সৌগত বসু, ঢাকা

আগস্টের মতো সেপ্টেম্বর মাসেও আকস্মিক বন্যার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। তবে আগামী ১০ দিন দেশের বড় নদীগুলোর পানি বৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। আর আগামী তিন দিন আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদীগুলো স্থিতিশীল অবস্থায় থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগস্ট মাসে সারা দেশে স্বাভাবিক অপেক্ষা ৪৭ দশমিক ২ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর সেপ্টেম্বরে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে মৌসুমি ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে কিছু স্থানে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। এ মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে দুই–তিন দিন মাঝারি ধরনের বজ্রঝড় এবং সারা দেশে তিন–পাঁচ দিন হালকা বজ্রঝড় হতে পারে।
এ বিষয়ে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নদ–নদী নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে যে তথ্য জানানো হয়েছে সেটি তাঁদের দেওয়া তথ্য। এটি সারা মাসের একটি সাধারণ পূর্বাভাস। এটি নির্দিষ্ট কোনো পূর্বাভাস নয়। সাধারণত এই মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। এই মাসেই দেখা গেছে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে বন্যার সম্ভাবনা থাকে।
উদয় রায়হান বলেন, সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত তাঁরা বন্যার পূর্বাভাস দিয়ে থাকেন। সাধারণত আগের বছরগুলোর সঙ্গে তথ্য–উপাত্ত তুলনা ও পর্যালোচনা করে এক মাসের পূর্বাভাস করা হয়ে থাকে। এই মাসে (সেপ্টেম্বর) স্বাভাবিক বৃষ্টি হবে। আর স্বাভাবিক বৃষ্টি মানে বন্যার একটি স্বাভাবিক ঝুঁকি থাকবে। এর আগে রেকর্ড আছে, এই সময়ে কিছু অঞ্চলে বন্যা হয়। তবে বড় বন্যা কম হয়। সেপ্টেম্বর মাসে এমন সম্ভাবনা আছে। এটা আবার এমনও না যে, বন্যা হবেই।
তিনি বলেন, ‘তবে আগামী ১০ দিন দেশে বন্যার কোনো লক্ষণ নেই। তবে যেহেতু জলবায়ুর ওপর ভিত্তি করে বলা হয় তাতে সেপ্টেম্বর মাসে বন্যা হওয়ার আশঙ্কা আছে। এটাই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী ১০ দিন প্রধান নদী অববাহিকা–ব্রহ্মপুত্র, গঙ্গা, যমুনা, পদ্মা, সুরমা, কুশিয়ারা এসব নদীর পানির অবস্থা বলা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদী তিস্তা, ধরলা, দুধকুমার, খোয়ায়, ধলা, ফেনী, মনু, মুহুরি এগুলো নদীর ক্ষেত্রে আমাদের বার্তা আলাদা। এখানে ১০ দিনের পূর্বাভাস খাটবে না। এসব নদীর ক্ষেত্রে ৩ দিনের পূর্বাভাস দেওয়া হয়।’
উদয় বলেন, ‘আকস্মিক বন্যার ক্ষেত্রে টানা বৃষ্টি হলে এসব নদীতে পানি হুট করে বেড়ে যায়। তাতে আকস্মিক বা স্বল্পমেয়াদি বন্যা হয়। এর আগেও আমরা এটা দেখতে পেয়েছি। তবে আগামী তিন দিনে সম্ভাবনা নেই। এর পর থেকে নিয়মিত আপডেট করা হবে।’
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে আগস্টে অস্বাভাবিক বৃষ্টির তথ্য দেওয়া হয়েছে। এতে দেখা গেছে, চট্টগ্রাম বিভাগে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ৫৫৪ মিলিমিটার ধরা হলেও বৃষ্টি হয়েছে ১ হাজার ১২ মিলিমিটার যা ৮২ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি স্বাভাবিক থেকে। এ ছাড়া খুলনাতে স্বাভাবিক থেকে ৬৪ দশমিক ২ শতাংশ, বরিশালে স্বাভাবিক থেকে ৬১ দশমিক ২ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ১ থেকে ৪ ও ৮ থেকে ৬ আগস্ট উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় দক্ষিণ পশ্চিম বায়ু প্রবল অবস্থায় থাকার ফলে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হয় এবং বায়ুর চাপের আধিক্য বিরাজ করে। ১৬ আগস্ট উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়। উত্তর-পশ্চিম ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে ১৮ আগস্ট সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এলাকায় সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়। সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ১৯ আগস্ট সন্ধ্যায় দুর্বল হয়ে একই এলাকায় লঘুচাপে পরিণত হয়, ২০ আগস্ট এটি বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করে এবং ২১ আগস্ট ২০২৪ এটি গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে। এ প্রভাবে ১৬ থেকে ২১ আগস্ট পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হয় এবং বায়ুর চাপের আধিক্য বিরাজ করে। সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এ মাসে দেশের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হয়। এ মাসের দৈনিক সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ২৭৬ মিলিমিটার নোয়াখালীর মাইজদী কোর্ট ১ আগস্ট রেকর্ড করা হয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেপ্টেম্বর মাসে বৃষ্টিপাত থাকবে। এ সময় দেশের উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যার আশঙ্কা থাকে। কারণ, সেপ্টেম্বর মাসে মাঝে মাঝে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। আর এই বৃষ্টিপাত যদি উজানেও হয় আবার আমাদের দেশেও হয় তবে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়।’
তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরে এক থেকে দুটি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে। এর মধ্যে একটি মৌসুমি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। ৩ তারিখ থেকে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ একটু বাড়বে। ৩ থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত এমন থাকবে। রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে। এরপর আবার বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে যাবে। কয়েকদিন পর আবার বাড়বে। মৌসুমি বায়ু এসময় কখনো সক্রিয় থাকে আবার কখনো থাকে না। এটা জলবায়ুর ওপর নির্ভর করে।

আগস্টের মতো সেপ্টেম্বর মাসেও আকস্মিক বন্যার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। তবে আগামী ১০ দিন দেশের বড় নদীগুলোর পানি বৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। আর আগামী তিন দিন আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদীগুলো স্থিতিশীল অবস্থায় থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগস্ট মাসে সারা দেশে স্বাভাবিক অপেক্ষা ৪৭ দশমিক ২ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর সেপ্টেম্বরে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে মৌসুমি ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে কিছু স্থানে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। এ মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে দুই–তিন দিন মাঝারি ধরনের বজ্রঝড় এবং সারা দেশে তিন–পাঁচ দিন হালকা বজ্রঝড় হতে পারে।
এ বিষয়ে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নদ–নদী নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে যে তথ্য জানানো হয়েছে সেটি তাঁদের দেওয়া তথ্য। এটি সারা মাসের একটি সাধারণ পূর্বাভাস। এটি নির্দিষ্ট কোনো পূর্বাভাস নয়। সাধারণত এই মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। এই মাসেই দেখা গেছে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে বন্যার সম্ভাবনা থাকে।
উদয় রায়হান বলেন, সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত তাঁরা বন্যার পূর্বাভাস দিয়ে থাকেন। সাধারণত আগের বছরগুলোর সঙ্গে তথ্য–উপাত্ত তুলনা ও পর্যালোচনা করে এক মাসের পূর্বাভাস করা হয়ে থাকে। এই মাসে (সেপ্টেম্বর) স্বাভাবিক বৃষ্টি হবে। আর স্বাভাবিক বৃষ্টি মানে বন্যার একটি স্বাভাবিক ঝুঁকি থাকবে। এর আগে রেকর্ড আছে, এই সময়ে কিছু অঞ্চলে বন্যা হয়। তবে বড় বন্যা কম হয়। সেপ্টেম্বর মাসে এমন সম্ভাবনা আছে। এটা আবার এমনও না যে, বন্যা হবেই।
তিনি বলেন, ‘তবে আগামী ১০ দিন দেশে বন্যার কোনো লক্ষণ নেই। তবে যেহেতু জলবায়ুর ওপর ভিত্তি করে বলা হয় তাতে সেপ্টেম্বর মাসে বন্যা হওয়ার আশঙ্কা আছে। এটাই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী ১০ দিন প্রধান নদী অববাহিকা–ব্রহ্মপুত্র, গঙ্গা, যমুনা, পদ্মা, সুরমা, কুশিয়ারা এসব নদীর পানির অবস্থা বলা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদী তিস্তা, ধরলা, দুধকুমার, খোয়ায়, ধলা, ফেনী, মনু, মুহুরি এগুলো নদীর ক্ষেত্রে আমাদের বার্তা আলাদা। এখানে ১০ দিনের পূর্বাভাস খাটবে না। এসব নদীর ক্ষেত্রে ৩ দিনের পূর্বাভাস দেওয়া হয়।’
উদয় বলেন, ‘আকস্মিক বন্যার ক্ষেত্রে টানা বৃষ্টি হলে এসব নদীতে পানি হুট করে বেড়ে যায়। তাতে আকস্মিক বা স্বল্পমেয়াদি বন্যা হয়। এর আগেও আমরা এটা দেখতে পেয়েছি। তবে আগামী তিন দিনে সম্ভাবনা নেই। এর পর থেকে নিয়মিত আপডেট করা হবে।’
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে আগস্টে অস্বাভাবিক বৃষ্টির তথ্য দেওয়া হয়েছে। এতে দেখা গেছে, চট্টগ্রাম বিভাগে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ৫৫৪ মিলিমিটার ধরা হলেও বৃষ্টি হয়েছে ১ হাজার ১২ মিলিমিটার যা ৮২ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি স্বাভাবিক থেকে। এ ছাড়া খুলনাতে স্বাভাবিক থেকে ৬৪ দশমিক ২ শতাংশ, বরিশালে স্বাভাবিক থেকে ৬১ দশমিক ২ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ১ থেকে ৪ ও ৮ থেকে ৬ আগস্ট উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় দক্ষিণ পশ্চিম বায়ু প্রবল অবস্থায় থাকার ফলে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হয় এবং বায়ুর চাপের আধিক্য বিরাজ করে। ১৬ আগস্ট উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়। উত্তর-পশ্চিম ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে ১৮ আগস্ট সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এলাকায় সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়। সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ১৯ আগস্ট সন্ধ্যায় দুর্বল হয়ে একই এলাকায় লঘুচাপে পরিণত হয়, ২০ আগস্ট এটি বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করে এবং ২১ আগস্ট ২০২৪ এটি গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে। এ প্রভাবে ১৬ থেকে ২১ আগস্ট পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হয় এবং বায়ুর চাপের আধিক্য বিরাজ করে। সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এ মাসে দেশের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হয়। এ মাসের দৈনিক সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ২৭৬ মিলিমিটার নোয়াখালীর মাইজদী কোর্ট ১ আগস্ট রেকর্ড করা হয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেপ্টেম্বর মাসে বৃষ্টিপাত থাকবে। এ সময় দেশের উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যার আশঙ্কা থাকে। কারণ, সেপ্টেম্বর মাসে মাঝে মাঝে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। আর এই বৃষ্টিপাত যদি উজানেও হয় আবার আমাদের দেশেও হয় তবে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়।’
তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরে এক থেকে দুটি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে। এর মধ্যে একটি মৌসুমি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। ৩ তারিখ থেকে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ একটু বাড়বে। ৩ থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত এমন থাকবে। রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে। এরপর আবার বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে যাবে। কয়েকদিন পর আবার বাড়বে। মৌসুমি বায়ু এসময় কখনো সক্রিয় থাকে আবার কখনো থাকে না। এটা জলবায়ুর ওপর নির্ভর করে।
সৌগত বসু, ঢাকা

আগস্টের মতো সেপ্টেম্বর মাসেও আকস্মিক বন্যার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। তবে আগামী ১০ দিন দেশের বড় নদীগুলোর পানি বৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। আর আগামী তিন দিন আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদীগুলো স্থিতিশীল অবস্থায় থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগস্ট মাসে সারা দেশে স্বাভাবিক অপেক্ষা ৪৭ দশমিক ২ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর সেপ্টেম্বরে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে মৌসুমি ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে কিছু স্থানে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। এ মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে দুই–তিন দিন মাঝারি ধরনের বজ্রঝড় এবং সারা দেশে তিন–পাঁচ দিন হালকা বজ্রঝড় হতে পারে।
এ বিষয়ে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নদ–নদী নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে যে তথ্য জানানো হয়েছে সেটি তাঁদের দেওয়া তথ্য। এটি সারা মাসের একটি সাধারণ পূর্বাভাস। এটি নির্দিষ্ট কোনো পূর্বাভাস নয়। সাধারণত এই মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। এই মাসেই দেখা গেছে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে বন্যার সম্ভাবনা থাকে।
উদয় রায়হান বলেন, সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত তাঁরা বন্যার পূর্বাভাস দিয়ে থাকেন। সাধারণত আগের বছরগুলোর সঙ্গে তথ্য–উপাত্ত তুলনা ও পর্যালোচনা করে এক মাসের পূর্বাভাস করা হয়ে থাকে। এই মাসে (সেপ্টেম্বর) স্বাভাবিক বৃষ্টি হবে। আর স্বাভাবিক বৃষ্টি মানে বন্যার একটি স্বাভাবিক ঝুঁকি থাকবে। এর আগে রেকর্ড আছে, এই সময়ে কিছু অঞ্চলে বন্যা হয়। তবে বড় বন্যা কম হয়। সেপ্টেম্বর মাসে এমন সম্ভাবনা আছে। এটা আবার এমনও না যে, বন্যা হবেই।
তিনি বলেন, ‘তবে আগামী ১০ দিন দেশে বন্যার কোনো লক্ষণ নেই। তবে যেহেতু জলবায়ুর ওপর ভিত্তি করে বলা হয় তাতে সেপ্টেম্বর মাসে বন্যা হওয়ার আশঙ্কা আছে। এটাই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী ১০ দিন প্রধান নদী অববাহিকা–ব্রহ্মপুত্র, গঙ্গা, যমুনা, পদ্মা, সুরমা, কুশিয়ারা এসব নদীর পানির অবস্থা বলা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদী তিস্তা, ধরলা, দুধকুমার, খোয়ায়, ধলা, ফেনী, মনু, মুহুরি এগুলো নদীর ক্ষেত্রে আমাদের বার্তা আলাদা। এখানে ১০ দিনের পূর্বাভাস খাটবে না। এসব নদীর ক্ষেত্রে ৩ দিনের পূর্বাভাস দেওয়া হয়।’
উদয় বলেন, ‘আকস্মিক বন্যার ক্ষেত্রে টানা বৃষ্টি হলে এসব নদীতে পানি হুট করে বেড়ে যায়। তাতে আকস্মিক বা স্বল্পমেয়াদি বন্যা হয়। এর আগেও আমরা এটা দেখতে পেয়েছি। তবে আগামী তিন দিনে সম্ভাবনা নেই। এর পর থেকে নিয়মিত আপডেট করা হবে।’
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে আগস্টে অস্বাভাবিক বৃষ্টির তথ্য দেওয়া হয়েছে। এতে দেখা গেছে, চট্টগ্রাম বিভাগে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ৫৫৪ মিলিমিটার ধরা হলেও বৃষ্টি হয়েছে ১ হাজার ১২ মিলিমিটার যা ৮২ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি স্বাভাবিক থেকে। এ ছাড়া খুলনাতে স্বাভাবিক থেকে ৬৪ দশমিক ২ শতাংশ, বরিশালে স্বাভাবিক থেকে ৬১ দশমিক ২ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ১ থেকে ৪ ও ৮ থেকে ৬ আগস্ট উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় দক্ষিণ পশ্চিম বায়ু প্রবল অবস্থায় থাকার ফলে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হয় এবং বায়ুর চাপের আধিক্য বিরাজ করে। ১৬ আগস্ট উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়। উত্তর-পশ্চিম ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে ১৮ আগস্ট সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এলাকায় সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়। সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ১৯ আগস্ট সন্ধ্যায় দুর্বল হয়ে একই এলাকায় লঘুচাপে পরিণত হয়, ২০ আগস্ট এটি বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করে এবং ২১ আগস্ট ২০২৪ এটি গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে। এ প্রভাবে ১৬ থেকে ২১ আগস্ট পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হয় এবং বায়ুর চাপের আধিক্য বিরাজ করে। সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এ মাসে দেশের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হয়। এ মাসের দৈনিক সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ২৭৬ মিলিমিটার নোয়াখালীর মাইজদী কোর্ট ১ আগস্ট রেকর্ড করা হয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেপ্টেম্বর মাসে বৃষ্টিপাত থাকবে। এ সময় দেশের উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যার আশঙ্কা থাকে। কারণ, সেপ্টেম্বর মাসে মাঝে মাঝে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। আর এই বৃষ্টিপাত যদি উজানেও হয় আবার আমাদের দেশেও হয় তবে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়।’
তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরে এক থেকে দুটি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে। এর মধ্যে একটি মৌসুমি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। ৩ তারিখ থেকে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ একটু বাড়বে। ৩ থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত এমন থাকবে। রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে। এরপর আবার বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে যাবে। কয়েকদিন পর আবার বাড়বে। মৌসুমি বায়ু এসময় কখনো সক্রিয় থাকে আবার কখনো থাকে না। এটা জলবায়ুর ওপর নির্ভর করে।

আগস্টের মতো সেপ্টেম্বর মাসেও আকস্মিক বন্যার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। তবে আগামী ১০ দিন দেশের বড় নদীগুলোর পানি বৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। আর আগামী তিন দিন আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদীগুলো স্থিতিশীল অবস্থায় থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগস্ট মাসে সারা দেশে স্বাভাবিক অপেক্ষা ৪৭ দশমিক ২ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর সেপ্টেম্বরে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে মৌসুমি ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে কিছু স্থানে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। এ মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে দুই–তিন দিন মাঝারি ধরনের বজ্রঝড় এবং সারা দেশে তিন–পাঁচ দিন হালকা বজ্রঝড় হতে পারে।
এ বিষয়ে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নদ–নদী নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে যে তথ্য জানানো হয়েছে সেটি তাঁদের দেওয়া তথ্য। এটি সারা মাসের একটি সাধারণ পূর্বাভাস। এটি নির্দিষ্ট কোনো পূর্বাভাস নয়। সাধারণত এই মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। এই মাসেই দেখা গেছে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে বন্যার সম্ভাবনা থাকে।
উদয় রায়হান বলেন, সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত তাঁরা বন্যার পূর্বাভাস দিয়ে থাকেন। সাধারণত আগের বছরগুলোর সঙ্গে তথ্য–উপাত্ত তুলনা ও পর্যালোচনা করে এক মাসের পূর্বাভাস করা হয়ে থাকে। এই মাসে (সেপ্টেম্বর) স্বাভাবিক বৃষ্টি হবে। আর স্বাভাবিক বৃষ্টি মানে বন্যার একটি স্বাভাবিক ঝুঁকি থাকবে। এর আগে রেকর্ড আছে, এই সময়ে কিছু অঞ্চলে বন্যা হয়। তবে বড় বন্যা কম হয়। সেপ্টেম্বর মাসে এমন সম্ভাবনা আছে। এটা আবার এমনও না যে, বন্যা হবেই।
তিনি বলেন, ‘তবে আগামী ১০ দিন দেশে বন্যার কোনো লক্ষণ নেই। তবে যেহেতু জলবায়ুর ওপর ভিত্তি করে বলা হয় তাতে সেপ্টেম্বর মাসে বন্যা হওয়ার আশঙ্কা আছে। এটাই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী ১০ দিন প্রধান নদী অববাহিকা–ব্রহ্মপুত্র, গঙ্গা, যমুনা, পদ্মা, সুরমা, কুশিয়ারা এসব নদীর পানির অবস্থা বলা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদী তিস্তা, ধরলা, দুধকুমার, খোয়ায়, ধলা, ফেনী, মনু, মুহুরি এগুলো নদীর ক্ষেত্রে আমাদের বার্তা আলাদা। এখানে ১০ দিনের পূর্বাভাস খাটবে না। এসব নদীর ক্ষেত্রে ৩ দিনের পূর্বাভাস দেওয়া হয়।’
উদয় বলেন, ‘আকস্মিক বন্যার ক্ষেত্রে টানা বৃষ্টি হলে এসব নদীতে পানি হুট করে বেড়ে যায়। তাতে আকস্মিক বা স্বল্পমেয়াদি বন্যা হয়। এর আগেও আমরা এটা দেখতে পেয়েছি। তবে আগামী তিন দিনে সম্ভাবনা নেই। এর পর থেকে নিয়মিত আপডেট করা হবে।’
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে আগস্টে অস্বাভাবিক বৃষ্টির তথ্য দেওয়া হয়েছে। এতে দেখা গেছে, চট্টগ্রাম বিভাগে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত ৫৫৪ মিলিমিটার ধরা হলেও বৃষ্টি হয়েছে ১ হাজার ১২ মিলিমিটার যা ৮২ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি স্বাভাবিক থেকে। এ ছাড়া খুলনাতে স্বাভাবিক থেকে ৬৪ দশমিক ২ শতাংশ, বরিশালে স্বাভাবিক থেকে ৬১ দশমিক ২ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ১ থেকে ৪ ও ৮ থেকে ৬ আগস্ট উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় দক্ষিণ পশ্চিম বায়ু প্রবল অবস্থায় থাকার ফলে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হয় এবং বায়ুর চাপের আধিক্য বিরাজ করে। ১৬ আগস্ট উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়। উত্তর-পশ্চিম ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে ১৮ আগস্ট সন্ধ্যায় বাংলাদেশ ও তৎসংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এলাকায় সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়। সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ১৯ আগস্ট সন্ধ্যায় দুর্বল হয়ে একই এলাকায় লঘুচাপে পরিণত হয়, ২০ আগস্ট এটি বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করে এবং ২১ আগস্ট ২০২৪ এটি গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে। এ প্রভাবে ১৬ থেকে ২১ আগস্ট পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হয় এবং বায়ুর চাপের আধিক্য বিরাজ করে। সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এ মাসে দেশের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হয়। এ মাসের দৈনিক সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ২৭৬ মিলিমিটার নোয়াখালীর মাইজদী কোর্ট ১ আগস্ট রেকর্ড করা হয়।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেপ্টেম্বর মাসে বৃষ্টিপাত থাকবে। এ সময় দেশের উত্তর–পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ–পূর্বাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যার আশঙ্কা থাকে। কারণ, সেপ্টেম্বর মাসে মাঝে মাঝে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। আর এই বৃষ্টিপাত যদি উজানেও হয় আবার আমাদের দেশেও হয় তবে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়।’
তিনি বলেন, সেপ্টেম্বরে এক থেকে দুটি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে। এর মধ্যে একটি মৌসুমি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। ৩ তারিখ থেকে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ একটু বাড়বে। ৩ থেকে ৫ তারিখ পর্যন্ত এমন থাকবে। রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে। এরপর আবার বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে যাবে। কয়েকদিন পর আবার বাড়বে। মৌসুমি বায়ু এসময় কখনো সক্রিয় থাকে আবার কখনো থাকে না। এটা জলবায়ুর ওপর নির্ভর করে।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

আগস্টের মতো সেপ্টেম্বর মাসেও আকস্মিক বন্যার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। তবে আগামী ১০ দিন দেশের বড় নদীগুলোর পানি বৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। আর আগামী তিন দিন আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদীগুলো স্থিতিশীল অবস্থায় থাকবে।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

আগস্টের মতো সেপ্টেম্বর মাসেও আকস্মিক বন্যার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। তবে আগামী ১০ দিন দেশের বড় নদীগুলোর পানি বৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। আর আগামী তিন দিন আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদীগুলো স্থিতিশীল অবস্থায় থাকবে।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৯ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

আগস্টের মতো সেপ্টেম্বর মাসেও আকস্মিক বন্যার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। তবে আগামী ১০ দিন দেশের বড় নদীগুলোর পানি বৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। আর আগামী তিন দিন আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদীগুলো স্থিতিশীল অবস্থায় থাকবে।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

আগস্টের মতো সেপ্টেম্বর মাসেও আকস্মিক বন্যার আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। তবে আগামী ১০ দিন দেশের বড় নদীগুলোর পানি বৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। আর আগামী তিন দিন আকস্মিক বন্যা সৃষ্টিকারী নদীগুলো স্থিতিশীল অবস্থায় থাকবে।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে