ইজাজুল হক

ইফতার
ইফতারকে ইউনেসকো ইরান, আজারবাইজান, তুরস্ক ও উজবেকিস্তানের অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করেছে। যদিও পুরো পৃথিবীতেই ইফতার মুসলমানদের হাজার বছরের ঐতিহ্যের অংশ। হিজরি সনের নবম মাস রমজান মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র। পুরো মাসে মুসলমানরা রোজা রাখে। ফজরের শুরু থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত তারা মহান আল্লাহর জন্য উপোস থাকার ব্রত পালন করে। এরপর সন্ধ্যায় তারা একসঙ্গে বাহারি খাবারের আয়োজন করে। পরিবার ও সমাজের সবাই একত্র হয়ে খাবার পরিবেশন করে এবং ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে মশগুল হয়। ইফতারকে ঘিরে এসব আয়োজন সামাজিক বন্ধন মজবুত করে এবং সমাজে সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
তেজহিব
তেজহিব মুসলিম শিল্পকলার একটি ধরন। একে তেজহিপ, জারহালকোরি, নাক্কসলিকও বলা হয়। এটি একটি অলংকরণ শিল্প। ইউনেসকো এটিকে ইরান, আজারবাইজান, তুরস্ক, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তানের অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করেছে। এর বাইরে আরও অনেক দেশে এর চর্চা রয়েছে। পবিত্র কোরআন, কোরআনের আয়াতের ক্যালিগ্রাফি, ধর্মীয় ও অন্যান্য বই-পুস্তকে অলংকরণের জন্য মুসলমানরা হাজার বছর ধরে এই শিল্পের চর্চা করে আসছে। এ ছাড়া আজকাল এটি স্বতন্ত্র একটি শিল্প হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। বিয়ে থেকে শুরু করে বড় বড় বাণিজ্যিক চুক্তিপত্রের অলংকরণেও এখন তেজহিব ব্যবহৃত হচ্ছে। সোনালি বর্ণেই বেশি চর্চিত হয় তেজহিব। মুসলমানদের বিশ্বাস, সংস্কৃতি ও সভ্যতার আবেদন ফুটে ওঠে তেজহিবের বর্ণচ্ছটায়।
মাহাদরা
মৌরিতানিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য মাহাদরাকে মরুভূমির বিশ্ববিদ্যালয়ও বলা হয়। এটি জ্ঞানচর্চার একটি প্রাচীন পদ্ধতি। মৌখিকভাবে জ্ঞানচর্চা, মুখস্থকরণ এই পদ্ধতির প্রধান বৈশিষ্ট্য। কয়েক শ বছর আগে থেকেই এটি দেশটিতে বেশ জনপ্রিয় মাধ্যম। খোলা আকাশের নিচে চাটাই বিছিয়ে, তাঁবু টানিয়ে একজন শিক্ষক ছাত্রদের শেখান। সেই বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয় সমাজের সব বয়সের মানুষ। ভাষা, সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সুফিবাদ, দর্শন, আধুনিক বিজ্ঞানসহ প্রায় সব বিষয়ে পাঠদান করা হয়। বিশেষ করে ভৌগোলিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেশটির জন্য উপযোগী জ্ঞানগুলো এখানে শিক্ষা দেওয়া হয়। শিক্ষক ও ছাত্রদের মধ্যে তৈরি হয় এক আধ্যাত্মিক বন্ধন। কোরআন-হাদিসের ভান্ডার মুখস্থকরণে মৌরিতানিয়ার মানুষকে এই পদ্ধতি দারুণভাবে যুগ যুগ ধরে উৎসাহ জুগিয়ে আসছে।

ইফতার
ইফতারকে ইউনেসকো ইরান, আজারবাইজান, তুরস্ক ও উজবেকিস্তানের অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করেছে। যদিও পুরো পৃথিবীতেই ইফতার মুসলমানদের হাজার বছরের ঐতিহ্যের অংশ। হিজরি সনের নবম মাস রমজান মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র। পুরো মাসে মুসলমানরা রোজা রাখে। ফজরের শুরু থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত তারা মহান আল্লাহর জন্য উপোস থাকার ব্রত পালন করে। এরপর সন্ধ্যায় তারা একসঙ্গে বাহারি খাবারের আয়োজন করে। পরিবার ও সমাজের সবাই একত্র হয়ে খাবার পরিবেশন করে এবং ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে মশগুল হয়। ইফতারকে ঘিরে এসব আয়োজন সামাজিক বন্ধন মজবুত করে এবং সমাজে সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
তেজহিব
তেজহিব মুসলিম শিল্পকলার একটি ধরন। একে তেজহিপ, জারহালকোরি, নাক্কসলিকও বলা হয়। এটি একটি অলংকরণ শিল্প। ইউনেসকো এটিকে ইরান, আজারবাইজান, তুরস্ক, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তানের অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করেছে। এর বাইরে আরও অনেক দেশে এর চর্চা রয়েছে। পবিত্র কোরআন, কোরআনের আয়াতের ক্যালিগ্রাফি, ধর্মীয় ও অন্যান্য বই-পুস্তকে অলংকরণের জন্য মুসলমানরা হাজার বছর ধরে এই শিল্পের চর্চা করে আসছে। এ ছাড়া আজকাল এটি স্বতন্ত্র একটি শিল্প হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। বিয়ে থেকে শুরু করে বড় বড় বাণিজ্যিক চুক্তিপত্রের অলংকরণেও এখন তেজহিব ব্যবহৃত হচ্ছে। সোনালি বর্ণেই বেশি চর্চিত হয় তেজহিব। মুসলমানদের বিশ্বাস, সংস্কৃতি ও সভ্যতার আবেদন ফুটে ওঠে তেজহিবের বর্ণচ্ছটায়।
মাহাদরা
মৌরিতানিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য মাহাদরাকে মরুভূমির বিশ্ববিদ্যালয়ও বলা হয়। এটি জ্ঞানচর্চার একটি প্রাচীন পদ্ধতি। মৌখিকভাবে জ্ঞানচর্চা, মুখস্থকরণ এই পদ্ধতির প্রধান বৈশিষ্ট্য। কয়েক শ বছর আগে থেকেই এটি দেশটিতে বেশ জনপ্রিয় মাধ্যম। খোলা আকাশের নিচে চাটাই বিছিয়ে, তাঁবু টানিয়ে একজন শিক্ষক ছাত্রদের শেখান। সেই বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয় সমাজের সব বয়সের মানুষ। ভাষা, সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সুফিবাদ, দর্শন, আধুনিক বিজ্ঞানসহ প্রায় সব বিষয়ে পাঠদান করা হয়। বিশেষ করে ভৌগোলিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেশটির জন্য উপযোগী জ্ঞানগুলো এখানে শিক্ষা দেওয়া হয়। শিক্ষক ও ছাত্রদের মধ্যে তৈরি হয় এক আধ্যাত্মিক বন্ধন। কোরআন-হাদিসের ভান্ডার মুখস্থকরণে মৌরিতানিয়ার মানুষকে এই পদ্ধতি দারুণভাবে যুগ যুগ ধরে উৎসাহ জুগিয়ে আসছে।
ইজাজুল হক

ইফতার
ইফতারকে ইউনেসকো ইরান, আজারবাইজান, তুরস্ক ও উজবেকিস্তানের অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করেছে। যদিও পুরো পৃথিবীতেই ইফতার মুসলমানদের হাজার বছরের ঐতিহ্যের অংশ। হিজরি সনের নবম মাস রমজান মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র। পুরো মাসে মুসলমানরা রোজা রাখে। ফজরের শুরু থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত তারা মহান আল্লাহর জন্য উপোস থাকার ব্রত পালন করে। এরপর সন্ধ্যায় তারা একসঙ্গে বাহারি খাবারের আয়োজন করে। পরিবার ও সমাজের সবাই একত্র হয়ে খাবার পরিবেশন করে এবং ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে মশগুল হয়। ইফতারকে ঘিরে এসব আয়োজন সামাজিক বন্ধন মজবুত করে এবং সমাজে সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
তেজহিব
তেজহিব মুসলিম শিল্পকলার একটি ধরন। একে তেজহিপ, জারহালকোরি, নাক্কসলিকও বলা হয়। এটি একটি অলংকরণ শিল্প। ইউনেসকো এটিকে ইরান, আজারবাইজান, তুরস্ক, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তানের অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করেছে। এর বাইরে আরও অনেক দেশে এর চর্চা রয়েছে। পবিত্র কোরআন, কোরআনের আয়াতের ক্যালিগ্রাফি, ধর্মীয় ও অন্যান্য বই-পুস্তকে অলংকরণের জন্য মুসলমানরা হাজার বছর ধরে এই শিল্পের চর্চা করে আসছে। এ ছাড়া আজকাল এটি স্বতন্ত্র একটি শিল্প হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। বিয়ে থেকে শুরু করে বড় বড় বাণিজ্যিক চুক্তিপত্রের অলংকরণেও এখন তেজহিব ব্যবহৃত হচ্ছে। সোনালি বর্ণেই বেশি চর্চিত হয় তেজহিব। মুসলমানদের বিশ্বাস, সংস্কৃতি ও সভ্যতার আবেদন ফুটে ওঠে তেজহিবের বর্ণচ্ছটায়।
মাহাদরা
মৌরিতানিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য মাহাদরাকে মরুভূমির বিশ্ববিদ্যালয়ও বলা হয়। এটি জ্ঞানচর্চার একটি প্রাচীন পদ্ধতি। মৌখিকভাবে জ্ঞানচর্চা, মুখস্থকরণ এই পদ্ধতির প্রধান বৈশিষ্ট্য। কয়েক শ বছর আগে থেকেই এটি দেশটিতে বেশ জনপ্রিয় মাধ্যম। খোলা আকাশের নিচে চাটাই বিছিয়ে, তাঁবু টানিয়ে একজন শিক্ষক ছাত্রদের শেখান। সেই বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয় সমাজের সব বয়সের মানুষ। ভাষা, সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সুফিবাদ, দর্শন, আধুনিক বিজ্ঞানসহ প্রায় সব বিষয়ে পাঠদান করা হয়। বিশেষ করে ভৌগোলিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেশটির জন্য উপযোগী জ্ঞানগুলো এখানে শিক্ষা দেওয়া হয়। শিক্ষক ও ছাত্রদের মধ্যে তৈরি হয় এক আধ্যাত্মিক বন্ধন। কোরআন-হাদিসের ভান্ডার মুখস্থকরণে মৌরিতানিয়ার মানুষকে এই পদ্ধতি দারুণভাবে যুগ যুগ ধরে উৎসাহ জুগিয়ে আসছে।

ইফতার
ইফতারকে ইউনেসকো ইরান, আজারবাইজান, তুরস্ক ও উজবেকিস্তানের অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করেছে। যদিও পুরো পৃথিবীতেই ইফতার মুসলমানদের হাজার বছরের ঐতিহ্যের অংশ। হিজরি সনের নবম মাস রমজান মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র। পুরো মাসে মুসলমানরা রোজা রাখে। ফজরের শুরু থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত তারা মহান আল্লাহর জন্য উপোস থাকার ব্রত পালন করে। এরপর সন্ধ্যায় তারা একসঙ্গে বাহারি খাবারের আয়োজন করে। পরিবার ও সমাজের সবাই একত্র হয়ে খাবার পরিবেশন করে এবং ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানে মশগুল হয়। ইফতারকে ঘিরে এসব আয়োজন সামাজিক বন্ধন মজবুত করে এবং সমাজে সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
তেজহিব
তেজহিব মুসলিম শিল্পকলার একটি ধরন। একে তেজহিপ, জারহালকোরি, নাক্কসলিকও বলা হয়। এটি একটি অলংকরণ শিল্প। ইউনেসকো এটিকে ইরান, আজারবাইজান, তুরস্ক, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তানের অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করেছে। এর বাইরে আরও অনেক দেশে এর চর্চা রয়েছে। পবিত্র কোরআন, কোরআনের আয়াতের ক্যালিগ্রাফি, ধর্মীয় ও অন্যান্য বই-পুস্তকে অলংকরণের জন্য মুসলমানরা হাজার বছর ধরে এই শিল্পের চর্চা করে আসছে। এ ছাড়া আজকাল এটি স্বতন্ত্র একটি শিল্প হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। বিয়ে থেকে শুরু করে বড় বড় বাণিজ্যিক চুক্তিপত্রের অলংকরণেও এখন তেজহিব ব্যবহৃত হচ্ছে। সোনালি বর্ণেই বেশি চর্চিত হয় তেজহিব। মুসলমানদের বিশ্বাস, সংস্কৃতি ও সভ্যতার আবেদন ফুটে ওঠে তেজহিবের বর্ণচ্ছটায়।
মাহাদরা
মৌরিতানিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য মাহাদরাকে মরুভূমির বিশ্ববিদ্যালয়ও বলা হয়। এটি জ্ঞানচর্চার একটি প্রাচীন পদ্ধতি। মৌখিকভাবে জ্ঞানচর্চা, মুখস্থকরণ এই পদ্ধতির প্রধান বৈশিষ্ট্য। কয়েক শ বছর আগে থেকেই এটি দেশটিতে বেশ জনপ্রিয় মাধ্যম। খোলা আকাশের নিচে চাটাই বিছিয়ে, তাঁবু টানিয়ে একজন শিক্ষক ছাত্রদের শেখান। সেই বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয় সমাজের সব বয়সের মানুষ। ভাষা, সাহিত্য, ইতিহাস, ধর্ম, সুফিবাদ, দর্শন, আধুনিক বিজ্ঞানসহ প্রায় সব বিষয়ে পাঠদান করা হয়। বিশেষ করে ভৌগোলিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেশটির জন্য উপযোগী জ্ঞানগুলো এখানে শিক্ষা দেওয়া হয়। শিক্ষক ও ছাত্রদের মধ্যে তৈরি হয় এক আধ্যাত্মিক বন্ধন। কোরআন-হাদিসের ভান্ডার মুখস্থকরণে মৌরিতানিয়ার মানুষকে এই পদ্ধতি দারুণভাবে যুগ যুগ ধরে উৎসাহ জুগিয়ে আসছে।

