
ক্রমেই জমে উঠেছে ইউরোপের অন্যতম ক্ষমতাধর দেশ ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। প্রথম দফা নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এবং তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মারি লো পেনের চেয়ে এগিয়ে থাকলেও বুথ ফেরত জরিপ বলছে দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে এই দুই প্রার্থীর মধ্য হাড্ডাহাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনুষ্ঠিত হবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
প্রথম দফা নির্বাচনে মাখোঁ এগিয়ে থেকে বেশ চাঙা অবস্থানে রয়েছেন। প্রথম দফা জয়ের এই ধাক্কাকে কাজে লাগিয়ে দ্বিতীয় দফায় মেরি লো পেনকে কুপোকাত করা লক্ষ্যে দেশজুড়ে নির্বাচনী প্রচার চালানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন তিনি। এই প্রচারে মাঁখোর প্রথম যাত্রা হবে মারি লো পেনের দুর্গ ডেনাইন। বিশ্লেষকদের ধারণা, নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারাতে তাঁর দুর্গ থেকেই যাত্রা শুরু করতে চান মাখোঁ।
ফরাসি সংবাদমাধ্যম ফ্রান্স টোয়েন্টিফোরের এক প্রতিবেদন অনুসারে প্রথম দফা নির্বাচনে, বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ পেয়েছেন ২৭ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট এবং তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মারি লো পেন পেয়েছেন ২৩ দশমিক ১ শতাংশ ভোট। এ ছাড়া, আরেক প্রার্থী জঁ লুক মেলনশোঁ পেয়েছেন ২১ দশমিক ৯ শতাংশ ভোট এবং এরিক জেমুর পেয়েছেন ৭ দশমিক ১ শতাংশ ভোট।
উভয় প্রার্থীই ২০১৭ সালের নির্বাচনের চেয়ে এই বারের নির্বাচনে প্রথম রাউন্ডে ভালো ভোট পেয়েছেন। তবে লো পেনের নির্বাচনী এজেন্টেরা ফলাফলের পর বেশ খানিকটা উচ্ছ্বসিত মেজাজে ছিলেনই এমনকি মাখোঁর চেয়ে ৪ শতাংশ ভোট কম পেয়েছেন।
মেরি লো পেনের দল ন্যাশনাল র্যালি পার্টির সভাপতি জর্ডান বেনাল্লা জানিয়েছে ছিলেন, তিনি নিশ্চিত যে—মাখোঁর বিরুদ্ধে যারা ভোট দেবেন তাঁদের ৭০ শতাংশ ভোটই পাবেন মেরি লো পেন।
ফরাসি রেডিওকে জর্ডান বেনাল্লা বলেন, ‘সবাই জানে, যদি সে (মাখোঁ) আবারও ফিরে আসে—তাহলে আগামী পাঁচ বছর হবে আরও সামাজিক ভাঙন, আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি, সার্বভৌমত্বের ক্ষমতাহীনতা, দেশজুড়ে সহিংসতা এবং অভিবাসীর জোয়ার।’

ক্রমেই জমে উঠেছে ইউরোপের অন্যতম ক্ষমতাধর দেশ ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। প্রথম দফা নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এবং তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মারি লো পেনের চেয়ে এগিয়ে থাকলেও বুথ ফেরত জরিপ বলছে দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে এই দুই প্রার্থীর মধ্য হাড্ডাহাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনুষ্ঠিত হবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
প্রথম দফা নির্বাচনে মাখোঁ এগিয়ে থেকে বেশ চাঙা অবস্থানে রয়েছেন। প্রথম দফা জয়ের এই ধাক্কাকে কাজে লাগিয়ে দ্বিতীয় দফায় মেরি লো পেনকে কুপোকাত করা লক্ষ্যে দেশজুড়ে নির্বাচনী প্রচার চালানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন তিনি। এই প্রচারে মাঁখোর প্রথম যাত্রা হবে মারি লো পেনের দুর্গ ডেনাইন। বিশ্লেষকদের ধারণা, নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারাতে তাঁর দুর্গ থেকেই যাত্রা শুরু করতে চান মাখোঁ।
ফরাসি সংবাদমাধ্যম ফ্রান্স টোয়েন্টিফোরের এক প্রতিবেদন অনুসারে প্রথম দফা নির্বাচনে, বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ পেয়েছেন ২৭ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট এবং তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মারি লো পেন পেয়েছেন ২৩ দশমিক ১ শতাংশ ভোট। এ ছাড়া, আরেক প্রার্থী জঁ লুক মেলনশোঁ পেয়েছেন ২১ দশমিক ৯ শতাংশ ভোট এবং এরিক জেমুর পেয়েছেন ৭ দশমিক ১ শতাংশ ভোট।
উভয় প্রার্থীই ২০১৭ সালের নির্বাচনের চেয়ে এই বারের নির্বাচনে প্রথম রাউন্ডে ভালো ভোট পেয়েছেন। তবে লো পেনের নির্বাচনী এজেন্টেরা ফলাফলের পর বেশ খানিকটা উচ্ছ্বসিত মেজাজে ছিলেনই এমনকি মাখোঁর চেয়ে ৪ শতাংশ ভোট কম পেয়েছেন।
মেরি লো পেনের দল ন্যাশনাল র্যালি পার্টির সভাপতি জর্ডান বেনাল্লা জানিয়েছে ছিলেন, তিনি নিশ্চিত যে—মাখোঁর বিরুদ্ধে যারা ভোট দেবেন তাঁদের ৭০ শতাংশ ভোটই পাবেন মেরি লো পেন।
ফরাসি রেডিওকে জর্ডান বেনাল্লা বলেন, ‘সবাই জানে, যদি সে (মাখোঁ) আবারও ফিরে আসে—তাহলে আগামী পাঁচ বছর হবে আরও সামাজিক ভাঙন, আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি, সার্বভৌমত্বের ক্ষমতাহীনতা, দেশজুড়ে সহিংসতা এবং অভিবাসীর জোয়ার।’

তাইওয়ানকে ঘিরে চীনের বিশাল সামরিক মহড়া ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ শেষ হওয়ার মাত্র এক দিন পরই সি চিন পিংয়ের এই কড়া বার্তা এল। উল্লেখ্য, চীন তাইওয়ানকে নিজের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে এবং প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে তা দখলের হুমকি দিয়ে আসছে।
৪ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাম হাতে কালশিটে বা কালচে দাগ দেখা দেওয়ায় তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে। শপথ নেওয়ার এক বছরের মাথায় ও ৮০ বছরে পা দেওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে প্রেসিডেন্টের এই শারীরিক পরিবর্তনগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার খোসা, এনদেবেলে, সোথো ও ভেন্ডা সম্প্রদায়ের কিশোর ও তরুণেরা ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবে অংশ নেয়। দক্ষিণ আফ্রিকার শিশু আইন (২০০৫) অনুযায়ী, সাধারণত ১৬ বছরের বেশি বয়সীদের খতনা করানো হয়। এর নিচে খতনা করানো দেশটিতে আইনত নিষিদ্ধ।
৫ ঘণ্টা আগে
এই হামলার ঘটনা প্রথম প্রকাশ পায় গত সেপ্টেম্বরে, যখন রাজপরিবার নিয়ে লেখা একটি বই দ্য টাইমস পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে ছাপা হয়। তবে এর আগে বাকিংহাম প্যালেস থেকে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগে