ইজাজুল হক, ঢাকা

‘স্বাধীনতার সূর্যোদয়’
‘স্বাধীনতার সূর্যোদয়’ নামের দেয়াললিখনটি করেছেন ক্যালিগ্রাফি শিল্পী উসাইদ মুহাম্মাদ, সঙ্গে ছিলেন মুহাম্মাদ ওমর। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোনো এক জরাজীর্ণ দেয়ালে উসাইদরা এটি উৎকীর্ণ করেন। ওপরে শেওলা ধরা এবং নিচে পলেস্তারা খসে পড়া এই দেয়ালে উসাইদদের রংতুলির আঁচড়ে ফুটে ওঠে ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার বিজয়। লাল দালান ভেদ করে বেরিয়ে এসেছে স্বাধীনতার নতুন সূর্য।
উসাইদ মুহাম্মাদ একজন পেশাদার ক্যালিগ্রাফি শিল্পী। ঢাকার মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা তিনি। পড়াশোনা করেছেন ঢাকার জামিয়া কোরআনিয়া লালবাগ ও কামরাঙ্গীরচরের জামিয়া মাহমুদিয়ায়। ২০১৮ সালে ক্যালিগ্রাফির জগতে পা দেন। রয়েছে একটি ক্যালিগ্রাফি প্রশিক্ষণ একাডেমিও।
‘স্বাধীনতার সূর্যোদয়’ সম্পর্কে উসাইদ বলেন, ‘মূলত কাজটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় করার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু সেখানে আমরা কিছু দুর্বৃত্তের বাধার মুখে পড়ি। আমাদের বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয়। খবরটি ছড়িয়ে পড়লে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছাত্র-জনতা আমাকে কাজটি করার আমন্ত্রণ জানায়। দেশের মানুষ আমার কাজ পছন্দ করায় ভালো লাগছে। দেশের কল্যাণে কাজ করে যেতে চাই।’
‘তারুণ্যের বিজয়’
আরবি হরফের সাধারণ গাঁথুনি দিয়ে গড়ে তোলা নান্দনিক শিল্পকর্ম ‘তারুণ্যের বিজয়’। ঢাকার কেরানীগঞ্জে এটি এঁকেছেন ক্যালিগ্রাফি শিল্পী ইবরাহীম তাহির, সঙ্গে ছিলেন জুনাইদ নামের আরেক তরুণ। ইবরাহীম ঢাকার লালবাগের বাসিন্দা এবং জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মোহাম্মদপুর থেকে দাওরায়ে হাদিস পাস করেন। কয়েক বছর ধরে তিনি ক্যালিগ্রাফি শিল্পের সঙ্গে রয়েছেন।
কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়া ব্রিজের পাঁচ নম্বর পিলারে আঁকা এই শিল্পকর্ম জুলুমের শিকল ভেঙে তারুণ্যের জেগে ওঠার এবং বিজয় নিশান উড়ানোর মাধ্যমে এক নতুন বাংলাদেশের কথা বলে। শিল্পী ইবরাহীম তাহির বলেন, ‘তারুণ্যের তাজা রক্ত দিয়ে অর্জিত ২০২৪-এর এ বিজয় তরুণদের মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর অনুপ্রেরণা।’
এ ছাড়া ‘স্বাধীনতা-২৪’ নামে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকে আরেকটি শিল্পকর্ম করেছেন ইবরাহীম। গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের নির্মম হত্যার ঘটনাকে তাতে চিত্রিত হয়। দুটিই মানুষের ভালোবাসা কুড়িয়েছে। ইবরাহীম বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমার দেয়াললিখনের প্রতি মানুষের ভালোবাসা দেখে আপ্লুত। মাদ্রাসার শিক্ষার্থী বলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে আমাদের বিতাড়িত করা হয়েছে। সেই দুঃখ কিছুটা লাঘব হলো এখন। হিংসা নয়, আসুন সবাই মিলে দেশ গড়ি।’
‘স্বাধীন বাংলা ২.০’
রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালে শোভা পাচ্ছে ‘স্বাধীন বাংলা ২.০’ নামের এই শিল্পকর্ম। এঁকেছেন রাজধানীর কেরানীগঞ্জের বাসিন্দা এবং ঢাকার বসুন্ধরা ইসলামিক রিচার্স সেন্টারের ছাত্র জুনাইদ তাহের। তিনিও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় হেনস্তার শিকার হওয়া শিল্পীদের একজন। তাঁর ভাষ্যমতে, ‘বাধা দেওয়ার কারণে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের দেয়ালচিত্র করার কাজে জোয়ার আসে। সেই সূত্রে সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির দেয়ালে এ কাজটি সম্পন্ন করি।’
কিছু সাধারণ আরবি হরফের রঙিন ব্যাকগ্রাউন্ডের ওপর লাল-সাদা রঙে ফুটিয়ে তোলা হয় এই শিল্পকর্ম। ক্যালিগ্রাফি নিয়ে ভাবনা জানতে চাইলে জুনাইদ তাহের বলেন, ‘ক্যালিগ্রাফি শিল্পের একটি শাখা। এটি করতে গিয়ে কেন বাধার সম্মুখীন হতে হবে? এই শিল্পকে এগিয়ে নিতে চাই।’
শিল্পবোদ্ধারা যা বলছেন
বাংলাদেশে যাঁদের হাত ধরে ক্যালিগ্রাফি শিল্প বেশি বিকশিত হয়েছে, তাঁদের একজন শিল্পী মাহবুব মুর্শিদ। অভ্যুত্থান-পরবর্তী মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের করা আলোচিত দেয়াললিখনগুলোর বেশির ভাগই তাঁর শিষ্যরা করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি ৭ বছর ধরে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে ক্যালিগ্রাফি ও পেইন্টিং শেখাই। এতে সারা দেশের হাজার হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেয়, যাদের বেশির ভাগই আবার এই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। অভ্যুত্থানের পর তারাও যে দেশকে নান্দনিক আলপনায় রঙিন করার জন্য নেমে পড়েছে, এ জন্য তাদের অভিনন্দন জানাই।’
আরবি ক্যালিগ্রাফিতে অনেকের আপত্তি প্রসঙ্গে মাহবুব মুর্শিদ বলেন, ‘আমি অসুস্থতার কারণে মাঠে থাকতে না পারলেও তাদের বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছিলাম। অনেকে বাংলা ক্যালিগ্রাফি করেছে। আর যারা আরবি ক্যালিগ্রাফি করেছে, তাতে দু-একটা ব্যতিক্রম ছাড়া সবই লেটার কম্পোজিশন, এতে কোরআন-হাদিসের কোনো বাণী নেই। এমন ক্যালিগ্রাফি বিশ্বের সব স্থানে আদৃত। বাংলাদেশেও এটি গ্রহণ করা উচিত।’
ক্যালিগ্রাফি সাম্প্রদায়িক চর্চা কি না জানতে চাইলে মাহবুব মুর্শিদ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, শিল্পচর্চায় কোনো জাত-ধর্ম বিবেচ্য নয়। সব ধর্মের মানুষই শিল্পচর্চা করতে পারে। শিল্পীর মনন থাকবে উদার-অহিংস। আমাদের দেশের মানুষের একটা বড় অংশ ধর্মচর্চা করেন। তাঁদেরও শিল্পমন রয়েছে। কিন্তু তারা তা থেকে বঞ্চিত। ক্যালিগ্রাফি শিল্প হতে পারে সেই বঞ্চিত মানুষের শিল্পমাধ্যম।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ক্যালিগ্রাফার তোয়াসীন আরাফাত তোয়াহা বলেন, ‘মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা অসাধারণ সৃজনশীলতার পরিচয় দিয়েছে। যারা মনে করত, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা শিল্পকলা থেকে অনেক দূরে, তাদের ভুল ভাঙছে। ফলে তাদের প্রান্তিক করে রাখার চিন্তাও দূর হবে বলে আশা করি। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীরাও এই সৃজনশীলতাকে মানুষের কল্যাণে নিবেদন করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’

‘স্বাধীনতার সূর্যোদয়’
‘স্বাধীনতার সূর্যোদয়’ নামের দেয়াললিখনটি করেছেন ক্যালিগ্রাফি শিল্পী উসাইদ মুহাম্মাদ, সঙ্গে ছিলেন মুহাম্মাদ ওমর। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোনো এক জরাজীর্ণ দেয়ালে উসাইদরা এটি উৎকীর্ণ করেন। ওপরে শেওলা ধরা এবং নিচে পলেস্তারা খসে পড়া এই দেয়ালে উসাইদদের রংতুলির আঁচড়ে ফুটে ওঠে ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার বিজয়। লাল দালান ভেদ করে বেরিয়ে এসেছে স্বাধীনতার নতুন সূর্য।
উসাইদ মুহাম্মাদ একজন পেশাদার ক্যালিগ্রাফি শিল্পী। ঢাকার মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা তিনি। পড়াশোনা করেছেন ঢাকার জামিয়া কোরআনিয়া লালবাগ ও কামরাঙ্গীরচরের জামিয়া মাহমুদিয়ায়। ২০১৮ সালে ক্যালিগ্রাফির জগতে পা দেন। রয়েছে একটি ক্যালিগ্রাফি প্রশিক্ষণ একাডেমিও।
‘স্বাধীনতার সূর্যোদয়’ সম্পর্কে উসাইদ বলেন, ‘মূলত কাজটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় করার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু সেখানে আমরা কিছু দুর্বৃত্তের বাধার মুখে পড়ি। আমাদের বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয়। খবরটি ছড়িয়ে পড়লে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছাত্র-জনতা আমাকে কাজটি করার আমন্ত্রণ জানায়। দেশের মানুষ আমার কাজ পছন্দ করায় ভালো লাগছে। দেশের কল্যাণে কাজ করে যেতে চাই।’
‘তারুণ্যের বিজয়’
আরবি হরফের সাধারণ গাঁথুনি দিয়ে গড়ে তোলা নান্দনিক শিল্পকর্ম ‘তারুণ্যের বিজয়’। ঢাকার কেরানীগঞ্জে এটি এঁকেছেন ক্যালিগ্রাফি শিল্পী ইবরাহীম তাহির, সঙ্গে ছিলেন জুনাইদ নামের আরেক তরুণ। ইবরাহীম ঢাকার লালবাগের বাসিন্দা এবং জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মোহাম্মদপুর থেকে দাওরায়ে হাদিস পাস করেন। কয়েক বছর ধরে তিনি ক্যালিগ্রাফি শিল্পের সঙ্গে রয়েছেন।
কেরানীগঞ্জের চুনকুটিয়া ব্রিজের পাঁচ নম্বর পিলারে আঁকা এই শিল্পকর্ম জুলুমের শিকল ভেঙে তারুণ্যের জেগে ওঠার এবং বিজয় নিশান উড়ানোর মাধ্যমে এক নতুন বাংলাদেশের কথা বলে। শিল্পী ইবরাহীম তাহির বলেন, ‘তারুণ্যের তাজা রক্ত দিয়ে অর্জিত ২০২৪-এর এ বিজয় তরুণদের মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর অনুপ্রেরণা।’
এ ছাড়া ‘স্বাধীনতা-২৪’ নামে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকে আরেকটি শিল্পকর্ম করেছেন ইবরাহীম। গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের নির্মম হত্যার ঘটনাকে তাতে চিত্রিত হয়। দুটিই মানুষের ভালোবাসা কুড়িয়েছে। ইবরাহীম বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমার দেয়াললিখনের প্রতি মানুষের ভালোবাসা দেখে আপ্লুত। মাদ্রাসার শিক্ষার্থী বলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে আমাদের বিতাড়িত করা হয়েছে। সেই দুঃখ কিছুটা লাঘব হলো এখন। হিংসা নয়, আসুন সবাই মিলে দেশ গড়ি।’
‘স্বাধীন বাংলা ২.০’
রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালে শোভা পাচ্ছে ‘স্বাধীন বাংলা ২.০’ নামের এই শিল্পকর্ম। এঁকেছেন রাজধানীর কেরানীগঞ্জের বাসিন্দা এবং ঢাকার বসুন্ধরা ইসলামিক রিচার্স সেন্টারের ছাত্র জুনাইদ তাহের। তিনিও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় হেনস্তার শিকার হওয়া শিল্পীদের একজন। তাঁর ভাষ্যমতে, ‘বাধা দেওয়ার কারণে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের দেয়ালচিত্র করার কাজে জোয়ার আসে। সেই সূত্রে সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির দেয়ালে এ কাজটি সম্পন্ন করি।’
কিছু সাধারণ আরবি হরফের রঙিন ব্যাকগ্রাউন্ডের ওপর লাল-সাদা রঙে ফুটিয়ে তোলা হয় এই শিল্পকর্ম। ক্যালিগ্রাফি নিয়ে ভাবনা জানতে চাইলে জুনাইদ তাহের বলেন, ‘ক্যালিগ্রাফি শিল্পের একটি শাখা। এটি করতে গিয়ে কেন বাধার সম্মুখীন হতে হবে? এই শিল্পকে এগিয়ে নিতে চাই।’
শিল্পবোদ্ধারা যা বলছেন
বাংলাদেশে যাঁদের হাত ধরে ক্যালিগ্রাফি শিল্প বেশি বিকশিত হয়েছে, তাঁদের একজন শিল্পী মাহবুব মুর্শিদ। অভ্যুত্থান-পরবর্তী মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের করা আলোচিত দেয়াললিখনগুলোর বেশির ভাগই তাঁর শিষ্যরা করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি ৭ বছর ধরে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে ক্যালিগ্রাফি ও পেইন্টিং শেখাই। এতে সারা দেশের হাজার হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেয়, যাদের বেশির ভাগই আবার এই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। অভ্যুত্থানের পর তারাও যে দেশকে নান্দনিক আলপনায় রঙিন করার জন্য নেমে পড়েছে, এ জন্য তাদের অভিনন্দন জানাই।’
আরবি ক্যালিগ্রাফিতে অনেকের আপত্তি প্রসঙ্গে মাহবুব মুর্শিদ বলেন, ‘আমি অসুস্থতার কারণে মাঠে থাকতে না পারলেও তাদের বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছিলাম। অনেকে বাংলা ক্যালিগ্রাফি করেছে। আর যারা আরবি ক্যালিগ্রাফি করেছে, তাতে দু-একটা ব্যতিক্রম ছাড়া সবই লেটার কম্পোজিশন, এতে কোরআন-হাদিসের কোনো বাণী নেই। এমন ক্যালিগ্রাফি বিশ্বের সব স্থানে আদৃত। বাংলাদেশেও এটি গ্রহণ করা উচিত।’
ক্যালিগ্রাফি সাম্প্রদায়িক চর্চা কি না জানতে চাইলে মাহবুব মুর্শিদ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, শিল্পচর্চায় কোনো জাত-ধর্ম বিবেচ্য নয়। সব ধর্মের মানুষই শিল্পচর্চা করতে পারে। শিল্পীর মনন থাকবে উদার-অহিংস। আমাদের দেশের মানুষের একটা বড় অংশ ধর্মচর্চা করেন। তাঁদেরও শিল্পমন রয়েছে। কিন্তু তারা তা থেকে বঞ্চিত। ক্যালিগ্রাফি শিল্প হতে পারে সেই বঞ্চিত মানুষের শিল্পমাধ্যম।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ক্যালিগ্রাফার তোয়াসীন আরাফাত তোয়াহা বলেন, ‘মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা অসাধারণ সৃজনশীলতার পরিচয় দিয়েছে। যারা মনে করত, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা শিল্পকলা থেকে অনেক দূরে, তাদের ভুল ভাঙছে। ফলে তাদের প্রান্তিক করে রাখার চিন্তাও দূর হবে বলে আশা করি। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীরাও এই সৃজনশীলতাকে মানুষের কল্যাণে নিবেদন করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।’

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
২১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

‘স্বাধীনতার সূর্যোদয়’ নামের দেয়াললিখনটি করেছেন ক্যালিগ্রাফি শিল্পী উসাইদ মুহাম্মাদ, সঙ্গে ছিলেন মুহাম্মাদ ওমর। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোনো এক জরাজীর্ণ দেয়ালে উসাইদরা এটি উৎকীর্ণ করেন। ওপরে শেওলা ধরা এবং নিচে পলেস্তারা খসে পড়া এই দেয়ালে উসাইদদের রংতুলির আঁচড়ে ফুটে ওঠে ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার বিজয়। লাল দালান ভেদ
১৬ আগস্ট ২০২৪
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
২১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

‘স্বাধীনতার সূর্যোদয়’ নামের দেয়াললিখনটি করেছেন ক্যালিগ্রাফি শিল্পী উসাইদ মুহাম্মাদ, সঙ্গে ছিলেন মুহাম্মাদ ওমর। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোনো এক জরাজীর্ণ দেয়ালে উসাইদরা এটি উৎকীর্ণ করেন। ওপরে শেওলা ধরা এবং নিচে পলেস্তারা খসে পড়া এই দেয়ালে উসাইদদের রংতুলির আঁচড়ে ফুটে ওঠে ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার বিজয়। লাল দালান ভেদ
১৬ আগস্ট ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

‘স্বাধীনতার সূর্যোদয়’ নামের দেয়াললিখনটি করেছেন ক্যালিগ্রাফি শিল্পী উসাইদ মুহাম্মাদ, সঙ্গে ছিলেন মুহাম্মাদ ওমর। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোনো এক জরাজীর্ণ দেয়ালে উসাইদরা এটি উৎকীর্ণ করেন। ওপরে শেওলা ধরা এবং নিচে পলেস্তারা খসে পড়া এই দেয়ালে উসাইদদের রংতুলির আঁচড়ে ফুটে ওঠে ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার বিজয়। লাল দালান ভেদ
১৬ আগস্ট ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
২১ ঘণ্টা আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

‘স্বাধীনতার সূর্যোদয়’ নামের দেয়াললিখনটি করেছেন ক্যালিগ্রাফি শিল্পী উসাইদ মুহাম্মাদ, সঙ্গে ছিলেন মুহাম্মাদ ওমর। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোনো এক জরাজীর্ণ দেয়ালে উসাইদরা এটি উৎকীর্ণ করেন। ওপরে শেওলা ধরা এবং নিচে পলেস্তারা খসে পড়া এই দেয়ালে উসাইদদের রংতুলির আঁচড়ে ফুটে ওঠে ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার বিজয়। লাল দালান ভেদ
১৬ আগস্ট ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
২১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে