
গরম এখন চরমে। গতকাল সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, চুয়াডাঙ্গায়। অবশ্য গত কয়েক দিন ধরেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড গড়ছে জেলাটি। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও খুব একটা কম ছিল না,৩৭. ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। আজও কিন্তু সূর্য আগুন ঢেলে যাচ্ছে, এমন দিনে যদি পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ বা গরম ১০টি জায়গার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়?
উষ্ণ এই ১০ জায়গার সংবাদ আমরা কিন্তু পেয়েছি ব্রিটিশ গণমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের সূত্রে। লেখাটা পড়া শেষ হলে আমার মনে হয় কিছুটা সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে। মনে হবে, ভাগ্যিস এই ১০টি জায়গার কোনোটির বাসিন্দা নন আপনি!
শুনে অবাক হবেন উষ্ণ এই ১০ জায়গার ছয়টির অবস্থান এশিয়া মহাদেশে। এই সুযোগে আরও একটি তথ্য দিয়ে রাখছি, ২০২১ সালের আগ পর্যন্ত ইউরোপে রেকর্ড হওয়া সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯৭৭ সালে গ্রিসের এথেন্সে। তবে ২০২১ সালের ১১ আগস্ট ইতালির দ্বীপ সিসিলিতে রেকর্ড করা হয় ৪৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা।
চলুন তাহলে গরমে ঘামতে ঘামতে প্রবেশ করি আরও অনেক বেশি উষ্ণ কিছু এলাকায়।
ডেথ ভ্যালি, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র
ডেথ ভ্যালির ফার্নেস ক্রিকের দখলে বায়ুর উষ্ণতম তাপমাত্রার রেকর্ডটি। এই মরু উপত্যকায় ১৯১৩ সালের গ্রীষ্মে তাপমাত্রা পৌঁছায় ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। একে এখনো সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড বিবেচনা করা হলেও কিছু কারণে ওই রেকর্ড নিয়ে আবহাওয়াবিদদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। তবে ওটাকে যদি গণনায় না-ও ধরেন, তার পরও উচ্চ তাপমাত্রার দিক থেকে সবার ওপরে ফার্নেস ক্রিকই। ২০২০-এর আগস্টে এখানে তাপমাত্রা পৌঁছায় ৫৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। গ্রীষ্মে ডেথ ভ্যালিতে গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজ্যের সবচেয়ে শুকনো এলাকাও এটি।
অওয়ারগলা, আলজেরিয়া
এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে রেকর্ড করা আফ্রিকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সাহারা মরুভূমির আলজেরিয়ান অংশের অওয়ারগলায়। অবশ্য আফ্রিকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার বিভিন্ন ধরনের রেকর্ডের খবর পাওয়া যায় ইতিহাসের পাতা ঘেঁটে। এর মধ্যে আছে বর্তমান অফিশিয়াল সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও (৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস), যেটি তিউনিসিয়ার কেবিলিতে রেকর্ড করা হয়। তবে এটিসহ ওই তাপমাত্রাগুলো নিয়ে সংশয় তৈরি হয় যেভাবে মাপা হয় সে কারণে। মূলত কলোনিয়াল সময়ে ফ্রেঞ্চ ও ইতালীয়দের সামরিক পর্যবেক্ষণ ফাঁড়ি থেকে এই তাপমাত্রাগুলো মাপা হয়।
মিতরিবাহ, কুয়েত
উত্তর-পশ্চিম কুয়েতের এক দুর্গম এলাকা মিতরিবাহ। ২০১৬ সালের জুলাইয়ে এখানে রেকর্ড করা হয় ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। পৃথিবীর ইতিহাসে রেকর্ড করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রাগুলোর একটি এটি।
বসরা, ইরাক
তাপমাত্রায় কুয়েতের মিতরিবাহর সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার মতো জায়গা পাশের দেশ ইরাকেও আছে। সেখানকার বসরার বসরা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২০১৬ সালের ২২ জুলাই ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
তুরবাত, পাকিস্তান
পাকিস্তানের দক্ষিণ বেলুচিস্তানের একটি শহর তুরবাত। এই জায়গাও উষ্ণ এলাকা হিসেবে পরিচিত। ২০১৭ সালের ২৮ মে এখানে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৫৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দালোল, ইথিওপিয়া
এখানকার লবণের খনি, অম্লীয় উষ্ণ প্রস্রবণ ও গ্যাসীয় গেইজার মিলিয়ে ১৯৬০ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত প্রতিদিনের গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পৃথিবীতে মানুষ বাস করে এমন জায়গাগুলোর মধ্যে এটি সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা।
আজিজিয়া, লিবিয়া
ত্রিপোলি থেকে ২৫ মাইল দক্ষিণে অবস্থিত শহরটি একসময় ছিল জাফারা জেলার রাজধানী। একে পৃথিবীর উষ্ণতম জায়গা হিসেবে পরিচিত করিয়ে দেওয়া হতো আগে। কারণ ১৯২২ সালে এখানে রেকর্ড করা হয় ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। তবে ২০১২ সালে আবহাওয়াবিদেরা এই খেতাব বাতিল করেন। এর কারণগুলোর মধ্যে একটি ছিল যে ব্যক্তি তাপমাত্রাটি রেকর্ড করেন, তিনি ছিলেন অনভিজ্ঞ। তবে তাই বলে আজিজিয়াকে উষ্ণ জায়গাগুলোর তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কারণ মধ্য গ্রীষ্মে শহরের বাসিন্দাদের নিয়মিতই ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রার অভিজ্ঞতা হয়।
কুরিয়াত, ওমান
ওমানের রাজধানী মাসকটের দক্ষিণ-পূর্বের অবস্থান কুরিয়াতের। ২০১৮ সালের ২৬ জুন রাতের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাতের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছার রেকর্ড এটি। এর আগের রেকর্ড ছিল ৪১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ওমানেই।
দাসত–ই–লুত, ইরান
এই মরু মালভূমিতে রেকর্ড করা হয় ভূমির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ২০০৩ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত স্যাটেলাইটের ডেটায় দেখা যায় এই তাপমাত্রা ছিল ৭০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই অঞ্চলে যে মানুষ বসবাস করে না, এটা নিশ্চয় বলে দিতে হবে না!
বন্দর–ই মাহশহর, ইরান
গরমে হাঁসফাঁস করা শহরটি হিট ইনডেক্সের তালিকায় ওপরের দিক থেকে দুইয়ে। বায়ুর তাপমাত্রা আর জলীয়বাষ্পের মিলিত ফলাফল এই হিট ইনডেক্স। ২০১৫ সালের জুলাইয়ে শহরটির হিট ইনডেক্স ছিল ৭৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখানকার রেকর্ড করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

গরম এখন চরমে। গতকাল সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, চুয়াডাঙ্গায়। অবশ্য গত কয়েক দিন ধরেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড গড়ছে জেলাটি। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও খুব একটা কম ছিল না,৩৭. ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। আজও কিন্তু সূর্য আগুন ঢেলে যাচ্ছে, এমন দিনে যদি পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ বা গরম ১০টি জায়গার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়?
উষ্ণ এই ১০ জায়গার সংবাদ আমরা কিন্তু পেয়েছি ব্রিটিশ গণমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের সূত্রে। লেখাটা পড়া শেষ হলে আমার মনে হয় কিছুটা সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে। মনে হবে, ভাগ্যিস এই ১০টি জায়গার কোনোটির বাসিন্দা নন আপনি!
শুনে অবাক হবেন উষ্ণ এই ১০ জায়গার ছয়টির অবস্থান এশিয়া মহাদেশে। এই সুযোগে আরও একটি তথ্য দিয়ে রাখছি, ২০২১ সালের আগ পর্যন্ত ইউরোপে রেকর্ড হওয়া সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯৭৭ সালে গ্রিসের এথেন্সে। তবে ২০২১ সালের ১১ আগস্ট ইতালির দ্বীপ সিসিলিতে রেকর্ড করা হয় ৪৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা।
চলুন তাহলে গরমে ঘামতে ঘামতে প্রবেশ করি আরও অনেক বেশি উষ্ণ কিছু এলাকায়।
ডেথ ভ্যালি, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র
ডেথ ভ্যালির ফার্নেস ক্রিকের দখলে বায়ুর উষ্ণতম তাপমাত্রার রেকর্ডটি। এই মরু উপত্যকায় ১৯১৩ সালের গ্রীষ্মে তাপমাত্রা পৌঁছায় ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। একে এখনো সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড বিবেচনা করা হলেও কিছু কারণে ওই রেকর্ড নিয়ে আবহাওয়াবিদদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। তবে ওটাকে যদি গণনায় না-ও ধরেন, তার পরও উচ্চ তাপমাত্রার দিক থেকে সবার ওপরে ফার্নেস ক্রিকই। ২০২০-এর আগস্টে এখানে তাপমাত্রা পৌঁছায় ৫৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। গ্রীষ্মে ডেথ ভ্যালিতে গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজ্যের সবচেয়ে শুকনো এলাকাও এটি।
অওয়ারগলা, আলজেরিয়া
এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে রেকর্ড করা আফ্রিকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সাহারা মরুভূমির আলজেরিয়ান অংশের অওয়ারগলায়। অবশ্য আফ্রিকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার বিভিন্ন ধরনের রেকর্ডের খবর পাওয়া যায় ইতিহাসের পাতা ঘেঁটে। এর মধ্যে আছে বর্তমান অফিশিয়াল সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও (৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস), যেটি তিউনিসিয়ার কেবিলিতে রেকর্ড করা হয়। তবে এটিসহ ওই তাপমাত্রাগুলো নিয়ে সংশয় তৈরি হয় যেভাবে মাপা হয় সে কারণে। মূলত কলোনিয়াল সময়ে ফ্রেঞ্চ ও ইতালীয়দের সামরিক পর্যবেক্ষণ ফাঁড়ি থেকে এই তাপমাত্রাগুলো মাপা হয়।
মিতরিবাহ, কুয়েত
উত্তর-পশ্চিম কুয়েতের এক দুর্গম এলাকা মিতরিবাহ। ২০১৬ সালের জুলাইয়ে এখানে রেকর্ড করা হয় ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। পৃথিবীর ইতিহাসে রেকর্ড করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রাগুলোর একটি এটি।
বসরা, ইরাক
তাপমাত্রায় কুয়েতের মিতরিবাহর সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার মতো জায়গা পাশের দেশ ইরাকেও আছে। সেখানকার বসরার বসরা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২০১৬ সালের ২২ জুলাই ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
তুরবাত, পাকিস্তান
পাকিস্তানের দক্ষিণ বেলুচিস্তানের একটি শহর তুরবাত। এই জায়গাও উষ্ণ এলাকা হিসেবে পরিচিত। ২০১৭ সালের ২৮ মে এখানে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৫৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দালোল, ইথিওপিয়া
এখানকার লবণের খনি, অম্লীয় উষ্ণ প্রস্রবণ ও গ্যাসীয় গেইজার মিলিয়ে ১৯৬০ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত প্রতিদিনের গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পৃথিবীতে মানুষ বাস করে এমন জায়গাগুলোর মধ্যে এটি সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা।
আজিজিয়া, লিবিয়া
ত্রিপোলি থেকে ২৫ মাইল দক্ষিণে অবস্থিত শহরটি একসময় ছিল জাফারা জেলার রাজধানী। একে পৃথিবীর উষ্ণতম জায়গা হিসেবে পরিচিত করিয়ে দেওয়া হতো আগে। কারণ ১৯২২ সালে এখানে রেকর্ড করা হয় ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। তবে ২০১২ সালে আবহাওয়াবিদেরা এই খেতাব বাতিল করেন। এর কারণগুলোর মধ্যে একটি ছিল যে ব্যক্তি তাপমাত্রাটি রেকর্ড করেন, তিনি ছিলেন অনভিজ্ঞ। তবে তাই বলে আজিজিয়াকে উষ্ণ জায়গাগুলোর তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কারণ মধ্য গ্রীষ্মে শহরের বাসিন্দাদের নিয়মিতই ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রার অভিজ্ঞতা হয়।
কুরিয়াত, ওমান
ওমানের রাজধানী মাসকটের দক্ষিণ-পূর্বের অবস্থান কুরিয়াতের। ২০১৮ সালের ২৬ জুন রাতের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাতের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছার রেকর্ড এটি। এর আগের রেকর্ড ছিল ৪১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ওমানেই।
দাসত–ই–লুত, ইরান
এই মরু মালভূমিতে রেকর্ড করা হয় ভূমির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ২০০৩ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত স্যাটেলাইটের ডেটায় দেখা যায় এই তাপমাত্রা ছিল ৭০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই অঞ্চলে যে মানুষ বসবাস করে না, এটা নিশ্চয় বলে দিতে হবে না!
বন্দর–ই মাহশহর, ইরান
গরমে হাঁসফাঁস করা শহরটি হিট ইনডেক্সের তালিকায় ওপরের দিক থেকে দুইয়ে। বায়ুর তাপমাত্রা আর জলীয়বাষ্পের মিলিত ফলাফল এই হিট ইনডেক্স। ২০১৫ সালের জুলাইয়ে শহরটির হিট ইনডেক্স ছিল ৭৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখানকার রেকর্ড করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

গরম এখন চরমে। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ ১০টি জায়গার সঙ্গে যদি পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়? লেখাটা পড়া শেষ হলে সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে!
১১ এপ্রিল ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

গরম এখন চরমে। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ ১০টি জায়গার সঙ্গে যদি পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়? লেখাটা পড়া শেষ হলে সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে!
১১ এপ্রিল ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

গরম এখন চরমে। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ ১০টি জায়গার সঙ্গে যদি পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়? লেখাটা পড়া শেষ হলে সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে!
১১ এপ্রিল ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

গরম এখন চরমে। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ ১০টি জায়গার সঙ্গে যদি পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়? লেখাটা পড়া শেষ হলে সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে!
১১ এপ্রিল ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে