
গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া শেষে নিজেকে যে অনেক সৌভাগ্যবান ভাববেন সন্দেহ নেই।
আতাকামা মরুভূমি, চিলি
দক্ষিণ আমেরিকার আতাকামা মরুভূমিকে অনেকেই বিবেচনা করেন পৃথিবীর সবচেয়ে শুকনো জায়গা হিসেবে। এখনকার কোনো কোনো আবহাওয়া স্টেশন নাকি ১৬ শতক থেকে বিশ শতক পর্যন্ত বৃষ্টির দেখা পায়নি। এমনকি অফিশিয়ালি দীর্ঘদিন বৃষ্টি না হওয়ার রেকর্ডও আতাকামার আরিকার। উত্তর আতাকামার এ জায়গাটিতে বিশ শতকের গোড়ার দিকে টানা ১৭৩ মাস বৃষ্টি হয়নি।
আতাকামা মরুভূমি এতটাই শুষ্ক যে এখানকার পর্বতগুলোর উচ্চতা অনেক হওয়ার পরও একেবারেই হিমবাহমুক্ত। এই মরুভূমি এতো শুকনো হওয়ার কারণ বৃষ্টি সৃষ্টি করতে পারে এমন মেঘমালা সৃষ্টিতে বাধা দেয় অ্যান্টার্কটিকা থেকে আসা শীতল বাতাস। এই শুষ্ক মরুভূমি নিয়ে একটি মজার ঘটনা আছে। প্রতি পাঁচ কী ১০ বছরে এর কিছু কিছু অংশে বৃষ্টি হয়, আর এতে মরুর বুকে গজিয়ে ওঠে উজ্জ্বল ফুল, উদ্ভিদে। যদিও রঙের এই খেলা দীর্ঘস্থায়ী হয় কেবল সপ্তাহ খানিক।
অউলেফ, আলজেরিয়া
মরুভূমি ঘিরে রাখা ছোট্ট এক শহর অউলেফ। চারপাশের মরুভূমি থেকে ধেয়ে আসা উষ্ণ বায়ুর প্রভাবে এটি আলজেরিয়ার উষ্ণ এবং শুকনো জায়গাগুলির অন্যতম। বছরে এখানে ১২.১৯ মিলিমিটারের কম বৃষ্টি হয়। শহরের বিপুল সংখ্যক খেজুর গাছ অবশ্য এর বাসিন্দাদের তীব্র উত্তাপ থেকে কিছুটা রেহাই দেয়। উষ্ণতম মাস জুলাই। তখন চল্লিশ ডিগ্রি সেলসিয়ানের বেশি তাপমাত্রা অতি স্বাভাবিক ঘটনা। কখনো ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠে যাওয়ার ঘটনাও ঘটে। এ সময় এমনকি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আকাশে এখানে পরিষ্কার থাকে বছরজুড়েই।
লুক্সর, মিশর
নীল নদের তীরে অবস্থান দক্ষিণ মিসরের এ শহরটির। পৃথিবীর উষ্ণ, শুকনো ও রৌদ্রোজ্জ্বল শহরগুলোর একটি হিসেবে নাম আছে এর। বছরজুড়ে এখানে ৪ হাজার ঘণ্টা পর্যন্ত সূর্যতাপ মেলে। বছরে এখানে গড় বৃষ্টিপাত কত শুনবেন? মাত্র ০.৮৬২ মিলিমিটার। নিয়মিতই বালুঝড়ের কবলে পড়তে হয় শহরটিকে। প্রাচীন মন্দির, সমাধিসহ নানা আর্টিফেক্টের জন্য বিখ্যাত শহরটি পর্যটকদেরও প্রিয় গন্তব্য।
আসওয়ান, মিশর
মিশরতো বটেই গোটা পৃথিবীর শুকনো ও উষ্ণ জায়গাগুলির অন্যতম। এর অবস্থান দক্ষিণ মিশরে, যেখানে গড় উচ্চ তাপমাত্রা থাকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। শহরটিতে বছরে এক মিলিমিটারের কম বৃষ্টিপাত হয়। কোনো কোনো বছরে এমনকি বৃষ্টির দেখাই পায় না শহরের মাটি। ট্রপিক অব ক্যানসারের নিকটবর্তী হওয়াই এর এমন শুকনো ও উষ্ণ আবহাওয়ার কারণ।

পেলিকান পয়েন্ট, নামিবিয়া
বালিয়াড়িতে ভরা আফ্রিকান দেশ নামিবিয়ায় অবস্থান পেলিকান পয়েন্টে। এখানে বছরে কেবল ৮.১৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। তবে মজার ঘটনা পেলিকান পয়েন্টের পাশের সাগর সার্ফারদের খুব পছন্দের জায়গা। উপসাগরের কাছে শীতল বায়ুর উপস্থিতির কারণে এখানে কখনোই আবহাওয়া খুব গরম বা ঠান্ডা হয় না।
ম্যাকমারডো ড্রাই ভ্যালি, অ্যান্টার্কটিকা
অ্যান্টার্কটিকার নাম শুনলে বরফ আর হিমবাহের কথাই মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যজনক হলেও এখানকার ড্রাই ভ্যালি বা শুকনো উপত্যকা পৃথিবীর শুকনো বা বৃষ্টিহীন জায়গাগুলোর একটি হিসেবে বিবেচিত। উপত্যকায় সে অর্থে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। মহাদেশের বরফমুক্ত সবচেয়ে বড় এলাকাও এটি। শুকনো আবহাওয়া ও বিশেষ এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার কারণে বিজ্ঞানীরা একে মঙ্গল গ্রহের সঙ্গে তুলনা করেন।

ওয়াদি হালফা, সুদান
গরমে নাভিশ্বাস ওঠা শহরটির অবস্থান সুদানের উত্তরাঞ্চলে, নুবিয়া হ্রদের তীরে। বছরে এখানে মাত্র ২.৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। তবে প্রচণ্ড উষ্ণ আর শুকনো হওয়ার পরও শহরটিতে মোটামুটি ১৫ হাজার মানুষের বাস।
লিস্ট ভার্স ও ম্যাপ কোয়েস্ট ডট কম অবলম্বনে ইশতিয়াক হাসান

গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া শেষে নিজেকে যে অনেক সৌভাগ্যবান ভাববেন সন্দেহ নেই।
আতাকামা মরুভূমি, চিলি
দক্ষিণ আমেরিকার আতাকামা মরুভূমিকে অনেকেই বিবেচনা করেন পৃথিবীর সবচেয়ে শুকনো জায়গা হিসেবে। এখনকার কোনো কোনো আবহাওয়া স্টেশন নাকি ১৬ শতক থেকে বিশ শতক পর্যন্ত বৃষ্টির দেখা পায়নি। এমনকি অফিশিয়ালি দীর্ঘদিন বৃষ্টি না হওয়ার রেকর্ডও আতাকামার আরিকার। উত্তর আতাকামার এ জায়গাটিতে বিশ শতকের গোড়ার দিকে টানা ১৭৩ মাস বৃষ্টি হয়নি।
আতাকামা মরুভূমি এতটাই শুষ্ক যে এখানকার পর্বতগুলোর উচ্চতা অনেক হওয়ার পরও একেবারেই হিমবাহমুক্ত। এই মরুভূমি এতো শুকনো হওয়ার কারণ বৃষ্টি সৃষ্টি করতে পারে এমন মেঘমালা সৃষ্টিতে বাধা দেয় অ্যান্টার্কটিকা থেকে আসা শীতল বাতাস। এই শুষ্ক মরুভূমি নিয়ে একটি মজার ঘটনা আছে। প্রতি পাঁচ কী ১০ বছরে এর কিছু কিছু অংশে বৃষ্টি হয়, আর এতে মরুর বুকে গজিয়ে ওঠে উজ্জ্বল ফুল, উদ্ভিদে। যদিও রঙের এই খেলা দীর্ঘস্থায়ী হয় কেবল সপ্তাহ খানিক।
অউলেফ, আলজেরিয়া
মরুভূমি ঘিরে রাখা ছোট্ট এক শহর অউলেফ। চারপাশের মরুভূমি থেকে ধেয়ে আসা উষ্ণ বায়ুর প্রভাবে এটি আলজেরিয়ার উষ্ণ এবং শুকনো জায়গাগুলির অন্যতম। বছরে এখানে ১২.১৯ মিলিমিটারের কম বৃষ্টি হয়। শহরের বিপুল সংখ্যক খেজুর গাছ অবশ্য এর বাসিন্দাদের তীব্র উত্তাপ থেকে কিছুটা রেহাই দেয়। উষ্ণতম মাস জুলাই। তখন চল্লিশ ডিগ্রি সেলসিয়ানের বেশি তাপমাত্রা অতি স্বাভাবিক ঘটনা। কখনো ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠে যাওয়ার ঘটনাও ঘটে। এ সময় এমনকি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আকাশে এখানে পরিষ্কার থাকে বছরজুড়েই।
লুক্সর, মিশর
নীল নদের তীরে অবস্থান দক্ষিণ মিসরের এ শহরটির। পৃথিবীর উষ্ণ, শুকনো ও রৌদ্রোজ্জ্বল শহরগুলোর একটি হিসেবে নাম আছে এর। বছরজুড়ে এখানে ৪ হাজার ঘণ্টা পর্যন্ত সূর্যতাপ মেলে। বছরে এখানে গড় বৃষ্টিপাত কত শুনবেন? মাত্র ০.৮৬২ মিলিমিটার। নিয়মিতই বালুঝড়ের কবলে পড়তে হয় শহরটিকে। প্রাচীন মন্দির, সমাধিসহ নানা আর্টিফেক্টের জন্য বিখ্যাত শহরটি পর্যটকদেরও প্রিয় গন্তব্য।
আসওয়ান, মিশর
মিশরতো বটেই গোটা পৃথিবীর শুকনো ও উষ্ণ জায়গাগুলির অন্যতম। এর অবস্থান দক্ষিণ মিশরে, যেখানে গড় উচ্চ তাপমাত্রা থাকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। শহরটিতে বছরে এক মিলিমিটারের কম বৃষ্টিপাত হয়। কোনো কোনো বছরে এমনকি বৃষ্টির দেখাই পায় না শহরের মাটি। ট্রপিক অব ক্যানসারের নিকটবর্তী হওয়াই এর এমন শুকনো ও উষ্ণ আবহাওয়ার কারণ।

পেলিকান পয়েন্ট, নামিবিয়া
বালিয়াড়িতে ভরা আফ্রিকান দেশ নামিবিয়ায় অবস্থান পেলিকান পয়েন্টে। এখানে বছরে কেবল ৮.১৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। তবে মজার ঘটনা পেলিকান পয়েন্টের পাশের সাগর সার্ফারদের খুব পছন্দের জায়গা। উপসাগরের কাছে শীতল বায়ুর উপস্থিতির কারণে এখানে কখনোই আবহাওয়া খুব গরম বা ঠান্ডা হয় না।
ম্যাকমারডো ড্রাই ভ্যালি, অ্যান্টার্কটিকা
অ্যান্টার্কটিকার নাম শুনলে বরফ আর হিমবাহের কথাই মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যজনক হলেও এখানকার ড্রাই ভ্যালি বা শুকনো উপত্যকা পৃথিবীর শুকনো বা বৃষ্টিহীন জায়গাগুলোর একটি হিসেবে বিবেচিত। উপত্যকায় সে অর্থে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। মহাদেশের বরফমুক্ত সবচেয়ে বড় এলাকাও এটি। শুকনো আবহাওয়া ও বিশেষ এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার কারণে বিজ্ঞানীরা একে মঙ্গল গ্রহের সঙ্গে তুলনা করেন।

ওয়াদি হালফা, সুদান
গরমে নাভিশ্বাস ওঠা শহরটির অবস্থান সুদানের উত্তরাঞ্চলে, নুবিয়া হ্রদের তীরে। বছরে এখানে মাত্র ২.৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। তবে প্রচণ্ড উষ্ণ আর শুকনো হওয়ার পরও শহরটিতে মোটামুটি ১৫ হাজার মানুষের বাস।
লিস্ট ভার্স ও ম্যাপ কোয়েস্ট ডট কম অবলম্বনে ইশতিয়াক হাসান

সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
গতকাল সোমবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৯।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রধানত থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪১ মিনিটে।

সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
গতকাল সোমবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৯।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রধানত থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪১ মিনিটে।

গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া
১৭ এপ্রিল ২০২৩
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে।
এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। তবে আগামীকাল বুধবার ও পরদিন বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আর শুক্রবার অপরিবর্তিত থাকতে পারে তাপমাত্রা।
টানা তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে এবার বোরো বীজতলাসহ ফসল নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা। দেশের বিভিন্ন জেলায় বর্তমানে বোরো বীজতলা তৈরির মৌসুম চললেও কম তাপমাত্রা ও সূর্যের আলো না থাকায় অনেক এলাকায় বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় নানা চেষ্টা চালালেও কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না।
গত রোববারের মতো গতকালও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়। এদিন সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রাজধানীতে আগের দুই দিনের মতো গতকালও সারা দিনে সূর্যের দেখা পায়নি মানুষ। গতকাল সকাল ৬টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর মধ্যে সন্ধ্যার পর বৃষ্টির মতো ঝিরঝির করে ঝরতে থাকে শিশির। এতে ভয়ানক কষ্টের মধ্যে পড়েছে ছিন্নমূল মানুষ।
ঘন কুয়াশা আরও ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কায় রাজধানীর সদরঘাট থেকে চাঁদপুরসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে সব ধরনের লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন।
সারা দেশে গ্রামাঞ্চলে শীতের প্রভাব পড়েছে ফসলি জমিসহ বোরো বীজতলায়। কৃষি বিভাগ ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তীব্র শীত ও কুয়াশার কারণে সৃষ্ট ‘কোল্ড ইনজুরি’-তে নাবি বীজতলার চারা পচে যাচ্ছে। এতে চলতি মৌসুমে বোরো আবাদে চারার সংকটের আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
নওগাঁর মান্দা উপজেলা, যশোরের শার্শা, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ, রংপুর জেলার আট উপজেলা, পঞ্চগড়, দিনাজপুরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকেরা বোরো বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা বলেছেন।
ঘন কুয়াশা ও হাড়কাঁপানো শীতে জনজীবনও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। টানা তিন দিন ধরে সূর্যের দেখা না মেলায় শিশির বৃষ্টির মতো ঝরছে। নওগাঁর মান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, কোল্ড ইনজুরি থেকে রক্ষার জন্য কৃষকেরা বোরো ধানের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। যেসব বীজতলা ঢেকে রাখা হয়নি, সেগুলোর চারা হলুদ ও বিবর্ণ হয়ে গেছে।
মান্দার নাড়াডাঙ্গা গ্রামের কৃষক আফজাল হোসেন বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে তৈরি করা বীজতলায় সবে চারা উঠতে শুরু করেছে। কিন্তু কয়েক দিন ধরে সূর্যের আলো না থাকায় দুশ্চিন্তায় আছি। পরিস্থিতি এভাবে চললে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে দিতে হবে, এতে বাড়তি খরচ পড়বে।’
মান্দা উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, বিরূপ আবহাওয়া অব্যাহত থাকলে রোপণের সময় চারার সংকট দেখা দিতে পারে। এ কারণে কৃষকদের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে ঘন কুয়াশার কারণে দিনের অধিকাংশ সময় সড়কে যানবাহনকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। এতে হাটবাজারে ক্রেতার উপস্থিতি কমে গেছে। বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষ, বিশেষ করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও চার্জার ভ্যানচালকেরা।
নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক হামিদুল হক জানান, পৌষ মাসের মাঝামাঝি সময় চলছে। সামনের দিনগুলোতে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে। চলতি মাসেই এ অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। সোমবার বহির্বিভাগে ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত ৩৫৬ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেশি।

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে।
এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। তবে আগামীকাল বুধবার ও পরদিন বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আর শুক্রবার অপরিবর্তিত থাকতে পারে তাপমাত্রা।
টানা তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে এবার বোরো বীজতলাসহ ফসল নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা। দেশের বিভিন্ন জেলায় বর্তমানে বোরো বীজতলা তৈরির মৌসুম চললেও কম তাপমাত্রা ও সূর্যের আলো না থাকায় অনেক এলাকায় বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় নানা চেষ্টা চালালেও কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না।
গত রোববারের মতো গতকালও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়। এদিন সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রাজধানীতে আগের দুই দিনের মতো গতকালও সারা দিনে সূর্যের দেখা পায়নি মানুষ। গতকাল সকাল ৬টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর মধ্যে সন্ধ্যার পর বৃষ্টির মতো ঝিরঝির করে ঝরতে থাকে শিশির। এতে ভয়ানক কষ্টের মধ্যে পড়েছে ছিন্নমূল মানুষ।
ঘন কুয়াশা আরও ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কায় রাজধানীর সদরঘাট থেকে চাঁদপুরসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে সব ধরনের লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন।
সারা দেশে গ্রামাঞ্চলে শীতের প্রভাব পড়েছে ফসলি জমিসহ বোরো বীজতলায়। কৃষি বিভাগ ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তীব্র শীত ও কুয়াশার কারণে সৃষ্ট ‘কোল্ড ইনজুরি’-তে নাবি বীজতলার চারা পচে যাচ্ছে। এতে চলতি মৌসুমে বোরো আবাদে চারার সংকটের আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
নওগাঁর মান্দা উপজেলা, যশোরের শার্শা, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ, রংপুর জেলার আট উপজেলা, পঞ্চগড়, দিনাজপুরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকেরা বোরো বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা বলেছেন।
ঘন কুয়াশা ও হাড়কাঁপানো শীতে জনজীবনও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। টানা তিন দিন ধরে সূর্যের দেখা না মেলায় শিশির বৃষ্টির মতো ঝরছে। নওগাঁর মান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, কোল্ড ইনজুরি থেকে রক্ষার জন্য কৃষকেরা বোরো ধানের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। যেসব বীজতলা ঢেকে রাখা হয়নি, সেগুলোর চারা হলুদ ও বিবর্ণ হয়ে গেছে।
মান্দার নাড়াডাঙ্গা গ্রামের কৃষক আফজাল হোসেন বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে তৈরি করা বীজতলায় সবে চারা উঠতে শুরু করেছে। কিন্তু কয়েক দিন ধরে সূর্যের আলো না থাকায় দুশ্চিন্তায় আছি। পরিস্থিতি এভাবে চললে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে দিতে হবে, এতে বাড়তি খরচ পড়বে।’
মান্দা উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, বিরূপ আবহাওয়া অব্যাহত থাকলে রোপণের সময় চারার সংকট দেখা দিতে পারে। এ কারণে কৃষকদের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে ঘন কুয়াশার কারণে দিনের অধিকাংশ সময় সড়কে যানবাহনকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। এতে হাটবাজারে ক্রেতার উপস্থিতি কমে গেছে। বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষ, বিশেষ করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও চার্জার ভ্যানচালকেরা।
নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক হামিদুল হক জানান, পৌষ মাসের মাঝামাঝি সময় চলছে। সামনের দিনগুলোতে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে। চলতি মাসেই এ অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। সোমবার বহির্বিভাগে ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত ৩৫৬ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেশি।

গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া
১৭ এপ্রিল ২০২৩
সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মাঘ মাস আসতে এখনো অনেক বাকি। আজ সোমবার কেবল ১৪ পৌষ। তবে এখনই হাড়কাঁপানো শীত পড়েছে দেশজুড়ে। আজ সকাল ৬টায় দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রাতে সারা দেশেই তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
আজ সকাল ৯টা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকালে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৪, রংপুরে ১৩, ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৬, সিলেটে ১৪ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৭ এবং খুলনা ও বরিশালে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুয়াশার কারণে দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্ন হতে পারে উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
এ ছাড়া সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

মাঘ মাস আসতে এখনো অনেক বাকি। আজ সোমবার কেবল ১৪ পৌষ। তবে এখনই হাড়কাঁপানো শীত পড়েছে দেশজুড়ে। আজ সকাল ৬টায় দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রাতে সারা দেশেই তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
আজ সকাল ৯টা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকালে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে রাজশাহীতে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ৪, রংপুরে ১৩, ময়মনসিংহে ১৩ দশমিক ৬, সিলেটে ১৪ দশমিক ৫, চট্টগ্রামে ১৫ দশমিক ৭ এবং খুলনা ও বরিশালে ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুয়াশার কারণে দেশজুড়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্ন হতে পারে উল্লেখ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
এ ছাড়া সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া
১৭ এপ্রিল ২০২৩
সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় শীত যেন আরও জেঁকে বসেছে। গতকাল রোববার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ সোমবার একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৮।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২১ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪০ মিনিটে।

গরমে টিকে থাকাটাই এখন মুশকিল। কখন বৃষ্টি নামবে, একটু শীতল হবে আবহাওয়া এর প্রহর গুনছি সবাই। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে বৃষ্টি হয় না বললেই চলে। কোথাও কোথাও বছরে বৃষ্টি হয় না একবারও। অনেক জায়গায় আবার বৃষ্টি হয় বছরে হাতে গুনা কয়েক বার। এমন কিছু এলাকার সঙ্গেই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি আজ। লেখাটি পড়া
১৭ এপ্রিল ২০২৩
সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে আজ রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার কারণে দেশের অনেক জায়গায় শীতের অনুভূতি অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগে