না। প্রকাশিত বিভিন্ন উক্তি ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নোট করে রাখুন যেন উত্তর লেখার সময় ব্যবহার করা যায়। কারণ, রচনা বা কোনো প্রশ্নের উত্তরে প্রাসঙ্গিক তথ্য দিলে লেখা সমৃদ্ধ হবে। তবে অপ্রয়োজনীয় উক্তি বা তথ্য দেওয়া থেকে সচেতনভাবেই বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। নইলে খাতা দেখার সময় শিক্ষক বিরক্ত হতে পারেন।
ভোকাবুলারি ও অনুবাদ চর্চা
সিলেবাস অনুযায়ী কেবল মুখস্থের জোরে ইংরেজিতে ভালো করা প্রায় অসম্ভব। তাই লিখিত পরীক্ষায় ইংরেজি অংশে অনেকই খারাপ করেন। মনে রাখবেন, গ্রামার অংশে যে ৩০ নম্বর আছে, তা পুরোপুরি ইংরেজি শব্দের খেলা। এই শব্দের খেলায় বিজয়ী হতে চাইলে নিয়মিত ইংরেজি শব্দের অনুশীলন করতে হবে। এ ছাড়া বাংলা ও ইংরেজি দ্বিতীয়পত্র মিলে তিনটি অনুবাদ প্রশ্নে বিদ্যমান থাকে ৬৫ নম্বর। সব মিলিয়ে ভালো করতে হলে নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনুশীলনের জন্য তুলনামূলক সহজবোধ্য কোনো ইংরেজি ও বাংলা পত্রিকার সম্পাদকীয় নিয়মিত অনুবাদ করে সুফল পেতে পারেন।
গাইড বাছাইয়ে সচেতন হন
বিভিন্ন ছোটখাটো প্রশ্নের উত্তরও সাধারণত বড় আকারে দেওয়া থাকে বাজারে প্রচলিত বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতিমূলক গাইডে। তবে লিখিত পরীক্ষায় এত দীর্ঘ উত্তর করা কি সম্ভব! তাই গাইড নির্বাচনে সচেতন হতে হবে। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো ও টু দ্য পয়েন্টে উত্তর দেওয়া গাইড বই বাছাই করুন। এর মধ্য দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হয়ে উঠবে।
বুলেট পয়েন্ট আকারে তথ্য নোট করুন
বিভিন্ন অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো বুলেট পয়েন্ট আকারে নোট করে রাখুন, পরীক্ষার আগ মুহূর্তে যেন স্বল্প সময়ের মধ্যে দেখে যেতে পারেন। এতে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে দুর্ভোগ হবে না।
আন্তর্জাতিক অংশের প্রস্তুতি নিন ভিন্নভাবে
আন্তর্জাতিকের কনসেপচুয়াল অংশের প্রস্তুতি গতানুগতিকভাবে নিলেও ইমপেরিক্যাল অংশের জন্য কিছুটা ভিন্নভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। এ অংশের প্রশ্নগুলো হয় সাম্প্রতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে। তাই গাইডে থাকা পুরোনো প্রশ্নের বেশির ভাগই তেমন কাজে লাগে না। এই অংশে ভালো করার জন্য নিয়মিত পত্রিকার আন্তর্জাতিক খবর পড়া ও প্রয়োজন মতো নোট করা, ইউটিউব থেকে বিশেষজ্ঞদের আলোচনা শোনা, গুগল থেকে তথ্য সংগ্রহ করা এবং শেষ মুহূর্তে সাম্প্রতিক বিষয়ের ওপর প্রকাশিত কোনো বই পড়া জরুরি। এ ছাড়া বিশ্বের আলোচিত অঞ্চল ও বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের মানচিত্র অঙ্কন অনুশীলন করাও খুব জরুরি।
তিনটি বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবেন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় মোট ৯০০ নম্বরে। এর মধ্যে ৬০০ নম্বরের প্রশ্ন হয় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে। তাই এই তিনটি বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। তবেই আপনি ক্যাডার হওয়ার দৌড়ে অনেক এগিয়ে যাবেন।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

সম্প্রতি ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক ধাপ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা। ফলে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে বেশ কৌশলে। বিসিএস প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় প্রস্তুতির নেওয়ার কৌশল নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন ৪৩তম বিসিএসে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত মারুফুল আনাম রঙ্গন।
দ্রুত লেখার অভ্যাস করুন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় চার ঘণ্টা লিখতে হয়। এত বেশি সময় ধরে অনেকেরই একটানা লেখার অভ্যাস নেই। তাই অসাধারণ প্রস্তুতি নেওয়ার পরেও অনেকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব প্রশ্নের উত্তর লিখে শেষ করতে পারেন না। সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য আগে হাতের লেখা দ্রুত করা জরুরি। এ জন্য প্রতিদিন ঘড়ি ধরে কোনো প্রশ্নের উত্তর লিখতে পারেন, কিংবা কোচিংয়ে পরীক্ষা দিতে পারেন।
নিজের ভাষায় লেখার কৌশল রপ্ত করুন
সাজিয়ে লেখার অভ্যাস না থাকায় পরীক্ষায় অনেকের লেখার মান ভালো হয় না। অচেনা প্রশ্নের উত্তর করার সময় বাধে আরও বড় বিপত্তি। নিজের ভাষায় লিখতে গিয়ে গুলিয়ে ফেলেন সবকিছু। তাই আগে থেকেই কোনো বিষয় নিয়ে নিজের মতো সাজিয়ে লেখার অভ্যাস করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো করার জন্য পত্রিকার সম্পাদকীয়সহ বিষয়ভিত্তিক অভিজ্ঞ গবেষকের বিশ্লেষণমূলক লেখা পড়তে পারেন। এর মধ্য দিয়ে আপনার সেই সব লেখকের মতো ভাবার কৌশল রপ্ত হবে। পাশাপাশি লেখার মানও বেড়ে যাবে।
বিগত বিসিএসের প্রশ্ন সমাধান করুন
বিসিএস পরীক্ষায় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ও বাংলা ব্যাকরণ অংশ প্রায়ই পুনরাবৃত্তি হয়। তাই এই বিষয়গুলো থেকে আসা বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান করা জরুরি। অন্যদিকে গণিত ও মানসিক দক্ষতা অংশের প্রশ্ন পুনরাবৃত্তি হওয়ার প্রবণতা কম। তবে এ দুটি বিষয়ের প্রশ্ন সমাধান করলে প্রশ্নের ধরন ও নিজের অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেতে পারেন। এ ছাড়া লিখিত পরীক্ষার জন্য অন্যান্য বিষয়ে আসা আগের প্রশ্নগুলো সমাধান করা তেমন জরুরি নয়।
গণিতে বিশেষ নজর রাখুন
সাম্প্রতিক লিখিত পরীক্ষাগুলো থেকে এটা অনুমেয় যে গণিত বিষয়ে মাধ্যমিকের সাধারণ ও উচ্চতর গণিত বই থেকেই প্রায় সব প্রশ্ন দেওয়া হচ্ছে। যেমন: ফাংশন, দ্বিপদী উপপাদ্য ইত্যাদি। তাই লিখিত পরীক্ষার্থীদের জন্য মাধ্যমিক পর্যায়ের গণিত বই দুটি সমাধান করা খুব জরুরি।
নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন
লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করাটা বেশ ফলপ্রসূ হবে। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত পত্রিকার প্রথম পাতা, সম্পাদকীয়, অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পাতা পড়া জরুরি। পত্রিকা কেবল পড়লেই হবে না। প্রকাশিত বিভিন্ন উক্তি ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নোট করে রাখুন যেন উত্তর লেখার সময় ব্যবহার করা যায়। কারণ, রচনা বা কোনো প্রশ্নের উত্তরে প্রাসঙ্গিক তথ্য দিলে লেখা সমৃদ্ধ হবে। তবে অপ্রয়োজনীয় উক্তি বা তথ্য দেওয়া থেকে সচেতনভাবেই বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। নইলে খাতা দেখার সময় শিক্ষক বিরক্ত হতে পারেন।
ভোকাবুলারি ও অনুবাদ চর্চা
সিলেবাস অনুযায়ী কেবল মুখস্থের জোরে ইংরেজিতে ভালো করা প্রায় অসম্ভব। তাই লিখিত পরীক্ষায় ইংরেজি অংশে অনেকই খারাপ করেন। মনে রাখবেন, গ্রামার অংশে যে ৩০ নম্বর আছে, তা পুরোপুরি ইংরেজি শব্দের খেলা। এই শব্দের খেলায় বিজয়ী হতে চাইলে নিয়মিত ইংরেজি শব্দের অনুশীলন করতে হবে। এ ছাড়া বাংলা ও ইংরেজি দ্বিতীয়পত্র মিলে তিনটি অনুবাদ প্রশ্নে বিদ্যমান থাকে ৬৫ নম্বর। সব মিলিয়ে ভালো করতে হলে নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। অনুশীলনের জন্য তুলনামূলক সহজবোধ্য কোনো ইংরেজি ও বাংলা পত্রিকার সম্পাদকীয় নিয়মিত অনুবাদ করে সুফল পেতে পারেন।
গাইড বাছাইয়ে সচেতন হন
বিভিন্ন ছোটখাটো প্রশ্নের উত্তরও সাধারণত বড় আকারে দেওয়া থাকে বাজারে প্রচলিত বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিভিন্ন প্রস্তুতিমূলক গাইডে। তবে লিখিত পরীক্ষায় এত দীর্ঘ উত্তর করা কি সম্ভব! তাই গাইড নির্বাচনে সচেতন হতে হবে। এ ক্ষেত্রে লেখার মান ভালো ও টু দ্য পয়েন্টে উত্তর দেওয়া গাইড বই বাছাই করুন। এর মধ্য দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হয়ে উঠবে।
বুলেট পয়েন্ট আকারে তথ্য নোট করুন
বিভিন্ন অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো বুলেট পয়েন্ট আকারে নোট করে রাখুন, পরীক্ষার আগ মুহূর্তে যেন স্বল্প সময়ের মধ্যে দেখে যেতে পারেন। এতে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে দুর্ভোগ হবে না।
আন্তর্জাতিক অংশের প্রস্তুতি নিন ভিন্নভাবে
আন্তর্জাতিকের কনসেপচুয়াল অংশের প্রস্তুতি গতানুগতিকভাবে নিলেও ইমপেরিক্যাল অংশের জন্য কিছুটা ভিন্নভাবে প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। এ অংশের প্রশ্নগুলো হয় সাম্প্রতিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে। তাই গাইডে থাকা পুরোনো প্রশ্নের বেশির ভাগই তেমন কাজে লাগে না। এই অংশে ভালো করার জন্য নিয়মিত পত্রিকার আন্তর্জাতিক খবর পড়া ও প্রয়োজন মতো নোট করা, ইউটিউব থেকে বিশেষজ্ঞদের আলোচনা শোনা, গুগল থেকে তথ্য সংগ্রহ করা এবং শেষ মুহূর্তে সাম্প্রতিক বিষয়ের ওপর প্রকাশিত কোনো বই পড়া জরুরি। এ ছাড়া বিশ্বের আলোচিত অঞ্চল ও বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের মানচিত্র অঙ্কন অনুশীলন করাও খুব জরুরি।
তিনটি বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবেন
বিসিএস লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় মোট ৯০০ নম্বরে। এর মধ্যে ৬০০ নম্বরের প্রশ্ন হয় বাংলাদেশ বিষয়াবলি, বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে। তাই এই তিনটি বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। তবেই আপনি ক্যাডার হওয়ার দৌড়ে অনেক এগিয়ে যাবেন।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তির ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: অর্থ ও প্রশাসন সম্পর্কিত কাজে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ২ বছর।
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কক্সবাজার।
বেতন: ৬০ হাজার টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, জীবন ও চিকিৎসা বিমা, প্রভিডেন্ট ফান্ড এবং গ্র্যাচুইটি, পরিবহন ভাতা, শিশু শিক্ষা ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

