অনলাইন ডেস্ক
দীর্ঘদিন ধরে ভারত সরকারের আশ্রয়ে থাকা বাংলাদেশের আলোচিত-সমালোচিত লেখক তসলিমা নাসরিনের রেসিডেন্স পারমিটের মেয়াদ শেষ হয়েছে প্রায় তিন মাস হলো। কিন্তু তিনি ভারতেই থাকতে চান। এ নিয়ে লেখিকার কপালে ভাঁজ পরেছে। এমতাবস্থায় দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে থাকতে দেওয়ার অনুরোধ করেছেন এ লেখক।
তসলিমা তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে অমিত শাহকে লিখেছেন, ‘প্রিয় অমিত শাহজি, নমস্কার। আমি ভারতে থাকি, কারণ আমি এই মহান দেশকে ভালোবাসি। গত ২০ বছর ধরে ভারত আমার দ্বিতীয় বাড়ি। কিন্তু গত ২২শে জুলাই থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আমার রেসিডেন্ট পারমিট নবায়ন করছে না। এ নিয়ে আমি খুব চিন্তিত। আমি কৃতজ্ঞ থাকব যদি আপনি আমাকে থাকতে দেন। উষ্ণ অভ্যর্থনা।’
উল্লেখ্য, ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হন আলোচিত-সমালোচিত লেখক তসলিমা নাসরিন। তাঁর আত্মজীবনীমূলক বই ‘দ্বিখণ্ডিত’ নিষিদ্ধ হওয়ার পর হুমকির মুখে বাংলা ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। সে সময় তাঁর বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করা হয়।
এরপর কয়েক বছর ইউরোপে থাকার পর ভারতেই বসবাস করতে শুরু করেন তিনি। ২০০৪ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত কলকাতাতেই থাকতেন। ২০১১ সাল থেকে জয়পুরেই থাকতেন তসলিমা। পরে দিল্লির বাসিন্দা হন। পেয়েছিলেন দীর্ঘকালীন রেসিডেন্স পারমিট। প্রতিবছর যা নবায়ন হয়ে আসছিল। কিন্তু সম্প্রতি তা না হওয়ায় আশঙ্কিত তিনি।
তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘আমি ভারতে থাকতে ভালোবাসি। কিন্তু প্রায় দেড় মাস হয়ে গেল আমার রেসিডেন্স পারমিট নবায়ন হয়নি।’
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে তাঁর রেসিডেন্স পারমিট নবায়ন না হওয়ার কোনো সম্পর্ক রয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তসলিমা ভারতীয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ও সেখানকার রাজনীতির সঙ্গে আমার তো কোনো যোগই নেই। আমি এখানে সুইডেনের নাগরিক হিসেবেই থাকি। আর আমার পারমিট বাতিল হয়েছে বাংলাদেশ বিতর্ক শুরুর আগে।’
২০১৭ সালেও এমন সমস্যায় পড়তে হয়েছিল তাঁকে। সেটাকে প্রযুক্তিগত সমস্যা বলেই জানান তিনি।
দীর্ঘদিন ধরে ভারত সরকারের আশ্রয়ে থাকা বাংলাদেশের আলোচিত-সমালোচিত লেখক তসলিমা নাসরিনের রেসিডেন্স পারমিটের মেয়াদ শেষ হয়েছে প্রায় তিন মাস হলো। কিন্তু তিনি ভারতেই থাকতে চান। এ নিয়ে লেখিকার কপালে ভাঁজ পরেছে। এমতাবস্থায় দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে থাকতে দেওয়ার অনুরোধ করেছেন এ লেখক।
তসলিমা তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে অমিত শাহকে লিখেছেন, ‘প্রিয় অমিত শাহজি, নমস্কার। আমি ভারতে থাকি, কারণ আমি এই মহান দেশকে ভালোবাসি। গত ২০ বছর ধরে ভারত আমার দ্বিতীয় বাড়ি। কিন্তু গত ২২শে জুলাই থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আমার রেসিডেন্ট পারমিট নবায়ন করছে না। এ নিয়ে আমি খুব চিন্তিত। আমি কৃতজ্ঞ থাকব যদি আপনি আমাকে থাকতে দেন। উষ্ণ অভ্যর্থনা।’
উল্লেখ্য, ১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হন আলোচিত-সমালোচিত লেখক তসলিমা নাসরিন। তাঁর আত্মজীবনীমূলক বই ‘দ্বিখণ্ডিত’ নিষিদ্ধ হওয়ার পর হুমকির মুখে বাংলা ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। সে সময় তাঁর বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করা হয়।
এরপর কয়েক বছর ইউরোপে থাকার পর ভারতেই বসবাস করতে শুরু করেন তিনি। ২০০৪ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত কলকাতাতেই থাকতেন। ২০১১ সাল থেকে জয়পুরেই থাকতেন তসলিমা। পরে দিল্লির বাসিন্দা হন। পেয়েছিলেন দীর্ঘকালীন রেসিডেন্স পারমিট। প্রতিবছর যা নবায়ন হয়ে আসছিল। কিন্তু সম্প্রতি তা না হওয়ায় আশঙ্কিত তিনি।
তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে, ‘আমি ভারতে থাকতে ভালোবাসি। কিন্তু প্রায় দেড় মাস হয়ে গেল আমার রেসিডেন্স পারমিট নবায়ন হয়নি।’
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে তাঁর রেসিডেন্স পারমিট নবায়ন না হওয়ার কোনো সম্পর্ক রয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তসলিমা ভারতীয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ও সেখানকার রাজনীতির সঙ্গে আমার তো কোনো যোগই নেই। আমি এখানে সুইডেনের নাগরিক হিসেবেই থাকি। আর আমার পারমিট বাতিল হয়েছে বাংলাদেশ বিতর্ক শুরুর আগে।’
২০১৭ সালেও এমন সমস্যায় পড়তে হয়েছিল তাঁকে। সেটাকে প্রযুক্তিগত সমস্যা বলেই জানান তিনি।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল মঙ্গলবার জানিয়েছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে যেকোনো সময় দেখা করতে প্রস্তুত। তবে একই সঙ্গে তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, পুতিন যদি ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনার টেবিলে না আসেন, তাহলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে অতিরিক্ত নিষেধাজ্ঞা আরোপের...
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিনেই নির্বাহী আদেশ জারি করে অভিবাসীদের ওপর খড়গহস্ত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর গৃহীত সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়তে পারে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানরত অনেক ভারতীয়র ওপর। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনুমান করা হচ্ছে, প্রায় ১৮ হাজার
২ ঘণ্টা আগেইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তার সরকারি পুরুষ কর্মচারীদের জন্য বহুবিবাহ নিয়ে একটি সাম্প্রতিক ডিক্রি নতুন করে বিতর্ক উসকে দিয়েছে। তবে সমালোচকেরা বহুবিবাহকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছেন। কারণ তারা মনে করেন, এটি নারীদের প্রতি বৈষম্যমূলক এবং ক্ষতিকর।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন ওভাল অফিসে রেজোলিউট ডেস্কে বসে নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করছিলেন, তখন এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে। ট্রাম্প রেজোলিউট ডেস্কের ড্রয়ার খুলে তাঁর পূর্বসূরি জো বাইডেনের রেখে যাওয়া একটি চিঠি খুঁজে পান। চিঠিটি একটি সাদা খামে ছিল, যেখানে লেখা ছিল ‘৪৭’।
১২ ঘণ্টা আগে