আলীকদম (বান্দরবান) প্রতিনিধি

পাহাড়ের গায়ে আঁকিবুঁকি কেটে আছে সবুজের সমারোহ। সেই সবুজের বুক চিরে নেমে এসেছে অবিরাম জলধারা। ভরা বর্ষায় উত্তাল কলতানে মুখর এসব ঝরনা ও জলপ্রপাত। সবুজ পাহাড়ের নিস্তব্ধতায় আঁচল বিছিয়ে পর্যটকদের অভ্যর্থনা জানায় জলের রানি! তাই সবুজের টানে প্রাণের উচ্ছ্বাসে হিমশীতল জলে সিক্ত হতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে ছুটে আসছেন তাঁরা।
প্রকৃতির অপরূপ এ আয়োজনের দেখা মিলবে বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার পাহাড়ি ঝরনা ও জলপ্রপাতে। এখানকার সবুজাভ পাহাড়ে লুকিয়ে আছে অসংখ্য গিরি নির্ঝর। এর মধ্যে নজরে পড়বে ‘ওয়াংপা’, ‘দামতুয়া’, ‘তামাংঝিরি’ ও ‘রূপমুহুরী’ ঝরনা। শ্রাবণ চলে গেলেও এখনো উপচে পড়া ভরা যৌবনের স্রোত দেখা যায় এসব ঝরনা ও জলপ্রপাতে। তাই তো পর্যটকদের পদচারণে মুখর আলীকদম-থানচি সড়ক।
চট্টগ্রাম কিংবা কক্সবাজার থেকে যেতে হবে চকরিয়া বাসস্ট্যান্ড। সেখান থেকে বাসে করে আলীকদম বাসস্ট্যান্ডে। আলীকদম-থানচি সড়কের ১৭ কিলোমিটার পয়েন্টের আদু মুরুং পাড়া থেকে ৬-৭ কিলোমিটার দূরে দামতুয়া ঝরনার অবস্থান। ১৭ কিলোমিটার পথ জিপ অথবা মোটরসাইকেলে যাওয়ার পর বাকি পথ যেতে হয় হেঁটেই। দূর থেকেই দেখা মিলবে পানির কয়েক শ গজ ওপরে জলপ্রপাত। এর পাথুরে মাটির ধাপগুলো আরও বিস্ময়কর। যেন সুদক্ষ রাজমিস্ত্রির নিপুণ হাতে সৃষ্ট কোনো আলপনা।
ঝরনায় দুই দিকের খাড়া পাহাড়ি দেয়াল বেয়ে কলকল, ঝমঝম রবে সুরের অনুরণন তুলে উত্তাল স্রোত গড়িয়ে পড়ছে নিচের গভীর জলাশয়ে। পাহাড়ের নিস্তব্ধতা সেখানে ম্লান। উঁচু থেকে পড়া পানির কিছু অংশ আবার জলীয় বাষ্প হয়ে বাতাসে মিশে এক ধোঁয়াশাপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। এ যেন পাহাড়ের গভীরে মেঘমালা!
