ইজাজুল হক

লাক্ষাদ্বীপ ভারতের দক্ষিণে অবস্থিত ৩৬টি ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত কেন্দ্রশাসিত একটি দ্বীপপুঞ্জ। নারকেলবাগান ও নীলাভ সৈকতের জন্য এটি পর্যটকদের প্রিয় স্থান। সাম্প্রতিক সময়ে এই দ্বীপপুঞ্জের ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়। ভূরাজনৈতিক কারণে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্কে টানাপোড়েনের মধ্যে লাক্ষাদ্বীপ রয়েছে আলোচনার তুঙ্গে।
ইতিহাস লেখকদের মতে, ৬৬১ খ্রিষ্টাব্দের দিকে লাক্ষাদ্বীপে ইসলামের আগমন ঘটে। শায়খ ওবায়দুল্লাহ নামের এক আরব ধর্মপ্রচারক এখানে ইসলাম প্রচারে ভূমিকা রাখেন। লাক্ষাদ্বীপের অন্তর্গত অন্যতম অ্যানড্রট দ্বীপের একটি মাজারকে তাঁর সমাধি বলে চিহ্নিত করা হয়। তখন থেকেই ইসলাম এখানকার প্রধান ধর্ম। দ্বীপপুঞ্জের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলমান এবং ইসলামের প্রতি গভীর অনুরাগী।
ধর্মীয় উৎসবগুলো এখানকার মুসলমানেরা সাড়ম্বরে উদ্যাপন করে।
রাজধানী কাভারত্তি দ্বীপে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী উজরা মসজিদ এখানকার মুসলমানদের প্রধান মিলনায়তন। এই মসজিদকে মহিদ্দেন মসজিদ বা লাক্ষাদ্বীপ মসজিদও বলা হয়। প্রবাল পাথরে ঠাসা বালুময় সৈকতের সারি সারি নারকেলগাছের মাঝে অবস্থিত এই মসজিদ লাক্ষাদ্বীপের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য।
উজরা মসজিদের বর্তমান কাঠামোটি নতুনভাবে নির্মাণ করা হলেও এখানে সতেরো শতকের পুরোনো কাঠামোর একটি ছাদ এবং এর বিভিন্ন নকশা এখনো বহাল রয়েছে। বর্তমান দৃষ্টিনন্দন মসজিদটি ২০০৫ সালে নির্মিত এবং ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ড. এ পি জে আবদুল কালাম এর উদ্বোধন করেন। মসজিদ থেকে আরব সাগরের স্বচ্ছ নীল ও বিস্তীর্ণ জলরাশি এবং বড় বড় বাণিজ্যিক জাহাজের চলাচল খুব সুন্দরভাবে দেখা যায়।
ফলে লাক্ষাদ্বীপে আসা পর্যটকেরা মসজিদটি ঘুরে যান।
৫০০ মুসল্লি ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এই মসজিদের মেঝেতে ইতালীয় মার্বেল পাথর বিছানো হয়েছে। দেয়ালে রয়েছে খোদাই করা কোরআনের আয়াতের ক্যালিগ্রাফি। মসজিদের শুভ্র দেয়াল ও ঢালু রঙিন ছাদ ইন্দো-ইসলামিক স্থাপত্যের উজ্জ্বল নিদর্শন। এর সামনে রয়েছে প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি কয়েকটি কুঁড়েঘর, যা এখানে ধর্মীয় শিক্ষালয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়। মসজিদ প্রাঙ্গণে কয়েকটি প্রাচীন কবরও রয়েছে, যা এসব দ্বীপে আসা আরবের ইসলাম প্রচারক ও সুফি-দরবেশদের সমাধি বলে বিশ্বাস করা হয়।
উজরা মসজিদের স্থাপত্য ইসলামি ধারার স্থাপত্যকৌশলের সঙ্গে ভারতীয় ঐতিহ্যবাহী ধারার মিশেল রয়েছে। ভারতের জাতীয় ফুল পদ্মের একটি মোটিফও মসজিদের সামনে স্থাপন করা হয়েছে, যা এই অঞ্চলের বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
মসজিদের উঁচু ও সুরম্য মিনারগুলো ইসলামের মহিমা ঘোষণা করে। তিনটি চিত্তাকর্ষক পেঁয়াজ আকৃতির গম্বুজ মসজিদের কাঠামোর ওপরে বসে আছে। মসজিদের খিলানযুক্ত প্রধান গেটের দিকে যাওয়ার পথে একটি দৃষ্টিনন্দন ফোয়ারাও রয়েছে। এর আঙিনায় পর্যটকদের বসার এবং ছবি তোলার বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। তবে অমুসলিম পর্যটকদের ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য রক্ষায় বিশেষ নির্দেশনা মেনে এখানে প্রবেশ করতে হয়।
মসজিদের নকশায় ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। তুমুল বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাসসহ সব ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহনশীল উপাদানে মসজিদটি তৈরি করা হয়। ভূমিকম্প ও প্রবাল পাথরের বিষয়টিও নকশায় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কিছুটা তাজমহলের মতো নকশার কারণে একে লাক্ষাদ্বীপের তাজমহলও বলা হয়। সৈকতের বালুকাবেলার উন্মুক্ত পরিবেশে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ঐতিহাসিক উজরা মসজিদ লাক্ষাদ্বীপের শান্তিপ্রিয় মানুষের একতা ও সম্প্রীতির প্রতীক।

লাক্ষাদ্বীপ ভারতের দক্ষিণে অবস্থিত ৩৬টি ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত কেন্দ্রশাসিত একটি দ্বীপপুঞ্জ। নারকেলবাগান ও নীলাভ সৈকতের জন্য এটি পর্যটকদের প্রিয় স্থান। সাম্প্রতিক সময়ে এই দ্বীপপুঞ্জের ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়। ভূরাজনৈতিক কারণে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্কে টানাপোড়েনের মধ্যে লাক্ষাদ্বীপ রয়েছে আলোচনার তুঙ্গে।
ইতিহাস লেখকদের মতে, ৬৬১ খ্রিষ্টাব্দের দিকে লাক্ষাদ্বীপে ইসলামের আগমন ঘটে। শায়খ ওবায়দুল্লাহ নামের এক আরব ধর্মপ্রচারক এখানে ইসলাম প্রচারে ভূমিকা রাখেন। লাক্ষাদ্বীপের অন্তর্গত অন্যতম অ্যানড্রট দ্বীপের একটি মাজারকে তাঁর সমাধি বলে চিহ্নিত করা হয়। তখন থেকেই ইসলাম এখানকার প্রধান ধর্ম। দ্বীপপুঞ্জের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলমান এবং ইসলামের প্রতি গভীর অনুরাগী।
ধর্মীয় উৎসবগুলো এখানকার মুসলমানেরা সাড়ম্বরে উদ্যাপন করে।
রাজধানী কাভারত্তি দ্বীপে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী উজরা মসজিদ এখানকার মুসলমানদের প্রধান মিলনায়তন। এই মসজিদকে মহিদ্দেন মসজিদ বা লাক্ষাদ্বীপ মসজিদও বলা হয়। প্রবাল পাথরে ঠাসা বালুময় সৈকতের সারি সারি নারকেলগাছের মাঝে অবস্থিত এই মসজিদ লাক্ষাদ্বীপের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য।
উজরা মসজিদের বর্তমান কাঠামোটি নতুনভাবে নির্মাণ করা হলেও এখানে সতেরো শতকের পুরোনো কাঠামোর একটি ছাদ এবং এর বিভিন্ন নকশা এখনো বহাল রয়েছে। বর্তমান দৃষ্টিনন্দন মসজিদটি ২০০৫ সালে নির্মিত এবং ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ড. এ পি জে আবদুল কালাম এর উদ্বোধন করেন। মসজিদ থেকে আরব সাগরের স্বচ্ছ নীল ও বিস্তীর্ণ জলরাশি এবং বড় বড় বাণিজ্যিক জাহাজের চলাচল খুব সুন্দরভাবে দেখা যায়।
ফলে লাক্ষাদ্বীপে আসা পর্যটকেরা মসজিদটি ঘুরে যান।
৫০০ মুসল্লি ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এই মসজিদের মেঝেতে ইতালীয় মার্বেল পাথর বিছানো হয়েছে। দেয়ালে রয়েছে খোদাই করা কোরআনের আয়াতের ক্যালিগ্রাফি। মসজিদের শুভ্র দেয়াল ও ঢালু রঙিন ছাদ ইন্দো-ইসলামিক স্থাপত্যের উজ্জ্বল নিদর্শন। এর সামনে রয়েছে প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি কয়েকটি কুঁড়েঘর, যা এখানে ধর্মীয় শিক্ষালয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়। মসজিদ প্রাঙ্গণে কয়েকটি প্রাচীন কবরও রয়েছে, যা এসব দ্বীপে আসা আরবের ইসলাম প্রচারক ও সুফি-দরবেশদের সমাধি বলে বিশ্বাস করা হয়।
উজরা মসজিদের স্থাপত্য ইসলামি ধারার স্থাপত্যকৌশলের সঙ্গে ভারতীয় ঐতিহ্যবাহী ধারার মিশেল রয়েছে। ভারতের জাতীয় ফুল পদ্মের একটি মোটিফও মসজিদের সামনে স্থাপন করা হয়েছে, যা এই অঞ্চলের বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেয়।
মসজিদের উঁচু ও সুরম্য মিনারগুলো ইসলামের মহিমা ঘোষণা করে। তিনটি চিত্তাকর্ষক পেঁয়াজ আকৃতির গম্বুজ মসজিদের কাঠামোর ওপরে বসে আছে। মসজিদের খিলানযুক্ত প্রধান গেটের দিকে যাওয়ার পথে একটি দৃষ্টিনন্দন ফোয়ারাও রয়েছে। এর আঙিনায় পর্যটকদের বসার এবং ছবি তোলার বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। তবে অমুসলিম পর্যটকদের ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য রক্ষায় বিশেষ নির্দেশনা মেনে এখানে প্রবেশ করতে হয়।
মসজিদের নকশায় ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। তুমুল বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাসসহ সব ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহনশীল উপাদানে মসজিদটি তৈরি করা হয়। ভূমিকম্প ও প্রবাল পাথরের বিষয়টিও নকশায় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কিছুটা তাজমহলের মতো নকশার কারণে একে লাক্ষাদ্বীপের তাজমহলও বলা হয়। সৈকতের বালুকাবেলার উন্মুক্ত পরিবেশে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ঐতিহাসিক উজরা মসজিদ লাক্ষাদ্বীপের শান্তিপ্রিয় মানুষের একতা ও সম্প্রীতির প্রতীক।

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৭ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে। কিয়ামতের কঠিন ময়দানে হাশর-নশর শেষে মানুষের চিরস্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ করা হবে। সেদিন কেউ কারও উপকারে আসবে না, এমনকি বাবা-মা বা সন্তান-সন্ততির কথাও কারও স্মরণে থাকবে না। প্রত্যেকেই ‘ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি’ (হায় আমার কী হবে) বলে আর্তনাদ করতে থাকবে।
পবিত্র কোরআনে সেই বিভীষিকাময় দিনের বর্ণনা দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন মানুষ পালিয়ে যাবে তার ভাই, মা, বাবা, স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি থেকে। সেদিন তাদের প্রত্যেকেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। সেদিন কিছু চেহারা হবে উজ্জ্বল, সহাস্য ও প্রফুল্ল। আর কিছু চেহারা হবে ধূলিমলিন ও অন্ধকারাচ্ছন্ন।’ (সুরা আবাসা: ৩৪-৪০)
রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বিভিন্ন সতর্কবাণী দিয়েছেন। সহিহ্ মুসলিমের এক হাদিসে পাঁচ শ্রেণির জাহান্নামির কথা উল্লেখ করা হয়েছে: ১. বিবেচনাহীন ব্যক্তি: এমন দুর্বল মানুষ যার ভালো-মন্দের পার্থক্য করার বুদ্ধি নেই এবং নিজের পরিবারের উন্নতির ফিকির না করে অন্যের তাঁবেদারি করে। ২. লোভী খিয়ানতকারী: যে অতি সামান্য বিষয়েও খিয়ানত বা বিশ্বাসভঙ্গ করে এবং যার লোভ সবার কাছে প্রকাশ্য। ৩. প্রতারক: যে ব্যক্তি পরিবার ও ধন-সম্পদের বিষয়ে মানুষের সঙ্গে সকাল-সন্ধ্যা প্রতারণা বা ধোঁকাবাজি করে। ৪. কৃপণ: যে আল্লাহর পথে ব্যয় না করে সম্পদ কুক্ষিগত করে রাখে। ৫. মিথ্যুক ও অশ্লীলভাষী: যারা সর্বদা মিথ্যা কথা বলে এবং অশ্লীল কথাবার্তা বা গালাগালিতে লিপ্ত থাকে।
পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে মুক্তি পেতে হলে দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে লোভ, প্রতারণা ও পাপাচার ত্যাগ করে মহান আল্লাহর প্রতি অনুগত হওয়া এবং নবীজি (সা.)-এর দেখানো পথে চলা একান্ত জরুরি।

লাক্ষাদ্বীপ ভারতের দক্ষিণে অবস্থিত ৩৬টি ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত কেন্দ্রশাসিত একটি দ্বীপপুঞ্জ। নারকেলবাগান ও নীলাভ সৈকতের জন্য এটি পর্যটকদের প্রিয় স্থান। সাম্প্রতিক সময়ে এই দ্বীপপুঞ্জের ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়। ভূরাজনৈতিক কারণে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্কে টানাপোড়েনের মধ্যে লাক্ষাদ্বীপ রয়েছে আলোচন
১৯ জানুয়ারি ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৭ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

লাক্ষাদ্বীপ ভারতের দক্ষিণে অবস্থিত ৩৬টি ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত কেন্দ্রশাসিত একটি দ্বীপপুঞ্জ। নারকেলবাগান ও নীলাভ সৈকতের জন্য এটি পর্যটকদের প্রিয় স্থান। সাম্প্রতিক সময়ে এই দ্বীপপুঞ্জের ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়। ভূরাজনৈতিক কারণে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্কে টানাপোড়েনের মধ্যে লাক্ষাদ্বীপ রয়েছে আলোচন
১৯ জানুয়ারি ২০২৪
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৭ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

লাক্ষাদ্বীপ ভারতের দক্ষিণে অবস্থিত ৩৬টি ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত কেন্দ্রশাসিত একটি দ্বীপপুঞ্জ। নারকেলবাগান ও নীলাভ সৈকতের জন্য এটি পর্যটকদের প্রিয় স্থান। সাম্প্রতিক সময়ে এই দ্বীপপুঞ্জের ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়। ভূরাজনৈতিক কারণে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্কে টানাপোড়েনের মধ্যে লাক্ষাদ্বীপ রয়েছে আলোচন
১৯ জানুয়ারি ২০২৪
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৮ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

লাক্ষাদ্বীপ ভারতের দক্ষিণে অবস্থিত ৩৬টি ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত কেন্দ্রশাসিত একটি দ্বীপপুঞ্জ। নারকেলবাগান ও নীলাভ সৈকতের জন্য এটি পর্যটকদের প্রিয় স্থান। সাম্প্রতিক সময়ে এই দ্বীপপুঞ্জের ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়। ভূরাজনৈতিক কারণে ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্কে টানাপোড়েনের মধ্যে লাক্ষাদ্বীপ রয়েছে আলোচন
১৯ জানুয়ারি ২০২৪
পরকালীন জীবনে সফল হতে আল্লাহর হুকুম পালনের পাশাপাশি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ ও আদর্শ অনুসরণ করা অপরিহার্য। পরকাল এক ধ্রুব সত্য; প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে এই জগতে প্রবেশ করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৯ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৭ ঘণ্টা আগে