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে। মহানবী (সা.) সদকার এমন কিছু অসামান্য ফজিলত বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দেয়।
সদকার এক অন্যতম ফজিলত হলো, এটি আল্লাহর ক্রোধ প্রশমিত করে। হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘দান-সদকা আল্লাহর ক্রোধ কমায় এবং মানুষকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করে।’ (জামে তিরমিজি)
মানুষ জীবনে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় নানা পাপ করে আল্লাহর নাফরমানিতে লিপ্ত হয়, ফলে সে আল্লাহর বিরাগভাজন হয়। এমতাবস্থায় আল্লাহর রাগ কমানোর জন্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি ফিরে পাওয়ার জন্য সদকা এক ফলপ্রসূ আমল। সদকার বরকতে আল্লাহ সেই রাগ দূর করে দেন। এ ছাড়া, এই হাদিসের মাধ্যমে জানা যায়, সদকার কারণে আল্লাহ তাআলা দানশীল ব্যক্তিকে অপমৃত্যু থেকে রক্ষা করেন এবং তাকে ইমানের সঙ্গে মৃত্যু দান করেন।
দান-সদকা যে শুধু পরকালে সওয়াব বৃদ্ধি করে তা নয়; বরং এর বরকতে আল্লাহ দুনিয়ার সম্পদও বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। এক হাদিসে আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, আবু জর (রা.) রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সদকা কী?’ জবাবে তিনি বললেন, ‘কয়েক গুণ। (অর্থাৎ, কোনো ব্যক্তি যে পরিমাণ আল্লাহর জন্য দান করবে, তার কয়েক গুণ বেশি সওয়াব সে পাবে)। আর আল্লাহ তাআলা বিপুল ভান্ডারের অধিকারী।’ (মুসনাদে আহমাদ)
অনেক হাদিসবিশারদ এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, সদকার বরকতে আল্লাহ দুনিয়ায়ও সম্পদ বহুগুণ বাড়িয়ে দেন। আর পরকালে যে প্রতিদান সে পাবে, তা হবে এর চেয়েও বহুগুণ বেশি। বাস্তবেও দেখা যায়, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে নিষ্ঠার সঙ্গে দান করেন, তাঁর সম্পদ অদ্ভুতভাবে বেড়ে যায়।

এবারের ইউনেসকোর অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় বাংলাদেশের রিকশা ও রিকশাচিত্রসহ অনেক দেশের ঐতিহ্য স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে মুসলিম বিশ্বের এমন কিছু ঐতিহ্য স্থান পেয়েছে, যা ইসলামের ইতিহাস ও সভ্যতার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত।
১৫ ডিসেম্বর ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

এবারের ইউনেসকোর অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় বাংলাদেশের রিকশা ও রিকশাচিত্রসহ অনেক দেশের ঐতিহ্য স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে মুসলিম বিশ্বের এমন কিছু ঐতিহ্য স্থান পেয়েছে, যা ইসলামের ইতিহাস ও সভ্যতার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত।
১৫ ডিসেম্বর ২০২৩
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
২ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

এবারের ইউনেসকোর অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় বাংলাদেশের রিকশা ও রিকশাচিত্রসহ অনেক দেশের ঐতিহ্য স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে মুসলিম বিশ্বের এমন কিছু ঐতিহ্য স্থান পেয়েছে, যা ইসলামের ইতিহাস ও সভ্যতার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত।
১৫ ডিসেম্বর ২০২৩
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

এবারের ইউনেসকোর অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় বাংলাদেশের রিকশা ও রিকশাচিত্রসহ অনেক দেশের ঐতিহ্য স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে মুসলিম বিশ্বের এমন কিছু ঐতিহ্য স্থান পেয়েছে, যা ইসলামের ইতিহাস ও সভ্যতার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত।
১৫ ডিসেম্বর ২০২৩
ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এর অসংখ্য ফজিলতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সদকা কেবল দরিদ্রের প্রয়োজনই মেটায় না, বরং এটি বান্দা ও তার প্রতিপালকের মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১ দিন আগে