সৌগত বসু, ঢাকা

কয়েক দিন ধরেই ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্র ভাগ (আই বা চোখ) বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার খেপুপাড়া দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার কথা বলা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন স্যাটেলাইট ও পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণ করে দেখা যাচ্ছে, ঝড়ের কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ, সুন্দরবন (ভারতীয় অংশ), কলকাতা হয়ে দেশের খুলনা, মেহেরপুর–কুষ্টিয়া অঞ্চল দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করবে। এ ক্ষেত্রে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশ, সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগরে বেশি প্রভাব পড়বে। একই সঙ্গে কেন্দ্রের চারপাশের প্রভাব পড়বে পটুয়াখালী থেকে সুন্দরবন পর্যন্ত।
ঘূর্ণিঝড়ে রিমালের সর্বশেষ হালনাগাদের বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. শামীম হাসান ভুইয়া জানান, উত্তর–পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৩১০ কিলোমিটার দক্ষিণ–পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩১০ কিলোমিটার দক্ষিণ–পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে ও পায়রা থেকে ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র মোংলার দক্ষিণ পশ্চিম দিক দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও খেপুপাড়ার উপকূল অতিক্রম শুরু করেছে। ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্র আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ১ থেকে ২ ঘণ্টার মধ্যে উপকূল অতিক্রম করে পরবর্তী পাঁচ থেকে সাত ঘণ্টার মধ্যে সমস্ত উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
রিমালের কেন্দ্র কোন দিক দিয়ে অতিক্রম করবে সে ব্যাপারে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কিন্তু মোংলার কাছে সাগরদ্বীপ দিয়ে খেপুপাড়ার মধ্যে যেকোনো জায়গা দিয়ে (রিমাল) পার হবে এমনটা বলেছি। একটা ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র বরাবর উপকূল অতিক্রম করলে তাকে বলা হয় উপকূল অতিক্রম।’
কালাম মল্লিক বলেন, ‘একটা ঝড়ের চোখের ব্যাস ৩০ থেকে ৬০ কিলোমিটার অথবা ৫০ থেকে ৭০ কিলোমিটার হয়ে থাকে। মোংলা থেকে সাগরদ্বীপের দূরত্ব দেখলেই বোঝা যাবে। সাইক্লোনের ব্যাস এদিক–সেদিক হবেই। এটি একটা পয়েন্ট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করে না। একটা এরিয়া নিয়ে করে। একে বলে সাইক্লোনের মট এরিয়া। মট এরিয়া একটু এদিক–সেদিক হবেই। সময় পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা মট এরিয়াকে বিশ্লেষণ করি। বৈজ্ঞানিক ভাবে উপকূল অতিক্রম করা মানে সেটির কেন্দ্রের উপকূল অতিক্রম করা বোঝায়।’
জাপানি স্যাটেলাইট দিয়ে রিমাল পর্যবেক্ষণ করছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ নাথ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঝড়ের কেন্দ্র কখনো পটুয়াখালীর খেপুপাড়া দিয়ে পার হবে না। তবে সেখানে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। এটির কেন্দ্র ভাগ মূলত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে পার হবে। সে ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের দিঘা, হলদিবাড়ি ও সুন্দরবন অংশ দিয়ে কলকাতা হয়ে বাংলাদেশ ঢুকবে। আর এতে করে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে সাতক্ষীরা ও খুলনা অঞ্চল।’
ড. বিশ্বজিৎ নাথ জানান, রিমাল রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে সুন্দরবনের ভারতীয় অংশ পার করবে। পুরো রাত এটি পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হয়ে অগ্রসর হবে। এ সময় এর গতিবেগ ১৫০ কিলোমিটারের কাছাকাছি থাকতে পারে। এই অঞ্চলে স্থলভাগের তাপমাত্রা বেশি থাকার কারণে সে এই শক্তি পাবে। আর কেন্দ্রের ডান অংশ তাণ্ডব চালাবে সাতক্ষীরা ও শ্যামনগর অংশে। আর রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে এটি কলকাতা পার হবে। এরপর কুষ্টিয়া, মেহেরপুর হয়ে বাংলাদেশে ঢুকতে পারে আগামীকাল সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে। এ সময় এর গতিবেগ থাকতে পারে ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটারের মধ্যে। তবে যখন এটি স্থলে প্রবেশ করবে তখন থেকেই এর প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলগুলোতে পড়বে। এরই মধ্যে প্রভাব পড়তে শুরু করেছে।
এই আবহাওয়া গবেষক আরও বলেন, ‘ফরিদপুর, পাবনা ও রাজশাহী অঞ্চল রিমালের তাণ্ডব মোকাবিলা করবে। ২৮ তারিখ পুরোটা সময় অবস্থান করে এটি মিলিয়ে যাবে।’
রিমালের কারণে ১০ থেকে ১২ ফুট জলোচ্ছ্বাস হতে পারে জানিয়ে বিশ্বজিৎ নাথ বলেন, ‘এটি বাংলাদেশে আঘাত করার সময় এর সর্বোচ্চ গতিবেগ ১২০ থেকে ১২৫ কিলোমিটার থাকতে পারে। কিছু সময়ের জন্য ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। সাতক্ষীরা ও শ্যামনগর রিমালের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গের হলদিবাড়ি দিয়ে রিমালের কেন্দ্র অতিক্রম করার কথা। এটির নিচের অংশ যখন স্থলভাগে ঢুকবে তখন এর গতিবেগ বেশি হবে। এটি তখন সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে তাণ্ডব চালাবে। আর রিমালের সমস্ত অংশ যখন স্থলভাগ অতিক্রম করতে থাকবে তখন এর গতি কমতে থাকবে। কলকাতা হয়ে এটি যশোর, খুলনা এই অংশ দিয়ে বাংলাদেশের ওপরের দিকে যাবে।

কয়েক দিন ধরেই ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্র ভাগ (আই বা চোখ) বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার খেপুপাড়া দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার কথা বলা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন স্যাটেলাইট ও পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণ করে দেখা যাচ্ছে, ঝড়ের কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ, সুন্দরবন (ভারতীয় অংশ), কলকাতা হয়ে দেশের খুলনা, মেহেরপুর–কুষ্টিয়া অঞ্চল দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করবে। এ ক্ষেত্রে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশ, সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগরে বেশি প্রভাব পড়বে। একই সঙ্গে কেন্দ্রের চারপাশের প্রভাব পড়বে পটুয়াখালী থেকে সুন্দরবন পর্যন্ত।
ঘূর্ণিঝড়ে রিমালের সর্বশেষ হালনাগাদের বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. শামীম হাসান ভুইয়া জানান, উত্তর–পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৩১০ কিলোমিটার দক্ষিণ–পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩১০ কিলোমিটার দক্ষিণ–পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে ও পায়রা থেকে ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র মোংলার দক্ষিণ পশ্চিম দিক দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও খেপুপাড়ার উপকূল অতিক্রম শুরু করেছে। ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্র আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ১ থেকে ২ ঘণ্টার মধ্যে উপকূল অতিক্রম করে পরবর্তী পাঁচ থেকে সাত ঘণ্টার মধ্যে সমস্ত উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
রিমালের কেন্দ্র কোন দিক দিয়ে অতিক্রম করবে সে ব্যাপারে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কিন্তু মোংলার কাছে সাগরদ্বীপ দিয়ে খেপুপাড়ার মধ্যে যেকোনো জায়গা দিয়ে (রিমাল) পার হবে এমনটা বলেছি। একটা ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র বরাবর উপকূল অতিক্রম করলে তাকে বলা হয় উপকূল অতিক্রম।’
কালাম মল্লিক বলেন, ‘একটা ঝড়ের চোখের ব্যাস ৩০ থেকে ৬০ কিলোমিটার অথবা ৫০ থেকে ৭০ কিলোমিটার হয়ে থাকে। মোংলা থেকে সাগরদ্বীপের দূরত্ব দেখলেই বোঝা যাবে। সাইক্লোনের ব্যাস এদিক–সেদিক হবেই। এটি একটা পয়েন্ট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করে না। একটা এরিয়া নিয়ে করে। একে বলে সাইক্লোনের মট এরিয়া। মট এরিয়া একটু এদিক–সেদিক হবেই। সময় পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা মট এরিয়াকে বিশ্লেষণ করি। বৈজ্ঞানিক ভাবে উপকূল অতিক্রম করা মানে সেটির কেন্দ্রের উপকূল অতিক্রম করা বোঝায়।’
জাপানি স্যাটেলাইট দিয়ে রিমাল পর্যবেক্ষণ করছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ নাথ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঝড়ের কেন্দ্র কখনো পটুয়াখালীর খেপুপাড়া দিয়ে পার হবে না। তবে সেখানে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। এটির কেন্দ্র ভাগ মূলত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে পার হবে। সে ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের দিঘা, হলদিবাড়ি ও সুন্দরবন অংশ দিয়ে কলকাতা হয়ে বাংলাদেশ ঢুকবে। আর এতে করে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে সাতক্ষীরা ও খুলনা অঞ্চল।’
ড. বিশ্বজিৎ নাথ জানান, রিমাল রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে সুন্দরবনের ভারতীয় অংশ পার করবে। পুরো রাত এটি পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হয়ে অগ্রসর হবে। এ সময় এর গতিবেগ ১৫০ কিলোমিটারের কাছাকাছি থাকতে পারে। এই অঞ্চলে স্থলভাগের তাপমাত্রা বেশি থাকার কারণে সে এই শক্তি পাবে। আর কেন্দ্রের ডান অংশ তাণ্ডব চালাবে সাতক্ষীরা ও শ্যামনগর অংশে। আর রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে এটি কলকাতা পার হবে। এরপর কুষ্টিয়া, মেহেরপুর হয়ে বাংলাদেশে ঢুকতে পারে আগামীকাল সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে। এ সময় এর গতিবেগ থাকতে পারে ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটারের মধ্যে। তবে যখন এটি স্থলে প্রবেশ করবে তখন থেকেই এর প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলগুলোতে পড়বে। এরই মধ্যে প্রভাব পড়তে শুরু করেছে।
এই আবহাওয়া গবেষক আরও বলেন, ‘ফরিদপুর, পাবনা ও রাজশাহী অঞ্চল রিমালের তাণ্ডব মোকাবিলা করবে। ২৮ তারিখ পুরোটা সময় অবস্থান করে এটি মিলিয়ে যাবে।’
রিমালের কারণে ১০ থেকে ১২ ফুট জলোচ্ছ্বাস হতে পারে জানিয়ে বিশ্বজিৎ নাথ বলেন, ‘এটি বাংলাদেশে আঘাত করার সময় এর সর্বোচ্চ গতিবেগ ১২০ থেকে ১২৫ কিলোমিটার থাকতে পারে। কিছু সময়ের জন্য ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। সাতক্ষীরা ও শ্যামনগর রিমালের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গের হলদিবাড়ি দিয়ে রিমালের কেন্দ্র অতিক্রম করার কথা। এটির নিচের অংশ যখন স্থলভাগে ঢুকবে তখন এর গতিবেগ বেশি হবে। এটি তখন সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে তাণ্ডব চালাবে। আর রিমালের সমস্ত অংশ যখন স্থলভাগ অতিক্রম করতে থাকবে তখন এর গতি কমতে থাকবে। কলকাতা হয়ে এটি যশোর, খুলনা এই অংশ দিয়ে বাংলাদেশের ওপরের দিকে যাবে।
সৌগত বসু, ঢাকা

কয়েক দিন ধরেই ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্র ভাগ (আই বা চোখ) বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার খেপুপাড়া দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার কথা বলা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন স্যাটেলাইট ও পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণ করে দেখা যাচ্ছে, ঝড়ের কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ, সুন্দরবন (ভারতীয় অংশ), কলকাতা হয়ে দেশের খুলনা, মেহেরপুর–কুষ্টিয়া অঞ্চল দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করবে। এ ক্ষেত্রে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশ, সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগরে বেশি প্রভাব পড়বে। একই সঙ্গে কেন্দ্রের চারপাশের প্রভাব পড়বে পটুয়াখালী থেকে সুন্দরবন পর্যন্ত।
ঘূর্ণিঝড়ে রিমালের সর্বশেষ হালনাগাদের বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. শামীম হাসান ভুইয়া জানান, উত্তর–পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৩১০ কিলোমিটার দক্ষিণ–পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩১০ কিলোমিটার দক্ষিণ–পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে ও পায়রা থেকে ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র মোংলার দক্ষিণ পশ্চিম দিক দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও খেপুপাড়ার উপকূল অতিক্রম শুরু করেছে। ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্র আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ১ থেকে ২ ঘণ্টার মধ্যে উপকূল অতিক্রম করে পরবর্তী পাঁচ থেকে সাত ঘণ্টার মধ্যে সমস্ত উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
রিমালের কেন্দ্র কোন দিক দিয়ে অতিক্রম করবে সে ব্যাপারে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কিন্তু মোংলার কাছে সাগরদ্বীপ দিয়ে খেপুপাড়ার মধ্যে যেকোনো জায়গা দিয়ে (রিমাল) পার হবে এমনটা বলেছি। একটা ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র বরাবর উপকূল অতিক্রম করলে তাকে বলা হয় উপকূল অতিক্রম।’
কালাম মল্লিক বলেন, ‘একটা ঝড়ের চোখের ব্যাস ৩০ থেকে ৬০ কিলোমিটার অথবা ৫০ থেকে ৭০ কিলোমিটার হয়ে থাকে। মোংলা থেকে সাগরদ্বীপের দূরত্ব দেখলেই বোঝা যাবে। সাইক্লোনের ব্যাস এদিক–সেদিক হবেই। এটি একটা পয়েন্ট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করে না। একটা এরিয়া নিয়ে করে। একে বলে সাইক্লোনের মট এরিয়া। মট এরিয়া একটু এদিক–সেদিক হবেই। সময় পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা মট এরিয়াকে বিশ্লেষণ করি। বৈজ্ঞানিক ভাবে উপকূল অতিক্রম করা মানে সেটির কেন্দ্রের উপকূল অতিক্রম করা বোঝায়।’
জাপানি স্যাটেলাইট দিয়ে রিমাল পর্যবেক্ষণ করছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ নাথ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঝড়ের কেন্দ্র কখনো পটুয়াখালীর খেপুপাড়া দিয়ে পার হবে না। তবে সেখানে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। এটির কেন্দ্র ভাগ মূলত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে পার হবে। সে ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের দিঘা, হলদিবাড়ি ও সুন্দরবন অংশ দিয়ে কলকাতা হয়ে বাংলাদেশ ঢুকবে। আর এতে করে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে সাতক্ষীরা ও খুলনা অঞ্চল।’
ড. বিশ্বজিৎ নাথ জানান, রিমাল রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে সুন্দরবনের ভারতীয় অংশ পার করবে। পুরো রাত এটি পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হয়ে অগ্রসর হবে। এ সময় এর গতিবেগ ১৫০ কিলোমিটারের কাছাকাছি থাকতে পারে। এই অঞ্চলে স্থলভাগের তাপমাত্রা বেশি থাকার কারণে সে এই শক্তি পাবে। আর কেন্দ্রের ডান অংশ তাণ্ডব চালাবে সাতক্ষীরা ও শ্যামনগর অংশে। আর রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে এটি কলকাতা পার হবে। এরপর কুষ্টিয়া, মেহেরপুর হয়ে বাংলাদেশে ঢুকতে পারে আগামীকাল সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে। এ সময় এর গতিবেগ থাকতে পারে ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটারের মধ্যে। তবে যখন এটি স্থলে প্রবেশ করবে তখন থেকেই এর প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলগুলোতে পড়বে। এরই মধ্যে প্রভাব পড়তে শুরু করেছে।
এই আবহাওয়া গবেষক আরও বলেন, ‘ফরিদপুর, পাবনা ও রাজশাহী অঞ্চল রিমালের তাণ্ডব মোকাবিলা করবে। ২৮ তারিখ পুরোটা সময় অবস্থান করে এটি মিলিয়ে যাবে।’
রিমালের কারণে ১০ থেকে ১২ ফুট জলোচ্ছ্বাস হতে পারে জানিয়ে বিশ্বজিৎ নাথ বলেন, ‘এটি বাংলাদেশে আঘাত করার সময় এর সর্বোচ্চ গতিবেগ ১২০ থেকে ১২৫ কিলোমিটার থাকতে পারে। কিছু সময়ের জন্য ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। সাতক্ষীরা ও শ্যামনগর রিমালের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গের হলদিবাড়ি দিয়ে রিমালের কেন্দ্র অতিক্রম করার কথা। এটির নিচের অংশ যখন স্থলভাগে ঢুকবে তখন এর গতিবেগ বেশি হবে। এটি তখন সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে তাণ্ডব চালাবে। আর রিমালের সমস্ত অংশ যখন স্থলভাগ অতিক্রম করতে থাকবে তখন এর গতি কমতে থাকবে। কলকাতা হয়ে এটি যশোর, খুলনা এই অংশ দিয়ে বাংলাদেশের ওপরের দিকে যাবে।

কয়েক দিন ধরেই ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্র ভাগ (আই বা চোখ) বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার খেপুপাড়া দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার কথা বলা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন স্যাটেলাইট ও পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণ করে দেখা যাচ্ছে, ঝড়ের কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ, সুন্দরবন (ভারতীয় অংশ), কলকাতা হয়ে দেশের খুলনা, মেহেরপুর–কুষ্টিয়া অঞ্চল দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করবে। এ ক্ষেত্রে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশ, সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগরে বেশি প্রভাব পড়বে। একই সঙ্গে কেন্দ্রের চারপাশের প্রভাব পড়বে পটুয়াখালী থেকে সুন্দরবন পর্যন্ত।
ঘূর্ণিঝড়ে রিমালের সর্বশেষ হালনাগাদের বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. শামীম হাসান ভুইয়া জানান, উত্তর–পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৩১০ কিলোমিটার দক্ষিণ–পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩১০ কিলোমিটার দক্ষিণ–পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে ও পায়রা থেকে ১৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র মোংলার দক্ষিণ পশ্চিম দিক দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ ও খেপুপাড়ার উপকূল অতিক্রম শুরু করেছে। ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্র আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ১ থেকে ২ ঘণ্টার মধ্যে উপকূল অতিক্রম করে পরবর্তী পাঁচ থেকে সাত ঘণ্টার মধ্যে সমস্ত উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
রিমালের কেন্দ্র কোন দিক দিয়ে অতিক্রম করবে সে ব্যাপারে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কিন্তু মোংলার কাছে সাগরদ্বীপ দিয়ে খেপুপাড়ার মধ্যে যেকোনো জায়গা দিয়ে (রিমাল) পার হবে এমনটা বলেছি। একটা ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র বরাবর উপকূল অতিক্রম করলে তাকে বলা হয় উপকূল অতিক্রম।’
কালাম মল্লিক বলেন, ‘একটা ঝড়ের চোখের ব্যাস ৩০ থেকে ৬০ কিলোমিটার অথবা ৫০ থেকে ৭০ কিলোমিটার হয়ে থাকে। মোংলা থেকে সাগরদ্বীপের দূরত্ব দেখলেই বোঝা যাবে। সাইক্লোনের ব্যাস এদিক–সেদিক হবেই। এটি একটা পয়েন্ট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করে না। একটা এরিয়া নিয়ে করে। একে বলে সাইক্লোনের মট এরিয়া। মট এরিয়া একটু এদিক–সেদিক হবেই। সময় পার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা মট এরিয়াকে বিশ্লেষণ করি। বৈজ্ঞানিক ভাবে উপকূল অতিক্রম করা মানে সেটির কেন্দ্রের উপকূল অতিক্রম করা বোঝায়।’
জাপানি স্যাটেলাইট দিয়ে রিমাল পর্যবেক্ষণ করছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ নাথ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঝড়ের কেন্দ্র কখনো পটুয়াখালীর খেপুপাড়া দিয়ে পার হবে না। তবে সেখানে বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। এটির কেন্দ্র ভাগ মূলত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে পার হবে। সে ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের দিঘা, হলদিবাড়ি ও সুন্দরবন অংশ দিয়ে কলকাতা হয়ে বাংলাদেশ ঢুকবে। আর এতে করে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হবে সাতক্ষীরা ও খুলনা অঞ্চল।’
ড. বিশ্বজিৎ নাথ জানান, রিমাল রাত ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে সুন্দরবনের ভারতীয় অংশ পার করবে। পুরো রাত এটি পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা হয়ে অগ্রসর হবে। এ সময় এর গতিবেগ ১৫০ কিলোমিটারের কাছাকাছি থাকতে পারে। এই অঞ্চলে স্থলভাগের তাপমাত্রা বেশি থাকার কারণে সে এই শক্তি পাবে। আর কেন্দ্রের ডান অংশ তাণ্ডব চালাবে সাতক্ষীরা ও শ্যামনগর অংশে। আর রাত ২টা থেকে ৩টার মধ্যে এটি কলকাতা পার হবে। এরপর কুষ্টিয়া, মেহেরপুর হয়ে বাংলাদেশে ঢুকতে পারে আগামীকাল সোমবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে। এ সময় এর গতিবেগ থাকতে পারে ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটারের মধ্যে। তবে যখন এটি স্থলে প্রবেশ করবে তখন থেকেই এর প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলগুলোতে পড়বে। এরই মধ্যে প্রভাব পড়তে শুরু করেছে।
এই আবহাওয়া গবেষক আরও বলেন, ‘ফরিদপুর, পাবনা ও রাজশাহী অঞ্চল রিমালের তাণ্ডব মোকাবিলা করবে। ২৮ তারিখ পুরোটা সময় অবস্থান করে এটি মিলিয়ে যাবে।’
রিমালের কারণে ১০ থেকে ১২ ফুট জলোচ্ছ্বাস হতে পারে জানিয়ে বিশ্বজিৎ নাথ বলেন, ‘এটি বাংলাদেশে আঘাত করার সময় এর সর্বোচ্চ গতিবেগ ১২০ থেকে ১২৫ কিলোমিটার থাকতে পারে। কিছু সময়ের জন্য ১৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। সাতক্ষীরা ও শ্যামনগর রিমালের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’
তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গের হলদিবাড়ি দিয়ে রিমালের কেন্দ্র অতিক্রম করার কথা। এটির নিচের অংশ যখন স্থলভাগে ঢুকবে তখন এর গতিবেগ বেশি হবে। এটি তখন সুন্দরবনের ভারতীয় অংশে তাণ্ডব চালাবে। আর রিমালের সমস্ত অংশ যখন স্থলভাগ অতিক্রম করতে থাকবে তখন এর গতি কমতে থাকবে। কলকাতা হয়ে এটি যশোর, খুলনা এই অংশ দিয়ে বাংলাদেশের ওপরের দিকে যাবে।

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে আগামী ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক মোট ১৪টি দেশের প্রায় ১ হাজার ৫০০ বিশিষ্ট পরিবেশবিদ, গবেষক, নীতিনির্ধারক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতাদের উপস্থিতিতে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই জলবায়ু অধিকারভিত্তিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সম্মেলনের আগে আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর আহ্বায়ক কমিটির আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সমাবেশের ঘোষণা দেন অ্যাসেম্বলি কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর লক্ষ্য, প্রস্তুতি, অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি অতিথিসহ দুই দিনের সেশন পরিকল্পনা, র্যালি এবং অন্যান্য আয়োজন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের প্রথম দিন ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ক্লাইমেট র্যালিতে অংশগ্রহণ এবং র্যালি শেষে ক্লাইমেট জাস্টিজ এসেম্বলি ২০২৫ উদ্বোধন করবেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরার উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় এই উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
দিনব্যাপী প্রোগ্রামে ৩টি প্লান্যারি সেশন থাকবে। বাংলাদেশে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল থেকে আসা ভুক্তভোগীরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য দেবেন।
দ্বিতীয় দিনে ১৪ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় সমাবেশের প্রথম দিনের আলোচনার সারসংক্ষেপ, সুপারিশ ও করণীয় নিয়ে উপস্থাপন করা হবে ‘ড্রাফট অ্যাসেম্বলি ডিক্লারেশন’।
শরীফ জামিল বলেন, ‘প্রান্তিক এবং অপ্রান্তিক সকল মানুষের সচেতনতার মধ্য দিয়েই রূপান্তরের বাস্তবতার ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যে এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫।’
ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘পরিবেশ ও জলবায়ু বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। এই ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের পরিবেশকর্মীরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছে; যা একটি মহৎ কাজ। কোনো কিছুর বিনিময়ে এ কাজের মূল্যায়ন সম্ভব নয়। কিন্তু এই ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন প্রয়োজন। আমার যে জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ করতে যাচ্ছি, তাতে অনেক সহযোগীর সহযোগিতা প্রয়োজন রয়েছে, তা-ও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সঠিক রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায্যতার ন্যায্য প্রতিফলন পাওয়া সম্ভব।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কো-কনভেনর, ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর কো-কনভেনর এম এস সিদ্দিকি, সিপিআরডির প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা, সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ জহিরুল হক, শেরেবাংলা নগর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিলা আজিজ এবং জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫ এর সমন্বয়ক এবং সহযোগী সমন্বয়কেরা।
জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫-এর আয়োজক ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ (ধরা)। সহযোগী আয়োজক সিপিআরডি, কোস্ট ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিসেস, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, মিশনগ্রিন বাংলাদেশ, ব্রাইটার্স, ওএবি ফাউন্ডেশন, এশিয়ান পিপলস মুভমেন্ট অন ডেবট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, অলটারনেটিভ ল কালেকটিভ, আর্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক, ফসিল ফুয়েল নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভ, ফসিল ফ্রি জাপান, গ্রিন কাউন্সিল, জাপান সেন্টার ফর আ সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোসাইটি, এলডিসি ওয়াচ, মাইনস, মিনারেলস অ্যান্ড পিপল, নেটজভের্ক এনার্জিভেন্ডে, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস, পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট ফর ইকুটেবল ডেভেলপমেন্ট, রিভারফক্স, সিডব্লিউটি।

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে আগামী ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
বাংলাদেশসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক মোট ১৪টি দেশের প্রায় ১ হাজার ৫০০ বিশিষ্ট পরিবেশবিদ, গবেষক, নীতিনির্ধারক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতাদের উপস্থিতিতে এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই জলবায়ু অধিকারভিত্তিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সম্মেলনের আগে আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর আহ্বায়ক কমিটির আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে একটি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সমাবেশের ঘোষণা দেন অ্যাসেম্বলি কমিটির সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’-এর লক্ষ্য, প্রস্তুতি, অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি অতিথিসহ দুই দিনের সেশন পরিকল্পনা, র্যালি এবং অন্যান্য আয়োজন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের প্রথম দিন ১৩ ডিসেম্বর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ক্লাইমেট র্যালিতে অংশগ্রহণ এবং র্যালি শেষে ক্লাইমেট জাস্টিজ এসেম্বলি ২০২৫ উদ্বোধন করবেন সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ। আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও ধরার উপদেষ্টা কমিটির সদস্য ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় এই উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
দিনব্যাপী প্রোগ্রামে ৩টি প্লান্যারি সেশন থাকবে। বাংলাদেশে জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল থেকে আসা ভুক্তভোগীরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা বক্তব্য দেবেন।
দ্বিতীয় দিনে ১৪ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় সমাবেশের প্রথম দিনের আলোচনার সারসংক্ষেপ, সুপারিশ ও করণীয় নিয়ে উপস্থাপন করা হবে ‘ড্রাফট অ্যাসেম্বলি ডিক্লারেশন’।
শরীফ জামিল বলেন, ‘প্রান্তিক এবং অপ্রান্তিক সকল মানুষের সচেতনতার মধ্য দিয়েই রূপান্তরের বাস্তবতার ন্যায্যতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। সেই লক্ষ্যে এই জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫।’
ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘পরিবেশ ও জলবায়ু বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে, ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশও। এই ঝুঁকি মোকাবিলায় আমাদের পরিবেশকর্মীরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছে; যা একটি মহৎ কাজ। কোনো কিছুর বিনিময়ে এ কাজের মূল্যায়ন সম্ভব নয়। কিন্তু এই ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন প্রয়োজন। আমার যে জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ করতে যাচ্ছি, তাতে অনেক সহযোগীর সহযোগিতা প্রয়োজন রয়েছে, তা-ও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। সঠিক রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে জলবায়ু ন্যায্যতার ন্যায্য প্রতিফলন পাওয়া সম্ভব।
এ ছাড়া সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন কো-কনভেনর, ক্লাইমেট জাস্টিজ অ্যাসেম্বলি ২০২৫-এর কো-কনভেনর এম এস সিদ্দিকি, সিপিআরডির প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা, সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ জহিরুল হক, শেরেবাংলা নগর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাকিলা আজিজ এবং জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫ এর সমন্বয়ক এবং সহযোগী সমন্বয়কেরা।
জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫-এর আয়োজক ‘ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’ (ধরা)। সহযোগী আয়োজক সিপিআরডি, কোস্ট ফাউন্ডেশন, সেন্টার ফর রিনিউয়েবল এনার্জি সার্ভিসেস, ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশ, মিশনগ্রিন বাংলাদেশ, ব্রাইটার্স, ওএবি ফাউন্ডেশন, এশিয়ান পিপলস মুভমেন্ট অন ডেবট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, অলটারনেটিভ ল কালেকটিভ, আর্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক, ফসিল ফুয়েল নন-প্রলিফারেশন ট্রিটি ইনিশিয়েটিভ, ফসিল ফ্রি জাপান, গ্রিন কাউন্সিল, জাপান সেন্টার ফর আ সাসটেইনেবল এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোসাইটি, এলডিসি ওয়াচ, মাইনস, মিনারেলস অ্যান্ড পিপল, নেটজভের্ক এনার্জিভেন্ডে, ফিলিপাইন মুভমেন্ট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস, পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউট ফর ইকুটেবল ডেভেলপমেন্ট, রিভারফক্স, সিডব্লিউটি।

কয়েক দিন ধরেই ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্র ভাগ (আই বা চোখ) বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার খেপুপাড়া দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার কথা বলা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন স্যাটেলাইট ও পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণ করে দেখা যাচ্ছে...
