ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা

জাকাত ইসলামের অন্যতম মৌলিক আর্থিক ইবাদত। নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে সামর্থ্যবানদের জন্য জাকাত দেওয়া ফরজ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো এবং জাকাত আদায় করো।’ (সুরা বাকারা: ১১০) অন্যত্র বলেন, ‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য; যারা জাকাত দেয় না এবং তারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না।’ (সুরা হা-মিম সাজদা: ৬-৭)
রমজান মাসে জাকাত
জাকাত বছরে একবার আদায়যোগ্য ইবাদত হলেও সাধারণত তা রমজান মাসেই আদায় করা হয়। আর সেটিই যৌক্তিক। কারণ—
প্রথমত, রমজান সহানুভূতির মাস। রমজানে জাকাত আদায় করলে সহানুভূতি প্রকাশ পায়।
দ্বিতীয়ত, রমজানের কারণে বেশি মাত্রায় নেকি পাওয়া যায়।
তৃতীয়ত, জাকাত আরবি বর্ষ হিসেবে আদায় করতে হয়। রমজান ছাড়া অন্য আরবি মাসের হিসাব-কিতাব অতটা জানা থাকে না। কাজেই রমজান মাসে জাকাত আদায় হিসাব করতেও সহজ হয়।
জাকাত গরিবদের অধিকার
জাকাত ধনীদের সম্পদে গরিবদের অধিকার। এ জন্য জাকাত প্রদানকারীদের নিজ দায়িত্বে জাকাতের সম্পদ জাকাতগ্রহীতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া উচিত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং তাদের (ধনীদের) ধন-সম্পদে রয়েছে অভাবগ্রস্ত ও বঞ্চিতদের অধিকার।’ (সুরা জারিয়াত: ১৯)
জাকাতের নিসাব
জাকাতের নিসাব হলো, সাড়ে সাত ভরি বা ৮৭.৪৫ গ্রাম স্বর্ণ বা সাড়ে বায়ান্ন ভরি বা ৬১২.১৫ গ্রাম রৌপ্য বা সমমূল্যের নগদ টাকা, বন্ড, সঞ্চয়পত্র, শেয়ার, ব্যাংকে জমাকৃত টাকা, ফিক্সড ডিপোজিট, ডিপিএস অথবা সমমূল্যের ব্যবসার পণ্য থাকলে জাকাত আদায় করতে হবে। বর্তমান বাজারে সনাতন এক ভরি রৌপ্যের বাজারদর (৯৫৩ টাকা) হিসাবে জাকাতের নিসাব দাঁড়ায় ৫০ হাজার টাকা মাত্র।
যাদের ওপর জাকাত ফরজ
স্বাধীন, প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ বুদ্ধিসম্পন্ন মুসলিম নর-নারী—যার কাছে ঋণ, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও প্রয়োজনীয় খাদ্য-বস্ত্রের ব্যয় বাদ দিয়ে জাকাতের নিসাব পরিমাণ সম্পদ থাকে, তিনিই সম্পদশালী। এই পরিমাণ সম্পদ এক বছর স্থায়ী হলে বা বছরের শুরু ও শেষে থাকলে বছর শেষে জাকাত দিতে হবে।
যাদের জাকাত দেওয়া যায়
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘জাকাত হলো কেবল ফকির, মিসকিন, জাকাত উশুলের কাজে নিয়োজিত কর্মচারী এবং যাদের মনোরঞ্জন করা উদ্দেশ্য তাদের হক। আর তা দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তের ঋণ পরিশোধ এবং আল্লাহর পথে ও মুসাফিরদের সাহায্যেও ব্যয় করা হবে। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা তাওবা: ৬০)
আয়াতে যে আট শ্রেণির লোকজনের জাকাত প্রদানের কথা বলা হয়েছে, তারা হলো—
এক. ফকির তথা যার মালিকানায় জাকাতের নিসাব পরিমাণ সম্পদ না থাকে, যদিও সে কর্মক্ষম বা কর্মরত হয়।
দুই. মিসকিন তথা যার মালিকানায় কোনো ধরনের সম্পদ না থাকে।
তিন. আমেল তথা ইসলামি রাষ্ট্রের বায়তুল মাল কর্তৃক জাকাত সংগ্রহে নিয়োজিত কর্মকর্তাবৃন্দ। বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক জাকাত সংগ্রহে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ এই খাতের অন্তর্ভুক্ত হবে না।
চার. অমুসলিমদের মনোরঞ্জনের জন্য জাকাত দেওয়া। পরবর্তী সময়ে প্রয়োজন ফুরিয়ে যাওয়ায় অমুসলিমদের জাকাত দেওয়ার বিধান রহিত হয়ে গেছে। তবে নওমুসলিমকে পুনর্বাসনের জন্য জাকাত দেওয়া যায়।
পাঁচ. গোলাম তথা বিনিময় প্রদান করে মুক্ত হওয়ার জন্য ক্রীতদাসকে জাকাত প্রদান করা। বর্তমানে এই খাতটিও বিদ্যমান নেই।
ছয়. ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি, যার এই পরিমাণ ঋণ রয়েছে যে ঋণ আদায় করার পর তার কাছে নিসাব পরিমাণ সম্পদ অবশিষ্ট থাকে না।
সাত. আল্লাহর রাস্তায় থাকা ব্যক্তি। যেসব মুসলমান আল্লাহর পথে রয়েছে এবং তাদের কাছে প্রয়োজনীয় অর্থসম্পদ নেই।
আট. মুসাফির, অর্থাৎ কোনো ব্যক্তি নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হওয়া সত্ত্বেও কোথাও সফরে এসে সম্পদশূন্য হয়ে পড়লে, সে বাড়িতে পৌঁছাতে পারে এমন পরিমাণ জাকাত প্রদান করা যাবে।
উল্লিখিত সব খাতে অথবা যেকোনো একটি খাতে জাকাত আদায় করতে হবে।
জাকাতের উপকারিতা
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তাদের সম্পদ থেকে জাকাত গ্রহণ করো, যাতে তুমি সেগুলোকে পবিত্র ও বরকতময় করতে পারো এর মাধ্যমে। আর তুমি তাদের জন্য দোয়া করো, নিশ্চয়ই তোমার দোয়া তাদের জন্য সান্ত্বনাস্বরূপ। বস্তুত আল্লাহ সবকিছুই শোনেন, জানেন।’ (সুরা তাওবা: ১০৩)
জাকাত প্রদানের মাধ্যমে সম্পদ ও ব্যক্তিত্বের পরিশুদ্ধি হয়। আল্লাহ তাআলাই সম্পদের মূল মালিক, বিষয়টি প্রকাশ পায়। জাকাত প্রদানের মাধ্যমে সম্পদের মোহ দূর হয় এবং মহান আল্লাহর আনুগত্য প্রকাশ পায়। সামর্থ্যবান সব মানুষ জাকাত প্রদান করলে দেশের অর্থনীতি অন্য রকম হতে পারত। ধনী ও গরিবের মধ্যে বৈষম্য কমে যেত।
পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় ধনী ও গরিব আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। তার অর্থ এই নয় যে, একজন সম্পদের পাহাড় গড়বে আর অন্যজন খাবারের জন্য কুকুরের সঙ্গে লড়াই করবে। একজন একাধিক প্রাসাদ গড়বে আর অন্যজন রাস্তার পাশে ঝুপড়িতে রাত কাটাবে। বরং পৃথিবীর সব মানুষের মৌলিক প্রয়োজন মেটানোর জন্য যা দরকার, আল্লাহ তা সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি প্রতিটি বস্তুকে পরিমিত রূপে সৃষ্টি করেছি।’ (সুরা কামার: ৪৯) সুষম বণ্টনের অভাবে ধনী ও গরিবের মধ্যে এমন বৈষম্য সৃষ্টি হয়। জাকাত এই বৈষম্য দূর করে সামঞ্জস্যপূর্ণ অর্থব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করে।
হাদিসের ভাষায়, রমজান হলো ধৈর্য ও সহানুভূতির মাস। রোজার মাধ্যমে ধৈর্যের অনুশীলন হয় আর জাকাত প্রদানের মাধ্যমে সহানুভূতি বাস্তবায়িত হয়। উভয়ের সমন্বয়ে পূর্ণতা পায় বছরের শ্রেষ্ঠ মাস রমজান।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

জাকাত ইসলামের অন্যতম মৌলিক আর্থিক ইবাদত। নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে সামর্থ্যবানদের জন্য জাকাত দেওয়া ফরজ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো এবং জাকাত আদায় করো।’ (সুরা বাকারা: ১১০) অন্যত্র বলেন, ‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য; যারা জাকাত দেয় না এবং তারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না।’ (সুরা হা-মিম সাজদা: ৬-৭)
রমজান মাসে জাকাত
জাকাত বছরে একবার আদায়যোগ্য ইবাদত হলেও সাধারণত তা রমজান মাসেই আদায় করা হয়। আর সেটিই যৌক্তিক। কারণ—
প্রথমত, রমজান সহানুভূতির মাস। রমজানে জাকাত আদায় করলে সহানুভূতি প্রকাশ পায়।
দ্বিতীয়ত, রমজানের কারণে বেশি মাত্রায় নেকি পাওয়া যায়।
তৃতীয়ত, জাকাত আরবি বর্ষ হিসেবে আদায় করতে হয়। রমজান ছাড়া অন্য আরবি মাসের হিসাব-কিতাব অতটা জানা থাকে না। কাজেই রমজান মাসে জাকাত আদায় হিসাব করতেও সহজ হয়।
জাকাত গরিবদের অধিকার
জাকাত ধনীদের সম্পদে গরিবদের অধিকার। এ জন্য জাকাত প্রদানকারীদের নিজ দায়িত্বে জাকাতের সম্পদ জাকাতগ্রহীতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া উচিত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং তাদের (ধনীদের) ধন-সম্পদে রয়েছে অভাবগ্রস্ত ও বঞ্চিতদের অধিকার।’ (সুরা জারিয়াত: ১৯)
জাকাতের নিসাব
জাকাতের নিসাব হলো, সাড়ে সাত ভরি বা ৮৭.৪৫ গ্রাম স্বর্ণ বা সাড়ে বায়ান্ন ভরি বা ৬১২.১৫ গ্রাম রৌপ্য বা সমমূল্যের নগদ টাকা, বন্ড, সঞ্চয়পত্র, শেয়ার, ব্যাংকে জমাকৃত টাকা, ফিক্সড ডিপোজিট, ডিপিএস অথবা সমমূল্যের ব্যবসার পণ্য থাকলে জাকাত আদায় করতে হবে। বর্তমান বাজারে সনাতন এক ভরি রৌপ্যের বাজারদর (৯৫৩ টাকা) হিসাবে জাকাতের নিসাব দাঁড়ায় ৫০ হাজার টাকা মাত্র।
যাদের ওপর জাকাত ফরজ
স্বাধীন, প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ বুদ্ধিসম্পন্ন মুসলিম নর-নারী—যার কাছে ঋণ, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ও প্রয়োজনীয় খাদ্য-বস্ত্রের ব্যয় বাদ দিয়ে জাকাতের নিসাব পরিমাণ সম্পদ থাকে, তিনিই সম্পদশালী। এই পরিমাণ সম্পদ এক বছর স্থায়ী হলে বা বছরের শুরু ও শেষে থাকলে বছর শেষে জাকাত দিতে হবে।
যাদের জাকাত দেওয়া যায়
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘জাকাত হলো কেবল ফকির, মিসকিন, জাকাত উশুলের কাজে নিয়োজিত কর্মচারী এবং যাদের মনোরঞ্জন করা উদ্দেশ্য তাদের হক। আর তা দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তের ঋণ পরিশোধ এবং আল্লাহর পথে ও মুসাফিরদের সাহায্যেও ব্যয় করা হবে। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।’ (সুরা তাওবা: ৬০)
আয়াতে যে আট শ্রেণির লোকজনের জাকাত প্রদানের কথা বলা হয়েছে, তারা হলো—
এক. ফকির তথা যার মালিকানায় জাকাতের নিসাব পরিমাণ সম্পদ না থাকে, যদিও সে কর্মক্ষম বা কর্মরত হয়।
দুই. মিসকিন তথা যার মালিকানায় কোনো ধরনের সম্পদ না থাকে।
তিন. আমেল তথা ইসলামি রাষ্ট্রের বায়তুল মাল কর্তৃক জাকাত সংগ্রহে নিয়োজিত কর্মকর্তাবৃন্দ। বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক জাকাত সংগ্রহে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ এই খাতের অন্তর্ভুক্ত হবে না।
চার. অমুসলিমদের মনোরঞ্জনের জন্য জাকাত দেওয়া। পরবর্তী সময়ে প্রয়োজন ফুরিয়ে যাওয়ায় অমুসলিমদের জাকাত দেওয়ার বিধান রহিত হয়ে গেছে। তবে নওমুসলিমকে পুনর্বাসনের জন্য জাকাত দেওয়া যায়।
পাঁচ. গোলাম তথা বিনিময় প্রদান করে মুক্ত হওয়ার জন্য ক্রীতদাসকে জাকাত প্রদান করা। বর্তমানে এই খাতটিও বিদ্যমান নেই।
ছয়. ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি, যার এই পরিমাণ ঋণ রয়েছে যে ঋণ আদায় করার পর তার কাছে নিসাব পরিমাণ সম্পদ অবশিষ্ট থাকে না।
সাত. আল্লাহর রাস্তায় থাকা ব্যক্তি। যেসব মুসলমান আল্লাহর পথে রয়েছে এবং তাদের কাছে প্রয়োজনীয় অর্থসম্পদ নেই।
আট. মুসাফির, অর্থাৎ কোনো ব্যক্তি নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হওয়া সত্ত্বেও কোথাও সফরে এসে সম্পদশূন্য হয়ে পড়লে, সে বাড়িতে পৌঁছাতে পারে এমন পরিমাণ জাকাত প্রদান করা যাবে।
উল্লিখিত সব খাতে অথবা যেকোনো একটি খাতে জাকাত আদায় করতে হবে।
জাকাতের উপকারিতা
আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তাদের সম্পদ থেকে জাকাত গ্রহণ করো, যাতে তুমি সেগুলোকে পবিত্র ও বরকতময় করতে পারো এর মাধ্যমে। আর তুমি তাদের জন্য দোয়া করো, নিশ্চয়ই তোমার দোয়া তাদের জন্য সান্ত্বনাস্বরূপ। বস্তুত আল্লাহ সবকিছুই শোনেন, জানেন।’ (সুরা তাওবা: ১০৩)
জাকাত প্রদানের মাধ্যমে সম্পদ ও ব্যক্তিত্বের পরিশুদ্ধি হয়। আল্লাহ তাআলাই সম্পদের মূল মালিক, বিষয়টি প্রকাশ পায়। জাকাত প্রদানের মাধ্যমে সম্পদের মোহ দূর হয় এবং মহান আল্লাহর আনুগত্য প্রকাশ পায়। সামর্থ্যবান সব মানুষ জাকাত প্রদান করলে দেশের অর্থনীতি অন্য রকম হতে পারত। ধনী ও গরিবের মধ্যে বৈষম্য কমে যেত।
পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষায় ধনী ও গরিব আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। তার অর্থ এই নয় যে, একজন সম্পদের পাহাড় গড়বে আর অন্যজন খাবারের জন্য কুকুরের সঙ্গে লড়াই করবে। একজন একাধিক প্রাসাদ গড়বে আর অন্যজন রাস্তার পাশে ঝুপড়িতে রাত কাটাবে। বরং পৃথিবীর সব মানুষের মৌলিক প্রয়োজন মেটানোর জন্য যা দরকার, আল্লাহ তা সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি প্রতিটি বস্তুকে পরিমিত রূপে সৃষ্টি করেছি।’ (সুরা কামার: ৪৯) সুষম বণ্টনের অভাবে ধনী ও গরিবের মধ্যে এমন বৈষম্য সৃষ্টি হয়। জাকাত এই বৈষম্য দূর করে সামঞ্জস্যপূর্ণ অর্থব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করে।
হাদিসের ভাষায়, রমজান হলো ধৈর্য ও সহানুভূতির মাস। রোজার মাধ্যমে ধৈর্যের অনুশীলন হয় আর জাকাত প্রদানের মাধ্যমে সহানুভূতি বাস্তবায়িত হয়। উভয়ের সমন্বয়ে পূর্ণতা পায় বছরের শ্রেষ্ঠ মাস রমজান।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ...
৯ ঘণ্টা আগে
জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
১৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে...
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ১০ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৯ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ২০ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০২ মিনিট | ০৩: ৪৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৬ মিনিট | ০৫: ২১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২৩ মিনিট | ০৬: ৪২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪৩ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ১০ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৯ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ২০ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০২ মিনিট | ০৩: ৪৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৬ মিনিট | ০৫: ২১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২৩ মিনিট | ০৬: ৪২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪৩ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জাকাত ইসলামের অন্যতম মৌলিক আর্থিক ইবাদত। নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে সামর্থ্যবানদের জন্য জাকাত দেওয়া ফরজ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো এবং জাকাত আদায় করো।’ (সুরা বাকারা: ১১০) অন্যত্র বলেন, ‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য; যারা জাকাত দেয় না এবং তারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না।’ (সুরা হা-মিম সাজদা: ৬-৭)
২২ মার্চ ২০২৪
বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ...
৯ ঘণ্টা আগে
জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
১৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে...
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক।
মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের স্থায়ী কমিটির গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
মির্জা ফখরুল জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বুধবার বেলা ২টায় পার্লামেন্ট ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় জানাজা সম্পন্ন হবে। জানাজা শেষে শেরেবাংলা নগরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে সমাহিত করা হবে।

বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক।
মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের স্থায়ী কমিটির গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
মির্জা ফখরুল জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। বুধবার বেলা ২টায় পার্লামেন্ট ভবনের দক্ষিণ প্লাজা ও মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ এলাকায় জানাজা সম্পন্ন হবে। জানাজা শেষে শেরেবাংলা নগরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশেই তাঁকে সমাহিত করা হবে।

জাকাত ইসলামের অন্যতম মৌলিক আর্থিক ইবাদত। নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে সামর্থ্যবানদের জন্য জাকাত দেওয়া ফরজ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো এবং জাকাত আদায় করো।’ (সুরা বাকারা: ১১০) অন্যত্র বলেন, ‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য; যারা জাকাত দেয় না এবং তারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না।’ (সুরা হা-মিম সাজদা: ৬-৭)
২২ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
১৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে...
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
ইসলাম এ বিপদে ধৈর্য ও আল্লাহর সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট থাকার শিক্ষা দেয়। তবে কান্না করাকে নিষেধ করেনি, বরং তা স্বাভাবিক ও মানবিক অনুভূতির প্রকাশ হিসেবে বিবেচিত। রাসুলুল্লাহও (সা.) কেঁদেছেন তাঁর সন্তান ইবরাহিম (রা.)-এর মৃত্যুর সময়।
সাহাবি আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.) বিস্ময় প্রকাশ করলে নবীজি (সা.) বলেন, ‘এ কান্না স্নেহ-ভালোবাসার প্রকাশ। আমার হৃদয় বেদনাহত, চোখ দুটো সিক্ত, তবে আমি বলছি সেই কথাই, যা আমার রবকে সন্তুষ্ট করে। ইবরাহিম, তোমার বিচ্ছেদে আমরা শোকাহত।’ (সহিহ বুখারি)
ইসলাম কান্নাকে মানবিক বললেও অতিরিক্ত বিলাপ, উচ্চ স্বরে চিৎকার, গায়ে চপেটাঘাত, জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেলা বা আকুতি-মিনতি করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছে। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মৃতের জন্য বিলাপ করা জাহিলি যুগের প্রথা। বিলাপকারী যদি মৃত্যুর আগে তওবা না করে, তবে কিয়ামতের দিন তাকে আগুনের পোশাক ও আলকাতরার চাদর পরানো হবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ)

জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
ইসলাম এ বিপদে ধৈর্য ও আল্লাহর সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট থাকার শিক্ষা দেয়। তবে কান্না করাকে নিষেধ করেনি, বরং তা স্বাভাবিক ও মানবিক অনুভূতির প্রকাশ হিসেবে বিবেচিত। রাসুলুল্লাহও (সা.) কেঁদেছেন তাঁর সন্তান ইবরাহিম (রা.)-এর মৃত্যুর সময়।
সাহাবি আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.) বিস্ময় প্রকাশ করলে নবীজি (সা.) বলেন, ‘এ কান্না স্নেহ-ভালোবাসার প্রকাশ। আমার হৃদয় বেদনাহত, চোখ দুটো সিক্ত, তবে আমি বলছি সেই কথাই, যা আমার রবকে সন্তুষ্ট করে। ইবরাহিম, তোমার বিচ্ছেদে আমরা শোকাহত।’ (সহিহ বুখারি)
ইসলাম কান্নাকে মানবিক বললেও অতিরিক্ত বিলাপ, উচ্চ স্বরে চিৎকার, গায়ে চপেটাঘাত, জামাকাপড় ছিঁড়ে ফেলা বা আকুতি-মিনতি করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেছে। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মৃতের জন্য বিলাপ করা জাহিলি যুগের প্রথা। বিলাপকারী যদি মৃত্যুর আগে তওবা না করে, তবে কিয়ামতের দিন তাকে আগুনের পোশাক ও আলকাতরার চাদর পরানো হবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ)

জাকাত ইসলামের অন্যতম মৌলিক আর্থিক ইবাদত। নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে সামর্থ্যবানদের জন্য জাকাত দেওয়া ফরজ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো এবং জাকাত আদায় করো।’ (সুরা বাকারা: ১১০) অন্যত্র বলেন, ‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য; যারা জাকাত দেয় না এবং তারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না।’ (সুরা হা-মিম সাজদা: ৬-৭)
২২ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ...
৯ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে...
১৪ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে রাষ্ট্রীয় ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার অন্যতম এক বাতিঘর ছিলেন।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর যে কজন রাজনৈতিক নেতৃত্ব ধর্মীয় চেতনা ও মুসলমানদের অধিকার রক্ষায় আপসহীন ভূমিকা রেখেছেন, খালেদা জিয়ার নাম সেখানে অনেকটা অগ্রভাগেই থাকবে।
খালেদা জিয়া শুধু রাজনীতির ময়দানেই বিচরণ করেননি, তিনি অন্তরে লালন করতেন বাংলাদেশি মুসলিম জাতীয়তাবাদের আদর্শ। গৃহবধূ থেকে দেশের শীর্ষ নেতৃত্বে উঠে আসার দীর্ঘ লড়াইয়ে তিনি সব সময় আলেমসমাজকে পরম মমতায় কাছে টেনে নিয়েছেন।
১৯৯১ সালে এরশাদ সরকারের পতনের পর যখন নানামুখী রাজনৈতিক চাপ ছিল, তখন খালেদা জিয়া দৃঢ়তার সঙ্গে সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ এবং ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ বজায় রাখার পক্ষে অবস্থান নেন। ২০০৫ সালের সংসদীয় কার্যবিবরণী সাক্ষ্য দেয়, তিনি বারবার সংসদে দাঁড়িয়ে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের মর্যাদা রক্ষার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছিলেন।
আলেমসমাজ ও মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের হৃদয়ে খালেদা জিয়া অমর হয়ে থাকবেন তাঁর শিক্ষা সংস্কারের জন্য।
বায়তুল মোকাররম মসজিদের সংস্কার, জাতীয় ঈদগাহের আধুনিকায়ন এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম-মুয়াজ্জিন প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের পরিধি বাড়ানো ছিল তাঁর নিয়মিত কাজের অংশ। আল্লাহর ওলিদের মাজার রক্ষণাবেক্ষণেও তিনি ছিলেন অত্যন্ত আন্তরিক। পাশাপাশি হজযাত্রীদের যাতায়াত সহজ করতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে শক্তিশালী করা এবং সৌদি সরকারের সঙ্গে সফল কূটনীতির মাধ্যমে ভিসা সমস্যার সমাধান করেছিলেন তিনি।
খালেদা জিয়ার শাসনামলেই বাংলাদেশে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং ও ইসলামি আর্থিক ব্যবস্থা দ্রুত বিস্তৃত হয়। মধ্যবিত্ত মানুষের কাছে ইসলামি ব্যাংকিংকে আস্থার জায়গায় নিয়ে যেতে তাঁর সরকার নীতিগত সহায়তা প্রদান করে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ওআইসিসহ সৌদি আরব, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাইয়ের মতো মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছিল।
২০০৫ সালে ইউরোপে নবীজি (সা.)-কে নিয়ে অবমাননাকর কার্টুন প্রকাশিত হলে তাঁর সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে কঠোর নিন্দা জানিয়েছিল।
আজ ফজরের পর তিনি যখন মহান রবের ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেলেন, তখন পেছনে রেখে গেছেন এমন এক কর্মময় জীবন, যা এ দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামের মর্যাদা রক্ষা এবং ইসলামি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার যে বীজ তিনি বপন করেছিলেন, তা আজ এক বিশাল মহিরুহে পরিণত হয়েছে।
আল্লাহ তাঁকে তাঁর সকল নেক আমল কবুল করে এবং ভুলত্রুটি ক্ষমা করে জান্নাতুল ফিরদাউসের উচ্চ মাকাম দান করুন।

আজ মঙ্গলবার ভোরে যখন কুয়াশাভেজা প্রকৃতিতে ফজরের আজান ধ্বনিত হচ্ছিল, এর ঠিক কিছু পরেই চিরদিনের জন্য চোখ বুজলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব খালেদা জিয়া। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি শুধু একজন সফল প্রধানমন্ত্রীই ছিলেন না, বরং মুসলিম উম্মাহর স্বার্থরক্ষা এবং ইসলামি মূল্যবোধকে রাষ্ট্রীয় ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার অন্যতম এক বাতিঘর ছিলেন।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর যে কজন রাজনৈতিক নেতৃত্ব ধর্মীয় চেতনা ও মুসলমানদের অধিকার রক্ষায় আপসহীন ভূমিকা রেখেছেন, খালেদা জিয়ার নাম সেখানে অনেকটা অগ্রভাগেই থাকবে।
খালেদা জিয়া শুধু রাজনীতির ময়দানেই বিচরণ করেননি, তিনি অন্তরে লালন করতেন বাংলাদেশি মুসলিম জাতীয়তাবাদের আদর্শ। গৃহবধূ থেকে দেশের শীর্ষ নেতৃত্বে উঠে আসার দীর্ঘ লড়াইয়ে তিনি সব সময় আলেমসমাজকে পরম মমতায় কাছে টেনে নিয়েছেন।
১৯৯১ সালে এরশাদ সরকারের পতনের পর যখন নানামুখী রাজনৈতিক চাপ ছিল, তখন খালেদা জিয়া দৃঢ়তার সঙ্গে সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ এবং ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ বজায় রাখার পক্ষে অবস্থান নেন। ২০০৫ সালের সংসদীয় কার্যবিবরণী সাক্ষ্য দেয়, তিনি বারবার সংসদে দাঁড়িয়ে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের মর্যাদা রক্ষার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছিলেন।
আলেমসমাজ ও মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের হৃদয়ে খালেদা জিয়া অমর হয়ে থাকবেন তাঁর শিক্ষা সংস্কারের জন্য।
বায়তুল মোকাররম মসজিদের সংস্কার, জাতীয় ঈদগাহের আধুনিকায়ন এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম-মুয়াজ্জিন প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের পরিধি বাড়ানো ছিল তাঁর নিয়মিত কাজের অংশ। আল্লাহর ওলিদের মাজার রক্ষণাবেক্ষণেও তিনি ছিলেন অত্যন্ত আন্তরিক। পাশাপাশি হজযাত্রীদের যাতায়াত সহজ করতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে শক্তিশালী করা এবং সৌদি সরকারের সঙ্গে সফল কূটনীতির মাধ্যমে ভিসা সমস্যার সমাধান করেছিলেন তিনি।
খালেদা জিয়ার শাসনামলেই বাংলাদেশে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং ও ইসলামি আর্থিক ব্যবস্থা দ্রুত বিস্তৃত হয়। মধ্যবিত্ত মানুষের কাছে ইসলামি ব্যাংকিংকে আস্থার জায়গায় নিয়ে যেতে তাঁর সরকার নীতিগত সহায়তা প্রদান করে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ওআইসিসহ সৌদি আরব, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাইয়ের মতো মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছিল।
২০০৫ সালে ইউরোপে নবীজি (সা.)-কে নিয়ে অবমাননাকর কার্টুন প্রকাশিত হলে তাঁর সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে কঠোর নিন্দা জানিয়েছিল।
আজ ফজরের পর তিনি যখন মহান রবের ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেলেন, তখন পেছনে রেখে গেছেন এমন এক কর্মময় জীবন, যা এ দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামের মর্যাদা রক্ষা এবং ইসলামি প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার যে বীজ তিনি বপন করেছিলেন, তা আজ এক বিশাল মহিরুহে পরিণত হয়েছে।
আল্লাহ তাঁকে তাঁর সকল নেক আমল কবুল করে এবং ভুলত্রুটি ক্ষমা করে জান্নাতুল ফিরদাউসের উচ্চ মাকাম দান করুন।

জাকাত ইসলামের অন্যতম মৌলিক আর্থিক ইবাদত। নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে সামর্থ্যবানদের জন্য জাকাত দেওয়া ফরজ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা নামাজ কায়েম করো এবং জাকাত আদায় করো।’ (সুরা বাকারা: ১১০) অন্যত্র বলেন, ‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য; যারা জাকাত দেয় না এবং তারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না।’ (সুরা হা-মিম সাজদা: ৬-৭)
২২ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জানাজা ও দাফন রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্পন্ন করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) বাদ জোহর বেলা ২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এই জানাজায় ইমামতি করবেন জাতীয় মসজিদ...
৯ ঘণ্টা আগে
জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
১৩ ঘণ্টা আগে