
চলছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২১। বাংলাদেশ খেলছে সুপার টুয়েলভে। টাইগারদের উৎসাহ দিতে তৈরি হচ্ছে হরেক রকম গান।
চলমান টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপ উপলক্ষে টাইগারদের উৎসাহ দিতে চার শিল্পী গেয়েছেন ‘চার ছক্কা মারো’ শিরোনামের একটি গান। গানের কথা হলো ‘দেখার মতো মারো, নিজের খাতায় যোগ করে নাও, দু'চারটে রান আরও, হাত খুলে মারো, চার ছক্কা মারো।’ গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন বাপ্পা মজুমদার, শওকত আলী ইমন, দিলশাদ নাহার কণা ও টিনা রাসেল। গীতিকার জুলফিকার রাসেলের কথায় গানটির সুর-সংগীত করেছেন শওকত আলী ইমন। গান নিয়ে বাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে উৎসাহ আর প্রেরণা জোগাতেই এবং দর্শক-শ্রোতার মাঝে ক্রিকেটের উন্মাদনা ও দেশাত্মবোধ জাগিয়ে তুলতেই এই গান। আমাদের বিশ্বাস, নাগরিক টিভির উদ্যোগে তৈরি গানটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে শুভকামনা জানিয়ে ইমরান, কোনাল, রেহান রসুল ও অবন্তী সিঁথি গেয়েছেন ‘ফোর্থ আম্পায়ার’ শিরোনামে একটি গান। ‘লাগ ভেলকি লাগ রে আবার চোক্ষে মুখে লাগ/ মাঠ কাঁপাতে নামছে আবার বাংলাদেশের বাঘ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন শাওন কৈরী। সুর ও সংগীত করেছেন ইমন চৌধুরী। ইমন বলেন, ‘গানটি প্রথম আলোর উদ্যোগে তৈরি। আয়োজকদের ইচ্ছা ছিল গানটিতে যেন বাংলাদেশের সংস্কৃতির ঘ্রাণ থাকে। আমিও চেষ্টা করেছি যেন দেশের মাটির ঘ্রাণটা পাওয়া যায়। গানের মাঝে দেশীয় সিগনেচারটা ফুটিয়ে তুললে সেটাই হবে আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য যথাযথ উপহার।’
কণ্ঠশিল্পী সোহেল রাজ বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে শুভকামনা জানিয়ে তৈরি করেছেন গান। গানটির কথা-সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন সোহেল রাজ। এর ভিডিও পরিচালনা করেছে ‘নাইনটিজ কিডস’ টিম।
টাইগারদের উৎসাহ দিতে প্রকাশ হয়েছে বিশেষ গান ‘লড়বে এবার বাংলাদেশ’। রবিউল ইসলাম জীবনের কথায় গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন রাজন সাহা। কণ্ঠ দিয়েছেন ইউসুফ রিয়াদ। এ ছাড়া গানটির দ্বৈত একটি ভার্সন গেয়েছেন রিয়াদ ও ঝিলিক। গানটির পৃষ্ঠপোষক টি-স্পোর্টস। সুরকার রাজন সাহা বলেন, ‘প্রথম ম্যাচে টিম টাইগার ধাক্কা খেলেও পরের দুটি ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, অন্যবারের চেয়ে এবারের আসরে আরও সাফল্য নিয়ে আসবে বাংলাদেশ। কারণ, লড়বে এবার বাংলাদেশ।’ জীবনের কথায় প্রকাশের অপেক্ষায় আছে ‘বাংলার টাইগার’ শিরোনামের আরও একটি গান। আহমেদ সৌরিনের সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দেবেন কায়েস চৌধুরী।
বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে আলোচিত কিছু গান
ক্রিকেট নিয়ে গান আগেও হয়েছে। এর মধ্যে কিছু গান শ্রোতাদের মনে গেঁথে রয়েছে। তখনো বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ খেলেনি। ১৯৯৮ সালে শুভ্র দেব প্রথম ক্রিকেট নিয়ে গান করেন। নাম ছিল ‘ক্রিকেট ক্রিকেট’। এরপর ক্রিকেট নিয়ে আরও গেয়েছেন এই কণ্ঠশিল্পী। ওই বছরই মিনি বিশ্বকাপে নিজের কথা ও সুরে শাকিলা জাফরের সঙ্গে গেয়েছিলেন ‘একই বিশ্ব একই খেলা’ শিরোনামের গান। শুভ্র দেবের গানটি ইএসপিএন ও স্টার স্পোর্টস প্রচার করে বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই। শুভ্র দেব আরও গেয়েছেন ‘গুডলাক বাংলাদেশ’, ‘হাউস দ্যাট’, ‘চার মারো মারো রে ছক্কা মারো মারো রে’, ‘বাংলাদেশ জেগে উঠো’সহ বেশ কয়েকটি গান।
১৯৯৯ সালে লাকী আখান্দ্ গেয়েছিলেন ‘হঠাৎ করে বাংলাদেশ’। নিজের লেখা ও সুরে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। সেই গান খুব জনপ্রিয় হয়েছিল বিটিভি আর বাংলাদেশ বেতারের হাত ধরে। ক্রিকেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় আসিফ আকবরের ‘বেশ বেশ বেশ/ শাবাশ বাংলাদেশ’- গানটি। সোহেল আরমানের লেখা এবং ইবরার টিপুর সুরে এই গানটি ক্রিকেট নিয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান। দেশের হাট-মাঠ-পথে প্রান্তরে ক্রিকেটের আমেজে সর্বত্রই বেজে ওঠে এই গান।
এ ছাড়াও ‘চলো বাংলাদেশ চলো বিশ্ব উঠানে’ শিরোনামে একটি গান বেশ জনপ্রিয়তা পায়। এটি তৈরি করেন জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক ও কণ্ঠশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ। গানটিতে হাবিবের সঙ্গে আরও কণ্ঠ দিয়েছিলেন শূন্য ব্যান্ডের এমিল এবং নেমেসিস ব্যান্ডের জোহাদ। এই তালিকায় আছে ফুয়াদ আল মোক্তাদিরের ‘চার ছক্কা হইহই’ শিরোনামে একটি গান। ফুয়াদের সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দেন পান্থ কানাই, কণা, এলিটাসহ অনেকে।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের থিম সং ছিল ‘দেশজুড়ে উৎসব, মনজুড়ে রোশনাই, জোরসে বলো, কাপ কিন্তু একটাই’। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন জনপ্রিয় পপগায়িকা মেহরীন।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের জন্য গান নিয়ে হাজির হয় দুরবিন ব্যান্ড। তাদের ‘জ্বলে ওঠো বাংলাদেশ’ গানটি দারুণ জনপ্রিয়তা পায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ। সেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে উৎসাহ দিতে গান তৈরি করেন আরেফিন রুমি। রবিউল ইসলাম জীবনের কথা এবং আরেফিন রুমির সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন ফেরদৌস ওয়াহিদ, আরেফিন রুমি, লিজাসহ অনেকে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে উৎসাহ দিতে ২০০০ সালে ‘বিস্ময়ের যাত্রা’ নামে মাইলস ব্যান্ড একটি গান প্রকাশ করে। সেটি বেশ আলোচিত হয় ক্রিকেট ভক্তদের কাছে। মাহমুদ খুরশিদ ও শাফিন আহমেদের কথা ও সুরে এই গানটি তাদের ‘প্রবাহ’ অ্যালবামে প্রকাশ হয়েছিল।
এ ছাড়াও ক্রিকেটের গান হিসেবে জনপ্রিয় মিলন মাহমুদের গাওয়া ‘লাল সবুজের পতাকা’, হেভি মেটাল ব্যান্ড ক্রিপটিক ফেইটের ‘চলো বাংলাদেশ’ আর্টসেলের ‘গর্জে উঠুক বাংলাদেশ’ ইত্যাদি।

চলছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২১। বাংলাদেশ খেলছে সুপার টুয়েলভে। টাইগারদের উৎসাহ দিতে তৈরি হচ্ছে হরেক রকম গান।
চলমান টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপ উপলক্ষে টাইগারদের উৎসাহ দিতে চার শিল্পী গেয়েছেন ‘চার ছক্কা মারো’ শিরোনামের একটি গান। গানের কথা হলো ‘দেখার মতো মারো, নিজের খাতায় যোগ করে নাও, দু'চারটে রান আরও, হাত খুলে মারো, চার ছক্কা মারো।’ গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন বাপ্পা মজুমদার, শওকত আলী ইমন, দিলশাদ নাহার কণা ও টিনা রাসেল। গীতিকার জুলফিকার রাসেলের কথায় গানটির সুর-সংগীত করেছেন শওকত আলী ইমন। গান নিয়ে বাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে উৎসাহ আর প্রেরণা জোগাতেই এবং দর্শক-শ্রোতার মাঝে ক্রিকেটের উন্মাদনা ও দেশাত্মবোধ জাগিয়ে তুলতেই এই গান। আমাদের বিশ্বাস, নাগরিক টিভির উদ্যোগে তৈরি গানটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে শুভকামনা জানিয়ে ইমরান, কোনাল, রেহান রসুল ও অবন্তী সিঁথি গেয়েছেন ‘ফোর্থ আম্পায়ার’ শিরোনামে একটি গান। ‘লাগ ভেলকি লাগ রে আবার চোক্ষে মুখে লাগ/ মাঠ কাঁপাতে নামছে আবার বাংলাদেশের বাঘ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন শাওন কৈরী। সুর ও সংগীত করেছেন ইমন চৌধুরী। ইমন বলেন, ‘গানটি প্রথম আলোর উদ্যোগে তৈরি। আয়োজকদের ইচ্ছা ছিল গানটিতে যেন বাংলাদেশের সংস্কৃতির ঘ্রাণ থাকে। আমিও চেষ্টা করেছি যেন দেশের মাটির ঘ্রাণটা পাওয়া যায়। গানের মাঝে দেশীয় সিগনেচারটা ফুটিয়ে তুললে সেটাই হবে আমাদের খেলোয়াড়দের জন্য যথাযথ উপহার।’
কণ্ঠশিল্পী সোহেল রাজ বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে শুভকামনা জানিয়ে তৈরি করেছেন গান। গানটির কথা-সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন সোহেল রাজ। এর ভিডিও পরিচালনা করেছে ‘নাইনটিজ কিডস’ টিম।
টাইগারদের উৎসাহ দিতে প্রকাশ হয়েছে বিশেষ গান ‘লড়বে এবার বাংলাদেশ’। রবিউল ইসলাম জীবনের কথায় গানটির সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন রাজন সাহা। কণ্ঠ দিয়েছেন ইউসুফ রিয়াদ। এ ছাড়া গানটির দ্বৈত একটি ভার্সন গেয়েছেন রিয়াদ ও ঝিলিক। গানটির পৃষ্ঠপোষক টি-স্পোর্টস। সুরকার রাজন সাহা বলেন, ‘প্রথম ম্যাচে টিম টাইগার ধাক্কা খেলেও পরের দুটি ম্যাচে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, অন্যবারের চেয়ে এবারের আসরে আরও সাফল্য নিয়ে আসবে বাংলাদেশ। কারণ, লড়বে এবার বাংলাদেশ।’ জীবনের কথায় প্রকাশের অপেক্ষায় আছে ‘বাংলার টাইগার’ শিরোনামের আরও একটি গান। আহমেদ সৌরিনের সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দেবেন কায়েস চৌধুরী।
বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে আলোচিত কিছু গান
ক্রিকেট নিয়ে গান আগেও হয়েছে। এর মধ্যে কিছু গান শ্রোতাদের মনে গেঁথে রয়েছে। তখনো বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ খেলেনি। ১৯৯৮ সালে শুভ্র দেব প্রথম ক্রিকেট নিয়ে গান করেন। নাম ছিল ‘ক্রিকেট ক্রিকেট’। এরপর ক্রিকেট নিয়ে আরও গেয়েছেন এই কণ্ঠশিল্পী। ওই বছরই মিনি বিশ্বকাপে নিজের কথা ও সুরে শাকিলা জাফরের সঙ্গে গেয়েছিলেন ‘একই বিশ্ব একই খেলা’ শিরোনামের গান। শুভ্র দেবের গানটি ইএসপিএন ও স্টার স্পোর্টস প্রচার করে বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি ম্যাচেই। শুভ্র দেব আরও গেয়েছেন ‘গুডলাক বাংলাদেশ’, ‘হাউস দ্যাট’, ‘চার মারো মারো রে ছক্কা মারো মারো রে’, ‘বাংলাদেশ জেগে উঠো’সহ বেশ কয়েকটি গান।
১৯৯৯ সালে লাকী আখান্দ্ গেয়েছিলেন ‘হঠাৎ করে বাংলাদেশ’। নিজের লেখা ও সুরে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। সেই গান খুব জনপ্রিয় হয়েছিল বিটিভি আর বাংলাদেশ বেতারের হাত ধরে। ক্রিকেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় আসিফ আকবরের ‘বেশ বেশ বেশ/ শাবাশ বাংলাদেশ’- গানটি। সোহেল আরমানের লেখা এবং ইবরার টিপুর সুরে এই গানটি ক্রিকেট নিয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান। দেশের হাট-মাঠ-পথে প্রান্তরে ক্রিকেটের আমেজে সর্বত্রই বেজে ওঠে এই গান।
এ ছাড়াও ‘চলো বাংলাদেশ চলো বিশ্ব উঠানে’ শিরোনামে একটি গান বেশ জনপ্রিয়তা পায়। এটি তৈরি করেন জনপ্রিয় সংগীত পরিচালক ও কণ্ঠশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ। গানটিতে হাবিবের সঙ্গে আরও কণ্ঠ দিয়েছিলেন শূন্য ব্যান্ডের এমিল এবং নেমেসিস ব্যান্ডের জোহাদ। এই তালিকায় আছে ফুয়াদ আল মোক্তাদিরের ‘চার ছক্কা হইহই’ শিরোনামে একটি গান। ফুয়াদের সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দেন পান্থ কানাই, কণা, এলিটাসহ অনেকে।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের থিম সং ছিল ‘দেশজুড়ে উৎসব, মনজুড়ে রোশনাই, জোরসে বলো, কাপ কিন্তু একটাই’। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন জনপ্রিয় পপগায়িকা মেহরীন।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের জন্য গান নিয়ে হাজির হয় দুরবিন ব্যান্ড। তাদের ‘জ্বলে ওঠো বাংলাদেশ’ গানটি দারুণ জনপ্রিয়তা পায়।
২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ। সেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে উৎসাহ দিতে গান তৈরি করেন আরেফিন রুমি। রবিউল ইসলাম জীবনের কথা এবং আরেফিন রুমির সংগীতায়োজনে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন ফেরদৌস ওয়াহিদ, আরেফিন রুমি, লিজাসহ অনেকে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে উৎসাহ দিতে ২০০০ সালে ‘বিস্ময়ের যাত্রা’ নামে মাইলস ব্যান্ড একটি গান প্রকাশ করে। সেটি বেশ আলোচিত হয় ক্রিকেট ভক্তদের কাছে। মাহমুদ খুরশিদ ও শাফিন আহমেদের কথা ও সুরে এই গানটি তাদের ‘প্রবাহ’ অ্যালবামে প্রকাশ হয়েছিল।
এ ছাড়াও ক্রিকেটের গান হিসেবে জনপ্রিয় মিলন মাহমুদের গাওয়া ‘লাল সবুজের পতাকা’, হেভি মেটাল ব্যান্ড ক্রিপটিক ফেইটের ‘চলো বাংলাদেশ’ আর্টসেলের ‘গর্জে উঠুক বাংলাদেশ’ ইত্যাদি।

শত পর্বের মাইলফলক স্পর্শ করেছে ধারাবাহিক নাটক ‘দেনা পাওনা’। গত বছর নভেম্বরে সিনেমাওয়ালা ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার শুরু হয়েছিল ধারাবাহিকটির। কে এম সোহাগ রানা পরিচালিত এ নাটকে নিপা চরিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি পেয়েছেন তাবাসসুম ছোঁয়া।
৮ ঘণ্টা আগে
গত রোজার ঈদে শাকিব খানকে নিয়ে রিয়েল এনার্জি প্রোডাকশন হাউস থেকে নির্মিত হয় ‘বরবাদ’। বেশ আলোচিত হয় শাহরিন আক্তার সুমি প্রযোজিত সিনেমাটি। আগামী বছরের ঈদের জন্য আরেকটি সিনেমা প্রযোজনা করছেন সুমি। তাঁর নতুন সিনেমা ‘রাক্ষস’-এর নায়ক সিয়াম আহমেদ।
৮ ঘণ্টা আগে
১৯ ডিসেম্বর রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হওয়ার কথা ছিল নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। তবে শিল্পকলা একাডেমির অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হওয়ার কারণে শুরু হয়নি নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা। অবশেষে আজ থেকে শুরু হচ্ছে এই নাট্যোৎসব।
৮ ঘণ্টা আগে
আশির দশকের শেষ দিকে এবং নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে বলিউডের অন্যতম ব্যস্ত অভিনেত্রী ছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। ওই সময় প্রতিবছর ১০টির বেশি সিনেমা মুক্তি পেত তাঁর। তবে সাফল্যের তুঙ্গে থাকা অবস্থায়ই বড় একটি সিদ্ধান্ত নেন মাধুরী। তারকাখ্যাতি পাশ কাটিয়ে ব্যক্তিজীবনকে বেশি গুরুত্ব দেন।
৮ ঘণ্টা আগে
শত পর্বের মাইলফলক স্পর্শ করেছে ধারাবাহিক নাটক ‘দেনা পাওনা’। গত বছর নভেম্বরে সিনেমাওয়ালা ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার শুরু হয়েছিল ধারাবাহিকটির। কে এম সোহাগ রানা পরিচালিত এ নাটকে নিপা চরিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি পেয়েছেন তাবাসসুম ছোঁয়া। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
শিহাব আহমেদ

ধারাবাহিকটি যে এত লম্বা সময় ধরে চলবে, শুরুতে সেটা আঁচ করতে পেরেছিলেন?
শুরুতে ৮ পর্বের লক্ষ্য নিয়ে এগোনো হচ্ছিল। কিন্তু প্রচারের শুরুতেই আমরা দর্শকের ব্যাপক সাড়া পাই। তখন নির্মাতা সিদ্ধান্ত নিলেন, দর্শক যেহেতু এত ভালোবাসা দিচ্ছে, আমাদের উচিত এটা চালিয়ে যাওয়া।
এক বছরের বেশি সময় ধরে শুটিং করছেন, এই জার্নির অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
অনেক কিছু শিখেছি। দেনা পাওনা আমার জীবনে স্মরণীয় হয়ে থেকে যাবে। আগে কয়েকটা কাজ করলেও আমার অভিনয়ের হাতেখড়িটা এই নাটকের সেটেই হয়েছে। অভিনয়ে যতটা উন্নতি করেছি, তার কৃতিত্ব দেনা পাওনা নাটকের টিমের। সহশিল্পী, নির্মাতা থেকে শুরু করে ইউনিটের সবাই খুব সাপোর্ট করেছে। এ ছাড়া দর্শকের ভালোবাসা তো পেয়েছি। নিপা চরিত্রে পরিচিতি পেয়েছি, এখন মানুষ আমাকে চিনতে পারছে। সব মিলিয়ে পুরো অভিজ্ঞতাটা খুব সুন্দর।
এই চরিত্র আপনার ব্যক্তিজীবনে কোনো প্রভাব ফেলেছে কি না?
বাস্তবজীবনেও আমি অনেকটা নিপার মতো হয়ে গেছি। এখন আমি মানুষকে বোঝার চেষ্টা করি। নরম করে কথা বলি, যেমনটা নিপা করে।
অনেকে বলে, এ নাটকে খায়রুল চরিত্রে অভিনয় করা অ্যালেন শুভ্রর সঙ্গে আপনি সম্পর্কে আছেন। আসলেই কি তাই?
দেনা পাওনা নাটকে আমাদের জুটির ওপর সবাই ক্রাশ খেয়েছে। ফেসবুকে রীতিমতো হুমকি দিয়ে আমাকে মন্তব্য করা হয়, নিপা, তুমি যদি খায়রুলকে বিয়ে না করো, তাহলে তোমাকে দেখে নেব। স্ক্রিনের মতো বাস্তবেও নাকি আমাদের খুব সুন্দর লাগে। দর্শক চায় বাস্তবজীবনেও আমাদের জুটি হোক। বিষয়টা আমি খুব উপভোগ করি।
এ রকম হওয়ার কোনো সম্ভাবনা আছে?
অ্যালেন শুভ্র একজন জেন্টেলম্যান, নাইস পারসন। অ্যালেন ভাই সত্যিই খায়রুলের মতোই। তাঁর মধ্যে শিশুসুলভ ব্যাপার আছে। পর্দায় দেখে দর্শক যেমন তাঁর মায়ায় পড়ে, তেমনি অভিনয় করতে গিয়ে আমারও তাঁর প্রতি মায়া কাজ করে। মায়াটা হয়তো দুজনের মধ্যেই কাজ করে। এই কারণেই হয়তো পর্দায় এত ভালো লাগে। আমাদের মধ্যে সুন্দর একটা সম্পর্ক আছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত এমন কিছু হয়নি, যেমনটা মানুষ ভাবছে।
কনটেন্ট ক্রিয়েশন থেকে অভিনয়ে আসা। আপনার এই জার্নিটা নিয়ে জানতে চাই...
ক্যামেরার সঙ্গে আমার অনেক আগে থেকে খাতির ছিল। ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি শিখতে চেয়েছিলাম। কিছুদিন গিটার শিখেছি। এরপর কনটেন্ট ক্রিয়েশন শুরুর পর বিভিন্ন শুটের প্রস্তাব আসে। শখের বশে করছিলাম। প্রথম অভিনয় ওটিটিতে। ইমরাউল রাফাতের ‘ওপেন কিচেন’ সিরিজে। সেখানে একটি ছোট চরিত্র করি। সেটা করতে গিয়েই মনে হয়, এ মাধ্যমেই নিয়মিত কাজ করব। আমি মনে করি, একজন প্রপার অভিনেত্রী হতে গেলে বেসিক লার্নিং দরকার। সে জন্য কন্টিনিউয়াস প্রসেসের মধ্য দিয়ে চর্চা করে যেতে হবে। সেটাই করার চেষ্টা করছি। আমার জার্নিটা মাত্র শুরু, আশা করছি অনেক দূর যাবে।
অভিনয়কে কি পেশা হিসেবে নেওয়া যায়?
পেশা হিসেবেই নিয়েছি। হ্যাঁ, একটু ঝুঁকি তো থাকেই। আমার মনে হয়, শুধু অভিনয়ের ওপর নির্ভর না করে থাকলে ভালো। শুধু অভিনয় করব তা নয়, পাশাপাশি অনেক কিছু আছে। আমি কিন্তু কনটেন্ট ক্রিয়েশন আর অভিনয় দুটোই করছি। এমন কাজ করতে চাই, যেটাতে আমার অনীহা লাগবে না। যে কাজের প্রতি প্রেম থাকবে, সেটাই করতে চাই। আমার প্রেমটা অভিনয়ের সঙ্গে।
ধারাবাহিকটি যে এত লম্বা সময় ধরে চলবে, শুরুতে সেটা আঁচ করতে পেরেছিলেন?
শুরুতে ৮ পর্বের লক্ষ্য নিয়ে এগোনো হচ্ছিল। কিন্তু প্রচারের শুরুতেই আমরা দর্শকের ব্যাপক সাড়া পাই। তখন নির্মাতা সিদ্ধান্ত নিলেন, দর্শক যেহেতু এত ভালোবাসা দিচ্ছে, আমাদের উচিত এটা চালিয়ে যাওয়া।
এক বছরের বেশি সময় ধরে শুটিং করছেন, এই জার্নির অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
অনেক কিছু শিখেছি। দেনা পাওনা আমার জীবনে স্মরণীয় হয়ে থেকে যাবে। আগে কয়েকটা কাজ করলেও আমার অভিনয়ের হাতেখড়িটা এই নাটকের সেটেই হয়েছে। অভিনয়ে যতটা উন্নতি করেছি, তার কৃতিত্ব দেনা পাওনা নাটকের টিমের। সহশিল্পী, নির্মাতা থেকে শুরু করে ইউনিটের সবাই খুব সাপোর্ট করেছে। এ ছাড়া দর্শকের ভালোবাসা তো পেয়েছি। নিপা চরিত্রে পরিচিতি পেয়েছি, এখন মানুষ আমাকে চিনতে পারছে। সব মিলিয়ে পুরো অভিজ্ঞতাটা খুব সুন্দর।
এই চরিত্র আপনার ব্যক্তিজীবনে কোনো প্রভাব ফেলেছে কি না?
বাস্তবজীবনেও আমি অনেকটা নিপার মতো হয়ে গেছি। এখন আমি মানুষকে বোঝার চেষ্টা করি। নরম করে কথা বলি, যেমনটা নিপা করে।
অনেকে বলে, এ নাটকে খায়রুল চরিত্রে অভিনয় করা অ্যালেন শুভ্রর সঙ্গে আপনি সম্পর্কে আছেন। আসলেই কি তাই?
দেনা পাওনা নাটকে আমাদের জুটির ওপর সবাই ক্রাশ খেয়েছে। ফেসবুকে রীতিমতো হুমকি দিয়ে আমাকে মন্তব্য করা হয়, নিপা, তুমি যদি খায়রুলকে বিয়ে না করো, তাহলে তোমাকে দেখে নেব। স্ক্রিনের মতো বাস্তবেও নাকি আমাদের খুব সুন্দর লাগে। দর্শক চায় বাস্তবজীবনেও আমাদের জুটি হোক। বিষয়টা আমি খুব উপভোগ করি।
এ রকম হওয়ার কোনো সম্ভাবনা আছে?
অ্যালেন শুভ্র একজন জেন্টেলম্যান, নাইস পারসন। অ্যালেন ভাই সত্যিই খায়রুলের মতোই। তাঁর মধ্যে শিশুসুলভ ব্যাপার আছে। পর্দায় দেখে দর্শক যেমন তাঁর মায়ায় পড়ে, তেমনি অভিনয় করতে গিয়ে আমারও তাঁর প্রতি মায়া কাজ করে। মায়াটা হয়তো দুজনের মধ্যেই কাজ করে। এই কারণেই হয়তো পর্দায় এত ভালো লাগে। আমাদের মধ্যে সুন্দর একটা সম্পর্ক আছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত এমন কিছু হয়নি, যেমনটা মানুষ ভাবছে।
কনটেন্ট ক্রিয়েশন থেকে অভিনয়ে আসা। আপনার এই জার্নিটা নিয়ে জানতে চাই...
ক্যামেরার সঙ্গে আমার অনেক আগে থেকে খাতির ছিল। ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি শিখতে চেয়েছিলাম। কিছুদিন গিটার শিখেছি। এরপর কনটেন্ট ক্রিয়েশন শুরুর পর বিভিন্ন শুটের প্রস্তাব আসে। শখের বশে করছিলাম। প্রথম অভিনয় ওটিটিতে। ইমরাউল রাফাতের ‘ওপেন কিচেন’ সিরিজে। সেখানে একটি ছোট চরিত্র করি। সেটা করতে গিয়েই মনে হয়, এ মাধ্যমেই নিয়মিত কাজ করব। আমি মনে করি, একজন প্রপার অভিনেত্রী হতে গেলে বেসিক লার্নিং দরকার। সে জন্য কন্টিনিউয়াস প্রসেসের মধ্য দিয়ে চর্চা করে যেতে হবে। সেটাই করার চেষ্টা করছি। আমার জার্নিটা মাত্র শুরু, আশা করছি অনেক দূর যাবে।
অভিনয়কে কি পেশা হিসেবে নেওয়া যায়?
পেশা হিসেবেই নিয়েছি। হ্যাঁ, একটু ঝুঁকি তো থাকেই। আমার মনে হয়, শুধু অভিনয়ের ওপর নির্ভর না করে থাকলে ভালো। শুধু অভিনয় করব তা নয়, পাশাপাশি অনেক কিছু আছে। আমি কিন্তু কনটেন্ট ক্রিয়েশন আর অভিনয় দুটোই করছি। এমন কাজ করতে চাই, যেটাতে আমার অনীহা লাগবে না। যে কাজের প্রতি প্রেম থাকবে, সেটাই করতে চাই। আমার প্রেমটা অভিনয়ের সঙ্গে।

চলছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২১। বাংলাদেশ খেলছে সুপার টুয়েলভে। টাইগারদের উৎসাহ দিতে তৈরি হচ্ছে হরেক রকম গান।
২৪ অক্টোবর ২০২১
গত রোজার ঈদে শাকিব খানকে নিয়ে রিয়েল এনার্জি প্রোডাকশন হাউস থেকে নির্মিত হয় ‘বরবাদ’। বেশ আলোচিত হয় শাহরিন আক্তার সুমি প্রযোজিত সিনেমাটি। আগামী বছরের ঈদের জন্য আরেকটি সিনেমা প্রযোজনা করছেন সুমি। তাঁর নতুন সিনেমা ‘রাক্ষস’-এর নায়ক সিয়াম আহমেদ।
৮ ঘণ্টা আগে
১৯ ডিসেম্বর রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হওয়ার কথা ছিল নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। তবে শিল্পকলা একাডেমির অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হওয়ার কারণে শুরু হয়নি নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা। অবশেষে আজ থেকে শুরু হচ্ছে এই নাট্যোৎসব।
৮ ঘণ্টা আগে
আশির দশকের শেষ দিকে এবং নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে বলিউডের অন্যতম ব্যস্ত অভিনেত্রী ছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। ওই সময় প্রতিবছর ১০টির বেশি সিনেমা মুক্তি পেত তাঁর। তবে সাফল্যের তুঙ্গে থাকা অবস্থায়ই বড় একটি সিদ্ধান্ত নেন মাধুরী। তারকাখ্যাতি পাশ কাটিয়ে ব্যক্তিজীবনকে বেশি গুরুত্ব দেন।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত রোজার ঈদে শাকিব খানকে নিয়ে রিয়েল এনার্জি প্রোডাকশন হাউস থেকে নির্মিত হয় ‘বরবাদ’। বেশ আলোচিত হয় শাহরিন আক্তার সুমি প্রযোজিত সিনেমাটি। আগামী বছরের ঈদের জন্য আরেকটি সিনেমা প্রযোজনা করছেন সুমি। তাঁর নতুন সিনেমা ‘রাক্ষস’-এর নায়ক সিয়াম আহমেদ। সম্প্রতি সিনেমার সংবাদ সম্মেলনে প্রযোজক সুমি মন্তব্য করেন, শাকিব খান থাকলেই সিনেমা ব্লকবাস্টার হবে এটা ভেবে তিনি বরবাদ বানাননি। এমন মন্তব্যের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় শাকিবভক্তদের রোষানলে পড়েছেন এই প্রযোজক।
বরবাদ সাফল্যের পর সুমি জানিয়েছিলেন, তাঁর পরবর্তী সিনেমায়ও থাকবেন শাকিব খান। শেষ পর্যন্ত তাঁকে ছাড়াই দ্বিতীয় সিনেমা শুরু করলেন তিনি। রাক্ষসের সংবাদ সম্মেলনে সুমির কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, এবার তাঁর সিনেমায় শাকিব খান নেই কেন? জবাবের একপর্যায়ে সুমি বলেন, ‘শাকিব খান থাকলে বরবাদ ব্লকবাস্টার হবে আর না থাকলে হবে না, এটা ভেবে আমি সিনেমা করিনি। তাঁর সব সিনেমাই যে ব্লকবাস্টার ছিল, এমনটা কিন্তু না।’
সুমির এমন কথা ভালোভাবে নেয়নি শাকিব খানের ভক্তরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো তুলাধোনা করছেন সুমিকে। সমালোচনার জবাবে সংবাদমাধ্যমে সুমি জানান, শাকিব খানকে নিচু করে তিনি কোনো কথা বলেননি।
শাহরিন আক্তার সুমি বলেন, ‘আমি বলেছিলাম, বরবাদে শাকিব খানকে এ জন্য নিইনি যে আমার সিনেমা হিট হতে হবে। বরবাদের গল্পে তাঁকে ছাড়া অন্য কেউ হলে সেটা মানাত না। এ কারণেই তাঁকে নেওয়া, সিনেমা হিট করানোর জন্য না। আর রাক্ষসের গল্পে সিয়ামকে মানাবে বলেই তাঁকে নেওয়া হয়েছে। হয়তো আমি বিষয়টি ঠিকমতো বোঝাতে পারিনি। এটা আমার ব্যর্থতা। আমি শাকিব ভাইকে নিচু করে কোনো কথা বলিনি।’

গত রোজার ঈদে শাকিব খানকে নিয়ে রিয়েল এনার্জি প্রোডাকশন হাউস থেকে নির্মিত হয় ‘বরবাদ’। বেশ আলোচিত হয় শাহরিন আক্তার সুমি প্রযোজিত সিনেমাটি। আগামী বছরের ঈদের জন্য আরেকটি সিনেমা প্রযোজনা করছেন সুমি। তাঁর নতুন সিনেমা ‘রাক্ষস’-এর নায়ক সিয়াম আহমেদ। সম্প্রতি সিনেমার সংবাদ সম্মেলনে প্রযোজক সুমি মন্তব্য করেন, শাকিব খান থাকলেই সিনেমা ব্লকবাস্টার হবে এটা ভেবে তিনি বরবাদ বানাননি। এমন মন্তব্যের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় শাকিবভক্তদের রোষানলে পড়েছেন এই প্রযোজক।
বরবাদ সাফল্যের পর সুমি জানিয়েছিলেন, তাঁর পরবর্তী সিনেমায়ও থাকবেন শাকিব খান। শেষ পর্যন্ত তাঁকে ছাড়াই দ্বিতীয় সিনেমা শুরু করলেন তিনি। রাক্ষসের সংবাদ সম্মেলনে সুমির কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, এবার তাঁর সিনেমায় শাকিব খান নেই কেন? জবাবের একপর্যায়ে সুমি বলেন, ‘শাকিব খান থাকলে বরবাদ ব্লকবাস্টার হবে আর না থাকলে হবে না, এটা ভেবে আমি সিনেমা করিনি। তাঁর সব সিনেমাই যে ব্লকবাস্টার ছিল, এমনটা কিন্তু না।’
সুমির এমন কথা ভালোভাবে নেয়নি শাকিব খানের ভক্তরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো তুলাধোনা করছেন সুমিকে। সমালোচনার জবাবে সংবাদমাধ্যমে সুমি জানান, শাকিব খানকে নিচু করে তিনি কোনো কথা বলেননি।
শাহরিন আক্তার সুমি বলেন, ‘আমি বলেছিলাম, বরবাদে শাকিব খানকে এ জন্য নিইনি যে আমার সিনেমা হিট হতে হবে। বরবাদের গল্পে তাঁকে ছাড়া অন্য কেউ হলে সেটা মানাত না। এ কারণেই তাঁকে নেওয়া, সিনেমা হিট করানোর জন্য না। আর রাক্ষসের গল্পে সিয়ামকে মানাবে বলেই তাঁকে নেওয়া হয়েছে। হয়তো আমি বিষয়টি ঠিকমতো বোঝাতে পারিনি। এটা আমার ব্যর্থতা। আমি শাকিব ভাইকে নিচু করে কোনো কথা বলিনি।’

চলছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২১। বাংলাদেশ খেলছে সুপার টুয়েলভে। টাইগারদের উৎসাহ দিতে তৈরি হচ্ছে হরেক রকম গান।
২৪ অক্টোবর ২০২১
শত পর্বের মাইলফলক স্পর্শ করেছে ধারাবাহিক নাটক ‘দেনা পাওনা’। গত বছর নভেম্বরে সিনেমাওয়ালা ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার শুরু হয়েছিল ধারাবাহিকটির। কে এম সোহাগ রানা পরিচালিত এ নাটকে নিপা চরিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি পেয়েছেন তাবাসসুম ছোঁয়া।
৮ ঘণ্টা আগে
১৯ ডিসেম্বর রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হওয়ার কথা ছিল নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। তবে শিল্পকলা একাডেমির অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হওয়ার কারণে শুরু হয়নি নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা। অবশেষে আজ থেকে শুরু হচ্ছে এই নাট্যোৎসব।
৮ ঘণ্টা আগে
আশির দশকের শেষ দিকে এবং নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে বলিউডের অন্যতম ব্যস্ত অভিনেত্রী ছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। ওই সময় প্রতিবছর ১০টির বেশি সিনেমা মুক্তি পেত তাঁর। তবে সাফল্যের তুঙ্গে থাকা অবস্থায়ই বড় একটি সিদ্ধান্ত নেন মাধুরী। তারকাখ্যাতি পাশ কাটিয়ে ব্যক্তিজীবনকে বেশি গুরুত্ব দেন।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

১৯ ডিসেম্বর রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হওয়ার কথা ছিল নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। তবে শিল্পকলা একাডেমির অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হওয়ার কারণে শুরু হয়নি নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা। অবশেষে আজ থেকে শুরু হচ্ছে এই নাট্যোৎসব।
‘রাষ্ট্রীয় শোক দিবস ও অনিবার্য কারণবশত’ ১৯ ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সব অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী স্থগিতের ঘোষণা দেয় শিল্পকলা একাডেমি। এমন ঘোষণা নিয়ে তৈরি হয় ধোঁয়াশা। অনেকেই মনে করেন, দীর্ঘ সময়ের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে শিল্পকলা একাডেমি। তবে সব শঙ্কা দূর করে গতকাল শিল্পকলা একাডেমির ফেসবুক পেজে জানানো হয়, ২১ ডিসেম্বর থেকে আবার শুরু হবে অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী।
শিল্পকলা একাডেমির ঘোষণা অনুযায়ী, ১৯ ও ২০ ডিসেম্বর বন্ধ ছিল সব আয়োজন। যে কারণে স্থগিত করা হয় নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা। তবে বেশি দিন অপেক্ষায় থাকতে হলো না নাট্যপ্রেমীদের। শিল্পকলা একাডেমির অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী চালুর সিদ্ধান্তের পরই নাট্যতীর্থ থেকে জানানো হয়েছে, আজ ২১ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা। আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাট্যতীর্থ দলের প্রধান ও নাট্যমেলার আহ্বায়ক তপন হাফিজ।
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত এই উৎসবে প্রদর্শিত হবে আট দলের আটটি নাটক। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে নাটকগুলো। উৎসবে ছয়জন নাট্যব্যক্তিত্বকে দেওয়া হবে নাট্যবন্ধু সম্মাননা। এ ছাড়া অনুষ্ঠিত হবে সেমিনার।
উৎসবের প্রথম দিন প্রদর্শিত হবে তীরন্দাজ রেপার্টরির প্রযোজনা দীপক সুমন নির্দেশিত ‘কণ্ঠনালীতে সূর্য’। দ্বিতীয় দিন মঞ্চস্থ হবে আরণ্যক নাট্যদলের ‘রাঢ়াঙ’। রচনা ও নির্দেশনায় মামুনুর রশীদ। এ ছাড়া এ উৎসবে দেখা যাবে বাতিঘরের ‘প্যারাবোলা’, নাট্যতীর্থের ‘জুলিয়াস সিজার’, ঢাকা থিয়েটার মঞ্চের ‘ঘরজামাই’, পদাতিক নাট্য সংসদের (টিএসসি) ‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ এবং থিয়েটার নাট্যদলের ‘মেরাজ ফকিরের মা’।

১৯ ডিসেম্বর রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হওয়ার কথা ছিল নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। তবে শিল্পকলা একাডেমির অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হওয়ার কারণে শুরু হয়নি নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা। অবশেষে আজ থেকে শুরু হচ্ছে এই নাট্যোৎসব।
‘রাষ্ট্রীয় শোক দিবস ও অনিবার্য কারণবশত’ ১৯ ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সব অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী স্থগিতের ঘোষণা দেয় শিল্পকলা একাডেমি। এমন ঘোষণা নিয়ে তৈরি হয় ধোঁয়াশা। অনেকেই মনে করেন, দীর্ঘ সময়ের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে শিল্পকলা একাডেমি। তবে সব শঙ্কা দূর করে গতকাল শিল্পকলা একাডেমির ফেসবুক পেজে জানানো হয়, ২১ ডিসেম্বর থেকে আবার শুরু হবে অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী।
শিল্পকলা একাডেমির ঘোষণা অনুযায়ী, ১৯ ও ২০ ডিসেম্বর বন্ধ ছিল সব আয়োজন। যে কারণে স্থগিত করা হয় নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা। তবে বেশি দিন অপেক্ষায় থাকতে হলো না নাট্যপ্রেমীদের। শিল্পকলা একাডেমির অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী চালুর সিদ্ধান্তের পরই নাট্যতীর্থ থেকে জানানো হয়েছে, আজ ২১ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা। আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাট্যতীর্থ দলের প্রধান ও নাট্যমেলার আহ্বায়ক তপন হাফিজ।
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় আয়োজিত এই উৎসবে প্রদর্শিত হবে আট দলের আটটি নাটক। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে নাটকগুলো। উৎসবে ছয়জন নাট্যব্যক্তিত্বকে দেওয়া হবে নাট্যবন্ধু সম্মাননা। এ ছাড়া অনুষ্ঠিত হবে সেমিনার।
উৎসবের প্রথম দিন প্রদর্শিত হবে তীরন্দাজ রেপার্টরির প্রযোজনা দীপক সুমন নির্দেশিত ‘কণ্ঠনালীতে সূর্য’। দ্বিতীয় দিন মঞ্চস্থ হবে আরণ্যক নাট্যদলের ‘রাঢ়াঙ’। রচনা ও নির্দেশনায় মামুনুর রশীদ। এ ছাড়া এ উৎসবে দেখা যাবে বাতিঘরের ‘প্যারাবোলা’, নাট্যতীর্থের ‘জুলিয়াস সিজার’, ঢাকা থিয়েটার মঞ্চের ‘ঘরজামাই’, পদাতিক নাট্য সংসদের (টিএসসি) ‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ এবং থিয়েটার নাট্যদলের ‘মেরাজ ফকিরের মা’।

চলছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২১। বাংলাদেশ খেলছে সুপার টুয়েলভে। টাইগারদের উৎসাহ দিতে তৈরি হচ্ছে হরেক রকম গান।
২৪ অক্টোবর ২০২১
শত পর্বের মাইলফলক স্পর্শ করেছে ধারাবাহিক নাটক ‘দেনা পাওনা’। গত বছর নভেম্বরে সিনেমাওয়ালা ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার শুরু হয়েছিল ধারাবাহিকটির। কে এম সোহাগ রানা পরিচালিত এ নাটকে নিপা চরিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি পেয়েছেন তাবাসসুম ছোঁয়া।
৮ ঘণ্টা আগে
গত রোজার ঈদে শাকিব খানকে নিয়ে রিয়েল এনার্জি প্রোডাকশন হাউস থেকে নির্মিত হয় ‘বরবাদ’। বেশ আলোচিত হয় শাহরিন আক্তার সুমি প্রযোজিত সিনেমাটি। আগামী বছরের ঈদের জন্য আরেকটি সিনেমা প্রযোজনা করছেন সুমি। তাঁর নতুন সিনেমা ‘রাক্ষস’-এর নায়ক সিয়াম আহমেদ।
৮ ঘণ্টা আগে
আশির দশকের শেষ দিকে এবং নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে বলিউডের অন্যতম ব্যস্ত অভিনেত্রী ছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। ওই সময় প্রতিবছর ১০টির বেশি সিনেমা মুক্তি পেত তাঁর। তবে সাফল্যের তুঙ্গে থাকা অবস্থায়ই বড় একটি সিদ্ধান্ত নেন মাধুরী। তারকাখ্যাতি পাশ কাটিয়ে ব্যক্তিজীবনকে বেশি গুরুত্ব দেন।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

আশির দশকের শেষ দিকে এবং নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে বলিউডের অন্যতম ব্যস্ত অভিনেত্রী ছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। ওই সময় প্রতিবছর ১০টির বেশি সিনেমা মুক্তি পেত তাঁর। তবে সাফল্যের তুঙ্গে থাকা অবস্থায়ই বড় একটি সিদ্ধান্ত নেন মাধুরী। তারকাখ্যাতি পাশ কাটিয়ে ব্যক্তিজীবনকে বেশি গুরুত্ব দেন। ১৯৯৯ সালে ডা. শ্রীরাম নেনেকে বিয়ে করে চলে যান যুক্তরাষ্ট্রে। ফেলে যান সফল ক্যারিয়ার। তবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া নাকি মোটেই কঠিন ছিল না মাধুরীর জন্য।
সম্প্রতি মিড-ডেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই সময় নিয়ে মুখ খুলেছেন মাধুরী দীক্ষিত। ক্যারিয়ারের সাফল্য নয়, পরিবার-সন্তান-সংসারই নাকি ছিল তাঁর স্বপ্ন। অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি সব সময় ভাবতাম, আমার বিয়ে হবে, একটি সংসার হবে, সন্তান হবে। যখন সেটা ঘটল, মনে হয়েছিল, এত দিনে স্বপ্ন সত্যি হলো। বিয়ের সিদ্ধান্ত নিতে দুবার ভাবিনি। বিয়ে করে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যাই।’
প্রায় এক যুগ মাধুরী কাটিয়েছেন কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের ডেনভারে। সেখানে প্রকৃতির নির্জনতায় সহজ-সাধারণ পারিবারিক জীবনেই নিজের সবটুকু মনোযোগ ঢেলে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। যুক্তরাষ্ট্রে আগে থেকে তাঁর ভাইবোনেরা থাকতেন। তাঁদের সঙ্গেও মাধুরীর নিয়মিত দেখা হতো। তাই সময়টা মন্দ কাটত না। অভিনেত্রী বলেন, ‘জীবনের প্রায়োরিটি আসলে কী, সেটা আগে থেকে জানতাম। সেখানে নিজের কাজ নিজেকে করতে হতো। তাতেও কোনো কষ্ট লাগত না। আফসোস হতো না।’
ক্যারিয়ারের জাঁকজমকের চেয়ে বরং পারিবারিক জীবন, সন্তান-সংসার—এসবই মাধুরীর ভালো লাগত বেশি। অভিনেত্রী বলেন, ‘বাচ্চাদের নিয়ে নিজের মতো থাকতাম। তাদের পার্কে নিয়ে যেতাম। ওদের সঙ্গে খেলতাম, মজা করতাম। কেউ আমাকে চিনত না। সময়টা ভীষণ উপভোগ করেছি।’
পাঁচ বছর শোবিজ থেকে দূরে ছিলেন মাধুরী। ২০০৭ সালে ‘আজা নাচলে’ দিয়ে আবার বড় পর্দায় ফেরেন। সিনেমাটি বক্স অফিসে অত সাড়া না পেলেও তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়। এরপর আবারও বিরতি। ২০১৩ সালে ‘বোম্বে টকিজ’ ও ‘ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি’ সিনেমার গানে পারফর্ম করে সাড়া ফেলেন। আবারও মাধুরীকে নিয়ে চর্চা শুরু হয় বলিউডে।
এরপর সিনেমায় সেই অর্থে আর নিয়মিত হননি মাধুরী দীক্ষিত। অল্পস্বল্প কাজ করেছেন। রিয়েলিটি শোতে বিচারক হয়েছেন। ওয়েব কনটেন্টেও দেখা দিয়েছেন। সম্প্রতি জিওহটস্টারের ‘মিসেস দেশপান্ডে’ সিরিজ দিয়ে আবারও আলোচনায় তিনি। ১৯ ডিসেম্বর মুক্তি পাওয়া সিরিজটি তৈরি হয়েছে ফরাসি থ্রিলার ‘লা ম্যান্টে’র অনুপ্রেরণায়। এতে মাধুরী অভিনয় করেছেন একজন সিরিয়াল কিলারের চরিত্রে।
মাধুরী সব সময় চেয়েছেন ক্যারিয়ার আর পরিবার—দুটির মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে। শোবিজের তারকাখ্যাতি তাঁর পারিবারিক জীবনকে যেন প্রভাবিত করতে না পারে। হলিউড রিপোর্টার ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেন, ‘যখন আমি বাড়িতে ঢুকি, তারকাখ্যাতিকে বাইরে রেখে যাই। সেখানে আমি একেবারেই সাধারণ—একজন স্ত্রী, একজন মা। আর দশটা মানুষের মতোই।’

আশির দশকের শেষ দিকে এবং নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে বলিউডের অন্যতম ব্যস্ত অভিনেত্রী ছিলেন মাধুরী দীক্ষিত। ওই সময় প্রতিবছর ১০টির বেশি সিনেমা মুক্তি পেত তাঁর। তবে সাফল্যের তুঙ্গে থাকা অবস্থায়ই বড় একটি সিদ্ধান্ত নেন মাধুরী। তারকাখ্যাতি পাশ কাটিয়ে ব্যক্তিজীবনকে বেশি গুরুত্ব দেন। ১৯৯৯ সালে ডা. শ্রীরাম নেনেকে বিয়ে করে চলে যান যুক্তরাষ্ট্রে। ফেলে যান সফল ক্যারিয়ার। তবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া নাকি মোটেই কঠিন ছিল না মাধুরীর জন্য।
সম্প্রতি মিড-ডেকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওই সময় নিয়ে মুখ খুলেছেন মাধুরী দীক্ষিত। ক্যারিয়ারের সাফল্য নয়, পরিবার-সন্তান-সংসারই নাকি ছিল তাঁর স্বপ্ন। অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি সব সময় ভাবতাম, আমার বিয়ে হবে, একটি সংসার হবে, সন্তান হবে। যখন সেটা ঘটল, মনে হয়েছিল, এত দিনে স্বপ্ন সত্যি হলো। বিয়ের সিদ্ধান্ত নিতে দুবার ভাবিনি। বিয়ে করে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যাই।’
প্রায় এক যুগ মাধুরী কাটিয়েছেন কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের ডেনভারে। সেখানে প্রকৃতির নির্জনতায় সহজ-সাধারণ পারিবারিক জীবনেই নিজের সবটুকু মনোযোগ ঢেলে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। যুক্তরাষ্ট্রে আগে থেকে তাঁর ভাইবোনেরা থাকতেন। তাঁদের সঙ্গেও মাধুরীর নিয়মিত দেখা হতো। তাই সময়টা মন্দ কাটত না। অভিনেত্রী বলেন, ‘জীবনের প্রায়োরিটি আসলে কী, সেটা আগে থেকে জানতাম। সেখানে নিজের কাজ নিজেকে করতে হতো। তাতেও কোনো কষ্ট লাগত না। আফসোস হতো না।’
ক্যারিয়ারের জাঁকজমকের চেয়ে বরং পারিবারিক জীবন, সন্তান-সংসার—এসবই মাধুরীর ভালো লাগত বেশি। অভিনেত্রী বলেন, ‘বাচ্চাদের নিয়ে নিজের মতো থাকতাম। তাদের পার্কে নিয়ে যেতাম। ওদের সঙ্গে খেলতাম, মজা করতাম। কেউ আমাকে চিনত না। সময়টা ভীষণ উপভোগ করেছি।’
পাঁচ বছর শোবিজ থেকে দূরে ছিলেন মাধুরী। ২০০৭ সালে ‘আজা নাচলে’ দিয়ে আবার বড় পর্দায় ফেরেন। সিনেমাটি বক্স অফিসে অত সাড়া না পেলেও তাঁর অভিনয় প্রশংসিত হয়। এরপর আবারও বিরতি। ২০১৩ সালে ‘বোম্বে টকিজ’ ও ‘ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি’ সিনেমার গানে পারফর্ম করে সাড়া ফেলেন। আবারও মাধুরীকে নিয়ে চর্চা শুরু হয় বলিউডে।
এরপর সিনেমায় সেই অর্থে আর নিয়মিত হননি মাধুরী দীক্ষিত। অল্পস্বল্প কাজ করেছেন। রিয়েলিটি শোতে বিচারক হয়েছেন। ওয়েব কনটেন্টেও দেখা দিয়েছেন। সম্প্রতি জিওহটস্টারের ‘মিসেস দেশপান্ডে’ সিরিজ দিয়ে আবারও আলোচনায় তিনি। ১৯ ডিসেম্বর মুক্তি পাওয়া সিরিজটি তৈরি হয়েছে ফরাসি থ্রিলার ‘লা ম্যান্টে’র অনুপ্রেরণায়। এতে মাধুরী অভিনয় করেছেন একজন সিরিয়াল কিলারের চরিত্রে।
মাধুরী সব সময় চেয়েছেন ক্যারিয়ার আর পরিবার—দুটির মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে। শোবিজের তারকাখ্যাতি তাঁর পারিবারিক জীবনকে যেন প্রভাবিত করতে না পারে। হলিউড রিপোর্টার ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেন, ‘যখন আমি বাড়িতে ঢুকি, তারকাখ্যাতিকে বাইরে রেখে যাই। সেখানে আমি একেবারেই সাধারণ—একজন স্ত্রী, একজন মা। আর দশটা মানুষের মতোই।’

চলছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০২১। বাংলাদেশ খেলছে সুপার টুয়েলভে। টাইগারদের উৎসাহ দিতে তৈরি হচ্ছে হরেক রকম গান।
২৪ অক্টোবর ২০২১
শত পর্বের মাইলফলক স্পর্শ করেছে ধারাবাহিক নাটক ‘দেনা পাওনা’। গত বছর নভেম্বরে সিনেমাওয়ালা ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার শুরু হয়েছিল ধারাবাহিকটির। কে এম সোহাগ রানা পরিচালিত এ নাটকে নিপা চরিত্রে অভিনয় করে পরিচিতি পেয়েছেন তাবাসসুম ছোঁয়া।
৮ ঘণ্টা আগে
গত রোজার ঈদে শাকিব খানকে নিয়ে রিয়েল এনার্জি প্রোডাকশন হাউস থেকে নির্মিত হয় ‘বরবাদ’। বেশ আলোচিত হয় শাহরিন আক্তার সুমি প্রযোজিত সিনেমাটি। আগামী বছরের ঈদের জন্য আরেকটি সিনেমা প্রযোজনা করছেন সুমি। তাঁর নতুন সিনেমা ‘রাক্ষস’-এর নায়ক সিয়াম আহমেদ।
৮ ঘণ্টা আগে
১৯ ডিসেম্বর রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে শুরু হওয়ার কথা ছিল নাট্যতীর্থ আয়োজিত ‘নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা’ শীর্ষক আট দিনব্যাপী নাট্যোৎসব। তবে শিল্পকলা একাডেমির অনুষ্ঠান ও প্রদর্শনী অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হওয়ার কারণে শুরু হয়নি নবীন প্রবীণ নাট্যমেলা। অবশেষে আজ থেকে শুরু হচ্ছে এই নাট্যোৎসব।
৮ ঘণ্টা আগে