আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি গ্রামে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কয়েকজন জওয়ানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক গৃহবধূ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মারধর এবং নারীদের শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে বিএসএফের বিরুদ্ধে। গত রোববার রাতে এ ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগকারী জানিয়েছেন।
হিলি থানার অন্তর্গত একটি গ্রামের বাসিন্দা ওই নারী তাঁর স্বামী, সন্তান এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে বসবাস করেন। তিনি থানায় করা অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, এলাকায় মোতায়েন ৬১ নম্বর ব্যাটালিয়নের বিএসএফ জওয়ানরা লাঠি দিয়ে তাঁদের বেধড়ক মারধর করে এবং তিনি ও তাঁর মেয়ের সঙ্গে অশালীন আচরণ করে।
অভিযোগকারী গৃহবধূ বলেন, ‘আমরা রাজ্য সরকারের বাংলা আবাস যোজনা থেকে পাকা বাড়ি নির্মাণের জন্য টাকা পেয়েছি। গতকাল দুপুরে (রোববার) যখন নির্মাণকাজ চলছিল, তখন কয়েকজন বিএসএফ জওয়ান এসে বলে যে, আমরা বাড়ি তৈরি করতে পারব না, কারণ এটি সীমান্তের খুব কাছে।’
গৃহবধূ জানান, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া তাঁদের প্লট থেকে প্রায় ৩০ মিটার দূরে।
ওই নারীর স্বামী ও পরিবারের অন্য সদস্যরা জওয়ানদের বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, সরকারি সাহায্যের দ্বিতীয় কিস্তি পাওয়ার জন্য তাঁদের নির্মাণকাজ শেষ করা প্রয়োজন। কিন্তু জওয়ানরা তাঁদের কোনো কথা শোনেননি এবং কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেন বলে জানান ভুক্তভোগী।
কান্নারত অবস্থায় ওই ভুক্তভোগী বলেন, ‘পরে রাতে যখন আমরা খাবার খাচ্ছিলাম, তখন একদল বিএসএফ জওয়ান আমাদের বাড়িতে জোর করে ঢোকে। তারা আমাদের নির্বিচারে লাঠি দিয়ে মারতে শুরু করে। এমনকি আমার মেয়ে এবং আমাকেও ছাড়েনি। জওয়ানরা আমাদের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় এবং নির্মাণকাজ চালিয়ে গেলে ভয়ংকর পরিণতি হবে বলে হুমকি দেয়।’
ঘটনার পর পরিবারটি স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যকে জানায়। তাদের স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা করানো হয়। এরপর ওই নারী হিলি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন।
এ ঘটনায় গ্রামবাসীও ক্ষুব্ধ। তাঁরা জানান, বিএসএফ জওয়ানরা দাবি করেছেন, বাড়িটি নির্মাণ করা হলে সীমান্তের দৃশ্যমানতা কমে যাবে। গ্রামবাসী বলছেন, এটা অযৌক্তিক। এক গ্রামবাসী বলেন, ‘তারা (বিএসএফ) তো কাঁটাতারের পাশ দিয়ে টহল দেয়, আর বাড়িটা তৈরি হচ্ছে অন্তত ৩০ মিটার ভেতরে। আমরা বুঝতে পারছি না, কেন তারা কাজ বন্ধ করার জন্য এত জোর দিচ্ছে। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ করা উচিত, কারণ আমাদের অনেকের কাছেই পাকা বাড়ি তৈরির জন্য সরকারি অর্থ এসেছে।’
হিলি থানার পুলিশ কর্মকর্তারা অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা ঘটনার তদন্ত করছি।’
এ বিষয়ে ৬১ নম্বর ব্যাটালিয়নের বিএসএফ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া। সীমান্তে মোতায়েন থাকা কর্তব্যরত জওয়ানরাও এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি গ্রামে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কয়েকজন জওয়ানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক গৃহবধূ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মারধর এবং নারীদের শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে বিএসএফের বিরুদ্ধে। গত রোববার রাতে এ ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগকারী জানিয়েছেন।
হিলি থানার অন্তর্গত একটি গ্রামের বাসিন্দা ওই নারী তাঁর স্বামী, সন্তান এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে বসবাস করেন। তিনি থানায় করা অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, এলাকায় মোতায়েন ৬১ নম্বর ব্যাটালিয়নের বিএসএফ জওয়ানরা লাঠি দিয়ে তাঁদের বেধড়ক মারধর করে এবং তিনি ও তাঁর মেয়ের সঙ্গে অশালীন আচরণ করে।
অভিযোগকারী গৃহবধূ বলেন, ‘আমরা রাজ্য সরকারের বাংলা আবাস যোজনা থেকে পাকা বাড়ি নির্মাণের জন্য টাকা পেয়েছি। গতকাল দুপুরে (রোববার) যখন নির্মাণকাজ চলছিল, তখন কয়েকজন বিএসএফ জওয়ান এসে বলে যে, আমরা বাড়ি তৈরি করতে পারব না, কারণ এটি সীমান্তের খুব কাছে।’
গৃহবধূ জানান, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া তাঁদের প্লট থেকে প্রায় ৩০ মিটার দূরে।
ওই নারীর স্বামী ও পরিবারের অন্য সদস্যরা জওয়ানদের বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, সরকারি সাহায্যের দ্বিতীয় কিস্তি পাওয়ার জন্য তাঁদের নির্মাণকাজ শেষ করা প্রয়োজন। কিন্তু জওয়ানরা তাঁদের কোনো কথা শোনেননি এবং কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেন বলে জানান ভুক্তভোগী।
কান্নারত অবস্থায় ওই ভুক্তভোগী বলেন, ‘পরে রাতে যখন আমরা খাবার খাচ্ছিলাম, তখন একদল বিএসএফ জওয়ান আমাদের বাড়িতে জোর করে ঢোকে। তারা আমাদের নির্বিচারে লাঠি দিয়ে মারতে শুরু করে। এমনকি আমার মেয়ে এবং আমাকেও ছাড়েনি। জওয়ানরা আমাদের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় এবং নির্মাণকাজ চালিয়ে গেলে ভয়ংকর পরিণতি হবে বলে হুমকি দেয়।’
ঘটনার পর পরিবারটি স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যকে জানায়। তাদের স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা করানো হয়। এরপর ওই নারী হিলি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন।
এ ঘটনায় গ্রামবাসীও ক্ষুব্ধ। তাঁরা জানান, বিএসএফ জওয়ানরা দাবি করেছেন, বাড়িটি নির্মাণ করা হলে সীমান্তের দৃশ্যমানতা কমে যাবে। গ্রামবাসী বলছেন, এটা অযৌক্তিক। এক গ্রামবাসী বলেন, ‘তারা (বিএসএফ) তো কাঁটাতারের পাশ দিয়ে টহল দেয়, আর বাড়িটা তৈরি হচ্ছে অন্তত ৩০ মিটার ভেতরে। আমরা বুঝতে পারছি না, কেন তারা কাজ বন্ধ করার জন্য এত জোর দিচ্ছে। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ করা উচিত, কারণ আমাদের অনেকের কাছেই পাকা বাড়ি তৈরির জন্য সরকারি অর্থ এসেছে।’
হিলি থানার পুলিশ কর্মকর্তারা অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা ঘটনার তদন্ত করছি।’
এ বিষয়ে ৬১ নম্বর ব্যাটালিয়নের বিএসএফ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া। সীমান্তে মোতায়েন থাকা কর্তব্যরত জওয়ানরাও এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি গ্রামে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কয়েকজন জওয়ানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক গৃহবধূ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মারধর এবং নারীদের শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে বিএসএফের বিরুদ্ধে। গত রোববার রাতে এ ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগকারী জানিয়েছেন।
হিলি থানার অন্তর্গত একটি গ্রামের বাসিন্দা ওই নারী তাঁর স্বামী, সন্তান এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে বসবাস করেন। তিনি থানায় করা অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, এলাকায় মোতায়েন ৬১ নম্বর ব্যাটালিয়নের বিএসএফ জওয়ানরা লাঠি দিয়ে তাঁদের বেধড়ক মারধর করে এবং তিনি ও তাঁর মেয়ের সঙ্গে অশালীন আচরণ করে।
অভিযোগকারী গৃহবধূ বলেন, ‘আমরা রাজ্য সরকারের বাংলা আবাস যোজনা থেকে পাকা বাড়ি নির্মাণের জন্য টাকা পেয়েছি। গতকাল দুপুরে (রোববার) যখন নির্মাণকাজ চলছিল, তখন কয়েকজন বিএসএফ জওয়ান এসে বলে যে, আমরা বাড়ি তৈরি করতে পারব না, কারণ এটি সীমান্তের খুব কাছে।’
গৃহবধূ জানান, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া তাঁদের প্লট থেকে প্রায় ৩০ মিটার দূরে।
ওই নারীর স্বামী ও পরিবারের অন্য সদস্যরা জওয়ানদের বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, সরকারি সাহায্যের দ্বিতীয় কিস্তি পাওয়ার জন্য তাঁদের নির্মাণকাজ শেষ করা প্রয়োজন। কিন্তু জওয়ানরা তাঁদের কোনো কথা শোনেননি এবং কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেন বলে জানান ভুক্তভোগী।
কান্নারত অবস্থায় ওই ভুক্তভোগী বলেন, ‘পরে রাতে যখন আমরা খাবার খাচ্ছিলাম, তখন একদল বিএসএফ জওয়ান আমাদের বাড়িতে জোর করে ঢোকে। তারা আমাদের নির্বিচারে লাঠি দিয়ে মারতে শুরু করে। এমনকি আমার মেয়ে এবং আমাকেও ছাড়েনি। জওয়ানরা আমাদের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় এবং নির্মাণকাজ চালিয়ে গেলে ভয়ংকর পরিণতি হবে বলে হুমকি দেয়।’
ঘটনার পর পরিবারটি স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যকে জানায়। তাদের স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা করানো হয়। এরপর ওই নারী হিলি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন।
এ ঘটনায় গ্রামবাসীও ক্ষুব্ধ। তাঁরা জানান, বিএসএফ জওয়ানরা দাবি করেছেন, বাড়িটি নির্মাণ করা হলে সীমান্তের দৃশ্যমানতা কমে যাবে। গ্রামবাসী বলছেন, এটা অযৌক্তিক। এক গ্রামবাসী বলেন, ‘তারা (বিএসএফ) তো কাঁটাতারের পাশ দিয়ে টহল দেয়, আর বাড়িটা তৈরি হচ্ছে অন্তত ৩০ মিটার ভেতরে। আমরা বুঝতে পারছি না, কেন তারা কাজ বন্ধ করার জন্য এত জোর দিচ্ছে। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ করা উচিত, কারণ আমাদের অনেকের কাছেই পাকা বাড়ি তৈরির জন্য সরকারি অর্থ এসেছে।’
হিলি থানার পুলিশ কর্মকর্তারা অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা ঘটনার তদন্ত করছি।’
এ বিষয়ে ৬১ নম্বর ব্যাটালিয়নের বিএসএফ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া। সীমান্তে মোতায়েন থাকা কর্তব্যরত জওয়ানরাও এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি গ্রামে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কয়েকজন জওয়ানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক গৃহবধূ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মারধর এবং নারীদের শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে বিএসএফের বিরুদ্ধে। গত রোববার রাতে এ ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগকারী জানিয়েছেন।
হিলি থানার অন্তর্গত একটি গ্রামের বাসিন্দা ওই নারী তাঁর স্বামী, সন্তান এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়ে বসবাস করেন। তিনি থানায় করা অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, এলাকায় মোতায়েন ৬১ নম্বর ব্যাটালিয়নের বিএসএফ জওয়ানরা লাঠি দিয়ে তাঁদের বেধড়ক মারধর করে এবং তিনি ও তাঁর মেয়ের সঙ্গে অশালীন আচরণ করে।
অভিযোগকারী গৃহবধূ বলেন, ‘আমরা রাজ্য সরকারের বাংলা আবাস যোজনা থেকে পাকা বাড়ি নির্মাণের জন্য টাকা পেয়েছি। গতকাল দুপুরে (রোববার) যখন নির্মাণকাজ চলছিল, তখন কয়েকজন বিএসএফ জওয়ান এসে বলে যে, আমরা বাড়ি তৈরি করতে পারব না, কারণ এটি সীমান্তের খুব কাছে।’
গৃহবধূ জানান, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়া তাঁদের প্লট থেকে প্রায় ৩০ মিটার দূরে।
ওই নারীর স্বামী ও পরিবারের অন্য সদস্যরা জওয়ানদের বোঝানোর চেষ্টা করেন যে, সরকারি সাহায্যের দ্বিতীয় কিস্তি পাওয়ার জন্য তাঁদের নির্মাণকাজ শেষ করা প্রয়োজন। কিন্তু জওয়ানরা তাঁদের কোনো কথা শোনেননি এবং কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেন বলে জানান ভুক্তভোগী।
কান্নারত অবস্থায় ওই ভুক্তভোগী বলেন, ‘পরে রাতে যখন আমরা খাবার খাচ্ছিলাম, তখন একদল বিএসএফ জওয়ান আমাদের বাড়িতে জোর করে ঢোকে। তারা আমাদের নির্বিচারে লাঠি দিয়ে মারতে শুরু করে। এমনকি আমার মেয়ে এবং আমাকেও ছাড়েনি। জওয়ানরা আমাদের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় এবং নির্মাণকাজ চালিয়ে গেলে ভয়ংকর পরিণতি হবে বলে হুমকি দেয়।’
ঘটনার পর পরিবারটি স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যকে জানায়। তাদের স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা করানো হয়। এরপর ওই নারী হিলি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেন।
এ ঘটনায় গ্রামবাসীও ক্ষুব্ধ। তাঁরা জানান, বিএসএফ জওয়ানরা দাবি করেছেন, বাড়িটি নির্মাণ করা হলে সীমান্তের দৃশ্যমানতা কমে যাবে। গ্রামবাসী বলছেন, এটা অযৌক্তিক। এক গ্রামবাসী বলেন, ‘তারা (বিএসএফ) তো কাঁটাতারের পাশ দিয়ে টহল দেয়, আর বাড়িটা তৈরি হচ্ছে অন্তত ৩০ মিটার ভেতরে। আমরা বুঝতে পারছি না, কেন তারা কাজ বন্ধ করার জন্য এত জোর দিচ্ছে। প্রশাসনের হস্তক্ষেপ করা উচিত, কারণ আমাদের অনেকের কাছেই পাকা বাড়ি তৈরির জন্য সরকারি অর্থ এসেছে।’
হিলি থানার পুলিশ কর্মকর্তারা অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা ঘটনার তদন্ত করছি।’
এ বিষয়ে ৬১ নম্বর ব্যাটালিয়নের বিএসএফ কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া। সীমান্তে মোতায়েন থাকা কর্তব্যরত জওয়ানরাও এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
১৩ মিনিট আগে
ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৩৯ মিনিট আগে
ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
৫ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
তাইওয়ানের প্রধানমন্ত্রী চো জুং-তাই জানান, ২৭ বছর বয়সী সন্দেহভাজন হামলাকারী চাং ওয়েন প্রথমে তাইপের ব্যস্ত মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ও ককটেল নিক্ষেপ করেন। এরপর তিনি কাছের আরেকটি স্টেশনে গিয়ে পথচারীদের ছুরিকাঘাত করতে থাকেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার পর বহুতল একটি ভবন থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন সন্দেহভাজন ব্যক্তি। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়। হামলার পেছনের উদ্দেশ্য এখনো স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে এ হামলার ঘটনা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, কালো পোশাক ও বেসবল ক্যাপ পরা এক ব্যক্তি ব্যস্ত সড়কের ওপর স্মোক বোমা ছুড়ছেন। এরপর তাঁকে হাতে বড় ছুরি নিয়ে গাড়ির পাশ দিয়ে হাঁটতে দেখা যায়।
প্রধানমন্ত্রী চো বলেন, তাইপে মেট্রো স্টেশনটি একটি ব্যস্ত আন্ডারগ্রাউন্ড শপিং স্ট্রিটের সঙ্গে সংযুক্ত। সেখানেই প্রথম হামলার ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, এক ব্যক্তি হামলাকারীকে থামানোর চেষ্টা করলে তাঁকে ভোঁতা কোনো বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়।
এরপর হামলাকারী আন্ডারগ্রাউন্ড শপিং সেন্টার দিয়ে পালিয়ে প্রায় ৮০০ মিটার দূরের ঝংশান স্টেশনে পৌঁছান। এরপর তিনি ঝংশান স্টেশনের বাইরে আবারও স্মোক বোমা ছোড়েন এবং ছুরিকাঘাত করে আরও কয়েকজনকে আহত করেন। পরে কাছের একটি বইয়ের দোকান ও ডিপার্টমেন্ট স্টোরে ঢুকে পড়েন। পুলিশ স্থানটি ঘিরে ফেললে হামলাকারী ভবন থেকে পড়ে যান।
এদিকে হামলার পর মেট্রোতে (আন্ডারগ্রাউন্ড), রেলস্টেশন এবং বিমানবন্দরগুলোতে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী চো জুং-তাই। তিনি বলেছেন, ‘সন্দেহভাজন হামলাকারীর সম্পর্কে তদন্ত করে তার উদ্দেশ্য ও অন্য কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম লাই চিংতেও ঘটনার দ্রুত ও সুষ্ঠু তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, সন্দেহভাজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে আগেও অপরাধের রেকর্ড ছিল এবং তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতে ছিলেন।
তাইওয়ানে সহিংস অপরাধের হার তুলনামূলকভাবে কম। এ ধরনের বড় হামলা সর্বশেষ ঘটে ২০১৪ সালে। তাইপের একটি মেট্রোতে (আন্ডারগ্রাউন্ড) এক ব্যক্তি চারজনকে হত্যা করেন। ওই ঘটনায় হামলাকারীকে দুই বছর পর মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
তাইওয়ানের প্রধানমন্ত্রী চো জুং-তাই জানান, ২৭ বছর বয়সী সন্দেহভাজন হামলাকারী চাং ওয়েন প্রথমে তাইপের ব্যস্ত মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ও ককটেল নিক্ষেপ করেন। এরপর তিনি কাছের আরেকটি স্টেশনে গিয়ে পথচারীদের ছুরিকাঘাত করতে থাকেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামলার পর বহুতল একটি ভবন থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন সন্দেহভাজন ব্যক্তি। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়। হামলার পেছনের উদ্দেশ্য এখনো স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে এ হামলার ঘটনা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, কালো পোশাক ও বেসবল ক্যাপ পরা এক ব্যক্তি ব্যস্ত সড়কের ওপর স্মোক বোমা ছুড়ছেন। এরপর তাঁকে হাতে বড় ছুরি নিয়ে গাড়ির পাশ দিয়ে হাঁটতে দেখা যায়।
প্রধানমন্ত্রী চো বলেন, তাইপে মেট্রো স্টেশনটি একটি ব্যস্ত আন্ডারগ্রাউন্ড শপিং স্ট্রিটের সঙ্গে সংযুক্ত। সেখানেই প্রথম হামলার ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, এক ব্যক্তি হামলাকারীকে থামানোর চেষ্টা করলে তাঁকে ভোঁতা কোনো বস্তু দিয়ে আঘাত করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়।
এরপর হামলাকারী আন্ডারগ্রাউন্ড শপিং সেন্টার দিয়ে পালিয়ে প্রায় ৮০০ মিটার দূরের ঝংশান স্টেশনে পৌঁছান। এরপর তিনি ঝংশান স্টেশনের বাইরে আবারও স্মোক বোমা ছোড়েন এবং ছুরিকাঘাত করে আরও কয়েকজনকে আহত করেন। পরে কাছের একটি বইয়ের দোকান ও ডিপার্টমেন্ট স্টোরে ঢুকে পড়েন। পুলিশ স্থানটি ঘিরে ফেললে হামলাকারী ভবন থেকে পড়ে যান।
এদিকে হামলার পর মেট্রোতে (আন্ডারগ্রাউন্ড), রেলস্টেশন এবং বিমানবন্দরগুলোতে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী চো জুং-তাই। তিনি বলেছেন, ‘সন্দেহভাজন হামলাকারীর সম্পর্কে তদন্ত করে তার উদ্দেশ্য ও অন্য কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম লাই চিংতেও ঘটনার দ্রুত ও সুষ্ঠু তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, সন্দেহভাজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে আগেও অপরাধের রেকর্ড ছিল এবং তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতে ছিলেন।
তাইওয়ানে সহিংস অপরাধের হার তুলনামূলকভাবে কম। এ ধরনের বড় হামলা সর্বশেষ ঘটে ২০১৪ সালে। তাইপের একটি মেট্রোতে (আন্ডারগ্রাউন্ড) এক ব্যক্তি চারজনকে হত্যা করেন। ওই ঘটনায় হামলাকারীকে দুই বছর পর মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি গ্রামে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কয়েকজন জওয়ানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
০৬ মে ২০২৫
ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৩৯ মিনিট আগে
ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
৫ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন।
সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হেলিকপ্টারটি প্রবল কুয়াশার কারণে তাহেরপুরের সভাস্থলে অবতরণ করতে পারেনি। বাধ্য হয়ে কপ্টারটি কলকাতা বিমানবন্দরে ফিরে যায়। এরপর দমদম বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জ থেকেই ভার্চুয়াল মাধ্যমে সভার কাজ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর পৌঁছানোর আগে সভাস্থলে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা ও চেয়ার ছোড়াছুড়ির খবর পাওয়া যায়। এ ছাড়া চাকদহ সংলগ্ন এলাকায় ‘গো ব্যাক মোদী’ প্ল্যাকার্ড দেখা যাওয়ায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়।
বক্তব্যের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী অনুপ্রবেশ সমস্যা নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘অনুপ্রবেশকারীরা বাংলা কব্জা করবে বলে স্থির করেছে, আর তৃণমূল তাদেরই পছন্দ করছে। অনুপ্রবেশকারীদের বাঁচাতে তারা আইনের বিরোধ করছে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘অনুপ্রবেশকারীদের বদলে ওরা মোদীকে “গো ব্যাক” বলছে। এটা তৃণমূলের আসল চেহারা।’
বাংলার মানুষের উদ্দেশে আবেগঘন বার্তায় মোদী বলেন, ‘তৃণমূল মোদীর বিরোধ করতে চাইলে করুক, কিন্তু রাজ্যের উন্নয়ন কেন আটকানো হচ্ছে? মোদীর বিরোধ করতে গিয়ে বাংলার মানুষকে কষ্ট দেওয়ার পাপ করবেন না। ” তিনি বিহারের উদাহরণ টেনে বলেন, সেখানে যেমন ‘জঙ্গলরাজ’ উপড়ে ফেলা হয়েছে, বাংলাতেও বিজেপি শান্তি ও উন্নয়ন ফেরাবে।’
এদিন রিমোটের মাধ্যমে ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের কৃষ্ণনগর থেকে বড়জাগুলি পর্যন্ত প্রায় ৬৮ কিলোমিটার চার লেনের রাস্তার উদ্বোধন করেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে নদীয়ার এই নতুন সড়ক ব্যবস্থাকে উন্নয়নের চাবিকাঠি হিসেবে উল্লেখ করেন। এ ছাড়াও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মভূমি এই বাংলা থেকেই ‘বিকশিত ভারতের’ মন্ত্র হিসেবে ‘বন্দে মাতরম’ উচ্চারিত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বামপন্থীদের ৩০ বছরের শাসনের সমালোচনা করে বলেন, তৃণমূল বামেদের সব খারাপ গুণগুলো গ্রহণ করে নিয়েছে, ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। তিনি মতুয়া সম্প্রদায়ের অবদানের কথা স্মরণ করে শ্রীচৈতন্যদেব ও হরিচাঁদ ঠাকুরের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেন।
সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হেলিকপ্টারটি প্রবল কুয়াশার কারণে তাহেরপুরের সভাস্থলে অবতরণ করতে পারেনি। বাধ্য হয়ে কপ্টারটি কলকাতা বিমানবন্দরে ফিরে যায়। এরপর দমদম বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জ থেকেই ভার্চুয়াল মাধ্যমে সভার কাজ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর পৌঁছানোর আগে সভাস্থলে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা ও চেয়ার ছোড়াছুড়ির খবর পাওয়া যায়। এ ছাড়া চাকদহ সংলগ্ন এলাকায় ‘গো ব্যাক মোদী’ প্ল্যাকার্ড দেখা যাওয়ায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়।
বক্তব্যের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী অনুপ্রবেশ সমস্যা নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘অনুপ্রবেশকারীরা বাংলা কব্জা করবে বলে স্থির করেছে, আর তৃণমূল তাদেরই পছন্দ করছে। অনুপ্রবেশকারীদের বাঁচাতে তারা আইনের বিরোধ করছে।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘অনুপ্রবেশকারীদের বদলে ওরা মোদীকে “গো ব্যাক” বলছে। এটা তৃণমূলের আসল চেহারা।’
বাংলার মানুষের উদ্দেশে আবেগঘন বার্তায় মোদী বলেন, ‘তৃণমূল মোদীর বিরোধ করতে চাইলে করুক, কিন্তু রাজ্যের উন্নয়ন কেন আটকানো হচ্ছে? মোদীর বিরোধ করতে গিয়ে বাংলার মানুষকে কষ্ট দেওয়ার পাপ করবেন না। ” তিনি বিহারের উদাহরণ টেনে বলেন, সেখানে যেমন ‘জঙ্গলরাজ’ উপড়ে ফেলা হয়েছে, বাংলাতেও বিজেপি শান্তি ও উন্নয়ন ফেরাবে।’
এদিন রিমোটের মাধ্যমে ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের কৃষ্ণনগর থেকে বড়জাগুলি পর্যন্ত প্রায় ৬৮ কিলোমিটার চার লেনের রাস্তার উদ্বোধন করেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে নদীয়ার এই নতুন সড়ক ব্যবস্থাকে উন্নয়নের চাবিকাঠি হিসেবে উল্লেখ করেন। এ ছাড়াও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মভূমি এই বাংলা থেকেই ‘বিকশিত ভারতের’ মন্ত্র হিসেবে ‘বন্দে মাতরম’ উচ্চারিত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বামপন্থীদের ৩০ বছরের শাসনের সমালোচনা করে বলেন, তৃণমূল বামেদের সব খারাপ গুণগুলো গ্রহণ করে নিয়েছে, ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। তিনি মতুয়া সম্প্রদায়ের অবদানের কথা স্মরণ করে শ্রীচৈতন্যদেব ও হরিচাঁদ ঠাকুরের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি গ্রামে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কয়েকজন জওয়ানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
০৬ মে ২০২৫
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
১৩ মিনিট আগে
ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
৫ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, সংঘর্ষের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে রাজধানী এক্সপ্রেসের শক্তিশালী ইঞ্জিনসহ পাঁচটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে। তবে বড় ধরনের দুর্ঘটনা সত্ত্বেও ট্রেনের যাত্রীরা সবাই সুরক্ষিত রয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের লামডিং ডিভিশনের অন্তর্গত যমুনামুখ-কামপুর সেকশনে শুক্রবার রাত ২টো ১৭ মিনিটে এই দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ও রেল সূত্রে জানা গেছে, ওই সময় ১১-১২টি হাতির একটি পাল রেললাইন পার হচ্ছিল। ঘন কুয়াশা ও রাতের অন্ধকারের মধ্যে দ্রুতগতিতে থাকা সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসটি হাতির পালের ওপর উঠে পড়ে। ট্রেনের ধাক্কায় ছিটকে পড়ে সাতটি হাতি এবং ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। স্থানীয়দের দাবি, এই এলাকায় হাতির যাতায়াত থাকলেও ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করার মতো পর্যাপ্ত সতর্কতা ছিল না।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ কর্মকর্তা কপিঞ্জলকিশোর শর্মা জানিয়েছেন, যে স্থানে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সেখানে কোনো নির্ধারিত ‘এলিফ্যান্ট করিডর’ ছিল না। তিনি বলেন, ‘চালক লাইনের ওপর হাতির পাল দেখতে পেয়েই দ্রুত আপৎকালীন ব্রেক কষেছিলেন। কিন্তু ট্রেনের গতিবেগ অত্যন্ত বেশি থাকায় এবং দূরত্ব কম হওয়ায় ধাক্কা এড়ানো সম্ভব হয়নি।’
রেল কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, দুর্ঘটনার পর ট্রেনের কোনো যাত্রী আহত হননি এবং লাইনচ্যুত বগিগুলো উদ্ধার করে লাইন সচল করার কাজ চলছে।
দুর্ঘটনাস্থলটি আসামের গুয়াহাটি থেকে ১২৬ কিলোমিটার দূরে হোজাই জেলায় অবস্থিত। খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই রেলের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রকৌশলী এবং বন দপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। আটকে পড়া যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে রেলের পক্ষ থেকে দ্রুত বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই দুর্ঘটনার জেরে উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে বাকি দেশের রেল যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হয়েছে। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ট্রেনের যাত্রাপথ রিশিডিউল করা হয়েছে এবং অনেক ট্রেনকে বিকল্প পথে চালানো হচ্ছে।
বন দপ্তরের বিশেষ দল ইতিমধ্যে মৃত হাতিগুলোর ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, মৃত হাতিগুলোর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক হাতির পাশাপাশি শাবকও থাকতে পারে। রেললাইনটি হাতির চলাচলের স্বাভাবিক পথ না হওয়া সত্ত্বেও কেন সেখানে হাতির পাল এল এবং চালকের কোনো গাফিলতি ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বন্য প্রাণীপ্রেমীরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং রেললাইনের ধারে সেন্সর বা আধুনিক নজরদারি ব্যবস্থা স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন।

ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, সংঘর্ষের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে রাজধানী এক্সপ্রেসের শক্তিশালী ইঞ্জিনসহ পাঁচটি বগি লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে। তবে বড় ধরনের দুর্ঘটনা সত্ত্বেও ট্রেনের যাত্রীরা সবাই সুরক্ষিত রয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের লামডিং ডিভিশনের অন্তর্গত যমুনামুখ-কামপুর সেকশনে শুক্রবার রাত ২টো ১৭ মিনিটে এই দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ও রেল সূত্রে জানা গেছে, ওই সময় ১১-১২টি হাতির একটি পাল রেললাইন পার হচ্ছিল। ঘন কুয়াশা ও রাতের অন্ধকারের মধ্যে দ্রুতগতিতে থাকা সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসটি হাতির পালের ওপর উঠে পড়ে। ট্রেনের ধাক্কায় ছিটকে পড়ে সাতটি হাতি এবং ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। স্থানীয়দের দাবি, এই এলাকায় হাতির যাতায়াত থাকলেও ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করার মতো পর্যাপ্ত সতর্কতা ছিল না।
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ কর্মকর্তা কপিঞ্জলকিশোর শর্মা জানিয়েছেন, যে স্থানে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সেখানে কোনো নির্ধারিত ‘এলিফ্যান্ট করিডর’ ছিল না। তিনি বলেন, ‘চালক লাইনের ওপর হাতির পাল দেখতে পেয়েই দ্রুত আপৎকালীন ব্রেক কষেছিলেন। কিন্তু ট্রেনের গতিবেগ অত্যন্ত বেশি থাকায় এবং দূরত্ব কম হওয়ায় ধাক্কা এড়ানো সম্ভব হয়নি।’
রেল কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, দুর্ঘটনার পর ট্রেনের কোনো যাত্রী আহত হননি এবং লাইনচ্যুত বগিগুলো উদ্ধার করে লাইন সচল করার কাজ চলছে।
দুর্ঘটনাস্থলটি আসামের গুয়াহাটি থেকে ১২৬ কিলোমিটার দূরে হোজাই জেলায় অবস্থিত। খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই রেলের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রকৌশলী এবং বন দপ্তরের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান। আটকে পড়া যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে রেলের পক্ষ থেকে দ্রুত বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই দুর্ঘটনার জেরে উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে বাকি দেশের রেল যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হয়েছে। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ট্রেনের যাত্রাপথ রিশিডিউল করা হয়েছে এবং অনেক ট্রেনকে বিকল্প পথে চালানো হচ্ছে।
বন দপ্তরের বিশেষ দল ইতিমধ্যে মৃত হাতিগুলোর ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, মৃত হাতিগুলোর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক হাতির পাশাপাশি শাবকও থাকতে পারে। রেললাইনটি হাতির চলাচলের স্বাভাবিক পথ না হওয়া সত্ত্বেও কেন সেখানে হাতির পাল এল এবং চালকের কোনো গাফিলতি ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বন্য প্রাণীপ্রেমীরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং রেললাইনের ধারে সেন্সর বা আধুনিক নজরদারি ব্যবস্থা স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি গ্রামে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কয়েকজন জওয়ানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
০৬ মে ২০২৫
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
১৩ মিনিট আগে
ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৩৯ মিনিট আগে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী টেলিভিশন অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
বিবিসির সাংবাদিক স্টিভ রোজেনবার্গের প্রশ্নের জবাবে পুতিন বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলোকে আক্রমণ করার যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ ‘অর্থহীন’।
পুতিন দাবি করেন, রাশিয়ার প্রতি সম্মান দেখানো হলে এবং পূর্বদিকে ন্যাটোর সম্প্রসারণ নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলো ‘প্রতারণা’ বন্ধ করলে নতুন কোনো বিশেষ সামরিক অভিযান হবে না। তিনি তাঁর পুরোনো অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করে বলেন, ১৯৯০ সালে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভকে ন্যাটো সম্প্রসারণ না করার যে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল, পশ্চিম তা মানেনি।
মস্কোর একটি হলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে পুতিনের পেছনে রাশিয়ার বিশাল মানচিত্র ঝুলছিল। এই মানচিত্রে ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চল, এমনকি ক্রিমিয়াও অন্তর্ভুক্ত ছিল। রুশ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের দাবি, ওই অনুষ্ঠানটিতে পুতিনকে উদ্দেশ্য করে ৩০ লাখের বেশি প্রশ্ন জমা পড়েছিল।
ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে পুতিন বলেন, তিনি ‘শান্তিপূর্ণভাবে’ যুদ্ধ শেষ করতে প্রস্তুত। তবে কোনো ধরনের আপসের ইঙ্গিত দেননি। তিনি আবারও দাবি করেন, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার চেষ্টা বাদ দিতে হবে এবং রাশিয়ার দখল করা চারটি অঞ্চল থেকে ইউক্রেনীয় সেনা সরিয়ে নিতে হবে। আংশিকভাবে দখল করে নেওয়া ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চায় রাশিয়া।
দেশের অর্থনীতির প্রশ্নে মূল্যস্ফীতি, প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়া এবং ভ্যাট বৃদ্ধির বিষয় স্বীকার করেন পুতিন। অনুষ্ঠানের মধ্যেই রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার কমিয়ে ১৬ শতাংশে নামানোর ঘোষণা দেয়। বিদেশনীতি, অর্থনীতি ও যুদ্ধের পাশাপাশি অনুষ্ঠানজুড়ে উঠে আসে মাতৃভূমি, প্রবীণ সেনাদের সম্মান এবং সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা।
পুতিন পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, তারা ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাচ্ছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের সঙ্গে ‘সমান মর্যাদা ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে’ কাজ করতে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেন। রাশিয়া ভবিষ্যতে ন্যাটোর ওপর হামলা চালাতে পারে—পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর এমন আশঙ্কার কথা আবারও তা নাকচ করে দেন তিনি।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের পর আর কোনো যুদ্ধ হবে না—যদি পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়াকে সম্মান করে এবং দেশটির নিরাপত্তাগত স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠান ‘ডিরেক্ট লাইন’-এ তিনি এই মন্তব্য করেন।
বিবিসির সাংবাদিক স্টিভ রোজেনবার্গের প্রশ্নের জবাবে পুতিন বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলোকে আক্রমণ করার যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ ‘অর্থহীন’।
পুতিন দাবি করেন, রাশিয়ার প্রতি সম্মান দেখানো হলে এবং পূর্বদিকে ন্যাটোর সম্প্রসারণ নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলো ‘প্রতারণা’ বন্ধ করলে নতুন কোনো বিশেষ সামরিক অভিযান হবে না। তিনি তাঁর পুরোনো অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করে বলেন, ১৯৯০ সালে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভকে ন্যাটো সম্প্রসারণ না করার যে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল, পশ্চিম তা মানেনি।
মস্কোর একটি হলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে পুতিনের পেছনে রাশিয়ার বিশাল মানচিত্র ঝুলছিল। এই মানচিত্রে ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চল, এমনকি ক্রিমিয়াও অন্তর্ভুক্ত ছিল। রুশ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের দাবি, ওই অনুষ্ঠানটিতে পুতিনকে উদ্দেশ্য করে ৩০ লাখের বেশি প্রশ্ন জমা পড়েছিল।
ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে পুতিন বলেন, তিনি ‘শান্তিপূর্ণভাবে’ যুদ্ধ শেষ করতে প্রস্তুত। তবে কোনো ধরনের আপসের ইঙ্গিত দেননি। তিনি আবারও দাবি করেন, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার চেষ্টা বাদ দিতে হবে এবং রাশিয়ার দখল করা চারটি অঞ্চল থেকে ইউক্রেনীয় সেনা সরিয়ে নিতে হবে। আংশিকভাবে দখল করে নেওয়া ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ চায় রাশিয়া।
দেশের অর্থনীতির প্রশ্নে মূল্যস্ফীতি, প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়া এবং ভ্যাট বৃদ্ধির বিষয় স্বীকার করেন পুতিন। অনুষ্ঠানের মধ্যেই রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার কমিয়ে ১৬ শতাংশে নামানোর ঘোষণা দেয়। বিদেশনীতি, অর্থনীতি ও যুদ্ধের পাশাপাশি অনুষ্ঠানজুড়ে উঠে আসে মাতৃভূমি, প্রবীণ সেনাদের সম্মান এবং সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন সমস্যা।
পুতিন পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, তারা ইউক্রেনের মাধ্যমে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাচ্ছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের সঙ্গে ‘সমান মর্যাদা ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে’ কাজ করতে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেন। রাশিয়া ভবিষ্যতে ন্যাটোর ওপর হামলা চালাতে পারে—পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর এমন আশঙ্কার কথা আবারও তা নাকচ করে দেন তিনি।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত লাগোয়া দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার একটি গ্রামে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কয়েকজন জওয়ানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
০৬ মে ২০২৫
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে ছুরি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এক ব্যক্তি মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ধারালো অস্ত্র নিয়ে এলোপাতাড়ি হামলা চালান।
১৩ মিনিট আগে
ঘন কুয়াশার কারণে সশরীরে উপস্থিত হতে না পারলেও, ভার্চুয়াল মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারের সুর বেঁধে দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আজ শনিবার নদীয়ার তাহেরপুরে বিজেপির জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি অনুপ্রবেশ ইস্যু থেকে শুরু করে ‘জঙ্গলরাজ’—একাধিক বিষয়ে তৃণমূল...
৩৯ মিনিট আগে
ভারতের আসাম রাজ্যের হোজাই জেলায় এক মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল সাতটি বন্য হাতি। গতকাল শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে সাইরাং-নয়াদিল্লি রাজধানী এক্সপ্রেসের সঙ্গে হাতির পালের এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে। দুর্ঘটনায় একটি হাতি গুরুতর জখম হয়েছে, যার অবস্থা বর্তমানে আশঙ্কাজনক।
৫ ঘণ্টা আগে