সম্প্রতি ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক ধাপ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা। ফলে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে বেশ কৌশলে। বিসিএস প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় প্রস্তুতির নেওয়ার কৌশল নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন ৪৩তম বিসিএসে কৃষি সম্প্রসা
০৯ মে ২০২৪
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ও অফিস সহায়ক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০ ডিসেম্বর শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রথম ৩টি পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং একই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা রাজধানীর ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষা-সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রগুলো হলো আজিমপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ; পোস্ট অফিস হাইস্কুল, মতিঝিল; মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ; আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল; মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়; মতিঝিল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়; বিটিসিএল আইডিয়াল হাইস্কুল, মতিঝিল ও সেগুনবাগিচা হাইস্কুল।

সম্প্রতি ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক ধাপ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা। ফলে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে বেশ কৌশলে। বিসিএস প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় প্রস্তুতির নেওয়ার কৌশল নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন ৪৩তম বিসিএসে কৃষি সম্প্রসা
০৯ মে ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, টেকনিশিয়ান হার্ট অ্যান্ড লাং এবং গাড়িচালক। এসব প্রার্থীর রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এসব পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল বিভাগীয় নির্বাচন কমিটির সভার সুপারিশের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হয়েছে।
সাময়িকভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের নিয়োগপত্র যথাসময়ে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও নিজ নিজ প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হবে। প্রকাশিত ফলাফলে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা যথাযথ কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

সম্প্রতি ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক ধাপ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা। ফলে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে বেশ কৌশলে। বিসিএস প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় প্রস্তুতির নেওয়ার কৌশল নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন ৪৩তম বিসিএসে কৃষি সম্প্রসা
০৯ মে ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশে (টিসিবি) প্রথম শ্রেণির (৯ম গ্রেড) সহকারী পরিচালক পদের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৩ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
করপোরেশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মো. রবিউল মোর্শেদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর সহকারী পরিচালক পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৪২ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মৌখিক পরীক্ষা ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে কাওরান বাজারে অবস্থিত টিসিবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নির্বাচিত প্রার্থীদের উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সঙ্গে নিয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত কাগজপত্রের মূল কপি প্রদর্শন করে প্রতিটির ১টি করে ফটোকপি সত্যায়িত (প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে।

সম্প্রতি ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রতিযোগিতামূলক ধাপ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষা। ফলে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে বেশ কৌশলে। বিসিএস প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় প্রস্তুতির নেওয়ার কৌশল নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন ৪৩তম বিসিএসে কৃষি সম্প্রসা
০৯ মে ২০২৪
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস এবং রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ ফেডারেশন। প্রতিষ্ঠানটিতে অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির উপসচিব (প্রশাসন-১) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের (এনআইসিভিডি) ৪ ক্যাটাগরির পদের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে