নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পান্থকুঞ্জ পার্কে এক্সপ্রেসওয়ের প্রস্তাবিত র্যাম্প নির্মাণের সিদ্ধান্ত বাতিলের আহ্বান জানিয়েছে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা)। আজ সোমবার পবার সাধারণ সম্পাদক মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ সুমন স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ দিন পান্থকুঞ্জ পার্কে অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করে পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতায় তরুণেরা যে আন্দোলন করে আসছে, তা দেশের পরিবেশ আন্দোলনে এক নতুন দৃষ্টান্ত। পবা এই তরুণদের দাবি ও কর্মসূচিকে সমর্থন জানায়। কাঁঠালবাগান, হাতিরপুল এলাকার একমাত্র সবুজ উদ্যান এই পান্থকুঞ্জ। এই উদ্যান ধ্বংস হলে এই এলাকার পরিবেশ বিপর্যয় হবে এবং নাগরিকেরা মানসিক ও শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এতে আরও বলা হয়, ঢাকা আজ বায়ুদূষণের নগরী। এই নগরীর পার্ক আর মাঠগুলো বিভিন্ন ক্লাব দখল করে নিচ্ছে। মাঠ দখলে পিছিয়ে নেই সরকারি সংস্থাগুলো। ওয়াসা পাম্প, সিটি করপোরেশনের ময়লার ডিপো, সড়ক বিভাগের স্থাপনা নির্মাণের সামগ্রী রাখার মাধ্যমে পার্ক দখল ও ধ্বংস চলছেই। সর্বশেষ নতুন পদক্ষেপ পার্ক ধ্বংস করে র্যাম্প নির্মাণ। এসব কাজের মাধ্যমে সরকারি সংস্থাগুলো রাষ্ট্রের মাঠ, পার্ক, জলাধার আইন ভঙ্গ করেছে। অথচ দুঃখের বিষয়, পরিবেশ দপ্তর, বন অধিদপ্তর, রাজউক, জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে এখনো আইনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। সরকারি এ সংস্থাগুলো শুধু আইন ভঙ্গ করেনি, মাঠ ও পার্ক রক্ষায় আদালতের নির্দেশনাও অমান্য করেছে।
পবা পাবলিক পরিবহনকে গুরুত্ব না দিয়ে প্রাইভেট গাড়িবান্ধব এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের বিরোধিতা ২০০৬ সাল থেকে করে আসছে। এসব প্রকল্প শুধু কিছু ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচলের সুবিধা করবে; কিন্তু শহরের পরিবেশদূষণ, যানজট বৃদ্ধি করবে। এসব প্রকল্প মানবিক, সমতাভিত্তিক ও পরিবেশবান্ধব নগর ব্যবস্থার অন্তরায়। কিছু মানুষের প্রাইভেট গাড়ির সুবিধা নিশ্চিত করতে গিয়ে লাখো মানুষের প্রয়োজনীয় পার্ক ধ্বংস করা হচ্ছে। এ ধরনের কার্যক্রম অসাংবিধানিক, বেআইনি ও অবিবেচনাপ্রসূত।
বিজ্ঞপ্তিতে পবা সরকারকে পান্থকুঞ্জ পার্ক ও হাতিরঝিল ধ্বংস করে র্যাম্প, স্থাপনা নির্মাণ প্রকল্পের পরিকল্পনা পরিবর্তনে সড়ক বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়ার পাশাপাশি সব নাগরিক ও পরিবেশবাদী সংগঠনকে বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলনের তরুণদের পাশে থেকে সহযোগিতা ও সমর্থন দেওয়ার অনুরোধ জানায়।
পান্থকুঞ্জ পার্কে এক্সপ্রেসওয়ের প্রস্তাবিত র্যাম্প নির্মাণের সিদ্ধান্ত বাতিলের আহ্বান জানিয়েছে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা)। আজ সোমবার পবার সাধারণ সম্পাদক মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ সুমন স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ দিন পান্থকুঞ্জ পার্কে অস্থায়ী ক্যাম্প স্থাপন করে পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতায় তরুণেরা যে আন্দোলন করে আসছে, তা দেশের পরিবেশ আন্দোলনে এক নতুন দৃষ্টান্ত। পবা এই তরুণদের দাবি ও কর্মসূচিকে সমর্থন জানায়। কাঁঠালবাগান, হাতিরপুল এলাকার একমাত্র সবুজ উদ্যান এই পান্থকুঞ্জ। এই উদ্যান ধ্বংস হলে এই এলাকার পরিবেশ বিপর্যয় হবে এবং নাগরিকেরা মানসিক ও শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এতে আরও বলা হয়, ঢাকা আজ বায়ুদূষণের নগরী। এই নগরীর পার্ক আর মাঠগুলো বিভিন্ন ক্লাব দখল করে নিচ্ছে। মাঠ দখলে পিছিয়ে নেই সরকারি সংস্থাগুলো। ওয়াসা পাম্প, সিটি করপোরেশনের ময়লার ডিপো, সড়ক বিভাগের স্থাপনা নির্মাণের সামগ্রী রাখার মাধ্যমে পার্ক দখল ও ধ্বংস চলছেই। সর্বশেষ নতুন পদক্ষেপ পার্ক ধ্বংস করে র্যাম্প নির্মাণ। এসব কাজের মাধ্যমে সরকারি সংস্থাগুলো রাষ্ট্রের মাঠ, পার্ক, জলাধার আইন ভঙ্গ করেছে। অথচ দুঃখের বিষয়, পরিবেশ দপ্তর, বন অধিদপ্তর, রাজউক, জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে এখনো আইনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। সরকারি এ সংস্থাগুলো শুধু আইন ভঙ্গ করেনি, মাঠ ও পার্ক রক্ষায় আদালতের নির্দেশনাও অমান্য করেছে।
পবা পাবলিক পরিবহনকে গুরুত্ব না দিয়ে প্রাইভেট গাড়িবান্ধব এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের বিরোধিতা ২০০৬ সাল থেকে করে আসছে। এসব প্রকল্প শুধু কিছু ব্যক্তিগত গাড়ি চলাচলের সুবিধা করবে; কিন্তু শহরের পরিবেশদূষণ, যানজট বৃদ্ধি করবে। এসব প্রকল্প মানবিক, সমতাভিত্তিক ও পরিবেশবান্ধব নগর ব্যবস্থার অন্তরায়। কিছু মানুষের প্রাইভেট গাড়ির সুবিধা নিশ্চিত করতে গিয়ে লাখো মানুষের প্রয়োজনীয় পার্ক ধ্বংস করা হচ্ছে। এ ধরনের কার্যক্রম অসাংবিধানিক, বেআইনি ও অবিবেচনাপ্রসূত।
বিজ্ঞপ্তিতে পবা সরকারকে পান্থকুঞ্জ পার্ক ও হাতিরঝিল ধ্বংস করে র্যাম্প, স্থাপনা নির্মাণ প্রকল্পের পরিকল্পনা পরিবর্তনে সড়ক বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়ার পাশাপাশি সব নাগরিক ও পরিবেশবাদী সংগঠনকে বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলনের তরুণদের পাশে থেকে সহযোগিতা ও সমর্থন দেওয়ার অনুরোধ জানায়।
ঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল রোববার বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে চতুর্থ স্থানে ছিল ঢাকা। আজ এই তালিকায় এক ধাপ এগিয়েছে, বেড়েছে খানিকটা দূষণ। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ছিল ২৫২। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা..
১ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক উষ্ণতা নিরসনে ছাদবাগানের গুরুত্ব তুলে ধরে সবাইকে ছাদবাগান গড়ে পরিবেশ রক্ষায় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, বিষমুক্ত খাদ্য উৎপাদন, বায়ুর মান উন্নয়ন, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে সহায়তা করে ছাদবাগান। সে
১৮ ঘণ্টা আগেদেশের কয়েকটি অঞ্চলে চলমান শৈত্যপ্রবাহ কাটতে শুরু করেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামীকাল সোমবার তাপমাত্রা আরও খানিকটা বাড়তে পারে। আজ রোববার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কুড়িগ্রামের রাজারহাট ও যশোরে, ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস...
২১ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা কমলেও তা অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল শনিবার বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে ছিল ঢাকা। আজ এই তালিকায় দুই ধাপ পিছিয়েছে। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৮৫। মানসূচকে ১৫১ থেকে ২০০ হলে বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
১ দিন আগে