মাহমুদ দিদার

ঢাকা: ১৯৭৫ সালে আমেরিকান যুবক টেরেন্স মালিক কিউবা যাইতেছিল। লগে আছিলো সাংবাদিক লেখিয়ে জ্যাকব বরাকম্যান। হে আবার মালিকরে পরিচয় করাইয়া দিলো লগে থাকা প্রডিউসার বার্ট স্নেইডার– এর লগে। ইতিমধ্যে টেরেন্স তার পয়লা চলচ্চিত্র ‘ব্যাডল্যান্ড’ কইরা ফালাইছেন। মেকার টেরেন্স মালিক তার চলচ্চিত্র ‘ডেজ অব হেভেন’ এর কাহিনী পয়দা করেন কিউবা যাইতে যাইতে।
পাক্কা আলাপ হইলো। টাকা দেয়নাওয়ালা ঈশ্বর স্নেইডার। মহাত্মা প্রযোজক। জাস্টিন হফম্যান অথবা আল পাসিনোরে তিনি চাইছিলেন ‘ডেজ অব হেভেন’ এর বুনিয়াদী চরিত্রখান করার জন্য। লিড রোল আর কি। তারা হয়তো ভাব দেখাইছিলেন।
তো সমস্যা কী? টেরেন্স মালিক নতুন যুবা রিচার্ড গিয়াররে কাস্টিং দেন। সিনেমাটোগ্রাফার নেস্টর আলমেন্ডরস কে সে ভাও কইরা ফেলে। এই লোক আবার পলিটিকাল বিপ্লবী। কিউবা বিপ্লবে কাম কাইজ করছে। তো ইতিমধ্যে নেস্টর আলমেন্ডরস, ফ্রান্সিস ত্রাফোর্ট এর বিখ্যাত সিনেমা ‘ওয়াইল্ড চাইল্ড’ কইরা ফালাইছে।
মালিক এর ফটোগ্রাফি জ্ঞান পাল্লা দেওয়ার মতো। এইডা পুলকিত করে নেস্টররেও। তো টেরেন্স তার দোসরা বই ‘ডেজ অব হেভেন’ ১৯৭৮ সনে বানাইয়া ফালান। পরের সনে তিনি সেরা চলচ্চিত্রকার হন কান সিনেমা মাহফিলে। কানে টেরেন্স সেরা হইলেও অস্কারে নেস্টর মাস্টার লেভেলের স্বীকৃতি হজম করেন। সেরা সিনেমাটোগ্রাফার অভিধা লাভ করেন নেস্টর। এই সিনেমা আরও তিনটা মনোনয়ন পায় অস্কারে। পোশাক-আশাক, অরিজিনাল স্কোর, শব্দর জন্য।
‘ডেজ অব হেভেন’-রে মাস্টারপিস ধরা হয় তার ইমেজারি সেক্সের লাইগা। ক্যামেরা ক্যামনে ছবির লগে সেক্স করে তা দেখন যায়। হেভি কিন্তু। মজা লওন যাইবো। এই সিনেমা পরে আমেরিকার কি এক কংগ্রেস আছে নাকি ওইখানে মাস্টারপিস হিসেবে মজুত রাখছে অরা।
গল্প আহামরি নয়। নায়িকা ব্রুক এডামস, সিনেমায় নাম ‘আবি’, খুব প্রান্তিক মায়াভরা মুখ। নায়ক আগেই কইছি রিচার্ড গিয়ার। সিনেমায় নাম ‘বিল’। বিল-এর ছোট বইন আছে লিন্ডা নাম। চঞ্চল, মজারু। বিল শিকাগোর এক স্টিল মিলের শ্রমিক।
স্টিল মিলটা সেট আকারে রিয়েল লাইফ। স্পার্ক দেখতে ভালো। আগুন গলে নিরীহ পাটাতন হওয়ার মজা দেখা যায়। কম্পোজিট, ছোটো শটে বেশ ডিটেল পাওয়া যায়।
যেই কথা বলছিলাম, বিল-এর মেজাজ একটু তিরিক্ষি হইছিল একদিন। মিলের ভেতরেই হারামি টাইপের বসরে মাইরা ফেলে। তারপর হের গার্লফ্রেন্ড আবি আর ছোট বইন লিন্ডারে লইয়া ভাগে। এই যে ল্যান্ডস্কেপের ভেতর দিয়া হুলুস্থুল শব্দ আর কালো ধোয়া তুইলা যে রেল গাড়ি ছুটতাছে আর সিনেমাটোগ্রাফার নেস্টর ক্যামেরাটা লার্জার লম্বা শটে ধইরা যা বাইর করছে তা দেহনের মত মাইরি। তার উপরি পাওনা দূরগামী মাঠে মিলিয়ে যাওয়া গম গাছের পাকনা শরীরে রোদের খেলা।
এটাকে আমি বলি ছবির পরম যৌনতা। ইমেজ এন্ড ইমাজিনেশনের যৌথ সহবাস। হা! দেখেন, দেখেন না কেন মিয়া! ফিল্মমেকার হইছো আর দেখবা না? সিনেমা কারে কয় শিখবা না? নাকি হুদাই ফুটেজ কালেক্ট কইরা ফিলিম বইলা চালাইয়া দিবা?
তারপর তো তারা টেক্সাসের এক খামারে আইসা পড়ে। এইখানে ভ্রাম্যমাণ সংসার, প্রেম অথবা ভবিষ্যত না দেখা জীবনের বাসভূমি হতে পারে ভেবে একটা না জাগতিক ভালো লাগা আচ্ছন্ন করে দেয় তাঁদেরকে। বেশ হেভেনলি জায়গাটা।
তো তারা কাজ করছিল। চোখের সীমানা বরাবর শস্যক্ষেত। পোড় খাওয়া চেহারা। শ্রমিকের নেতানো শরীর। জীর্ণ পোশাক। শ্রমজীবী মানুষের শ্রেণীবদ্ধ দুনিয়া আর ট্র্যাডিশনকে জায়েজ করিয়ে দেয়।
এক রাতে পঙ্গপালের আক্রমণ দেখা দিল। সমস্ত শ্রমিক নাইমা পড়ল প্রতিরোধে। পরিচালকের কী শক্তি! ক্যামেরার প্রশান্ত চোখে, সময় নিয়ে ফোকাসে তুইলা আনল পোকাদের সাথে শস্যের জীবনের অপরিসীম মধু কিংবা প্রেম।
কিন্তু কৃষকের তাড়া ক্ষেতে হয় পোকাদের। তারাও পালায়। এই চলচ্চিত্রের সব থেকে লড়াকু ছবি এইটা। দেখতে দেখতে আলফ্রেড হিচকককে মনে পইড়া যায়। দ্য বার্ড! পাখিদের কোরাস আক্রমণ। ঝাঁকে ঝাঁকে পাখিরা নেমে আসলো কি এক আক্রোশে!
কাজ আর ক্লান্তির হিসেব মিলিয়ে সময় পার হইয়া যায়। সবুজ, বিরল সুন্দর শস্যক্ষেতে লুটিয়ে পড়ছিল বিল আর আবির ভালোবাসা। কিছুটা এড়িয়ে। সঙ্গোপনে।
সিনেমার ঘটনা এইভাবে চলে না। একটা লেভেলে ক্লাইমেক্স দরকার পড়ে। এখন আমরা খুব সাবধানে একটা একিউট ক্লাইমেক্সে ঢুকব। টেরেন্স এর গল্প লিনিয়ার একটা বাতলানো পথে আগায় (‘দি ট্রি অব লাইফ’ ছাড়া)। ঘটনাচক্রে বিল আর আবি জানতে পারে, তাদের খামারের মালিক অসুস্থ। কিছুদিন পর মারা যাবে।
দুষ্টু হতচ্ছাড়া বিল আর ভবিতব্যের বিচারে অনিশ্চিত গন্তব্যের নারী আবি ঠিক করে, মৃত্যুমুখী খামার মালিকের লগে আবি-র বিয়া দিবে। যাতে করে তার সমস্ত সম্পদের মালিক হবে আবি।
ঠিক তখন থেকেই হয়ত তাদের স্বর্গের জীবন শুরু হবে। বিয়েটা হইয়া গেলে আমরা বেশ একটা সিনেম্যাটিক মোমেন্টাম দেখি। একঅর্থে এটা ‘গিমিক’ হিসেবে কাজ করে। আবি-র ভাই পরিচয় দিয়ে বিল থাইকা যায় খামারবাড়িতে। একদিন গোপনে আবিকে চুমা খাইতে গিয়া ধরা পইড়া যায় বিল। ভাই পরিচয় টিকলো না। খামার মালিকের চৌকিদারের নিকট ধরা খাইয়া যায়।
বিলের তো একটা মনোজাগতিক চাপ তইরি হয়। তাইনা? হবেই তো। দীর্ঘদিনের প্রেমিকা এখন অন্যের ঘরে সংসার ধর্ম করতেছে। বিলের ভাগ্য আসলেই খারাপ। দৌড়ের উপর থাকতে হয়েছে এমনি তারে গল্পের শুরু থেকে।
না। লোকটা মরে না। সময় পার হয়ে যায়। দিব্যি বাইচা আছে বহাল তবিয়তে। প্যারাডক্স কারে কয়! আবি সত্যিকারের প্রেমে পড়ে যায় খামার মালিকের। মৃত্যু তো দূরের কথা। এখন হেভি একটা পিরিতি জমে যায়।
বিল কী করবে এখন? এক ধরনের অঘোষিত, অমোঘ ক্ষোভ এসে তারে পীড়া দেয়। ক্ষেপাটে যুবক আবারও ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। আরও একটা খুন। এবার খামার মালিক। আবার পালানো। কিন্তু ঘোড়সওয়ার পুলিশের হাত থেকে বেশিক্ষণ বাঁচতে পারে না। গুলিবিদ্ধ হয়ে লুটিয়ে পড়ে।
একটা ক্ষীণকায় পাথুরে নদীর নির্মল জলে লুটিয়ে পড়ে বিলের শরীর। হ্যাঁ! আবি এই ঘটনার সাক্ষী। সে লাশ দেখেছিল। জড়িয়ে ধরে কেঁদেছিল। তীব্র। বোন লিন্ডাও ছিল। পরে অবশ্য আবি খামার মালিকের সমস্ত সম্পত্তি পায়। সে লিন্ডাকে একটা বোর্ডিং স্কুলে দিয়ে আসে।
আর কোনো একদিন হটাৎ অনেক কোলাহল আর প্রচণ্ড বিষণ্ণতা উপেক্ষা করে আবি প্রথম বিশ্বযুদ্ধগামী সৈন্যদের সাথে কোনো এক ট্রেনে চেপে শহর ত্যাগ করে। আর লিন্ডা তার কোনো এক বন্ধুর লগে বিদ্যালয় থেইকা পালায়।
স্টুডিও লাইটের ব্যবহার। ঘনায়মান আয়ু কমে আসা দিনের আলোয় সিলুটে তোলা শটগুলো সুন্দরের মহামারী লাগিয়ে দেয়। সূর্যের প্রখর আলো ও বিউটিফুল এক্সপোজার হিসেবে কাজে লাগিয়ে দেয় নেস্টর টেরেন্স জুটি।
সীমিত রিয়েল লাইফ লাইটে অবজেক্ট দেখার যে সিনেমাটোগ্রাফি তা ‘বই’টিকে অদ্ভুত প্রণোদনা দেয়। আলাদা করে তোলে অন্য বই থেকে।
টেরেন্স ‘ডেজ অব হেভেন’ শেষ করতে টাইম নেয় দুই বছর। তো সিনেমার দিন-দুনিয়া বিচারে আমরা কোনটাকে ফিল্ম বলবো আর কোনটাকে ‘ফুটেজ শো’ বলবো তার একখান উদাহরণ হইতে পারে ‘ডেজ অব হেভেন’। সিনেমাটোগ্রাফি হৃদয় দিয়ে ফিল করার জন্য এই চলচ্চিত্র আসলেই মাস্টারপিস।
দেখুন ‘ডেজ অব হেভেন’ সিনেমার ট্রেলার:
লেখক: মাহমুদ দিদার, নির্মাতা
(লেখকের ভাষারীতি অক্ষুন্ন রাখা হয়েছে)

ঢাকা: ১৯৭৫ সালে আমেরিকান যুবক টেরেন্স মালিক কিউবা যাইতেছিল। লগে আছিলো সাংবাদিক লেখিয়ে জ্যাকব বরাকম্যান। হে আবার মালিকরে পরিচয় করাইয়া দিলো লগে থাকা প্রডিউসার বার্ট স্নেইডার– এর লগে। ইতিমধ্যে টেরেন্স তার পয়লা চলচ্চিত্র ‘ব্যাডল্যান্ড’ কইরা ফালাইছেন। মেকার টেরেন্স মালিক তার চলচ্চিত্র ‘ডেজ অব হেভেন’ এর কাহিনী পয়দা করেন কিউবা যাইতে যাইতে।
পাক্কা আলাপ হইলো। টাকা দেয়নাওয়ালা ঈশ্বর স্নেইডার। মহাত্মা প্রযোজক। জাস্টিন হফম্যান অথবা আল পাসিনোরে তিনি চাইছিলেন ‘ডেজ অব হেভেন’ এর বুনিয়াদী চরিত্রখান করার জন্য। লিড রোল আর কি। তারা হয়তো ভাব দেখাইছিলেন।
তো সমস্যা কী? টেরেন্স মালিক নতুন যুবা রিচার্ড গিয়াররে কাস্টিং দেন। সিনেমাটোগ্রাফার নেস্টর আলমেন্ডরস কে সে ভাও কইরা ফেলে। এই লোক আবার পলিটিকাল বিপ্লবী। কিউবা বিপ্লবে কাম কাইজ করছে। তো ইতিমধ্যে নেস্টর আলমেন্ডরস, ফ্রান্সিস ত্রাফোর্ট এর বিখ্যাত সিনেমা ‘ওয়াইল্ড চাইল্ড’ কইরা ফালাইছে।
মালিক এর ফটোগ্রাফি জ্ঞান পাল্লা দেওয়ার মতো। এইডা পুলকিত করে নেস্টররেও। তো টেরেন্স তার দোসরা বই ‘ডেজ অব হেভেন’ ১৯৭৮ সনে বানাইয়া ফালান। পরের সনে তিনি সেরা চলচ্চিত্রকার হন কান সিনেমা মাহফিলে। কানে টেরেন্স সেরা হইলেও অস্কারে নেস্টর মাস্টার লেভেলের স্বীকৃতি হজম করেন। সেরা সিনেমাটোগ্রাফার অভিধা লাভ করেন নেস্টর। এই সিনেমা আরও তিনটা মনোনয়ন পায় অস্কারে। পোশাক-আশাক, অরিজিনাল স্কোর, শব্দর জন্য।
‘ডেজ অব হেভেন’-রে মাস্টারপিস ধরা হয় তার ইমেজারি সেক্সের লাইগা। ক্যামেরা ক্যামনে ছবির লগে সেক্স করে তা দেখন যায়। হেভি কিন্তু। মজা লওন যাইবো। এই সিনেমা পরে আমেরিকার কি এক কংগ্রেস আছে নাকি ওইখানে মাস্টারপিস হিসেবে মজুত রাখছে অরা।
গল্প আহামরি নয়। নায়িকা ব্রুক এডামস, সিনেমায় নাম ‘আবি’, খুব প্রান্তিক মায়াভরা মুখ। নায়ক আগেই কইছি রিচার্ড গিয়ার। সিনেমায় নাম ‘বিল’। বিল-এর ছোট বইন আছে লিন্ডা নাম। চঞ্চল, মজারু। বিল শিকাগোর এক স্টিল মিলের শ্রমিক।
স্টিল মিলটা সেট আকারে রিয়েল লাইফ। স্পার্ক দেখতে ভালো। আগুন গলে নিরীহ পাটাতন হওয়ার মজা দেখা যায়। কম্পোজিট, ছোটো শটে বেশ ডিটেল পাওয়া যায়।
যেই কথা বলছিলাম, বিল-এর মেজাজ একটু তিরিক্ষি হইছিল একদিন। মিলের ভেতরেই হারামি টাইপের বসরে মাইরা ফেলে। তারপর হের গার্লফ্রেন্ড আবি আর ছোট বইন লিন্ডারে লইয়া ভাগে। এই যে ল্যান্ডস্কেপের ভেতর দিয়া হুলুস্থুল শব্দ আর কালো ধোয়া তুইলা যে রেল গাড়ি ছুটতাছে আর সিনেমাটোগ্রাফার নেস্টর ক্যামেরাটা লার্জার লম্বা শটে ধইরা যা বাইর করছে তা দেহনের মত মাইরি। তার উপরি পাওনা দূরগামী মাঠে মিলিয়ে যাওয়া গম গাছের পাকনা শরীরে রোদের খেলা।
এটাকে আমি বলি ছবির পরম যৌনতা। ইমেজ এন্ড ইমাজিনেশনের যৌথ সহবাস। হা! দেখেন, দেখেন না কেন মিয়া! ফিল্মমেকার হইছো আর দেখবা না? সিনেমা কারে কয় শিখবা না? নাকি হুদাই ফুটেজ কালেক্ট কইরা ফিলিম বইলা চালাইয়া দিবা?
তারপর তো তারা টেক্সাসের এক খামারে আইসা পড়ে। এইখানে ভ্রাম্যমাণ সংসার, প্রেম অথবা ভবিষ্যত না দেখা জীবনের বাসভূমি হতে পারে ভেবে একটা না জাগতিক ভালো লাগা আচ্ছন্ন করে দেয় তাঁদেরকে। বেশ হেভেনলি জায়গাটা।
তো তারা কাজ করছিল। চোখের সীমানা বরাবর শস্যক্ষেত। পোড় খাওয়া চেহারা। শ্রমিকের নেতানো শরীর। জীর্ণ পোশাক। শ্রমজীবী মানুষের শ্রেণীবদ্ধ দুনিয়া আর ট্র্যাডিশনকে জায়েজ করিয়ে দেয়।
এক রাতে পঙ্গপালের আক্রমণ দেখা দিল। সমস্ত শ্রমিক নাইমা পড়ল প্রতিরোধে। পরিচালকের কী শক্তি! ক্যামেরার প্রশান্ত চোখে, সময় নিয়ে ফোকাসে তুইলা আনল পোকাদের সাথে শস্যের জীবনের অপরিসীম মধু কিংবা প্রেম।
কিন্তু কৃষকের তাড়া ক্ষেতে হয় পোকাদের। তারাও পালায়। এই চলচ্চিত্রের সব থেকে লড়াকু ছবি এইটা। দেখতে দেখতে আলফ্রেড হিচকককে মনে পইড়া যায়। দ্য বার্ড! পাখিদের কোরাস আক্রমণ। ঝাঁকে ঝাঁকে পাখিরা নেমে আসলো কি এক আক্রোশে!
কাজ আর ক্লান্তির হিসেব মিলিয়ে সময় পার হইয়া যায়। সবুজ, বিরল সুন্দর শস্যক্ষেতে লুটিয়ে পড়ছিল বিল আর আবির ভালোবাসা। কিছুটা এড়িয়ে। সঙ্গোপনে।
সিনেমার ঘটনা এইভাবে চলে না। একটা লেভেলে ক্লাইমেক্স দরকার পড়ে। এখন আমরা খুব সাবধানে একটা একিউট ক্লাইমেক্সে ঢুকব। টেরেন্স এর গল্প লিনিয়ার একটা বাতলানো পথে আগায় (‘দি ট্রি অব লাইফ’ ছাড়া)। ঘটনাচক্রে বিল আর আবি জানতে পারে, তাদের খামারের মালিক অসুস্থ। কিছুদিন পর মারা যাবে।
দুষ্টু হতচ্ছাড়া বিল আর ভবিতব্যের বিচারে অনিশ্চিত গন্তব্যের নারী আবি ঠিক করে, মৃত্যুমুখী খামার মালিকের লগে আবি-র বিয়া দিবে। যাতে করে তার সমস্ত সম্পদের মালিক হবে আবি।
ঠিক তখন থেকেই হয়ত তাদের স্বর্গের জীবন শুরু হবে। বিয়েটা হইয়া গেলে আমরা বেশ একটা সিনেম্যাটিক মোমেন্টাম দেখি। একঅর্থে এটা ‘গিমিক’ হিসেবে কাজ করে। আবি-র ভাই পরিচয় দিয়ে বিল থাইকা যায় খামারবাড়িতে। একদিন গোপনে আবিকে চুমা খাইতে গিয়া ধরা পইড়া যায় বিল। ভাই পরিচয় টিকলো না। খামার মালিকের চৌকিদারের নিকট ধরা খাইয়া যায়।
বিলের তো একটা মনোজাগতিক চাপ তইরি হয়। তাইনা? হবেই তো। দীর্ঘদিনের প্রেমিকা এখন অন্যের ঘরে সংসার ধর্ম করতেছে। বিলের ভাগ্য আসলেই খারাপ। দৌড়ের উপর থাকতে হয়েছে এমনি তারে গল্পের শুরু থেকে।
না। লোকটা মরে না। সময় পার হয়ে যায়। দিব্যি বাইচা আছে বহাল তবিয়তে। প্যারাডক্স কারে কয়! আবি সত্যিকারের প্রেমে পড়ে যায় খামার মালিকের। মৃত্যু তো দূরের কথা। এখন হেভি একটা পিরিতি জমে যায়।
বিল কী করবে এখন? এক ধরনের অঘোষিত, অমোঘ ক্ষোভ এসে তারে পীড়া দেয়। ক্ষেপাটে যুবক আবারও ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। আরও একটা খুন। এবার খামার মালিক। আবার পালানো। কিন্তু ঘোড়সওয়ার পুলিশের হাত থেকে বেশিক্ষণ বাঁচতে পারে না। গুলিবিদ্ধ হয়ে লুটিয়ে পড়ে।
একটা ক্ষীণকায় পাথুরে নদীর নির্মল জলে লুটিয়ে পড়ে বিলের শরীর। হ্যাঁ! আবি এই ঘটনার সাক্ষী। সে লাশ দেখেছিল। জড়িয়ে ধরে কেঁদেছিল। তীব্র। বোন লিন্ডাও ছিল। পরে অবশ্য আবি খামার মালিকের সমস্ত সম্পত্তি পায়। সে লিন্ডাকে একটা বোর্ডিং স্কুলে দিয়ে আসে।
আর কোনো একদিন হটাৎ অনেক কোলাহল আর প্রচণ্ড বিষণ্ণতা উপেক্ষা করে আবি প্রথম বিশ্বযুদ্ধগামী সৈন্যদের সাথে কোনো এক ট্রেনে চেপে শহর ত্যাগ করে। আর লিন্ডা তার কোনো এক বন্ধুর লগে বিদ্যালয় থেইকা পালায়।
স্টুডিও লাইটের ব্যবহার। ঘনায়মান আয়ু কমে আসা দিনের আলোয় সিলুটে তোলা শটগুলো সুন্দরের মহামারী লাগিয়ে দেয়। সূর্যের প্রখর আলো ও বিউটিফুল এক্সপোজার হিসেবে কাজে লাগিয়ে দেয় নেস্টর টেরেন্স জুটি।
সীমিত রিয়েল লাইফ লাইটে অবজেক্ট দেখার যে সিনেমাটোগ্রাফি তা ‘বই’টিকে অদ্ভুত প্রণোদনা দেয়। আলাদা করে তোলে অন্য বই থেকে।
টেরেন্স ‘ডেজ অব হেভেন’ শেষ করতে টাইম নেয় দুই বছর। তো সিনেমার দিন-দুনিয়া বিচারে আমরা কোনটাকে ফিল্ম বলবো আর কোনটাকে ‘ফুটেজ শো’ বলবো তার একখান উদাহরণ হইতে পারে ‘ডেজ অব হেভেন’। সিনেমাটোগ্রাফি হৃদয় দিয়ে ফিল করার জন্য এই চলচ্চিত্র আসলেই মাস্টারপিস।
দেখুন ‘ডেজ অব হেভেন’ সিনেমার ট্রেলার:
লেখক: মাহমুদ দিদার, নির্মাতা
(লেখকের ভাষারীতি অক্ষুন্ন রাখা হয়েছে)

২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
১৮ ঘণ্টা আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
১৮ ঘণ্টা আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১৮ ঘণ্টা আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
১৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর। তবে বিচ্ছেদ নিয়ে তখন কোনো কথা বলেননি বিন্দু কিংবা তাঁর স্বামী। অবশেষে নিজের বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিন্দু জানান, ২০২২ সালে বিচ্ছেদ হয়েছে তাঁর।
২০২২ সালে বিচ্ছেদ হলেও ২০১৭ সাল থেকেই স্বামীর সঙ্গে সেপারেশনে ছিলেন বিন্দু। পাঁচ বছর পর তাঁরা চূড়ান্তভাবে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন। বিন্দু বলেন, ‘অনেকেই মনে করেন, আমি এখনো বিবাহিত। কিন্তু না, আমার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। আমার সংসারের জার্নিটা অনেক ছোট ছিল।’
বিচ্ছেদের কারণ জানিয়ে বিন্দু বলেন, ‘আলাদা হওয়ার জন্য অনেক সময় বড় কারণ থাকে, বড় ঘটনা ঘটে। অনেক সময় আবার তেমন কোনো কারণও দরকার হয় না। আমার এই জার্নিতে আরও একজন মানুষ জড়িত। তারও ব্যক্তিগত জীবন আছে। বিচ্ছেদ নিয়ে কোনো ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে চাই না।’
২০০৬ সালে লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতা দিয়ে শোবিজে যাত্রা শুরু হয় বিন্দুর। অল্প দিনেই হয়ে ওঠেন মিডিয়ার নিয়মিত মুখ। অভিনয় থেকে বিরতি নেওয়ার আগে ২০১৪ সালের শুধু কোরবানির ঈদেই প্রচারিত হয় তাঁর অভিনীত ৫২টি নাটক। ছোট পর্দার পাশাপাশি বিন্দু অভিনয় করেছেন সিনেমাতেও।
ক্যারিয়ারের শুরুতে আরিফিন শুভর সঙ্গে জুটি বেঁধে অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। পর্দায় তাঁদের জুটি অনেক জনপ্রিয় ছিল। অনস্ক্রিন কেমেস্ট্রির প্রভাব পড়েছিল দুজনের বাস্তব জীবনেও। একসময় শুভর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান বিন্দু। সেই প্রেমের কথা স্বীকারও করেছেন অভিনেত্রী। কেন তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছিল? বিন্দুর সংক্ষিপ্ত জবাব, ‘এর উত্তর আমার কাছে নেই। দুটি মানুষের জার্নি যে একসঙ্গে একই গন্তব্যে শেষ হবে, এমন তো কোনো কথা নেই।’
প্রায় এক দশকের বিরতি কাটিয়ে ২০২৩ সালে ‘উনিশ ২০’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে অভিনয়ে ফেরেন বিন্দু। মিজানুর রহমান আরিয়ানের পরিচালনায় এতে বিন্দুর বিপরীতে ছিলেন সেই আরিফিন শুভই। তবে এরপর আর কোনো কাজে দেখা যায়নি বিন্দুকে। তবে তিনি নিয়মিত অভিনয় করতে চান। বিন্দু বলেন, ‘শিল্পী হিসেবে কাজ করতে প্রস্তুত। এখন আমাকে নিয়ে কাজ করার চিন্তা, আমার পেছনে ইনভেস্ট করার বিষয়গুলো ভাবতে হবে। এমন ধরনের কাজ করতে চাই, যেগুলো এখনো করিনি। আমি চাই, নির্মাতারা আমাকে নিয়ে এমনভাবে ভাবুক, যেমনটা আগে ভাবা হয়নি।’
অভিনয় ছেড়ে দিয়ে বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়েছেন বিন্দু। গুলশানে রয়েছে তাঁর একটি বুটিক হাউস। ‘আফসান বিন্দু ডিজাইনার স্টুডিও’ নামের এ ব্র্যান্ডের পোশাক বিন্দু নিজেই ডিজাইন করেন। ২০২০ সালে যখন প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন বিন্দু, তখন তাঁর কর্মীর সংখ্যা ছিল মাত্র একজন। তবে এখন তাঁর সঙ্গে ১৫ জন কাজ করেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর। তবে বিচ্ছেদ নিয়ে তখন কোনো কথা বলেননি বিন্দু কিংবা তাঁর স্বামী। অবশেষে নিজের বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিন্দু জানান, ২০২২ সালে বিচ্ছেদ হয়েছে তাঁর।
২০২২ সালে বিচ্ছেদ হলেও ২০১৭ সাল থেকেই স্বামীর সঙ্গে সেপারেশনে ছিলেন বিন্দু। পাঁচ বছর পর তাঁরা চূড়ান্তভাবে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন। বিন্দু বলেন, ‘অনেকেই মনে করেন, আমি এখনো বিবাহিত। কিন্তু না, আমার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। আমার সংসারের জার্নিটা অনেক ছোট ছিল।’
বিচ্ছেদের কারণ জানিয়ে বিন্দু বলেন, ‘আলাদা হওয়ার জন্য অনেক সময় বড় কারণ থাকে, বড় ঘটনা ঘটে। অনেক সময় আবার তেমন কোনো কারণও দরকার হয় না। আমার এই জার্নিতে আরও একজন মানুষ জড়িত। তারও ব্যক্তিগত জীবন আছে। বিচ্ছেদ নিয়ে কোনো ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে চাই না।’
২০০৬ সালে লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতা দিয়ে শোবিজে যাত্রা শুরু হয় বিন্দুর। অল্প দিনেই হয়ে ওঠেন মিডিয়ার নিয়মিত মুখ। অভিনয় থেকে বিরতি নেওয়ার আগে ২০১৪ সালের শুধু কোরবানির ঈদেই প্রচারিত হয় তাঁর অভিনীত ৫২টি নাটক। ছোট পর্দার পাশাপাশি বিন্দু অভিনয় করেছেন সিনেমাতেও।
ক্যারিয়ারের শুরুতে আরিফিন শুভর সঙ্গে জুটি বেঁধে অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। পর্দায় তাঁদের জুটি অনেক জনপ্রিয় ছিল। অনস্ক্রিন কেমেস্ট্রির প্রভাব পড়েছিল দুজনের বাস্তব জীবনেও। একসময় শুভর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান বিন্দু। সেই প্রেমের কথা স্বীকারও করেছেন অভিনেত্রী। কেন তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছিল? বিন্দুর সংক্ষিপ্ত জবাব, ‘এর উত্তর আমার কাছে নেই। দুটি মানুষের জার্নি যে একসঙ্গে একই গন্তব্যে শেষ হবে, এমন তো কোনো কথা নেই।’
প্রায় এক দশকের বিরতি কাটিয়ে ২০২৩ সালে ‘উনিশ ২০’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে অভিনয়ে ফেরেন বিন্দু। মিজানুর রহমান আরিয়ানের পরিচালনায় এতে বিন্দুর বিপরীতে ছিলেন সেই আরিফিন শুভই। তবে এরপর আর কোনো কাজে দেখা যায়নি বিন্দুকে। তবে তিনি নিয়মিত অভিনয় করতে চান। বিন্দু বলেন, ‘শিল্পী হিসেবে কাজ করতে প্রস্তুত। এখন আমাকে নিয়ে কাজ করার চিন্তা, আমার পেছনে ইনভেস্ট করার বিষয়গুলো ভাবতে হবে। এমন ধরনের কাজ করতে চাই, যেগুলো এখনো করিনি। আমি চাই, নির্মাতারা আমাকে নিয়ে এমনভাবে ভাবুক, যেমনটা আগে ভাবা হয়নি।’
অভিনয় ছেড়ে দিয়ে বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়েছেন বিন্দু। গুলশানে রয়েছে তাঁর একটি বুটিক হাউস। ‘আফসান বিন্দু ডিজাইনার স্টুডিও’ নামের এ ব্র্যান্ডের পোশাক বিন্দু নিজেই ডিজাইন করেন। ২০২০ সালে যখন প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন বিন্দু, তখন তাঁর কর্মীর সংখ্যা ছিল মাত্র একজন। তবে এখন তাঁর সঙ্গে ১৫ জন কাজ করেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

১৯৭৫ সালে আমেরিকান যুবক টেরেন্স মালিক কিউবা যাইতেছিল। লগে আছিলো সাংবাদিক লেখিয়ে জ্যাকব বরাকম্যান। হে আবার মালিকরে পরিচয় করাইয়া দিলো লগে থাকা প্রডিউসার বার্ট স্নেইডার– এর লগে। ইতিমধ্যে টেরেন্স তার পয়লা চলচ্চিত্র ‘ব্যাডল্যান্ড’ কইরা ফালাইছেন। মেকার টেরেন্স মালিক তার চলচ্চিত্র ‘ডেজ অব হেভেন’ এর কাহিনী
২৭ জুন ২০২১
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
১৮ ঘণ্টা আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১৮ ঘণ্টা আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
১৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
এবারের ইত্যাদির মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছিল ব্রিটিশ আমলে তৈরি শতাধিক বছরের প্রাচীন হাজারদুয়ারি নামে খ্যাত ঐতিহ্যবাহী স্কুল নাটুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। এবারের পর্বে গান রয়েছে দুটি। একটি গান গেয়েছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি ও পান্থ কানাই। গানটির কথা লিখেছেন মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানের শুরুতে চুয়াডাঙ্গার কৃষ্টিকথা ও ইতিহাসগাথা নিয়ে রয়েছে শাহ আলম সনির কথায় একটি পরিচিতিমূলক গানের সঙ্গে নৃত্য। গানটির সুর করেছেন হানিফ সংকেত, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী। পরিবেশন করেছেন স্থানীয় নৃত্যশিল্পীরা। এ ছাড়া ইত্যাদির নতুন পর্বে থাকছে চুয়াডাঙ্গা নিয়ে কয়েকটি প্রতিবেদন। রয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্যসহ এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান-স্থাপনার ওপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন।
ইত্যাদির নিয়মিত আয়োজন চিঠিপত্র পর্বে উঠে এসেছে চুয়াডাঙ্গার একজন ব্যতিক্রমী ছড়াকারের গল্প। আরও রয়েছে সামাজিক অসংগতি ও সমসাময়িক প্রসঙ্গনির্ভর নাটিকা। দানের নামে ফটোসেশন, সংসারের ভারে স্বপ্নভঙ্গ, মিষ্টি নিয়ে অনাসৃষ্টি, ইংরেজির দাপটে অসহায় বাংলা ভাষা, বোঝা না বোঝার বোঝা, স্টাইলিশ আইকনের বিপত্তি, লোম বাছতে কম্বল উজাড়সহ কয়েকটি নাট্যাংশে অভিনয় করেছেন সোলায়মান খোকা, সুভাশিষ ভৌমিক, আবদুল্লাহ রানা, আমিন আজাদ, কাজী আসাদ, মুকিত জাকারিয়া, আনোয়ার শাহী, শাহেদ আলী, জামিল হোসেন, আনন্দ খালেদ, তারিক স্বপন, আবু হেনা রনি প্রমুখ।
ইত্যাদির এই পর্ব দেখা যাবে ২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ টেলিভিশনে রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন।

নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
এবারের ইত্যাদির মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছিল ব্রিটিশ আমলে তৈরি শতাধিক বছরের প্রাচীন হাজারদুয়ারি নামে খ্যাত ঐতিহ্যবাহী স্কুল নাটুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। এবারের পর্বে গান রয়েছে দুটি। একটি গান গেয়েছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি ও পান্থ কানাই। গানটির কথা লিখেছেন মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানের শুরুতে চুয়াডাঙ্গার কৃষ্টিকথা ও ইতিহাসগাথা নিয়ে রয়েছে শাহ আলম সনির কথায় একটি পরিচিতিমূলক গানের সঙ্গে নৃত্য। গানটির সুর করেছেন হানিফ সংকেত, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী। পরিবেশন করেছেন স্থানীয় নৃত্যশিল্পীরা। এ ছাড়া ইত্যাদির নতুন পর্বে থাকছে চুয়াডাঙ্গা নিয়ে কয়েকটি প্রতিবেদন। রয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্যসহ এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান-স্থাপনার ওপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন।
ইত্যাদির নিয়মিত আয়োজন চিঠিপত্র পর্বে উঠে এসেছে চুয়াডাঙ্গার একজন ব্যতিক্রমী ছড়াকারের গল্প। আরও রয়েছে সামাজিক অসংগতি ও সমসাময়িক প্রসঙ্গনির্ভর নাটিকা। দানের নামে ফটোসেশন, সংসারের ভারে স্বপ্নভঙ্গ, মিষ্টি নিয়ে অনাসৃষ্টি, ইংরেজির দাপটে অসহায় বাংলা ভাষা, বোঝা না বোঝার বোঝা, স্টাইলিশ আইকনের বিপত্তি, লোম বাছতে কম্বল উজাড়সহ কয়েকটি নাট্যাংশে অভিনয় করেছেন সোলায়মান খোকা, সুভাশিষ ভৌমিক, আবদুল্লাহ রানা, আমিন আজাদ, কাজী আসাদ, মুকিত জাকারিয়া, আনোয়ার শাহী, শাহেদ আলী, জামিল হোসেন, আনন্দ খালেদ, তারিক স্বপন, আবু হেনা রনি প্রমুখ।
ইত্যাদির এই পর্ব দেখা যাবে ২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ টেলিভিশনে রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন।

১৯৭৫ সালে আমেরিকান যুবক টেরেন্স মালিক কিউবা যাইতেছিল। লগে আছিলো সাংবাদিক লেখিয়ে জ্যাকব বরাকম্যান। হে আবার মালিকরে পরিচয় করাইয়া দিলো লগে থাকা প্রডিউসার বার্ট স্নেইডার– এর লগে। ইতিমধ্যে টেরেন্স তার পয়লা চলচ্চিত্র ‘ব্যাডল্যান্ড’ কইরা ফালাইছেন। মেকার টেরেন্স মালিক তার চলচ্চিত্র ‘ডেজ অব হেভেন’ এর কাহিনী
২৭ জুন ২০২১
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
১৮ ঘণ্টা আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১৮ ঘণ্টা আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
১৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর। ২৪ থেকে ২৭ ডিসেম্বর টানা চার দিন দেখা যাবে নাটকের সাতটি প্রদর্শনী।
কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের লেখা একই শিরোনামের গল্প অবলম্বনে এর নাট্যরূপ দিয়েছেন লেখক নিজে। নির্দেশনায় সাইফ সুমন। ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় দেখা যাবে মহাশূন্যে সাইকেল। ২৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর প্রতিদিন বিকেল ৫টা ও সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মঞ্চস্থ হবে আরও ছয়টি প্রদর্শনী।
নাট্যকার শাহাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কিছু কথা অনেকের সঙ্গে বলি, কিছু কথা নির্দিষ্ট মানুষের সঙ্গে বলি আর কিছু কথা শুধু নিজের সঙ্গে বলি। যেকোনো ক্রান্তির সময় নিজের সঙ্গে এই বোঝাপড়ার মাত্রা এবং ব্যাপ্তি সম্ভবত বেড়ে যায়। মহাশূন্যে সাইকেলের মূল ভাবনাটা এ রকম। গত বছর এই গল্পের নাট্যরূপ দিই। একজন ব্যক্তি নিজেকে দুই ভাগ করে তার এই দুই সত্তার সঙ্গে মঞ্চে কথোপকথন করছে। দর্শক হিসেবে একজন ব্যক্তির এই একান্ত বিভক্ত সত্তার ভেতরে এই কথোপকথন দেখার ভেতরে একটা গোপন কৌতূহল হয়তো আছে। কিংবা নিজের সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়ার আনন্দ আছে।’
নির্দেশক সাইফ সুমন বলেন, ‘ভোগবাদিতা আর ব্যক্তিস্বার্থের কারণে মানুষ এখন প্রতিনিয়তই পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। পরিবার, বন্ধু, সমাজ থেকে ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হচ্ছি আমরা। কখনো কখনো মানুষের মধ্যে বাস্তবের চেয়ে কল্পনা বা অলৌকিক জগৎ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পরিবারের সঙ্গে থেকেও একা অনুভব করে। সেই কথাই বলার চেষ্টা হয়েছে নাটকে।’
মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোহাম্মদ বারী, এস আর সম্পদ, প্রশান্ত হালদার, নুরুজ্জামান সরকার, রীমা প্রমুখ।

গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর। ২৪ থেকে ২৭ ডিসেম্বর টানা চার দিন দেখা যাবে নাটকের সাতটি প্রদর্শনী।
কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের লেখা একই শিরোনামের গল্প অবলম্বনে এর নাট্যরূপ দিয়েছেন লেখক নিজে। নির্দেশনায় সাইফ সুমন। ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় দেখা যাবে মহাশূন্যে সাইকেল। ২৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর প্রতিদিন বিকেল ৫টা ও সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মঞ্চস্থ হবে আরও ছয়টি প্রদর্শনী।
নাট্যকার শাহাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কিছু কথা অনেকের সঙ্গে বলি, কিছু কথা নির্দিষ্ট মানুষের সঙ্গে বলি আর কিছু কথা শুধু নিজের সঙ্গে বলি। যেকোনো ক্রান্তির সময় নিজের সঙ্গে এই বোঝাপড়ার মাত্রা এবং ব্যাপ্তি সম্ভবত বেড়ে যায়। মহাশূন্যে সাইকেলের মূল ভাবনাটা এ রকম। গত বছর এই গল্পের নাট্যরূপ দিই। একজন ব্যক্তি নিজেকে দুই ভাগ করে তার এই দুই সত্তার সঙ্গে মঞ্চে কথোপকথন করছে। দর্শক হিসেবে একজন ব্যক্তির এই একান্ত বিভক্ত সত্তার ভেতরে এই কথোপকথন দেখার ভেতরে একটা গোপন কৌতূহল হয়তো আছে। কিংবা নিজের সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়ার আনন্দ আছে।’
নির্দেশক সাইফ সুমন বলেন, ‘ভোগবাদিতা আর ব্যক্তিস্বার্থের কারণে মানুষ এখন প্রতিনিয়তই পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। পরিবার, বন্ধু, সমাজ থেকে ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হচ্ছি আমরা। কখনো কখনো মানুষের মধ্যে বাস্তবের চেয়ে কল্পনা বা অলৌকিক জগৎ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পরিবারের সঙ্গে থেকেও একা অনুভব করে। সেই কথাই বলার চেষ্টা হয়েছে নাটকে।’
মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোহাম্মদ বারী, এস আর সম্পদ, প্রশান্ত হালদার, নুরুজ্জামান সরকার, রীমা প্রমুখ।

১৯৭৫ সালে আমেরিকান যুবক টেরেন্স মালিক কিউবা যাইতেছিল। লগে আছিলো সাংবাদিক লেখিয়ে জ্যাকব বরাকম্যান। হে আবার মালিকরে পরিচয় করাইয়া দিলো লগে থাকা প্রডিউসার বার্ট স্নেইডার– এর লগে। ইতিমধ্যে টেরেন্স তার পয়লা চলচ্চিত্র ‘ব্যাডল্যান্ড’ কইরা ফালাইছেন। মেকার টেরেন্স মালিক তার চলচ্চিত্র ‘ডেজ অব হেভেন’ এর কাহিনী
২৭ জুন ২০২১
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
১৮ ঘণ্টা আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
১৮ ঘণ্টা আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
১৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি। টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রের নাম নাদিয়া। গতকাল প্রকাশ করা হয়েছে এ সিনেমায় কিয়ারার চরিত্রের লুক।
শোবিজে কিয়ারার এক যুগ হতে চলেছে। ২০১৪ সালে ‘ফুগলি’ দিয়ে যাত্রা শুরুর পর এ পর্যন্ত ২০টির মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন। প্রতিটিতেই দেখা দিয়েছেন বৈচিত্র্যময় চরিত্রে। তবে টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রটি যে একেবারেই আলাদা হতে চলেছে, সে আভাস পাওয়া গেল সদ্য মুক্তি পাওয়া ফার্স্ট লুক পোস্টারে। এতে তাঁকে দেখা যাবে একজন সার্কাসশিল্পী হিসেবে।
ফার্স্ট লুক পোস্টারে আলো ঝলমলে সার্কাসের সেটে অফ-শোল্ডার ভেলভেট গাউন পরে দাঁড়িয়ে আছে কিয়ারা অভিনীত নাদিয়া চরিত্রটি। চোখে-মুখে বিষণ্নতা, ক্লান্তির ছাপ। সার্কাসের মঞ্চে জাঁকজমক আবহে নৃত্যরত যে শিল্পীকে দেখা যায় দর্শকের সামনে, তার মনের ভেতরে অনেক সময় চলে দুঃখের দোলাচল। ভেতরে জমাট কষ্ট নিয়েই হাসিমুখে দর্শকের সামনে পারফর্ম করে তারা। টক্সিকের পোস্টারে তেমনটাই ধরা পড়েছে। এমনই এক জটিল চরিত্র নিয়ে দর্শকের সামনে আসবেন কিয়ারা।
ভিএন প্রোডাকশন এবং মনস্টার মাইন্ড ক্রিয়েশনসের ব্যানারে নির্মিত বিগ-বাজেট সিনেমা টক্সিক মুক্তি পাবে ২০২৬ সালের ১৯ মার্চ। দক্ষিণি মেগাস্টার যশ ও কিয়ারার এই নতুন রসায়ন বড় পর্দায় দেখার জন্য এখন থেকেই অপেক্ষায় অনুরাগীরা। এতে আরও অভিনয় করেছেন নয়নতারা, তারা সুতারিয়া, হুমা কুরেশি, অক্ষয় ওবেরয় প্রমুখ।
ইংরেজি ও কন্নড়—দুই ভাষাতেই টক্সিক সিনেমার শুটিং করা হয়েছে। পাশাপাশি হিন্দি, তেলুগু, তামিল, মালয়ালমসহ বিভিন্ন ভাষায় ডাব করা হবে। এতে কিয়ারার পারফরম্যান্স নিয়ে নির্মাতা গিতু মোহনদাস বলেন, ‘কিছু পারফরম্যান্স শুধু পর্দায় নয়, প্রভাব ফেলে শিল্পীর জীবনেও। টক্সিক সিনেমায় কিয়ারা যা করেছে, তার কোনো তুলনা হয় না। সিনেমাটি নিয়ে আমাদের প্রথম আলাপের মুহূর্ত থেকেই তিনি চরিত্রটির প্রতি নিজেকে সম্পূর্ণ সমর্পণ করেছেন। তিনি শুধু নাদিয়া চরিত্রে অভিনয় করেননি, নিজেও চরিত্রটির মতো করেই যাপন করেছেন।’
প্রসঙ্গত, বলিউডের তারকা দম্পতি কিয়ারা আদভানি ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রার সংসারে নতুন সদস্য এসেছে গত ১৫ জুলাই। এখন সন্তানকে নিয়েই পুরো সময়টা কাটছে অভিনেত্রীর। আর একটু একটু করে নিচ্ছেন আবার শোবিজে ফেরার প্রস্তুতি।

‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি। টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রের নাম নাদিয়া। গতকাল প্রকাশ করা হয়েছে এ সিনেমায় কিয়ারার চরিত্রের লুক।
শোবিজে কিয়ারার এক যুগ হতে চলেছে। ২০১৪ সালে ‘ফুগলি’ দিয়ে যাত্রা শুরুর পর এ পর্যন্ত ২০টির মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন। প্রতিটিতেই দেখা দিয়েছেন বৈচিত্র্যময় চরিত্রে। তবে টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রটি যে একেবারেই আলাদা হতে চলেছে, সে আভাস পাওয়া গেল সদ্য মুক্তি পাওয়া ফার্স্ট লুক পোস্টারে। এতে তাঁকে দেখা যাবে একজন সার্কাসশিল্পী হিসেবে।
ফার্স্ট লুক পোস্টারে আলো ঝলমলে সার্কাসের সেটে অফ-শোল্ডার ভেলভেট গাউন পরে দাঁড়িয়ে আছে কিয়ারা অভিনীত নাদিয়া চরিত্রটি। চোখে-মুখে বিষণ্নতা, ক্লান্তির ছাপ। সার্কাসের মঞ্চে জাঁকজমক আবহে নৃত্যরত যে শিল্পীকে দেখা যায় দর্শকের সামনে, তার মনের ভেতরে অনেক সময় চলে দুঃখের দোলাচল। ভেতরে জমাট কষ্ট নিয়েই হাসিমুখে দর্শকের সামনে পারফর্ম করে তারা। টক্সিকের পোস্টারে তেমনটাই ধরা পড়েছে। এমনই এক জটিল চরিত্র নিয়ে দর্শকের সামনে আসবেন কিয়ারা।
ভিএন প্রোডাকশন এবং মনস্টার মাইন্ড ক্রিয়েশনসের ব্যানারে নির্মিত বিগ-বাজেট সিনেমা টক্সিক মুক্তি পাবে ২০২৬ সালের ১৯ মার্চ। দক্ষিণি মেগাস্টার যশ ও কিয়ারার এই নতুন রসায়ন বড় পর্দায় দেখার জন্য এখন থেকেই অপেক্ষায় অনুরাগীরা। এতে আরও অভিনয় করেছেন নয়নতারা, তারা সুতারিয়া, হুমা কুরেশি, অক্ষয় ওবেরয় প্রমুখ।
ইংরেজি ও কন্নড়—দুই ভাষাতেই টক্সিক সিনেমার শুটিং করা হয়েছে। পাশাপাশি হিন্দি, তেলুগু, তামিল, মালয়ালমসহ বিভিন্ন ভাষায় ডাব করা হবে। এতে কিয়ারার পারফরম্যান্স নিয়ে নির্মাতা গিতু মোহনদাস বলেন, ‘কিছু পারফরম্যান্স শুধু পর্দায় নয়, প্রভাব ফেলে শিল্পীর জীবনেও। টক্সিক সিনেমায় কিয়ারা যা করেছে, তার কোনো তুলনা হয় না। সিনেমাটি নিয়ে আমাদের প্রথম আলাপের মুহূর্ত থেকেই তিনি চরিত্রটির প্রতি নিজেকে সম্পূর্ণ সমর্পণ করেছেন। তিনি শুধু নাদিয়া চরিত্রে অভিনয় করেননি, নিজেও চরিত্রটির মতো করেই যাপন করেছেন।’
প্রসঙ্গত, বলিউডের তারকা দম্পতি কিয়ারা আদভানি ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রার সংসারে নতুন সদস্য এসেছে গত ১৫ জুলাই। এখন সন্তানকে নিয়েই পুরো সময়টা কাটছে অভিনেত্রীর। আর একটু একটু করে নিচ্ছেন আবার শোবিজে ফেরার প্রস্তুতি।

১৯৭৫ সালে আমেরিকান যুবক টেরেন্স মালিক কিউবা যাইতেছিল। লগে আছিলো সাংবাদিক লেখিয়ে জ্যাকব বরাকম্যান। হে আবার মালিকরে পরিচয় করাইয়া দিলো লগে থাকা প্রডিউসার বার্ট স্নেইডার– এর লগে। ইতিমধ্যে টেরেন্স তার পয়লা চলচ্চিত্র ‘ব্যাডল্যান্ড’ কইরা ফালাইছেন। মেকার টেরেন্স মালিক তার চলচ্চিত্র ‘ডেজ অব হেভেন’ এর কাহিনী
২৭ জুন ২০২১
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
১৮ ঘণ্টা আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
১৮ ঘণ্টা আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১৮ ঘণ্টা আগে