শায়খ আহমাদুল্লাহ

সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (সা.)। তাঁর জীবন-চরিত সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য আদর্শ এবং অনুকরণীয়। কেবল মুসলমানরাই নয়, যেকোনো ধর্মানুসারীরাই তাঁর চারিত্রিক শুদ্ধতায় মুগ্ধ ছিলেন। অনেক অমুসলিম লেখকও তাঁর জীবন-চরিত লিখেছেন এবং সর্বাগ্রে স্থান দিয়েছেন।
তৎকালীন কাফের-মুশরিক, এমনকি নবী করিম (সা.)-এর প্রাণের শত্রুরাও নবীজির চরিত্রে কালিমা লেপন করতে পারেনি। অধুনা কিছু কুচক্রীদের নবী করিম (সা.)-এর শানে এই-সেই বলতে শোনা যায়—যা কেবল শত্রুতা বসত, ভিত্তিহীন অমূলক।
যেসব বৈশিষ্ট্যে নবী করিম (সা.) অনন্য—
নিষ্কলুষ ব্যক্তিত্ব: নবী করিম (সা.) ছিলেন নিষ্কলুষ চরিত্রের মানুষ। চারিত্রিক উৎকর্ষে তিনি অনন্য। যে শহরে তিনি বেড়ে উঠেছেন, সেখানে ইহুদি-নাসারাদের বসবাস ছিল। তবুও তারা নবীজির ব্যক্তিত্বে কোনো অমূলক কথা বলতে পারেননি। সত্যবাদিতা, ন্যায়পরায়ণতা, ধৈর্য, বিনয়—এসব গুণে ছিলেন তিনি গুণবান। শত্রু-মিত্র সবার কাছে বিশ্বস্ত, আস্থাবান।
স্বয়ং আল্লাহ তাআলা রাসুল (সা.)-এর ব্যক্তিত্ব এবং মহান চরিত্রের ব্যাপারে সার্টিফিকেশন করেছেন। আল্লাহ বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রের অধিকারী।’ (সুরা কলম: ৪)
মমত্বপূর্ণ হৃদয়: রাসুলুল্লাহ (সা.) মমত্বে-ভালোবাসায় সর্বোচ্চ আদর্শ। তিনি শুধু পরিবার-পরিজন নয়, শত্রুদের প্রতিও মহানুভবতা দেখিয়েছেন। উহুদ যুদ্ধের পর কাফেররা যখন তাঁকে কষ্ট দেয়, তখনো তাঁদের জন্য বদ দোয়া করেননি, দোয়া করেছেন যেন তারা হেদায়েত পায়।
তায়েফে রাসুল (সা.) যখন দাওয়াত দিতে গেলেন, তায়েফবাসী নবী করিম (সা.)-এর ওপর নির্মম অত্যাচার করেছিল। নবীজি (সা.) চাইলে আল্লাহ তাআলা তাদের ধসিয়ে দিতেন। নবী (সা.) বদ দোয়া করেননি, তাদের জন্য কল্যাণের দোয়া করেছেন।
তাঁর ভালোবাসা কেবল মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না, পশু-পাখি, প্রকৃতির প্রতিও ছিলেন দয়ার্দ্র। তিনি বলেছেন, ‘যে দয়া করে না, সে দয়া পায় না।’ (সহিহ্ মুসলিম)
বিশ্বস্ত: বিশ্বস্ততার অতুল নজির তিনি। নবুওয়াতের আগেও মক্কার লোকেরা তাঁকে বিশ্বস্ত (আল-আমিন) বলে চিনত, জানত, ডাকত। মক্কার মুশরিকদের অত্যাচারে যখন তিনি মদিনায় হিজরত করেন, তখন হজরত আলী (রা.)-কে মক্কায় রেখে যান—কাফেরদের আমানত যথাযথভাবে তাদের কাছে ফেরত দেওয়ার জন্য। অথচ, সেই কাফেররাই তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার ফন্দি এঁটেছিল।
আমলে প্রায়োগিকতা: রাসুলুল্লাহ (সা.) শুধু কথার কথা বলে যাননি, নিজে বাস্তবায়ন করে তা দেখিয়েছেন। পৃথিবীতে বহু রাষ্ট্র বিজ্ঞানী ছিল যারা কেবল থিওরি দিয়েছেন, কিন্তু কখনো রাষ্ট্র চালাননি। নবী করিম (সা.) রাষ্ট্র চালিয়ে দেখিয়েছেন। পিতা হিসেবে সন্তানের জন্য কী করণীয় শুধু বলে যাননি, পিতা হয়ে করে গেছেন। পৃথিবীতে দ্বিতীয় কেউ নেই যে, যা বলেছেন তা সব আমলে করে দেখিয়েছেন।
রহমত: রাসুল (সা.)-এর অন্যতম বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো হলো, ‘রহমাতুল্লিল আলামিন।’ সকল সৃষ্টির জন্য তিনি রহমত। কেবল মুসলিমদের জন্য নয়, কাফের-মুশরিকদের জন্যও রহমত। যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুদের সঙ্গেও নির্মম আচরণ করতে তিনি বারণ করেছেন, হালাল পশু-পাখি জবাই করে খেতে হলেও প্রয়োজনের অতিরিক্ত কষ্ট দিয়ে জবাই করতে নিষেধ করেছেন। (সুনানে ইবনে মাজা: ৩১৭০)
তিনি দাস-দাসীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন, নারীদের মর্যাদা বাড়িয়েছেন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করেছেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি আপনাকে সমস্ত জগতের জন্য রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ১০৭)
লিওয়াউল হামদের ধারক: লিওয়াউল হামদ হলো সেই বিশেষ পতাকা, যা কিয়ামতের দিন মহানবী (সা.)-এর হাতে থাকবে। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, তিনি সেই দিন নবী, রাসুল, শহিদ ও সৎকর্মশীলদের নেতা হিসেবে থাকবেন এবং তাঁর পতাকার নিচে সবাই সমবেত হবে।
তিনি কিয়ামতের দিন উম্মতের জন্য সাফায়াত করবেন—যা অন্য কোনো নবী করতে পারবেন না। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি কিয়ামতের দিন আদম সন্তানদের নেতা হব, এতে কোনো সন্দেহ নেই।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২২৭৮)
তাই চারিত্রিক উৎকর্ষ সাধন, সুন্দর ও আলোকিত সমাজ গঠনে সিরাত চর্চা এবং বাস্তবায়নের বিকল্প নেই।
অনুলিখন: নুরুল ইসলাম তানঈম

সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (সা.)। তাঁর জীবন-চরিত সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য আদর্শ এবং অনুকরণীয়। কেবল মুসলমানরাই নয়, যেকোনো ধর্মানুসারীরাই তাঁর চারিত্রিক শুদ্ধতায় মুগ্ধ ছিলেন। অনেক অমুসলিম লেখকও তাঁর জীবন-চরিত লিখেছেন এবং সর্বাগ্রে স্থান দিয়েছেন।
তৎকালীন কাফের-মুশরিক, এমনকি নবী করিম (সা.)-এর প্রাণের শত্রুরাও নবীজির চরিত্রে কালিমা লেপন করতে পারেনি। অধুনা কিছু কুচক্রীদের নবী করিম (সা.)-এর শানে এই-সেই বলতে শোনা যায়—যা কেবল শত্রুতা বসত, ভিত্তিহীন অমূলক।
যেসব বৈশিষ্ট্যে নবী করিম (সা.) অনন্য—
নিষ্কলুষ ব্যক্তিত্ব: নবী করিম (সা.) ছিলেন নিষ্কলুষ চরিত্রের মানুষ। চারিত্রিক উৎকর্ষে তিনি অনন্য। যে শহরে তিনি বেড়ে উঠেছেন, সেখানে ইহুদি-নাসারাদের বসবাস ছিল। তবুও তারা নবীজির ব্যক্তিত্বে কোনো অমূলক কথা বলতে পারেননি। সত্যবাদিতা, ন্যায়পরায়ণতা, ধৈর্য, বিনয়—এসব গুণে ছিলেন তিনি গুণবান। শত্রু-মিত্র সবার কাছে বিশ্বস্ত, আস্থাবান।
স্বয়ং আল্লাহ তাআলা রাসুল (সা.)-এর ব্যক্তিত্ব এবং মহান চরিত্রের ব্যাপারে সার্টিফিকেশন করেছেন। আল্লাহ বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রের অধিকারী।’ (সুরা কলম: ৪)
মমত্বপূর্ণ হৃদয়: রাসুলুল্লাহ (সা.) মমত্বে-ভালোবাসায় সর্বোচ্চ আদর্শ। তিনি শুধু পরিবার-পরিজন নয়, শত্রুদের প্রতিও মহানুভবতা দেখিয়েছেন। উহুদ যুদ্ধের পর কাফেররা যখন তাঁকে কষ্ট দেয়, তখনো তাঁদের জন্য বদ দোয়া করেননি, দোয়া করেছেন যেন তারা হেদায়েত পায়।
তায়েফে রাসুল (সা.) যখন দাওয়াত দিতে গেলেন, তায়েফবাসী নবী করিম (সা.)-এর ওপর নির্মম অত্যাচার করেছিল। নবীজি (সা.) চাইলে আল্লাহ তাআলা তাদের ধসিয়ে দিতেন। নবী (সা.) বদ দোয়া করেননি, তাদের জন্য কল্যাণের দোয়া করেছেন।
তাঁর ভালোবাসা কেবল মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না, পশু-পাখি, প্রকৃতির প্রতিও ছিলেন দয়ার্দ্র। তিনি বলেছেন, ‘যে দয়া করে না, সে দয়া পায় না।’ (সহিহ্ মুসলিম)
বিশ্বস্ত: বিশ্বস্ততার অতুল নজির তিনি। নবুওয়াতের আগেও মক্কার লোকেরা তাঁকে বিশ্বস্ত (আল-আমিন) বলে চিনত, জানত, ডাকত। মক্কার মুশরিকদের অত্যাচারে যখন তিনি মদিনায় হিজরত করেন, তখন হজরত আলী (রা.)-কে মক্কায় রেখে যান—কাফেরদের আমানত যথাযথভাবে তাদের কাছে ফেরত দেওয়ার জন্য। অথচ, সেই কাফেররাই তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার ফন্দি এঁটেছিল।
আমলে প্রায়োগিকতা: রাসুলুল্লাহ (সা.) শুধু কথার কথা বলে যাননি, নিজে বাস্তবায়ন করে তা দেখিয়েছেন। পৃথিবীতে বহু রাষ্ট্র বিজ্ঞানী ছিল যারা কেবল থিওরি দিয়েছেন, কিন্তু কখনো রাষ্ট্র চালাননি। নবী করিম (সা.) রাষ্ট্র চালিয়ে দেখিয়েছেন। পিতা হিসেবে সন্তানের জন্য কী করণীয় শুধু বলে যাননি, পিতা হয়ে করে গেছেন। পৃথিবীতে দ্বিতীয় কেউ নেই যে, যা বলেছেন তা সব আমলে করে দেখিয়েছেন।
রহমত: রাসুল (সা.)-এর অন্যতম বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো হলো, ‘রহমাতুল্লিল আলামিন।’ সকল সৃষ্টির জন্য তিনি রহমত। কেবল মুসলিমদের জন্য নয়, কাফের-মুশরিকদের জন্যও রহমত। যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুদের সঙ্গেও নির্মম আচরণ করতে তিনি বারণ করেছেন, হালাল পশু-পাখি জবাই করে খেতে হলেও প্রয়োজনের অতিরিক্ত কষ্ট দিয়ে জবাই করতে নিষেধ করেছেন। (সুনানে ইবনে মাজা: ৩১৭০)
তিনি দাস-দাসীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন, নারীদের মর্যাদা বাড়িয়েছেন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করেছেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি আপনাকে সমস্ত জগতের জন্য রহমতস্বরূপ পাঠিয়েছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ১০৭)
লিওয়াউল হামদের ধারক: লিওয়াউল হামদ হলো সেই বিশেষ পতাকা, যা কিয়ামতের দিন মহানবী (সা.)-এর হাতে থাকবে। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, তিনি সেই দিন নবী, রাসুল, শহিদ ও সৎকর্মশীলদের নেতা হিসেবে থাকবেন এবং তাঁর পতাকার নিচে সবাই সমবেত হবে।
তিনি কিয়ামতের দিন উম্মতের জন্য সাফায়াত করবেন—যা অন্য কোনো নবী করতে পারবেন না। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আমি কিয়ামতের দিন আদম সন্তানদের নেতা হব, এতে কোনো সন্দেহ নেই।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২২৭৮)
তাই চারিত্রিক উৎকর্ষ সাধন, সুন্দর ও আলোকিত সমাজ গঠনে সিরাত চর্চা এবং বাস্তবায়নের বিকল্প নেই।
অনুলিখন: নুরুল ইসলাম তানঈম

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১৬ ঘণ্টা আগে
মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ০৯ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১০ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৩ মিনিট | ০৫: ০৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ০৯ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১০ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৩ মিনিট | ০৫: ০৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

নবী করিম (সা.) ছিলেন নিষ্কলুষ চরিত্রের মানুষ। চারিত্রিক উৎকর্ষে তিনি অনন্য। যে শহরে তিনি বেড়ে উঠেছেন, সেখানে ইহুদি-নাসারাদের বসবাস ছিল। তবুও তারা নবীজির ব্যক্তিত্বে কোনো অমূলক কথা বলতে পারেননি। সত্যবাদিতা, ন্যায়পরায়ণতা, ধৈর্য, বিনয়—এসব গুণে ছিলেন তিনি গুণবান।
২৬ মে ২০২৫
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১৬ ঘণ্টা আগে
মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
এ বিষয়ে কোনো সৌদি আরবের সরকারি নীতি পরিবর্তন ঘোষণা করা হয়নি বলে জানায় এই সংবাদমাধ্যম।
৮ ডিসেম্বর (সোমবার) সংবাদমাধ্যমটির ফ্যাক্টচেক থেকে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত প্রতিবেদনগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা, যেখানে দাবি করা হয়েছে, সৌদি কর্তৃপক্ষ ২০২৬ সালের হজ মৌসুমে মসজিদুল হারাম এবং মসজিদে নববীর ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় বা অন্য কোনো সরকারি সংস্থা থেকে এ ধরনের কোনো নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়নি।
দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ ধরনের মিথ্যা দাবি মাঝেমধ্যে অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে হজ বা ওমরাহর মৌসুমে এমন গুজব বেশি বিস্তার লাভ করে। এসব তথ্যে বিভ্রান্ত না হওয়াই কাম্য।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
এ বিষয়ে কোনো সৌদি আরবের সরকারি নীতি পরিবর্তন ঘোষণা করা হয়নি বলে জানায় এই সংবাদমাধ্যম।
৮ ডিসেম্বর (সোমবার) সংবাদমাধ্যমটির ফ্যাক্টচেক থেকে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত প্রতিবেদনগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা, যেখানে দাবি করা হয়েছে, সৌদি কর্তৃপক্ষ ২০২৬ সালের হজ মৌসুমে মসজিদুল হারাম এবং মসজিদে নববীর ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় বা অন্য কোনো সরকারি সংস্থা থেকে এ ধরনের কোনো নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়নি।
দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ ধরনের মিথ্যা দাবি মাঝেমধ্যে অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে হজ বা ওমরাহর মৌসুমে এমন গুজব বেশি বিস্তার লাভ করে। এসব তথ্যে বিভ্রান্ত না হওয়াই কাম্য।

নবী করিম (সা.) ছিলেন নিষ্কলুষ চরিত্রের মানুষ। চারিত্রিক উৎকর্ষে তিনি অনন্য। যে শহরে তিনি বেড়ে উঠেছেন, সেখানে ইহুদি-নাসারাদের বসবাস ছিল। তবুও তারা নবীজির ব্যক্তিত্বে কোনো অমূলক কথা বলতে পারেননি। সত্যবাদিতা, ন্যায়পরায়ণতা, ধৈর্য, বিনয়—এসব গুণে ছিলেন তিনি গুণবান।
২৬ মে ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেতাসনিফ আবীদ

মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
কেবল সম্পর্ক নয়, বরং বন্ধুত্ব হতে হবে পরিশুদ্ধ, নীতিনির্ভর ও পরকালমুখী। চলার পথে আমরা সবাই বন্ধুত্ব করি—কখনো প্রয়োজনে, কখনো স্বার্থে, কখনো পরিস্থিতিতে। কিন্তু প্রকৃত বন্ধু কে? যে আমাদের চিন্তা, কর্ম ও দৃষ্টিভঙ্গিকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। ইসলাম তাই কেবল বন্ধুত্ব গড়ে তোলার আহ্বানই দেয়নি, দিয়েছে সচেতনতার দিকনির্দেশনাও।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘ইমানদার পুরুষ এবং ইমানদার নারীরা একে অপরের বন্ধু। তারা সৎ কাজের আদেশ করে, অসৎ কাজে নিষেধ করে, নামাজ কায়েম করে, জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আদেশ মান্য করে চলে। তাদের প্রতি আল্লাহর রহমত বর্ষিত হবে।’ (সুরা তাওবা: ৭১)
আল্লাহর জন্য ভালোবাসা এবং আল্লাহর জন্যই বিরাগ—এটাই মুসলমানের সম্পর্কের মূলনীতি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে কাউকে ভালোবাসে আল্লাহর জন্য, কাউকে কিছু দেয় আল্লাহর জন্য, কারও সঙ্গে রাগ করে আল্লাহর জন্য—সে তার ইমান পূর্ণ করল।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ্)। এমন বন্ধুত্ব টিকে থাকে দুনিয়া ও আখিরাতে। অন্যদিকে স্বার্থ, দম্ভ, আভিজাত্য বা জৌলুশের ওপর নির্মিত বন্ধুত্ব টেকে না।
ইসলামের দৃষ্টিতে ভালো বন্ধুর কিছু গুণাবলি হলো—সে সৎ পরামর্শদাতা ও আত্মনিয়ন্ত্রণে অভ্যস্ত। নিজে সৎ জীবনযাপন করে এবং অন্যকেও অনৈতিকতা থেকে দূরে রাখে। গোপন কথা গোপন রাখে, বিশ্বাস ভঙ্গ করে না। বিপদে-আপদে পাশে থাকে, অসুস্থতায় খোঁজ নেয়, দাওয়াতে সাড়া দেয়। এক কথায়, ভালো বন্ধু আপনার আখিরাতকেও সুন্দর করে। আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে গড়ে ওঠা সম্পর্কই পরকালের পাথেয়।

মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
কেবল সম্পর্ক নয়, বরং বন্ধুত্ব হতে হবে পরিশুদ্ধ, নীতিনির্ভর ও পরকালমুখী। চলার পথে আমরা সবাই বন্ধুত্ব করি—কখনো প্রয়োজনে, কখনো স্বার্থে, কখনো পরিস্থিতিতে। কিন্তু প্রকৃত বন্ধু কে? যে আমাদের চিন্তা, কর্ম ও দৃষ্টিভঙ্গিকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। ইসলাম তাই কেবল বন্ধুত্ব গড়ে তোলার আহ্বানই দেয়নি, দিয়েছে সচেতনতার দিকনির্দেশনাও।
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘ইমানদার পুরুষ এবং ইমানদার নারীরা একে অপরের বন্ধু। তারা সৎ কাজের আদেশ করে, অসৎ কাজে নিষেধ করে, নামাজ কায়েম করে, জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আদেশ মান্য করে চলে। তাদের প্রতি আল্লাহর রহমত বর্ষিত হবে।’ (সুরা তাওবা: ৭১)
আল্লাহর জন্য ভালোবাসা এবং আল্লাহর জন্যই বিরাগ—এটাই মুসলমানের সম্পর্কের মূলনীতি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে কাউকে ভালোবাসে আল্লাহর জন্য, কাউকে কিছু দেয় আল্লাহর জন্য, কারও সঙ্গে রাগ করে আল্লাহর জন্য—সে তার ইমান পূর্ণ করল।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ্)। এমন বন্ধুত্ব টিকে থাকে দুনিয়া ও আখিরাতে। অন্যদিকে স্বার্থ, দম্ভ, আভিজাত্য বা জৌলুশের ওপর নির্মিত বন্ধুত্ব টেকে না।
ইসলামের দৃষ্টিতে ভালো বন্ধুর কিছু গুণাবলি হলো—সে সৎ পরামর্শদাতা ও আত্মনিয়ন্ত্রণে অভ্যস্ত। নিজে সৎ জীবনযাপন করে এবং অন্যকেও অনৈতিকতা থেকে দূরে রাখে। গোপন কথা গোপন রাখে, বিশ্বাস ভঙ্গ করে না। বিপদে-আপদে পাশে থাকে, অসুস্থতায় খোঁজ নেয়, দাওয়াতে সাড়া দেয়। এক কথায়, ভালো বন্ধু আপনার আখিরাতকেও সুন্দর করে। আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে গড়ে ওঠা সম্পর্কই পরকালের পাথেয়।

নবী করিম (সা.) ছিলেন নিষ্কলুষ চরিত্রের মানুষ। চারিত্রিক উৎকর্ষে তিনি অনন্য। যে শহরে তিনি বেড়ে উঠেছেন, সেখানে ইহুদি-নাসারাদের বসবাস ছিল। তবুও তারা নবীজির ব্যক্তিত্বে কোনো অমূলক কথা বলতে পারেননি। সত্যবাদিতা, ন্যায়পরায়ণতা, ধৈর্য, বিনয়—এসব গুণে ছিলেন তিনি গুণবান।
২৬ মে ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১৬ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ০৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ০৯ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫২ মিনিট | ০৩: ৩৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৬ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৩ মিনিট | ০৫: ০৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ০৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ০৯ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫২ মিনিট | ০৩: ৩৫ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৬ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৩ মিনিট | ০৫: ০৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

নবী করিম (সা.) ছিলেন নিষ্কলুষ চরিত্রের মানুষ। চারিত্রিক উৎকর্ষে তিনি অনন্য। যে শহরে তিনি বেড়ে উঠেছেন, সেখানে ইহুদি-নাসারাদের বসবাস ছিল। তবুও তারা নবীজির ব্যক্তিত্বে কোনো অমূলক কথা বলতে পারেননি। সত্যবাদিতা, ন্যায়পরায়ণতা, ধৈর্য, বিনয়—এসব গুণে ছিলেন তিনি গুণবান।
২৬ মে ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১৬ ঘণ্টা আগে
মানুষ সামাজিক জীব। একা চলা তার স্বভাব নয়। জীবনে চলার পথে তাই একজন প্রকৃত বন্ধুর প্রয়োজন হয়—যে পাশে থাকবে বিপদে-আপদে, সুখে-দুঃখে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সবাই কি বন্ধুত্বের যোগ্য? ইসলাম এ বিষয়ে দিয়েছে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা।
১ দিন আগে