অনলাইন ডেস্ক
তুরস্কের ইস্তাম্বুলে আজ বৃহস্পতিবার রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে মুখোমুখি শান্তি আলোচনা হওয়ার কথা থাকলেও এর বিস্তারিত এখনো অনিশ্চিত। ২০২২ সালের পর এটিই হতে যাচ্ছে দেশ দুটির মধ্যে প্রথম সরাসরি আলোচনা।
তবে এমন পরিস্থিতির মধ্যে নিজের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি দাবি করেছেন, ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতির আলোচনা সফল হতে পারে, শুধুমাত্র যদি তাঁর সঙ্গে পুতিনের দেখা হয়।
বর্তমানে উপসাগরীয় দেশগুলোতে সফররত ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেছেন, ‘দেখুন, কিছুই ঘটবে না যতক্ষণ না পুতিন এবং আমি একসঙ্গে বসি। ঠিক আছে?’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘এটা স্পষ্ট যে, তিনি (পুতিন) যাচ্ছেন না (তুরস্কে)। তিনি ভেবেছিলেন, আমি যাব। আমি না গেলে, তিনি যাবেন না। আমি বিশ্বাস করি, আপনারা পছন্দ করুন বা না করুন, আমাদের দেখা না হওয়া পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না। কিন্তু এটা সমাধান করতে হবে, কারণ অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে।’
এদিকে লাইভ প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিদল ইতিমধ্যেই তুরস্কে অবস্থান করছে। তবে তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, এখনো কোনো বৈঠক নির্ধারিত হয়নি।
পুতিন ও ট্রাম্প কেউই এই আলোচনায় উপস্থিত থাকবেন না। ইউক্রেনের প্রতিনিধি দলটি এখনো তুরস্কের আঙ্কারায় অবস্থান করছে, তারা এখনো ইস্তাম্বুলে পৌঁছাননি।
তুরস্কের বৈঠককে সামনে রেখে এর আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে আলোচনায় উপস্থিত থাকার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন—বৈঠকে পুতিন উপস্থিত থাকলে তিনিও যাবেন।
তবে আজ বৃহস্পতিবার সকালে জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রাশিয়া কিছু ‘অভিনেতা’ বা ‘নকল প্রতিনিধি’ পাঠিয়েছে। কারণ তাদের প্রতিনিধি দল অত্যন্ত জুনিয়র পর্যায়ের।
এই প্রেক্ষাপটে ট্রাম্পের মন্তব্য নতুন করে আলোচনার কেন্দ্রে এসেছে, যেখানে তিনি সরাসরিই বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে তাঁর এবং পুতিনের ব্যক্তিগত সাক্ষাতের ওপর।
তুরস্কের ইস্তাম্বুলে আজ বৃহস্পতিবার রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে মুখোমুখি শান্তি আলোচনা হওয়ার কথা থাকলেও এর বিস্তারিত এখনো অনিশ্চিত। ২০২২ সালের পর এটিই হতে যাচ্ছে দেশ দুটির মধ্যে প্রথম সরাসরি আলোচনা।
তবে এমন পরিস্থিতির মধ্যে নিজের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি দাবি করেছেন, ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতির আলোচনা সফল হতে পারে, শুধুমাত্র যদি তাঁর সঙ্গে পুতিনের দেখা হয়।
বর্তমানে উপসাগরীয় দেশগুলোতে সফররত ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেছেন, ‘দেখুন, কিছুই ঘটবে না যতক্ষণ না পুতিন এবং আমি একসঙ্গে বসি। ঠিক আছে?’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘এটা স্পষ্ট যে, তিনি (পুতিন) যাচ্ছেন না (তুরস্কে)। তিনি ভেবেছিলেন, আমি যাব। আমি না গেলে, তিনি যাবেন না। আমি বিশ্বাস করি, আপনারা পছন্দ করুন বা না করুন, আমাদের দেখা না হওয়া পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না। কিন্তু এটা সমাধান করতে হবে, কারণ অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে।’
এদিকে লাইভ প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিদল ইতিমধ্যেই তুরস্কে অবস্থান করছে। তবে তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, এখনো কোনো বৈঠক নির্ধারিত হয়নি।
পুতিন ও ট্রাম্প কেউই এই আলোচনায় উপস্থিত থাকবেন না। ইউক্রেনের প্রতিনিধি দলটি এখনো তুরস্কের আঙ্কারায় অবস্থান করছে, তারা এখনো ইস্তাম্বুলে পৌঁছাননি।
তুরস্কের বৈঠককে সামনে রেখে এর আগে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে আলোচনায় উপস্থিত থাকার আহ্বান জানিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন—বৈঠকে পুতিন উপস্থিত থাকলে তিনিও যাবেন।
তবে আজ বৃহস্পতিবার সকালে জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রাশিয়া কিছু ‘অভিনেতা’ বা ‘নকল প্রতিনিধি’ পাঠিয়েছে। কারণ তাদের প্রতিনিধি দল অত্যন্ত জুনিয়র পর্যায়ের।
এই প্রেক্ষাপটে ট্রাম্পের মন্তব্য নতুন করে আলোচনার কেন্দ্রে এসেছে, যেখানে তিনি সরাসরিই বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে তাঁর এবং পুতিনের ব্যক্তিগত সাক্ষাতের ওপর।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১৭ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে