ইজাজুল হক, ঢাকা

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আরবি ক্যালিগ্রাফার আব্বাস আল-বাগদাদি ২ মে মঙ্গলবার ইন্তেকাল করেছেন। বিশ্বজুড়ে আরবি লিপি ও ক্যালিগ্রাফি চর্চাকারীদের কাছে আস্থার ঠিকানা ছিলেন তিনি। ক্ল্যাসিক্যাল ধারার নিখুঁত ক্যালিগ্রাফি তৈরি করে খ্যাতি অর্জন করেন। আরবি শিল্পকলায় তাঁর অসামান্য অবদান এবং মুসলিম বিশ্বে তাঁর প্রভাবের কারণে একাধিকবার বিশ্বের ৫০০ প্রভাবশালী মুসলমানের তালিকায় স্থান পেয়েছেন।
পুরো নাম আব্বাস শাকির জুদি আল-বাগদাদি। জন্ম ১৯৫১ সালে, বাগদাদে। পাঁচ দশকের কর্মজীবনে নিজেকে একাধারে ক্যালিগ্রাফার, লেখক ও ইসলামি শিল্পকলার শিক্ষক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ১৯৬৯ সালে বাগদাদের সেরা তরুণ চিত্রশিল্পীর পুরস্কার পান। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ইরাকের বিখ্যাত কয়েকটি প্রকাশনা সংস্থায় কাজ করেন। প্রায় একই সময়ে ‘অ্যাসোসিয়েশন অব ইরাকি ক্যালিগ্রাফার’-এ আরবি লিপির শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন।
১৯৮৮ থেকে ২০০৩ পর্যন্ত ‘অ্যাসোসিয়েশন অব ইরাকি ক্যালিগ্রাফার’-এর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আমেরিকা ইরাকে আক্রমণ করলে তিনি জর্ডান চলে যান। সেখানে আরবি লিপি ও ক্যালিগ্রাফির শিক্ষক হিসেবে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কাজ করেন। ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান এবং ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের ‘ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট’-এ আরবি লিপির শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। ইরাক ও যুক্তরাষ্ট্রের দ্বৈত নাগরিক ছিলেন।
আধুনিক নিয়মনীতির আলোকে সময়োপযোগী করে ঐতিহ্যবাহী ক্যালিগ্রাফিশৈলীগুলোর পুনর্জাগরণ তাঁর সেরা কীর্তি। কয়েকটি লিখনশৈলীতে তিনি ক্যালিগ্রাফি করতেন। এর মধ্যে খত্ব আল-সুলুস ও খত্ব আল-নুসখ অন্যতম। আধুনিক ক্যালিগ্রাফির নামে ক্যালিগ্রাফির নিয়মভাঙার প্রকল্পগুলোর ঘোর বিরোধী ছিলেন আব্বাস। আরবি ক্যালিগ্রাফিবিষয়ক বই ‘মিজানুল খত্ব আল-আরবি’ তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনা।
আব্বাস আল-বাগদাদির উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে—ইরাকের জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্মসনদ, পাসপোর্ট, ইরাকি মুদ্রা দিনার, রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামসহ অসংখ্য জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন প্রতীকের নকশা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি মুদ্রার নকশাও করেছেন তিনি। তবে তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় ঘটনা নিঃসন্দেহে ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের আদেশে কোরআনের প্রতিলিপি তৈরি।
১৯৯৭ সালে সাদ্দাম নিজের রক্ত দিয়ে পবিত্র কোরআনের একটি প্রতিলিপি তৈরির পরিকল্পনা করেন। এ কাজে নিয়োগ দেওয়া হয় আব্বাস আল-বাগদাদিকে। তিনি কয়েকজন ছাত্রকে নিয়ে নিজস্ব শৈলীতে এ কাজ সম্পন্ন করেন এবং সাদ্দামের কাছ থেকে পুরস্কৃত হন। অবশ্য তখন সাদ্দামের এমন কাজের নিন্দা করেছিল সৌদি আরবসহ কয়েকটি আরব দেশ। পরে সাদ্দামের পতনের পর সেই প্রতিলিপিও জাদুঘর থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। (বিবিসি, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০০০; অ্যারাবিক নিউজ, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০০০)
