আহসান রফিক

১৯৭১ সালে মোঃ আব্দুল জব্বার যখন হারমোনিয়াম কাঁধে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজপথে গান গেয়ে মুক্তিযুদ্ধের তহবিল সংগ্রহে ব্যস্ত, তখন তাঁর দরাজ কণ্ঠের গান বাংলার মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছে।
সময়টা ছিল তাঁর সঙ্গীত জীবনের মধ্যগগণ। পূর্ব বাংলার রুপালি পর্দার সে সময়টায় আব্দুল জব্বার ছিলেন এক প্রয়োজনীয় কন্ঠ। বিশেষ করে বিরহের গানের উপস্থাপনায় তিনি ছিলেন এক বিস্ময়কর প্রতিভা। রেডিও, টিভিতে তাঁর উপস্থিতি ছিল অনিবার্য ও প্রাঞ্জল।
আব্দুল জব্বারের জন্ম ১৯৩৮ সালের ৭ নভেম্বর, কুষ্টিয়ায়। ৮ ভাই- বোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। আকাশবাণী কলকাতায় হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, শ্যামল মিত্র, মান্না দে, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়ের গান শুনে কৈশোরেই মনের মধ্যে গায়ক হওয়ার স্বপ্ন উঁকি দিয়েছিল। কুষ্টিয়ায় আব্দুল জব্বারের গানের হাতেখড়ি ওসমান মাস্টারের কাছে। ক্ল্যাসিক্যাল শিখেছেন ওস্তাদ লুৎফুল হকের কাছে।
এরপর হুট করেই পালালেন কলকাতার রানাঘাটে। সেখানে প্রশিক্ষণ নেন ওস্তাদ শীবকুমার চট্টোপাধ্যায়ের কাছে। টানা সাত বছর গান শিখে ফিরে আসেন কুষ্টিয়ায়। একদিন এক অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার সময় তিনি নজর কাড়েন সে সময়ের প্রখ্যাত কবি ও গীতিকার আজিজুর রহমানের।
আজিজুর রহমান তাঁকে ঢাকায় এনে নিজ বাড়িতে রাখেন। তাঁর তত্ত্বাবধানে থেকে আব্দুল জব্বার রেডিওতে অডিশন দিয়ে পাশ করেন ১৯৫৯ সালে। রেডিওতে তাঁর গাওয়া প্রথম গানটি ছিল আজিজুর রহমানেরই লেখা ‘হারিয়ে এলাম কোথায় বলো আমার সেই সাথীটিরে’। আজিজুর রহমানের লেখা আরও দুটি গান— ‘নিশিথের চাঁদ ডুবে ব্যথার বকুল বনে’ এবং ‘তারা ভরা রাতে তোমার কথা যে মনে পড়ে বেদনায় গো’ তাঁকে শ্রোতাদের হৃদয়ের কাছাকাছি পৌঁছে দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় সংগীত পরিচালক রবীন ঘোষ তাঁকে প্রথম প্লেব্যাক করান এহতেশামের ‘নতুন সুর’ ছবিতে।
চলচ্চিত্রে আব্দুল জব্বারের প্রথম গানটি ছিল ফেরদৌসী রহমানের সাথে দ্বৈত গান ‘তুমি আছ কাছে তাই’। একই বছর তিনি বিয়ে করেন ছোটবেলার সাথী হালিমা খাতুনকে। ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠার সূচনা লগ্ন থেকেই আব্দুল জব্বার টিভিতে গান গেয়েছেন। ১৯৬৫ সালে পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম উর্দু রঙিন সিনেমাস্কোপ জহির রায়হানের ‘সঙ্গম’-এ একটি কোরাসে কন্ঠ দেন। এরপর ‘আঁখেরি স্টেশন’সহ আরও কিছু উর্দু ছবিতে প্লেব্যাক করেন আব্দুল জব্বার।
তাঁর প্লেব্যাক অধ্যায়টি ছিল বর্ণাঢ্য। বাংলা ছবির গানের স্বর্ণযুগে তিনি হয়ে উঠেছিলেন প্রধান কন্ঠ। অস্বীকার করার উপায় নেই, মাহমুদুন্নবী, মোঃ আলী সিদ্দিকী, বশীর আহমেদ, খন্দকার ফারুক আহমেদ, সৈয়দ আব্দুল হাদী ও খুরশীদ আলম—তাঁরা সবাই মিলেই সেই স্বর্ণালি অধ্যায়টি গড়েছিলেন, তবে মধ্যমণি ছিলেন আব্দুল জব্বার।
চলচ্চিত্রের ভাবগম্ভীর দৃশ্যে আব্দুল জব্বারের গান হয়ে উঠেছিল অনিবার্য। হৃদয়ের সমস্ত আবেগ ঢেলে স্যাড মুডের গানগুলোকে নিয়ে যেতেন অন্য মাত্রায়। ১৯৬৬ সালে সৈয়দ শামসুল হকের লেখা ও সত্য সাহার সুরে ‘কাগজের নৌকা’ ছবিতে তাঁর গাওয়া ‘তোমার অসীম সুদূঢ় পথের পরে, অশ্রু আমার বকুল হয়ে ঝরে’ গানটি শুনলে যে কোনো অনুভুতিসম্পন্ন শ্রোতার বুকে কান্নার রোল ওঠে। গানটির প্রথম অন্তরায় ‘গন্ধে তাহার আকুল হলো নিবিড় স্মৃতিগুলি’ আব্দুল জব্বারের ভয়েস ভ্যারিয়েশন ও অফ হ্যাণ্ড মুড কন্ট্রোলিং বিশেষভাবে উল্লেখের দাবী রাখে।
ঢাকাই ছবির একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল, টাইটেল গানের ব্যবহার। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ছবির টাইটেল গান গেয়েছেন আব্দুল জব্বার।
আনোয়ার পারভেজের সুইট টিউন আর রিচ অর্কেস্ট্রেশনে শাহনাজ রহমতুল্লাহর সাথে গাওয়া ‘কত যে মিনতি’ ছবির ‘তুমি সাত সাগরের ওপার হতে আমায় দেখেছ’ গানটিকে অনেক সংগীতবোদ্ধা প্লেব্যাকের সেরা ডুয়েট হিসেবে চিহ্নিত করেন।
আব্দুল জব্বারের কণ্ঠ-বৈচিত্রের প্রমাণ পাওয়া যায় ‘আলিঙ্গন’ ছবির কমেডি গান ‘গোস্বা তুমি কইরো না’তে। কাজী জহীরের বিখ্যাত ছবি ‘অবুঝ মন’-এ বেশিরভাগ শ্রোতা মনে রেখেছেন সাবিনা ইয়াসমীনের সেই রোমান্টিক অ্যাপ্রোচ ‘শুধু গান গেয়ে পরিচয়’। কিন্তু এর স্যাড ভার্সনটি মন দিয়ে শুনলে বোঝা যায়, এটি গাইতে আব্দুল জব্বার কীভাবে নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন।
যেভাবে সমস্ত আবেগ দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছিলেন ‘এতটুকু আশা’ ছবির সেই কালজয়ী গান ‘তুমি কি দেখেছ কভু জীবনের পরাজয়’। আব্দুল জব্বারের এই গানটির অসাধারণ গায়কি বিশেষভাবে উল্লেখের দাবি রাখে। প্রথম অন্তরায় ‘আমি তো দেখেছি কত যে স্বপ্ন মুকুলে ঝরে যায়/ শুকনো পাতার মর্মরে বাজে কত সুর বেদনায়’, তারপর স্থায়ী হয়ে সঞ্চারী— ‘প্রতিদিন কত খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে/ জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে’ গানটির এই দু-এরিয়া জুড়ে আপার-লোয়ার ভয়েস ভ্যারিয়েশন, রিদমিক ফ্র্যাকচুয়েশন তারপর শেষ অন্তরায় আপার নোটে জাম্পিং, এই টোটাল কম্বিনেশনটাই যেন এক ‘আব্দুল জব্বার স্পেশাল’।
আব্দুল জব্বার গান গেয়েছেন তিন শতাধিক ছবিতে। তাঁর গাওয়া রেডিওর আধুনিক গান আমাদের সংগীতের মূল্যবান সম্পদ হয়ে আরও বহুকাল সগৌরবে বেঁচে থাকবে।
আব্দুল জব্বারের গাওয়া দুটি শিশুতোষ গান— একটি রেডিওতে প্রচারিত ‘খোকন মণি রাগ করে না বায়না অমন ধরে না’ এবং ‘সখী তুমি কার’ ছবিতে ‘এক দেশে ছিল এক বাদশা/ সেই বাদশার ছিল এক বেগম’ তাঁকে শিশুদের হৃদয়ের কাছাকাছি নিয়ে গিয়েছিল। আব্দুল জব্বারের শ্রোতাপ্রিয় গানের সংখ্যা অসংখ্য। তাঁর গাওয়া বহু গান যথাযথ সংরক্ষণের অভাবে হারিয়েও গেছে।
আব্দুল জব্বার বাংলাদেশের আবির্ভাব ও এর সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রধান গায়ক হিসেবে পশ্চিম বাংলার পথে-প্রান্তরে গান গেয়ে মুক্তিযুদ্ধের তহবিল সংগ্রহ করেছেন। প্রবাসী সরকারের হাতে তুলে দিয়েছিলেন প্রায় তের লক্ষ রুপি।
তাঁর ভরাট কন্ঠে গাওয়া ‘সালাম সালাম হাজার সালাম’, ‘মুজিব বাইয়া যাও রে’, ‘আমার বাংলা সোনার বাংলা’, ‘সাত কোটি মানুষের আরেক নাম মুজিবর’, ‘হাজার বছর পরে/ আবার এসেছি ফিরে/ বাংলার বুকে আছি দাঁড়িয়ে’ গানগুলো মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময় জুড়ে প্রতিটি বাঙালির হৃদয়ে তুমুল আলোড়ন তুলেছিল। মুক্তিযোদ্ধারা হয়েছিলেন উদ্দীপ্ত ।
মানবতার গায়ক আব্দুল জব্বারের গান পছন্দ করতেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে খালাস পেয়ে বঙ্গবন্ধু প্রথমেই যাদের খোঁজ করেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন আব্দুল জব্বারও। যাকে তিনি আদর করে ‘পাগলা’ বলে ডাকতেন। একবার ৩২ নম্বরে দেখা করতে গেলে বঙ্গবন্ধু তাঁকে বললেন, ‘কি রে পাগলা, তুই যেভাবে শুরু করেছিস, সরকার তো তোকে জেলে ঢোকাবে’। উত্তরে আব্দুল জব্বার বললেন, ‘জেলে ঢুকলে ঢুকব, তবে আপনাকে একটু প্রাণভরে দেখে নেই বাবা’। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু পর্যন্ত এই বাবা আর পাগলার মধুর সম্পর্ক অটুট ছিল।
বঙ্গবন্ধু প্রস্তাব দিয়েছিলেন বেতারের বড় চেয়ার অলংকৃত করার। কিন্তু আব্দুল জব্বার চেয়েছিলেন শুধু গান গাইতে। গানের মাধ্যমে জনসাধারণের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে চেয়েছিলেন। স্বাধীনতা পদক, একুশে পদক দিয়ে তাঁকে সম্মানিত করা হয়েছিল তাঁকে। তবু, শ্রোতার হৃদয়ে এক অতৃপ্তি রয়ে গেছে ‘ওরে নীল দরিয়া’র মতো গনের গায়ক জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাননি বলে। বাউল সুর মিশ্রিত ‘ওরে নীল দরিয়া’ গানটিও শ্রোতাদেরকে আলোড়িত করে চলেছে আজ অবধি।

১৯৭১ সালে মোঃ আব্দুল জব্বার যখন হারমোনিয়াম কাঁধে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজপথে গান গেয়ে মুক্তিযুদ্ধের তহবিল সংগ্রহে ব্যস্ত, তখন তাঁর দরাজ কণ্ঠের গান বাংলার মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছে।
সময়টা ছিল তাঁর সঙ্গীত জীবনের মধ্যগগণ। পূর্ব বাংলার রুপালি পর্দার সে সময়টায় আব্দুল জব্বার ছিলেন এক প্রয়োজনীয় কন্ঠ। বিশেষ করে বিরহের গানের উপস্থাপনায় তিনি ছিলেন এক বিস্ময়কর প্রতিভা। রেডিও, টিভিতে তাঁর উপস্থিতি ছিল অনিবার্য ও প্রাঞ্জল।
আব্দুল জব্বারের জন্ম ১৯৩৮ সালের ৭ নভেম্বর, কুষ্টিয়ায়। ৮ ভাই- বোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। আকাশবাণী কলকাতায় হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, শ্যামল মিত্র, মান্না দে, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়ের গান শুনে কৈশোরেই মনের মধ্যে গায়ক হওয়ার স্বপ্ন উঁকি দিয়েছিল। কুষ্টিয়ায় আব্দুল জব্বারের গানের হাতেখড়ি ওসমান মাস্টারের কাছে। ক্ল্যাসিক্যাল শিখেছেন ওস্তাদ লুৎফুল হকের কাছে।
এরপর হুট করেই পালালেন কলকাতার রানাঘাটে। সেখানে প্রশিক্ষণ নেন ওস্তাদ শীবকুমার চট্টোপাধ্যায়ের কাছে। টানা সাত বছর গান শিখে ফিরে আসেন কুষ্টিয়ায়। একদিন এক অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার সময় তিনি নজর কাড়েন সে সময়ের প্রখ্যাত কবি ও গীতিকার আজিজুর রহমানের।
আজিজুর রহমান তাঁকে ঢাকায় এনে নিজ বাড়িতে রাখেন। তাঁর তত্ত্বাবধানে থেকে আব্দুল জব্বার রেডিওতে অডিশন দিয়ে পাশ করেন ১৯৫৯ সালে। রেডিওতে তাঁর গাওয়া প্রথম গানটি ছিল আজিজুর রহমানেরই লেখা ‘হারিয়ে এলাম কোথায় বলো আমার সেই সাথীটিরে’। আজিজুর রহমানের লেখা আরও দুটি গান— ‘নিশিথের চাঁদ ডুবে ব্যথার বকুল বনে’ এবং ‘তারা ভরা রাতে তোমার কথা যে মনে পড়ে বেদনায় গো’ তাঁকে শ্রোতাদের হৃদয়ের কাছাকাছি পৌঁছে দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় সংগীত পরিচালক রবীন ঘোষ তাঁকে প্রথম প্লেব্যাক করান এহতেশামের ‘নতুন সুর’ ছবিতে।
চলচ্চিত্রে আব্দুল জব্বারের প্রথম গানটি ছিল ফেরদৌসী রহমানের সাথে দ্বৈত গান ‘তুমি আছ কাছে তাই’। একই বছর তিনি বিয়ে করেন ছোটবেলার সাথী হালিমা খাতুনকে। ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠার সূচনা লগ্ন থেকেই আব্দুল জব্বার টিভিতে গান গেয়েছেন। ১৯৬৫ সালে পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম উর্দু রঙিন সিনেমাস্কোপ জহির রায়হানের ‘সঙ্গম’-এ একটি কোরাসে কন্ঠ দেন। এরপর ‘আঁখেরি স্টেশন’সহ আরও কিছু উর্দু ছবিতে প্লেব্যাক করেন আব্দুল জব্বার।
তাঁর প্লেব্যাক অধ্যায়টি ছিল বর্ণাঢ্য। বাংলা ছবির গানের স্বর্ণযুগে তিনি হয়ে উঠেছিলেন প্রধান কন্ঠ। অস্বীকার করার উপায় নেই, মাহমুদুন্নবী, মোঃ আলী সিদ্দিকী, বশীর আহমেদ, খন্দকার ফারুক আহমেদ, সৈয়দ আব্দুল হাদী ও খুরশীদ আলম—তাঁরা সবাই মিলেই সেই স্বর্ণালি অধ্যায়টি গড়েছিলেন, তবে মধ্যমণি ছিলেন আব্দুল জব্বার।
চলচ্চিত্রের ভাবগম্ভীর দৃশ্যে আব্দুল জব্বারের গান হয়ে উঠেছিল অনিবার্য। হৃদয়ের সমস্ত আবেগ ঢেলে স্যাড মুডের গানগুলোকে নিয়ে যেতেন অন্য মাত্রায়। ১৯৬৬ সালে সৈয়দ শামসুল হকের লেখা ও সত্য সাহার সুরে ‘কাগজের নৌকা’ ছবিতে তাঁর গাওয়া ‘তোমার অসীম সুদূঢ় পথের পরে, অশ্রু আমার বকুল হয়ে ঝরে’ গানটি শুনলে যে কোনো অনুভুতিসম্পন্ন শ্রোতার বুকে কান্নার রোল ওঠে। গানটির প্রথম অন্তরায় ‘গন্ধে তাহার আকুল হলো নিবিড় স্মৃতিগুলি’ আব্দুল জব্বারের ভয়েস ভ্যারিয়েশন ও অফ হ্যাণ্ড মুড কন্ট্রোলিং বিশেষভাবে উল্লেখের দাবী রাখে।
ঢাকাই ছবির একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল, টাইটেল গানের ব্যবহার। উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ছবির টাইটেল গান গেয়েছেন আব্দুল জব্বার।
আনোয়ার পারভেজের সুইট টিউন আর রিচ অর্কেস্ট্রেশনে শাহনাজ রহমতুল্লাহর সাথে গাওয়া ‘কত যে মিনতি’ ছবির ‘তুমি সাত সাগরের ওপার হতে আমায় দেখেছ’ গানটিকে অনেক সংগীতবোদ্ধা প্লেব্যাকের সেরা ডুয়েট হিসেবে চিহ্নিত করেন।
আব্দুল জব্বারের কণ্ঠ-বৈচিত্রের প্রমাণ পাওয়া যায় ‘আলিঙ্গন’ ছবির কমেডি গান ‘গোস্বা তুমি কইরো না’তে। কাজী জহীরের বিখ্যাত ছবি ‘অবুঝ মন’-এ বেশিরভাগ শ্রোতা মনে রেখেছেন সাবিনা ইয়াসমীনের সেই রোমান্টিক অ্যাপ্রোচ ‘শুধু গান গেয়ে পরিচয়’। কিন্তু এর স্যাড ভার্সনটি মন দিয়ে শুনলে বোঝা যায়, এটি গাইতে আব্দুল জব্বার কীভাবে নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন।
যেভাবে সমস্ত আবেগ দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছিলেন ‘এতটুকু আশা’ ছবির সেই কালজয়ী গান ‘তুমি কি দেখেছ কভু জীবনের পরাজয়’। আব্দুল জব্বারের এই গানটির অসাধারণ গায়কি বিশেষভাবে উল্লেখের দাবি রাখে। প্রথম অন্তরায় ‘আমি তো দেখেছি কত যে স্বপ্ন মুকুলে ঝরে যায়/ শুকনো পাতার মর্মরে বাজে কত সুর বেদনায়’, তারপর স্থায়ী হয়ে সঞ্চারী— ‘প্রতিদিন কত খবর আসে যে কাগজের পাতা ভরে/ জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে’ গানটির এই দু-এরিয়া জুড়ে আপার-লোয়ার ভয়েস ভ্যারিয়েশন, রিদমিক ফ্র্যাকচুয়েশন তারপর শেষ অন্তরায় আপার নোটে জাম্পিং, এই টোটাল কম্বিনেশনটাই যেন এক ‘আব্দুল জব্বার স্পেশাল’।
আব্দুল জব্বার গান গেয়েছেন তিন শতাধিক ছবিতে। তাঁর গাওয়া রেডিওর আধুনিক গান আমাদের সংগীতের মূল্যবান সম্পদ হয়ে আরও বহুকাল সগৌরবে বেঁচে থাকবে।
আব্দুল জব্বারের গাওয়া দুটি শিশুতোষ গান— একটি রেডিওতে প্রচারিত ‘খোকন মণি রাগ করে না বায়না অমন ধরে না’ এবং ‘সখী তুমি কার’ ছবিতে ‘এক দেশে ছিল এক বাদশা/ সেই বাদশার ছিল এক বেগম’ তাঁকে শিশুদের হৃদয়ের কাছাকাছি নিয়ে গিয়েছিল। আব্দুল জব্বারের শ্রোতাপ্রিয় গানের সংখ্যা অসংখ্য। তাঁর গাওয়া বহু গান যথাযথ সংরক্ষণের অভাবে হারিয়েও গেছে।
আব্দুল জব্বার বাংলাদেশের আবির্ভাব ও এর সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রধান গায়ক হিসেবে পশ্চিম বাংলার পথে-প্রান্তরে গান গেয়ে মুক্তিযুদ্ধের তহবিল সংগ্রহ করেছেন। প্রবাসী সরকারের হাতে তুলে দিয়েছিলেন প্রায় তের লক্ষ রুপি।
তাঁর ভরাট কন্ঠে গাওয়া ‘সালাম সালাম হাজার সালাম’, ‘মুজিব বাইয়া যাও রে’, ‘আমার বাংলা সোনার বাংলা’, ‘সাত কোটি মানুষের আরেক নাম মুজিবর’, ‘হাজার বছর পরে/ আবার এসেছি ফিরে/ বাংলার বুকে আছি দাঁড়িয়ে’ গানগুলো মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময় জুড়ে প্রতিটি বাঙালির হৃদয়ে তুমুল আলোড়ন তুলেছিল। মুক্তিযোদ্ধারা হয়েছিলেন উদ্দীপ্ত ।
মানবতার গায়ক আব্দুল জব্বারের গান পছন্দ করতেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে খালাস পেয়ে বঙ্গবন্ধু প্রথমেই যাদের খোঁজ করেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন আব্দুল জব্বারও। যাকে তিনি আদর করে ‘পাগলা’ বলে ডাকতেন। একবার ৩২ নম্বরে দেখা করতে গেলে বঙ্গবন্ধু তাঁকে বললেন, ‘কি রে পাগলা, তুই যেভাবে শুরু করেছিস, সরকার তো তোকে জেলে ঢোকাবে’। উত্তরে আব্দুল জব্বার বললেন, ‘জেলে ঢুকলে ঢুকব, তবে আপনাকে একটু প্রাণভরে দেখে নেই বাবা’। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু পর্যন্ত এই বাবা আর পাগলার মধুর সম্পর্ক অটুট ছিল।
বঙ্গবন্ধু প্রস্তাব দিয়েছিলেন বেতারের বড় চেয়ার অলংকৃত করার। কিন্তু আব্দুল জব্বার চেয়েছিলেন শুধু গান গাইতে। গানের মাধ্যমে জনসাধারণের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে চেয়েছিলেন। স্বাধীনতা পদক, একুশে পদক দিয়ে তাঁকে সম্মানিত করা হয়েছিল তাঁকে। তবু, শ্রোতার হৃদয়ে এক অতৃপ্তি রয়ে গেছে ‘ওরে নীল দরিয়া’র মতো গনের গায়ক জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাননি বলে। বাউল সুর মিশ্রিত ‘ওরে নীল দরিয়া’ গানটিও শ্রোতাদেরকে আলোড়িত করে চলেছে আজ অবধি।

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৭ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৭ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

১৯৭১ সালে মোঃ আব্দুল জব্বার যখন হারমোনিয়াম কাঁধে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজপথে গান গেয়ে মুক্তিযুদ্ধের তহবিল সংগ্রহে ব্যস্ত, তখন তাঁর দরাজ কণ্ঠের গান বাংলার মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছে।
৩০ আগস্ট ২০২১
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৭ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

১৯৭১ সালে মোঃ আব্দুল জব্বার যখন হারমোনিয়াম কাঁধে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজপথে গান গেয়ে মুক্তিযুদ্ধের তহবিল সংগ্রহে ব্যস্ত, তখন তাঁর দরাজ কণ্ঠের গান বাংলার মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছে।
৩০ আগস্ট ২০২১
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৭ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে এই আয়োজন। শুরুতে থাকবে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য পরিবেশনা, যেখানে শিল্পীরা রাশিয়ান সংস্কৃতির সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য তুলে ধরবেন। এরপর গান শোনাবে সোনার বাংলা সার্কাস। এ ছাড়া থাকবে আরও বেশ কিছু সাংস্কৃতিক আয়োজন।
এই বিশেষ আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছে রাশিয়ার জনকূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস—দুটি ঐতিহাসিক মাইলফলককে, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার জনগণের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আয়োজকেরা বলছেন, এ অনুষ্ঠান শুধুই একটি কনসার্ট নয়, এটি সংস্কৃতি, বন্ধুত্ব ও একতার উৎসব, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মানুষের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে।
রাশিয়ান হাউস, ঢাকার সহযোগিতায় ওই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে জাম্পস্টার্ট ইনক, যা দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং বন্ধুত্ব দৃঢ় করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ। সবার জন্য উন্মুক্ত অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে এই আয়োজন। শুরুতে থাকবে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য পরিবেশনা, যেখানে শিল্পীরা রাশিয়ান সংস্কৃতির সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য তুলে ধরবেন। এরপর গান শোনাবে সোনার বাংলা সার্কাস। এ ছাড়া থাকবে আরও বেশ কিছু সাংস্কৃতিক আয়োজন।
এই বিশেষ আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছে রাশিয়ার জনকূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস—দুটি ঐতিহাসিক মাইলফলককে, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার জনগণের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আয়োজকেরা বলছেন, এ অনুষ্ঠান শুধুই একটি কনসার্ট নয়, এটি সংস্কৃতি, বন্ধুত্ব ও একতার উৎসব, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মানুষের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে।
রাশিয়ান হাউস, ঢাকার সহযোগিতায় ওই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে জাম্পস্টার্ট ইনক, যা দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং বন্ধুত্ব দৃঢ় করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ। সবার জন্য উন্মুক্ত অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

১৯৭১ সালে মোঃ আব্দুল জব্বার যখন হারমোনিয়াম কাঁধে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজপথে গান গেয়ে মুক্তিযুদ্ধের তহবিল সংগ্রহে ব্যস্ত, তখন তাঁর দরাজ কণ্ঠের গান বাংলার মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছে।
৩০ আগস্ট ২০২১
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৭ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

⊲ অন্তরাত্মা (বাংলা সিনেমা)
⊲ বিহান (রাজবংশী ভাষার সিনেমা)
⊲ মিশন: ইম্পসিবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ জে কেলি (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ দ্য বিলিভারস ২ (থাই সিরিজ)

⊲ অন্তরাত্মা (বাংলা সিনেমা)
⊲ বিহান (রাজবংশী ভাষার সিনেমা)
⊲ মিশন: ইম্পসিবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ জে কেলি (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ দ্য বিলিভারস ২ (থাই সিরিজ)

১৯৭১ সালে মোঃ আব্দুল জব্বার যখন হারমোনিয়াম কাঁধে নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজপথে গান গেয়ে মুক্তিযুদ্ধের তহবিল সংগ্রহে ব্যস্ত, তখন তাঁর দরাজ কণ্ঠের গান বাংলার মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করেছে।
৩০ আগস্ট ২০২১
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৭ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৭ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৮ ঘণ্টা আগে