৯৯টি বাড়ি, ১০০ একরের ফার্ম
বিনোদন ডেস্ক
একজন মানুষের মৌলিক চাহিদা কী কী? ভারতীয় সিনেমা আমাদের শিখিয়েছে ‘রুটি, কাপড় আর ঘর’। তবে বিষয়টি যদি মিকা সিংয়ের বেলায় হয়, তাহলে হিন্দি সিনেমার সংলাপটি কিছুটা বদলে হবে ‘রুটি, কাপড় আর ৯৯টি বাড়ি’। শুনতে কিছুটা অবাক লাগলেও এটাই সত্য। ৯৯টি বিলাসবহুল বাড়ির মালিক মিকা সিং। পিঙ্কভিলার সঙ্গে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে মিকা জানিয়েছেন, রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের আগ্রহ তাঁর কতটা প্রবল!
হিন্দি সিনেমার মাসালাদার গান মানেই মিকা সিংয়ের কণ্ঠ জরুরি। সেই ২০০৬ সালে ‘আপনা স্বপ্না মানি মানি’ সিনেমার ‘দেখা জো তুঝে ইয়ার’ গান দিয়ে বলিউডে প্লেব্যাক শুরু করেছিলেন, সেই যাত্রা থামেনি এখনো। এই দীর্ঘ সময়ে তাঁর হিট গানের সংখ্যা গুনে শেষ করা কঠিন। অনেকবার সমালোচনার মুখে পড়েছেন, তবে তাতে ক্যারিয়ারে ভাটা পড়েনি কখনো। দুহাতে অর্থ কামিয়েছেন। উড়িয়েছেন। বেশির ভাগই মিকা বিনিয়োগ করেছেন রিয়েল এস্টেটে, যার ফলে তাঁর বাড়ির সংখ্যা এখন ৯৯টিতে দাঁড়িয়েছে।
মিকার আশা, শিগগিরই এ সংখ্যা ১০০ হয়ে যাবে। তিনি জানিয়েছেন, এত বাড়ি কিনবেন, এমন কোনো স্বপ্ন তাঁর ছিল না। তাঁর সামনে শুধু সুযোগ এসেছে আর সেটা তিনি গ্রহণ করেছেন। মিকা বলেন, ‘আমি যখন ক্যারিয়ার শুরু করি, তখন ৭৫ রুপি পারিশ্রমিক পেতাম। কম বেতনে কাজ করার জন্য কোনো আফসোস আমার ছিল না। বরং ওই বয়সে এ টাকাটাই অনেক মনে হতো। আমি গিটার বাজাতাম, গাইতাম, জাগরণে পারফর্ম করতাম, কীর্তন ও কাওয়ালি গাইতাম—এমন কোনো ভক্তিমূলক আসর নেই, যেখানে পারফর্ম করিনি। একটা শিক্ষা আমি পেয়েছি, যদি কোনো ভালো সুযোগ সামনে আসে, সেটা গ্রহণ করো।’
মিকা সিং জানিয়েছেন, তাঁর ৯৯তম বাড়িটির ডিজাইন করেছিলেন শাহরুখের স্ত্রী গৌরী খান। বাড়ি কেনা তাঁর নেশা নাকি বিনিয়োগ? উত্তরে মিকা জানান, সঞ্চয়ের একটা শক্তি আছে, সেটা বোঝা জরুরি। সংগীতশিল্পী বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আমাদের সৎভাবে অর্থ আয় করা উচিত এবং বুদ্ধির সঙ্গে ব্যয় করা উচিত। আমার ১০০ একরের একটি খামার আছে, যা আমার মূল্যবান সম্পদগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই খামারের ওপর ১৫০টি পরিবারের রুটিরুজি নির্ভর করে।’
একজন মানুষের মৌলিক চাহিদা কী কী? ভারতীয় সিনেমা আমাদের শিখিয়েছে ‘রুটি, কাপড় আর ঘর’। তবে বিষয়টি যদি মিকা সিংয়ের বেলায় হয়, তাহলে হিন্দি সিনেমার সংলাপটি কিছুটা বদলে হবে ‘রুটি, কাপড় আর ৯৯টি বাড়ি’। শুনতে কিছুটা অবাক লাগলেও এটাই সত্য। ৯৯টি বিলাসবহুল বাড়ির মালিক মিকা সিং। পিঙ্কভিলার সঙ্গে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে মিকা জানিয়েছেন, রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগের আগ্রহ তাঁর কতটা প্রবল!
হিন্দি সিনেমার মাসালাদার গান মানেই মিকা সিংয়ের কণ্ঠ জরুরি। সেই ২০০৬ সালে ‘আপনা স্বপ্না মানি মানি’ সিনেমার ‘দেখা জো তুঝে ইয়ার’ গান দিয়ে বলিউডে প্লেব্যাক শুরু করেছিলেন, সেই যাত্রা থামেনি এখনো। এই দীর্ঘ সময়ে তাঁর হিট গানের সংখ্যা গুনে শেষ করা কঠিন। অনেকবার সমালোচনার মুখে পড়েছেন, তবে তাতে ক্যারিয়ারে ভাটা পড়েনি কখনো। দুহাতে অর্থ কামিয়েছেন। উড়িয়েছেন। বেশির ভাগই মিকা বিনিয়োগ করেছেন রিয়েল এস্টেটে, যার ফলে তাঁর বাড়ির সংখ্যা এখন ৯৯টিতে দাঁড়িয়েছে।
মিকার আশা, শিগগিরই এ সংখ্যা ১০০ হয়ে যাবে। তিনি জানিয়েছেন, এত বাড়ি কিনবেন, এমন কোনো স্বপ্ন তাঁর ছিল না। তাঁর সামনে শুধু সুযোগ এসেছে আর সেটা তিনি গ্রহণ করেছেন। মিকা বলেন, ‘আমি যখন ক্যারিয়ার শুরু করি, তখন ৭৫ রুপি পারিশ্রমিক পেতাম। কম বেতনে কাজ করার জন্য কোনো আফসোস আমার ছিল না। বরং ওই বয়সে এ টাকাটাই অনেক মনে হতো। আমি গিটার বাজাতাম, গাইতাম, জাগরণে পারফর্ম করতাম, কীর্তন ও কাওয়ালি গাইতাম—এমন কোনো ভক্তিমূলক আসর নেই, যেখানে পারফর্ম করিনি। একটা শিক্ষা আমি পেয়েছি, যদি কোনো ভালো সুযোগ সামনে আসে, সেটা গ্রহণ করো।’
মিকা সিং জানিয়েছেন, তাঁর ৯৯তম বাড়িটির ডিজাইন করেছিলেন শাহরুখের স্ত্রী গৌরী খান। বাড়ি কেনা তাঁর নেশা নাকি বিনিয়োগ? উত্তরে মিকা জানান, সঞ্চয়ের একটা শক্তি আছে, সেটা বোঝা জরুরি। সংগীতশিল্পী বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, আমাদের সৎভাবে অর্থ আয় করা উচিত এবং বুদ্ধির সঙ্গে ব্যয় করা উচিত। আমার ১০০ একরের একটি খামার আছে, যা আমার মূল্যবান সম্পদগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই খামারের ওপর ১৫০টি পরিবারের রুটিরুজি নির্ভর করে।’
নতুন গান প্রকাশ করল ব্যান্ড মেঘদল। শিরোনাম ‘গোলাপের নাম’। এটি মেঘদলের নতুন অ্যালবাম ‘অ্যালুমিনিয়ামের ডানা’র ৭ম গান। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন শিবু কুমার শীল। ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌরভ সরকার।
১৬ ঘণ্টা আগেএত দিনে ২০২৩ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ীদের ঘরে থাকার কথা ছিল। তবে বাস্তবতা হলো, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে সময়মতো আসেনি জাতীয় পুরস্কারের ঘোষণা, আয়োজন করা যায়নি অনুষ্ঠানের। শোনা যাচ্ছে, আগামী মাসেই ২০২৩ সালের বিজয়ীদের হাতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। গত আগস্টের আগেও সবার...
১৬ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটে ন্যূনতম ১ শতাংশ বরাদ্দের দাবি করেছেন সংস্কৃতিকর্মীরা। তাঁরা বলছেন, বিগত এক যুগে জাতীয় বাজেটের আকার বাড়লেও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়েনি সংস্কৃতি খাতের বরাদ্দ। গত এক দশকে বাজেটে সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ শূন্য দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশের ওপরে ওঠেনি...
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বের কাছে নতুন বিস্ময় এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে নানা কণ্ঠের মিথস্ক্রিয়ায় নতুন গান তৈরি হচ্ছে দেদার। সেলিব্রিটিদের কণ্ঠ নকল করে ইউটিউব ও টিকটকে এসব মিউজিক ছাড়া হচ্ছে। তবে অনেক সংগীতশিল্পী এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে বিরক্ত। রীতিমতো অস্তিত্ব সংকটে...
১৬ ঘণ্টা আগে