বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
অস্থিরতা চলছে দেশের নাট্যপাড়ায়। চলতি মাসের শুরুতে শিল্পকলায় প্রদর্শনী চলাকালে দেশ নাটকের ‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের প্রদর্শনী বন্ধ করে দেওয়ার মধ্য দিয়ে এই অস্থিরতার শুরু। এরপর নাট্যকর্মীদের প্রতিবাদ সভায় হামলা আরও ঘোলাটে করে তোলে পরিস্থিতি।
সম্প্রতি বিশৃঙ্খলা এড়াতে শিল্পকলার মঞ্চে মামুনুর রশীদকে অভিনয় থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করেন একাডেমির মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ। বিষয়টি ভালোভাবে নেননি নাট্যাঙ্গনের অনেকে। দেশের মঞ্চনাটকের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে অভিনেতা ফজলুর রহমান বাবু জানালেন, বাংলাদেশে এ রকম অরাজকতা তিনি আর দেখেননি। কেউ কারও কথা শুনছে না বলেই এমনটা হচ্ছে বলে মনে করেন এই অভিনেতা।
ফজলুর রহমান বাবু বলেন, ‘নাট্যাঙ্গনে এই অস্থিরতার শুরুটা হয়েছে দেশ নাটকের নিত্যপুরাণ নাটক থেকে। শিল্পকলায় অর্ধেক পথে নাটকটি বন্ধ হয়ে গেছে। কিছু লোক এসে বলেছে, এই নাটক চলা যাবে না। এই নাটকের মধ্যে ফ্যাসিস্ট লোকজন আছে। এটা একটা অদ্ভুত পরিস্থিতি। সেখান থেকে শিল্পকলার মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ হয়তো বাধ্য হয়েই বলেছেন, এখন বন্ধ করে দেন। আমরা পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছি না। এরপর গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সবাই মিলে প্রতিবাদ করল। সেখানে মামুনুর রশীদের মতো মানুষকে ডিম ছুড়ে মারা হলো। এবার বলা হলো, মামুন ভাই যেন অভিনয় না করেন। ডিজি সাহেব হয়তো আশঙ্কার জায়গা থেকেই এটা বলেছেন। উনি হয়তো এটা সামাল দিতে পারবেন না।’
হতাশা প্রকাশ করে বাবু বলেন, ‘কাউকে দোষারোপ না করে শুধু একটা কথাই বলতে চাই, পরিস্থিতি হয়তো এমন একটা জায়গায় চলে যাচ্ছে বা গেছে যে কেউ কাউকে সামাল দিতে পারছে না। সে যে পজিশনেই থাকুন না কেন। তিনি মহাপরিচালকের পদেই থাকুন আর উপদেষ্টার পদেই থাকুন বা সরকারি যে পদেই থাকুন, কেউ মনে হয় কারও কথা শুনছেন না। সব মিলিয়ে আমরা চরম এক বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমার জীবনে বিশেষ করে ৫৩ বছরের স্বাধীন বাংলাদেশে এই রকম অরাজকতা দেখিনি। আমি দুঃখিত যে আমাকে এই কথাটা বলতে হলো।’
অস্থিরতা চলছে দেশের নাট্যপাড়ায়। চলতি মাসের শুরুতে শিল্পকলায় প্রদর্শনী চলাকালে দেশ নাটকের ‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের প্রদর্শনী বন্ধ করে দেওয়ার মধ্য দিয়ে এই অস্থিরতার শুরু। এরপর নাট্যকর্মীদের প্রতিবাদ সভায় হামলা আরও ঘোলাটে করে তোলে পরিস্থিতি।
সম্প্রতি বিশৃঙ্খলা এড়াতে শিল্পকলার মঞ্চে মামুনুর রশীদকে অভিনয় থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করেন একাডেমির মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ। বিষয়টি ভালোভাবে নেননি নাট্যাঙ্গনের অনেকে। দেশের মঞ্চনাটকের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে অভিনেতা ফজলুর রহমান বাবু জানালেন, বাংলাদেশে এ রকম অরাজকতা তিনি আর দেখেননি। কেউ কারও কথা শুনছে না বলেই এমনটা হচ্ছে বলে মনে করেন এই অভিনেতা।
ফজলুর রহমান বাবু বলেন, ‘নাট্যাঙ্গনে এই অস্থিরতার শুরুটা হয়েছে দেশ নাটকের নিত্যপুরাণ নাটক থেকে। শিল্পকলায় অর্ধেক পথে নাটকটি বন্ধ হয়ে গেছে। কিছু লোক এসে বলেছে, এই নাটক চলা যাবে না। এই নাটকের মধ্যে ফ্যাসিস্ট লোকজন আছে। এটা একটা অদ্ভুত পরিস্থিতি। সেখান থেকে শিল্পকলার মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ হয়তো বাধ্য হয়েই বলেছেন, এখন বন্ধ করে দেন। আমরা পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছি না। এরপর গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সবাই মিলে প্রতিবাদ করল। সেখানে মামুনুর রশীদের মতো মানুষকে ডিম ছুড়ে মারা হলো। এবার বলা হলো, মামুন ভাই যেন অভিনয় না করেন। ডিজি সাহেব হয়তো আশঙ্কার জায়গা থেকেই এটা বলেছেন। উনি হয়তো এটা সামাল দিতে পারবেন না।’
হতাশা প্রকাশ করে বাবু বলেন, ‘কাউকে দোষারোপ না করে শুধু একটা কথাই বলতে চাই, পরিস্থিতি হয়তো এমন একটা জায়গায় চলে যাচ্ছে বা গেছে যে কেউ কাউকে সামাল দিতে পারছে না। সে যে পজিশনেই থাকুন না কেন। তিনি মহাপরিচালকের পদেই থাকুন আর উপদেষ্টার পদেই থাকুন বা সরকারি যে পদেই থাকুন, কেউ মনে হয় কারও কথা শুনছেন না। সব মিলিয়ে আমরা চরম এক বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমার জীবনে বিশেষ করে ৫৩ বছরের স্বাধীন বাংলাদেশে এই রকম অরাজকতা দেখিনি। আমি দুঃখিত যে আমাকে এই কথাটা বলতে হলো।’
হায়দরাবাদে অন্নপূর্ণ স্টুডিওতে বসে তাঁদের বিয়ের আসর। জমকালো আয়োজনে অনুষ্ঠিত বেশ কিছু বিয়ের ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেএকটা কাজে অভিনয় করার পর সেই কাজটি আমার আর ভালো লাগে না। আমার মনে হয় আরও ভালো করার সুযোগ ছিল। যে কারণে একটা পর্যায়ে আমি হতাশ হয়ে পড়তাম। তাই যখন পরিচালক বলেন ভালো হয়েছে, যখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বা দর্শকেরা বলেন ভালো হয়েছে, তখন আমার মনে হয় ভালো হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেমঞ্চে আসছে নাট্যদল অনুস্বরের নতুন নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের লেখা একই শিরোনামের গল্প অবলম্বনে লেখা হয়েছে নাটকটি। নাট্যরূপও দিয়েছেন শাহাদুজ্জামান। নির্দেশনায় সাইফ সুমন। চলতি মাসেই ঢাকার মহিলা সমিতিতে নাটকটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হবে।
৭ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর ধরে সৌদি আরব হয়ে উঠেছে বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। আজ ৫ ডিসেম্বর থেকে জেদ্দায় শুরু হচ্ছে উৎসবের চতুর্থ আসর। ১০ দিনের এ উৎসবে সৌদি আরব ছাড়াও অংশ নিচ্ছে ব
৭ ঘণ্টা আগে