আমজাদ ইউনুস

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.)-এর বিচারব্যবস্থা রাসুল (সা.)-এর যুগের অনুসৃত বিচারব্যবস্থারই বাস্তব নমুনা ছিল। বিচারের জন্য আলাদা কোনো মন্ত্রণালয় ছিল না। তাঁর আমলে বিচারিক কাজে এবং বিচারে যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এগুলো পরবর্তীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুসরণীয় হয়ে আছে।
খলিফা আবু বকর (রা.)-এর শাসনামলে বিচারব্যবস্থা প্রশাসন থেকে আলাদা ছিল না। আবু বকর (রা.) একাই ছিলেন খলিফা ও বিচারক। তবে সব সময় তিনি বিচারের কাজ করতে পারতেন না। মদিনায় বিচারকার্য পরিচালনার জন্য তাঁর সাহায্যের প্রয়োজন হতো। রাসুল (সা.)-এর যুগের তুলনায় বিচারপ্রার্থীর সংখ্যা অনেক বেড়ে গিয়েছিল। এ জন্য তিনি ওমর (রা.)কে মদিনায় বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। আবু বকর (রা.) ছিলেন প্রথম বিচারক এবং ওমর (রা.) ছিলেন দ্বিতীয় বিচারক। মদিনার বাইরে তিনি গভর্নর এবং বিচারক পদে অনেককে নিয়োগ দিয়েছিলেন। তাঁদের বেশির ভাগকেই রাসুল (সা.) স্বয়ং সেসব কাজে নিয়োগ দিয়েছিলেন।
রাসুল (সা.)-এর জীবদ্দশায় বিচারব্যবস্থায় প্রয়োজনীয় আইনের পরিমাণ ছিল অনেক কম। কোরআন, সুন্নাহ এবং রাসুল (সা.)-এর নৈতিক আদেশ। তখনো ওহি নাজিল হচ্ছিল। এ জন্য সাহাবিরা নিজেদের চিন্তা-ভাবনার ওপর নির্ভর করেননি। কিন্তু রাসুল (সা.)-এর মৃত্যুর পর পরিস্থিতি বদলে যায়। বিচারব্যবস্থায় নতুন নতুন ইস্যু তৈরি হয় এবং আইনের নতুন উৎসের সৃষ্টি হয়। এ জন্য আবু বকর (রা.) কোরআন ও সুন্নাহর পাশাপাশি ইজমা ও কিয়াসকে মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করেন।
কোনো বিচার এলে প্রথমে আবু বকর (রা.) পবিত্র কোরআনে এর সমাধান খুঁজতেন। কোরআনে নির্দেশ পেয়ে গেলে সে অনুযায়ীই বিচার করতেন। আর সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা না পেলে তিনি সুন্নাহ তালাশ করতেন। রাসুল (সা.)-এর জীবদ্দশায় বিভিন্ন বিচারকার্যে নেওয়া সিদ্ধান্তসমূহ সামনে রাখতেন।
সেখানে সমাধান পেয়ে গেলে সে অনুযায়ীই বিচার করতেন। সুন্নাহতে কোনো সমাধান না পেলে তখন অন্যান্য সাহাবিকে সে বিষয়ে কোনো সমাধান দিতে দেখেছেন কি না, জিজ্ঞেস করতেন। কেউ জেনে থাকলে তিনি সমাধান বলে দিতেন। আবু বকর (রা.) সেভাবেই বিচার করতেন এবং বলতেন, ‘সব প্রশংসা আল্লাহ তাআলার, যিনি আমাদের মধ্যে এমন একজনকে দিয়েছেন, যে রাসুল (সা.)-এর কাছ থেকে এটা মনে রেখেছে।’ তেমন কাউকে না পেলে সমসাময়িক বিজ্ঞ সাহাবিদের একত্র করতেন এবং তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে যে সিদ্ধান্তে উপনীত হতেন, তা অনুসরণ করতেন। সেভাবেই ফায়সালা দিতেন। কোনো ব্যাপারে সুনির্দিষ্টভাবে কোরআন, সুন্নাহ ও ইজমা না পেলে তিনি ব্যক্তিগত অভিমত ও বিশ্লেষণ (কিয়াস) প্রয়োগ করতেন।
দৈহিক শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে তিনি অত্যন্ত সতর্ক ছিলেন। নিশ্চিত প্রমাণ ছাড়া তিনি শাস্তি প্রয়োগ করতেন না। আবু বকর (রা.) বলেন, ‘যদি কাউকে দেখতাম যে তার জন্য দৈহিক শাস্তি প্রাপ্য, তখন নিশ্চিত প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে শাস্তি প্রয়োগ করতাম না। ন্যূনতম একজন হলেও সাক্ষীর ওপর নির্ভর করতাম।’
দুর্বলকে বাঁচানোই ছিল তাঁর বিচারব্যবস্থার প্রধান লক্ষ্য-উদ্দেশ্য। পাশাপাশি নির্যাতিতকে সুবিচার দিতেন। দেশের প্রতিটি নাগরিককে সমান অধিকার দেওয়া এবং সমাজের ধনীদের আলাদা দৃষ্টিতে না দেখার প্রতি গভীর মনোযোগ রাখতেন।
লেখক: অনুবাদক

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.)-এর বিচারব্যবস্থা রাসুল (সা.)-এর যুগের অনুসৃত বিচারব্যবস্থারই বাস্তব নমুনা ছিল। বিচারের জন্য আলাদা কোনো মন্ত্রণালয় ছিল না। তাঁর আমলে বিচারিক কাজে এবং বিচারে যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এগুলো পরবর্তীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুসরণীয় হয়ে আছে।
খলিফা আবু বকর (রা.)-এর শাসনামলে বিচারব্যবস্থা প্রশাসন থেকে আলাদা ছিল না। আবু বকর (রা.) একাই ছিলেন খলিফা ও বিচারক। তবে সব সময় তিনি বিচারের কাজ করতে পারতেন না। মদিনায় বিচারকার্য পরিচালনার জন্য তাঁর সাহায্যের প্রয়োজন হতো। রাসুল (সা.)-এর যুগের তুলনায় বিচারপ্রার্থীর সংখ্যা অনেক বেড়ে গিয়েছিল। এ জন্য তিনি ওমর (রা.)কে মদিনায় বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। আবু বকর (রা.) ছিলেন প্রথম বিচারক এবং ওমর (রা.) ছিলেন দ্বিতীয় বিচারক। মদিনার বাইরে তিনি গভর্নর এবং বিচারক পদে অনেককে নিয়োগ দিয়েছিলেন। তাঁদের বেশির ভাগকেই রাসুল (সা.) স্বয়ং সেসব কাজে নিয়োগ দিয়েছিলেন।
রাসুল (সা.)-এর জীবদ্দশায় বিচারব্যবস্থায় প্রয়োজনীয় আইনের পরিমাণ ছিল অনেক কম। কোরআন, সুন্নাহ এবং রাসুল (সা.)-এর নৈতিক আদেশ। তখনো ওহি নাজিল হচ্ছিল। এ জন্য সাহাবিরা নিজেদের চিন্তা-ভাবনার ওপর নির্ভর করেননি। কিন্তু রাসুল (সা.)-এর মৃত্যুর পর পরিস্থিতি বদলে যায়। বিচারব্যবস্থায় নতুন নতুন ইস্যু তৈরি হয় এবং আইনের নতুন উৎসের সৃষ্টি হয়। এ জন্য আবু বকর (রা.) কোরআন ও সুন্নাহর পাশাপাশি ইজমা ও কিয়াসকে মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করেন।
কোনো বিচার এলে প্রথমে আবু বকর (রা.) পবিত্র কোরআনে এর সমাধান খুঁজতেন। কোরআনে নির্দেশ পেয়ে গেলে সে অনুযায়ীই বিচার করতেন। আর সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা না পেলে তিনি সুন্নাহ তালাশ করতেন। রাসুল (সা.)-এর জীবদ্দশায় বিভিন্ন বিচারকার্যে নেওয়া সিদ্ধান্তসমূহ সামনে রাখতেন।
সেখানে সমাধান পেয়ে গেলে সে অনুযায়ীই বিচার করতেন। সুন্নাহতে কোনো সমাধান না পেলে তখন অন্যান্য সাহাবিকে সে বিষয়ে কোনো সমাধান দিতে দেখেছেন কি না, জিজ্ঞেস করতেন। কেউ জেনে থাকলে তিনি সমাধান বলে দিতেন। আবু বকর (রা.) সেভাবেই বিচার করতেন এবং বলতেন, ‘সব প্রশংসা আল্লাহ তাআলার, যিনি আমাদের মধ্যে এমন একজনকে দিয়েছেন, যে রাসুল (সা.)-এর কাছ থেকে এটা মনে রেখেছে।’ তেমন কাউকে না পেলে সমসাময়িক বিজ্ঞ সাহাবিদের একত্র করতেন এবং তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে যে সিদ্ধান্তে উপনীত হতেন, তা অনুসরণ করতেন। সেভাবেই ফায়সালা দিতেন। কোনো ব্যাপারে সুনির্দিষ্টভাবে কোরআন, সুন্নাহ ও ইজমা না পেলে তিনি ব্যক্তিগত অভিমত ও বিশ্লেষণ (কিয়াস) প্রয়োগ করতেন।
দৈহিক শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে তিনি অত্যন্ত সতর্ক ছিলেন। নিশ্চিত প্রমাণ ছাড়া তিনি শাস্তি প্রয়োগ করতেন না। আবু বকর (রা.) বলেন, ‘যদি কাউকে দেখতাম যে তার জন্য দৈহিক শাস্তি প্রাপ্য, তখন নিশ্চিত প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে শাস্তি প্রয়োগ করতাম না। ন্যূনতম একজন হলেও সাক্ষীর ওপর নির্ভর করতাম।’
দুর্বলকে বাঁচানোই ছিল তাঁর বিচারব্যবস্থার প্রধান লক্ষ্য-উদ্দেশ্য। পাশাপাশি নির্যাতিতকে সুবিচার দিতেন। দেশের প্রতিটি নাগরিককে সমান অধিকার দেওয়া এবং সমাজের ধনীদের আলাদা দৃষ্টিতে না দেখার প্রতি গভীর মনোযোগ রাখতেন।
লেখক: অনুবাদক
আমজাদ ইউনুস

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.)-এর বিচারব্যবস্থা রাসুল (সা.)-এর যুগের অনুসৃত বিচারব্যবস্থারই বাস্তব নমুনা ছিল। বিচারের জন্য আলাদা কোনো মন্ত্রণালয় ছিল না। তাঁর আমলে বিচারিক কাজে এবং বিচারে যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এগুলো পরবর্তীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুসরণীয় হয়ে আছে।
খলিফা আবু বকর (রা.)-এর শাসনামলে বিচারব্যবস্থা প্রশাসন থেকে আলাদা ছিল না। আবু বকর (রা.) একাই ছিলেন খলিফা ও বিচারক। তবে সব সময় তিনি বিচারের কাজ করতে পারতেন না। মদিনায় বিচারকার্য পরিচালনার জন্য তাঁর সাহায্যের প্রয়োজন হতো। রাসুল (সা.)-এর যুগের তুলনায় বিচারপ্রার্থীর সংখ্যা অনেক বেড়ে গিয়েছিল। এ জন্য তিনি ওমর (রা.)কে মদিনায় বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। আবু বকর (রা.) ছিলেন প্রথম বিচারক এবং ওমর (রা.) ছিলেন দ্বিতীয় বিচারক। মদিনার বাইরে তিনি গভর্নর এবং বিচারক পদে অনেককে নিয়োগ দিয়েছিলেন। তাঁদের বেশির ভাগকেই রাসুল (সা.) স্বয়ং সেসব কাজে নিয়োগ দিয়েছিলেন।
রাসুল (সা.)-এর জীবদ্দশায় বিচারব্যবস্থায় প্রয়োজনীয় আইনের পরিমাণ ছিল অনেক কম। কোরআন, সুন্নাহ এবং রাসুল (সা.)-এর নৈতিক আদেশ। তখনো ওহি নাজিল হচ্ছিল। এ জন্য সাহাবিরা নিজেদের চিন্তা-ভাবনার ওপর নির্ভর করেননি। কিন্তু রাসুল (সা.)-এর মৃত্যুর পর পরিস্থিতি বদলে যায়। বিচারব্যবস্থায় নতুন নতুন ইস্যু তৈরি হয় এবং আইনের নতুন উৎসের সৃষ্টি হয়। এ জন্য আবু বকর (রা.) কোরআন ও সুন্নাহর পাশাপাশি ইজমা ও কিয়াসকে মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করেন।
