নাজমুল হক নাঈম, ঢাকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের সম্পর্ক চুকিয়ে ‘লালন’ ব্যান্ড ছেড়েছেন দলনেতা ও ড্রামার থেইন হান মং তিতি। ‘ব্যান্ডের চেয়ে ব্যক্তির প্রাধান্য’ বেড়ে যাওয়ার কারণ দেখিয়ে তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন তিতি।
ব্যান্ডের সম্পর্কের বাইরেও লালন ব্যান্ডের কণ্ঠশিল্পী সুমির সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কে রয়েছেন তিতি। তাই তাঁর ব্যান্ড ছাড়ার খবরের সঙ্গে তাঁদের দাম্পত্য সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়েও কথা উঠছে। এ ব্যাপারে তিনি জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত জীবন কোথায় যাবে তা সময়ই বলে দেবে।
বিষয়টি নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলেছেন তিতি। জানিয়েছেন, সংগীতের ক্যারিয়ারের মতোই তাঁর দাম্পত্য জীবনও ঝুলে আছে! তবে ব্যান্ড ছাড়ার সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের কোনো প্রভাব নেই বলে জোর দিয়ে বলেছেন তিতি।
তিতির কথায়, সুমির জীবন দর্শনের সঙ্গে দ্বান্দ্বিক অবস্থানের কারণেই আজকের এ পরিস্থিতি। হয়তো এর প্রভাব পারিবারিক জীবনেও পড়ছে।
আজ শনিবার রাতে তিতি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেখেন, যখন একজন মানুষ মুক্তি চায়, তখন তাকে মুক্তি দিতে হয়। আমার কাছে মনে হয়েছে, সুমি আমার সঙ্গে ব্যান্ড করতে চায় না। এ বিষয়টা যখনই মনে হয়েছে, তখনই আমি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিই। সমস্যা যেহেতু আমাকে নিয়ে, তাই আমিই ছেড়ে এসেছি। আর এটা যদি পারিবারিক জীবনেও হয়, আমি এখানেও কিছুই বলব না। তবে কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে চাই না আমি।’
তিতির বক্তব্য অনুযায়ী, ব্যান্ডের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো একদিনের নয়। বিগত কয়েক বছর ধরেই এটি চলছিল। তবে তা প্রকট আকার ধারণ করে গত পাঁচ-ছয় মাসে। ব্যান্ডের সব ব্যবস্থাপনা তিতির হাতেই হতো। কিন্তু বিভিন্ন জায়গায় শো বুকিংয়ের পর তা বাতিল করতেন সুমি। সুমির স্বেচ্ছাচারিতায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানেও অংশ নেয়নি লালন। এতে শো আয়োজকদের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয় তিতির।
এ ছাড়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সুমির জীবন দর্শনেও পরিবর্তন দেখেন তিতি। এটি তাঁকে হতাশায় ডুবিয়েছে। তিতি চেয়েছিলেন, ফকির লালন সাঁইয়ের দর্শনে বিশ্বাসী ব্যান্ডটির কাছে অর্থ কখনো বড় হয়ে উঠবে না। তারকাখ্যাতি ও অহমিকা সুমিকে কখনো স্পর্শ করবে না বলেও বিশ্বাস ছিল তিতির। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সে ভুল ভেঙেছে তিতির—তারকাখ্যাতি, অহংকার, লোভ ঘিরে ধরেছে সুমিকে।
লালন ব্যান্ডের সর্বশেষ শো হয় গত ৯ মার্চ খুলনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে একা নিজের ব্যবস্থাপনায় শোতে অংশ নেন তিতি। ছিলেনও আলাদা হোটেলে। এর আগে সিলেটের একটি শো শেষে গাড়িতে করে ঢাকায় ফেরার পথে সুমির সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তিতির বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় ব্যান্ডের অন্য সদস্যরাও ছিলেন। তিতির বক্তব্য অনুযায়ী, সুমি তাঁকে ব্যান্ডের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দোষারোপ করেন। এমনকি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগও তোলেন। একপর্যায়ে নরসিংদীতে গাড়ি থেকে নেমে যান তিতি। সেখান থেকে ভাড়া করা বাইকে করে তিনি ঢাকায় আসেন। ১০ মার্চ শিল্পকলা একাডেমিতে একটি শো ছিল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকার পরও সুমি একক সিদ্ধান্তে সেটি বাতিল করেন। মূলত এরপরই ব্যান্ড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন তিতি।
তিতি বলেন, ‘ফকির লালনের সঙ্গে লোভ যায় না। আমরা যেহেতু তাঁর জীবনদর্শনে বিশ্বাসী, তাই আমাদের অনেক কিছুই হিসেব করতে হয়। আমাদের জিহ্বায় যদি লোভ জন্মায়, তাহলে আমরা কেন তাঁর গান করছি? সুমির কাছে সব সময় গাড়ি, বাড়ির অফার আসত। আর যেহেতু সে মিউজিক করে অন্যদের মতো সম্পদের মালিক হতে পারেনি, তাই তার মধ্যে বিষয়গুলো কাজ করছিল। আসলে, শেষ কয়েক বছর তার মধ্যে অর্থনৈতিক বিষয়গুলো ভর করে। এগুলো কেউ তাকে বুঝিয়েছে কি না তা-ও জানা নেই।’
এ নিয়ে সুমিকে একাধিকবার বোঝানোরও চেষ্টা করেছেন তিতি। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। সুমি তাঁকে এড়িয়ে চলতে শুরু করেন। তিতির ভাষায়, ‘তাকে সব সময় বোঝানোর চেষ্টা করেছি, সবার মতো সবকিছুতে আমরা যেতে পারি না। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সরকারের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক থাকার পরও কোনো দিন সুবিধা বা কোনো আবদার কোথাও আমরা রাখিনি। দেশের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র-কানাডায় স্থায়ী হওয়ার অফার তার কাছে এলেও আমি তাকে বুঝিয়েছি, আমাদের তো একটা জীবনদর্শন আছে। অনেক বড় বড় ব্র্যান্ড গাড়ি-বাড়ির অফার করলেও তাতে কোনো দিন তাকে সম্মতি দিতে দিইনি আমি। হয়তো বিষয়গুলো এখন তার মধ্যে কষ্টের জন্ম দিয়েছে। কিন্তু বিশ্বাস করেন, এগুলো করলে হয়তো আজকের এই লালন ব্যান্ডকে কেউ পেত না।’
তিতির কাছ থেকেই জানা যায়, ২০১০ সালে সুমি ও তিতি বিয়ে করেন। যদিও বিষয়টি সেভাবে কখনো জানাননি। ব্যক্তিগতই রাখতে চেয়েছেন। এখন এই পরিস্থিতিতে দাম্পত্য সম্পর্ক কোন পর্যায়ে রয়েছে জানতে চাইলে তিতি বলেন, ‘প্রথমেই তো বলেছি, আমার জানা নেই। সে সিদ্ধান্ত সে-ই (সুমি) নিতে পারে। ব্যান্ডের যেকোনো বিষয়ে সে যেহেতু সুপ্রিম। আমি মনে করি, আমাদের সম্পর্কেও তাই-ই। হয়তো সময়ই বলে দেবে।’
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খুলনায় নিজের বাড়িতেই অবস্থান করছেন সুমি। ব্যান্ডের সঙ্গে এখন সেভাবে যোগাযোগ নেই। তিতির সঙ্গেও গত ৪০ দিনে কয়েকটি এসএমএসে যোগাযোগ হয়েছে, তবে সেগুলো ব্যক্তিগত। সপ্তাহ দু-এক আগে সুমির মা তিতিকে ফোনকল করে জানিয়েছেন, মেয়ে আপাতত তাঁর কাছেই থাকবেন। সংগীত নিয়ে সুমি আপাতত কিছু ভাবছেন না।
তবে তিতি বলছেন, সুমি ও তাঁর এই সম্পর্কের জটিলতার কারণে যেন ব্যান্ডের কোনো ক্ষতি না হয়। প্রয়োজনে নতুন একজন ড্রামার নিয়ে হলেও যেন ব্যান্ডটি চলে। সমস্যা যেহেতু তাঁকে নিয়েই, এ জন্য তিনি সরে গেছেন। তিনি আশা করছেন, এবার ব্যান্ডে আর কোনো সমস্যা থাকবে না।
সব অভিযোগের ব্যাপারে সুমির বক্তব্য জানার চেষ্টায় তাঁর ব্যবহৃত নম্বরে কল করা হলে রিসিভ করেননি। পরে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ পাঠালেও তিনি সাড়া দেননি।

দীর্ঘ ১৭ বছরের সম্পর্ক চুকিয়ে ‘লালন’ ব্যান্ড ছেড়েছেন দলনেতা ও ড্রামার থেইন হান মং তিতি। ‘ব্যান্ডের চেয়ে ব্যক্তির প্রাধান্য’ বেড়ে যাওয়ার কারণ দেখিয়ে তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন তিতি।
ব্যান্ডের সম্পর্কের বাইরেও লালন ব্যান্ডের কণ্ঠশিল্পী সুমির সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কে রয়েছেন তিতি। তাই তাঁর ব্যান্ড ছাড়ার খবরের সঙ্গে তাঁদের দাম্পত্য সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়েও কথা উঠছে। এ ব্যাপারে তিনি জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত জীবন কোথায় যাবে তা সময়ই বলে দেবে।
বিষয়টি নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলেছেন তিতি। জানিয়েছেন, সংগীতের ক্যারিয়ারের মতোই তাঁর দাম্পত্য জীবনও ঝুলে আছে! তবে ব্যান্ড ছাড়ার সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের কোনো প্রভাব নেই বলে জোর দিয়ে বলেছেন তিতি।
তিতির কথায়, সুমির জীবন দর্শনের সঙ্গে দ্বান্দ্বিক অবস্থানের কারণেই আজকের এ পরিস্থিতি। হয়তো এর প্রভাব পারিবারিক জীবনেও পড়ছে।
আজ শনিবার রাতে তিতি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেখেন, যখন একজন মানুষ মুক্তি চায়, তখন তাকে মুক্তি দিতে হয়। আমার কাছে মনে হয়েছে, সুমি আমার সঙ্গে ব্যান্ড করতে চায় না। এ বিষয়টা যখনই মনে হয়েছে, তখনই আমি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিই। সমস্যা যেহেতু আমাকে নিয়ে, তাই আমিই ছেড়ে এসেছি। আর এটা যদি পারিবারিক জীবনেও হয়, আমি এখানেও কিছুই বলব না। তবে কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে চাই না আমি।’
তিতির বক্তব্য অনুযায়ী, ব্যান্ডের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো একদিনের নয়। বিগত কয়েক বছর ধরেই এটি চলছিল। তবে তা প্রকট আকার ধারণ করে গত পাঁচ-ছয় মাসে। ব্যান্ডের সব ব্যবস্থাপনা তিতির হাতেই হতো। কিন্তু বিভিন্ন জায়গায় শো বুকিংয়ের পর তা বাতিল করতেন সুমি। সুমির স্বেচ্ছাচারিতায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানেও অংশ নেয়নি লালন। এতে শো আয়োজকদের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয় তিতির।
এ ছাড়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সুমির জীবন দর্শনেও পরিবর্তন দেখেন তিতি। এটি তাঁকে হতাশায় ডুবিয়েছে। তিতি চেয়েছিলেন, ফকির লালন সাঁইয়ের দর্শনে বিশ্বাসী ব্যান্ডটির কাছে অর্থ কখনো বড় হয়ে উঠবে না। তারকাখ্যাতি ও অহমিকা সুমিকে কখনো স্পর্শ করবে না বলেও বিশ্বাস ছিল তিতির। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সে ভুল ভেঙেছে তিতির—তারকাখ্যাতি, অহংকার, লোভ ঘিরে ধরেছে সুমিকে।
লালন ব্যান্ডের সর্বশেষ শো হয় গত ৯ মার্চ খুলনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে একা নিজের ব্যবস্থাপনায় শোতে অংশ নেন তিতি। ছিলেনও আলাদা হোটেলে। এর আগে সিলেটের একটি শো শেষে গাড়িতে করে ঢাকায় ফেরার পথে সুমির সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তিতির বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় ব্যান্ডের অন্য সদস্যরাও ছিলেন। তিতির বক্তব্য অনুযায়ী, সুমি তাঁকে ব্যান্ডের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দোষারোপ করেন। এমনকি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগও তোলেন। একপর্যায়ে নরসিংদীতে গাড়ি থেকে নেমে যান তিতি। সেখান থেকে ভাড়া করা বাইকে করে তিনি ঢাকায় আসেন। ১০ মার্চ শিল্পকলা একাডেমিতে একটি শো ছিল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকার পরও সুমি একক সিদ্ধান্তে সেটি বাতিল করেন। মূলত এরপরই ব্যান্ড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন তিতি।
তিতি বলেন, ‘ফকির লালনের সঙ্গে লোভ যায় না। আমরা যেহেতু তাঁর জীবনদর্শনে বিশ্বাসী, তাই আমাদের অনেক কিছুই হিসেব করতে হয়। আমাদের জিহ্বায় যদি লোভ জন্মায়, তাহলে আমরা কেন তাঁর গান করছি? সুমির কাছে সব সময় গাড়ি, বাড়ির অফার আসত। আর যেহেতু সে মিউজিক করে অন্যদের মতো সম্পদের মালিক হতে পারেনি, তাই তার মধ্যে বিষয়গুলো কাজ করছিল। আসলে, শেষ কয়েক বছর তার মধ্যে অর্থনৈতিক বিষয়গুলো ভর করে। এগুলো কেউ তাকে বুঝিয়েছে কি না তা-ও জানা নেই।’
এ নিয়ে সুমিকে একাধিকবার বোঝানোরও চেষ্টা করেছেন তিতি। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। সুমি তাঁকে এড়িয়ে চলতে শুরু করেন। তিতির ভাষায়, ‘তাকে সব সময় বোঝানোর চেষ্টা করেছি, সবার মতো সবকিছুতে আমরা যেতে পারি না। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সরকারের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক থাকার পরও কোনো দিন সুবিধা বা কোনো আবদার কোথাও আমরা রাখিনি। দেশের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র-কানাডায় স্থায়ী হওয়ার অফার তার কাছে এলেও আমি তাকে বুঝিয়েছি, আমাদের তো একটা জীবনদর্শন আছে। অনেক বড় বড় ব্র্যান্ড গাড়ি-বাড়ির অফার করলেও তাতে কোনো দিন তাকে সম্মতি দিতে দিইনি আমি। হয়তো বিষয়গুলো এখন তার মধ্যে কষ্টের জন্ম দিয়েছে। কিন্তু বিশ্বাস করেন, এগুলো করলে হয়তো আজকের এই লালন ব্যান্ডকে কেউ পেত না।’
তিতির কাছ থেকেই জানা যায়, ২০১০ সালে সুমি ও তিতি বিয়ে করেন। যদিও বিষয়টি সেভাবে কখনো জানাননি। ব্যক্তিগতই রাখতে চেয়েছেন। এখন এই পরিস্থিতিতে দাম্পত্য সম্পর্ক কোন পর্যায়ে রয়েছে জানতে চাইলে তিতি বলেন, ‘প্রথমেই তো বলেছি, আমার জানা নেই। সে সিদ্ধান্ত সে-ই (সুমি) নিতে পারে। ব্যান্ডের যেকোনো বিষয়ে সে যেহেতু সুপ্রিম। আমি মনে করি, আমাদের সম্পর্কেও তাই-ই। হয়তো সময়ই বলে দেবে।’
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খুলনায় নিজের বাড়িতেই অবস্থান করছেন সুমি। ব্যান্ডের সঙ্গে এখন সেভাবে যোগাযোগ নেই। তিতির সঙ্গেও গত ৪০ দিনে কয়েকটি এসএমএসে যোগাযোগ হয়েছে, তবে সেগুলো ব্যক্তিগত। সপ্তাহ দু-এক আগে সুমির মা তিতিকে ফোনকল করে জানিয়েছেন, মেয়ে আপাতত তাঁর কাছেই থাকবেন। সংগীত নিয়ে সুমি আপাতত কিছু ভাবছেন না।
তবে তিতি বলছেন, সুমি ও তাঁর এই সম্পর্কের জটিলতার কারণে যেন ব্যান্ডের কোনো ক্ষতি না হয়। প্রয়োজনে নতুন একজন ড্রামার নিয়ে হলেও যেন ব্যান্ডটি চলে। সমস্যা যেহেতু তাঁকে নিয়েই, এ জন্য তিনি সরে গেছেন। তিনি আশা করছেন, এবার ব্যান্ডে আর কোনো সমস্যা থাকবে না।
সব অভিযোগের ব্যাপারে সুমির বক্তব্য জানার চেষ্টায় তাঁর ব্যবহৃত নম্বরে কল করা হলে রিসিভ করেননি। পরে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ পাঠালেও তিনি সাড়া দেননি।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
৯ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১১ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১১ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। শোক জানিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে শৈশবের স্মৃতি ভাগ করেছেন সংগীতশিল্পী সাজিয়া সুলতানা পুতুল।
খালেদা জিয়াকে প্রথমবার দেখার স্মৃতি জানিয়ে ফেসবুকে পুতুল লেখেন, ‘জীবনে প্রথম তাঁকে দেখেছিলাম শৈশবে; ছুঁয়েছিলাম তাঁর তুলতুলে হাত। কী অভূতপূর্ব সেই অনুভূতি! বিজয়ী হয়ে যত না আনন্দ হয়েছিল, তার চাইতে কোনো অংশে কম ছিল না তাঁকে ছুঁতে পারার আনন্দ। পুরস্কার নিতে নিতে তাকিয়েছিলাম তাঁর চোখ দুটোর দিকে। মনে হয়েছিল এক মোম দিয়ে গড়া মানবী আমার সামনে দাঁড়িয়ে হাসছেন। ধূসর চুল আর শুভ্র শাড়িতে মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপ্রধান হতে হলে বোধ হয় এতটাই আভিজাত্য নিজের ভেতর ধারণ করতে হয়।’
বড় হওয়ার পার খালেদা জিয়ার সামনে গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে পুতুলের। সেই স্মৃতির কথা জানিয়ে পুতুল লেখেন, ‘বড় হওয়ার পর আবার গান গেয়েছি তাঁর সামনে। তত দিনে সংগীতাঙ্গনে পেশাদার শিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু করেছি। তিনি মঞ্চে বসে, তার ঠিক কয়েক হাত দূরে দাঁড়িয়ে একই মঞ্চে গাইছি। তিনি আদর করেছিলেন সেদিন আমার পরিবেশনা শেষে। বুঝেছিলাম তিনি একজন সংস্কৃতিপ্রেমী প্রধানমন্ত্রী।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে পুতুল লেখেন, ‘একটা অধ্যায়ের শেষ হলো। বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ওপারে চলে গেছেন, যিনি এ দেশের লাখো তরুণীকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন, সাধারণ একজন গৃহবধূ হয়েও আত্মবিশ্বাসের জোরে অসাধারণ হয়ে ওঠা যায়। শুধু অসাধারণ নয়, দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়াও অসম্ভব কিছু নয়। জন্ম থেকে রাজনীতির কেবল দীর্ঘ প্রেক্ষাপট থাকলেই প্রধানমন্ত্রী হওয়া যায়, এই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে নিজের প্রজ্ঞা আর আত্মবিশ্বাস দিয়ে তিনবার তিনি হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভালো থাকবেন মাননীয়া। ইতিহাস আপনাকে মনে রাখবে...।’

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। শোক জানিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে শৈশবের স্মৃতি ভাগ করেছেন সংগীতশিল্পী সাজিয়া সুলতানা পুতুল।
খালেদা জিয়াকে প্রথমবার দেখার স্মৃতি জানিয়ে ফেসবুকে পুতুল লেখেন, ‘জীবনে প্রথম তাঁকে দেখেছিলাম শৈশবে; ছুঁয়েছিলাম তাঁর তুলতুলে হাত। কী অভূতপূর্ব সেই অনুভূতি! বিজয়ী হয়ে যত না আনন্দ হয়েছিল, তার চাইতে কোনো অংশে কম ছিল না তাঁকে ছুঁতে পারার আনন্দ। পুরস্কার নিতে নিতে তাকিয়েছিলাম তাঁর চোখ দুটোর দিকে। মনে হয়েছিল এক মোম দিয়ে গড়া মানবী আমার সামনে দাঁড়িয়ে হাসছেন। ধূসর চুল আর শুভ্র শাড়িতে মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপ্রধান হতে হলে বোধ হয় এতটাই আভিজাত্য নিজের ভেতর ধারণ করতে হয়।’
বড় হওয়ার পার খালেদা জিয়ার সামনে গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে পুতুলের। সেই স্মৃতির কথা জানিয়ে পুতুল লেখেন, ‘বড় হওয়ার পর আবার গান গেয়েছি তাঁর সামনে। তত দিনে সংগীতাঙ্গনে পেশাদার শিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু করেছি। তিনি মঞ্চে বসে, তার ঠিক কয়েক হাত দূরে দাঁড়িয়ে একই মঞ্চে গাইছি। তিনি আদর করেছিলেন সেদিন আমার পরিবেশনা শেষে। বুঝেছিলাম তিনি একজন সংস্কৃতিপ্রেমী প্রধানমন্ত্রী।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে পুতুল লেখেন, ‘একটা অধ্যায়ের শেষ হলো। বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ওপারে চলে গেছেন, যিনি এ দেশের লাখো তরুণীকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন, সাধারণ একজন গৃহবধূ হয়েও আত্মবিশ্বাসের জোরে অসাধারণ হয়ে ওঠা যায়। শুধু অসাধারণ নয়, দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়াও অসম্ভব কিছু নয়। জন্ম থেকে রাজনীতির কেবল দীর্ঘ প্রেক্ষাপট থাকলেই প্রধানমন্ত্রী হওয়া যায়, এই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে নিজের প্রজ্ঞা আর আত্মবিশ্বাস দিয়ে তিনবার তিনি হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভালো থাকবেন মাননীয়া। ইতিহাস আপনাকে মনে রাখবে...।’

ব্যান্ডের সম্পর্কের বাইরেও লালন ব্যান্ডের কণ্ঠশিল্পী সুমির সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কে রয়েছেন তিতি। তাই তাঁর ব্যান্ড ছাড়ার খবরের সঙ্গে তাঁদের দাম্পত্য সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়েও কথা উঠছে। এ ব্যাপারে তিনি জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত জীবন কোথায় যাবে তা সময়ই বলে দেবে।
২৭ এপ্রিল ২০২৪
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১১ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১১ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে অভিনেত্রী জয়া আহসান বলেন, খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন।
ফেসবুকে জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য।’
জয়া আরও লেখেন, ‘রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বেগম জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন খালেদা জিয়া। আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টার মারা যান তিনি।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে অভিনেত্রী জয়া আহসান বলেন, খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন।
ফেসবুকে জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য।’
জয়া আরও লেখেন, ‘রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বেগম জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন খালেদা জিয়া। আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টার মারা যান তিনি।

ব্যান্ডের সম্পর্কের বাইরেও লালন ব্যান্ডের কণ্ঠশিল্পী সুমির সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কে রয়েছেন তিতি। তাই তাঁর ব্যান্ড ছাড়ার খবরের সঙ্গে তাঁদের দাম্পত্য সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়েও কথা উঠছে। এ ব্যাপারে তিনি জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত জীবন কোথায় যাবে তা সময়ই বলে দেবে।
২৭ এপ্রিল ২০২৪
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
৯ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১১ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ ৩০ ডিসেম্বর ভোর ৬টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
ফেসবুকে ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমস লেখেন, ‘শোক ও বিনম্র শ্রদ্ধা। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে আমরা গভীর শোক প্রকাশ করছি। মহান আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকামে অধিষ্ঠিত করেন—আমিন। শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আমরা গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’
শাকিব খান লেখেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করছি। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।’
জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য। রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে খালেদা জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
অপু বিশ্বাস লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার এই চিরবিদায় যেন মহাকালের সাক্ষী হয়ে রইল। একজন মহীয়সী নারীর প্রস্থান যেন যুগে যুগে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে লেখা থাকবে। বিনম্র শ্রদ্ধা।’
শবনম বুবলী লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর বিদেহী আত্মা চিরশান্তিতে থাকুক। আমিন।’
সিয়াম আহমেদ লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
নুসরাত ফারিয়া লেখেন, ‘আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।’
নির্মাতা আশফাক নিপুন লেখেন, ‘আল্লাহ আপনাকে জান্নাত নসিব করুন। আপনি ছিলেন ধৈর্য, আভিজাত্য এবং হার না মানার এক অনন্য প্রতীক; এমনকি প্রতিপক্ষের অমানবিক আচরণের মুখেও আপনি দমে যাননি। এই জাতি আপনাকে সব সময় গর্বের সঙ্গে মনে রাখবে।’
অনেক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন খালেদা জিয়া। ভুগছিলেন শারীরিক বিভিন্ন জটিলতায়। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ছিলেন চিকিৎসাধীন। সেখানেই মারা যান তিনি।

আজ ৩০ ডিসেম্বর ভোর ৬টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
ফেসবুকে ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমস লেখেন, ‘শোক ও বিনম্র শ্রদ্ধা। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে আমরা গভীর শোক প্রকাশ করছি। মহান আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকামে অধিষ্ঠিত করেন—আমিন। শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আমরা গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’
শাকিব খান লেখেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করছি। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।’
জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য। রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে খালেদা জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
অপু বিশ্বাস লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার এই চিরবিদায় যেন মহাকালের সাক্ষী হয়ে রইল। একজন মহীয়সী নারীর প্রস্থান যেন যুগে যুগে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে লেখা থাকবে। বিনম্র শ্রদ্ধা।’
শবনম বুবলী লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর বিদেহী আত্মা চিরশান্তিতে থাকুক। আমিন।’
সিয়াম আহমেদ লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
নুসরাত ফারিয়া লেখেন, ‘আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।’
নির্মাতা আশফাক নিপুন লেখেন, ‘আল্লাহ আপনাকে জান্নাত নসিব করুন। আপনি ছিলেন ধৈর্য, আভিজাত্য এবং হার না মানার এক অনন্য প্রতীক; এমনকি প্রতিপক্ষের অমানবিক আচরণের মুখেও আপনি দমে যাননি। এই জাতি আপনাকে সব সময় গর্বের সঙ্গে মনে রাখবে।’
অনেক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন খালেদা জিয়া। ভুগছিলেন শারীরিক বিভিন্ন জটিলতায়। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ছিলেন চিকিৎসাধীন। সেখানেই মারা যান তিনি।

ব্যান্ডের সম্পর্কের বাইরেও লালন ব্যান্ডের কণ্ঠশিল্পী সুমির সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কে রয়েছেন তিতি। তাই তাঁর ব্যান্ড ছাড়ার খবরের সঙ্গে তাঁদের দাম্পত্য সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়েও কথা উঠছে। এ ব্যাপারে তিনি জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত জীবন কোথায় যাবে তা সময়ই বলে দেবে।
২৭ এপ্রিল ২০২৪
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
৯ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১১ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন, আমার মাঝে আমার গুরু বেঁচে আছেন, তেমনি আমার অচিন পাখির ছাত্রছাত্রীদের মাঝে আমি বেঁচে থাকতে চাই।’ আগামীকাল ৩১ ডিসেম্বর ফরিদা পারভীনের জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তাঁর গড়া অচিন পাখি সংগীত একাডেমি।
আগামীকাল বুধবার বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকবে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন। আমন্ত্রিত অতিথিরা কথায় কথায় তুলে ধরবেন শিল্পীর জীবনের নানা অধ্যায়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। বিশেষ অতিথি থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মাহবুবা ফারজানা এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক রেজাউদ্দিন স্টালিন। উদ্বোধন করবেন সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ। সভাপতিত্ব করবেন ফরিদা পারভীনের জীবনসঙ্গী ও বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম।
ফরিদা পারভীনের জন্ম ১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, নাটোরে। পাঁচ বছর বয়সে মাগুরায় কমল চক্রবর্তীর কাছে গানের হাতেখড়ি ফরিদা পারভীনের। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তাঁর পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। ক্যারিয়ারে নজরুলগীতি, দেশাত্মবোধকসহ নানা ধরনের গান করলেও তিনি মূলত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন লালনসংগীতে। সংগীতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ফরিদা পারভীন পেয়েছেন একুশে পদক (১৯৮৭), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১৯৯৩), জাপানের ফুকুওয়াকা পুরস্কারসহ (২০০৮) অসংখ্য পুরস্কার।
এ বছর ১৩ সেপ্টেম্বর না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ফরিদা পারভীন। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন, আমার মাঝে আমার গুরু বেঁচে আছেন, তেমনি আমার অচিন পাখির ছাত্রছাত্রীদের মাঝে আমি বেঁচে থাকতে চাই।’ আগামীকাল ৩১ ডিসেম্বর ফরিদা পারভীনের জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তাঁর গড়া অচিন পাখি সংগীত একাডেমি।
আগামীকাল বুধবার বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকবে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন। আমন্ত্রিত অতিথিরা কথায় কথায় তুলে ধরবেন শিল্পীর জীবনের নানা অধ্যায়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। বিশেষ অতিথি থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মাহবুবা ফারজানা এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক রেজাউদ্দিন স্টালিন। উদ্বোধন করবেন সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ। সভাপতিত্ব করবেন ফরিদা পারভীনের জীবনসঙ্গী ও বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম।
ফরিদা পারভীনের জন্ম ১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, নাটোরে। পাঁচ বছর বয়সে মাগুরায় কমল চক্রবর্তীর কাছে গানের হাতেখড়ি ফরিদা পারভীনের। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তাঁর পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। ক্যারিয়ারে নজরুলগীতি, দেশাত্মবোধকসহ নানা ধরনের গান করলেও তিনি মূলত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন লালনসংগীতে। সংগীতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ফরিদা পারভীন পেয়েছেন একুশে পদক (১৯৮৭), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১৯৯৩), জাপানের ফুকুওয়াকা পুরস্কারসহ (২০০৮) অসংখ্য পুরস্কার।
এ বছর ১৩ সেপ্টেম্বর না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ফরিদা পারভীন। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

ব্যান্ডের সম্পর্কের বাইরেও লালন ব্যান্ডের কণ্ঠশিল্পী সুমির সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কে রয়েছেন তিতি। তাই তাঁর ব্যান্ড ছাড়ার খবরের সঙ্গে তাঁদের দাম্পত্য সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়েও কথা উঠছে। এ ব্যাপারে তিনি জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত জীবন কোথায় যাবে তা সময়ই বলে দেবে।
২৭ এপ্রিল ২০২৪
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
৯ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১১ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
১১ ঘণ্টা আগে