আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর যে রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করেছেন তা কার্যকর হওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছে। স্থানীয় সময় আগামী ৯ এপ্রিল রাত থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে। আর তার আগেই শুল্কের বিষয়টি সমাধান করতে ওয়াশিংটনে ট্রাম্প প্রশাসনের দেনদরবার শুরু করেছে তৈরি পোশাকশিল্পে বাংলাদেশের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনাম ও ভারত।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসন্ন সময়সীমার আগে নতুন শুল্ক আরোপ এড়াতে ভিয়েতনাম, ভারত ও ইসরায়েলের মতো দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা করছে। খোদ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যক্তিগতভাবে এই দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় যুক্ত হচ্ছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সূত্রের বরাত দিয়ে সিএনএন এ খবর জানিয়েছে।
আলোচনা যে চলছে, তার ইঙ্গিত মেলে ট্রাম্পের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্ট থেকে। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি বলেছেন, ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক তো লাম প্রস্তাব দিয়েছেন যে, যদি উভয় পক্ষ পারস্পরিক সমঝোতায় পৌঁছাতে পারে, তাহলে শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনা হবে।
ট্রাম্প প্রশাসনের এক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টার বরাত দিয়ে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিয়েতনাম, ভারত ও ইসরায়েলের মতো দেশগুলো বাণিজ্য আলোচনা দ্রুত করতে চাইছে। আসন্ন শুল্ক আরোপের সময়সীমার আগেই পৃথক চুক্তি চূড়ান্ত করার প্রচেষ্টায় প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যক্তিগতভাবে যুক্ত আছেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এই আলোচনা সফল হলে তা দেশগুলোর জন্য ট্রাম্প প্রস্তাবিত শুল্ক আরোপ এড়ানোর একটি সম্ভাব্য পথ করে দিতে পারে।
এদিকে, হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে এক ব্রিফিংয়ে প্রাথমিকভাবে ২৬ শতাংশ শুল্কের কথা বলা হলেও, ট্রাম্প নতুন এক নির্বাহী আদেশে সব ভারতীয় পণ্যের ওপর ২৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। তবে, আদেশের সংযোজনীতে উচ্চতর হার উল্লেখ করা হয়েছিল, যা পরদিন সংশোধন করে আবার ২৬ শতাংশ করা হয়।
যদিও বেশির ভাগ রপ্তানিকারক ও ভারতীয় আমদানিকারকদের কাছে এই পার্থক্য সামান্য, তবে এই পরিবর্তন প্রক্রিয়াটির প্রতি তাদের মনোযোগ আকৃষ্ট হয়েছে। তবে কেবল ভারতই নয়, আরও কয়েকটি দেশের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা হয়েছে। পাল্টাপাল্টি শুল্কের আওতায় পড়া ৫৭টি দেশের মধ্যে আরও ১৭টি দেশের শুল্কহার সংশোধন করা হয়েছে। প্রত্যেক দেশের ক্ষেত্রে ১ শতাংশ পয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে।
ট্রাম্পের নতুন শুল্ক আরোপের বিস্তৃত পদক্ষেপ বিভিন্ন দিক থেকে বাধার সম্মুখীন হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—বাজারের দরপতন, বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি, মার্কিন সংস্থাগুলোর সমালোচনা এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান ও গুরুত্বপূর্ণ আইনপ্রণেতাদের সংশয়।
চীন মার্কিন পণ্যের ওপর ৩৪ শতাংশ প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা ঘোষণার পর শুক্রবার টানা দ্বিতীয় দিনের মতো মার্কিন শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে। এই পদক্ষেপ বিশ্ব অর্থনীতির প্রতিক্রিয়ার ওপর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণের সীমাবদ্ধতা স্পষ্ট করেছে। তাঁর প্রশাসন একটি ঝুঁকিপূর্ণ ও ঐতিহাসিক বাণিজ্য কৌশল পরিচালনার চেষ্টা করছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর যে রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করেছেন তা কার্যকর হওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছে। স্থানীয় সময় আগামী ৯ এপ্রিল রাত থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে। আর তার আগেই শুল্কের বিষয়টি সমাধান করতে ওয়াশিংটনে ট্রাম্প প্রশাসনের দেনদরবার শুরু করেছে তৈরি পোশাকশিল্পে বাংলাদেশের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনাম ও ভারত।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসন্ন সময়সীমার আগে নতুন শুল্ক আরোপ এড়াতে ভিয়েতনাম, ভারত ও ইসরায়েলের মতো দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা করছে। খোদ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যক্তিগতভাবে এই দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় যুক্ত হচ্ছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সূত্রের বরাত দিয়ে সিএনএন এ খবর জানিয়েছে।
আলোচনা যে চলছে, তার ইঙ্গিত মেলে ট্রাম্পের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্ট থেকে। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি বলেছেন, ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক তো লাম প্রস্তাব দিয়েছেন যে, যদি উভয় পক্ষ পারস্পরিক সমঝোতায় পৌঁছাতে পারে, তাহলে শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনা হবে।
ট্রাম্প প্রশাসনের এক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টার বরাত দিয়ে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিয়েতনাম, ভারত ও ইসরায়েলের মতো দেশগুলো বাণিজ্য আলোচনা দ্রুত করতে চাইছে। আসন্ন শুল্ক আরোপের সময়সীমার আগেই পৃথক চুক্তি চূড়ান্ত করার প্রচেষ্টায় প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যক্তিগতভাবে যুক্ত আছেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এই আলোচনা সফল হলে তা দেশগুলোর জন্য ট্রাম্প প্রস্তাবিত শুল্ক আরোপ এড়ানোর একটি সম্ভাব্য পথ করে দিতে পারে।
এদিকে, হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে এক ব্রিফিংয়ে প্রাথমিকভাবে ২৬ শতাংশ শুল্কের কথা বলা হলেও, ট্রাম্প নতুন এক নির্বাহী আদেশে সব ভারতীয় পণ্যের ওপর ২৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। তবে, আদেশের সংযোজনীতে উচ্চতর হার উল্লেখ করা হয়েছিল, যা পরদিন সংশোধন করে আবার ২৬ শতাংশ করা হয়।
যদিও বেশির ভাগ রপ্তানিকারক ও ভারতীয় আমদানিকারকদের কাছে এই পার্থক্য সামান্য, তবে এই পরিবর্তন প্রক্রিয়াটির প্রতি তাদের মনোযোগ আকৃষ্ট হয়েছে। তবে কেবল ভারতই নয়, আরও কয়েকটি দেশের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা হয়েছে। পাল্টাপাল্টি শুল্কের আওতায় পড়া ৫৭টি দেশের মধ্যে আরও ১৭টি দেশের শুল্কহার সংশোধন করা হয়েছে। প্রত্যেক দেশের ক্ষেত্রে ১ শতাংশ পয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে।
ট্রাম্পের নতুন শুল্ক আরোপের বিস্তৃত পদক্ষেপ বিভিন্ন দিক থেকে বাধার সম্মুখীন হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—বাজারের দরপতন, বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি, মার্কিন সংস্থাগুলোর সমালোচনা এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান ও গুরুত্বপূর্ণ আইনপ্রণেতাদের সংশয়।
চীন মার্কিন পণ্যের ওপর ৩৪ শতাংশ প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা ঘোষণার পর শুক্রবার টানা দ্বিতীয় দিনের মতো মার্কিন শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে। এই পদক্ষেপ বিশ্ব অর্থনীতির প্রতিক্রিয়ার ওপর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণের সীমাবদ্ধতা স্পষ্ট করেছে। তাঁর প্রশাসন একটি ঝুঁকিপূর্ণ ও ঐতিহাসিক বাণিজ্য কৌশল পরিচালনার চেষ্টা করছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর যে রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করেছেন তা কার্যকর হওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছে। স্থানীয় সময় আগামী ৯ এপ্রিল রাত থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে। আর তার আগেই শুল্কের বিষয়টি সমাধান করতে ওয়াশিংটনে ট্রাম্প প্রশাসনের দেনদরবার শুরু করেছে তৈরি পোশাকশিল্পে বাংলাদেশের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনাম ও ভারত।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসন্ন সময়সীমার আগে নতুন শুল্ক আরোপ এড়াতে ভিয়েতনাম, ভারত ও ইসরায়েলের মতো দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা করছে। খোদ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যক্তিগতভাবে এই দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় যুক্ত হচ্ছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সূত্রের বরাত দিয়ে সিএনএন এ খবর জানিয়েছে।
আলোচনা যে চলছে, তার ইঙ্গিত মেলে ট্রাম্পের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্ট থেকে। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি বলেছেন, ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক তো লাম প্রস্তাব দিয়েছেন যে, যদি উভয় পক্ষ পারস্পরিক সমঝোতায় পৌঁছাতে পারে, তাহলে শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনা হবে।
ট্রাম্প প্রশাসনের এক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টার বরাত দিয়ে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিয়েতনাম, ভারত ও ইসরায়েলের মতো দেশগুলো বাণিজ্য আলোচনা দ্রুত করতে চাইছে। আসন্ন শুল্ক আরোপের সময়সীমার আগেই পৃথক চুক্তি চূড়ান্ত করার প্রচেষ্টায় প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যক্তিগতভাবে যুক্ত আছেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এই আলোচনা সফল হলে তা দেশগুলোর জন্য ট্রাম্প প্রস্তাবিত শুল্ক আরোপ এড়ানোর একটি সম্ভাব্য পথ করে দিতে পারে।
এদিকে, হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে এক ব্রিফিংয়ে প্রাথমিকভাবে ২৬ শতাংশ শুল্কের কথা বলা হলেও, ট্রাম্প নতুন এক নির্বাহী আদেশে সব ভারতীয় পণ্যের ওপর ২৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। তবে, আদেশের সংযোজনীতে উচ্চতর হার উল্লেখ করা হয়েছিল, যা পরদিন সংশোধন করে আবার ২৬ শতাংশ করা হয়।
যদিও বেশির ভাগ রপ্তানিকারক ও ভারতীয় আমদানিকারকদের কাছে এই পার্থক্য সামান্য, তবে এই পরিবর্তন প্রক্রিয়াটির প্রতি তাদের মনোযোগ আকৃষ্ট হয়েছে। তবে কেবল ভারতই নয়, আরও কয়েকটি দেশের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা হয়েছে। পাল্টাপাল্টি শুল্কের আওতায় পড়া ৫৭টি দেশের মধ্যে আরও ১৭টি দেশের শুল্কহার সংশোধন করা হয়েছে। প্রত্যেক দেশের ক্ষেত্রে ১ শতাংশ পয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে।
ট্রাম্পের নতুন শুল্ক আরোপের বিস্তৃত পদক্ষেপ বিভিন্ন দিক থেকে বাধার সম্মুখীন হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—বাজারের দরপতন, বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি, মার্কিন সংস্থাগুলোর সমালোচনা এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান ও গুরুত্বপূর্ণ আইনপ্রণেতাদের সংশয়।
চীন মার্কিন পণ্যের ওপর ৩৪ শতাংশ প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা ঘোষণার পর শুক্রবার টানা দ্বিতীয় দিনের মতো মার্কিন শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে। এই পদক্ষেপ বিশ্ব অর্থনীতির প্রতিক্রিয়ার ওপর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণের সীমাবদ্ধতা স্পষ্ট করেছে। তাঁর প্রশাসন একটি ঝুঁকিপূর্ণ ও ঐতিহাসিক বাণিজ্য কৌশল পরিচালনার চেষ্টা করছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর যে রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করেছেন তা কার্যকর হওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছে। স্থানীয় সময় আগামী ৯ এপ্রিল রাত থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে। আর তার আগেই শুল্কের বিষয়টি সমাধান করতে ওয়াশিংটনে ট্রাম্প প্রশাসনের দেনদরবার শুরু করেছে তৈরি পোশাকশিল্পে বাংলাদেশের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনাম ও ভারত।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসন্ন সময়সীমার আগে নতুন শুল্ক আরোপ এড়াতে ভিয়েতনাম, ভারত ও ইসরায়েলের মতো দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা করছে। খোদ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যক্তিগতভাবে এই দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় যুক্ত হচ্ছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সূত্রের বরাত দিয়ে সিএনএন এ খবর জানিয়েছে।
আলোচনা যে চলছে, তার ইঙ্গিত মেলে ট্রাম্পের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্ট থেকে। নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি বলেছেন, ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক তো লাম প্রস্তাব দিয়েছেন যে, যদি উভয় পক্ষ পারস্পরিক সমঝোতায় পৌঁছাতে পারে, তাহলে শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনা হবে।
ট্রাম্প প্রশাসনের এক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টার বরাত দিয়ে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভিয়েতনাম, ভারত ও ইসরায়েলের মতো দেশগুলো বাণিজ্য আলোচনা দ্রুত করতে চাইছে। আসন্ন শুল্ক আরোপের সময়সীমার আগেই পৃথক চুক্তি চূড়ান্ত করার প্রচেষ্টায় প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যক্তিগতভাবে যুক্ত আছেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এই আলোচনা সফল হলে তা দেশগুলোর জন্য ট্রাম্প প্রস্তাবিত শুল্ক আরোপ এড়ানোর একটি সম্ভাব্য পথ করে দিতে পারে।
এদিকে, হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে এক ব্রিফিংয়ে প্রাথমিকভাবে ২৬ শতাংশ শুল্কের কথা বলা হলেও, ট্রাম্প নতুন এক নির্বাহী আদেশে সব ভারতীয় পণ্যের ওপর ২৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। তবে, আদেশের সংযোজনীতে উচ্চতর হার উল্লেখ করা হয়েছিল, যা পরদিন সংশোধন করে আবার ২৬ শতাংশ করা হয়।
যদিও বেশির ভাগ রপ্তানিকারক ও ভারতীয় আমদানিকারকদের কাছে এই পার্থক্য সামান্য, তবে এই পরিবর্তন প্রক্রিয়াটির প্রতি তাদের মনোযোগ আকৃষ্ট হয়েছে। তবে কেবল ভারতই নয়, আরও কয়েকটি দেশের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনা হয়েছে। পাল্টাপাল্টি শুল্কের আওতায় পড়া ৫৭টি দেশের মধ্যে আরও ১৭টি দেশের শুল্কহার সংশোধন করা হয়েছে। প্রত্যেক দেশের ক্ষেত্রে ১ শতাংশ পয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে।
ট্রাম্পের নতুন শুল্ক আরোপের বিস্তৃত পদক্ষেপ বিভিন্ন দিক থেকে বাধার সম্মুখীন হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—বাজারের দরপতন, বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি, মার্কিন সংস্থাগুলোর সমালোচনা এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান ও গুরুত্বপূর্ণ আইনপ্রণেতাদের সংশয়।
চীন মার্কিন পণ্যের ওপর ৩৪ শতাংশ প্রতিশোধমূলক শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা ঘোষণার পর শুক্রবার টানা দ্বিতীয় দিনের মতো মার্কিন শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে। এই পদক্ষেপ বিশ্ব অর্থনীতির প্রতিক্রিয়ার ওপর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণের সীমাবদ্ধতা স্পষ্ট করেছে। তাঁর প্রশাসন একটি ঝুঁকিপূর্ণ ও ঐতিহাসিক বাণিজ্য কৌশল পরিচালনার চেষ্টা করছে।

ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
২৮ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
২ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। গতকাল বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ, সংবাদমাধ্যমের ভবনে অগ্নিসংযোগ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস সাংসদ ও ভারতের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির (পররাষ্ট্রবিষয়ক) প্রধান শশী থারুর।
শশী থারুর সতর্ক করে বলেছেন, বাংলাদেশে চলমান এই সহিংসতা সাধারণ বাংলাদেশিদের সহায়তা করার ক্ষেত্রে ভারতের সক্ষমতাকে সংকুচিত করে দিচ্ছে। তিনি ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলা এবং ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে থারুর বলেছেন, ‘সহিংসতার কারণে আমাদের দুটি ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দিতে হয়েছে। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কারণ, যেসব বাংলাদেশি ভারতে আসতে চান, তাঁরাই এখন অভিযোগ করছেন যে আগে যেভাবে সহজে ভিসা পাওয়া যেত, এখন তা পাওয়া যাচ্ছে না।’
থারুর উল্লেখ করেন, বর্তমান পরিস্থিতি ভারত সরকারের পক্ষে সাধারণ বাংলাদেশিদের সাহায্য করা কঠিন করে তুলছে।
বাংলাদেশ সরকারকে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে থারুর বলেন, ‘আমি আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হবে। আমি বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে বলব যেন তারা প্রতিবেশীর সঙ্গে এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের গুরুত্ব বোঝে। বাজপেয়ি সাহেব পাকিস্তানের ক্ষেত্রে যেমনটি বলেছিলেন—আমরা আমাদের ভূগোল পরিবর্তন করতে পারি না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
শশী থারুর জানান, নয়াদিল্লি পুরো পরিস্থিতি খুব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় কর্মকর্তারা সরাসরি বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবেন। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা করতে অনুরোধ জানাবে।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম যোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। গতকাল বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ, সংবাদমাধ্যমের ভবনে অগ্নিসংযোগ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস সাংসদ ও ভারতের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির (পররাষ্ট্রবিষয়ক) প্রধান শশী থারুর।
শশী থারুর সতর্ক করে বলেছেন, বাংলাদেশে চলমান এই সহিংসতা সাধারণ বাংলাদেশিদের সহায়তা করার ক্ষেত্রে ভারতের সক্ষমতাকে সংকুচিত করে দিচ্ছে। তিনি ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ‘ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলা এবং ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে থারুর বলেছেন, ‘সহিংসতার কারণে আমাদের দুটি ভিসা সেন্টার বন্ধ করে দিতে হয়েছে। এটি অত্যন্ত হতাশাজনক। কারণ, যেসব বাংলাদেশি ভারতে আসতে চান, তাঁরাই এখন অভিযোগ করছেন যে আগে যেভাবে সহজে ভিসা পাওয়া যেত, এখন তা পাওয়া যাচ্ছে না।’
থারুর উল্লেখ করেন, বর্তমান পরিস্থিতি ভারত সরকারের পক্ষে সাধারণ বাংলাদেশিদের সাহায্য করা কঠিন করে তুলছে।
বাংলাদেশ সরকারকে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে থারুর বলেন, ‘আমি আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক হবে। আমি বাংলাদেশের জনগণ ও সরকারকে বলব যেন তারা প্রতিবেশীর সঙ্গে এই ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের গুরুত্ব বোঝে। বাজপেয়ি সাহেব পাকিস্তানের ক্ষেত্রে যেমনটি বলেছিলেন—আমরা আমাদের ভূগোল পরিবর্তন করতে পারি না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।’
শশী থারুর জানান, নয়াদিল্লি পুরো পরিস্থিতি খুব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় কর্মকর্তারা সরাসরি বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবেন। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা করতে অনুরোধ জানাবে।’

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর যে রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করেছেন তা কার্যকর হওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছে। স্থানীয় সময় আগামী ৯ এপ্রিল রাত থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে। আর তার আগেই শুল্কের বিষয়টি সমাধান করতে ওয়াশিংটনে ট্রাম্প প্রশাসনের
০৫ এপ্রিল ২০২৫
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
২ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। ইউক্রেন একে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে দাবি করলেও, রাশিয়া এটিকে আন্তর্জাতিক নৌ নিরাপত্তার জন্য নতুন হুমকি বলে আখ্যা দিয়েছে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে—ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে রাশিয়ার ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত তেলবাহী ট্যাংকার ‘কেনডিল’-এ ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এটি প্রথমবারের মতো কৃষ্ণসাগরের বাইরে এবং নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের কোনো ড্রোন হামলা।
ইউক্রেন দাবি করেছে, হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না। ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে জাহাজটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে তারা দাবি করেছেন।
ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল।
এই ঘটনার পর মস্কো কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। বছরের শেষ প্রান্তিকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে ভূমধ্যসাগরে রুশ ট্যাংকারে হামলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের হামলা কিছু বাস্তব লক্ষ্যকে সামনে রেখে করা হয়—যেমন বিমা প্রিমিয়াম বাড়ানো। কিন্তু এতে সরবরাহ ব্যাহত হবে না এবং প্রত্যাশিত ফলও পাওয়া যাবে না। বরং এটি অতিরিক্ত হুমকি তৈরি করবে। আমাদের দেশ এর জবাব দেবে।’
পুতিন আরও বলেন—বেসামরিক অবকাঠামোর ওপর আঘাতের বিষয়েও রাশিয়া চুপ করে থাকবে না। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সব সময়ই একটি পাল্টা আঘাত ঘটবে।’
বিশ্লেষকদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের এই হামলা যুদ্ধের পরিধিকে নতুন মাত্রায় নিয়ে গেছে। একই সঙ্গে পুতিনের পাল্টা জবাবের ঘোষণা ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাতকে আরও বিস্তৃত ও অনিশ্চিত করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। ইউক্রেন একে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে দাবি করলেও, রাশিয়া এটিকে আন্তর্জাতিক নৌ নিরাপত্তার জন্য নতুন হুমকি বলে আখ্যা দিয়েছে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে—ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে রাশিয়ার ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অন্তর্ভুক্ত তেলবাহী ট্যাংকার ‘কেনডিল’-এ ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এটি প্রথমবারের মতো কৃষ্ণসাগরের বাইরে এবং নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের কোনো ড্রোন হামলা।
ইউক্রেন দাবি করেছে, হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না। ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে জাহাজটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে তারা দাবি করেছেন।
ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা আরও জানিয়েছেন, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুর দিকে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল।
এই ঘটনার পর মস্কো কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। বছরের শেষ প্রান্তিকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট পুতিনকে ভূমধ্যসাগরে রুশ ট্যাংকারে হামলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের হামলা কিছু বাস্তব লক্ষ্যকে সামনে রেখে করা হয়—যেমন বিমা প্রিমিয়াম বাড়ানো। কিন্তু এতে সরবরাহ ব্যাহত হবে না এবং প্রত্যাশিত ফলও পাওয়া যাবে না। বরং এটি অতিরিক্ত হুমকি তৈরি করবে। আমাদের দেশ এর জবাব দেবে।’
পুতিন আরও বলেন—বেসামরিক অবকাঠামোর ওপর আঘাতের বিষয়েও রাশিয়া চুপ করে থাকবে না। তাঁর ভাষায়, ‘আমাদের পক্ষ থেকে সব সময়ই একটি পাল্টা আঘাত ঘটবে।’
বিশ্লেষকদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনের এই হামলা যুদ্ধের পরিধিকে নতুন মাত্রায় নিয়ে গেছে। একই সঙ্গে পুতিনের পাল্টা জবাবের ঘোষণা ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাতকে আরও বিস্তৃত ও অনিশ্চিত করে তুলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর যে রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করেছেন তা কার্যকর হওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছে। স্থানীয় সময় আগামী ৯ এপ্রিল রাত থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে। আর তার আগেই শুল্কের বিষয়টি সমাধান করতে ওয়াশিংটনে ট্রাম্প প্রশাসনের
০৫ এপ্রিল ২০২৫
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
২৮ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
২ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক নাটকীয় ভিডিওতে দেখা গেছে, ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে ট্যাংকারটি ভয়াবহ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, নিরপেক্ষ জলসীমায় এটি প্রথমবারের মতো ইউক্রেনের সরাসরি সামরিক আঘাত। এর আগে ইউক্রেন শুধু কৃষ্ণসাগরে রুশ জাহাজের ওপর ড্রোন হামলার দায় স্বীকার করেছিল।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস জানিয়েছে, আক্রান্ত জাহাজটির নাম ‘কেনডিল’। এটি রাশিয়ার তথাকথিত ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অংশ বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এসব জাহাজ সাধারণত নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে রুশ তেল পরিবহনে ব্যবহৃত হয় বলে অভিযোগ পশ্চিমা দেশগুলোর। হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না বলে ইউক্রেন দাবি করেছে। এর ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে ট্যাংকারটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুতে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল। ফেরার পথেই ভূমধ্যসাগরে হামলার চালানো হয়।
এই হামলাকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের একটি নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ মোড় হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় এমন অভিযান ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক আইন, নৌ নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক জ্বালানি পরিবহন নিয়ে নতুন উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। যদিও রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই ঘটনায় তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি, তবু হামলার ভিডিও প্রকাশ যুদ্ধের পরিধি ও কৌশল নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত এক নাটকীয় ভিডিওতে দেখা গেছে, ইউক্রেনীয় ড্রোনের আঘাতে ট্যাংকারটি ভয়াবহ বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউ জানিয়েছে, হামলাটি ইউক্রেন থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে সংঘটিত হয়। কর্মকর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, নিরপেক্ষ জলসীমায় এটি প্রথমবারের মতো ইউক্রেনের সরাসরি সামরিক আঘাত। এর আগে ইউক্রেন শুধু কৃষ্ণসাগরে রুশ জাহাজের ওপর ড্রোন হামলার দায় স্বীকার করেছিল।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস জানিয়েছে, আক্রান্ত জাহাজটির নাম ‘কেনডিল’। এটি রাশিয়ার তথাকথিত ‘শ্যাডো ফ্লিট’ বা গোপন নৌবহরের অংশ বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এসব জাহাজ সাধারণত নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে রুশ তেল পরিবহনে ব্যবহৃত হয় বলে অভিযোগ পশ্চিমা দেশগুলোর। হামলার সময় ট্যাংকারটি খালি ছিল এবং এতে কোনো তেল বা জ্বালানি বহন করা হচ্ছিল না বলে ইউক্রেন দাবি করেছে। এর ফলে পরিবেশগত কোনো ঝুঁকি তৈরি হয়নি। তবে বিস্ফোরণে ট্যাংকারটি ‘গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে বলে দাবি করা হয়।
কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্যে জানা গেছে, ট্যাংকারটি চলতি মাসের শুরুতে ভারতের গুজরাট রাজ্যের সিক্কা বন্দরে তেল খালাস করে ফিরে যাচ্ছিল। ফেরার পথেই ভূমধ্যসাগরে হামলার চালানো হয়।
এই হামলাকে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের একটি নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ মোড় হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিরপেক্ষ জলসীমায় এমন অভিযান ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক আইন, নৌ নিরাপত্তা এবং বৈশ্বিক জ্বালানি পরিবহন নিয়ে নতুন উদ্বেগ তৈরি করতে পারে। যদিও রাশিয়ার পক্ষ থেকে এই ঘটনায় তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি, তবু হামলার ভিডিও প্রকাশ যুদ্ধের পরিধি ও কৌশল নিয়ে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর যে রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করেছেন তা কার্যকর হওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছে। স্থানীয় সময় আগামী ৯ এপ্রিল রাত থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে। আর তার আগেই শুল্কের বিষয়টি সমাধান করতে ওয়াশিংটনে ট্রাম্প প্রশাসনের
০৫ এপ্রিল ২০২৫
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
২৮ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
সম্প্রতি এক সমাবেশে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ভারতে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করেন হাসনাত আবদুল্লাহ। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ নাউয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শত শত ওয়াইটিএফ কর্মী রাজপথে নেমে হাসনাত আবদুল্লাহর ওই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা সতর্ক করে বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ওপর যেন বাংলাদেশ ‘কুদৃষ্টি’ না দেয়।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ সরকারকে মনে করিয়ে দেন, ১৯৭১ সালে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী ও ভারতের অবদান কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
যুব টিপরা ফেডারেশনের সভাপতি সুরজ দেববর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে সংকটের সময়ে আমাদের দেশ তাদের পাশে পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়েছিল। ভারতের অমূল্য অবদানেই আজকের বাংলাদেশের অস্তিত্ব তৈরি হয়েছে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে সুরজ দেববর্মা আক্রমণাত্মক মন্তব্য করে বলেন, ‘বাংলাদেশ যদি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে তাদের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করার স্বপ্ন দেখে, তবে এই অঞ্চলের মানুষও সমুদ্রে যাওয়ার পথ চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক মানুষ বসবাস করেন, যাদের জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় ত্রিপুরার মানুষের সঙ্গে মিলে যায়। বাংলাদেশ যদি উত্তর-পূর্ব ভারতকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেয়, তবে আমরাও ভারতের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রামকে যুক্ত করার দাবি তুলতে পারি।’
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে গত বছরের ডিসেম্বরে অনাকাঙ্ক্ষিত হামলার বিষয়টি মাথায় রেখে আজকে বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। পশ্চিম ত্রিপুরার পুলিশ সুপার নমিত পাঠক জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলস (টিএসআর) এবং সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকায় এক সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছিলেন, ভারত যদি বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তবে বাংলাদেশও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীদের আশ্রয় দিয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোকে (সেভেন সিস্টার্স) ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে।

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে টিপরা মথা পার্টির যুব সংগঠন যুব টিপরা ফেডারেশন (ওয়াইটিএফ)। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর একটি বক্তব্যের প্রতিবাদে ওয়াইটিএফ আজ শুক্রবার এই বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজন করে।
সম্প্রতি এক সমাবেশে বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টিকারীদের ভারতে আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করেন হাসনাত আবদুল্লাহ। এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ‘সেভেন সিস্টার্স’ হিসেবে পরিচিত পূর্বাঞ্চলকে ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ নাউয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শত শত ওয়াইটিএফ কর্মী রাজপথে নেমে হাসনাত আবদুল্লাহর ওই বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। এ সময় তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেন। তাঁরা সতর্ক করে বলেন, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ওপর যেন বাংলাদেশ ‘কুদৃষ্টি’ না দেয়।
বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশ সরকারকে মনে করিয়ে দেন, ১৯৭১ সালে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী ও ভারতের অবদান কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল।
যুব টিপরা ফেডারেশনের সভাপতি সুরজ দেববর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে সংকটের সময়ে আমাদের দেশ তাদের পাশে পাহাড়ের মতো দাঁড়িয়েছিল। ভারতের অমূল্য অবদানেই আজকের বাংলাদেশের অস্তিত্ব তৈরি হয়েছে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে সুরজ দেববর্মা আক্রমণাত্মক মন্তব্য করে বলেন, ‘বাংলাদেশ যদি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে তাদের ভূখণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করার স্বপ্ন দেখে, তবে এই অঞ্চলের মানুষও সমুদ্রে যাওয়ার পথ চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে অনেক মানুষ বসবাস করেন, যাদের জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় ত্রিপুরার মানুষের সঙ্গে মিলে যায়। বাংলাদেশ যদি উত্তর-পূর্ব ভারতকে বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দেয়, তবে আমরাও ভারতের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রামকে যুক্ত করার দাবি তুলতে পারি।’
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে গত বছরের ডিসেম্বরে অনাকাঙ্ক্ষিত হামলার বিষয়টি মাথায় রেখে আজকে বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। পশ্চিম ত্রিপুরার পুলিশ সুপার নমিত পাঠক জানিয়েছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলস (টিএসআর) এবং সিআরপিএফ মোতায়েন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) ঢাকায় এক সমাবেশে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছিলেন, ভারত যদি বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, তবে বাংলাদেশও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীদের আশ্রয় দিয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোকে (সেভেন সিস্টার্স) ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর যে রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ বা পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপ করেছেন তা কার্যকর হওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছে। স্থানীয় সময় আগামী ৯ এপ্রিল রাত থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে। আর তার আগেই শুল্কের বিষয়টি সমাধান করতে ওয়াশিংটনে ট্রাম্প প্রশাসনের
০৫ এপ্রিল ২০২৫
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির সেই বিখ্যাত উক্তি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ভূগোল পরিবর্তন করা যায় না। আমরা যেখানে আছি সেখানেই থাকব, তারাও সেখানেই থাকবে। তাদের উচিত আমাদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করতে শেখা।
২৮ মিনিট আগে
ভূমধ্যসাগরের নিরপেক্ষ জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংসের ঘটনায় উত্তেজনা আরও বেড়েছে। হামলার পর রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
ভূমধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলায় একটি রুশ তেলবাহী ট্যাংকার ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে ইউক্রেন। এই হামলাকে ‘অভূতপূর্ব বিশেষ অভিযান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কিয়েভ।
২ ঘণ্টা আগে