কোনো বিচার এলে প্রথমে আবু বকর (রা.) পবিত্র কোরআনে এর সমাধান খুঁজতেন। কোরআনে নির্দেশ পেয়ে গেলে সে অনুযায়ীই বিচার করতেন। আর সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা না পেলে তিনি সুন্নাহ তালাশ করতেন। রাসুল (সা.)-এর জীবদ্দশায় বিভিন্ন বিচারকার্যে নেওয়া সিদ্ধান্তসমূহ সামনে রাখতেন।
সেখানে সমাধান পেয়ে গেলে সে অনুযায়ীই বিচার করতেন। সুন্নাহতে কোনো সমাধান না পেলে তখন অন্যান্য সাহাবিকে সে বিষয়ে কোনো সমাধান দিতে দেখেছেন কি না, জিজ্ঞেস করতেন। কেউ জেনে থাকলে তিনি সমাধান বলে দিতেন। আবু বকর (রা.) সেভাবেই বিচার করতেন এবং বলতেন, ‘সব প্রশংসা আল্লাহ তাআলার, যিনি আমাদের মধ্যে এমন একজনকে দিয়েছেন, যে রাসুল (সা.)-এর কাছ থেকে এটা মনে রেখেছে।’ তেমন কাউকে না পেলে সমসাময়িক বিজ্ঞ সাহাবিদের একত্র করতেন এবং তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে যে সিদ্ধান্তে উপনীত হতেন, তা অনুসরণ করতেন। সেভাবেই ফায়সালা দিতেন। কোনো ব্যাপারে সুনির্দিষ্টভাবে কোরআন, সুন্নাহ ও ইজমা না পেলে তিনি ব্যক্তিগত অভিমত ও বিশ্লেষণ (কিয়াস) প্রয়োগ করতেন।
দৈহিক শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে তিনি অত্যন্ত সতর্ক ছিলেন। নিশ্চিত প্রমাণ ছাড়া তিনি শাস্তি প্রয়োগ করতেন না। আবু বকর (রা.) বলেন, ‘যদি কাউকে দেখতাম যে তার জন্য দৈহিক শাস্তি প্রাপ্য, তখন নিশ্চিত প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে শাস্তি প্রয়োগ করতাম না। ন্যূনতম একজন হলেও সাক্ষীর ওপর নির্ভর করতাম।’
দুর্বলকে বাঁচানোই ছিল তাঁর বিচারব্যবস্থার প্রধান লক্ষ্য-উদ্দেশ্য। পাশাপাশি নির্যাতিতকে সুবিচার দিতেন। দেশের প্রতিটি নাগরিককে সমান অধিকার দেওয়া এবং সমাজের ধনীদের আলাদা দৃষ্টিতে না দেখার প্রতি গভীর মনোযোগ রাখতেন।
লেখক: অনুবাদক

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.)-এর বিচারব্যবস্থা রাসুল (সা.)-এর যুগের অনুসৃত বিচারব্যবস্থারই বাস্তব নমুনা ছিল। বিচারের জন্য আলাদা কোনো মন্ত্রণালয় ছিল না। তাঁর আমলে বিচারিক কাজে এবং বিচারে যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এগুলো পরবর্তীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুসরণীয় হয়ে আছে।
খলিফা আবু বকর (রা.)-এর শাসনামলে বিচারব্যবস্থা প্রশাসন থেকে আলাদা ছিল না। আবু বকর (রা.) একাই ছিলেন খলিফা ও বিচারক। তবে সব সময় তিনি বিচারের কাজ করতে পারতেন না। মদিনায় বিচারকার্য পরিচালনার জন্য তাঁর সাহায্যের প্রয়োজন হতো। রাসুল (সা.)-এর যুগের তুলনায় বিচারপ্রার্থীর সংখ্যা অনেক বেড়ে গিয়েছিল। এ জন্য তিনি ওমর (রা.)কে মদিনায় বিচারক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। আবু বকর (রা.) ছিলেন প্রথম বিচারক এবং ওমর (রা.) ছিলেন দ্বিতীয় বিচারক। মদিনার বাইরে তিনি গভর্নর এবং বিচারক পদে অনেককে নিয়োগ দিয়েছিলেন। তাঁদের বেশির ভাগকেই রাসুল (সা.) স্বয়ং সেসব কাজে নিয়োগ দিয়েছিলেন।