আব্বাস আল-বাগদাদি জানান, কাজটি সম্পন্ন করতে ২ বছর সময় লেগেছিল। ২ বছরে সাদ্দাম ২৪ থেকে ২৭ লিটার রক্ত দেন। সেই রক্ত বিশেষ কেমিক্যালে মিশিয়ে পবিত্র কোরআনের ৬ হাজার আয়াত ও ৩ লাখ ৩৬ হাজার শব্দ লেখা হয়। (গার্ডিয়ান, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১০) অবশ্য পশ্চিমা অনেক চিকিৎসক ও সাংবাদিকেরা এই তথ্যের সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।
আব্বাস এই অনুলিপি তৈরির কারণ সম্পর্কে বলেন, ‘সাদ্দাম আমাকে বাগদাদের ইবনে সিনা হাসপাতালে ডেকে পাঠান। সেখানে হত্যাচেষ্টায় আহত হওয়ার পর চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তাঁর ছেলে উদয় সাদ্দাম। তিনি সুস্থ হয়ে উঠলে সাদ্দাম নিজের রক্ত দিয়ে কোরআন লেখার শপথ করেন। ২০০০ সালে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁর হাতে আমি কোরআনের কপিটি হস্তান্তর করি।’ (অ্যারাবিক নিউজ, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৪)
আব্বাস শাকিরের জীবনে অপ্রাপ্তি ছিল। সাদ্দামের আমলে রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেন। তবে যথাযথ সম্মান তিনি পাননি। তিনি বলেন, ‘কর্মকর্তারা আমাকে ‘‘দেশের রত্নভান্ডার’’ বলতেন। তাঁরা আমাকে দিয়ে রাষ্ট্রের অনেক গুরুত্বপূর্ণ দলিল লিখিয়েছিলেন, তবে আমি যথাযথ পারিশ্রমিক পাইনি।’

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আরবি ক্যালিগ্রাফার আব্বাস আল-বাগদাদি ২ মে মঙ্গলবার ইন্তেকাল করেছেন। বিশ্বজুড়ে আরবি লিপি ও ক্যালিগ্রাফি চর্চাকারীদের কাছে আস্থার ঠিকানা ছিলেন তিনি। ক্ল্যাসিক্যাল ধারার নিখুঁত ক্যালিগ্রাফি তৈরি করে খ্যাতি অর্জন করেন। আরবি শিল্পকলায় তাঁর অসামান্য অবদান এবং মুসলিম বিশ্বে তাঁর প্রভাবের কারণে একাধিকবার বিশ্বের ৫০০ প্রভাবশালী মুসলমানের তালিকায় স্থান পেয়েছেন।
পুরো নাম আব্বাস শাকির জুদি আল-বাগদাদি। জন্ম ১৯৫১ সালে, বাগদাদে। পাঁচ দশকের কর্মজীবনে নিজেকে একাধারে ক্যালিগ্রাফার, লেখক ও ইসলামি শিল্পকলার শিক্ষক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ১৯৬৯ সালে বাগদাদের সেরা তরুণ চিত্রশিল্পীর পুরস্কার পান। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ইরাকের বিখ্যাত কয়েকটি প্রকাশনা সংস্থায় কাজ করেন। প্রায় একই সময়ে ‘অ্যাসোসিয়েশন অব ইরাকি ক্যালিগ্রাফার’-এ আরবি লিপির শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছেন।
১৯৮৮ থেকে ২০০৩ পর্যন্ত ‘অ্যাসোসিয়েশন অব ইরাকি ক্যালিগ্রাফার’-এর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আমেরিকা ইরাকে আক্রমণ করলে তিনি জর্ডান চলে যান। সেখানে আরবি লিপি ও ক্যালিগ্রাফির শিক্ষক হিসেবে ২০০৮ সাল পর্যন্ত কাজ করেন। ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান এবং ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের ‘ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট’-এ আরবি লিপির শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। ইরাক ও যুক্তরাষ্ট্রের দ্বৈত নাগরিক ছিলেন।
