
গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া শেষে নিজেকে যে অনেক সৌভাগ্যবান ভাববেন সন্দেহ নেই।
আতাকামা মরুভূমি, চিলি
দক্ষিণ আমেরিকার আতাকামা মরুভূমিকে অনেকেই বিবেচনা করেন পৃথিবীর সবচেয়ে শুকনো জায়গা হিসেবে। এখনকার কোনো কোনো আবহাওয়া স্টেশন নাকি ১৬ শতক থেকে বিশ শতক পর্যন্ত বৃষ্টির দেখা পায়নি। এমনকি অফিশিয়ালি দীর্ঘদিন বৃষ্টি না হওয়ার রেকর্ডও আতাকামার আরিকার। উত্তর আতাকামার এ জায়গাটিতে বিশ শতকের গোড়ার দিকে টানা ১৭৩ মাস বৃষ্টি হয়নি।
আতাকামা মরুভূমি এতটাই শুষ্ক যে এখানকার পর্বতগুলোর উচ্চতা অনেক হওয়ার পরও একেবারেই হিমবাহমুক্ত। এই মরুভূমি এতো শুকনো হওয়ার কারণ বৃষ্টি সৃষ্টি করতে পারে এমন মেঘমালা সৃষ্টিতে বাধা দেয় অ্যান্টার্কটিকা থেকে আসা শীতল বাতাস। এই শুষ্ক মরুভূমি নিয়ে একটি মজার ঘটনা আছে। প্রতি পাঁচ কী ১০ বছরে এর কিছু কিছু অংশে বৃষ্টি হয়, আর এতে মরুর বুকে গজিয়ে ওঠে উজ্জ্বল ফুল, উদ্ভিদে। যদিও রঙের এই খেলা দীর্ঘস্থায়ী হয় কেবল সপ্তাহ খানিক।
অউলেফ, আলজেরিয়া
মরুভূমি ঘিরে রাখা ছোট্ট এক শহর অউলেফ। চারপাশের মরুভূমি থেকে ধেয়ে আসা উষ্ণ বায়ুর প্রভাবে এটি আলজেরিয়ার উষ্ণ এবং শুকনো জায়গাগুলির অন্যতম। বছরে এখানে ১২.১৯ মিলিমিটারের কম বৃষ্টি হয়। শহরের বিপুল সংখ্যক খেজুর গাছ অবশ্য এর বাসিন্দাদের তীব্র উত্তাপ থেকে কিছুটা রেহাই দেয়। উষ্ণতম মাস জুলাই। তখন চল্লিশ ডিগ্রি সেলসিয়ানের বেশি তাপমাত্রা অতি স্বাভাবিক ঘটনা। কখনো ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠে যাওয়ার ঘটনাও ঘটে। এ সময় এমনকি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আকাশে এখানে পরিষ্কার থাকে বছরজুড়েই।
লুক্সর, মিশর
নীল নদের তীরে অবস্থান দক্ষিণ মিসরের এ শহরটির। পৃথিবীর উষ্ণ, শুকনো ও রৌদ্রোজ্জ্বল শহরগুলোর একটি হিসেবে নাম আছে এর। বছরজুড়ে এখানে ৪ হাজার ঘণ্টা পর্যন্ত সূর্যতাপ মেলে। বছরে এখানে গড় বৃষ্টিপাত কত শুনবেন? মাত্র ০.৮৬২ মিলিমিটার। নিয়মিতই বালুঝড়ের কবলে পড়তে হয় শহরটিকে। প্রাচীন মন্দির, সমাধিসহ নানা আর্টিফেক্টের জন্য বিখ্যাত শহরটি পর্যটকদেরও প্রিয় গন্তব্য।
আসওয়ান, মিশর
মিশরতো বটেই গোটা পৃথিবীর শুকনো ও উষ্ণ জায়গাগুলির অন্যতম। এর অবস্থান দক্ষিণ মিশরে, যেখানে গড় উচ্চ তাপমাত্রা থাকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। শহরটিতে বছরে এক মিলিমিটারের কম বৃষ্টিপাত হয়। কোনো কোনো বছরে এমনকি বৃষ্টির দেখাই পায় না শহরের মাটি। ট্রপিক অব ক্যানসারের নিকটবর্তী হওয়াই এর এমন শুকনো ও উষ্ণ আবহাওয়ার কারণ।

পেলিকান পয়েন্ট, নামিবিয়া
বালিয়াড়িতে ভরা আফ্রিকান দেশ নামিবিয়ায় অবস্থান পেলিকান পয়েন্টে। এখানে বছরে কেবল ৮.১৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। তবে মজার ঘটনা পেলিকান পয়েন্টের পাশের সাগর সার্ফারদের খুব পছন্দের জায়গা। উপসাগরের কাছে শীতল বায়ুর উপস্থিতির কারণে এখানে কখনোই আবহাওয়া খুব গরম বা ঠান্ডা হয় না।
ম্যাকমারডো ড্রাই ভ্যালি, অ্যান্টার্কটিকা
অ্যান্টার্কটিকার নাম শুনলে বরফ আর হিমবাহের কথাই মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যজনক হলেও এখানকার ড্রাই ভ্যালি বা শুকনো উপত্যকা পৃথিবীর শুকনো বা বৃষ্টিহীন জায়গাগুলোর একটি হিসেবে বিবেচিত। উপত্যকায় সে অর্থে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। মহাদেশের বরফমুক্ত সবচেয়ে বড় এলাকাও এটি। শুকনো আবহাওয়া ও বিশেষ এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার কারণে বিজ্ঞানীরা একে মঙ্গল গ্রহের সঙ্গে তুলনা করেন।

ওয়াদি হালফা, সুদান
গরমে নাভিশ্বাস ওঠা শহরটির অবস্থান সুদানের উত্তরাঞ্চলে, নুবিয়া হ্রদের তীরে। বছরে এখানে মাত্র ২.৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। তবে প্রচণ্ড উষ্ণ আর শুকনো হওয়ার পরও শহরটিতে মোটামুটি ১৫ হাজার মানুষের বাস।
লিস্ট ভার্স ও ম্যাপ কোয়েস্ট ডট কম অবলম্বনে ইশতিয়াক হাসান

গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া শেষে নিজেকে যে অনেক সৌভাগ্যবান ভাববেন সন্দেহ নেই।
আতাকামা মরুভূমি, চিলি
দক্ষিণ আমেরিকার আতাকামা মরুভূমিকে অনেকেই বিবেচনা করেন পৃথিবীর সবচেয়ে শুকনো জায়গা হিসেবে। এখনকার কোনো কোনো আবহাওয়া স্টেশন নাকি ১৬ শতক থেকে বিশ শতক পর্যন্ত বৃষ্টির দেখা পায়নি। এমনকি অফিশিয়ালি দীর্ঘদিন বৃষ্টি না হওয়ার রেকর্ডও আতাকামার আরিকার। উত্তর আতাকামার এ জায়গাটিতে বিশ শতকের গোড়ার দিকে টানা ১৭৩ মাস বৃষ্টি হয়নি।
আতাকামা মরুভূমি এতটাই শুষ্ক যে এখানকার পর্বতগুলোর উচ্চতা অনেক হওয়ার পরও একেবারেই হিমবাহমুক্ত। এই মরুভূমি এতো শুকনো হওয়ার কারণ বৃষ্টি সৃষ্টি করতে পারে এমন মেঘমালা সৃষ্টিতে বাধা দেয় অ্যান্টার্কটিকা থেকে আসা শীতল বাতাস। এই শুষ্ক মরুভূমি নিয়ে একটি মজার ঘটনা আছে। প্রতি পাঁচ কী ১০ বছরে এর কিছু কিছু অংশে বৃষ্টি হয়, আর এতে মরুর বুকে গজিয়ে ওঠে উজ্জ্বল ফুল, উদ্ভিদে। যদিও রঙের এই খেলা দীর্ঘস্থায়ী হয় কেবল সপ্তাহ খানিক।
অউলেফ, আলজেরিয়া
মরুভূমি ঘিরে রাখা ছোট্ট এক শহর অউলেফ। চারপাশের মরুভূমি থেকে ধেয়ে আসা উষ্ণ বায়ুর প্রভাবে এটি আলজেরিয়ার উষ্ণ এবং শুকনো জায়গাগুলির অন্যতম। বছরে এখানে ১২.১৯ মিলিমিটারের কম বৃষ্টি হয়। শহরের বিপুল সংখ্যক খেজুর গাছ অবশ্য এর বাসিন্দাদের তীব্র উত্তাপ থেকে কিছুটা রেহাই দেয়। উষ্ণতম মাস জুলাই। তখন চল্লিশ ডিগ্রি সেলসিয়ানের বেশি তাপমাত্রা অতি স্বাভাবিক ঘটনা। কখনো ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠে যাওয়ার ঘটনাও ঘটে। এ সময় এমনকি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আকাশে এখানে পরিষ্কার থাকে বছরজুড়েই।
লুক্সর, মিশর
নীল নদের তীরে অবস্থান দক্ষিণ মিসরের এ শহরটির। পৃথিবীর উষ্ণ, শুকনো ও রৌদ্রোজ্জ্বল শহরগুলোর একটি হিসেবে নাম আছে এর। বছরজুড়ে এখানে ৪ হাজার ঘণ্টা পর্যন্ত সূর্যতাপ মেলে। বছরে এখানে গড় বৃষ্টিপাত কত শুনবেন? মাত্র ০.৮৬২ মিলিমিটার। নিয়মিতই বালুঝড়ের কবলে পড়তে হয় শহরটিকে। প্রাচীন মন্দির, সমাধিসহ নানা আর্টিফেক্টের জন্য বিখ্যাত শহরটি পর্যটকদেরও প্রিয় গন্তব্য।
আসওয়ান, মিশর
মিশরতো বটেই গোটা পৃথিবীর শুকনো ও উষ্ণ জায়গাগুলির অন্যতম। এর অবস্থান দক্ষিণ মিশরে, যেখানে গড় উচ্চ তাপমাত্রা থাকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। শহরটিতে বছরে এক মিলিমিটারের কম বৃষ্টিপাত হয়। কোনো কোনো বছরে এমনকি বৃষ্টির দেখাই পায় না শহরের মাটি। ট্রপিক অব ক্যানসারের নিকটবর্তী হওয়াই এর এমন শুকনো ও উষ্ণ আবহাওয়ার কারণ।

পেলিকান পয়েন্ট, নামিবিয়া
বালিয়াড়িতে ভরা আফ্রিকান দেশ নামিবিয়ায় অবস্থান পেলিকান পয়েন্টে। এখানে বছরে কেবল ৮.১৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। তবে মজার ঘটনা পেলিকান পয়েন্টের পাশের সাগর সার্ফারদের খুব পছন্দের জায়গা। উপসাগরের কাছে শীতল বায়ুর উপস্থিতির কারণে এখানে কখনোই আবহাওয়া খুব গরম বা ঠান্ডা হয় না।
ম্যাকমারডো ড্রাই ভ্যালি, অ্যান্টার্কটিকা
অ্যান্টার্কটিকার নাম শুনলে বরফ আর হিমবাহের কথাই মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যজনক হলেও এখানকার ড্রাই ভ্যালি বা শুকনো উপত্যকা পৃথিবীর শুকনো বা বৃষ্টিহীন জায়গাগুলোর একটি হিসেবে বিবেচিত। উপত্যকায় সে অর্থে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। মহাদেশের বরফমুক্ত সবচেয়ে বড় এলাকাও এটি। শুকনো আবহাওয়া ও বিশেষ এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার কারণে বিজ্ঞানীরা একে মঙ্গল গ্রহের সঙ্গে তুলনা করেন।

ওয়াদি হালফা, সুদান
গরমে নাভিশ্বাস ওঠা শহরটির অবস্থান সুদানের উত্তরাঞ্চলে, নুবিয়া হ্রদের তীরে। বছরে এখানে মাত্র ২.৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। তবে প্রচণ্ড উষ্ণ আর শুকনো হওয়ার পরও শহরটিতে মোটামুটি ১৫ হাজার মানুষের বাস।
লিস্ট ভার্স ও ম্যাপ কোয়েস্ট ডট কম অবলম্বনে ইশতিয়াক হাসান

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ভোর ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ভোর ৬টা ৩৫ মিনিটে।

গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া
১৭ এপ্রিল ২০২৩
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া
১৭ এপ্রিল ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া
১৭ এপ্রিল ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া
১৭ এপ্রিল ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
১ দিন আগে