রাসুল (সা.)-এর জীবদ্দশায় বিচারব্যবস্থায় প্রয়োজনীয় আইনের পরিমাণ ছিল অনেক কম। কোরআন, সুন্নাহ এবং রাসুল (সা.)-এর নৈতিক আদেশ। তখনো ওহি নাজিল হচ্ছিল। এ জন্য সাহাবিরা নিজেদের চিন্তা-ভাবনার ওপর নির্ভর করেননি। কিন্তু রাসুল (সা.)-এর মৃত্যুর পর পরিস্থিতি বদলে যায়। বিচারব্যবস্থায় নতুন নতুন ইস্যু তৈরি হয় এবং আইনের নতুন উৎসের সৃষ্টি হয়। এ জন্য আবু বকর (রা.) কোরআন ও সুন্নাহর পাশাপাশি ইজমা ও কিয়াসকে মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করেন।
কোনো বিচার এলে প্রথমে আবু বকর (রা.) পবিত্র কোরআনে এর সমাধান খুঁজতেন। কোরআনে নির্দেশ পেয়ে গেলে সে অনুযায়ীই বিচার করতেন। আর সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা না পেলে তিনি সুন্নাহ তালাশ করতেন। রাসুল (সা.)-এর জীবদ্দশায় বিভিন্ন বিচারকার্যে নেওয়া সিদ্ধান্তসমূহ সামনে রাখতেন।
সেখানে সমাধান পেয়ে গেলে সে অনুযায়ীই বিচার করতেন। সুন্নাহতে কোনো সমাধান না পেলে তখন অন্যান্য সাহাবিকে সে বিষয়ে কোনো সমাধান দিতে দেখেছেন কি না, জিজ্ঞেস করতেন। কেউ জেনে থাকলে তিনি সমাধান বলে দিতেন। আবু বকর (রা.) সেভাবেই বিচার করতেন এবং বলতেন, ‘সব প্রশংসা আল্লাহ তাআলার, যিনি আমাদের মধ্যে এমন একজনকে দিয়েছেন, যে রাসুল (সা.)-এর কাছ থেকে এটা মনে রেখেছে।’ তেমন কাউকে না পেলে সমসাময়িক বিজ্ঞ সাহাবিদের একত্র করতেন এবং তাঁদের সঙ্গে আলোচনা করে যে সিদ্ধান্তে উপনীত হতেন, তা অনুসরণ করতেন। সেভাবেই ফায়সালা দিতেন। কোনো ব্যাপারে সুনির্দিষ্টভাবে কোরআন, সুন্নাহ ও ইজমা না পেলে তিনি ব্যক্তিগত অভিমত ও বিশ্লেষণ (কিয়াস) প্রয়োগ করতেন।
দৈহিক শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে তিনি অত্যন্ত সতর্ক ছিলেন। নিশ্চিত প্রমাণ ছাড়া তিনি শাস্তি প্রয়োগ করতেন না। আবু বকর (রা.) বলেন, ‘যদি কাউকে দেখতাম যে তার জন্য দৈহিক শাস্তি প্রাপ্য, তখন নিশ্চিত প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে শাস্তি প্রয়োগ করতাম না। ন্যূনতম একজন হলেও সাক্ষীর ওপর নির্ভর করতাম।’
দুর্বলকে বাঁচানোই ছিল তাঁর বিচারব্যবস্থার প্রধান লক্ষ্য-উদ্দেশ্য। পাশাপাশি নির্যাতিতকে সুবিচার দিতেন। দেশের প্রতিটি নাগরিককে সমান অধিকার দেওয়া এবং সমাজের ধনীদের আলাদা দৃষ্টিতে না দেখার প্রতি গভীর মনোযোগ রাখতেন।
লেখক: অনুবাদক

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
১৫ ঘণ্টা আগে
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৯ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০২ মিনিট | ০৩: ৪৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৬ মিনিট | ০৫: ২১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২৩ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৯ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০২ মিনিট | ০৩: ৪৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৬ মিনিট | ০৫: ২১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২৩ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.)-এর বিচারব্যবস্থা রাসুল (সা.)-এর যুগের অনুসৃত বিচারব্যবস্থারই বাস্তব নমুনা ছিল। বিচারের জন্য আলাদা কোনো মন্ত্রণালয় ছিল না। তাঁর আমলে বিচারিক কাজে এবং বিচারে যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এগুলো পরবর্তীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুসরণীয় হয়ে আছে।
২৩ আগস্ট ২০২৪
সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
১৫ ঘণ্টা আগে
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত হয়েছেন। এই সংখ্যা আগের মাসের তুলনায় প্রায় ২১ লাখ বেশি।
কর্তৃপক্ষের তথ্যানুযায়ী, মসজিদে হারামে প্রায় ৩ কোটি মুসল্লি ইবাদত-বন্দেগি করেছেন। এর মধ্যে ৯৪ হাজার ৭০০ জন কাবা শরিফসংলগ্ন হাতিমে কাবায় নামাজ আদায়ের সুযোগ পেয়েছেন। আর মসজিদে নববিতে ইবাদত ও জিয়ারতের জন্য গিয়েছেন ২ কোটি ৩১ লাখ মানুষ। এ ছাড়া পবিত্র রিয়াজুল জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ পেয়েছেন ১৩ লাখ মুসল্লি এবং নবী করিম (সা.) এবং দুই খলিফার রওজা জিয়ারত করেছেন ২৩ লাখ মানুষ।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, শুধু জমাদিউস সানি মাসেই দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ১ কোটি ১৯ লাখের বেশি মানুষ ওমরাহ পালন করেছেন। এর মধ্যে বিদেশ থেকে আগত ওমরাহ যাত্রীর সংখ্যা ছিল ১৭ লাখের বেশি। উন্নত ডিজিটাল সেবা, আধুনিক লজিস্টিক ব্যবস্থাপনা এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিস সহজলভ্য হওয়ায় ওমরাহ পালনকারীর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মুসল্লিদের এই ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি সৌদি আরবের ‘ভিশন ২০৩০’ বাস্তবায়নেরই একটি অংশ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুসলমানদের জন্য হজ, ওমরাহ ও জিয়ারতপ্রক্রিয়াকে আরও নিরাপদ এবং সহজ করতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে সৌদি সরকার।

সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত হয়েছেন। এই সংখ্যা আগের মাসের তুলনায় প্রায় ২১ লাখ বেশি।
কর্তৃপক্ষের তথ্যানুযায়ী, মসজিদে হারামে প্রায় ৩ কোটি মুসল্লি ইবাদত-বন্দেগি করেছেন। এর মধ্যে ৯৪ হাজার ৭০০ জন কাবা শরিফসংলগ্ন হাতিমে কাবায় নামাজ আদায়ের সুযোগ পেয়েছেন। আর মসজিদে নববিতে ইবাদত ও জিয়ারতের জন্য গিয়েছেন ২ কোটি ৩১ লাখ মানুষ। এ ছাড়া পবিত্র রিয়াজুল জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ পেয়েছেন ১৩ লাখ মুসল্লি এবং নবী করিম (সা.) এবং দুই খলিফার রওজা জিয়ারত করেছেন ২৩ লাখ মানুষ।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, শুধু জমাদিউস সানি মাসেই দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ১ কোটি ১৯ লাখের বেশি মানুষ ওমরাহ পালন করেছেন। এর মধ্যে বিদেশ থেকে আগত ওমরাহ যাত্রীর সংখ্যা ছিল ১৭ লাখের বেশি। উন্নত ডিজিটাল সেবা, আধুনিক লজিস্টিক ব্যবস্থাপনা এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিস সহজলভ্য হওয়ায় ওমরাহ পালনকারীর সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মুসল্লিদের এই ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি সৌদি আরবের ‘ভিশন ২০৩০’ বাস্তবায়নেরই একটি অংশ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুসলমানদের জন্য হজ, ওমরাহ ও জিয়ারতপ্রক্রিয়াকে আরও নিরাপদ এবং সহজ করতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে সৌদি সরকার।

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.)-এর বিচারব্যবস্থা রাসুল (সা.)-এর যুগের অনুসৃত বিচারব্যবস্থারই বাস্তব নমুনা ছিল। বিচারের জন্য আলাদা কোনো মন্ত্রণালয় ছিল না। তাঁর আমলে বিচারিক কাজে এবং বিচারে যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এগুলো পরবর্তীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুসরণীয় হয়ে আছে।
২৩ আগস্ট ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.)-এর বিচারব্যবস্থা রাসুল (সা.)-এর যুগের অনুসৃত বিচারব্যবস্থারই বাস্তব নমুনা ছিল। বিচারের জন্য আলাদা কোনো মন্ত্রণালয় ছিল না। তাঁর আমলে বিচারিক কাজে এবং বিচারে যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এগুলো পরবর্তীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুসরণীয় হয়ে আছে।
২৩ আগস্ট ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
১৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.)-এর বিচারব্যবস্থা রাসুল (সা.)-এর যুগের অনুসৃত বিচারব্যবস্থারই বাস্তব নমুনা ছিল। বিচারের জন্য আলাদা কোনো মন্ত্রণালয় ছিল না। তাঁর আমলে বিচারিক কাজে এবং বিচারে যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এগুলো পরবর্তীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনুসরণীয় হয়ে আছে।
২৩ আগস্ট ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
সৌদি আরবের মক্কা ও মদিনায় অবস্থিত পবিত্র দুই মসজিদে গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক মুসল্লির আগমন ঘটেছে। দুই পবিত্র মসজিদের তত্ত্বাবধায়ক কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, সদ্যসমাপ্ত জমাদিউস সানি মাসে মোট ৬ কোটি ৮৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৫৩ জন ওমরাহ পালনকারী ও মুসল্লি মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে উপস্থিত...
১৫ ঘণ্টা আগে
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২০ ঘণ্টা আগে