২৬ মে ২০২৪
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে। মূল কম্পনের পর বেশ কয়েকটি ছোট আফটারশকও অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে জাপানের পূর্বাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকাগুলোর জন্য সতর্কতা হিসেবে ‘সুনামি অ্যাডভাইজরি’ জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, ঢেউগুলো প্রায় এক মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে, তাই উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে একই অঞ্চলে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এতে বহু বাসিন্দা আহত হয়েছেন। সর্বশেষ পরিস্থিতি ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।

জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০ কিলোমিটার গভীরে। মূল কম্পনের পর বেশ কয়েকটি ছোট আফটারশকও অনুভূত হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরিপ্রেক্ষিতে জাপানের পূর্বাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকাগুলোর জন্য সতর্কতা হিসেবে ‘সুনামি অ্যাডভাইজরি’ জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া সংস্থা সতর্ক করে জানিয়েছে, ঢেউগুলো প্রায় এক মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে, তাই উপকূলবাসীকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের গোড়ার দিকে একই অঞ্চলে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এতে বহু বাসিন্দা আহত হয়েছেন। সর্বশেষ পরিস্থিতি ও ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি।

কয়েক দিন ধরেই ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্র ভাগ (আই বা চোখ) বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার খেপুপাড়া দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার কথা বলা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন স্যাটেলাইট ও পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণ করে দেখা যাচ্ছে...
২৬ মে ২০২৪
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি।
আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির বায়ুমান ৩৮৫, যা বিপজ্জনক বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভিয়েতনামের হ্যানয়, ভারতের কলকাতা, কুয়েতের কুয়েত সিটি ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৫৫, ২৪৬, ২১৭ ও ২১১।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি।
আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির বায়ুমান ৩৮৫, যা বিপজ্জনক বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— ভিয়েতনামের হ্যানয়, ভারতের কলকাতা, কুয়েতের কুয়েত সিটি ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৫৫, ২৪৬, ২১৭ ও ২১১।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

কয়েক দিন ধরেই ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্র ভাগ (আই বা চোখ) বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার খেপুপাড়া দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার কথা বলা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন স্যাটেলাইট ও পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণ করে দেখা যাচ্ছে...
২৬ মে ২০২৪
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় গত কয়েক দিন ধরেই তাপমাত্রা কমছিল। তবে আজ শুক্রবার শীত বেশ ভালোভাবেই জেঁকে বসেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সেটি কমে হয়েছে ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাস থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৩ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩৩ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় গত কয়েক দিন ধরেই তাপমাত্রা কমছিল। তবে আজ শুক্রবার শীত বেশ ভালোভাবেই জেঁকে বসেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সেটি কমে হয়েছে ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাস থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৩ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩৩ মিনিটে।

কয়েক দিন ধরেই ঘূর্ণিঝড় রিমালের কেন্দ্র ভাগ (আই বা চোখ) বাংলাদেশের পটুয়াখালী জেলার খেপুপাড়া দিয়ে স্থলভাগ অতিক্রম করার কথা বলা হচ্ছে। তবে বিভিন্ন স্যাটেলাইট ও পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণ করে দেখা যাচ্ছে...
২৬ মে ২০২৪
ধরিত্রী রক্ষায় আমরা’—ধরা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ২১টি সংগঠনের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তন, শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন ৩য় ‘জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ ২০২৫’ (Climate Justice Assembly 2025)।
১ দিন আগে
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প। জাপান আবহাওয়া সংস্থার বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিট (গ্রিনিচ মান সময় ২টা ৪৪ মিনিট) নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
২ দিন আগে
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ১০ম। অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। আজ সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৬৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
২ দিন আগে