আধুনিক নিয়মনীতির আলোকে সময়োপযোগী করে ঐতিহ্যবাহী ক্যালিগ্রাফিশৈলীগুলোর পুনর্জাগরণ তাঁর সেরা কীর্তি। কয়েকটি লিখনশৈলীতে তিনি ক্যালিগ্রাফি করতেন। এর মধ্যে খত্ব আল-সুলুস ও খত্ব আল-নুসখ অন্যতম। আধুনিক ক্যালিগ্রাফির নামে ক্যালিগ্রাফির নিয়মভাঙার প্রকল্পগুলোর ঘোর বিরোধী ছিলেন আব্বাস। আরবি ক্যালিগ্রাফিবিষয়ক বই ‘মিজানুল খত্ব আল-আরবি’ তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনা।
আব্বাস আল-বাগদাদির উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে—ইরাকের জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্মসনদ, পাসপোর্ট, ইরাকি মুদ্রা দিনার, রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামসহ অসংখ্য জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন প্রতীকের নকশা। সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি মুদ্রার নকশাও করেছেন তিনি। তবে তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় ঘটনা নিঃসন্দেহে ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের আদেশে কোরআনের প্রতিলিপি তৈরি।
১৯৯৭ সালে সাদ্দাম নিজের রক্ত দিয়ে পবিত্র কোরআনের একটি প্রতিলিপি তৈরির পরিকল্পনা করেন। এ কাজে নিয়োগ দেওয়া হয় আব্বাস আল-বাগদাদিকে। তিনি কয়েকজন ছাত্রকে নিয়ে নিজস্ব শৈলীতে এ কাজ সম্পন্ন করেন এবং সাদ্দামের কাছ থেকে পুরস্কৃত হন। অবশ্য তখন সাদ্দামের এমন কাজের নিন্দা করেছিল সৌদি আরবসহ কয়েকটি আরব দেশ। পরে সাদ্দামের পতনের পর সেই প্রতিলিপিও জাদুঘর থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। (বিবিসি, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০০০; অ্যারাবিক নিউজ, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০০০)
আব্বাস আল-বাগদাদি জানান, কাজটি সম্পন্ন করতে ২ বছর সময় লেগেছিল। ২ বছরে সাদ্দাম ২৪ থেকে ২৭ লিটার রক্ত দেন। সেই রক্ত বিশেষ কেমিক্যালে মিশিয়ে পবিত্র কোরআনের ৬ হাজার আয়াত ও ৩ লাখ ৩৬ হাজার শব্দ লেখা হয়। (গার্ডিয়ান, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১০) অবশ্য পশ্চিমা অনেক চিকিৎসক ও সাংবাদিকেরা এই তথ্যের সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।
আব্বাস এই অনুলিপি তৈরির কারণ সম্পর্কে বলেন, ‘সাদ্দাম আমাকে বাগদাদের ইবনে সিনা হাসপাতালে ডেকে পাঠান। সেখানে হত্যাচেষ্টায় আহত হওয়ার পর চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তাঁর ছেলে উদয় সাদ্দাম। তিনি সুস্থ হয়ে উঠলে সাদ্দাম নিজের রক্ত দিয়ে কোরআন লেখার শপথ করেন। ২০০০ সালে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁর হাতে আমি কোরআনের কপিটি হস্তান্তর করি।’ (অ্যারাবিক নিউজ, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৪)
আব্বাস শাকিরের জীবনে অপ্রাপ্তি ছিল। সাদ্দামের আমলে রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেন। তবে যথাযথ সম্মান তিনি পাননি। তিনি বলেন, ‘কর্মকর্তারা আমাকে ‘‘দেশের রত্নভান্ডার’’ বলতেন। তাঁরা আমাকে দিয়ে রাষ্ট্রের অনেক গুরুত্বপূর্ণ দলিল লিখিয়েছিলেন, তবে আমি যথাযথ পারিশ্রমিক পাইনি।’

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১০ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১১ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আরবি ক্যালিগ্রাফার আব্বাস আল-বাগদাদি ২ মে মঙ্গলবার ইন্তেকাল করেছেন। বিশ্বজুড়ে আরবি লিপি ও ক্যালিগ্রাফি চর্চাকারীদের কাছে আস্থার ঠিকানা ছিলেন তিনি। ক্ল্যাসিক্যাল ধারার নিখুঁত ক্যালিগ্রাফি তৈরি করে খ্যাতি অর্জন করেন। আরবি শিল্পকলায় তাঁর অসামান্য অবদান ও মুসলিম বিশ্বে তাঁর প্রভাবের
০৫ মে ২০২৩
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১০ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১১ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আরবি ক্যালিগ্রাফার আব্বাস আল-বাগদাদি ২ মে মঙ্গলবার ইন্তেকাল করেছেন। বিশ্বজুড়ে আরবি লিপি ও ক্যালিগ্রাফি চর্চাকারীদের কাছে আস্থার ঠিকানা ছিলেন তিনি। ক্ল্যাসিক্যাল ধারার নিখুঁত ক্যালিগ্রাফি তৈরি করে খ্যাতি অর্জন করেন। আরবি শিল্পকলায় তাঁর অসামান্য অবদান ও মুসলিম বিশ্বে তাঁর প্রভাবের
০৫ মে ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১১ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আরবি ক্যালিগ্রাফার আব্বাস আল-বাগদাদি ২ মে মঙ্গলবার ইন্তেকাল করেছেন। বিশ্বজুড়ে আরবি লিপি ও ক্যালিগ্রাফি চর্চাকারীদের কাছে আস্থার ঠিকানা ছিলেন তিনি। ক্ল্যাসিক্যাল ধারার নিখুঁত ক্যালিগ্রাফি তৈরি করে খ্যাতি অর্জন করেন। আরবি শিল্পকলায় তাঁর অসামান্য অবদান ও মুসলিম বিশ্বে তাঁর প্রভাবের
০৫ মে ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১০ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের বহরের প্রতিটি ফ্লাইটে এখন থেকে এই বিশেষ পকেট জায়নামাজ পাওয়া যাবে। ফার্স্ট ক্লাস, বিজনেস ক্লাস কিংবা ইকোনমি—সব শ্রেণির যাত্রীদের জন্য এই সুবিধা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। ফ্লাইট চলাকালে নামাজের প্রয়োজন হলে যাত্রীরা কর্তব্যরত কেবিন ক্রুদের কাছে অনুরোধ করলেই দ্রুত এই জায়নামাজ সরবরাহ করা হবে।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, যাত্রীদের সর্বোচ্চ স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে জায়নামাজটির মান ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সূত্র: ইসলামিক ইনফরমেশন

আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের বহরের প্রতিটি ফ্লাইটে এখন থেকে এই বিশেষ পকেট জায়নামাজ পাওয়া যাবে। ফার্স্ট ক্লাস, বিজনেস ক্লাস কিংবা ইকোনমি—সব শ্রেণির যাত্রীদের জন্য এই সুবিধা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। ফ্লাইট চলাকালে নামাজের প্রয়োজন হলে যাত্রীরা কর্তব্যরত কেবিন ক্রুদের কাছে অনুরোধ করলেই দ্রুত এই জায়নামাজ সরবরাহ করা হবে।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, যাত্রীদের সর্বোচ্চ স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে জায়নামাজটির মান ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সূত্র: ইসলামিক ইনফরমেশন

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আরবি ক্যালিগ্রাফার আব্বাস আল-বাগদাদি ২ মে মঙ্গলবার ইন্তেকাল করেছেন। বিশ্বজুড়ে আরবি লিপি ও ক্যালিগ্রাফি চর্চাকারীদের কাছে আস্থার ঠিকানা ছিলেন তিনি। ক্ল্যাসিক্যাল ধারার নিখুঁত ক্যালিগ্রাফি তৈরি করে খ্যাতি অর্জন করেন। আরবি শিল্পকলায় তাঁর অসামান্য অবদান ও মুসলিম বিশ্বে তাঁর প্রভাবের
০৫ মে ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১০ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১১ ঘণ্টা আগে