Ajker Patrika

৬ বছর পর ছোটপর্দায় ফিরছেন মেগান মার্কেল

৬ বছর পর ছোটপর্দায় ফিরছেন মেগান মার্কেল

ছোটপর্দায় ফিরছেন সাবেক ডাচেস অব সাসেক্স মেগান মার্কেল। তাঁর প্রতিনিধি ভোগ ম্যাগাজিনকে নিশ্চিত করেছেন, বর্তমানে ওটিটি জায়ান্ট নেটফ্লিক্সের সঙ্গে তাঁর একটি শো–এর নির্মাণকাজ চলছে। অনুষ্ঠানটির নাম কী হতে পারে তা জানা না গেলও, বিবৃতিতে জানা গেছে, এটি রান্না, বাগান করা, বিনোদন এবং বন্ধুত্বের আনন্দ উদ্‌যাপন করা বিষয়ক কিছু একটা হবে। খবরটি প্রথম প্রকাশ্যে আনে সংবাদমাধ্যম ডেডলাইন।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করবেন মাইকেল স্টিড, তিনি এর আগে অ্যামি জয়ী সিরিজ ‘অ্যান্থনি বোর্ডেন: পার্টস আননোন’ এ কাজ করেছিলেন।

মেগান মার্কেল ‘আমেরিকান রিভেরা অরচার্ড’ নামে একটি নতুন কোম্পানি ঘোষণার কয়েক সপ্তাহ পরেই এই খবর প্রকাশ্যে এল। নতুন কোম্পানির পেটেন্ট আবেদনে তালিকাভুক্ত পণ্য ও পরিষেবাগুলোর মধ্যে রয়েছে—টেবিলওয়্যার, রান্নার বই, টেক্সটাইল, জেলি, মার্মালেড এবং ফলের প্রিজারভেটিভের মতো ভোগ্যপণ্য রয়েছে।

অনেকে বলছেন, নতুন কোম্পানি এবং নেটফ্লিক্সের শো–এর সঙ্গে একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে। এতে বোঝা যায়, মেগান মার্কেল একটি লাইফ স্টাইল সাম্রাজ্য গড়ার পথে এগোচ্ছেন।

মেগান মার্কেল। ছবি: এএফপিএদিকে মেগানের স্বামী প্রিন্স হ্যারিও নেটফ্লিক্স সদর দপ্তরে নিয়মিত হতে চলেছেন। স্ত্রীর পাশাপাশি, তিনি স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মটির ইউএস ওপেন পোলো চ্যাম্পিয়নশিপ সম্পর্কিত একটি নন–ফিকশন শোতে কাজ করবেন।

প্রাক্তন এ রাজ দম্পতি নেটফ্লিক্সের সঙ্গে ২০২০ সালে কয়েক মিলিয়ন ডলারের চুক্তি স্বাক্ষর করেন। তবে এখন পর্যন্ত শুধু তাঁদের নিজেদের গল্পে নির্মিত ‘হ্যারি এবং মেগান’ তথ্যচিত্রটি জনপ্রিয় হয়েছে।

প্রিন্স হ্যারি ও মেগান মার্কেল। ছবি: এএফপি

মেগানের জন্ম ও বেড়ে ওঠা যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে। তাঁর অভিনয় জীবন শুরু হয় নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে। তিনি আমেরিকান টিভি লিগ্যাল ড্রামা স্যুট–এ সাতটি সিজনে (২০১১–২০১৮) রাচেল জেনের ভূমিকায় অভিনয় করেন। একটি সোশ্যাল মিডিয়াতে তিনি জনপ্রিয় ছিলেন। এর মধ্যে দ্য টিগ (২০১৪–১৭) লাইফস্টাইল ব্লগ অন্যতম। এই সময় মেগান দাতব্য কাজের সঙ্গে জড়িত হন। ২০১১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত আমেরিকান চলচ্চিত্র প্রযোজক ট্রেভর এঙ্গেলসনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন মেগান।

মেগান ২০১৮ সালে প্রিন্স হ্যারিকে বিয়ের পর অভিনয় থেকে অবসর নেন। এই দম্পতির দুটি সন্তান রয়েছে। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে তাঁরা রাজপরিবারের সদস্য থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর মেগানের জন্মস্থান দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় চলে যান দম্পতি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই

বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
পান্থ কানাই।
পান্থ কানাই।

দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই। তাঁর এবারের গানের শিরোনাম ‘আবার তোরা মানুষ হ’।

এই সময়ের অস্থিরতা ও হতাশা ফুটে উঠেছে পান্থর নতুন এই গানে। মানুষ যেন তাদের বিবেককে কাজে লাগিয়ে প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠে, সে প্রত্যাশা ফুটে উঠেছে গানের কথায়। ফারুক আনোয়ারের লেখা গানটিতে সুর দিয়েছেন কামাল আহমেদ, সংগীতায়োজন করেছেন জাহিদ বাশার পংকজ। গানের ভিডিও বানিয়েছেন সম্রাট আহমেদ। জানা গেছে, এফ এ মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে শিগগির প্রকাশ পাবে গানটি।

আবার তোরা মানুষ হ গানটি নিয়ে গীতিকার ফারুক আনোয়ার বলেন, ‘সময়টা অস্বস্তিকর। চারপাশে এত শব্দ, অথচ সত্যি কথাগুলো যেন আরও একা হয়ে পড়ছে। ভাঙচুর শুধু রাস্তায় নয়, মানুষের ভেতরেও চলছে। এই গান কাউকে দোষারোপ করতে নয়, নিজেদের আয়নার সামনে দাঁড় করাতে। সমাজে বিশৃঙ্খলা ছড়ানোর মধ্যে কোনো সফলতা নেই। বরং ভেদাভেদ ভুলে মানুষের মঙ্গলে পাশে দাঁড়ানোটাই মানুষ হিসেবে আমাদের পরিচয় বহন করে।’

আবার তোরা মানুষ হ ছাড়াও পান্থ কানাইয়ের আরও কিছু নতুন গান রয়েছে প্রকাশের অপেক্ষায়। তিনি বলেন, ‘আমার কম্পিউটারে ৩০টির বেশি গান আছে, সব আমার নিজের সুর ও সংগীতে। সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি, কোন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করব। তবে তিনটি গানের রেকর্ডিং আর ভিডিওর শুটিং পুরোপুরি শেষ।’ গানগুলো পর্যায়ক্রমে প্রকাশ পাবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

এ ছাড়া ২৬ ডিসেম্বর বিটিভিতে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র যে নতুন পর্বটি প্রচারিত হবে, তাতেও রয়েছে পান্থ কানাইয়ের গান। মোহাম্মদ রফিকউজ্জামানের লেখা ওই গানে তাঁর সহশিল্পী হিসেবে আছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি।

ছোটদের মধ্যে সংগীতকে ছড়িয়ে দিতে ২০১৮ সালে পান্থ কানাই শুরু করেছিলেন সংগীত শেখানোর স্কুল ‘ড্রামবাজ’। তবে করোনার সময় থেমে যায় এ উদ্যোগ। এখন আবার প্রতিষ্ঠানটি শুরুর স্বপ্ন দেখছেন পান্থ কানাই। তিনি বলেন, ‘স্বপ্নটা এখনো মরেনি। মনমতো জায়গা পেলে আবার শুরু করব। আবার ড্রামস, গিটার, গান শেখানো হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আবুল হায়াত ও ডলি জহুরকে নিয়ে ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’

বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’ নাটকের দৃশ্যে ডলি জহুর ও আবুল হায়াত। ছবি: সংগৃহীত
‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’ নাটকের দৃশ্যে ডলি জহুর ও আবুল হায়াত। ছবি: সংগৃহীত

অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’। নাটকটি রচনা করেছেন শফিকুর রহমান শান্তনু। পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। টানা তিন দিনের শুটিং শেষে এখন চলছে সম্পাদনার কাজ। নতুন বছর উপলক্ষে নাটকটি প্রকাশ করা হবে রঙ্গন মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে।

লাইফ ইজ বিউটিফুল নিয়ে নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী বলেন, ‘কমেডি আর থ্রিলার গল্পের ভিড়ে দর্শক এখন পারিবারিক গল্পের নাটকে স্বস্তি খোঁজেন। প্রযোজক আর চ্যানেল কর্তৃপক্ষও নতুন করে ঝুঁকছে পারিবারিক সম্পর্কের গল্পে। ২৪ বছর ধরে আমি সম্পর্ক, ভালোবাসা আর জীবনের নানা টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক, টেলিফিল্ম বানিয়েছি। সে কারণেই প্রযোজক জামাল ভাই আমাকে নব্বইয়ের দশকের আবেগ নিয়ে একটি নাটক নির্মাণের জন্য বললেন। গল্পটা তিনি খুব পছন্দ করেছেন। শান্তনু ভালো লেখে। আমি কী চাই তা ভালো বোঝে সে। চমৎকার একটি চিত্রনাট্য লিখেছে সে। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনেই বেছে নিয়েছি আবুল হায়াত আর ডলি জহুরের মতো গুণী দুই শিল্পীকে। দারুণ একটি নাটক হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, দর্শকের মন জয় করতে পারব।’

অভিনেতা আবুল হায়াত বলেন, ‘নির্মাতা হিসেবে চয়নিকা সব সময়ই ভীষণ সচেতন, বিচক্ষণ। তাঁর নাটকে গল্পই হচ্ছে প্রাণ। আর যাঁরা কাজ করেন তাঁরা সবাই ভীষণ আন্তরিকতা নিয়ে নিজের মতো করে অভিনয়টা করার সুযোগ পান। লাইফ ইজ বিউটিফুল নাটকটি নিয়ে আমি আশাবাদী। অনেক দিন পর ডলির সঙ্গে কাজ করে ভালো লাগল।’

ডলি জহুর বলেন, ‘হায়াত ভাই বাংলাদেশের একজন কিংবদন্তি অভিনেতা। তাঁর সঙ্গে বহু নাটক-সিনেমায় অভিনয় করেছি। অনেক স্মৃতি তাঁর সঙ্গে। হায়াত ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করলে গল্পের ফাঁকে ফাঁকে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ হয়ে যায়। ধন্যবাদ চয়নকে এত সুন্দর একটি গল্প নির্বাচনের জন্য। নাটকটি প্রচারে এলে আশা করছি ভালো লাগবে দর্শকের।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বড়দিনের ছুটিতে বটতলার ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ নাটকের দুই প্রদর্শনী

বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ নাটকের দৃশ্য। ছবি: বটতলার সৌজন্যে
‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ নাটকের দৃশ্য। ছবি: বটতলার সৌজন্যে

নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে। বড়দিনের ছুটিতে রাইজ অ্যান্ড শাইন নাটকের দুটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে বটতলা নাট্যদল।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে ২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে রাইজ অ্যান্ড শাইন। ইতালীয় নাট্যকার যুগল দারিও ফো ও ফ্র্যাঙ্কা রামের লেখা নাটকটি ইংরেজি থেকে রূপান্তর করেছেন অধ্যাপক আবদুস সেলিম, নির্দেশনা দিয়েছেন ম. সাঈদ।

বটতলা নাট্যদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাইজ অ্যান্ড শাইন মূলত একজন শ্রমজীবী নারীর দৈনন্দিন জীবনসংগ্রামের মোড়কে শোষিত, নিপীড়িত মানুষের গল্প। ক্ষমতাচর্চার বিবিধ সমীকরণে পিষ্ট মানুষ কীভাবে বাঁচে, তারই শিল্পিত উপস্থাপন এই নাটক। মঞ্চে একজন মরিয়মের মা প্রতিনিধিত্ব করেন দীপু চন্দ্র দাসের মতো যেকোনো শ্রমজীবী, প্রান্তিক, ভাগ্যাহত মানুষের।

নির্দেশক বলেন, ‘এটি আমাদের সবার গল্প। প্রায় সব নারীর, সব মায়ের, সব কর্মজীবী নারীর গাথা। মঞ্চে হয়তো শুধুই একজন অভিনেত্রীকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি আপনার চেনা যেকোনো নারীর সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন তার জীবন। এক নারীর সকাল থেকে শুরু হওয়া জীবনাচার, তার রোজনামচা, সংসারের যন্ত্রণা চুপচাপ সয়ে যাওয়া জীবন, মাল্টিন্যাশনাল ক্রেতার জন্য তৈরি পোশাকের কারখানায় ওভারটাইম, স্বামীর বদমেজাজ এবং একদিন সব ছেড়ে জ্বলে ওঠার চেষ্টার নাম রাইজ অ্যান্ড শাইন।’

এ নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজী রোকসানা রুমা, তৌফিক হাসান ভুঁইয়া, হাফিজা আক্তার ঝুমা, শাহ নেওয়াজ ইফতিসহ অনেকে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

হাদির জন্য গান

বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
‘কোটি হাদির ডাক’ গানের পোস্টার
‘কোটি হাদির ডাক’ গানের পোস্টার

১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। ১৭ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয় জিয়ার লেখা আরও এক গান ‘এই হাদি একা নয়, হাদি কোটি লক্ষ’। ১৮ ডিসেম্বর মারা গেছেন হাদি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদির স্মৃতি ও বিপ্লবী চেতনাকে সংগীতে ধারণ করে এবার নতুন গান লিখেছেন জিয়া হক। মুনাইম বিল্লাহর কণ্ঠে গতকাল ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছে ‘কোটি হাদির ডাক’ শিরোনামের গানটি। সুর করেছেন আবু উবায়দা।

নতুন গানটি প্রসঙ্গে মুনাইম বিল্লাহ বলেন, ‘কোটি হাদির ডাক শুধু একটি গান নয়, এটি একটি ইতিহাস, একটি বিপ্লবের প্রতিধ্বনি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের যে চেতনা, যে সাহস, এই গান তারই স্বীকৃতি। এই গান শুধু বিপ্লবী মানুষের নয়, সাধারণ মানুষের মনেও গভীর প্রভাব ফেলবে এবং হাদি ভাইকে চিরকাল স্মরণীয় করে রাখবে।’

অন্যদিকে ব্যান্ড বাংলাদেশ রেবেলস তাদের দুটি গান উৎসর্গ করেছে শরিফ ওসমান হাদিকে। গান দুটি হলো ‘এ কোন লাশ যায় না চেনা’ ও ‘আমি হুংকার দিয়ে আসব’। এখন থেকে প্রতিটি শোতে তারা হাদির স্মরণে গান দুটি গাইবে বলে জানিয়েছে। ব্যান্ডের ভোকাল মালিহা তাবাসসুম খেয়া বলেন, ‘হাদি ছিলেন নিখুঁত দেশপ্রেমিক। আমাদের গান তিনি খুব পছন্দ করতেন। ঢাকায় আমাদের শো মানেই হাদি ভাই উপস্থিত! এই দুটি গান তিনি সব সময় গাইবার জন্য বলতেন। তাই গান দুটি তাঁকে উৎসর্গ করলাম। এখন থেকে আমাদের ব্যান্ড প্রতিটি শোতে গান দুটি পরিবেশন করবে এবং হাদি ভাইকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত