
গরম এখন চরমে। গতকাল সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, চুয়াডাঙ্গায়। অবশ্য গত কয়েক দিন ধরেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড গড়ছে জেলাটি। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও খুব একটা কম ছিল না,৩৭. ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। আজও কিন্তু সূর্য আগুন ঢেলে যাচ্ছে, এমন দিনে যদি পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ বা গরম ১০টি জায়গার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়?
উষ্ণ এই ১০ জায়গার সংবাদ আমরা কিন্তু পেয়েছি ব্রিটিশ গণমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের সূত্রে। লেখাটা পড়া শেষ হলে আমার মনে হয় কিছুটা সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে। মনে হবে, ভাগ্যিস এই ১০টি জায়গার কোনোটির বাসিন্দা নন আপনি!
শুনে অবাক হবেন উষ্ণ এই ১০ জায়গার ছয়টির অবস্থান এশিয়া মহাদেশে। এই সুযোগে আরও একটি তথ্য দিয়ে রাখছি, ২০২১ সালের আগ পর্যন্ত ইউরোপে রেকর্ড হওয়া সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯৭৭ সালে গ্রিসের এথেন্সে। তবে ২০২১ সালের ১১ আগস্ট ইতালির দ্বীপ সিসিলিতে রেকর্ড করা হয় ৪৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা।
চলুন তাহলে গরমে ঘামতে ঘামতে প্রবেশ করি আরও অনেক বেশি উষ্ণ কিছু এলাকায়।
ডেথ ভ্যালি, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র
ডেথ ভ্যালির ফার্নেস ক্রিকের দখলে বায়ুর উষ্ণতম তাপমাত্রার রেকর্ডটি। এই মরু উপত্যকায় ১৯১৩ সালের গ্রীষ্মে তাপমাত্রা পৌঁছায় ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। একে এখনো সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড বিবেচনা করা হলেও কিছু কারণে ওই রেকর্ড নিয়ে আবহাওয়াবিদদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। তবে ওটাকে যদি গণনায় না-ও ধরেন, তার পরও উচ্চ তাপমাত্রার দিক থেকে সবার ওপরে ফার্নেস ক্রিকই। ২০২০-এর আগস্টে এখানে তাপমাত্রা পৌঁছায় ৫৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। গ্রীষ্মে ডেথ ভ্যালিতে গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজ্যের সবচেয়ে শুকনো এলাকাও এটি।
অওয়ারগলা, আলজেরিয়া
এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে রেকর্ড করা আফ্রিকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সাহারা মরুভূমির আলজেরিয়ান অংশের অওয়ারগলায়। অবশ্য আফ্রিকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার বিভিন্ন ধরনের রেকর্ডের খবর পাওয়া যায় ইতিহাসের পাতা ঘেঁটে। এর মধ্যে আছে বর্তমান অফিশিয়াল সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও (৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস), যেটি তিউনিসিয়ার কেবিলিতে রেকর্ড করা হয়। তবে এটিসহ ওই তাপমাত্রাগুলো নিয়ে সংশয় তৈরি হয় যেভাবে মাপা হয় সে কারণে। মূলত কলোনিয়াল সময়ে ফ্রেঞ্চ ও ইতালীয়দের সামরিক পর্যবেক্ষণ ফাঁড়ি থেকে এই তাপমাত্রাগুলো মাপা হয়।
মিতরিবাহ, কুয়েত
উত্তর-পশ্চিম কুয়েতের এক দুর্গম এলাকা মিতরিবাহ। ২০১৬ সালের জুলাইয়ে এখানে রেকর্ড করা হয় ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। পৃথিবীর ইতিহাসে রেকর্ড করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রাগুলোর একটি এটি।
বসরা, ইরাক
তাপমাত্রায় কুয়েতের মিতরিবাহর সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার মতো জায়গা পাশের দেশ ইরাকেও আছে। সেখানকার বসরার বসরা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২০১৬ সালের ২২ জুলাই ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
তুরবাত, পাকিস্তান
পাকিস্তানের দক্ষিণ বেলুচিস্তানের একটি শহর তুরবাত। এই জায়গাও উষ্ণ এলাকা হিসেবে পরিচিত। ২০১৭ সালের ২৮ মে এখানে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৫৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দালোল, ইথিওপিয়া
এখানকার লবণের খনি, অম্লীয় উষ্ণ প্রস্রবণ ও গ্যাসীয় গেইজার মিলিয়ে ১৯৬০ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত প্রতিদিনের গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পৃথিবীতে মানুষ বাস করে এমন জায়গাগুলোর মধ্যে এটি সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা।
আজিজিয়া, লিবিয়া
ত্রিপোলি থেকে ২৫ মাইল দক্ষিণে অবস্থিত শহরটি একসময় ছিল জাফারা জেলার রাজধানী। একে পৃথিবীর উষ্ণতম জায়গা হিসেবে পরিচিত করিয়ে দেওয়া হতো আগে। কারণ ১৯২২ সালে এখানে রেকর্ড করা হয় ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। তবে ২০১২ সালে আবহাওয়াবিদেরা এই খেতাব বাতিল করেন। এর কারণগুলোর মধ্যে একটি ছিল যে ব্যক্তি তাপমাত্রাটি রেকর্ড করেন, তিনি ছিলেন অনভিজ্ঞ। তবে তাই বলে আজিজিয়াকে উষ্ণ জায়গাগুলোর তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কারণ মধ্য গ্রীষ্মে শহরের বাসিন্দাদের নিয়মিতই ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রার অভিজ্ঞতা হয়।
কুরিয়াত, ওমান
ওমানের রাজধানী মাসকটের দক্ষিণ-পূর্বের অবস্থান কুরিয়াতের। ২০১৮ সালের ২৬ জুন রাতের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাতের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছার রেকর্ড এটি। এর আগের রেকর্ড ছিল ৪১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ওমানেই।
দাসত–ই–লুত, ইরান
এই মরু মালভূমিতে রেকর্ড করা হয় ভূমির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ২০০৩ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত স্যাটেলাইটের ডেটায় দেখা যায় এই তাপমাত্রা ছিল ৭০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই অঞ্চলে যে মানুষ বসবাস করে না, এটা নিশ্চয় বলে দিতে হবে না!
বন্দর–ই মাহশহর, ইরান
গরমে হাঁসফাঁস করা শহরটি হিট ইনডেক্সের তালিকায় ওপরের দিক থেকে দুইয়ে। বায়ুর তাপমাত্রা আর জলীয়বাষ্পের মিলিত ফলাফল এই হিট ইনডেক্স। ২০১৫ সালের জুলাইয়ে শহরটির হিট ইনডেক্স ছিল ৭৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখানকার রেকর্ড করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

গরম এখন চরমে। গতকাল সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, চুয়াডাঙ্গায়। অবশ্য গত কয়েক দিন ধরেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড গড়ছে জেলাটি। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও খুব একটা কম ছিল না,৩৭. ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। আজও কিন্তু সূর্য আগুন ঢেলে যাচ্ছে, এমন দিনে যদি পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ বা গরম ১০টি জায়গার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়?
উষ্ণ এই ১০ জায়গার সংবাদ আমরা কিন্তু পেয়েছি ব্রিটিশ গণমাধ্যম ইনডিপেনডেন্টের সূত্রে। লেখাটা পড়া শেষ হলে আমার মনে হয় কিছুটা সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে। মনে হবে, ভাগ্যিস এই ১০টি জায়গার কোনোটির বাসিন্দা নন আপনি!
শুনে অবাক হবেন উষ্ণ এই ১০ জায়গার ছয়টির অবস্থান এশিয়া মহাদেশে। এই সুযোগে আরও একটি তথ্য দিয়ে রাখছি, ২০২১ সালের আগ পর্যন্ত ইউরোপে রেকর্ড হওয়া সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৯৭৭ সালে গ্রিসের এথেন্সে। তবে ২০২১ সালের ১১ আগস্ট ইতালির দ্বীপ সিসিলিতে রেকর্ড করা হয় ৪৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা।
চলুন তাহলে গরমে ঘামতে ঘামতে প্রবেশ করি আরও অনেক বেশি উষ্ণ কিছু এলাকায়।
ডেথ ভ্যালি, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র
ডেথ ভ্যালির ফার্নেস ক্রিকের দখলে বায়ুর উষ্ণতম তাপমাত্রার রেকর্ডটি। এই মরু উপত্যকায় ১৯১৩ সালের গ্রীষ্মে তাপমাত্রা পৌঁছায় ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। একে এখনো সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড বিবেচনা করা হলেও কিছু কারণে ওই রেকর্ড নিয়ে আবহাওয়াবিদদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। তবে ওটাকে যদি গণনায় না-ও ধরেন, তার পরও উচ্চ তাপমাত্রার দিক থেকে সবার ওপরে ফার্নেস ক্রিকই। ২০২০-এর আগস্টে এখানে তাপমাত্রা পৌঁছায় ৫৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। গ্রীষ্মে ডেথ ভ্যালিতে গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজ্যের সবচেয়ে শুকনো এলাকাও এটি।
অওয়ারগলা, আলজেরিয়া
এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে রেকর্ড করা আফ্রিকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সাহারা মরুভূমির আলজেরিয়ান অংশের অওয়ারগলায়। অবশ্য আফ্রিকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার বিভিন্ন ধরনের রেকর্ডের খবর পাওয়া যায় ইতিহাসের পাতা ঘেঁটে। এর মধ্যে আছে বর্তমান অফিশিয়াল সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও (৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস), যেটি তিউনিসিয়ার কেবিলিতে রেকর্ড করা হয়। তবে এটিসহ ওই তাপমাত্রাগুলো নিয়ে সংশয় তৈরি হয় যেভাবে মাপা হয় সে কারণে। মূলত কলোনিয়াল সময়ে ফ্রেঞ্চ ও ইতালীয়দের সামরিক পর্যবেক্ষণ ফাঁড়ি থেকে এই তাপমাত্রাগুলো মাপা হয়।
মিতরিবাহ, কুয়েত
উত্তর-পশ্চিম কুয়েতের এক দুর্গম এলাকা মিতরিবাহ। ২০১৬ সালের জুলাইয়ে এখানে রেকর্ড করা হয় ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। পৃথিবীর ইতিহাসে রেকর্ড করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রাগুলোর একটি এটি।
বসরা, ইরাক
তাপমাত্রায় কুয়েতের মিতরিবাহর সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার মতো জায়গা পাশের দেশ ইরাকেও আছে। সেখানকার বসরার বসরা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২০১৬ সালের ২২ জুলাই ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
তুরবাত, পাকিস্তান
পাকিস্তানের দক্ষিণ বেলুচিস্তানের একটি শহর তুরবাত। এই জায়গাও উষ্ণ এলাকা হিসেবে পরিচিত। ২০১৭ সালের ২৮ মে এখানে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৫৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দালোল, ইথিওপিয়া
এখানকার লবণের খনি, অম্লীয় উষ্ণ প্রস্রবণ ও গ্যাসীয় গেইজার মিলিয়ে ১৯৬০ থেকে ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত প্রতিদিনের গড় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পৃথিবীতে মানুষ বাস করে এমন জায়গাগুলোর মধ্যে এটি সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা।
আজিজিয়া, লিবিয়া
ত্রিপোলি থেকে ২৫ মাইল দক্ষিণে অবস্থিত শহরটি একসময় ছিল জাফারা জেলার রাজধানী। একে পৃথিবীর উষ্ণতম জায়গা হিসেবে পরিচিত করিয়ে দেওয়া হতো আগে। কারণ ১৯২২ সালে এখানে রেকর্ড করা হয় ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। তবে ২০১২ সালে আবহাওয়াবিদেরা এই খেতাব বাতিল করেন। এর কারণগুলোর মধ্যে একটি ছিল যে ব্যক্তি তাপমাত্রাটি রেকর্ড করেন, তিনি ছিলেন অনভিজ্ঞ। তবে তাই বলে আজিজিয়াকে উষ্ণ জায়গাগুলোর তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কারণ মধ্য গ্রীষ্মে শহরের বাসিন্দাদের নিয়মিতই ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রার অভিজ্ঞতা হয়।
কুরিয়াত, ওমান
ওমানের রাজধানী মাসকটের দক্ষিণ-পূর্বের অবস্থান কুরিয়াতের। ২০১৮ সালের ২৬ জুন রাতের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৪২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাতের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছার রেকর্ড এটি। এর আগের রেকর্ড ছিল ৪১.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ওমানেই।
দাসত–ই–লুত, ইরান
এই মরু মালভূমিতে রেকর্ড করা হয় ভূমির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ২০০৩ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত স্যাটেলাইটের ডেটায় দেখা যায় এই তাপমাত্রা ছিল ৭০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই অঞ্চলে যে মানুষ বসবাস করে না, এটা নিশ্চয় বলে দিতে হবে না!
বন্দর–ই মাহশহর, ইরান
গরমে হাঁসফাঁস করা শহরটি হিট ইনডেক্সের তালিকায় ওপরের দিক থেকে দুইয়ে। বায়ুর তাপমাত্রা আর জলীয়বাষ্পের মিলিত ফলাফল এই হিট ইনডেক্স। ২০১৫ সালের জুলাইয়ে শহরটির হিট ইনডেক্স ছিল ৭৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখানকার রেকর্ড করা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

গরম এখন চরমে। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ ১০টি জায়গার সঙ্গে যদি পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়? লেখাটা পড়া শেষ হলে সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে!
১১ এপ্রিল ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

গরম এখন চরমে। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ ১০টি জায়গার সঙ্গে যদি পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়? লেখাটা পড়া শেষ হলে সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে!
১১ এপ্রিল ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১ দিন আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

গরম এখন চরমে। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ ১০টি জায়গার সঙ্গে যদি পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়? লেখাটা পড়া শেষ হলে সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে!
১১ এপ্রিল ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

গরম এখন চরমে। আপাতত তাপমাত্রা কমবে এমন কোনো সুসংবাদও পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে পৃথিবীর সবচেয়ে উষ্ণ ১০টি জায়গার সঙ্গে যদি পরিচয় করিয়ে দিই কেমন হয়? লেখাটা পড়া শেষ হলে সৌভাগ্যবানও ভাবতে পারেন নিজেকে!
১১ এপ্রিল ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে