বিনোদন ডেস্ক
দক্ষিণি তারকা রাশমিকা মান্দানা নিয়মিত চায়নিজ ও কোরিয়ান ড্রামা দেখেন। ভক্তরাও তা জানেন। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে ভক্তদের সঙ্গে প্রশ্নোত্তর পর্বের আয়োজন করেছিলেন অভিনেত্রী। সেখানে তাঁর অনেক ভক্ত জানতে চান, এখন তিনি কোন ড্রামা দেখছেন, কোনটা বেশি ভালো লেগেছে। অনেকে তাঁর কাছে প্রিয় কোরিয়ান ও চায়নিজ ড্রামার তালিকায়ও চেয়েছেন। ভক্তদের হতাশ করেননি নায়িকা। জানিয়েছেন তাঁর প্রিয় কয়েকটি ড্রামার নাম। রাশমিকার পছন্দের চারটি ড্রামার বিস্তারিত পাঠকদের জন্য।
দ্য ফার্স্ট ফ্রস্ট
চায়নিজ রোমান্টিক ড্রামাটি নেটফ্লিক্সে এসেছে গত ফেব্রুয়ারিতে। ৩২ পর্বের সিরিজটি শুরু থেকেই তুমুল সাড়া ফেলেছে। নেটফ্লিক্সের জনপ্রিয় টিভি শোয়ের তালিকায় উঠে এসেছে ষষ্ঠ অবস্থানে। এ প্ল্যাটফর্মের সবচেয়ে জনপ্রিয় চায়নিজ ড্রামার রেকর্ড গড়েছে ‘দ্য ফার্স্ট ফ্রস্ট’। গল্পের কেন্দ্রে রয়েছে রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী সাং ইয়ান (অভিনয়ে বাই জিংটিং) ও নিউজ রিপোর্টার ওয়েন ইফান (অভিনয়ে ঝাং রুওনান)। হাইস্কুলে একসঙ্গে পড়ত তারা। ইয়ান পছন্দ করত ইফানকে। কিন্তু তাকে এড়িয়ে চলত ইফান। অনেক বছর পর ইয়ানের রেস্তোরাঁয় দেখা হয় তাদের। দুজনই দুজনকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে। সিরিজটি নিয়ে রাশমিকার মন্তব্য, ‘দ্য ফার্স্ট ফ্রস্ট ড্রামাটি খুবই ভালো লেগেছে আমার, ভীষণ কিউট।’
ইটস ওকে টু নট বি ওকে
২০২০ সালের আলোচিত কোরিয়ান ড্রামা। রাশমিকা বলেন, ‘আমি প্রায় সব কোরিয়ান ড্রামা দেখে ফেলেছি। কোনটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে, এটা বলা যদিও কঠিন, কিন্তু ইটস ওকে টু নট বি ওকে ড্রামাটিকে আমি সবচেয়ে এগিয়ে রাখব।’ এ গল্পের কেন্দ্রে আছে মুন গ্যাং ত্যা (অভিনয়ে কিম সু ইয়ন), মানসিক হাসপাতালে কাজ করে সে। অটিজমে আক্রান্ত ভাইকে নিয়ে থাকে। এক ঘটনার কারণে মাঝেমধ্যেই শহর বদল করতে হয় তাদের। এক হাসপাতালে গ্যাং ত্যার সঙ্গে দেখা হয় বিখ্যাত নারী শিশুসাহিত্যিক কো মুন ইয়াংয়ের, এ চরিত্রে অভিনয় করেছেন স ইয়ে জি। একসময় একই এলাকায় থাকত তারা। নতুন শহরে তারা প্রেমে পড়ে, একসঙ্গে জীবন কাটানোর শপথ নেয়। নেটফ্লিক্সে দেখা যাচ্ছে ড্রামাটি।
লাভ স্কাউট
কিছুদিন আগেই কোরিয়ান ড্রামা ‘লাভ স্কাউট’ দেখা শেষ করেছেন রাশমিকা। ড্রামাটি নেটফ্লিক্সে এসেছে এ বছরের শুরুর দিকে। কাং জি ইউন ও ইউ উন হো চরিত্র দুটিকে নিয়ে এগিয়েছে গল্প। অভিনয় করেছেন হান জি মিন ও লি জুন হিয়ক। গল্পে নায়িকা থাকে এক অফিসের সিইও, তার সেক্রেটারি হিসেবে কাজ করে নায়ক। তার কাছে জীবন সম্পর্কে অনেক কিছু শিখতে পারে জি ইউন। তাদের পেশাগত সম্পর্ক একপর্যায়ে রোমান্টিক সম্পর্কের দিকে এগোয়। রাশমিকা জানিয়েছেন, ড্রামাটি শেষ করে ‘আন্ডারকভার হাই স্কুল’ নামে আরেকটি ড্রামা দেখা শুরু করেছেন তিনি।
হোয়েন লাইফ গিভস ইউ ট্যানজারিন
এই সময়ের অন্যতম আলোচিত কে-ড্রামা ‘হোয়েন লাইফ গিভস ইউ ট্যানজারিন’ও আছে রাশমিকা মান্দানার প্রিয় ড্রামার তালিকায়। গত মাসেই নেটফ্লিক্সে এসেছে ১৬ পর্বের সিরিজটি। প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন আই ইউ এবং পার্ক বো গাম। ১৯৫১ সালে জেজু দ্বীপে এ গল্পের শুরু। জীবনের নানা ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে একসময় সুখের দেখা পায় এক দম্পতি।
দক্ষিণি তারকা রাশমিকা মান্দানা নিয়মিত চায়নিজ ও কোরিয়ান ড্রামা দেখেন। ভক্তরাও তা জানেন। সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে ভক্তদের সঙ্গে প্রশ্নোত্তর পর্বের আয়োজন করেছিলেন অভিনেত্রী। সেখানে তাঁর অনেক ভক্ত জানতে চান, এখন তিনি কোন ড্রামা দেখছেন, কোনটা বেশি ভালো লেগেছে। অনেকে তাঁর কাছে প্রিয় কোরিয়ান ও চায়নিজ ড্রামার তালিকায়ও চেয়েছেন। ভক্তদের হতাশ করেননি নায়িকা। জানিয়েছেন তাঁর প্রিয় কয়েকটি ড্রামার নাম। রাশমিকার পছন্দের চারটি ড্রামার বিস্তারিত পাঠকদের জন্য।
দ্য ফার্স্ট ফ্রস্ট
চায়নিজ রোমান্টিক ড্রামাটি নেটফ্লিক্সে এসেছে গত ফেব্রুয়ারিতে। ৩২ পর্বের সিরিজটি শুরু থেকেই তুমুল সাড়া ফেলেছে। নেটফ্লিক্সের জনপ্রিয় টিভি শোয়ের তালিকায় উঠে এসেছে ষষ্ঠ অবস্থানে। এ প্ল্যাটফর্মের সবচেয়ে জনপ্রিয় চায়নিজ ড্রামার রেকর্ড গড়েছে ‘দ্য ফার্স্ট ফ্রস্ট’। গল্পের কেন্দ্রে রয়েছে রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী সাং ইয়ান (অভিনয়ে বাই জিংটিং) ও নিউজ রিপোর্টার ওয়েন ইফান (অভিনয়ে ঝাং রুওনান)। হাইস্কুলে একসঙ্গে পড়ত তারা। ইয়ান পছন্দ করত ইফানকে। কিন্তু তাকে এড়িয়ে চলত ইফান। অনেক বছর পর ইয়ানের রেস্তোরাঁয় দেখা হয় তাদের। দুজনই দুজনকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে। সিরিজটি নিয়ে রাশমিকার মন্তব্য, ‘দ্য ফার্স্ট ফ্রস্ট ড্রামাটি খুবই ভালো লেগেছে আমার, ভীষণ কিউট।’
ইটস ওকে টু নট বি ওকে
২০২০ সালের আলোচিত কোরিয়ান ড্রামা। রাশমিকা বলেন, ‘আমি প্রায় সব কোরিয়ান ড্রামা দেখে ফেলেছি। কোনটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে, এটা বলা যদিও কঠিন, কিন্তু ইটস ওকে টু নট বি ওকে ড্রামাটিকে আমি সবচেয়ে এগিয়ে রাখব।’ এ গল্পের কেন্দ্রে আছে মুন গ্যাং ত্যা (অভিনয়ে কিম সু ইয়ন), মানসিক হাসপাতালে কাজ করে সে। অটিজমে আক্রান্ত ভাইকে নিয়ে থাকে। এক ঘটনার কারণে মাঝেমধ্যেই শহর বদল করতে হয় তাদের। এক হাসপাতালে গ্যাং ত্যার সঙ্গে দেখা হয় বিখ্যাত নারী শিশুসাহিত্যিক কো মুন ইয়াংয়ের, এ চরিত্রে অভিনয় করেছেন স ইয়ে জি। একসময় একই এলাকায় থাকত তারা। নতুন শহরে তারা প্রেমে পড়ে, একসঙ্গে জীবন কাটানোর শপথ নেয়। নেটফ্লিক্সে দেখা যাচ্ছে ড্রামাটি।
লাভ স্কাউট
কিছুদিন আগেই কোরিয়ান ড্রামা ‘লাভ স্কাউট’ দেখা শেষ করেছেন রাশমিকা। ড্রামাটি নেটফ্লিক্সে এসেছে এ বছরের শুরুর দিকে। কাং জি ইউন ও ইউ উন হো চরিত্র দুটিকে নিয়ে এগিয়েছে গল্প। অভিনয় করেছেন হান জি মিন ও লি জুন হিয়ক। গল্পে নায়িকা থাকে এক অফিসের সিইও, তার সেক্রেটারি হিসেবে কাজ করে নায়ক। তার কাছে জীবন সম্পর্কে অনেক কিছু শিখতে পারে জি ইউন। তাদের পেশাগত সম্পর্ক একপর্যায়ে রোমান্টিক সম্পর্কের দিকে এগোয়। রাশমিকা জানিয়েছেন, ড্রামাটি শেষ করে ‘আন্ডারকভার হাই স্কুল’ নামে আরেকটি ড্রামা দেখা শুরু করেছেন তিনি।
হোয়েন লাইফ গিভস ইউ ট্যানজারিন
এই সময়ের অন্যতম আলোচিত কে-ড্রামা ‘হোয়েন লাইফ গিভস ইউ ট্যানজারিন’ও আছে রাশমিকা মান্দানার প্রিয় ড্রামার তালিকায়। গত মাসেই নেটফ্লিক্সে এসেছে ১৬ পর্বের সিরিজটি। প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন আই ইউ এবং পার্ক বো গাম। ১৯৫১ সালে জেজু দ্বীপে এ গল্পের শুরু। জীবনের নানা ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে একসময় সুখের দেখা পায় এক দম্পতি।
প্রেক্ষাগৃহে সিনেমা মুক্তির পর নির্মাতাদের লক্ষ্য থাকে ওটিটি। বিনোদনের এই মাধ্যমেও অনেক দর্শক অপেক্ষায় থাকেন নতুন সিনেমা দেখার জন্য। তাই আলোচনার রেশ থাকতেই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাওয়া সিনেমাগুলো ওটিটিতে দেওয়ার চেষ্টা করেন নির্মাতারা। গত রোজার ঈদের চার সিনেমা ওটিটিতে এসেছে কোরবানির ঈদে। এবার আরও আগে ঘর
৩ ঘণ্টা আগেমা-বাবার দেওয়া নাম ছিল দেলোয়ার হোসেন। চলচ্চিত্রে এসে হয়ে যান দিলদার। বদলে যাওয়া এই নামেই ঠাঁই করে নেন দর্শকের হৃদয়ে। চার দশকের কম সময়ে দিলদার দেখা দিয়েছেন ৫০০-র বেশি সিনেমায়। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে রাজত্ব করতে হয়। কীভাবে কমেডিয়ানের গণ্ডি ডিঙিয়ে হয়ে উঠতে হয় একচ্ছত্র নায়ক। তাঁর মৃত্যুর পর বাংলা
৩ ঘণ্টা আগেস্কুলের শ্রেণিকক্ষে এখন থেকে আর কোনো ব্যাকবেঞ্চার থাকবে না। সব শিক্ষার্থী বসবে ফার্স্ট বেঞ্চে। কীভাবে? সে উপায় দেখিয়ে দিয়েছেন পরিচালক তাঁর স্থানার্থী শ্রীকুট্টনে। সিনেমাটি দেখে সে মডেল অনুসরণ করা হচ্ছে কেরালার বিভিন্ন স্কুলে।
১৪ ঘণ্টা আগেদুই বছর আগে ‘যত কাণ্ড কলকাতাতেই’ সিনেমা দিয়ে কাজী নওশাবা আহমেদ নাম লেখান টালিউডে। ওই বছরই শেষ হয় অনিক দত্ত পরিচালিত সিনেমাটির শুটিং। কথা ছিল ২০২৪ সালের দুর্গাপূজার সময় মুক্তি পাবে প্রেক্ষাগৃহে। তবে সেটি আর হয়নি।
১ দিন আগে