মুফতি লুৎফুর রহমান ফরায়েজী

প্রশ্ন: সম্প্রতি আমাদের এলাকার এক মসজিদে প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে ইসলাম কী বলে? কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জানতে চাই।
মুসতাইন বিল্লাহ, সিলেট
উত্তর: মসজিদকে সম্মান করা এবং সব ধরনের অহেতুক ও অপ্রয়োজনীয় কাজ, নোংরা বিষয় এবং খেলাধুলা থেকে মুক্ত রাখা জরুরি। এসব কাজ মসজিদকে অবমাননার শামিল। মসজিদের মর্যাদা প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ যেসব ঘরকে মর্যাদায় উন্নীত করার এবং সেগুলোতে তাঁর নাম উচ্চারণ করার আদেশ দিয়েছেন, সেখানে সে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে।’ (সুরা নুর: ৩৬)
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, মসজিদ প্রস্রাব, নাপাকি ও আবর্জনার উপযুক্ত নয়; বরং মসজিদ আল্লাহ তাআলার জিকির ও কোরআন তিলাওয়াতের জন্য। (মুসলিম: ২৮৫) বোঝা গেল, মসজিদে খেলাধুলা করা জায়েজ নেই। এর দ্বারা মসজিদকে অসম্মান করা হয়। যে কারণে মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে, এ ছাড়া অন্য কাজে তা ব্যবহার করা গর্হিত অন্যায় ও বড় ধরনের গুনাহের কাজ। তাই প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য মসজিদের ভেতর ফুটবল খেলার কোনো সুযোগ নেই।
এখন প্রশ্ন হলো, মসজিদে খেলাধুলার যদি অনুমোদন না-ই থাকে, তবে নবীজির যুগে হাবশার কয়েকজন ব্যক্তি যে ঈদের দিনে মসজিদে নববির ভেতর খেলাধুলা করেছেন, তার হুকুম কী হবে? আলিমগণ বলেন, এই হাদিস দিয়ে মসজিদে খেলাধুলা জায়েজ বলার জন্য যথেষ্ট নয়। কারণ এ বিষয়ে হজরত আয়েশা (রা.) থেকে যেসব হাদিস বর্ণিত হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, খেলাটি ছিল যুদ্ধকৌশলবিষয়ক, খেলেছেন কয়েকজন হাবশি এবং হজরত ওমর তাঁদের ধমক দেন। (ফতহুল বারি) তাহলে হাদিসের ব্যাখ্যা কী? আলিমগণ বলেন, মসজিদে যুদ্ধসংক্রান্ত প্রশিক্ষণের উপরিউক্ত বৈধতা রহিত হয়ে গেছে। কারণ পরে কোনো সাহাবি এমন আমল করেছেন মর্মে পাওয়া যায় না।
দ্বিতীয়ত, ঈদের দিনই কেবল এসব যুবককে ইসলামে আকৃষ্ট করতে নবীজি এই অনুমতি দিয়েছিলেন। তাই তো বড় কোনো সাহাবি মসজিদে খেলাধুলা করেছেন, এমন প্রমাণ পাওয়া যায় না। তৃতীয়ত, মসজিদের ভেতরের অংশে তাঁরা খেলাধুলা করেননি; বরং মসজিদের আঙিনায় করেছেন। হাদিসে আঙিনাকে মসজিদ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা যদি ধরেও নিই, খেলাটি মসজিদের ভেতরে হয়েছিল, তবে বলতে হবে, রণপ্রস্তুতি-সম্পর্কিত হওয়ায় তা ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত, সুতরাং মসজিদে তা করতে কোনো অসুবিধা নেই। (ফতহুল মুলহিম)
উত্তর দিয়েছেন: পরিচালক, তালীমুল ইসলাম ইনস্টিটিউট অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা

প্রশ্ন: সম্প্রতি আমাদের এলাকার এক মসজিদে প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে ইসলাম কী বলে? কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জানতে চাই।
মুসতাইন বিল্লাহ, সিলেট
উত্তর: মসজিদকে সম্মান করা এবং সব ধরনের অহেতুক ও অপ্রয়োজনীয় কাজ, নোংরা বিষয় এবং খেলাধুলা থেকে মুক্ত রাখা জরুরি। এসব কাজ মসজিদকে অবমাননার শামিল। মসজিদের মর্যাদা প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ যেসব ঘরকে মর্যাদায় উন্নীত করার এবং সেগুলোতে তাঁর নাম উচ্চারণ করার আদেশ দিয়েছেন, সেখানে সে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে।’ (সুরা নুর: ৩৬)
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, মসজিদ প্রস্রাব, নাপাকি ও আবর্জনার উপযুক্ত নয়; বরং মসজিদ আল্লাহ তাআলার জিকির ও কোরআন তিলাওয়াতের জন্য। (মুসলিম: ২৮৫) বোঝা গেল, মসজিদে খেলাধুলা করা জায়েজ নেই। এর দ্বারা মসজিদকে অসম্মান করা হয়। যে কারণে মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে, এ ছাড়া অন্য কাজে তা ব্যবহার করা গর্হিত অন্যায় ও বড় ধরনের গুনাহের কাজ। তাই প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য মসজিদের ভেতর ফুটবল খেলার কোনো সুযোগ নেই।
এখন প্রশ্ন হলো, মসজিদে খেলাধুলার যদি অনুমোদন না-ই থাকে, তবে নবীজির যুগে হাবশার কয়েকজন ব্যক্তি যে ঈদের দিনে মসজিদে নববির ভেতর খেলাধুলা করেছেন, তার হুকুম কী হবে? আলিমগণ বলেন, এই হাদিস দিয়ে মসজিদে খেলাধুলা জায়েজ বলার জন্য যথেষ্ট নয়। কারণ এ বিষয়ে হজরত আয়েশা (রা.) থেকে যেসব হাদিস বর্ণিত হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, খেলাটি ছিল যুদ্ধকৌশলবিষয়ক, খেলেছেন কয়েকজন হাবশি এবং হজরত ওমর তাঁদের ধমক দেন। (ফতহুল বারি) তাহলে হাদিসের ব্যাখ্যা কী? আলিমগণ বলেন, মসজিদে যুদ্ধসংক্রান্ত প্রশিক্ষণের উপরিউক্ত বৈধতা রহিত হয়ে গেছে। কারণ পরে কোনো সাহাবি এমন আমল করেছেন মর্মে পাওয়া যায় না।
দ্বিতীয়ত, ঈদের দিনই কেবল এসব যুবককে ইসলামে আকৃষ্ট করতে নবীজি এই অনুমতি দিয়েছিলেন। তাই তো বড় কোনো সাহাবি মসজিদে খেলাধুলা করেছেন, এমন প্রমাণ পাওয়া যায় না। তৃতীয়ত, মসজিদের ভেতরের অংশে তাঁরা খেলাধুলা করেননি; বরং মসজিদের আঙিনায় করেছেন। হাদিসে আঙিনাকে মসজিদ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা যদি ধরেও নিই, খেলাটি মসজিদের ভেতরে হয়েছিল, তবে বলতে হবে, রণপ্রস্তুতি-সম্পর্কিত হওয়ায় তা ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত, সুতরাং মসজিদে তা করতে কোনো অসুবিধা নেই। (ফতহুল মুলহিম)
উত্তর দিয়েছেন: পরিচালক, তালীমুল ইসলাম ইনস্টিটিউট অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা
মুফতি লুৎফুর রহমান ফরায়েজী

প্রশ্ন: সম্প্রতি আমাদের এলাকার এক মসজিদে প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে ইসলাম কী বলে? কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জানতে চাই।
মুসতাইন বিল্লাহ, সিলেট
উত্তর: মসজিদকে সম্মান করা এবং সব ধরনের অহেতুক ও অপ্রয়োজনীয় কাজ, নোংরা বিষয় এবং খেলাধুলা থেকে মুক্ত রাখা জরুরি। এসব কাজ মসজিদকে অবমাননার শামিল। মসজিদের মর্যাদা প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ যেসব ঘরকে মর্যাদায় উন্নীত করার এবং সেগুলোতে তাঁর নাম উচ্চারণ করার আদেশ দিয়েছেন, সেখানে সে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে।’ (সুরা নুর: ৩৬)
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, মসজিদ প্রস্রাব, নাপাকি ও আবর্জনার উপযুক্ত নয়; বরং মসজিদ আল্লাহ তাআলার জিকির ও কোরআন তিলাওয়াতের জন্য। (মুসলিম: ২৮৫) বোঝা গেল, মসজিদে খেলাধুলা করা জায়েজ নেই। এর দ্বারা মসজিদকে অসম্মান করা হয়। যে কারণে মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে, এ ছাড়া অন্য কাজে তা ব্যবহার করা গর্হিত অন্যায় ও বড় ধরনের গুনাহের কাজ। তাই প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য মসজিদের ভেতর ফুটবল খেলার কোনো সুযোগ নেই।
এখন প্রশ্ন হলো, মসজিদে খেলাধুলার যদি অনুমোদন না-ই থাকে, তবে নবীজির যুগে হাবশার কয়েকজন ব্যক্তি যে ঈদের দিনে মসজিদে নববির ভেতর খেলাধুলা করেছেন, তার হুকুম কী হবে? আলিমগণ বলেন, এই হাদিস দিয়ে মসজিদে খেলাধুলা জায়েজ বলার জন্য যথেষ্ট নয়। কারণ এ বিষয়ে হজরত আয়েশা (রা.) থেকে যেসব হাদিস বর্ণিত হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, খেলাটি ছিল যুদ্ধকৌশলবিষয়ক, খেলেছেন কয়েকজন হাবশি এবং হজরত ওমর তাঁদের ধমক দেন। (ফতহুল বারি) তাহলে হাদিসের ব্যাখ্যা কী? আলিমগণ বলেন, মসজিদে যুদ্ধসংক্রান্ত প্রশিক্ষণের উপরিউক্ত বৈধতা রহিত হয়ে গেছে। কারণ পরে কোনো সাহাবি এমন আমল করেছেন মর্মে পাওয়া যায় না।
দ্বিতীয়ত, ঈদের দিনই কেবল এসব যুবককে ইসলামে আকৃষ্ট করতে নবীজি এই অনুমতি দিয়েছিলেন। তাই তো বড় কোনো সাহাবি মসজিদে খেলাধুলা করেছেন, এমন প্রমাণ পাওয়া যায় না। তৃতীয়ত, মসজিদের ভেতরের অংশে তাঁরা খেলাধুলা করেননি; বরং মসজিদের আঙিনায় করেছেন। হাদিসে আঙিনাকে মসজিদ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা যদি ধরেও নিই, খেলাটি মসজিদের ভেতরে হয়েছিল, তবে বলতে হবে, রণপ্রস্তুতি-সম্পর্কিত হওয়ায় তা ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত, সুতরাং মসজিদে তা করতে কোনো অসুবিধা নেই। (ফতহুল মুলহিম)
উত্তর দিয়েছেন: পরিচালক, তালীমুল ইসলাম ইনস্টিটিউট অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা

প্রশ্ন: সম্প্রতি আমাদের এলাকার এক মসজিদে প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে ইসলাম কী বলে? কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জানতে চাই।
মুসতাইন বিল্লাহ, সিলেট
উত্তর: মসজিদকে সম্মান করা এবং সব ধরনের অহেতুক ও অপ্রয়োজনীয় কাজ, নোংরা বিষয় এবং খেলাধুলা থেকে মুক্ত রাখা জরুরি। এসব কাজ মসজিদকে অবমাননার শামিল। মসজিদের মর্যাদা প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ যেসব ঘরকে মর্যাদায় উন্নীত করার এবং সেগুলোতে তাঁর নাম উচ্চারণ করার আদেশ দিয়েছেন, সেখানে সে সকাল ও সন্ধ্যায় তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে।’ (সুরা নুর: ৩৬)
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, মসজিদ প্রস্রাব, নাপাকি ও আবর্জনার উপযুক্ত নয়; বরং মসজিদ আল্লাহ তাআলার জিকির ও কোরআন তিলাওয়াতের জন্য। (মুসলিম: ২৮৫) বোঝা গেল, মসজিদে খেলাধুলা করা জায়েজ নেই। এর দ্বারা মসজিদকে অসম্মান করা হয়। যে কারণে মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে, এ ছাড়া অন্য কাজে তা ব্যবহার করা গর্হিত অন্যায় ও বড় ধরনের গুনাহের কাজ। তাই প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য মসজিদের ভেতর ফুটবল খেলার কোনো সুযোগ নেই।
এখন প্রশ্ন হলো, মসজিদে খেলাধুলার যদি অনুমোদন না-ই থাকে, তবে নবীজির যুগে হাবশার কয়েকজন ব্যক্তি যে ঈদের দিনে মসজিদে নববির ভেতর খেলাধুলা করেছেন, তার হুকুম কী হবে? আলিমগণ বলেন, এই হাদিস দিয়ে মসজিদে খেলাধুলা জায়েজ বলার জন্য যথেষ্ট নয়। কারণ এ বিষয়ে হজরত আয়েশা (রা.) থেকে যেসব হাদিস বর্ণিত হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, খেলাটি ছিল যুদ্ধকৌশলবিষয়ক, খেলেছেন কয়েকজন হাবশি এবং হজরত ওমর তাঁদের ধমক দেন। (ফতহুল বারি) তাহলে হাদিসের ব্যাখ্যা কী? আলিমগণ বলেন, মসজিদে যুদ্ধসংক্রান্ত প্রশিক্ষণের উপরিউক্ত বৈধতা রহিত হয়ে গেছে। কারণ পরে কোনো সাহাবি এমন আমল করেছেন মর্মে পাওয়া যায় না।
দ্বিতীয়ত, ঈদের দিনই কেবল এসব যুবককে ইসলামে আকৃষ্ট করতে নবীজি এই অনুমতি দিয়েছিলেন। তাই তো বড় কোনো সাহাবি মসজিদে খেলাধুলা করেছেন, এমন প্রমাণ পাওয়া যায় না। তৃতীয়ত, মসজিদের ভেতরের অংশে তাঁরা খেলাধুলা করেননি; বরং মসজিদের আঙিনায় করেছেন। হাদিসে আঙিনাকে মসজিদ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা যদি ধরেও নিই, খেলাটি মসজিদের ভেতরে হয়েছিল, তবে বলতে হবে, রণপ্রস্তুতি-সম্পর্কিত হওয়ায় তা ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত, সুতরাং মসজিদে তা করতে কোনো অসুবিধা নেই। (ফতহুল মুলহিম)
উত্তর দিয়েছেন: পরিচালক, তালীমুল ইসলাম ইনস্টিটিউট অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
২০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

প্রশ্ন: সম্প্রতি আমাদের এলাকার এক মসজিদে প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে ইসলাম কী বলে? কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জানতে চাই।
২৬ এপ্রিল ২০২৪
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
২০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

প্রশ্ন: সম্প্রতি আমাদের এলাকার এক মসজিদে প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে ইসলাম কী বলে? কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জানতে চাই।
২৬ এপ্রিল ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

প্রশ্ন: সম্প্রতি আমাদের এলাকার এক মসজিদে প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে ইসলাম কী বলে? কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জানতে চাই।
২৬ এপ্রিল ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
২০ ঘণ্টা আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

প্রশ্ন: সম্প্রতি আমাদের এলাকার এক মসজিদে প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে ইসলাম কী বলে? কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জানতে চাই।
২৬ এপ্রিল ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৩ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
২০ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে