অনলাইন ডেস্ক
তারকাদের জীবন নিয়ে বরাবরই ব্যাপক আগ্রহ থাকে ভক্ত–অনুরাগীদের। টিভির পর্দা বা ম্যাগাজিনের পাতার বাইরে ব্যক্তিজীবনে তাঁরা কেমন, কীভাবে সামলান জীবনের বিভিন্ন ঝক্কি–ঝামেলা তা জানতে চান সবাই। ভক্ত–অনুরাগীদের সেই আগ্রহেই এবার নিজেদের সন্তান পালন নিয়ে কথা বললেন মার্কিন সুপার মডেল জিজি হাদিদ এবং সংগীত শিল্পী জায়ান মালিক।
২০২১ সালে এই যুগল ইতি টানেন তাঁদের দীর্ঘ পাঁচ বছরের সম্পর্কের। তবে, এখনো একসঙ্গে বড় করছেন কন্যা সন্তান ‘খাই’কে। সন্তানের মানসিক ও শারীরিক সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করাই তাঁদের প্রথম লক্ষ্য বলে জানান এই দুই তারকা। জিজি হাদিদ বলেন, সন্তানকে ভালোবাসা আর সৌহার্দ্যের সঙ্গে বড় করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তাঁরা। জানান, ‘খাই’–এর সুন্দর শৈশব নিশ্চিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন তাঁরা দু’জন। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যস্ততম দুই তারকা হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই সময় একটি বড় ইস্যু তাঁদের জন্য। তাই, আগে থেকেই দিনের সময়সূচি সমন্বয় করে নেন।
ভোগ ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জিজি হাদিদ বলেছেন, তিনি তাঁর কর্মজীবনকে এমনভাবে পরিচালনা করেন যেন মাতৃত্বের দায়িত্বে তা বাধা হয়ে দাঁড়াতে না পারে। যদিও সব সময় পরিকল্পনামাফিক সবকিছু হয় না। তবে, আগে থেকে যদি ঠিক করা থাকে কখন কোন কাজটা করা হবে তাহলে, অনেক ক্ষেত্রেই সবকিছু সামলে নেওয়া যায়।
এ সময় ব্যক্তিজীবন নিয়ে ভক্ত–অনুরাগীদের অতিরিক্ত আগ্রহ এবং হুটহাট মন্তব্য করে ফেলা নিয়ে কিছুটা বিরক্তিও প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, ‘সমস্যা হলো—সামাজিক মাধ্যমে দু–একটি ঘটনার ছোট ক্লিপ দেখেই অনেকে মনে করেন আমাদের জীবনের সবকিছু তাঁরা জানেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আমাদের জীবনের সবকিছু আমরা জনসমক্ষে আনতে ইচ্ছুক নই। কিছু জিনিস একান্তই ব্যক্তিগত।’
যদিও জিজি স্পষ্ট করে কোনো ঘটনার কথা বলেননি। তবে, অনেকেই বলছেন, ২০২১ সালে মা ইয়োলান্ডা হাদিদের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক খারাপ হওয়া নিয়ে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল সেদিকেই ইঙ্গিত করেছেন তিনি। সেবছর, জিজি হাদিদের তৎকালীন প্রেমিক জায়ান মালিকের বিরুদ্ধে চারটি হয়রানি অভিযোগ তোলেন ইয়োলান্ডা।
জিজি হাদিদ আরও বলেন, ‘নিজেদের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান রেখে খাইকে একসঙ্গে বড় করতে চাই আমি আর জায়ান। শুধু আমরা একটা সন্তানের বাবা–মা এ জন্য নয়, আমরা যে একসঙ্গে সুন্দর মুহূর্তগুলো কাটিয়েছি সে জন্যও নিজেদের প্রতি সম্মান রাখা জরুরি। পাশাপাশি ওই সময়গুলোর প্রতিও সম্মান রাখা জরুরি।’
এর আগে ২০২৩ সালের জুলাইয়ে একটি সাক্ষাৎকারে জায়ানও একই মনোভাবের কথা বলেন। জায়ান বলেন, ‘আমার জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান বিষয় হলো সময়। আমি এটা এমন বিষয়ের পেছনে নষ্ট করতে চাই না যেখানে আমার নিজেকে বারবার ব্যাখ্যা করতে হবে। আমি জানতাম পরিস্থিতি কী ছিল, যারা জড়িত ছিল তারাও জানত। এটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।’
উল্লেখ্য, জায়ান মালিকের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর অস্কারজয়ী হলিউড অভিনেতা লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর সঙ্গে একাধিকবার ক্যামেরাবন্দী হয়েছেন জিজি হাদিদ। অবশ্য তিনি কখনোই সে সম্পর্কের কথা স্বীকার করেননি। বর্তমানে আরেক হলিউড অভিনেতা ব্র্যাডলি কুপারের সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন জিজি। এই সম্পর্ক অবশ্য প্রকাশ্য। এই সম্পর্কে খুব সুখেই আছেন বলে সম্প্রতি ভোগ ম্যাগাজিনকে জানিয়েছেন জিজি।
তারকাদের জীবন নিয়ে বরাবরই ব্যাপক আগ্রহ থাকে ভক্ত–অনুরাগীদের। টিভির পর্দা বা ম্যাগাজিনের পাতার বাইরে ব্যক্তিজীবনে তাঁরা কেমন, কীভাবে সামলান জীবনের বিভিন্ন ঝক্কি–ঝামেলা তা জানতে চান সবাই। ভক্ত–অনুরাগীদের সেই আগ্রহেই এবার নিজেদের সন্তান পালন নিয়ে কথা বললেন মার্কিন সুপার মডেল জিজি হাদিদ এবং সংগীত শিল্পী জায়ান মালিক।
২০২১ সালে এই যুগল ইতি টানেন তাঁদের দীর্ঘ পাঁচ বছরের সম্পর্কের। তবে, এখনো একসঙ্গে বড় করছেন কন্যা সন্তান ‘খাই’কে। সন্তানের মানসিক ও শারীরিক সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করাই তাঁদের প্রথম লক্ষ্য বলে জানান এই দুই তারকা। জিজি হাদিদ বলেন, সন্তানকে ভালোবাসা আর সৌহার্দ্যের সঙ্গে বড় করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তাঁরা। জানান, ‘খাই’–এর সুন্দর শৈশব নিশ্চিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন তাঁরা দু’জন। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যস্ততম দুই তারকা হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই সময় একটি বড় ইস্যু তাঁদের জন্য। তাই, আগে থেকেই দিনের সময়সূচি সমন্বয় করে নেন।
ভোগ ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জিজি হাদিদ বলেছেন, তিনি তাঁর কর্মজীবনকে এমনভাবে পরিচালনা করেন যেন মাতৃত্বের দায়িত্বে তা বাধা হয়ে দাঁড়াতে না পারে। যদিও সব সময় পরিকল্পনামাফিক সবকিছু হয় না। তবে, আগে থেকে যদি ঠিক করা থাকে কখন কোন কাজটা করা হবে তাহলে, অনেক ক্ষেত্রেই সবকিছু সামলে নেওয়া যায়।
এ সময় ব্যক্তিজীবন নিয়ে ভক্ত–অনুরাগীদের অতিরিক্ত আগ্রহ এবং হুটহাট মন্তব্য করে ফেলা নিয়ে কিছুটা বিরক্তিও প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, ‘সমস্যা হলো—সামাজিক মাধ্যমে দু–একটি ঘটনার ছোট ক্লিপ দেখেই অনেকে মনে করেন আমাদের জীবনের সবকিছু তাঁরা জানেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আমাদের জীবনের সবকিছু আমরা জনসমক্ষে আনতে ইচ্ছুক নই। কিছু জিনিস একান্তই ব্যক্তিগত।’
যদিও জিজি স্পষ্ট করে কোনো ঘটনার কথা বলেননি। তবে, অনেকেই বলছেন, ২০২১ সালে মা ইয়োলান্ডা হাদিদের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক খারাপ হওয়া নিয়ে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল সেদিকেই ইঙ্গিত করেছেন তিনি। সেবছর, জিজি হাদিদের তৎকালীন প্রেমিক জায়ান মালিকের বিরুদ্ধে চারটি হয়রানি অভিযোগ তোলেন ইয়োলান্ডা।
জিজি হাদিদ আরও বলেন, ‘নিজেদের প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান রেখে খাইকে একসঙ্গে বড় করতে চাই আমি আর জায়ান। শুধু আমরা একটা সন্তানের বাবা–মা এ জন্য নয়, আমরা যে একসঙ্গে সুন্দর মুহূর্তগুলো কাটিয়েছি সে জন্যও নিজেদের প্রতি সম্মান রাখা জরুরি। পাশাপাশি ওই সময়গুলোর প্রতিও সম্মান রাখা জরুরি।’
এর আগে ২০২৩ সালের জুলাইয়ে একটি সাক্ষাৎকারে জায়ানও একই মনোভাবের কথা বলেন। জায়ান বলেন, ‘আমার জীবনে সবচেয়ে মূল্যবান বিষয় হলো সময়। আমি এটা এমন বিষয়ের পেছনে নষ্ট করতে চাই না যেখানে আমার নিজেকে বারবার ব্যাখ্যা করতে হবে। আমি জানতাম পরিস্থিতি কী ছিল, যারা জড়িত ছিল তারাও জানত। এটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।’
উল্লেখ্য, জায়ান মালিকের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর অস্কারজয়ী হলিউড অভিনেতা লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর সঙ্গে একাধিকবার ক্যামেরাবন্দী হয়েছেন জিজি হাদিদ। অবশ্য তিনি কখনোই সে সম্পর্কের কথা স্বীকার করেননি। বর্তমানে আরেক হলিউড অভিনেতা ব্র্যাডলি কুপারের সঙ্গে সম্পর্কে রয়েছেন জিজি। এই সম্পর্ক অবশ্য প্রকাশ্য। এই সম্পর্কে খুব সুখেই আছেন বলে সম্প্রতি ভোগ ম্যাগাজিনকে জানিয়েছেন জিজি।
সেই ফোনালাপ ফিরে এসেছে রায়হান রাফীর ‘আমলনামা’ ওয়েব ফিল্মে। নির্মাতা কোনো নির্দিষ্ট ঘটনার কথা উল্লেখ না করলেও একরামুল হকের ঘটনা থেকে আমলনামা নির্মিত হয়েছে বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। এতে বিব্রত একরামুল হকের পরিবার।
১২ ঘণ্টা আগেরোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুকে ব্যথা নিয়ে চেন্নাইয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি হন এ আর রাহমান। জানা যায়, ডিহাইড্রেশনের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন তিনি। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
১৪ ঘণ্টা আগেশনিবার রাতে লন্ডন থেকে চেন্নাই ফিরেছিলেন এ আর রাহমান। সে সময় অস্বস্তির কথা জানাচ্ছিলেন। রোববার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে।
১৬ ঘণ্টা আগে‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু।
২০ ঘণ্টা আগে