নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উপকূলে ঝড়, বৃষ্টি, জোয়ার আর জলোচ্ছ্বাসের তাণ্ডব চালিয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্রভাগ দুপুরের পর ঢাকায় ঢুকবে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ থাকবে সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার আর বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় ঘূর্ণিঝড় নিয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য দেন।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমালের কেন্দ্রভাগ বিকেল ৩টা থেকে ৪টার মধ্যে ঢাকার দিকে আসবে। এটি এখন অনেকটা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে। এর ফলে ঢাকায় আরও বৃষ্টি হবে। সেই সঙ্গে ঝোড়ো বাতাস বইবে। ঢাকার ওপর দিয়ে এটা পর্যায়ক্রমে সিলেট হয়ে বাংলাদেশের বাইরে যাবে ৷ ঢাকায় এলে বৃষ্টিপাত আর দমকা বাতাস কিছুটা বাড়বে।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল সারা রাত তাণ্ডব চালিয়েছে। এর অগ্রভাগ গতকাল রোববার দুপুরে উপকূলে আসে। মধ্যরাতে কেন্দ্র ওপরে উঠে আসে। এরপর পাঁচ থেকে সাত ঘণ্টা ধরে পুরোটা ওপরে উঠে আসে। আজ সোমবার ৬টার আগেই উপকূলে উঠে আসে। এখন সাইক্লোন থেকে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাব যশোরে আছে, এরপর ঢাকায় আসবে। বাতাস ২০ থেকে ৪০ কিলোমিটারের মধ্যে থাকবে। এর চেয়ে আর বাড়ার সুযোগ নেই। এটি উপকূলের পুরোটা অংশ পেয়েছে। কক্সবাজারের কয়েকটা এলাকা পানিতে ডুবে গেছে।
রিমাল নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে জানিয়ে আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল এখন প্রবল ঘূর্ণিঝড় থেকে ঘূর্ণিঝড় এবং সবশেষে উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে স্থল গভীর নিম্নচাপ আকারে যশোর ও এর আশপাশের এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। এটি আরও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টি ঝরিয়ে নিম্নচাপে পরিণত হবে। এটি আগামীকালের মধ্যে আরও দুর্বল হয়ে বৃষ্টি দিয়ে একই দিক দিয়ে নিম্নচাপ আকারে আসামের দিকে চলে যাবে।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল গতকাল সন্ধ্যার দিকে উপকূলের মোংলা ও ভারতীয় সাগর আইল্যান্ড দিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম শুরু করে ৷ এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি ছিল পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায়।
পরিচালক জানান, ঝড়ে সর্বোচ্চ বাতাসের গতিবেগ ছিল পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায় ১১১ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। রাত ১টা ৩০ মিনিটে এটা রেকর্ড করা হয়েছে। আর সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে চট্টগ্রামে ২০৩ মিলিমিটার।
কোথায় কত ছিল গতিবেগ
রাত ১টা ৩০ মিনিটে খেপুপাড়ায় ১১১ কিলোমিটার, রাত ১১টায় ১০২ কিলোমিটার, রাত সাড়ে ৮টায় ৬৫ কিলোমিটার, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ৬১ কিলোমিটার ও বিকেল ৪টায় ৫৪ কিলোমিটার ছিল খেপুপাড়ায়।
পটুয়াখালী জেলায় রাত দেড়টায় ছিল ১১১ কিলোমিটার, রাত সাড়ে ১১টায় ছিল ১০২ কিলোমিটার, রাত ২টায় ৮৯ কিলোমিটার এবং রাত ৩টায় ছিল ৫৮ কিলোমিটার।
আজিজুর রহমান বলেন, বাতাসের গতিবেগ দেখে বোঝা যাচ্ছে রিমাল পটুয়াখালী ও খেপুপাড়া অঞ্চলে বেশি সময় স্থায়ী ছিল। এটির বড় অংশ এই অঞ্চল দিয়ে পার হয়েছে।
এ ছাড়া সাতক্ষীরায় রাত ২টায় বাতাসের গতিবেগ রেকর্ড করা হয় সর্বোচ্চ ৭৮ কিলোমিটার। মোংলায় রাত সাড়ে ১২টায় ৮০ কিলোমিটার ও রাত ১১টায় ৮৩ কিলোমিটার। ঢাকায় সকাল ৬টা ২০ মিনিটে বাতাসের গতিবেগ সর্বোচ্চ রেকর্ড করা হয় ৬৯ কিলোমিটার। আর চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ৭৪ কিলোমিটার।
রিমালের প্রভাবে খেপুপাড়া ও পটুয়াখালীতে বৃষ্টি হয়েছে ১১১ মিলিমিটার, ঢাকায় সকাল ৬টা পর্যন্ত ৫৯ মিলিমিটার, চট্টগ্রামে ২০৩ মিলিমিটার ও কুতুবদিয়ায় ১২৫ মিলিমিটার। এছাড়া সারা দেশেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে, যা আজ সারা দিন অব্যাহত থাকবে।
আরও পড়ুন—

উপকূলে ঝড়, বৃষ্টি, জোয়ার আর জলোচ্ছ্বাসের তাণ্ডব চালিয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্রভাগ দুপুরের পর ঢাকায় ঢুকবে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ থাকবে সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার আর বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় ঘূর্ণিঝড় নিয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য দেন।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমালের কেন্দ্রভাগ বিকেল ৩টা থেকে ৪টার মধ্যে ঢাকার দিকে আসবে। এটি এখন অনেকটা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে। এর ফলে ঢাকায় আরও বৃষ্টি হবে। সেই সঙ্গে ঝোড়ো বাতাস বইবে। ঢাকার ওপর দিয়ে এটা পর্যায়ক্রমে সিলেট হয়ে বাংলাদেশের বাইরে যাবে ৷ ঢাকায় এলে বৃষ্টিপাত আর দমকা বাতাস কিছুটা বাড়বে।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল সারা রাত তাণ্ডব চালিয়েছে। এর অগ্রভাগ গতকাল রোববার দুপুরে উপকূলে আসে। মধ্যরাতে কেন্দ্র ওপরে উঠে আসে। এরপর পাঁচ থেকে সাত ঘণ্টা ধরে পুরোটা ওপরে উঠে আসে। আজ সোমবার ৬টার আগেই উপকূলে উঠে আসে। এখন সাইক্লোন থেকে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাব যশোরে আছে, এরপর ঢাকায় আসবে। বাতাস ২০ থেকে ৪০ কিলোমিটারের মধ্যে থাকবে। এর চেয়ে আর বাড়ার সুযোগ নেই। এটি উপকূলের পুরোটা অংশ পেয়েছে। কক্সবাজারের কয়েকটা এলাকা পানিতে ডুবে গেছে।
রিমাল নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে জানিয়ে আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল এখন প্রবল ঘূর্ণিঝড় থেকে ঘূর্ণিঝড় এবং সবশেষে উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে স্থল গভীর নিম্নচাপ আকারে যশোর ও এর আশপাশের এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। এটি আরও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টি ঝরিয়ে নিম্নচাপে পরিণত হবে। এটি আগামীকালের মধ্যে আরও দুর্বল হয়ে বৃষ্টি দিয়ে একই দিক দিয়ে নিম্নচাপ আকারে আসামের দিকে চলে যাবে।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল গতকাল সন্ধ্যার দিকে উপকূলের মোংলা ও ভারতীয় সাগর আইল্যান্ড দিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম শুরু করে ৷ এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি ছিল পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায়।
পরিচালক জানান, ঝড়ে সর্বোচ্চ বাতাসের গতিবেগ ছিল পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায় ১১১ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। রাত ১টা ৩০ মিনিটে এটা রেকর্ড করা হয়েছে। আর সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে চট্টগ্রামে ২০৩ মিলিমিটার।
কোথায় কত ছিল গতিবেগ
রাত ১টা ৩০ মিনিটে খেপুপাড়ায় ১১১ কিলোমিটার, রাত ১১টায় ১০২ কিলোমিটার, রাত সাড়ে ৮টায় ৬৫ কিলোমিটার, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ৬১ কিলোমিটার ও বিকেল ৪টায় ৫৪ কিলোমিটার ছিল খেপুপাড়ায়।
পটুয়াখালী জেলায় রাত দেড়টায় ছিল ১১১ কিলোমিটার, রাত সাড়ে ১১টায় ছিল ১০২ কিলোমিটার, রাত ২টায় ৮৯ কিলোমিটার এবং রাত ৩টায় ছিল ৫৮ কিলোমিটার।
আজিজুর রহমান বলেন, বাতাসের গতিবেগ দেখে বোঝা যাচ্ছে রিমাল পটুয়াখালী ও খেপুপাড়া অঞ্চলে বেশি সময় স্থায়ী ছিল। এটির বড় অংশ এই অঞ্চল দিয়ে পার হয়েছে।
এ ছাড়া সাতক্ষীরায় রাত ২টায় বাতাসের গতিবেগ রেকর্ড করা হয় সর্বোচ্চ ৭৮ কিলোমিটার। মোংলায় রাত সাড়ে ১২টায় ৮০ কিলোমিটার ও রাত ১১টায় ৮৩ কিলোমিটার। ঢাকায় সকাল ৬টা ২০ মিনিটে বাতাসের গতিবেগ সর্বোচ্চ রেকর্ড করা হয় ৬৯ কিলোমিটার। আর চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ৭৪ কিলোমিটার।
রিমালের প্রভাবে খেপুপাড়া ও পটুয়াখালীতে বৃষ্টি হয়েছে ১১১ মিলিমিটার, ঢাকায় সকাল ৬টা পর্যন্ত ৫৯ মিলিমিটার, চট্টগ্রামে ২০৩ মিলিমিটার ও কুতুবদিয়ায় ১২৫ মিলিমিটার। এছাড়া সারা দেশেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে, যা আজ সারা দিন অব্যাহত থাকবে।
আরও পড়ুন—
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উপকূলে ঝড়, বৃষ্টি, জোয়ার আর জলোচ্ছ্বাসের তাণ্ডব চালিয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্রভাগ দুপুরের পর ঢাকায় ঢুকবে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ থাকবে সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার আর বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় ঘূর্ণিঝড় নিয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য দেন।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমালের কেন্দ্রভাগ বিকেল ৩টা থেকে ৪টার মধ্যে ঢাকার দিকে আসবে। এটি এখন অনেকটা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে। এর ফলে ঢাকায় আরও বৃষ্টি হবে। সেই সঙ্গে ঝোড়ো বাতাস বইবে। ঢাকার ওপর দিয়ে এটা পর্যায়ক্রমে সিলেট হয়ে বাংলাদেশের বাইরে যাবে ৷ ঢাকায় এলে বৃষ্টিপাত আর দমকা বাতাস কিছুটা বাড়বে।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল সারা রাত তাণ্ডব চালিয়েছে। এর অগ্রভাগ গতকাল রোববার দুপুরে উপকূলে আসে। মধ্যরাতে কেন্দ্র ওপরে উঠে আসে। এরপর পাঁচ থেকে সাত ঘণ্টা ধরে পুরোটা ওপরে উঠে আসে। আজ সোমবার ৬টার আগেই উপকূলে উঠে আসে। এখন সাইক্লোন থেকে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাব যশোরে আছে, এরপর ঢাকায় আসবে। বাতাস ২০ থেকে ৪০ কিলোমিটারের মধ্যে থাকবে। এর চেয়ে আর বাড়ার সুযোগ নেই। এটি উপকূলের পুরোটা অংশ পেয়েছে। কক্সবাজারের কয়েকটা এলাকা পানিতে ডুবে গেছে।
রিমাল নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে জানিয়ে আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল এখন প্রবল ঘূর্ণিঝড় থেকে ঘূর্ণিঝড় এবং সবশেষে উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে স্থল গভীর নিম্নচাপ আকারে যশোর ও এর আশপাশের এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। এটি আরও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টি ঝরিয়ে নিম্নচাপে পরিণত হবে। এটি আগামীকালের মধ্যে আরও দুর্বল হয়ে বৃষ্টি দিয়ে একই দিক দিয়ে নিম্নচাপ আকারে আসামের দিকে চলে যাবে।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল গতকাল সন্ধ্যার দিকে উপকূলের মোংলা ও ভারতীয় সাগর আইল্যান্ড দিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম শুরু করে ৷ এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি ছিল পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায়।
পরিচালক জানান, ঝড়ে সর্বোচ্চ বাতাসের গতিবেগ ছিল পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায় ১১১ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। রাত ১টা ৩০ মিনিটে এটা রেকর্ড করা হয়েছে। আর সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে চট্টগ্রামে ২০৩ মিলিমিটার।
কোথায় কত ছিল গতিবেগ
রাত ১টা ৩০ মিনিটে খেপুপাড়ায় ১১১ কিলোমিটার, রাত ১১টায় ১০২ কিলোমিটার, রাত সাড়ে ৮টায় ৬৫ কিলোমিটার, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ৬১ কিলোমিটার ও বিকেল ৪টায় ৫৪ কিলোমিটার ছিল খেপুপাড়ায়।
পটুয়াখালী জেলায় রাত দেড়টায় ছিল ১১১ কিলোমিটার, রাত সাড়ে ১১টায় ছিল ১০২ কিলোমিটার, রাত ২টায় ৮৯ কিলোমিটার এবং রাত ৩টায় ছিল ৫৮ কিলোমিটার।
আজিজুর রহমান বলেন, বাতাসের গতিবেগ দেখে বোঝা যাচ্ছে রিমাল পটুয়াখালী ও খেপুপাড়া অঞ্চলে বেশি সময় স্থায়ী ছিল। এটির বড় অংশ এই অঞ্চল দিয়ে পার হয়েছে।
এ ছাড়া সাতক্ষীরায় রাত ২টায় বাতাসের গতিবেগ রেকর্ড করা হয় সর্বোচ্চ ৭৮ কিলোমিটার। মোংলায় রাত সাড়ে ১২টায় ৮০ কিলোমিটার ও রাত ১১টায় ৮৩ কিলোমিটার। ঢাকায় সকাল ৬টা ২০ মিনিটে বাতাসের গতিবেগ সর্বোচ্চ রেকর্ড করা হয় ৬৯ কিলোমিটার। আর চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ৭৪ কিলোমিটার।
রিমালের প্রভাবে খেপুপাড়া ও পটুয়াখালীতে বৃষ্টি হয়েছে ১১১ মিলিমিটার, ঢাকায় সকাল ৬টা পর্যন্ত ৫৯ মিলিমিটার, চট্টগ্রামে ২০৩ মিলিমিটার ও কুতুবদিয়ায় ১২৫ মিলিমিটার। এছাড়া সারা দেশেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে, যা আজ সারা দিন অব্যাহত থাকবে।
আরও পড়ুন—

উপকূলে ঝড়, বৃষ্টি, জোয়ার আর জলোচ্ছ্বাসের তাণ্ডব চালিয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্রভাগ দুপুরের পর ঢাকায় ঢুকবে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ থাকবে সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার আর বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় ঘূর্ণিঝড় নিয়ে নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য দেন।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমালের কেন্দ্রভাগ বিকেল ৩টা থেকে ৪টার মধ্যে ঢাকার দিকে আসবে। এটি এখন অনেকটা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হচ্ছে। এর ফলে ঢাকায় আরও বৃষ্টি হবে। সেই সঙ্গে ঝোড়ো বাতাস বইবে। ঢাকার ওপর দিয়ে এটা পর্যায়ক্রমে সিলেট হয়ে বাংলাদেশের বাইরে যাবে ৷ ঢাকায় এলে বৃষ্টিপাত আর দমকা বাতাস কিছুটা বাড়বে।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল সারা রাত তাণ্ডব চালিয়েছে। এর অগ্রভাগ গতকাল রোববার দুপুরে উপকূলে আসে। মধ্যরাতে কেন্দ্র ওপরে উঠে আসে। এরপর পাঁচ থেকে সাত ঘণ্টা ধরে পুরোটা ওপরে উঠে আসে। আজ সোমবার ৬টার আগেই উপকূলে উঠে আসে। এখন সাইক্লোন থেকে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাব যশোরে আছে, এরপর ঢাকায় আসবে। বাতাস ২০ থেকে ৪০ কিলোমিটারের মধ্যে থাকবে। এর চেয়ে আর বাড়ার সুযোগ নেই। এটি উপকূলের পুরোটা অংশ পেয়েছে। কক্সবাজারের কয়েকটা এলাকা পানিতে ডুবে গেছে।
রিমাল নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে জানিয়ে আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল এখন প্রবল ঘূর্ণিঝড় থেকে ঘূর্ণিঝড় এবং সবশেষে উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে স্থল গভীর নিম্নচাপ আকারে যশোর ও এর আশপাশের এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। এটি আরও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টি ঝরিয়ে নিম্নচাপে পরিণত হবে। এটি আগামীকালের মধ্যে আরও দুর্বল হয়ে বৃষ্টি দিয়ে একই দিক দিয়ে নিম্নচাপ আকারে আসামের দিকে চলে যাবে।
আজিজুর রহমান বলেন, রিমাল গতকাল সন্ধ্যার দিকে উপকূলের মোংলা ও ভারতীয় সাগর আইল্যান্ড দিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম শুরু করে ৷ এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি ছিল পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায়।
পরিচালক জানান, ঝড়ে সর্বোচ্চ বাতাসের গতিবেগ ছিল পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায় ১১১ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। রাত ১টা ৩০ মিনিটে এটা রেকর্ড করা হয়েছে। আর সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে চট্টগ্রামে ২০৩ মিলিমিটার।
কোথায় কত ছিল গতিবেগ
রাত ১টা ৩০ মিনিটে খেপুপাড়ায় ১১১ কিলোমিটার, রাত ১১টায় ১০২ কিলোমিটার, রাত সাড়ে ৮টায় ৬৫ কিলোমিটার, সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ৬১ কিলোমিটার ও বিকেল ৪টায় ৫৪ কিলোমিটার ছিল খেপুপাড়ায়।
পটুয়াখালী জেলায় রাত দেড়টায় ছিল ১১১ কিলোমিটার, রাত সাড়ে ১১টায় ছিল ১০২ কিলোমিটার, রাত ২টায় ৮৯ কিলোমিটার এবং রাত ৩টায় ছিল ৫৮ কিলোমিটার।
আজিজুর রহমান বলেন, বাতাসের গতিবেগ দেখে বোঝা যাচ্ছে রিমাল পটুয়াখালী ও খেপুপাড়া অঞ্চলে বেশি সময় স্থায়ী ছিল। এটির বড় অংশ এই অঞ্চল দিয়ে পার হয়েছে।
এ ছাড়া সাতক্ষীরায় রাত ২টায় বাতাসের গতিবেগ রেকর্ড করা হয় সর্বোচ্চ ৭৮ কিলোমিটার। মোংলায় রাত সাড়ে ১২টায় ৮০ কিলোমিটার ও রাত ১১টায় ৮৩ কিলোমিটার। ঢাকায় সকাল ৬টা ২০ মিনিটে বাতাসের গতিবেগ সর্বোচ্চ রেকর্ড করা হয় ৬৯ কিলোমিটার। আর চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় ৭৪ কিলোমিটার।
রিমালের প্রভাবে খেপুপাড়া ও পটুয়াখালীতে বৃষ্টি হয়েছে ১১১ মিলিমিটার, ঢাকায় সকাল ৬টা পর্যন্ত ৫৯ মিলিমিটার, চট্টগ্রামে ২০৩ মিলিমিটার ও কুতুবদিয়ায় ১২৫ মিলিমিটার। এছাড়া সারা দেশেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে, যা আজ সারা দিন অব্যাহত থাকবে।
আরও পড়ুন—

সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৬ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১০ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১৭ ঘণ্টা আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মাঘ মাস আসতে এখনো অনেক বাকি। আজ সোমবার কেবল ১৪ পৌষ। তবে এখনই হাড়কাঁপানো শীত পড়েছে দেশজুড়ে। আজ সকাল ৬টায় দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রাতে সারা দেশেই তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
আজ সকাল ৯টা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকালে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৪, রংপুরে ১৩, ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৬, সিলেটে ১৪ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৭ এবং খুলনা ও বরিশালে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুয়াশার কারণে দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্ন হতে পারে উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
এ ছাড়া সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

মাঘ মাস আসতে এখনো অনেক বাকি। আজ সোমবার কেবল ১৪ পৌষ। তবে এখনই হাড়কাঁপানো শীত পড়েছে দেশজুড়ে। আজ সকাল ৬টায় দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রাতে সারা দেশেই তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
আজ সকাল ৯টা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকালে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৪, রংপুরে ১৩, ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৬, সিলেটে ১৪ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৭ এবং খুলনা ও বরিশালে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুয়াশার কারণে দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্ন হতে পারে উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
এ ছাড়া সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

উপকূলে ঝড়, বৃষ্টি, জোয়ার আর জলোচ্ছ্বাসের তাণ্ডব চালিয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্রভাগ দুপুরের পর ঢাকায় ঢুকবে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ থাকবে সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার আর বৃষ্টি
২৭ মে ২০২৪
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১০ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১৭ ঘণ্টা আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪০ মিনিটে।

উপকূলে ঝড়, বৃষ্টি, জোয়ার আর জলোচ্ছ্বাসের তাণ্ডব চালিয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্রভাগ দুপুরের পর ঢাকায় ঢুকবে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ থাকবে সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার আর বৃষ্টি
২৭ মে ২০২৪
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১৭ ঘণ্টা আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী কয়েক দিনে রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমতে পারে। চলতে পারে ঘন কুয়াশার ভোগান্তিও। তবে কয়েক দিন পরই নতুন বছরের শুরুতে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক জানিয়েছেন, গতকাল সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামা মানে রীতিমতো হাড়কাঁপানো শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চ চাপবলয়ের বাড়তি অংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করায় শীতের প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজ সোমবারসহ আগামী চার দিন সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্য রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত কুয়াশার চাদর অব্যাহত থাকতে পারে।
লঞ্চ চলাচল সাময়িক বন্ধ
ঘন কুয়াশার কারণে গতকাল রাতে চাঁদপুর ও দেশের দক্ষিণাঞ্চলের নৌপথে সব ধরনের যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। সংস্থাটির এক বিজ্ঞপ্তিতে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানানো হয়।
কুয়াশার কারণে সড়ক ও নৌযোগাযোগের পাশাপাশি বিমান চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে। ঘন কুয়াশার প্রভাবে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গতকালও ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত একাধিক আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট দেরিতে অবতরণ ও উড্ডয়ন করে। তবে কাল সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো ফ্লাইট অন্যত্র পাঠানো হয়নি।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ গতকাল দুপুরের দিকে বলেন, ‘ভোরে রানওয়ের দৃশ্যমানতা কম থাকায় ফ্লাইট অপারেশনে সাময়িক বিঘ্ন ঘটে। তবে সকাল গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতির উন্নতি হয়। ফ্লাইট অপারেশন ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে’।
বাগেরহাটে বৃদ্ধের মৃত্যু
বাগেরহাটের চিতলমারীতে শীতের তীব্রতায় অসুস্থ হয়ে বৈদ্যনাথ মণ্ডল (৭৫) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যায় তিনি মারা যান। বৈদ্যনাথ চিতলমারী উপজেলার খিলিগাতী গ্রামের মুকুন্দলাল মণ্ডলের ছেলে।
এ ছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঠান্ডাজনিত সর্দি, কাশি ও হাঁপানিতে আক্রান্ত হয়ে গত চার দিনে মোট ৫৫০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। শিশু ও বৃদ্ধরা এসব রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।
উত্তরে জীবন বিপর্যস্ত
তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। কুয়াশার জন্য মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। হিমালয়ের পাদদেশের কাছাকাছি হওয়ায় বরাবরই উত্তরের জেলাগুলোতে শীতের তীব্রতা বেশি থাকে। ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে সে অঞ্চলের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে তিস্তার চরাঞ্চলের ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষজন চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরের আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ লোকমান হোসেন জানান, গত দুই দিনে এ অঞ্চলে সর্বনিম্ন ১৩ এবং সর্বোচ্চ ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে শনিবার ও গতকাল দুপুর ১২টার আগে বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি।
দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে উত্তরবঙ্গের অন্যতম প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জে গতকাল সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। জেলার তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, এটি চলতি মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘রোববার সকাল ৬টা থেকে অনেকক্ষণ পর্যন্ত তাপমাত্রা ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে স্থির ছিল। এটি চলতি মৌসুমে এখানকার সর্বনিম্ন।’

আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী কয়েক দিনে রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমতে পারে। চলতে পারে ঘন কুয়াশার ভোগান্তিও। তবে কয়েক দিন পরই নতুন বছরের শুরুতে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক জানিয়েছেন, গতকাল সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ুর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামা মানে রীতিমতো হাড়কাঁপানো শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চ চাপবলয়ের বাড়তি অংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করায় শীতের প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজ সোমবারসহ আগামী চার দিন সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্য রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত কুয়াশার চাদর অব্যাহত থাকতে পারে।
লঞ্চ চলাচল সাময়িক বন্ধ
ঘন কুয়াশার কারণে গতকাল রাতে চাঁদপুর ও দেশের দক্ষিণাঞ্চলের নৌপথে সব ধরনের যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। সংস্থাটির এক বিজ্ঞপ্তিতে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানানো হয়।
কুয়াশার কারণে সড়ক ও নৌযোগাযোগের পাশাপাশি বিমান চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে। ঘন কুয়াশার প্রভাবে রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গতকালও ভোর থেকে সকাল পর্যন্ত একাধিক আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট দেরিতে অবতরণ ও উড্ডয়ন করে। তবে কাল সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো ফ্লাইট অন্যত্র পাঠানো হয়নি।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালকের মুখপাত্র মো. মাসুদুল হাসান মাসুদ গতকাল দুপুরের দিকে বলেন, ‘ভোরে রানওয়ের দৃশ্যমানতা কম থাকায় ফ্লাইট অপারেশনে সাময়িক বিঘ্ন ঘটে। তবে সকাল গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতির উন্নতি হয়। ফ্লাইট অপারেশন ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে’।
বাগেরহাটে বৃদ্ধের মৃত্যু
বাগেরহাটের চিতলমারীতে শীতের তীব্রতায় অসুস্থ হয়ে বৈদ্যনাথ মণ্ডল (৭৫) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যায় তিনি মারা যান। বৈদ্যনাথ চিতলমারী উপজেলার খিলিগাতী গ্রামের মুকুন্দলাল মণ্ডলের ছেলে।
এ ছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঠান্ডাজনিত সর্দি, কাশি ও হাঁপানিতে আক্রান্ত হয়ে গত চার দিনে মোট ৫৫০ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। শিশু ও বৃদ্ধরা এসব রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।
উত্তরে জীবন বিপর্যস্ত
তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। কুয়াশার জন্য মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। হিমালয়ের পাদদেশের কাছাকাছি হওয়ায় বরাবরই উত্তরের জেলাগুলোতে শীতের তীব্রতা বেশি থাকে। ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে সে অঞ্চলের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে তিস্তার চরাঞ্চলের ছিন্নমূল ও নিম্ন আয়ের মানুষজন চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
সৈয়দপুর বিমানবন্দরের আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ লোকমান হোসেন জানান, গত দুই দিনে এ অঞ্চলে সর্বনিম্ন ১৩ এবং সর্বোচ্চ ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে শনিবার ও গতকাল দুপুর ১২টার আগে বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট অবতরণ করতে পারেনি।
দেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে উত্তরবঙ্গের অন্যতম প্রবেশদ্বার সিরাজগঞ্জে গতকাল সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। জেলার তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, এটি চলতি মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
তাড়াশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘রোববার সকাল ৬টা থেকে অনেকক্ষণ পর্যন্ত তাপমাত্রা ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে স্থির ছিল। এটি চলতি মৌসুমে এখানকার সর্বনিম্ন।’

উপকূলে ঝড়, বৃষ্টি, জোয়ার আর জলোচ্ছ্বাসের তাণ্ডব চালিয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্রভাগ দুপুরের পর ঢাকায় ঢুকবে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ থাকবে সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার আর বৃষ্টি
২৭ মে ২০২৪
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৬ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১০ ঘণ্টা আগে
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মধ্য পৌষে এসে সারা দেশে শীত যেন জেঁকে বসেছে। গতকালের তুলনায় আজ রোববার তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। তবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তাপমাত্রা কমতে পারে। এর সঙ্গে পড়বে ঘন কুয়াশা।
আজ বেলা ১১টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের নিকলীতে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় ছিল ১৪ দশমিক ৩।
বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে সকালে তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী, রংপুর, বরিশালে ১৩; ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৩, সিলেটে ১৪ দশমিক ৮, চট্টগ্রামে ১৬, খুলনায় ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
সারা দেশে আজ রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া আজ ঢাকায় পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার গতিতে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২৯ ডিসেম্বরও পরিস্থিতির পরিবর্তন তেমন হবে না উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, ৩০ ডিসেম্বর মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। তবে নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এদিন রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরদিন ৩১ ডিসেম্বর সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে দিনের বেলা তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

মধ্য পৌষে এসে সারা দেশে শীত যেন জেঁকে বসেছে। গতকালের তুলনায় আজ রোববার তাপমাত্রা সামান্য বেড়েছে। তবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তাপমাত্রা কমতে পারে। এর সঙ্গে পড়বে ঘন কুয়াশা।
আজ বেলা ১১টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের হাওরাঞ্চলের নিকলীতে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় ছিল ১৪ দশমিক ৩।
বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে সকালে তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী, রংপুর, বরিশালে ১৩; ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৩, সিলেটে ১৪ দশমিক ৮, চট্টগ্রামে ১৬, খুলনায় ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ রোববার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও আবার দুপুর পর্যন্ত কুয়াশা থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
সারা দেশে আজ রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে।
এ ছাড়া আজ ঢাকায় পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার গতিতে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২৯ ডিসেম্বরও পরিস্থিতির পরিবর্তন তেমন হবে না উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, ৩০ ডিসেম্বর মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। তবে নদী অববাহিকার কোথাও কোথাও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এদিন রাতে তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পরদিন ৩১ ডিসেম্বর সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে দিনের বেলা তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

উপকূলে ঝড়, বৃষ্টি, জোয়ার আর জলোচ্ছ্বাসের তাণ্ডব চালিয়ে ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্রভাগ দুপুরের পর ঢাকায় ঢুকবে। এ সময় বাতাসের গতিবেগ থাকবে সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার আর বৃষ্টি
২৭ মে ২০২৪
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৬ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১০ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া দপ্তরের ভাষায় ‘শৈত্যপ্রবাহ’ না চললেও গতকাল রোববার টানা তৃতীয় দিনের মতো সারা দেশ তীব্র শীতে কাবু ছিল। বরং ঠান্ডার কামড়ের জোর আরও কিছুটা বেড়েছে। উত্তরবঙ্গসহ দেশের অনেক এলাকাতেই ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত।
১৭ ঘণ্টা আগে