জাহাঙ্গীর আলম, ঢাকা

তিনি সোশ্যাল মিডিয়া সেনসেশন, ওস্তাদ, কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার, কম্পোজার—ধ্রুপদি, কাওয়ালি, পপ, ভাঙড়া, বলিউড—সংগীতের এমন কোনো ধারা নেই যেখানে তাঁর সরব উপস্থিতি নেই! সোশ্যাল মিডিয়াতে এমন সব বিশেষণেই অভিষিক্ত চাহাত ফতেহ আলী খান। তিনি পাকিস্তানি সেলিব্রিটি।
নাম শুনে নিশ্চয়ই, বিখ্যাত ফতেহ আলী খান পরিবারের উত্তরাধিকারী বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু না, উপমহাদেশের প্রখ্যাত কাওয়ালি পরিবারের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই। সংগীতে তাঁর অসাধারণ প্রতিভার কথা কয়েক বছর আগেও কেউ জানত না। নুসরাত ফতেহ আলী খানের কাওয়ালি তাঁকে ভীষণভাবে অনুপ্রাণিত করেছে এটা সত্য।
পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে বড় হওয়া এই ‘প্রতিভা’ মধ্যবয়সে ভাগ্যের সন্ধানে পাড়ি জমান লন্ডনে। সেখানে মিনি–ক্যাব চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। তখনো তিনি তাঁর অন্তর্নিহিত সংগীত প্রতিভা টের পাননি। কিন্তু অতিমারী সেই সুযোগ করে দেয়। লকডাউনে ঘরবন্দী অলস সময়ে নিজের প্রতি উঁকি দেওয়ার ফুরসত পেয়ে যান। গান রেকর্ড করতে শুরু করেন। সোশ্যাল মিডিয়াতে সুপ্ত প্রতিভার স্ফুরণ ঘটতে শুরু করে।
চাহাত ফতেহ আলী খান সোশ্যাল মিডিয়া সেনসেশনে পরিণত হন মূলত কাইফি খালিলের আইকনিক ট্র্যাক ‘কাহানি সুনো ২.০’ এবং পাকিস্তান ক্রিকেট লিগের থিম সং–এর অষ্টম সংস্করণ প্রকাশ করে। রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যান। পাকিস্তান, ভারত দুই দেশের রসিক নেটিজেনরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। শিগগিরই ‘বেসুরোঁ কা বেতাজ বাদশাহ’ খেতাব পেয়ে যান! ফেসবুক, টুইটার, টিকটক—সব সোশ্যাল মিডিয়া দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তিনি।
এই কিংবদন্তি সংগীত প্রতিভার (!) পরিচয় সম্পর্কে পাকিস্তান বা ভারতের কোনো গণমাধ্যমেই তেমন তথ্য পাওয়া যায় না। তাঁর বয়স এখন ৫৬ বছর এবং তিনি বিবাহিত। ১৯৬৬ সালে লাহোরে জন্ম তাঁর। এখন থাকেন লন্ডনে, মিনিক্যাব চালানো পেশা হলেও নেশা তাঁর গান! ভক্তদের তিনি এতটাই মাতিয়ে রাখেন যে, এর বেশি পরিচয় জানার আর প্রয়োজন বোধ করার অবকাশ থাকে না।
বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, চাহাত ফতেহ আলী খানের আসল নাম ‘কাশিফ রানা’। বাপ–মায়ের দেওয়া এ নাম তিনি ভুলিয়ে দিয়েছেন! নতুন নাম গ্রহণেও অত্যন্ত বুদ্ধিমানের পরিচয় দিয়েছেন। নুসরাত ফতেহ আলী খান পরিবারের খ্যাতি তাঁর জানা। ফতেহ আলী খান পরিবারের লোকদের সঙ্গে তাঁর চেহারাও চমৎকার মিল রয়েছে।

‘মেরে রাকশে কামার’, ‘হালকা হালকা সুরুর’, ‘দিল গালতি কার ব্যায়ঠা’–সহ নুসরাত ফতেহ আলী খানের প্রায় সব জনপ্রিয় গানই তিনি গেয়েছেন নিজস্ব স্টাইলে। অসংখ্য গানের প্যারোডি করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়াতে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউয়ের প্রচুর মিউজিক ভিডিও পাওয়া যায়।
টুইটার মাতিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছেন এই ‘বেসুরোদের মুকুটহীন বাদশাহ’! ‘লর্ড অব মেলোডি’, ‘লর্ড অব লিরিক’ খেতাব পেয়েছেন এই সেলিব্রিটি। টুইটারে ৭০০–এর বেশি লাইভ ভিডিও করেছেন। ভক্তদের আবদার কখনো ফেলতে পারেন না। লন্ডনে বিভিন্ন মজলিশে তাঁকে দেখা যায়। সেখানে তিনি তাঁর অনন্য গায়কি দিয়ে মেহফিল মাতিয়ে রাখেন।
চাহাত ফতেহ আলী খান এখন দেশে–বিদেশে কনসার্ট নিয়ে ব্যস্ত। শোনা যায়, তিনি এক একটি কনসার্টের জন্য ৮ লাখ রুপি পর্যন্ত সম্মানী হাঁকিয়ে বসেন! লন্ডনে পাকিস্তান কমিউনিটি এবং পাকিস্তানে বিয়ের অনুষ্ঠানে নিয়মিত আমন্ত্রণ পান চাহাত ফতেহ আলী খান। অনেকে বলেন, কনেপক্ষের লোকেরা ইচ্ছে করে অতিথিদের অত্যাচার করতেই তাঁকে ডাকে! উদ্দেশ্য যাই হোক, বিয়েবাটিতে অন্য মাত্রা যোগ করেন এই পারফরমার। অতিথিরা তো বটেই, টুকটুকে কনেটিও দোপাট্টার আড়ালে হেসে কুটিকুটি হয়।
এই যে এত এত বিখ্যাত শিল্পীর গানের তিনি বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছেন, এ নিয়ে পাকিস্তানে কেউ কিছু বলে না? মৃদু প্রতিবাদ হয়তো অনেকে করে, তবে সবার কাছে মজা নেওয়াটাই মুখ্য। নুসরাত ফতেহ আলী খানের গান যখন বেসুরো গলায় রেকর্ড করে সোশ্যাল মিডিয়াতে ছেড়েছিলেন চাহাত, তখন অনেক নেটিজেনই তাঁকে হাতজোড় করে বলেছিলেন, ‘আল্লাহর দোহাই, এই অত্যাচার বন্ধ করেন!’ তবে ফতেহ আলী খান পরিবার থেকে এ নিয়ে কখনো প্রতিবাদ বা অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানা যায় না।
গত এপ্রিলে পাকিস্তানের শিল্পী আলী জাফরের জনপ্রিয় গান ‘চান্নো’ নিজের কণ্ঠে রেকর্ড করে এক্সে (টুইটার) ছাড়েন চাহাত ফতেহ আলী খান। আলী জাফর সেই ‘অসাধারণ’ কম্পোজিশন শেয়ার করে প্রতিক্রিয়ায় লিখেছিলেন, ‘ইয়া আল্লাহ খায়ের’। বাংলায় বললে হয়তো আলী জাফর বলতেন, ‘আল্লাহরে, খাইছে!’ চাহাত অবশ্য পরে আলী জাফরকে তাঁর লন্ডনের বাসায় দাওয়াত দিয়ে টুইট করেছিলেন।
চাহাত ফতেহ আলী খান ওরফে কাশিফ রানা বিখ্যাত সংগীত পরিবারের নাম ধারণ করে দিব্যি দাপটের সঙ্গে তাঁর প্রতিভা জানান দিয়ে যাচ্ছেন। ‘দেশে এলে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি কেউ কখনো দিয়েছে বলে শোনা যায়নি। এর জন্য কখনো কোথাও হয়রানির শিকারও হননি। তিনি পাকিস্তানে মাঝেমধ্যে আসেন। কিন্তু কখনো ডিবি কার্যালয়ে মুখ দর্শনের জন্য যাওয়ার কথাও শোনা যায়নি!

তিনি সোশ্যাল মিডিয়া সেনসেশন, ওস্তাদ, কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার, কম্পোজার—ধ্রুপদি, কাওয়ালি, পপ, ভাঙড়া, বলিউড—সংগীতের এমন কোনো ধারা নেই যেখানে তাঁর সরব উপস্থিতি নেই! সোশ্যাল মিডিয়াতে এমন সব বিশেষণেই অভিষিক্ত চাহাত ফতেহ আলী খান। তিনি পাকিস্তানি সেলিব্রিটি।
নাম শুনে নিশ্চয়ই, বিখ্যাত ফতেহ আলী খান পরিবারের উত্তরাধিকারী বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু না, উপমহাদেশের প্রখ্যাত কাওয়ালি পরিবারের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই। সংগীতে তাঁর অসাধারণ প্রতিভার কথা কয়েক বছর আগেও কেউ জানত না। নুসরাত ফতেহ আলী খানের কাওয়ালি তাঁকে ভীষণভাবে অনুপ্রাণিত করেছে এটা সত্য।
পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে বড় হওয়া এই ‘প্রতিভা’ মধ্যবয়সে ভাগ্যের সন্ধানে পাড়ি জমান লন্ডনে। সেখানে মিনি–ক্যাব চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। তখনো তিনি তাঁর অন্তর্নিহিত সংগীত প্রতিভা টের পাননি। কিন্তু অতিমারী সেই সুযোগ করে দেয়। লকডাউনে ঘরবন্দী অলস সময়ে নিজের প্রতি উঁকি দেওয়ার ফুরসত পেয়ে যান। গান রেকর্ড করতে শুরু করেন। সোশ্যাল মিডিয়াতে সুপ্ত প্রতিভার স্ফুরণ ঘটতে শুরু করে।
চাহাত ফতেহ আলী খান সোশ্যাল মিডিয়া সেনসেশনে পরিণত হন মূলত কাইফি খালিলের আইকনিক ট্র্যাক ‘কাহানি সুনো ২.০’ এবং পাকিস্তান ক্রিকেট লিগের থিম সং–এর অষ্টম সংস্করণ প্রকাশ করে। রাতারাতি ভাইরাল হয়ে যান। পাকিস্তান, ভারত দুই দেশের রসিক নেটিজেনরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন। শিগগিরই ‘বেসুরোঁ কা বেতাজ বাদশাহ’ খেতাব পেয়ে যান! ফেসবুক, টুইটার, টিকটক—সব সোশ্যাল মিডিয়া দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তিনি।
এই কিংবদন্তি সংগীত প্রতিভার (!) পরিচয় সম্পর্কে পাকিস্তান বা ভারতের কোনো গণমাধ্যমেই তেমন তথ্য পাওয়া যায় না। তাঁর বয়স এখন ৫৬ বছর এবং তিনি বিবাহিত। ১৯৬৬ সালে লাহোরে জন্ম তাঁর। এখন থাকেন লন্ডনে, মিনিক্যাব চালানো পেশা হলেও নেশা তাঁর গান! ভক্তদের তিনি এতটাই মাতিয়ে রাখেন যে, এর বেশি পরিচয় জানার আর প্রয়োজন বোধ করার অবকাশ থাকে না।
বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, চাহাত ফতেহ আলী খানের আসল নাম ‘কাশিফ রানা’। বাপ–মায়ের দেওয়া এ নাম তিনি ভুলিয়ে দিয়েছেন! নতুন নাম গ্রহণেও অত্যন্ত বুদ্ধিমানের পরিচয় দিয়েছেন। নুসরাত ফতেহ আলী খান পরিবারের খ্যাতি তাঁর জানা। ফতেহ আলী খান পরিবারের লোকদের সঙ্গে তাঁর চেহারাও চমৎকার মিল রয়েছে।

‘মেরে রাকশে কামার’, ‘হালকা হালকা সুরুর’, ‘দিল গালতি কার ব্যায়ঠা’–সহ নুসরাত ফতেহ আলী খানের প্রায় সব জনপ্রিয় গানই তিনি গেয়েছেন নিজস্ব স্টাইলে। অসংখ্য গানের প্যারোডি করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়াতে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউয়ের প্রচুর মিউজিক ভিডিও পাওয়া যায়।
টুইটার মাতিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছেন এই ‘বেসুরোদের মুকুটহীন বাদশাহ’! ‘লর্ড অব মেলোডি’, ‘লর্ড অব লিরিক’ খেতাব পেয়েছেন এই সেলিব্রিটি। টুইটারে ৭০০–এর বেশি লাইভ ভিডিও করেছেন। ভক্তদের আবদার কখনো ফেলতে পারেন না। লন্ডনে বিভিন্ন মজলিশে তাঁকে দেখা যায়। সেখানে তিনি তাঁর অনন্য গায়কি দিয়ে মেহফিল মাতিয়ে রাখেন।
চাহাত ফতেহ আলী খান এখন দেশে–বিদেশে কনসার্ট নিয়ে ব্যস্ত। শোনা যায়, তিনি এক একটি কনসার্টের জন্য ৮ লাখ রুপি পর্যন্ত সম্মানী হাঁকিয়ে বসেন! লন্ডনে পাকিস্তান কমিউনিটি এবং পাকিস্তানে বিয়ের অনুষ্ঠানে নিয়মিত আমন্ত্রণ পান চাহাত ফতেহ আলী খান। অনেকে বলেন, কনেপক্ষের লোকেরা ইচ্ছে করে অতিথিদের অত্যাচার করতেই তাঁকে ডাকে! উদ্দেশ্য যাই হোক, বিয়েবাটিতে অন্য মাত্রা যোগ করেন এই পারফরমার। অতিথিরা তো বটেই, টুকটুকে কনেটিও দোপাট্টার আড়ালে হেসে কুটিকুটি হয়।
এই যে এত এত বিখ্যাত শিল্পীর গানের তিনি বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছেন, এ নিয়ে পাকিস্তানে কেউ কিছু বলে না? মৃদু প্রতিবাদ হয়তো অনেকে করে, তবে সবার কাছে মজা নেওয়াটাই মুখ্য। নুসরাত ফতেহ আলী খানের গান যখন বেসুরো গলায় রেকর্ড করে সোশ্যাল মিডিয়াতে ছেড়েছিলেন চাহাত, তখন অনেক নেটিজেনই তাঁকে হাতজোড় করে বলেছিলেন, ‘আল্লাহর দোহাই, এই অত্যাচার বন্ধ করেন!’ তবে ফতেহ আলী খান পরিবার থেকে এ নিয়ে কখনো প্রতিবাদ বা অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে বলে জানা যায় না।
গত এপ্রিলে পাকিস্তানের শিল্পী আলী জাফরের জনপ্রিয় গান ‘চান্নো’ নিজের কণ্ঠে রেকর্ড করে এক্সে (টুইটার) ছাড়েন চাহাত ফতেহ আলী খান। আলী জাফর সেই ‘অসাধারণ’ কম্পোজিশন শেয়ার করে প্রতিক্রিয়ায় লিখেছিলেন, ‘ইয়া আল্লাহ খায়ের’। বাংলায় বললে হয়তো আলী জাফর বলতেন, ‘আল্লাহরে, খাইছে!’ চাহাত অবশ্য পরে আলী জাফরকে তাঁর লন্ডনের বাসায় দাওয়াত দিয়ে টুইট করেছিলেন।
চাহাত ফতেহ আলী খান ওরফে কাশিফ রানা বিখ্যাত সংগীত পরিবারের নাম ধারণ করে দিব্যি দাপটের সঙ্গে তাঁর প্রতিভা জানান দিয়ে যাচ্ছেন। ‘দেশে এলে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি কেউ কখনো দিয়েছে বলে শোনা যায়নি। এর জন্য কখনো কোথাও হয়রানির শিকারও হননি। তিনি পাকিস্তানে মাঝেমধ্যে আসেন। কিন্তু কখনো ডিবি কার্যালয়ে মুখ দর্শনের জন্য যাওয়ার কথাও শোনা যায়নি!

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। শোক জানিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে শৈশবের স্মৃতি ভাগ করেছেন সংগীতশিল্পী সাজিয়া সুলতানা পুতুল।
খালেদা জিয়াকে প্রথমবার দেখার স্মৃতি জানিয়ে ফেসবুকে পুতুল লেখেন, ‘জীবনে প্রথম তাঁকে দেখেছিলাম শৈশবে; ছুঁয়েছিলাম তাঁর তুলতুলে হাত। কী অভূতপূর্ব সেই অনুভূতি! বিজয়ী হয়ে যত না আনন্দ হয়েছিল, তার চাইতে কোনো অংশে কম ছিল না তাঁকে ছুঁতে পারার আনন্দ। পুরস্কার নিতে নিতে তাকিয়েছিলাম তাঁর চোখ দুটোর দিকে। মনে হয়েছিল এক মোম দিয়ে গড়া মানবী আমার সামনে দাঁড়িয়ে হাসছেন। ধূসর চুল আর শুভ্র শাড়িতে মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপ্রধান হতে হলে বোধ হয় এতটাই আভিজাত্য নিজের ভেতর ধারণ করতে হয়।’
বড় হওয়ার পার খালেদা জিয়ার সামনে গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে পুতুলের। সেই স্মৃতির কথা জানিয়ে পুতুল লেখেন, ‘বড় হওয়ার পর আবার গান গেয়েছি তাঁর সামনে। তত দিনে সংগীতাঙ্গনে পেশাদার শিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু করেছি। তিনি মঞ্চে বসে, তার ঠিক কয়েক হাত দূরে দাঁড়িয়ে একই মঞ্চে গাইছি। তিনি আদর করেছিলেন সেদিন আমার পরিবেশনা শেষে। বুঝেছিলাম তিনি একজন সংস্কৃতিপ্রেমী প্রধানমন্ত্রী।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে পুতুল লেখেন, ‘একটা অধ্যায়ের শেষ হলো। বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ওপারে চলে গেছেন, যিনি এ দেশের লাখো তরুণীকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন, সাধারণ একজন গৃহবধূ হয়েও আত্মবিশ্বাসের জোরে অসাধারণ হয়ে ওঠা যায়। শুধু অসাধারণ নয়, দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়াও অসম্ভব কিছু নয়। জন্ম থেকে রাজনীতির কেবল দীর্ঘ প্রেক্ষাপট থাকলেই প্রধানমন্ত্রী হওয়া যায়, এই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে নিজের প্রজ্ঞা আর আত্মবিশ্বাস দিয়ে তিনবার তিনি হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভালো থাকবেন মাননীয়া। ইতিহাস আপনাকে মনে রাখবে...।’

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। শোক জানিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে শৈশবের স্মৃতি ভাগ করেছেন সংগীতশিল্পী সাজিয়া সুলতানা পুতুল।
খালেদা জিয়াকে প্রথমবার দেখার স্মৃতি জানিয়ে ফেসবুকে পুতুল লেখেন, ‘জীবনে প্রথম তাঁকে দেখেছিলাম শৈশবে; ছুঁয়েছিলাম তাঁর তুলতুলে হাত। কী অভূতপূর্ব সেই অনুভূতি! বিজয়ী হয়ে যত না আনন্দ হয়েছিল, তার চাইতে কোনো অংশে কম ছিল না তাঁকে ছুঁতে পারার আনন্দ। পুরস্কার নিতে নিতে তাকিয়েছিলাম তাঁর চোখ দুটোর দিকে। মনে হয়েছিল এক মোম দিয়ে গড়া মানবী আমার সামনে দাঁড়িয়ে হাসছেন। ধূসর চুল আর শুভ্র শাড়িতে মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপ্রধান হতে হলে বোধ হয় এতটাই আভিজাত্য নিজের ভেতর ধারণ করতে হয়।’
বড় হওয়ার পার খালেদা জিয়ার সামনে গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে পুতুলের। সেই স্মৃতির কথা জানিয়ে পুতুল লেখেন, ‘বড় হওয়ার পর আবার গান গেয়েছি তাঁর সামনে। তত দিনে সংগীতাঙ্গনে পেশাদার শিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু করেছি। তিনি মঞ্চে বসে, তার ঠিক কয়েক হাত দূরে দাঁড়িয়ে একই মঞ্চে গাইছি। তিনি আদর করেছিলেন সেদিন আমার পরিবেশনা শেষে। বুঝেছিলাম তিনি একজন সংস্কৃতিপ্রেমী প্রধানমন্ত্রী।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে পুতুল লেখেন, ‘একটা অধ্যায়ের শেষ হলো। বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ওপারে চলে গেছেন, যিনি এ দেশের লাখো তরুণীকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন, সাধারণ একজন গৃহবধূ হয়েও আত্মবিশ্বাসের জোরে অসাধারণ হয়ে ওঠা যায়। শুধু অসাধারণ নয়, দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়াও অসম্ভব কিছু নয়। জন্ম থেকে রাজনীতির কেবল দীর্ঘ প্রেক্ষাপট থাকলেই প্রধানমন্ত্রী হওয়া যায়, এই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে নিজের প্রজ্ঞা আর আত্মবিশ্বাস দিয়ে তিনবার তিনি হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভালো থাকবেন মাননীয়া। ইতিহাস আপনাকে মনে রাখবে...।’

তিনি সোশ্যাল মিডিয়া সেনসেশন, ওস্তাদ, কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার, কম্পোজার—ধ্রুপদি, কাওয়ালি, পপ, ভাঙড়া, বলিউড—সংগীতের এমন কোনো ধারা নেই যেখানে তাঁর সরব উপস্থিতি নেই! সোশ্যাল মিডিয়াতে এমন সব বিশেষণেই অভিষিক্ত চাহাত ফতেহ আলী খান। তিনি পাকিস্তানি সেলিব্রিটি।
১২ নভেম্বর ২০২৩
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে অভিনেত্রী জয়া আহসান বলেন, খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন।
ফেসবুকে জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য।’
জয়া আরও লেখেন, ‘রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বেগম জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন খালেদা জিয়া। আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টার মারা যান তিনি।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে অভিনেত্রী জয়া আহসান বলেন, খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন।
ফেসবুকে জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য।’
জয়া আরও লেখেন, ‘রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বেগম জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন খালেদা জিয়া। আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টার মারা যান তিনি।

তিনি সোশ্যাল মিডিয়া সেনসেশন, ওস্তাদ, কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার, কম্পোজার—ধ্রুপদি, কাওয়ালি, পপ, ভাঙড়া, বলিউড—সংগীতের এমন কোনো ধারা নেই যেখানে তাঁর সরব উপস্থিতি নেই! সোশ্যাল মিডিয়াতে এমন সব বিশেষণেই অভিষিক্ত চাহাত ফতেহ আলী খান। তিনি পাকিস্তানি সেলিব্রিটি।
১২ নভেম্বর ২০২৩
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ ৩০ ডিসেম্বর ভোর ৬টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
ফেসবুকে ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমস লেখেন, ‘শোক ও বিনম্র শ্রদ্ধা। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে আমরা গভীর শোক প্রকাশ করছি। মহান আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকামে অধিষ্ঠিত করেন—আমিন। শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আমরা গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’
শাকিব খান লেখেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করছি। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।’
জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য। রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে খালেদা জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
অপু বিশ্বাস লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার এই চিরবিদায় যেন মহাকালের সাক্ষী হয়ে রইল। একজন মহীয়সী নারীর প্রস্থান যেন যুগে যুগে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে লেখা থাকবে। বিনম্র শ্রদ্ধা।’
শবনম বুবলী লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর বিদেহী আত্মা চিরশান্তিতে থাকুক। আমিন।’
সিয়াম আহমেদ লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
নুসরাত ফারিয়া লেখেন, ‘আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।’
নির্মাতা আশফাক নিপুন লেখেন, ‘আল্লাহ আপনাকে জান্নাত নসিব করুন। আপনি ছিলেন ধৈর্য, আভিজাত্য এবং হার না মানার এক অনন্য প্রতীক; এমনকি প্রতিপক্ষের অমানবিক আচরণের মুখেও আপনি দমে যাননি। এই জাতি আপনাকে সব সময় গর্বের সঙ্গে মনে রাখবে।’
অনেক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন খালেদা জিয়া। ভুগছিলেন শারীরিক বিভিন্ন জটিলতায়। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ছিলেন চিকিৎসাধীন। সেখানেই মারা যান তিনি।

আজ ৩০ ডিসেম্বর ভোর ৬টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
ফেসবুকে ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমস লেখেন, ‘শোক ও বিনম্র শ্রদ্ধা। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে আমরা গভীর শোক প্রকাশ করছি। মহান আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকামে অধিষ্ঠিত করেন—আমিন। শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আমরা গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’
শাকিব খান লেখেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করছি। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।’
জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য। রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে খালেদা জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
অপু বিশ্বাস লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার এই চিরবিদায় যেন মহাকালের সাক্ষী হয়ে রইল। একজন মহীয়সী নারীর প্রস্থান যেন যুগে যুগে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে লেখা থাকবে। বিনম্র শ্রদ্ধা।’
শবনম বুবলী লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর বিদেহী আত্মা চিরশান্তিতে থাকুক। আমিন।’
সিয়াম আহমেদ লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
নুসরাত ফারিয়া লেখেন, ‘আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।’
নির্মাতা আশফাক নিপুন লেখেন, ‘আল্লাহ আপনাকে জান্নাত নসিব করুন। আপনি ছিলেন ধৈর্য, আভিজাত্য এবং হার না মানার এক অনন্য প্রতীক; এমনকি প্রতিপক্ষের অমানবিক আচরণের মুখেও আপনি দমে যাননি। এই জাতি আপনাকে সব সময় গর্বের সঙ্গে মনে রাখবে।’
অনেক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন খালেদা জিয়া। ভুগছিলেন শারীরিক বিভিন্ন জটিলতায়। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ছিলেন চিকিৎসাধীন। সেখানেই মারা যান তিনি।

তিনি সোশ্যাল মিডিয়া সেনসেশন, ওস্তাদ, কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার, কম্পোজার—ধ্রুপদি, কাওয়ালি, পপ, ভাঙড়া, বলিউড—সংগীতের এমন কোনো ধারা নেই যেখানে তাঁর সরব উপস্থিতি নেই! সোশ্যাল মিডিয়াতে এমন সব বিশেষণেই অভিষিক্ত চাহাত ফতেহ আলী খান। তিনি পাকিস্তানি সেলিব্রিটি।
১২ নভেম্বর ২০২৩
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন, আমার মাঝে আমার গুরু বেঁচে আছেন, তেমনি আমার অচিন পাখির ছাত্রছাত্রীদের মাঝে আমি বেঁচে থাকতে চাই।’ আগামীকাল ৩১ ডিসেম্বর ফরিদা পারভীনের জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তাঁর গড়া অচিন পাখি সংগীত একাডেমি।
আগামীকাল বুধবার বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকবে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন। আমন্ত্রিত অতিথিরা কথায় কথায় তুলে ধরবেন শিল্পীর জীবনের নানা অধ্যায়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। বিশেষ অতিথি থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মাহবুবা ফারজানা এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক রেজাউদ্দিন স্টালিন। উদ্বোধন করবেন সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ। সভাপতিত্ব করবেন ফরিদা পারভীনের জীবনসঙ্গী ও বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম।
ফরিদা পারভীনের জন্ম ১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, নাটোরে। পাঁচ বছর বয়সে মাগুরায় কমল চক্রবর্তীর কাছে গানের হাতেখড়ি ফরিদা পারভীনের। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তাঁর পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। ক্যারিয়ারে নজরুলগীতি, দেশাত্মবোধকসহ নানা ধরনের গান করলেও তিনি মূলত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন লালনসংগীতে। সংগীতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ফরিদা পারভীন পেয়েছেন একুশে পদক (১৯৮৭), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১৯৯৩), জাপানের ফুকুওয়াকা পুরস্কারসহ (২০০৮) অসংখ্য পুরস্কার।
এ বছর ১৩ সেপ্টেম্বর না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ফরিদা পারভীন। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন, আমার মাঝে আমার গুরু বেঁচে আছেন, তেমনি আমার অচিন পাখির ছাত্রছাত্রীদের মাঝে আমি বেঁচে থাকতে চাই।’ আগামীকাল ৩১ ডিসেম্বর ফরিদা পারভীনের জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তাঁর গড়া অচিন পাখি সংগীত একাডেমি।
আগামীকাল বুধবার বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকবে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন। আমন্ত্রিত অতিথিরা কথায় কথায় তুলে ধরবেন শিল্পীর জীবনের নানা অধ্যায়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। বিশেষ অতিথি থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মাহবুবা ফারজানা এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক রেজাউদ্দিন স্টালিন। উদ্বোধন করবেন সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ। সভাপতিত্ব করবেন ফরিদা পারভীনের জীবনসঙ্গী ও বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম।
ফরিদা পারভীনের জন্ম ১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, নাটোরে। পাঁচ বছর বয়সে মাগুরায় কমল চক্রবর্তীর কাছে গানের হাতেখড়ি ফরিদা পারভীনের। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তাঁর পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। ক্যারিয়ারে নজরুলগীতি, দেশাত্মবোধকসহ নানা ধরনের গান করলেও তিনি মূলত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন লালনসংগীতে। সংগীতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ফরিদা পারভীন পেয়েছেন একুশে পদক (১৯৮৭), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১৯৯৩), জাপানের ফুকুওয়াকা পুরস্কারসহ (২০০৮) অসংখ্য পুরস্কার।
এ বছর ১৩ সেপ্টেম্বর না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ফরিদা পারভীন। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

তিনি সোশ্যাল মিডিয়া সেনসেশন, ওস্তাদ, কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার, কম্পোজার—ধ্রুপদি, কাওয়ালি, পপ, ভাঙড়া, বলিউড—সংগীতের এমন কোনো ধারা নেই যেখানে তাঁর সরব উপস্থিতি নেই! সোশ্যাল মিডিয়াতে এমন সব বিশেষণেই অভিষিক্ত চাহাত ফতেহ আলী খান। তিনি পাকিস্তানি সেলিব্রিটি।
১২ নভেম্বর ২০২৩
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে