কে এম ছালেহ আহমদ জাহেরী
অন্যতম ফজিলতপূর্ণ দিন জুমাবার। মোমিনের জীবনে দিনটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। ফজিলতপূর্ণ এই দিন বিশেষ কিছু আমল ও সুন্নত রয়েছে। এর মধ্য থেকে ২০ টি সুন্নত তুলে ধরা যাক—
১. ফজরের নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করা। (সিলসিলাতুস সহিহা)
২. সুন্নত মোতাবেক গোসল করা ও গায়ে তেল মাখা। (সহিহ্ বুখারি: ৮৮৩)
৩. গোসলের সময় মিসওয়াক করা। (সহিহ্ মুসলিম: ১৮৪৫)
৪. গোসলের আগে অবাঞ্চিত লোম পরিষ্কার করা এবং নখ কাটা। (ইহয়াউল উলুম: ১/১৮৯)
৫. উত্তম ও পরিষ্কার কাপড় পরিধান করা। (সহিহ্ বুখারি: ৮৩১)
৬ আতর ও সুগন্ধি ব্যবহার করা। (সহিহ্ মুসলিম: ১৮৪৫)
৭. মসজিদে আগে আগে যাওয়া। (সহিহ্ বুখারি: ৯২৯)
৮. পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৩৬৮)
৯. ইমাম সাহেবের কাছাকাছি বসা। (সুনানে তিরমিজি: ৪৬৫)
১০. মসজিদে প্রবেশ করে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা। (সহিহ্ বুখারি: ১১৬৭)
১১. কবলাল জুমা চার রাকাত আদায় করা। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১১২৯)
১২. বাদাল জুমা চার রাকাত আদায় করা। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৪৫৭)
১৩. জুমার দিন সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা। (মিশকাতুল মাসাবিহ্: ২১৭৫)
১৪. মনযোগ সহকারে খুতবা শ্রবণ করা। (সুনানে তিরমিজি: ৪৬৫)
১৫. খুতবার সময় কোনো কথা না বলা ও কোনো কাজ না করা। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১১৭)
১৬. জুমার নামাজে সুরা আলা ও গাশিয়াহ তিলাওয়াত করা। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১১১৮)
১৭. জুমার দিন মসজিদে মানুষের ঘাড় ডিঙিয়ে সামনের কাতারে না যাওয়া। (সুনানে আবু দাউদ: ১১১৮)
১৮. বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা। (সুনানে আবু দাউদ: ১০৪৭)
১৯. জুমার দিন মসজিদে ঘুম এলে জায়গা পরিবর্তন করে বসা। (সুনানে আবু দাউদ: ১১১৯)
২০. জুমার দিন আসরের পরে বেশি বেশি দোয়া করা। কারণ তখন দোয়া কবুল হয়।
লেখক: খতিব ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
অন্যতম ফজিলতপূর্ণ দিন জুমাবার। মোমিনের জীবনে দিনটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। ফজিলতপূর্ণ এই দিন বিশেষ কিছু আমল ও সুন্নত রয়েছে। এর মধ্য থেকে ২০ টি সুন্নত তুলে ধরা যাক—
১. ফজরের নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করা। (সিলসিলাতুস সহিহা)
২. সুন্নত মোতাবেক গোসল করা ও গায়ে তেল মাখা। (সহিহ্ বুখারি: ৮৮৩)
৩. গোসলের সময় মিসওয়াক করা। (সহিহ্ মুসলিম: ১৮৪৫)
৪. গোসলের আগে অবাঞ্চিত লোম পরিষ্কার করা এবং নখ কাটা। (ইহয়াউল উলুম: ১/১৮৯)
৫. উত্তম ও পরিষ্কার কাপড় পরিধান করা। (সহিহ্ বুখারি: ৮৩১)
৬ আতর ও সুগন্ধি ব্যবহার করা। (সহিহ্ মুসলিম: ১৮৪৫)
৭. মসজিদে আগে আগে যাওয়া। (সহিহ্ বুখারি: ৯২৯)
৮. পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৩৬৮)
৯. ইমাম সাহেবের কাছাকাছি বসা। (সুনানে তিরমিজি: ৪৬৫)
১০. মসজিদে প্রবেশ করে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা। (সহিহ্ বুখারি: ১১৬৭)
১১. কবলাল জুমা চার রাকাত আদায় করা। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১১২৯)
১২. বাদাল জুমা চার রাকাত আদায় করা। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১৪৫৭)
১৩. জুমার দিন সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা। (মিশকাতুল মাসাবিহ্: ২১৭৫)
১৪. মনযোগ সহকারে খুতবা শ্রবণ করা। (সুনানে তিরমিজি: ৪৬৫)
১৫. খুতবার সময় কোনো কথা না বলা ও কোনো কাজ না করা। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১১৭)
১৬. জুমার নামাজে সুরা আলা ও গাশিয়াহ তিলাওয়াত করা। (সুনানে ইবনে মাজাহ: ১১১৮)
১৭. জুমার দিন মসজিদে মানুষের ঘাড় ডিঙিয়ে সামনের কাতারে না যাওয়া। (সুনানে আবু দাউদ: ১১১৮)
১৮. বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা। (সুনানে আবু দাউদ: ১০৪৭)
১৯. জুমার দিন মসজিদে ঘুম এলে জায়গা পরিবর্তন করে বসা। (সুনানে আবু দাউদ: ১১১৯)
২০. জুমার দিন আসরের পরে বেশি বেশি দোয়া করা। কারণ তখন দোয়া কবুল হয়।
লেখক: খতিব ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
ইসলামে সপ্তাহের দিনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ দিন হলো জুমা। এই দিনটি মুসলিম জীবনে আত্মশুদ্ধি, কল্যাণের দোয়া এবং আল্লাহর রহমত লাভের এক স্বর্ণালি সুযোগ। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে বারবার জুমার ফজিলতের কথা বলা হয়েছে। এ দিনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো—সুরা কাহাফ তিলাওয়াত। সাহাবিদের যুগ থেকেই এই আমল...
১৩ ঘণ্টা আগেবৃষ্টি মানবজীবনের এক অতি প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ। আকাশ থেকে বৃষ্টি ঝরে। জমিনে ফোটে ফুল-ফসল। প্রকৃতি পায় সজীবতা। এটি শুধু কৃষিকাজের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং মানুষের মনেও আনে প্রশান্তি ও স্নিগ্ধতা।
১৬ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতি আমাদের জীবনের পরম সহচর। তার বিস্তীর্ণ অরণ্য, সবুজের ছায়া, ফুলের সৌরভ, ফলের মাধুর্য আর বাতাসের বিশুদ্ধতা আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু আধুনিক সভ্যতার ব্যস্ততা, নগরায়ণের বেপরোয়া ছুটে চলা এবং বনভূমি নিধনের অমানবিক প্রবণতা আমাদের এই প্রকৃতিকে প্রতিনিয়ত নিঃশেষ করে চলেছে।
১৬ ঘণ্টা আগেপৃথিবীজুড়ে আল্লাহর কুদরত ও রাসুল (সা.)-এর ভালোবাসা বিভিন্ন রূপে ধরা দেয়—প্রকৃতির বৈচিত্র্যে, মানুষের হৃদয়ে, এমনকি জড় জগতের নিঃশব্দ বার্তায়ও। কখনো কখনো কিছু বিস্ময়কর নিদর্শন আমাদের সামনে আসে, যা যুক্তিবোধকে পেছনে ফেলে আত্মায় নাড়া দেয়।
১৬ ঘণ্টা আগে