আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গ্লাস, বারের স্ন্যাকস কিংবা ককটেল শেকার নেই। তাতে কী হয়েছে? পশ্চিম আফ্রিকার গিনি বিসাউয়ের বনে দেখা গেছে অন্য রকম এক ‘পানভোজন’। সেখানে ক্যামেরায় ধরা পড়েছে—বন্য শিম্পাঞ্জিরা আয়েশ করে একে অপরের সঙ্গে ভাগ করে খাচ্ছে পেকে একেবারে গাঁজন হয়ে যাওয়া আফ্রিকান ব্রেডফ্রুট। অতিরিক্ত পেকে যাওয়ার ফলে প্রাকৃতিকভাবেই এই ফলে তৈরি হয়েছে অ্যালকোহল।
এই দৃশ্য প্রথমবার প্রমাণ দিল, মানুষ ছাড়া বৃহৎ প্রজাতির অন্যান্য প্রাণীও মদযুক্ত খাবার গ্রহণ করে এবং তা অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নেয়।
ইউনিভার্সিটি অব অ্যাক্সেটারের একদল গবেষক মোশন-সেন্সর ক্যামেরায় এই দৃশ্য ধারণ করেন। তাঁরা জানান, শিম্পাঞ্জিরা জেনেশুনেই বেছে নিচ্ছিল সবচেয়ে পাকা ফলগুলো—যেগুলোতে অ্যালকোহলের মাত্রা ছিল ০.৬১ শতাংশ পর্যন্ত।
প্রধান গবেষক আনা বোউল্যান্ড বলেন, ‘মানুষের ক্ষেত্রে অ্যালকোহল সেবনের ফলে শরীরে ডোপামিন ও এন্ডোরফিন নিঃসরণ হয়, যা প্রশান্তি ও আনন্দের অনুভূতি আনে। আবার একসঙ্গে পান করা আমাদের সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করে। দেখা যাচ্ছে, শিম্পাঞ্জিরাও মদ্যপ ফল খাচ্ছে এবং তারা এটি ভাগ করে খাচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, তারাও কি মানুষের মতো অনুভূতি পাচ্ছে?’
বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস। এতে বলা হয়েছে, গবেষকদের পর্যবেক্ষণকে আরও জোরালো করেছে বহুল আলোচিত ‘ড্রাংকেন মাঙ্কি হাইপোথিসিস’। এটি মূলত জীববিজ্ঞানী রবার্ট ডাডলির প্রস্তাবিত একটি তত্ত্ব। এতে বলা হয়েছে, গাঁজন হওয়া ফল ছিল আদিম প্রাণীদের ক্যালরির গুরুত্বপূর্ণ উৎস, সেই থেকেই মদ্যপানের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বিবর্তিত হয়েছে।
২০১৪ সালে পিএনএএস জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা যায়, বর্তমানের বানর ও মানুষের একটি পূর্বপুরুষের দেহে এমন একটি জিনগত পরিবর্তন ঘটেছিল, যা তাকে অ্যালকোহল হজম করতে বেশি সক্ষম করে তোলে। আর এটি ঘটেছিল প্রায় ১ কোটি বছর আগে।
এদিকে প্রচলিত তথ্য অনুযায়ী, শিম্পাঞ্জিরা সাধারণত খাবার ভাগ করে খায় না। তাই তাদের গাঁজন হওয়া ফল ভাগ করে খাওয়ার আচরণটি গবেষকদের কাছে নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ। গবেষক ড. কিম্বারলি হকিংস বলেন, ‘এই ভাগাভাগির আচরণ হয়তো উৎসব-ভোজের বিবর্তনমূলক সূচনা হতে পারে। এমনকি মানুষের ভোজ ও পান-সংস্কৃতির গোড়ার দিকের ছায়াও হতে পারে এটি।’
শিম্পাঞ্জিদের এই ‘মৃদু পানভোজ’ হয়তো মানবসভ্যতার অন্ধকার অতীতের জানালায় এক ক্ষণিক ঝলক। আজকের দিনে যেখানে পানভোজ সামাজিকতার এক অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ, সেখানে হয়তো তার বীজ রোপিত হয়েছিল সেই জঙ্গলের ছায়ায়—পাকা একটি ফলকে কেন্দ্র করে।

গ্লাস, বারের স্ন্যাকস কিংবা ককটেল শেকার নেই। তাতে কী হয়েছে? পশ্চিম আফ্রিকার গিনি বিসাউয়ের বনে দেখা গেছে অন্য রকম এক ‘পানভোজন’। সেখানে ক্যামেরায় ধরা পড়েছে—বন্য শিম্পাঞ্জিরা আয়েশ করে একে অপরের সঙ্গে ভাগ করে খাচ্ছে পেকে একেবারে গাঁজন হয়ে যাওয়া আফ্রিকান ব্রেডফ্রুট। অতিরিক্ত পেকে যাওয়ার ফলে প্রাকৃতিকভাবেই এই ফলে তৈরি হয়েছে অ্যালকোহল।
এই দৃশ্য প্রথমবার প্রমাণ দিল, মানুষ ছাড়া বৃহৎ প্রজাতির অন্যান্য প্রাণীও মদযুক্ত খাবার গ্রহণ করে এবং তা অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নেয়।
ইউনিভার্সিটি অব অ্যাক্সেটারের একদল গবেষক মোশন-সেন্সর ক্যামেরায় এই দৃশ্য ধারণ করেন। তাঁরা জানান, শিম্পাঞ্জিরা জেনেশুনেই বেছে নিচ্ছিল সবচেয়ে পাকা ফলগুলো—যেগুলোতে অ্যালকোহলের মাত্রা ছিল ০.৬১ শতাংশ পর্যন্ত।
প্রধান গবেষক আনা বোউল্যান্ড বলেন, ‘মানুষের ক্ষেত্রে অ্যালকোহল সেবনের ফলে শরীরে ডোপামিন ও এন্ডোরফিন নিঃসরণ হয়, যা প্রশান্তি ও আনন্দের অনুভূতি আনে। আবার একসঙ্গে পান করা আমাদের সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করে। দেখা যাচ্ছে, শিম্পাঞ্জিরাও মদ্যপ ফল খাচ্ছে এবং তারা এটি ভাগ করে খাচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, তারাও কি মানুষের মতো অনুভূতি পাচ্ছে?’
বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস। এতে বলা হয়েছে, গবেষকদের পর্যবেক্ষণকে আরও জোরালো করেছে বহুল আলোচিত ‘ড্রাংকেন মাঙ্কি হাইপোথিসিস’। এটি মূলত জীববিজ্ঞানী রবার্ট ডাডলির প্রস্তাবিত একটি তত্ত্ব। এতে বলা হয়েছে, গাঁজন হওয়া ফল ছিল আদিম প্রাণীদের ক্যালরির গুরুত্বপূর্ণ উৎস, সেই থেকেই মদ্যপানের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বিবর্তিত হয়েছে।
২০১৪ সালে পিএনএএস জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা যায়, বর্তমানের বানর ও মানুষের একটি পূর্বপুরুষের দেহে এমন একটি জিনগত পরিবর্তন ঘটেছিল, যা তাকে অ্যালকোহল হজম করতে বেশি সক্ষম করে তোলে। আর এটি ঘটেছিল প্রায় ১ কোটি বছর আগে।
এদিকে প্রচলিত তথ্য অনুযায়ী, শিম্পাঞ্জিরা সাধারণত খাবার ভাগ করে খায় না। তাই তাদের গাঁজন হওয়া ফল ভাগ করে খাওয়ার আচরণটি গবেষকদের কাছে নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ। গবেষক ড. কিম্বারলি হকিংস বলেন, ‘এই ভাগাভাগির আচরণ হয়তো উৎসব-ভোজের বিবর্তনমূলক সূচনা হতে পারে। এমনকি মানুষের ভোজ ও পান-সংস্কৃতির গোড়ার দিকের ছায়াও হতে পারে এটি।’
শিম্পাঞ্জিদের এই ‘মৃদু পানভোজ’ হয়তো মানবসভ্যতার অন্ধকার অতীতের জানালায় এক ক্ষণিক ঝলক। আজকের দিনে যেখানে পানভোজ সামাজিকতার এক অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ, সেখানে হয়তো তার বীজ রোপিত হয়েছিল সেই জঙ্গলের ছায়ায়—পাকা একটি ফলকে কেন্দ্র করে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গ্লাস, বারের স্ন্যাকস কিংবা ককটেল শেকার নেই। তাতে কী হয়েছে? পশ্চিম আফ্রিকার গিনি বিসাউয়ের বনে দেখা গেছে অন্য রকম এক ‘পানভোজন’। সেখানে ক্যামেরায় ধরা পড়েছে—বন্য শিম্পাঞ্জিরা আয়েশ করে একে অপরের সঙ্গে ভাগ করে খাচ্ছে পেকে একেবারে গাঁজন হয়ে যাওয়া আফ্রিকান ব্রেডফ্রুট। অতিরিক্ত পেকে যাওয়ার ফলে প্রাকৃতিকভাবেই এই ফলে তৈরি হয়েছে অ্যালকোহল।
এই দৃশ্য প্রথমবার প্রমাণ দিল, মানুষ ছাড়া বৃহৎ প্রজাতির অন্যান্য প্রাণীও মদযুক্ত খাবার গ্রহণ করে এবং তা অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নেয়।
ইউনিভার্সিটি অব অ্যাক্সেটারের একদল গবেষক মোশন-সেন্সর ক্যামেরায় এই দৃশ্য ধারণ করেন। তাঁরা জানান, শিম্পাঞ্জিরা জেনেশুনেই বেছে নিচ্ছিল সবচেয়ে পাকা ফলগুলো—যেগুলোতে অ্যালকোহলের মাত্রা ছিল ০.৬১ শতাংশ পর্যন্ত।
প্রধান গবেষক আনা বোউল্যান্ড বলেন, ‘মানুষের ক্ষেত্রে অ্যালকোহল সেবনের ফলে শরীরে ডোপামিন ও এন্ডোরফিন নিঃসরণ হয়, যা প্রশান্তি ও আনন্দের অনুভূতি আনে। আবার একসঙ্গে পান করা আমাদের সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করে। দেখা যাচ্ছে, শিম্পাঞ্জিরাও মদ্যপ ফল খাচ্ছে এবং তারা এটি ভাগ করে খাচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, তারাও কি মানুষের মতো অনুভূতি পাচ্ছে?’
বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস। এতে বলা হয়েছে, গবেষকদের পর্যবেক্ষণকে আরও জোরালো করেছে বহুল আলোচিত ‘ড্রাংকেন মাঙ্কি হাইপোথিসিস’। এটি মূলত জীববিজ্ঞানী রবার্ট ডাডলির প্রস্তাবিত একটি তত্ত্ব। এতে বলা হয়েছে, গাঁজন হওয়া ফল ছিল আদিম প্রাণীদের ক্যালরির গুরুত্বপূর্ণ উৎস, সেই থেকেই মদ্যপানের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বিবর্তিত হয়েছে।
২০১৪ সালে পিএনএএস জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা যায়, বর্তমানের বানর ও মানুষের একটি পূর্বপুরুষের দেহে এমন একটি জিনগত পরিবর্তন ঘটেছিল, যা তাকে অ্যালকোহল হজম করতে বেশি সক্ষম করে তোলে। আর এটি ঘটেছিল প্রায় ১ কোটি বছর আগে।
এদিকে প্রচলিত তথ্য অনুযায়ী, শিম্পাঞ্জিরা সাধারণত খাবার ভাগ করে খায় না। তাই তাদের গাঁজন হওয়া ফল ভাগ করে খাওয়ার আচরণটি গবেষকদের কাছে নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ। গবেষক ড. কিম্বারলি হকিংস বলেন, ‘এই ভাগাভাগির আচরণ হয়তো উৎসব-ভোজের বিবর্তনমূলক সূচনা হতে পারে। এমনকি মানুষের ভোজ ও পান-সংস্কৃতির গোড়ার দিকের ছায়াও হতে পারে এটি।’
শিম্পাঞ্জিদের এই ‘মৃদু পানভোজ’ হয়তো মানবসভ্যতার অন্ধকার অতীতের জানালায় এক ক্ষণিক ঝলক। আজকের দিনে যেখানে পানভোজ সামাজিকতার এক অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ, সেখানে হয়তো তার বীজ রোপিত হয়েছিল সেই জঙ্গলের ছায়ায়—পাকা একটি ফলকে কেন্দ্র করে।

গ্লাস, বারের স্ন্যাকস কিংবা ককটেল শেকার নেই। তাতে কী হয়েছে? পশ্চিম আফ্রিকার গিনি বিসাউয়ের বনে দেখা গেছে অন্য রকম এক ‘পানভোজন’। সেখানে ক্যামেরায় ধরা পড়েছে—বন্য শিম্পাঞ্জিরা আয়েশ করে একে অপরের সঙ্গে ভাগ করে খাচ্ছে পেকে একেবারে গাঁজন হয়ে যাওয়া আফ্রিকান ব্রেডফ্রুট। অতিরিক্ত পেকে যাওয়ার ফলে প্রাকৃতিকভাবেই এই ফলে তৈরি হয়েছে অ্যালকোহল।
এই দৃশ্য প্রথমবার প্রমাণ দিল, মানুষ ছাড়া বৃহৎ প্রজাতির অন্যান্য প্রাণীও মদযুক্ত খাবার গ্রহণ করে এবং তা অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নেয়।
ইউনিভার্সিটি অব অ্যাক্সেটারের একদল গবেষক মোশন-সেন্সর ক্যামেরায় এই দৃশ্য ধারণ করেন। তাঁরা জানান, শিম্পাঞ্জিরা জেনেশুনেই বেছে নিচ্ছিল সবচেয়ে পাকা ফলগুলো—যেগুলোতে অ্যালকোহলের মাত্রা ছিল ০.৬১ শতাংশ পর্যন্ত।
প্রধান গবেষক আনা বোউল্যান্ড বলেন, ‘মানুষের ক্ষেত্রে অ্যালকোহল সেবনের ফলে শরীরে ডোপামিন ও এন্ডোরফিন নিঃসরণ হয়, যা প্রশান্তি ও আনন্দের অনুভূতি আনে। আবার একসঙ্গে পান করা আমাদের সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করে। দেখা যাচ্ছে, শিম্পাঞ্জিরাও মদ্যপ ফল খাচ্ছে এবং তারা এটি ভাগ করে খাচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, তারাও কি মানুষের মতো অনুভূতি পাচ্ছে?’
বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস। এতে বলা হয়েছে, গবেষকদের পর্যবেক্ষণকে আরও জোরালো করেছে বহুল আলোচিত ‘ড্রাংকেন মাঙ্কি হাইপোথিসিস’। এটি মূলত জীববিজ্ঞানী রবার্ট ডাডলির প্রস্তাবিত একটি তত্ত্ব। এতে বলা হয়েছে, গাঁজন হওয়া ফল ছিল আদিম প্রাণীদের ক্যালরির গুরুত্বপূর্ণ উৎস, সেই থেকেই মদ্যপানের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বিবর্তিত হয়েছে।
২০১৪ সালে পিএনএএস জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা যায়, বর্তমানের বানর ও মানুষের একটি পূর্বপুরুষের দেহে এমন একটি জিনগত পরিবর্তন ঘটেছিল, যা তাকে অ্যালকোহল হজম করতে বেশি সক্ষম করে তোলে। আর এটি ঘটেছিল প্রায় ১ কোটি বছর আগে।
এদিকে প্রচলিত তথ্য অনুযায়ী, শিম্পাঞ্জিরা সাধারণত খাবার ভাগ করে খায় না। তাই তাদের গাঁজন হওয়া ফল ভাগ করে খাওয়ার আচরণটি গবেষকদের কাছে নতুন ও তাৎপর্যপূর্ণ। গবেষক ড. কিম্বারলি হকিংস বলেন, ‘এই ভাগাভাগির আচরণ হয়তো উৎসব-ভোজের বিবর্তনমূলক সূচনা হতে পারে। এমনকি মানুষের ভোজ ও পান-সংস্কৃতির গোড়ার দিকের ছায়াও হতে পারে এটি।’
শিম্পাঞ্জিদের এই ‘মৃদু পানভোজ’ হয়তো মানবসভ্যতার অন্ধকার অতীতের জানালায় এক ক্ষণিক ঝলক। আজকের দিনে যেখানে পানভোজ সামাজিকতার এক অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ, সেখানে হয়তো তার বীজ রোপিত হয়েছিল সেই জঙ্গলের ছায়ায়—পাকা একটি ফলকে কেন্দ্র করে।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৮ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১০ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার আমুর বা সাইবেরিয়ান বাঘ রক্ষার দীর্ঘ ও নাটকীয় সংগ্রামের ভেতরের গল্পটি তুলে ধরেছে নতুন একটি বই। ‘টাইগার্স বিটুইন এম্পায়ার্স’ নামের এই বইটি লিখেছেন বন্যপ্রাণী জীববিজ্ঞানী জনাথন স্ল্যাগট। এতে উঠে এসেছে বিশ্বের দীর্ঘতম বাঘ গবেষণা কার্যক্রম হিসেবে পরিচিত ‘সাইবেরিয়ান টাইগার প্রজেক্ট’–এর ইতিহাস, সাফ
১৭ ঘণ্টা আগে
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে নতুন জারি করা শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০২৫ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এক দিকনির্দেশনামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পরিবেশ অধিদপ্তর অডিটরিয়ামে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

গ্লাস, বারের স্ন্যাকস কিংবা ককটেল শেকার নেই। তাতে কী হয়েছে? পশ্চিম আফ্রিকার গিনি বিসাউয়ের বনে দেখা গেছে অন্য রকম এক ‘পানভোজন’। সেখানে ক্যামেরায় ধরা পড়েছে—বন্য শিম্পাঞ্জিরা আয়েশ করে একে অপরের সঙ্গে ভাগ করে খাচ্ছে পেকে একেবারে গাঁজন হয়ে যাওয়া আফ্রিকান ব্রেডফ্রুট। অতিরিক্ত পেকে যাওয়ার ফলে প্রাকৃতিকভাবে
২২ এপ্রিল ২০২৫
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১০ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার আমুর বা সাইবেরিয়ান বাঘ রক্ষার দীর্ঘ ও নাটকীয় সংগ্রামের ভেতরের গল্পটি তুলে ধরেছে নতুন একটি বই। ‘টাইগার্স বিটুইন এম্পায়ার্স’ নামের এই বইটি লিখেছেন বন্যপ্রাণী জীববিজ্ঞানী জনাথন স্ল্যাগট। এতে উঠে এসেছে বিশ্বের দীর্ঘতম বাঘ গবেষণা কার্যক্রম হিসেবে পরিচিত ‘সাইবেরিয়ান টাইগার প্রজেক্ট’–এর ইতিহাস, সাফ
১৭ ঘণ্টা আগে
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে নতুন জারি করা শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০২৫ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এক দিকনির্দেশনামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পরিবেশ অধিদপ্তর অডিটরিয়ামে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

গ্লাস, বারের স্ন্যাকস কিংবা ককটেল শেকার নেই। তাতে কী হয়েছে? পশ্চিম আফ্রিকার গিনি বিসাউয়ের বনে দেখা গেছে অন্য রকম এক ‘পানভোজন’। সেখানে ক্যামেরায় ধরা পড়েছে—বন্য শিম্পাঞ্জিরা আয়েশ করে একে অপরের সঙ্গে ভাগ করে খাচ্ছে পেকে একেবারে গাঁজন হয়ে যাওয়া আফ্রিকান ব্রেডফ্রুট। অতিরিক্ত পেকে যাওয়ার ফলে প্রাকৃতিকভাবে
২২ এপ্রিল ২০২৫
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৮ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার আমুর বা সাইবেরিয়ান বাঘ রক্ষার দীর্ঘ ও নাটকীয় সংগ্রামের ভেতরের গল্পটি তুলে ধরেছে নতুন একটি বই। ‘টাইগার্স বিটুইন এম্পায়ার্স’ নামের এই বইটি লিখেছেন বন্যপ্রাণী জীববিজ্ঞানী জনাথন স্ল্যাগট। এতে উঠে এসেছে বিশ্বের দীর্ঘতম বাঘ গবেষণা কার্যক্রম হিসেবে পরিচিত ‘সাইবেরিয়ান টাইগার প্রজেক্ট’–এর ইতিহাস, সাফ
১৭ ঘণ্টা আগে
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে নতুন জারি করা শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০২৫ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এক দিকনির্দেশনামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পরিবেশ অধিদপ্তর অডিটরিয়ামে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়ার আমুর বা সাইবেরিয়ান বাঘ রক্ষার দীর্ঘ ও নাটকীয় সংগ্রামের ভেতরের গল্পটি তুলে ধরেছে নতুন একটি বই। ‘টাইগার্স বিটুইন এম্পায়ার্স’ নামের এই বইটি লিখেছেন বন্যপ্রাণী জীববিজ্ঞানী জনাথন স্ল্যাগট। এতে উঠে এসেছে বিশ্বের দীর্ঘতম বাঘ গবেষণা কার্যক্রম হিসেবে পরিচিত ‘সাইবেরিয়ান টাইগার প্রজেক্ট’–এর ইতিহাস, সাফল্য ও সংকট।
বইটি লেখার প্রেক্ষাপট নিয়ে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সিএনএন লিখেছে—২৫ বছরের বন্ধুত্বে সহকর্মী ডেল মিকুয়েলের মুখে ‘একদিন এ নিয়ে বই লিখব’ কথাটি বহুবার শুনেছিলেন স্ল্যাগট। কিন্তু সেই বই আর লেখা হয়নি। অবশেষে ২০২১ সালে স্ল্যাগট নিজেই উদ্যোগ নেন। চার বছর পর ৫১২ পৃষ্ঠার এই বইয়ে তিনি তুলে ধরেন কীভাবে রাশিয়ার দূরপ্রাচ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে আমুর বাঘকে বিলুপ্তির হাত থেকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হয়েছে।
উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে রাশিয়ায় প্রায় তিন হাজার বাঘ থাকলেও ১৯৩০-এর দশকে সেই সংখ্যা নেমে আসে মাত্র ৩০ টিতে। পরে শিকার নিষেধাজ্ঞা ও সংরক্ষিত এলাকা গড়ে ওঠায় পরিস্থিতির উন্নতি হয়। তবে ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর দারিদ্র্য ও অবৈধ শিকারের কারণে আবারও বাঘের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে। ঠিক সেই সময় শুরু হয় সাইবেরিয়ান টাইগার প্রজেক্ট।
এই প্রকল্পে মার্কিন বিজ্ঞানীরা অর্থ ও প্রযুক্তি সহায়তা দেন, আর রুশ সংরক্ষণবিদেরা মাঠপর্যায়ের অভিজ্ঞতা কাজে লাগান। রেডিও ও জিপিএস কলার ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো বাঘের চলাচল, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনচক্র সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়। প্রকল্প চলাকালে ১১৪টি বাঘ ধরা ও ছাড়া হয়। এর মধ্যে ‘ওলগা’ নামের একটি বাঘকে ১৩ বছর ধরে অনুসরণ করা হয়—যা গবেষকদের কাছে তাকে শুধু গবেষণার নম্বর নয়, এক জীবন্ত চরিত্রে পরিণত করে।
দেখা গিয়েছিল—প্রকল্পটির প্রথম এক দশকে যতগুলো বাঘ মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল, তার ৭৫ শতাংশই ছিল চোরাশিকারের ফল। স্ল্যাগট লিখেছেন, বাঘের জীবন মোটেও শান্ত বা রোমান্টিক নয়—বরং সহিংস জীবন তাদের।
ওই প্রকল্পের গবেষণার ভিত্তিতেই গড়ে উঠেছিল নতুন সংরক্ষিত এলাকা। এর ফলে সুরক্ষিত বনভূমির পরিমাণ দ্বিগুণ হয়। তবে ২০১০ সালের পর বিদেশি সংস্থার ওপর রুশ সরকারের সন্দেহ বাড়তে থাকে। ২০২২ সালে ইউক্রেন যুদ্ধের পর অনেক আন্তর্জাতিক পরিবেশ সংস্থা দেশটিতে নিষিদ্ধ হয়।
রাশিয়ার সরকার বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধির দাবি করলেও আইইউসিএন-এর হিসাব অনুযায়ী, প্রাপ্তবয়স্ক বাঘের সংখ্যা এখন ২৬৫ থেকে ৪৮৬-এর মধ্যে, যা স্থিতিশীল হলেও ঝুঁকিমুক্ত নয়। স্ল্যাগটের মতে, পুরোপুরি সমাধান হয়ে গেছে, বিষয়টি এমন নয়। তবে এটি একটি সাফল্য, যা টিকিয়ে রাখতে হলে নিয়মিত নজরদারি ও আন্তর্দেশীয় সহযোগিতা অপরিহার্য।

রাশিয়ার আমুর বা সাইবেরিয়ান বাঘ রক্ষার দীর্ঘ ও নাটকীয় সংগ্রামের ভেতরের গল্পটি তুলে ধরেছে নতুন একটি বই। ‘টাইগার্স বিটুইন এম্পায়ার্স’ নামের এই বইটি লিখেছেন বন্যপ্রাণী জীববিজ্ঞানী জনাথন স্ল্যাগট। এতে উঠে এসেছে বিশ্বের দীর্ঘতম বাঘ গবেষণা কার্যক্রম হিসেবে পরিচিত ‘সাইবেরিয়ান টাইগার প্রজেক্ট’–এর ইতিহাস, সাফল্য ও সংকট।
বইটি লেখার প্রেক্ষাপট নিয়ে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সিএনএন লিখেছে—২৫ বছরের বন্ধুত্বে সহকর্মী ডেল মিকুয়েলের মুখে ‘একদিন এ নিয়ে বই লিখব’ কথাটি বহুবার শুনেছিলেন স্ল্যাগট। কিন্তু সেই বই আর লেখা হয়নি। অবশেষে ২০২১ সালে স্ল্যাগট নিজেই উদ্যোগ নেন। চার বছর পর ৫১২ পৃষ্ঠার এই বইয়ে তিনি তুলে ধরেন কীভাবে রাশিয়ার দূরপ্রাচ্যে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে আমুর বাঘকে বিলুপ্তির হাত থেকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হয়েছে।
উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে রাশিয়ায় প্রায় তিন হাজার বাঘ থাকলেও ১৯৩০-এর দশকে সেই সংখ্যা নেমে আসে মাত্র ৩০ টিতে। পরে শিকার নিষেধাজ্ঞা ও সংরক্ষিত এলাকা গড়ে ওঠায় পরিস্থিতির উন্নতি হয়। তবে ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর দারিদ্র্য ও অবৈধ শিকারের কারণে আবারও বাঘের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে। ঠিক সেই সময় শুরু হয় সাইবেরিয়ান টাইগার প্রজেক্ট।
এই প্রকল্পে মার্কিন বিজ্ঞানীরা অর্থ ও প্রযুক্তি সহায়তা দেন, আর রুশ সংরক্ষণবিদেরা মাঠপর্যায়ের অভিজ্ঞতা কাজে লাগান। রেডিও ও জিপিএস কলার ব্যবহার করে প্রথমবারের মতো বাঘের চলাচল, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনচক্র সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়। প্রকল্প চলাকালে ১১৪টি বাঘ ধরা ও ছাড়া হয়। এর মধ্যে ‘ওলগা’ নামের একটি বাঘকে ১৩ বছর ধরে অনুসরণ করা হয়—যা গবেষকদের কাছে তাকে শুধু গবেষণার নম্বর নয়, এক জীবন্ত চরিত্রে পরিণত করে।
দেখা গিয়েছিল—প্রকল্পটির প্রথম এক দশকে যতগুলো বাঘ মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল, তার ৭৫ শতাংশই ছিল চোরাশিকারের ফল। স্ল্যাগট লিখেছেন, বাঘের জীবন মোটেও শান্ত বা রোমান্টিক নয়—বরং সহিংস জীবন তাদের।
ওই প্রকল্পের গবেষণার ভিত্তিতেই গড়ে উঠেছিল নতুন সংরক্ষিত এলাকা। এর ফলে সুরক্ষিত বনভূমির পরিমাণ দ্বিগুণ হয়। তবে ২০১০ সালের পর বিদেশি সংস্থার ওপর রুশ সরকারের সন্দেহ বাড়তে থাকে। ২০২২ সালে ইউক্রেন যুদ্ধের পর অনেক আন্তর্জাতিক পরিবেশ সংস্থা দেশটিতে নিষিদ্ধ হয়।
রাশিয়ার সরকার বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধির দাবি করলেও আইইউসিএন-এর হিসাব অনুযায়ী, প্রাপ্তবয়স্ক বাঘের সংখ্যা এখন ২৬৫ থেকে ৪৮৬-এর মধ্যে, যা স্থিতিশীল হলেও ঝুঁকিমুক্ত নয়। স্ল্যাগটের মতে, পুরোপুরি সমাধান হয়ে গেছে, বিষয়টি এমন নয়। তবে এটি একটি সাফল্য, যা টিকিয়ে রাখতে হলে নিয়মিত নজরদারি ও আন্তর্দেশীয় সহযোগিতা অপরিহার্য।

গ্লাস, বারের স্ন্যাকস কিংবা ককটেল শেকার নেই। তাতে কী হয়েছে? পশ্চিম আফ্রিকার গিনি বিসাউয়ের বনে দেখা গেছে অন্য রকম এক ‘পানভোজন’। সেখানে ক্যামেরায় ধরা পড়েছে—বন্য শিম্পাঞ্জিরা আয়েশ করে একে অপরের সঙ্গে ভাগ করে খাচ্ছে পেকে একেবারে গাঁজন হয়ে যাওয়া আফ্রিকান ব্রেডফ্রুট। অতিরিক্ত পেকে যাওয়ার ফলে প্রাকৃতিকভাবে
২২ এপ্রিল ২০২৫
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৮ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১০ ঘণ্টা আগে
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে নতুন জারি করা শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০২৫ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এক দিকনির্দেশনামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পরিবেশ অধিদপ্তর অডিটরিয়ামে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
২১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে নতুন জারি করা শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০২৫ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এক দিকনির্দেশনামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পরিবেশ অধিদপ্তর অডিটরিয়ামে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
পরিবেশ অধিদপ্তর বাস্তবায়নাধীন শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় আয়োজিত এই কর্মশালায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ৬০ জন ট্রাফিক সার্জেন্ট, বিআরটিএর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাসম্পন্ন পাঁচজন কর্মকর্তা, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১০ জন ম্যাজিস্ট্রেট, পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকারী ম্যাজিস্ট্রেট এবং সংশ্লিষ্ট অংশীজনেরা অংশ নেন।
কর্মশালায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান (এনডিসি)।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ট্রাফিক সার্জেন্টদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা আপনাদের সাথে নিয়ে ভলান্টিয়ারদের সম্পৃক্ত করে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে ক্যাম্পেইন শুরু করব। কয়েকটি নীরব এলাকাকে এবার আমরা শব্দ দূষণমুক্ত করতে চাই।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘জানুয়ারি মাসে চলেন আমরা হর্নের বিরুদ্ধে অভিযান এবং সচেতনতা একসাথে পরিচালনা করি এবং এটা চলমান রাখতে হবে। কারণ, আমাদের অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে—সেটা এক দিনে হবে না, কিন্তু চেষ্টাটা চালিয়ে যেতে হবে।’ এই বিধিমালা বাস্তবায়নে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
প্রকল্প পরিচালক ফরিদ আহমেদের স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া কর্মশালায় শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০২৫ নিয়ে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সিদ্ধার্থ শংকর কুন্ডু। তিনি জানান, হালনাগাদ বিধিমালায় প্রথমবারের মতো পুলিশকে সরাসরি ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিশ্চিত করবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. আনিছুর রহমান বলেন, ‘ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত আছেন ৪ হাজার ১০৫ জন। এই জনবল দিয়ে দুই কোটি মানুষের ঢাকা শহরকে ট্রাফিকিং করা খুবই চ্যালেঞ্জিং, কিন্তু তারপরও ডিএমপির ট্রাফিক সদস্যগণ নিরলসভাবে দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছে।’
আনিছুর রহমান আরও বলেন, এই বিধিমালায় যেহেতু ট্রাফিক সার্জেন্টদের ক্ষমতায়িত করা হয়েছে, ঢাকা মেট্রোতে ৯৮০ জন ট্রাফিক পুলিশ রয়েছেন—তাঁদের দিয়ে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ‘ট্রাফিক সার্জেন্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর সুযোগ পাওয়া যায় না। এই যে উনারা রাত-দিন, ঝড়বৃষ্টি উপেক্ষা করে দায়িত্ব পালন করেন, তাঁর কৃতজ্ঞতা জানানোর সুযোগটুকু যেহেতু পেয়েছি, কাজেই সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।’
নিয়াজ আহমেদ আরও বলেন, ‘পরিবেশর সুরক্ষা দেওয়ার বিষয়টিকে আমাদের সবার চর্চার মধ্যে আনতে হবে। একটু একটু করে করতে থাকলে একদিন নিশ্চয়ই একটা ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।’
সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান এনডিসি কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বিধিমালা বাস্তবায়নে সবার সহযোগিতা কামনা করেন। অনুষ্ঠানে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. ফাহমিদা খানমও বক্তব্য দেন।
কর্মশালায় বিগত থার্টি ফার্স্ট নাইটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকার জন্য উপাচার্যকে সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়। পাশাপাশি প্রকল্পের পক্ষ থেকে ডিএমপিকে ৫০টি সাউন্ড লেভেল মিটার দেওয়া হয়, যার একটি ট্রাফিক পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনারের হাতে তুলে দেন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে নতুন জারি করা শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০২৫ কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে এক দিকনির্দেশনামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পরিবেশ অধিদপ্তর অডিটরিয়ামে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
পরিবেশ অধিদপ্তর বাস্তবায়নাধীন শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় আয়োজিত এই কর্মশালায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ৬০ জন ট্রাফিক সার্জেন্ট, বিআরটিএর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাসম্পন্ন পাঁচজন কর্মকর্তা, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১০ জন ম্যাজিস্ট্রেট, পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকারী ম্যাজিস্ট্রেট এবং সংশ্লিষ্ট অংশীজনেরা অংশ নেন।
কর্মশালায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান (এনডিসি)।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ট্রাফিক সার্জেন্টদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমরা আপনাদের সাথে নিয়ে ভলান্টিয়ারদের সম্পৃক্ত করে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে ক্যাম্পেইন শুরু করব। কয়েকটি নীরব এলাকাকে এবার আমরা শব্দ দূষণমুক্ত করতে চাই।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘জানুয়ারি মাসে চলেন আমরা হর্নের বিরুদ্ধে অভিযান এবং সচেতনতা একসাথে পরিচালনা করি এবং এটা চলমান রাখতে হবে। কারণ, আমাদের অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে—সেটা এক দিনে হবে না, কিন্তু চেষ্টাটা চালিয়ে যেতে হবে।’ এই বিধিমালা বাস্তবায়নে তিনি সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
প্রকল্প পরিচালক ফরিদ আহমেদের স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া কর্মশালায় শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০২৫ নিয়ে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সিদ্ধার্থ শংকর কুন্ডু। তিনি জানান, হালনাগাদ বিধিমালায় প্রথমবারের মতো পুলিশকে সরাসরি ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিশ্চিত করবে।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. আনিছুর রহমান বলেন, ‘ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত আছেন ৪ হাজার ১০৫ জন। এই জনবল দিয়ে দুই কোটি মানুষের ঢাকা শহরকে ট্রাফিকিং করা খুবই চ্যালেঞ্জিং, কিন্তু তারপরও ডিএমপির ট্রাফিক সদস্যগণ নিরলসভাবে দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছে।’
আনিছুর রহমান আরও বলেন, এই বিধিমালায় যেহেতু ট্রাফিক সার্জেন্টদের ক্ষমতায়িত করা হয়েছে, ঢাকা মেট্রোতে ৯৮০ জন ট্রাফিক পুলিশ রয়েছেন—তাঁদের দিয়ে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ‘ট্রাফিক সার্জেন্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর সুযোগ পাওয়া যায় না। এই যে উনারা রাত-দিন, ঝড়বৃষ্টি উপেক্ষা করে দায়িত্ব পালন করেন, তাঁর কৃতজ্ঞতা জানানোর সুযোগটুকু যেহেতু পেয়েছি, কাজেই সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।’
নিয়াজ আহমেদ আরও বলেন, ‘পরিবেশর সুরক্ষা দেওয়ার বিষয়টিকে আমাদের সবার চর্চার মধ্যে আনতে হবে। একটু একটু করে করতে থাকলে একদিন নিশ্চয়ই একটা ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।’
সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান এনডিসি কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বিধিমালা বাস্তবায়নে সবার সহযোগিতা কামনা করেন। অনুষ্ঠানে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. ফাহমিদা খানমও বক্তব্য দেন।
কর্মশালায় বিগত থার্টি ফার্স্ট নাইটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকার জন্য উপাচার্যকে সম্মাননা স্মারক দেওয়া হয়। পাশাপাশি প্রকল্পের পক্ষ থেকে ডিএমপিকে ৫০টি সাউন্ড লেভেল মিটার দেওয়া হয়, যার একটি ট্রাফিক পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনারের হাতে তুলে দেন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

গ্লাস, বারের স্ন্যাকস কিংবা ককটেল শেকার নেই। তাতে কী হয়েছে? পশ্চিম আফ্রিকার গিনি বিসাউয়ের বনে দেখা গেছে অন্য রকম এক ‘পানভোজন’। সেখানে ক্যামেরায় ধরা পড়েছে—বন্য শিম্পাঞ্জিরা আয়েশ করে একে অপরের সঙ্গে ভাগ করে খাচ্ছে পেকে একেবারে গাঁজন হয়ে যাওয়া আফ্রিকান ব্রেডফ্রুট। অতিরিক্ত পেকে যাওয়ার ফলে প্রাকৃতিকভাবে
২২ এপ্রিল ২০২৫
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৮ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১০ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার আমুর বা সাইবেরিয়ান বাঘ রক্ষার দীর্ঘ ও নাটকীয় সংগ্রামের ভেতরের গল্পটি তুলে ধরেছে নতুন একটি বই। ‘টাইগার্স বিটুইন এম্পায়ার্স’ নামের এই বইটি লিখেছেন বন্যপ্রাণী জীববিজ্ঞানী জনাথন স্ল্যাগট। এতে উঠে এসেছে বিশ্বের দীর্ঘতম বাঘ গবেষণা কার্যক্রম হিসেবে পরিচিত ‘সাইবেরিয়ান টাইগার প্রজেক্ট’–এর ইতিহাস, সাফ
১৭ ঘণ্টা আগে