রায়হান রাফীর মুক্তিপ্রতীক্ষিত সিনেমা ‘অমীমাংসিত’ দর্শকদের সামনে প্রদর্শন উপযোগী নয় বলে চূড়ান্ত রায় দিয়েছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড। গতকাল বুধবার এই সিদ্ধান্ত জানান বোর্ডের উপপরিচালক মো. মঈনউদ্দীন। লিখিত চিঠিতে জানানো হয় ছাড়পত্র না দেওয়ার পেছনে চারটি কারণ উল্লেখ করা হয়। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ ঝেড়েছেন নির্মাতা রাফী। এক ফেসবুক পোস্টে ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’ সেন্সর বোর্ডে আটকে দেওয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
রাফী লিখেছেন, ‘সিনেমা বাস্তবের সঙ্গে মিলে গেছে তাই এটা মুক্তি দেওয়া যাবে না! সিনেমা হতে হবে অবাস্তব! ওয়েব ফিল্ম ‘‘অমীমাংসিত’’ সেন্সর বোর্ডে আটকে দেওয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানাই।’
কাল্পনিক কাহিনি উল্লেখ করার পরেও ঘটনার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়ার বিষয়ে রাফী লিখেছেন, ‘বিষয়টা তাহলে এমন, কোন সিনেমায় কোন সাংবাদিক দম্পতি খুন হতে পারবে না? কাল্পনিক কাহিনি উল্লেখ করার পরেও যদি কোন ঘটনার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে ব্যাপারটা এমন, ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না টাইপ।’
নির্মাতা আরও লিখেছেন, ‘তাহলে কি সিনেমায় কোন মেয়ে গুম হয়ে খুন হলে তা কুমিল্লার তনুর সঙ্গে মেলানো হবে? সিনেমায় কোন কিশোরের লাশ নদীতে পাওয়া গেলে, তার সঙ্গে নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যাকাণ্ড মেলানো হবে? “অমীমাংসিত” সিনেমায় কোন কিছুই প্রমাণ করা হয়নি, জাস্ট বিভিন্ন জনের ধারণা দেখানো হয়েছিল, তারপরও এই সিনেমা আটকে দেওয়াটা সত্যি দুঃখজনক!’
সবশেষ রাফী লিখেছেন, ‘সিনেমায় কোন খুন দেখানো যাবে না, কোন ধর্ষণ দেখানো যাবে না, কোন অপহরণ দেখানো যাবে না, কোন গুম দেখানো যাবে না। আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে। এখানে কোন খুন হয় না, কোন গুম হয় না, কোন ধর্ষণ হয় না। এভাবেই হাত পা বেঁধে সাঁতার কাটতে হবে আমাদের দেশের সিনেমাকে।’
উল্লেখ্য, চারটি উল্লেখযোগ্য কারণগুলো হচ্ছে- (১) চলচ্চিত্রটিতে নৃশংস খুনের দৃশ্য রয়েছে। (২) কাল্পনিক কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপের বিষয়বস্তু বাস্তবতার সঙ্গে মিল রয়েছে। (৩) এ ধরনের কাহিনি বাস্তবে ঘটেছে এবং ঘটনা সংশ্লিষ্ট মামলা উচ্চ আদালতে বিচারাধীন। (৪) চলচ্চিত্রটির কাহিনি/বিষয়বস্তু বিচারাধীন মামলার সঙ্গে মিল থাকায় ভুল বার্তা দিতে পারে এবং তদন্তের বিঘ্ন ঘটাতে পারে।
রায়হান রাফীর মুক্তিপ্রতীক্ষিত সিনেমা ‘অমীমাংসিত’ দর্শকদের সামনে প্রদর্শন উপযোগী নয় বলে চূড়ান্ত রায় দিয়েছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড। গতকাল বুধবার এই সিদ্ধান্ত জানান বোর্ডের উপপরিচালক মো. মঈনউদ্দীন। লিখিত চিঠিতে জানানো হয় ছাড়পত্র না দেওয়ার পেছনে চারটি কারণ উল্লেখ করা হয়। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ ঝেড়েছেন নির্মাতা রাফী। এক ফেসবুক পোস্টে ওয়েব ফিল্ম ‘অমীমাংসিত’ সেন্সর বোর্ডে আটকে দেওয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
রাফী লিখেছেন, ‘সিনেমা বাস্তবের সঙ্গে মিলে গেছে তাই এটা মুক্তি দেওয়া যাবে না! সিনেমা হতে হবে অবাস্তব! ওয়েব ফিল্ম ‘‘অমীমাংসিত’’ সেন্সর বোর্ডে আটকে দেওয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানাই।’
কাল্পনিক কাহিনি উল্লেখ করার পরেও ঘটনার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়ার বিষয়ে রাফী লিখেছেন, ‘বিষয়টা তাহলে এমন, কোন সিনেমায় কোন সাংবাদিক দম্পতি খুন হতে পারবে না? কাল্পনিক কাহিনি উল্লেখ করার পরেও যদি কোন ঘটনার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে ব্যাপারটা এমন, ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না টাইপ।’
নির্মাতা আরও লিখেছেন, ‘তাহলে কি সিনেমায় কোন মেয়ে গুম হয়ে খুন হলে তা কুমিল্লার তনুর সঙ্গে মেলানো হবে? সিনেমায় কোন কিশোরের লাশ নদীতে পাওয়া গেলে, তার সঙ্গে নারায়ণগঞ্জের ত্বকী হত্যাকাণ্ড মেলানো হবে? “অমীমাংসিত” সিনেমায় কোন কিছুই প্রমাণ করা হয়নি, জাস্ট বিভিন্ন জনের ধারণা দেখানো হয়েছিল, তারপরও এই সিনেমা আটকে দেওয়াটা সত্যি দুঃখজনক!’
সবশেষ রাফী লিখেছেন, ‘সিনেমায় কোন খুন দেখানো যাবে না, কোন ধর্ষণ দেখানো যাবে না, কোন অপহরণ দেখানো যাবে না, কোন গুম দেখানো যাবে না। আমরা সবাই ফেরেশতা, বাস করি বেহেশতে। এখানে কোন খুন হয় না, কোন গুম হয় না, কোন ধর্ষণ হয় না। এভাবেই হাত পা বেঁধে সাঁতার কাটতে হবে আমাদের দেশের সিনেমাকে।’
উল্লেখ্য, চারটি উল্লেখযোগ্য কারণগুলো হচ্ছে- (১) চলচ্চিত্রটিতে নৃশংস খুনের দৃশ্য রয়েছে। (২) কাল্পনিক কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপের বিষয়বস্তু বাস্তবতার সঙ্গে মিল রয়েছে। (৩) এ ধরনের কাহিনি বাস্তবে ঘটেছে এবং ঘটনা সংশ্লিষ্ট মামলা উচ্চ আদালতে বিচারাধীন। (৪) চলচ্চিত্রটির কাহিনি/বিষয়বস্তু বিচারাধীন মামলার সঙ্গে মিল থাকায় ভুল বার্তা দিতে পারে এবং তদন্তের বিঘ্ন ঘটাতে পারে।
সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার সময় পরিহিত পোশাক ও নাচের অঙ্গভঙ্গি নিয়ে সমালোচিত হন অভিনেত্রী সামিরা খান মাহি। ব্যাপক সমালোচনায় বিরক্ত হলেও সে সময় দিয়েছিলেন পোশাক নিয়ে কটাক্ষের ব্যাখ্যা। সেই সমালোচনার রেশ কাটার আগেই জানা গেল, ভেঙে গেছে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক। বিষয়টি নিজেই নিশ্চিত করেছেন অভিনেত্রী।
৩ ঘণ্টা আগে২০২০ সালের ১৮ ডিসেম্বর মুক্তি পাওয়া ‘তকদীর’ ওয়েব সিরিজ দিয়ে চমকে দিয়েছিলেন নির্মাতা সৈয়দ আহমেদ শাওকী। এরপর ‘কারাগার’ সিরিজটি মুক্তির পর প্রত্যাশা বেড়েছে আরও। তবে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে কারাগার সিরিজের দ্বিতীয় সিজন মুক্তির পর আর কোনো নতুন কাজ দেখা যায়নি শাওকীর।
৩ ঘণ্টা আগে১৯ এপ্রিল হয়েছে অভিনয়শিল্পীদের সংগঠন অভিনয়শিল্পী সংঘের ২০২৫-২৮ মেয়াদের নির্বাচন। এবার সভাপতি হিসেবে আজাদ আবুল কালাম ও সাধারণ সম্পাদক পদে রাশেদ মামুন অপু নির্বাচিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৩ ঘণ্টা আগে