অধ্যাপক ডা. ইমনুল ইসলাম
গ্রীষ্মকালে কমবেশি পেটের সমস্যা হতে পারে। তাপমাত্রার পারদ যত চড়বে, তত প্রভাবিত হবে শরীরের হজমক্ষমতা। গরম বাড়লে পরিপাকতন্ত্রের গতি ধীর হয়ে যায়। সেখান থেকেই হজমসংক্রান্ত নানান জটিলতার সৃষ্টি হয়। বদহজম, খাদ্যে বিষক্রিয়া, ক্ষুধা মরে যাওয়ার মতো একাধিক সমস্যা দেখা দেয় এ সময়। এসব সমস্যা বেশি হলে একটা সময় ডায়রিয়া হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায় কয়েক গুণ; বিশেষ করে শিশুদের। সে জন্য সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই। চিকিৎসাবিজ্ঞানে ডায়রিয়া ৩ ধরনের।
অ্যাকিউট ডায়রিয়া
খাদ্যে বিষক্রিয়া কিংবা গ্যাস্ট্রোঅ্যানট্রাইটিসের সমস্যার কারণে এমনটা হয়। এ ক্ষেত্রে পেট খারাপ, পেট খামচে ধরা, গা গোলানো, বমি ভাব ও জ্বর আসে।
পার্সিসট্যান্ট ডায়রিয়া
এ ক্ষেত্রে অ্যাকিউট ডায়রিয়ার সমস্যাগুলো দুই থেকে চার সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে।
ক্রনিক ডায়রিয়া
এ ক্ষেত্রে আগের ডায়রিয়ার লক্ষণগুলো চার সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে। শিশুদের বেলায়ও তাই। একাধিক কারণে পরিপাকতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হলে এই সব
সমস্যার সৃষ্টি হয়।
চিকিৎসার ঘরোয়া উপায়
গরমকালে শরীর সুস্থ রাখতে এবং ডায়রিয়ার মতো পরিস্থিতি এড়াতে কিছু ঘরোয়া উপায় বেছে নিতে পারেন। তবে শিশুদের বেলায় দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রাখতে হবে।
তবে মনে রাখতে হবে, এসব ঘরোয়া টোটকার পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুল করা যাবে না।
অন্যদিকে এই গরমে যাতে হজমের সমস্যা না হয়, সে জন্য অতিরিক্ত তেল-মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। বাইরে কেটে রাখা ফল ও পানীয় খাবেন না। বাসি খাবার এড়িয়ে চলুন। পরিমিত ও হালকা খাবার খান।
চিকিৎসা
প্রাথমিকভাবে শিশুসহ বড়দের মুখে খাওয়ার স্যালাইন ডায়রিয়ার প্রধান চিকিৎসা। অ্যাকিউট ডায়রিয়া বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নিজে থেকে সেরে যায়। কিন্তু পানিশূন্যতা হলেই বিপদ। তাই রোগী যাতে পানিশূন্যতায় না ভোগে, সে বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। তবে ব্যাকটেরিয়ার কারণে ডায়রিয়া হলে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়। শিশুসহ যে কারও ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শে।
পরামর্শ: শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ,আলোক হেলথ কেয়ার লিমিটেড, ঢাকা
গ্রীষ্মকালে কমবেশি পেটের সমস্যা হতে পারে। তাপমাত্রার পারদ যত চড়বে, তত প্রভাবিত হবে শরীরের হজমক্ষমতা। গরম বাড়লে পরিপাকতন্ত্রের গতি ধীর হয়ে যায়। সেখান থেকেই হজমসংক্রান্ত নানান জটিলতার সৃষ্টি হয়। বদহজম, খাদ্যে বিষক্রিয়া, ক্ষুধা মরে যাওয়ার মতো একাধিক সমস্যা দেখা দেয় এ সময়। এসব সমস্যা বেশি হলে একটা সময় ডায়রিয়া হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায় কয়েক গুণ; বিশেষ করে শিশুদের। সে জন্য সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই। চিকিৎসাবিজ্ঞানে ডায়রিয়া ৩ ধরনের।
অ্যাকিউট ডায়রিয়া
খাদ্যে বিষক্রিয়া কিংবা গ্যাস্ট্রোঅ্যানট্রাইটিসের সমস্যার কারণে এমনটা হয়। এ ক্ষেত্রে পেট খারাপ, পেট খামচে ধরা, গা গোলানো, বমি ভাব ও জ্বর আসে।
পার্সিসট্যান্ট ডায়রিয়া
এ ক্ষেত্রে অ্যাকিউট ডায়রিয়ার সমস্যাগুলো দুই থেকে চার সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে।
ক্রনিক ডায়রিয়া
এ ক্ষেত্রে আগের ডায়রিয়ার লক্ষণগুলো চার সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে। শিশুদের বেলায়ও তাই। একাধিক কারণে পরিপাকতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হলে এই সব
সমস্যার সৃষ্টি হয়।
চিকিৎসার ঘরোয়া উপায়
গরমকালে শরীর সুস্থ রাখতে এবং ডায়রিয়ার মতো পরিস্থিতি এড়াতে কিছু ঘরোয়া উপায় বেছে নিতে পারেন। তবে শিশুদের বেলায় দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রাখতে হবে।
তবে মনে রাখতে হবে, এসব ঘরোয়া টোটকার পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুল করা যাবে না।
অন্যদিকে এই গরমে যাতে হজমের সমস্যা না হয়, সে জন্য অতিরিক্ত তেল-মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। বাইরে কেটে রাখা ফল ও পানীয় খাবেন না। বাসি খাবার এড়িয়ে চলুন। পরিমিত ও হালকা খাবার খান।
চিকিৎসা
প্রাথমিকভাবে শিশুসহ বড়দের মুখে খাওয়ার স্যালাইন ডায়রিয়ার প্রধান চিকিৎসা। অ্যাকিউট ডায়রিয়া বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নিজে থেকে সেরে যায়। কিন্তু পানিশূন্যতা হলেই বিপদ। তাই রোগী যাতে পানিশূন্যতায় না ভোগে, সে বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। তবে ব্যাকটেরিয়ার কারণে ডায়রিয়া হলে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়। শিশুসহ যে কারও ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শে।
পরামর্শ: শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ,আলোক হেলথ কেয়ার লিমিটেড, ঢাকা
পুরুষদের জন্য নতুন একটি জন্মনিরোধক আনার চেষ্টা করা হচ্ছে অনেক দিন ধরেই। অবশেষে হয়তো বিজ্ঞানীরা সফল হতে যাচ্ছেন। সাম্প্রতিক এক ‘ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে’ দেখা গেছে, পুরুষের শুক্রাণু নালিতে স্থাপনযোগ্য এই জন্মনিরোধক দুই বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকতে পারে। এই জন্মনিরোধক স্থাপনে শরীরের হরমোনে কোনো পরিবর্তন আসে
১ ঘণ্টা আগেআধুনিক সমাজে আমাদের একধরনের ব্যস্ততা আছে, তাড়া আছে। কোনো কিছুতেই যেন সময় হয়ে উঠছে না আমাদের। প্রতিদিন রান্না করার বিষয়টিও সেই সময়সংকটের মধ্যে পড়েছে। ফলে এখন এক দিনেই বেশি রান্নার পর একাধিক দিন গরম করে খাওয়ার অভ্যাস গড়ে উঠেছে। অথচ রান্না করা খাবার পুনরায় গরম করলে স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে...
৯ ঘণ্টা আগেহিমোফিলিয়া একটি বিরল অথচ গুরুতর ধরনের রক্তক্ষরণজনিত রোগ। এটি সাধারণত বংশগত কারণে হয়। তবে মাঝে মাঝে কোনো জিনগত পরিবর্তনের কারণেও কেউ জন্মসূত্রে হিমোফিলিয়া নিয়ে জন্মায়। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শরীরে রক্ত জমাট বাঁধানোর জন্য প্রয়োজনীয় একটি নির্দিষ্ট ক্লটিং ফ্যাক্টরের ঘাটতি থাকে। ফলে সামান্য আঘাতেও..
৯ ঘণ্টা আগেস্থূলতা কিংবা অতিরিক্ত ওজন শুধু হৃদ্রোগ ও ডায়াবেটিসের মতো সমস্যার কারণ হয় না, এটি চোখের স্বাস্থ্যের ওপরও মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। অতিরিক্ত ওজন দেহের রক্তসঞ্চালন, রক্তচাপ ও বিপাকক্রিয়াকে ব্যাহত করে, যা চোখের বিভিন্ন গুরুতর রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
৯ ঘণ্টা আগে