ঝরনায় নামতে হলে খাড়া পাহাড়ের কিছুটা পথ ডিঙিয়ে নিচে নামতে হয়। তবে দামতুয়া জলপ্রপাতে নামার পথ পাথুরে মাটি। সেখানে নামতে তেমন সমস্যা হয় না। ঝরনা ও জলপ্রপাতের নিচে মাঝারি ধরনের জলাশয় রয়েছে। এখানে সাঁতার কাটলে ও গোসল করলে প্রশান্তি মিলবে।
দামতুয়ায় পৌঁছার অন্তত এক ঘণ্টা আগে দেখা মিলবে ওয়াংপা ঝরনার। মূল ঝরনা দেখতে হলে খাড়া পাহাড় বেয়ে নিচে নামতে হবে। চলাচলপথের মাঝে অসংখ্য ছোট-বড় পাথরের ভাঁজে শীতল জল যেন জানান দেয় এর উপস্থিতি। ওপর থেকে পানি গড়িয়ে পড়ার দৃশ্য আরও মনোহর।
আলীকদমের এসব ঝরনায় প্রকৃতির নান্দনিক তুলিতে আঁকা সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন ভ্রমণপিপাসুরা। এখানে প্রকৃতি খেলা করে আপন মনে। ঝরনাধারায় গা ভিজিয়ে যান্ত্রিক জীবনের অবসাদ থেকে ক্ষণিকের জন্য হলেও মুক্তি মিলে। রাতে যদিও সেখানে অবস্থান করা নিরাপদ নয়। তবে তাঁবু খাটিয়ে অবস্থান করলে বোঝা যাবে চাঁদের আলোয় ঝরনার অপরূপ সৌন্দর্য ও কলতান। তবে পার্বত্য জেলা পরিষদ-নিয়ন্ত্রিত রেস্ট হাউসে পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।
ধারণা করা হয়, শত শত বছর আগে থেকেই প্রবাহিত এসব ঝরনা। এত দিন সড়ক যোগাযোগ না থাকা, বিচ্ছিন্ন পাহাড়ি জনপদ হওয়ায় তা ছিল লোকচক্ষুর অন্তরালে। উদ্যমী তরুণ ও যুবকেরা পাহাড়ের আড়ালে লুকিয়ে থাকা এসব ঝরনার রানি ও জলপ্রপাতকে খুঁজে বের করে আনছেন। পাল্টে যাচ্ছে আলীকদম উপজেলার পর্যটন পরিবেশ। সরকারি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হলে এসব পর্যটন স্পট হয়ে উঠবে পর্যটকবান্ধব।

পাহাড়ের গায়ে আঁকিবুঁকি কেটে আছে সবুজের সমারোহ। সেই সবুজের বুক চিরে নেমে এসেছে অবিরাম জলধারা। ভরা বর্ষায় উত্তাল কলতানে মুখর এসব ঝরনা ও জলপ্রপাত। সবুজ পাহাড়ের নিস্তব্ধতায় আঁচল বিছিয়ে পর্যটকদের অভ্যর্থনা জানায় জলের রানি! তাই সবুজের টানে প্রাণের উচ্ছ্বাসে হিমশীতল জলে সিক্ত হতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে ছুটে আসছেন তাঁরা।
প্রকৃতির অপরূপ এ আয়োজনের দেখা মিলবে বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার পাহাড়ি ঝরনা ও জলপ্রপাতে। এখানকার সবুজাভ পাহাড়ে লুকিয়ে আছে অসংখ্য গিরি নির্ঝর। এর মধ্যে নজরে পড়বে ‘ওয়াংপা’, ‘দামতুয়া’, ‘তামাংঝিরি’ ও ‘রূপমুহুরী’ ঝরনা। শ্রাবণ চলে গেলেও এখনো উপচে পড়া ভরা যৌবনের স্রোত দেখা যায় এসব ঝরনা ও জলপ্রপাতে। তাই তো পর্যটকদের পদচারণে মুখর আলীকদম-থানচি সড়ক।
চট্টগ্রাম কিংবা কক্সবাজার থেকে যেতে হবে চকরিয়া বাসস্ট্যান্ড। সেখান থেকে বাসে করে আলীকদম বাসস্ট্যান্ডে। আলীকদম-থানচি সড়কের ১৭ কিলোমিটার পয়েন্টের আদু মুরুং পাড়া থেকে ৬-৭ কিলোমিটার দূরে দামতুয়া ঝরনার অবস্থান। ১৭ কিলোমিটার পথ জিপ অথবা মোটরসাইকেলে যাওয়ার পর বাকি পথ যেতে হয় হেঁটেই। দূর থেকেই দেখা মিলবে পানির কয়েক শ গজ ওপরে জলপ্রপাত। এর পাথুরে মাটির ধাপগুলো আরও বিস্ময়কর। যেন সুদক্ষ রাজমিস্ত্রির নিপুণ হাতে সৃষ্ট কোনো আলপনা।
ঝরনায় দুই দিকের খাড়া পাহাড়ি দেয়াল বেয়ে কলকল, ঝমঝম রবে সুরের অনুরণন তুলে উত্তাল স্রোত গড়িয়ে পড়ছে নিচের গভীর জলাশয়ে। পাহাড়ের নিস্তব্ধতা সেখানে ম্লান। উঁচু থেকে পড়া পানির কিছু অংশ আবার জলীয় বাষ্প হয়ে বাতাসে মিশে এক ধোঁয়াশাপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। এ যেন পাহাড়ের গভীরে মেঘমালা!
ঝরনায় নামতে হলে খাড়া পাহাড়ের কিছুটা পথ ডিঙিয়ে নিচে নামতে হয়। তবে দামতুয়া জলপ্রপাতে নামার পথ পাথুরে মাটি। সেখানে নামতে তেমন সমস্যা হয় না। ঝরনা ও জলপ্রপাতের নিচে মাঝারি ধরনের জলাশয় রয়েছে। এখানে সাঁতার কাটলে ও গোসল করলে প্রশান্তি মিলবে।
দামতুয়ায় পৌঁছার অন্তত এক ঘণ্টা আগে দেখা মিলবে ওয়াংপা ঝরনার। মূল ঝরনা দেখতে হলে খাড়া পাহাড় বেয়ে নিচে নামতে হবে। চলাচলপথের মাঝে অসংখ্য ছোট-বড় পাথরের ভাঁজে শীতল জল যেন জানান দেয় এর উপস্থিতি। ওপর থেকে পানি গড়িয়ে পড়ার দৃশ্য আরও মনোহর।
আলীকদমের এসব ঝরনায় প্রকৃতির নান্দনিক তুলিতে আঁকা সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন ভ্রমণপিপাসুরা। এখানে প্রকৃতি খেলা করে আপন মনে। ঝরনাধারায় গা ভিজিয়ে যান্ত্রিক জীবনের অবসাদ থেকে ক্ষণিকের জন্য হলেও মুক্তি মিলে। রাতে যদিও সেখানে অবস্থান করা নিরাপদ নয়। তবে তাঁবু খাটিয়ে অবস্থান করলে বোঝা যাবে চাঁদের আলোয় ঝরনার অপরূপ সৌন্দর্য ও কলতান। তবে পার্বত্য জেলা পরিষদ-নিয়ন্ত্রিত রেস্ট হাউসে পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।
ধারণা করা হয়, শত শত বছর আগে থেকেই প্রবাহিত এসব ঝরনা। এত দিন সড়ক যোগাযোগ না থাকা, বিচ্ছিন্ন পাহাড়ি জনপদ হওয়ায় তা ছিল লোকচক্ষুর অন্তরালে। উদ্যমী তরুণ ও যুবকেরা পাহাড়ের আড়ালে লুকিয়ে থাকা এসব ঝরনার রানি ও জলপ্রপাতকে খুঁজে বের করে আনছেন। পাল্টে যাচ্ছে আলীকদম উপজেলার পর্যটন পরিবেশ। সরকারি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হলে এসব পর্যটন স্পট হয়ে উঠবে পর্যটকবান্ধব।
আলীকদম (বান্দরবান) প্রতিনিধি

পাহাড়ের গায়ে আঁকিবুঁকি কেটে আছে সবুজের সমারোহ। সেই সবুজের বুক চিরে নেমে এসেছে অবিরাম জলধারা। ভরা বর্ষায় উত্তাল কলতানে মুখর এসব ঝরনা ও জলপ্রপাত। সবুজ পাহাড়ের নিস্তব্ধতায় আঁচল বিছিয়ে পর্যটকদের অভ্যর্থনা জানায় জলের রানি! তাই সবুজের টানে প্রাণের উচ্ছ্বাসে হিমশীতল জলে সিক্ত হতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে ছুটে আসছেন তাঁরা।
প্রকৃতির অপরূপ এ আয়োজনের দেখা মিলবে বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার পাহাড়ি ঝরনা ও জলপ্রপাতে। এখানকার সবুজাভ পাহাড়ে লুকিয়ে আছে অসংখ্য গিরি নির্ঝর। এর মধ্যে নজরে পড়বে ‘ওয়াংপা’, ‘দামতুয়া’, ‘তামাংঝিরি’ ও ‘রূপমুহুরী’ ঝরনা। শ্রাবণ চলে গেলেও এখনো উপচে পড়া ভরা যৌবনের স্রোত দেখা যায় এসব ঝরনা ও জলপ্রপাতে। তাই তো পর্যটকদের পদচারণে মুখর আলীকদম-থানচি সড়ক।
চট্টগ্রাম কিংবা কক্সবাজার থেকে যেতে হবে চকরিয়া বাসস্ট্যান্ড। সেখান থেকে বাসে করে আলীকদম বাসস্ট্যান্ডে। আলীকদম-থানচি সড়কের ১৭ কিলোমিটার পয়েন্টের আদু মুরুং পাড়া থেকে ৬-৭ কিলোমিটার দূরে দামতুয়া ঝরনার অবস্থান। ১৭ কিলোমিটার পথ জিপ অথবা মোটরসাইকেলে যাওয়ার পর বাকি পথ যেতে হয় হেঁটেই। দূর থেকেই দেখা মিলবে পানির কয়েক শ গজ ওপরে জলপ্রপাত। এর পাথুরে মাটির ধাপগুলো আরও বিস্ময়কর। যেন সুদক্ষ রাজমিস্ত্রির নিপুণ হাতে সৃষ্ট কোনো আলপনা।
ঝরনায় দুই দিকের খাড়া পাহাড়ি দেয়াল বেয়ে কলকল, ঝমঝম রবে সুরের অনুরণন তুলে উত্তাল স্রোত গড়িয়ে পড়ছে নিচের গভীর জলাশয়ে। পাহাড়ের নিস্তব্ধতা সেখানে ম্লান। উঁচু থেকে পড়া পানির কিছু অংশ আবার জলীয় বাষ্প হয়ে বাতাসে মিশে এক ধোঁয়াশাপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। এ যেন পাহাড়ের গভীরে মেঘমালা!
ঝরনায় নামতে হলে খাড়া পাহাড়ের কিছুটা পথ ডিঙিয়ে নিচে নামতে হয়। তবে দামতুয়া জলপ্রপাতে নামার পথ পাথুরে মাটি। সেখানে নামতে তেমন সমস্যা হয় না। ঝরনা ও জলপ্রপাতের নিচে মাঝারি ধরনের জলাশয় রয়েছে। এখানে সাঁতার কাটলে ও গোসল করলে প্রশান্তি মিলবে।
দামতুয়ায় পৌঁছার অন্তত এক ঘণ্টা আগে দেখা মিলবে ওয়াংপা ঝরনার। মূল ঝরনা দেখতে হলে খাড়া পাহাড় বেয়ে নিচে নামতে হবে। চলাচলপথের মাঝে অসংখ্য ছোট-বড় পাথরের ভাঁজে শীতল জল যেন জানান দেয় এর উপস্থিতি। ওপর থেকে পানি গড়িয়ে পড়ার দৃশ্য আরও মনোহর।
আলীকদমের এসব ঝরনায় প্রকৃতির নান্দনিক তুলিতে আঁকা সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন ভ্রমণপিপাসুরা। এখানে প্রকৃতি খেলা করে আপন মনে। ঝরনাধারায় গা ভিজিয়ে যান্ত্রিক জীবনের অবসাদ থেকে ক্ষণিকের জন্য হলেও মুক্তি মিলে। রাতে যদিও সেখানে অবস্থান করা নিরাপদ নয়। তবে তাঁবু খাটিয়ে অবস্থান করলে বোঝা যাবে চাঁদের আলোয় ঝরনার অপরূপ সৌন্দর্য ও কলতান। তবে পার্বত্য জেলা পরিষদ-নিয়ন্ত্রিত রেস্ট হাউসে পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।
ধারণা করা হয়, শত শত বছর আগে থেকেই প্রবাহিত এসব ঝরনা। এত দিন সড়ক যোগাযোগ না থাকা, বিচ্ছিন্ন পাহাড়ি জনপদ হওয়ায় তা ছিল লোকচক্ষুর অন্তরালে। উদ্যমী তরুণ ও যুবকেরা পাহাড়ের আড়ালে লুকিয়ে থাকা এসব ঝরনার রানি ও জলপ্রপাতকে খুঁজে বের করে আনছেন। পাল্টে যাচ্ছে আলীকদম উপজেলার পর্যটন পরিবেশ। সরকারি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হলে এসব পর্যটন স্পট হয়ে উঠবে পর্যটকবান্ধব।

পাহাড়ের গায়ে আঁকিবুঁকি কেটে আছে সবুজের সমারোহ। সেই সবুজের বুক চিরে নেমে এসেছে অবিরাম জলধারা। ভরা বর্ষায় উত্তাল কলতানে মুখর এসব ঝরনা ও জলপ্রপাত। সবুজ পাহাড়ের নিস্তব্ধতায় আঁচল বিছিয়ে পর্যটকদের অভ্যর্থনা জানায় জলের রানি! তাই সবুজের টানে প্রাণের উচ্ছ্বাসে হিমশীতল জলে সিক্ত হতে দেশের নানা প্রান্ত থেকে ছুটে আসছেন তাঁরা।
প্রকৃতির অপরূপ এ আয়োজনের দেখা মিলবে বান্দরবানের আলীকদম উপজেলার পাহাড়ি ঝরনা ও জলপ্রপাতে। এখানকার সবুজাভ পাহাড়ে লুকিয়ে আছে অসংখ্য গিরি নির্ঝর। এর মধ্যে নজরে পড়বে ‘ওয়াংপা’, ‘দামতুয়া’, ‘তামাংঝিরি’ ও ‘রূপমুহুরী’ ঝরনা। শ্রাবণ চলে গেলেও এখনো উপচে পড়া ভরা যৌবনের স্রোত দেখা যায় এসব ঝরনা ও জলপ্রপাতে। তাই তো পর্যটকদের পদচারণে মুখর আলীকদম-থানচি সড়ক।
চট্টগ্রাম কিংবা কক্সবাজার থেকে যেতে হবে চকরিয়া বাসস্ট্যান্ড। সেখান থেকে বাসে করে আলীকদম বাসস্ট্যান্ডে। আলীকদম-থানচি সড়কের ১৭ কিলোমিটার পয়েন্টের আদু মুরুং পাড়া থেকে ৬-৭ কিলোমিটার দূরে দামতুয়া ঝরনার অবস্থান। ১৭ কিলোমিটার পথ জিপ অথবা মোটরসাইকেলে যাওয়ার পর বাকি পথ যেতে হয় হেঁটেই। দূর থেকেই দেখা মিলবে পানির কয়েক শ গজ ওপরে জলপ্রপাত। এর পাথুরে মাটির ধাপগুলো আরও বিস্ময়কর। যেন সুদক্ষ রাজমিস্ত্রির নিপুণ হাতে সৃষ্ট কোনো আলপনা।
ঝরনায় দুই দিকের খাড়া পাহাড়ি দেয়াল বেয়ে কলকল, ঝমঝম রবে সুরের অনুরণন তুলে উত্তাল স্রোত গড়িয়ে পড়ছে নিচের গভীর জলাশয়ে। পাহাড়ের নিস্তব্ধতা সেখানে ম্লান। উঁচু থেকে পড়া পানির কিছু অংশ আবার জলীয় বাষ্প হয়ে বাতাসে মিশে এক ধোঁয়াশাপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। এ যেন পাহাড়ের গভীরে মেঘমালা!
ঝরনায় নামতে হলে খাড়া পাহাড়ের কিছুটা পথ ডিঙিয়ে নিচে নামতে হয়। তবে দামতুয়া জলপ্রপাতে নামার পথ পাথুরে মাটি। সেখানে নামতে তেমন সমস্যা হয় না। ঝরনা ও জলপ্রপাতের নিচে মাঝারি ধরনের জলাশয় রয়েছে। এখানে সাঁতার কাটলে ও গোসল করলে প্রশান্তি মিলবে।
দামতুয়ায় পৌঁছার অন্তত এক ঘণ্টা আগে দেখা মিলবে ওয়াংপা ঝরনার। মূল ঝরনা দেখতে হলে খাড়া পাহাড় বেয়ে নিচে নামতে হবে। চলাচলপথের মাঝে অসংখ্য ছোট-বড় পাথরের ভাঁজে শীতল জল যেন জানান দেয় এর উপস্থিতি। ওপর থেকে পানি গড়িয়ে পড়ার দৃশ্য আরও মনোহর।
আলীকদমের এসব ঝরনায় প্রকৃতির নান্দনিক তুলিতে আঁকা সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন ভ্রমণপিপাসুরা। এখানে প্রকৃতি খেলা করে আপন মনে। ঝরনাধারায় গা ভিজিয়ে যান্ত্রিক জীবনের অবসাদ থেকে ক্ষণিকের জন্য হলেও মুক্তি মিলে। রাতে যদিও সেখানে অবস্থান করা নিরাপদ নয়। তবে তাঁবু খাটিয়ে অবস্থান করলে বোঝা যাবে চাঁদের আলোয় ঝরনার অপরূপ সৌন্দর্য ও কলতান। তবে পার্বত্য জেলা পরিষদ-নিয়ন্ত্রিত রেস্ট হাউসে পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।
ধারণা করা হয়, শত শত বছর আগে থেকেই প্রবাহিত এসব ঝরনা। এত দিন সড়ক যোগাযোগ না থাকা, বিচ্ছিন্ন পাহাড়ি জনপদ হওয়ায় তা ছিল লোকচক্ষুর অন্তরালে। উদ্যমী তরুণ ও যুবকেরা পাহাড়ের আড়ালে লুকিয়ে থাকা এসব ঝরনার রানি ও জলপ্রপাতকে খুঁজে বের করে আনছেন। পাল্টে যাচ্ছে আলীকদম উপজেলার পর্যটন পরিবেশ। সরকারি কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হলে এসব পর্যটন স্পট হয়ে উঠবে পর্যটকবান্ধব।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

পাহাড়ের গায়ে আঁকিবুঁকি কেটে আছে সবুজের সমারোহ। সেই সবুজের বুক চিরে নেমে এসেছে অবিরাম জলধারা। ভরা বর্ষায় উত্তাল কলতানে মুখর এসব ঝরনা ও জলপ্রপাত। সবুজ পাহাড়ের নিস্তব্ধতায় আঁচল বিছিয়ে পর্যটকদের অভ্যর্থনা জানায় জলের রানি!
২৬ আগস্ট ২০২১
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

পাহাড়ের গায়ে আঁকিবুঁকি কেটে আছে সবুজের সমারোহ। সেই সবুজের বুক চিরে নেমে এসেছে অবিরাম জলধারা। ভরা বর্ষায় উত্তাল কলতানে মুখর এসব ঝরনা ও জলপ্রপাত। সবুজ পাহাড়ের নিস্তব্ধতায় আঁচল বিছিয়ে পর্যটকদের অভ্যর্থনা জানায় জলের রানি!
২৬ আগস্ট ২০২১
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৭ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

পাহাড়ের গায়ে আঁকিবুঁকি কেটে আছে সবুজের সমারোহ। সেই সবুজের বুক চিরে নেমে এসেছে অবিরাম জলধারা। ভরা বর্ষায় উত্তাল কলতানে মুখর এসব ঝরনা ও জলপ্রপাত। সবুজ পাহাড়ের নিস্তব্ধতায় আঁচল বিছিয়ে পর্যটকদের অভ্যর্থনা জানায় জলের রানি!
২৬ আগস্ট ২০২১
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

পাহাড়ের গায়ে আঁকিবুঁকি কেটে আছে সবুজের সমারোহ। সেই সবুজের বুক চিরে নেমে এসেছে অবিরাম জলধারা। ভরা বর্ষায় উত্তাল কলতানে মুখর এসব ঝরনা ও জলপ্রপাত। সবুজ পাহাড়ের নিস্তব্ধতায় আঁচল বিছিয়ে পর্যটকদের অভ্যর্থনা জানায় জলের রানি!
২৬ আগস্ট ২০২১
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে