
কোরবানি মানে ত্যাগ। তারকারা অনেকেই আছেন যারা প্রতিবছর কোরবানি দিয়ে থাকেন। তাঁদের বাস্তব জীবনে ত্যাগের আরও অনেক গল্প আছে।
গানের জন্য আইনজীবী হতে পারিনি: আঁখি আলমগীর
আমি গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করে ল’তে ভর্তি হয়েছিলাম। বার-অ্যাট-ল’তে। সেকেন্ড ইয়ার পার হয়ে যখন থার্ড ইয়ারে উঠি, তখন আমার অ্যালবাম তুমুল হিট, প্রতিদিন শো। কাজ প্রচুর পরিমাণে বেড়ে যায়। ক্লাস মিস হতে থাকে। আমাকে ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ডেকে বললেন, তুমি যেকোনো একটি করো। তোমার প্রোগ্রামে যেতে হয় নিয়মিত। গান রেকর্ডিং থেকে শুরু করে তোমার অনেক ব্যস্ততা। তুমি আসলে পড়াশোনাটা ঠিকমতো করতে পারছ না। তুমি ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট, আমরা চাই না তুমি দায়সারা রেজাল্ট করো। আমরা চাই তুমি ভালো রেজাল্ট করো।’ তখন ব্যাপারটি এমন হলো আমার যেকোনো একটা বেছে নিতে হবে। গান গেয়ে গায়িকা হব নাকি পড়াশোনা করে আইনজীবী হব। তখন আমি পড়াশোনাটা ছেড়ে দিই। গানটা বেছে নিই। আমার পরিবারেরও স্বপ্ন ছিল আমি যেন আইনবিদ্যায় পড়াশোনা করে ভালো কিছু করি। কিন্তু গানকে ভালোবেসে তাদের ইচ্ছেটা রাখতে পারিনি। আমারও ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল। আমার স্বপ্নও পূরণ করতে পারিনি। একটার জন্য একটা ত্যাগ করতে হলো। এখন অনেককে দেখি বিদেশ থেকে পড়াশোনা করে আসেন। কিংবা কাউকে লইয়ারের পোশাক পরা দেখলে আফসোস হয়। গানে অনেক খ্যাতি পেয়েছি। এখনো পরিবারেরও আফসোস রয়ে গেছে। এটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ত্যাগ বলে মনে করি।’
অনেক দান করেছি বাসায় মৌসুমীকেও বলিনি: ওমর সানী
আমার ত্যাগের গল্প বলে শেষ করা যাবে না। আমি সারা জীবনই ত্যাগ করে যাচ্ছি। বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন পরিবার সবার জন্যই ত্যাগ করেছি। নির্দিষ্ট কোনো উদাহরণ দেওয়া সম্ভব নয়। তাহলে যার জন্য ত্যাগ করেছি তাকে ছোট করা হবে। আর এখানেই আমি নিজেকে অনেক বড় মনে করি। জীবনে যত ত্যাগ করেছি, কাউকে বলিনি। অনেক দান করেছি, বাসায় মৌসুমীকেও বলিনি। আমি শুধু আমার কাজটা করে যেতে চেয়েছি। অন্যদের বলে বেড়ালে ত্যাগের মহিমা নষ্ট হয়। কোরবানির মধ্য দিয়ে যে ত্যাগ করতে শেখানো হয়, সেটা আমরা কয়জনে বুঝি? সবাই শুধু ভোগ করতে চায়। ত্যাগ করে তার মহত্ত্ব সবার কাছে বলে বেড়াতে চায়।
অভিনয়ের জন্য নিউইয়র্কের সুখী জীবন ছেড়েছি: নিপুণ
অভিনয়ের জন্য আমরা নিউইয়র্কের সুখী জীবন ছেড়ে চলে এসেছি। সেখানে আমি অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যে ছিলাম। মাথায় মিডিয়ার পোকা চাপাতে সব ছেড়ে বাংলাদেশে স্থায়ী হয়ে যাই। প্রথম দিকে বাংলাদেশের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে বেশ কষ্ট হয়ে যায়। দিন যত যায় মানানসই হয়ে গেছি। তবে মেয়ের জন্য খারাপ লাগে। ওকে বাইরে পড়াতে হচ্ছে। ওর কাছাকাছি থাকতে পারছি না। এটা তো আমার জন্য সবচেয়ে বড় ত্যাগ।
শুধু গানের কথা ভেবেছি: কনা
গায়িকা হয়ে তো জীবনের অনেক কিছু ত্যাগ করেছি। আমি সব সময় মানুষের ভালোবাসার পেছনে ছুটছি। পরিবারের কথা না ভেবে শুধু গানের কথা ভাবছি। মানুষকে কথা দেওয়ার কারণে নানা সময় পরিবারের অনেক অনুষ্ঠান মিস করেছি। এ রকম ছোটখাটো ত্যাগ অনেক আছে। একটা ত্যাগের কথা বলা যায়। আমি সাধারণত পরিবারের বাইরে ঈদ করি না। ২০১২ সালে এক ঈদ বাহরাইনে করেছিলাম। মোটেও ইচ্ছা করছিল না। কিন্তু সেখানকার মানুষ এত আগ্রহ নিয়ে আপ্যায়ন করেছিল, না করতে পারিনি। মানুষের ভালোবাসার জন্যই এই ত্যাগ। অন্য কোনো কারণ হলে দেশের বাইরে পরিবার ছাড়া ঈদ করতে যেতাম না।
আমার ঘড়ি বিক্রির টাকায় একজনের প্রেম সফল হলো: আমিন খান
সে অর্থে বলতে গেলে প্রিয় কিছু ত্যাগ করতে পারিনি এখনো। বাস্তবিকে চাইলেই সবকিছু ত্যাগ করা সম্ভব হয় না। মানুষকে টুকটাক সাহায্য করি। অনেক সময় মানুষের জন্য কিছু করতে মন চায়। কিন্তু পারি না নানা বাধ্যবাধকতার কারণে। আবার ত্যাগ করেছি, এটাও বলা যায়! চলচ্চিত্রকে ভালোবেসে পুরো জীবনটা ত্যাগ করেছি। আমরা তারকা হয়ে মোটেও ভালো নেই। স্বাভাবিক জীবনটা আমরা খুব মিস করি। ইচ্ছে হলেই আমরা ঘোরাঘুরি করতে পারি না। আমরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে ফুসকা খেতে পারি না। এই যে আমাদের জন্য একটা বাধা। এটাই তো ত্যাগ। তবে একটা ত্যাগের কথা মনে এলে এখনো হাসি পায়। আমার এক বন্ধু প্রেম করে বিয়ে করবে। টাকা দরকার। তখন তো আমরা কলেজে পড়ি। উপার্জন শুরু করিনি। আমার কাছে এল সাহায্য চাইতে। আমি কী করব! আমার কাছেও টাকা নেই। আমার খুব পছন্দের একটা দেয়ালঘড়ি ছিল বাসায়। ঘড়িটা বাসা থেকে চুরি করে বিক্রি করে দিয়েছিলাম। যখন ধরা খেলাম। তখন ওদের বিয়ে হয়ে গেছে। পরিবার থেকে তো গালমন্দ করা হচ্ছিল। আমি মনে মনে হাসছিলাম। যে আমার চুরি করা ঘড়ি বিক্রির টাকা দিয়ে একজনের প্রেম সফল হলো।
অভিনয়ের জন্য পরিবার থেকে দূরে এলাম: আফরান নিশো
আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডে। পরিবারের সঙ্গে বেড়ে ওঠা। ভাই, বোন হই- হুল্লোড় করে বেড়ে ওঠা। বাবা-মায়ের আদর-শাসনে বেড়ে উঠেছি। ছোটবেলা থেকে ভাবনা ছিল আর যা হোক এই পরিবার ছেড়ে কখনো যাব না। এক টেবিলে একসঙ্গে বসে ভাত খাব। বাবা-মায়ের সঙ্গে এভাবেই থাকব। কিন্তু বাস্তবতার জন্য থাকতে পারিনি। এখন আমি থাকি উত্তরা। স্ত্রী ও ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে থাকি। বাস্তবতা বলতে, বেশির ভাগ শুটিংই হয় উত্তরা। প্রতিদিন ওখান থেকে যাওয়া-আসা করা অনেক কষ্টকর হয়ে যায়। তাই পরিবার থেকেও বলছে উত্তরাতে বাসা নে। তবু চেষ্টা করি সময় পেলেই বাসায় যেতে। ওই এলাকার মানুষজনও তো আমার পরিচিত। সেখান থেকে উত্তরায় অনেকেই আমাকে চেনে। কিন্তু আমি চিনি না। কিছুটা একা থাকি। নাটকের জন্য আমার পরিবারকেই ত্যাগ করতে হলো। অভিনয়ের জন্য পরিবার থেকে দূরে এলাম। ইচ্ছে করলেও আমার শুটিং স্পট আমার বাসার কাছে নিতে পারি না। এ ছাড়া চলার পথে তো অনেককেই অনেক ধরনের হেল্প করি। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে আমি এমন কিছু করিনি যার জন্য অন্যের ক্ষতি হোক। অনেক সময়ই অনেক কাজ করিনি, হয়তো অন্যজনের ক্ষতি হতো। আমি সরে আসতাম, ভাবতাম আজ না হয়েছে আমার জন্য কাল হবে।
সিনেমাকে ভালোবেসে ব্যবসা ছেড়ে দিলাম: সাইমন সাদিক
আমার গার্মেন্টস ব্যবসা ছিল। সারা দিন সেই ব্যবসা নিয়েই থাকতাম। বিভিন্ন মানুষজন আসতেন। কোনো একসময় আমার গুরু পরিচালক জাকির হোসেন রাজু স্যারের সঙ্গে দেখা হলো। রাতারাতি আমার সব বদলে গেল। সিনেমায় নাম লেখানোর জন্য উঠেপড়ে লাগলাম। গার্মেন্টস ব্যবসা আস্তে করে ছেড়ে দিতে হলো। সেটা আমার একটা পার্মানেন্ট ব্যবসা ছিল। হয়তো আজকের চেয়ে ভালো অবস্থানে থাকতে পারতাম। কিন্তু সিনেমাকে ভালোবেসে ব্যবসা ছেড়ে দিলাম। এটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ত্যাগ ও সিদ্ধান্ত বলতে পারি। তা ছাড়া, বন্ধু বা আত্মীয়স্বজন, পরিচিতজনদের পাশে তো সব সময়ই থাকার চেষ্টা করি। সেগুলো বলতে চাই না। সেগুলো যদি ওনারা মানুষের কাছে বলে, ভালো লাগবে।
চারপাশের মানুষদের ত্যাগ দেখে অবাক হই: মেহ্জাবীন চৌধুরী
ছোটখাটো কত ত্যাগই তো করা হয়। কিন্তু উল্লেখ করার মতো ত্যাগ এখনো আমার করা হয়নি বলে মনে করি। ত্যাগ হলো একটা সিদ্ধান্ত। এখনো এ রকম বড় কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। চারপাশের মানুষদের ত্যাগ দেখে অবাক হই। তাদের স্যালুট জানাই। মানুষের ভালোবাসার জন্য আমি অনেক কিছু ত্যাগ করতে প্রস্তুত। তবে আমার পরিবারের একটা ত্যাগের কথা সারা জীবন মনে থাকবে। আমার পুরো পরিবার দুবাই থাকত। সেখান থেকে তারা বাংলাদেশে স্থায়ী হয়েছে শুধু আমার ক্যারিয়ারের কথা ভেবে। আমার বোন এ দেশে লেখাপড়া করছে আমার কারণে। না হলে ওখানেই স্থায়ী হতো। তাদের জীবনমান হয়তো আরও ভালো হতো। এসব নিয়ে আমার পরিবার কোনোভাবেই অতৃপ্ত নয়। কিন্তু আমি বুঝি তারা কত বড় ত্যাগ করেছে আমার জন্য।

কোরবানি মানে ত্যাগ। তারকারা অনেকেই আছেন যারা প্রতিবছর কোরবানি দিয়ে থাকেন। তাঁদের বাস্তব জীবনে ত্যাগের আরও অনেক গল্প আছে।
গানের জন্য আইনজীবী হতে পারিনি: আঁখি আলমগীর
আমি গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করে ল’তে ভর্তি হয়েছিলাম। বার-অ্যাট-ল’তে। সেকেন্ড ইয়ার পার হয়ে যখন থার্ড ইয়ারে উঠি, তখন আমার অ্যালবাম তুমুল হিট, প্রতিদিন শো। কাজ প্রচুর পরিমাণে বেড়ে যায়। ক্লাস মিস হতে থাকে। আমাকে ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ডেকে বললেন, তুমি যেকোনো একটি করো। তোমার প্রোগ্রামে যেতে হয় নিয়মিত। গান রেকর্ডিং থেকে শুরু করে তোমার অনেক ব্যস্ততা। তুমি আসলে পড়াশোনাটা ঠিকমতো করতে পারছ না। তুমি ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট, আমরা চাই না তুমি দায়সারা রেজাল্ট করো। আমরা চাই তুমি ভালো রেজাল্ট করো।’ তখন ব্যাপারটি এমন হলো আমার যেকোনো একটা বেছে নিতে হবে। গান গেয়ে গায়িকা হব নাকি পড়াশোনা করে আইনজীবী হব। তখন আমি পড়াশোনাটা ছেড়ে দিই। গানটা বেছে নিই। আমার পরিবারেরও স্বপ্ন ছিল আমি যেন আইনবিদ্যায় পড়াশোনা করে ভালো কিছু করি। কিন্তু গানকে ভালোবেসে তাদের ইচ্ছেটা রাখতে পারিনি। আমারও ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছে ছিল। আমার স্বপ্নও পূরণ করতে পারিনি। একটার জন্য একটা ত্যাগ করতে হলো। এখন অনেককে দেখি বিদেশ থেকে পড়াশোনা করে আসেন। কিংবা কাউকে লইয়ারের পোশাক পরা দেখলে আফসোস হয়। গানে অনেক খ্যাতি পেয়েছি। এখনো পরিবারেরও আফসোস রয়ে গেছে। এটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ত্যাগ বলে মনে করি।’
অনেক দান করেছি বাসায় মৌসুমীকেও বলিনি: ওমর সানী
আমার ত্যাগের গল্প বলে শেষ করা যাবে না। আমি সারা জীবনই ত্যাগ করে যাচ্ছি। বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন পরিবার সবার জন্যই ত্যাগ করেছি। নির্দিষ্ট কোনো উদাহরণ দেওয়া সম্ভব নয়। তাহলে যার জন্য ত্যাগ করেছি তাকে ছোট করা হবে। আর এখানেই আমি নিজেকে অনেক বড় মনে করি। জীবনে যত ত্যাগ করেছি, কাউকে বলিনি। অনেক দান করেছি, বাসায় মৌসুমীকেও বলিনি। আমি শুধু আমার কাজটা করে যেতে চেয়েছি। অন্যদের বলে বেড়ালে ত্যাগের মহিমা নষ্ট হয়। কোরবানির মধ্য দিয়ে যে ত্যাগ করতে শেখানো হয়, সেটা আমরা কয়জনে বুঝি? সবাই শুধু ভোগ করতে চায়। ত্যাগ করে তার মহত্ত্ব সবার কাছে বলে বেড়াতে চায়।
অভিনয়ের জন্য নিউইয়র্কের সুখী জীবন ছেড়েছি: নিপুণ
অভিনয়ের জন্য আমরা নিউইয়র্কের সুখী জীবন ছেড়ে চলে এসেছি। সেখানে আমি অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যে ছিলাম। মাথায় মিডিয়ার পোকা চাপাতে সব ছেড়ে বাংলাদেশে স্থায়ী হয়ে যাই। প্রথম দিকে বাংলাদেশের পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে বেশ কষ্ট হয়ে যায়। দিন যত যায় মানানসই হয়ে গেছি। তবে মেয়ের জন্য খারাপ লাগে। ওকে বাইরে পড়াতে হচ্ছে। ওর কাছাকাছি থাকতে পারছি না। এটা তো আমার জন্য সবচেয়ে বড় ত্যাগ।
শুধু গানের কথা ভেবেছি: কনা
গায়িকা হয়ে তো জীবনের অনেক কিছু ত্যাগ করেছি। আমি সব সময় মানুষের ভালোবাসার পেছনে ছুটছি। পরিবারের কথা না ভেবে শুধু গানের কথা ভাবছি। মানুষকে কথা দেওয়ার কারণে নানা সময় পরিবারের অনেক অনুষ্ঠান মিস করেছি। এ রকম ছোটখাটো ত্যাগ অনেক আছে। একটা ত্যাগের কথা বলা যায়। আমি সাধারণত পরিবারের বাইরে ঈদ করি না। ২০১২ সালে এক ঈদ বাহরাইনে করেছিলাম। মোটেও ইচ্ছা করছিল না। কিন্তু সেখানকার মানুষ এত আগ্রহ নিয়ে আপ্যায়ন করেছিল, না করতে পারিনি। মানুষের ভালোবাসার জন্যই এই ত্যাগ। অন্য কোনো কারণ হলে দেশের বাইরে পরিবার ছাড়া ঈদ করতে যেতাম না।
আমার ঘড়ি বিক্রির টাকায় একজনের প্রেম সফল হলো: আমিন খান
সে অর্থে বলতে গেলে প্রিয় কিছু ত্যাগ করতে পারিনি এখনো। বাস্তবিকে চাইলেই সবকিছু ত্যাগ করা সম্ভব হয় না। মানুষকে টুকটাক সাহায্য করি। অনেক সময় মানুষের জন্য কিছু করতে মন চায়। কিন্তু পারি না নানা বাধ্যবাধকতার কারণে। আবার ত্যাগ করেছি, এটাও বলা যায়! চলচ্চিত্রকে ভালোবেসে পুরো জীবনটা ত্যাগ করেছি। আমরা তারকা হয়ে মোটেও ভালো নেই। স্বাভাবিক জীবনটা আমরা খুব মিস করি। ইচ্ছে হলেই আমরা ঘোরাঘুরি করতে পারি না। আমরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে ফুসকা খেতে পারি না। এই যে আমাদের জন্য একটা বাধা। এটাই তো ত্যাগ। তবে একটা ত্যাগের কথা মনে এলে এখনো হাসি পায়। আমার এক বন্ধু প্রেম করে বিয়ে করবে। টাকা দরকার। তখন তো আমরা কলেজে পড়ি। উপার্জন শুরু করিনি। আমার কাছে এল সাহায্য চাইতে। আমি কী করব! আমার কাছেও টাকা নেই। আমার খুব পছন্দের একটা দেয়ালঘড়ি ছিল বাসায়। ঘড়িটা বাসা থেকে চুরি করে বিক্রি করে দিয়েছিলাম। যখন ধরা খেলাম। তখন ওদের বিয়ে হয়ে গেছে। পরিবার থেকে তো গালমন্দ করা হচ্ছিল। আমি মনে মনে হাসছিলাম। যে আমার চুরি করা ঘড়ি বিক্রির টাকা দিয়ে একজনের প্রেম সফল হলো।
অভিনয়ের জন্য পরিবার থেকে দূরে এলাম: আফরান নিশো
আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডে। পরিবারের সঙ্গে বেড়ে ওঠা। ভাই, বোন হই- হুল্লোড় করে বেড়ে ওঠা। বাবা-মায়ের আদর-শাসনে বেড়ে উঠেছি। ছোটবেলা থেকে ভাবনা ছিল আর যা হোক এই পরিবার ছেড়ে কখনো যাব না। এক টেবিলে একসঙ্গে বসে ভাত খাব। বাবা-মায়ের সঙ্গে এভাবেই থাকব। কিন্তু বাস্তবতার জন্য থাকতে পারিনি। এখন আমি থাকি উত্তরা। স্ত্রী ও ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে থাকি। বাস্তবতা বলতে, বেশির ভাগ শুটিংই হয় উত্তরা। প্রতিদিন ওখান থেকে যাওয়া-আসা করা অনেক কষ্টকর হয়ে যায়। তাই পরিবার থেকেও বলছে উত্তরাতে বাসা নে। তবু চেষ্টা করি সময় পেলেই বাসায় যেতে। ওই এলাকার মানুষজনও তো আমার পরিচিত। সেখান থেকে উত্তরায় অনেকেই আমাকে চেনে। কিন্তু আমি চিনি না। কিছুটা একা থাকি। নাটকের জন্য আমার পরিবারকেই ত্যাগ করতে হলো। অভিনয়ের জন্য পরিবার থেকে দূরে এলাম। ইচ্ছে করলেও আমার শুটিং স্পট আমার বাসার কাছে নিতে পারি না। এ ছাড়া চলার পথে তো অনেককেই অনেক ধরনের হেল্প করি। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে আমি এমন কিছু করিনি যার জন্য অন্যের ক্ষতি হোক। অনেক সময়ই অনেক কাজ করিনি, হয়তো অন্যজনের ক্ষতি হতো। আমি সরে আসতাম, ভাবতাম আজ না হয়েছে আমার জন্য কাল হবে।
সিনেমাকে ভালোবেসে ব্যবসা ছেড়ে দিলাম: সাইমন সাদিক
আমার গার্মেন্টস ব্যবসা ছিল। সারা দিন সেই ব্যবসা নিয়েই থাকতাম। বিভিন্ন মানুষজন আসতেন। কোনো একসময় আমার গুরু পরিচালক জাকির হোসেন রাজু স্যারের সঙ্গে দেখা হলো। রাতারাতি আমার সব বদলে গেল। সিনেমায় নাম লেখানোর জন্য উঠেপড়ে লাগলাম। গার্মেন্টস ব্যবসা আস্তে করে ছেড়ে দিতে হলো। সেটা আমার একটা পার্মানেন্ট ব্যবসা ছিল। হয়তো আজকের চেয়ে ভালো অবস্থানে থাকতে পারতাম। কিন্তু সিনেমাকে ভালোবেসে ব্যবসা ছেড়ে দিলাম। এটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ত্যাগ ও সিদ্ধান্ত বলতে পারি। তা ছাড়া, বন্ধু বা আত্মীয়স্বজন, পরিচিতজনদের পাশে তো সব সময়ই থাকার চেষ্টা করি। সেগুলো বলতে চাই না। সেগুলো যদি ওনারা মানুষের কাছে বলে, ভালো লাগবে।
চারপাশের মানুষদের ত্যাগ দেখে অবাক হই: মেহ্জাবীন চৌধুরী
ছোটখাটো কত ত্যাগই তো করা হয়। কিন্তু উল্লেখ করার মতো ত্যাগ এখনো আমার করা হয়নি বলে মনে করি। ত্যাগ হলো একটা সিদ্ধান্ত। এখনো এ রকম বড় কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। চারপাশের মানুষদের ত্যাগ দেখে অবাক হই। তাদের স্যালুট জানাই। মানুষের ভালোবাসার জন্য আমি অনেক কিছু ত্যাগ করতে প্রস্তুত। তবে আমার পরিবারের একটা ত্যাগের কথা সারা জীবন মনে থাকবে। আমার পুরো পরিবার দুবাই থাকত। সেখান থেকে তারা বাংলাদেশে স্থায়ী হয়েছে শুধু আমার ক্যারিয়ারের কথা ভেবে। আমার বোন এ দেশে লেখাপড়া করছে আমার কারণে। না হলে ওখানেই স্থায়ী হতো। তাদের জীবনমান হয়তো আরও ভালো হতো। এসব নিয়ে আমার পরিবার কোনোভাবেই অতৃপ্ত নয়। কিন্তু আমি বুঝি তারা কত বড় ত্যাগ করেছে আমার জন্য।

অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
৬ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে...
৬ ঘণ্টা আগে
অনুমতি না পাওয়ায় নভেম্বর-ডিসেম্বরে স্থগিত হয়েছে বিদেশি শিল্পীদের নিয়ে আয়োজন করা চারটি কনসার্ট। তাই শঙ্কা ছিল ১৩ ডিসেম্বর ঘোষণা দেওয়া পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের কনসার্ট নিয়ে। আয়োজক পক্ষ থেকে বারবার দাবি করা হয়েছিল, নির্ধারিত সময়েই হবে এই কনসার্ট। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শঙ্কাই হলো সত্যি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী ফারজানা চুমকি।
কয়েক দিন আগে মনজু আহমেদের একটি ইউটিউব অনুষ্ঠানে অতিথি হয়েছিলেন চুমকি। সেখানে জয়া ও রুনার ফটোশুট নিয়ে ফারজানা চুমকি বলেন, জয়া আহসান ও রুনা খানের কিছু ফটোশুট দেখলে মনে হয় এগুলো তাঁরা না করলেও পারতেন। এরপর চুমকির সেই মন্তব্য ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কেউ কেউ তাঁর সঙ্গে একমত পোষণ করলেও অনেকে করছেন সমালোচনা। সহকর্মীদের নিয়ে এমন মন্তব্য করা ঠিক হয়নি বলে মত দিয়েছেন তাঁরা।
যেভাবে ঘটনা শুরু
১৯৯৯ সালে লাক্স আনন্দধারা ফটোসুন্দরী প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হয়েছিলেন ফারজানা চুমকি। এরপর নিয়মিত ফটোশুট করতেন তিনি। প্রায় এক যুগের বেশি হয়েছে, ফটোশুটে সময় দেননি তিনি। অনুষ্ঠানে চুমকি জানান, ওজন বেড়ে যাওয়ায় ফটোশুট করা হয়নি তাঁর। তবে নতুন করে আবার ফটোশুটে সময় দিতে চান তিনি। সেই সময় উপস্থাপক জানতে চান, রুনা খান ওজন কমিয়ে ফটোশুট করছেন, তাহলে তিনি কেন পারেননি? জবাবে ফারজানা চুমকি বলেন, ‘রুনা খান অনেক ডেডিকেটেড ছিল। অনেক চেষ্টার পর ও পেরেছে। আমার হয়তো ওই চেষ্টাটা ছিল না। রুনা খানের টার্গেট ছিল সে শুকাবে, ফটোশুট করবে, হট হট ফটোশুট করছে। আমার মাথায় এই চিন্তাটাই নেই। এ ছাড়া আমার বয়স হয়েছে, ছেলে বড় হয়েছে।’
তিনিও রুনা খানের মতো হট ফটোশুট করবেন কি না, জানতে চাইলে চুমকি জানান, এমনটা করলে তিনি অনেক আগেই সিনেমায় অভিনয় করতেন। চুমকি বলেন, ‘ফটোসুন্দরী হওয়ার পর অনেক সিনেমার অফার এসেছে। কিন্তু ওই সময় সিনেমার অবস্থা একটু দুস্থ ছিল বা ভালগার টাইপের। প্রথমত, আমাকে বাসা থেকে দেয়নি, আমারও মনে হয়েছে ওই ধরনের কাজ আমি করতে পারব না।’
রুনা খানকে নিয়ে জেলাস কি না, জানতে চাইলে চুমকি বলেন, ‘রুনার সঙ্গে আমার খুব ভালো সম্পর্ক। ও ওর জায়গা থেকে কাজ করছে। জেলাস হব কেন? তবে মাঝে মাঝে কিছু ফটোশুট দেখে মনে হয় দরকার কী? না করলেও পারত। রুনা অনেক ভালো অভিনেত্রী। ওর এভাবে ফটোশুট না করলেও হতো।’
এর পরেই জয়া আহসানের ফটোশুট নিয়ে মন্তব্য করেন চুমকি। তিনি বলেন, ‘জয়া আপার কিছু হট ছবি মনে হয় অসম্ভব ভালো। আবার কিছু ছবি দেখলে মনে হয় ভালো লাগছে না। কারণ, জয়া আপাকে আমি শুরুতে যখন দেখেছি, একটি সেফটিপিন যাতে সরে গিয়ে পেট না দেখা যায়—এতটা সচেতন থাকতেন। ওভাবে দেখে অভ্যস্ত।
এ জন্য হঠাৎ করে আমাদের ধাক্কা লাগে। আর কিছু না।’
চুমকির বক্তব্য
সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনার বিষয়টি নজর এড়ায়নি চুমকির। তাই নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে ফেসবুকে চুমকি লেখেন, ‘আমি কাউকে নিয়ে এভাবে কথা বলি নাই। জয়া আপা আমার ভীষণ পছন্দের একজন অভিনেত্রী। রুনা আমার ছোট বোনের মতো। ওর অভিনয়ের ভক্ত আমি। কাউকে আমি ছোট করে কথা বলি নাই। আপনারা কেন এই ভাবে লিখেন। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।’

অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী ফারজানা চুমকি।
কয়েক দিন আগে মনজু আহমেদের একটি ইউটিউব অনুষ্ঠানে অতিথি হয়েছিলেন চুমকি। সেখানে জয়া ও রুনার ফটোশুট নিয়ে ফারজানা চুমকি বলেন, জয়া আহসান ও রুনা খানের কিছু ফটোশুট দেখলে মনে হয় এগুলো তাঁরা না করলেও পারতেন। এরপর চুমকির সেই মন্তব্য ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কেউ কেউ তাঁর সঙ্গে একমত পোষণ করলেও অনেকে করছেন সমালোচনা। সহকর্মীদের নিয়ে এমন মন্তব্য করা ঠিক হয়নি বলে মত দিয়েছেন তাঁরা।
যেভাবে ঘটনা শুরু
১৯৯৯ সালে লাক্স আনন্দধারা ফটোসুন্দরী প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হয়েছিলেন ফারজানা চুমকি। এরপর নিয়মিত ফটোশুট করতেন তিনি। প্রায় এক যুগের বেশি হয়েছে, ফটোশুটে সময় দেননি তিনি। অনুষ্ঠানে চুমকি জানান, ওজন বেড়ে যাওয়ায় ফটোশুট করা হয়নি তাঁর। তবে নতুন করে আবার ফটোশুটে সময় দিতে চান তিনি। সেই সময় উপস্থাপক জানতে চান, রুনা খান ওজন কমিয়ে ফটোশুট করছেন, তাহলে তিনি কেন পারেননি? জবাবে ফারজানা চুমকি বলেন, ‘রুনা খান অনেক ডেডিকেটেড ছিল। অনেক চেষ্টার পর ও পেরেছে। আমার হয়তো ওই চেষ্টাটা ছিল না। রুনা খানের টার্গেট ছিল সে শুকাবে, ফটোশুট করবে, হট হট ফটোশুট করছে। আমার মাথায় এই চিন্তাটাই নেই। এ ছাড়া আমার বয়স হয়েছে, ছেলে বড় হয়েছে।’
তিনিও রুনা খানের মতো হট ফটোশুট করবেন কি না, জানতে চাইলে চুমকি জানান, এমনটা করলে তিনি অনেক আগেই সিনেমায় অভিনয় করতেন। চুমকি বলেন, ‘ফটোসুন্দরী হওয়ার পর অনেক সিনেমার অফার এসেছে। কিন্তু ওই সময় সিনেমার অবস্থা একটু দুস্থ ছিল বা ভালগার টাইপের। প্রথমত, আমাকে বাসা থেকে দেয়নি, আমারও মনে হয়েছে ওই ধরনের কাজ আমি করতে পারব না।’
রুনা খানকে নিয়ে জেলাস কি না, জানতে চাইলে চুমকি বলেন, ‘রুনার সঙ্গে আমার খুব ভালো সম্পর্ক। ও ওর জায়গা থেকে কাজ করছে। জেলাস হব কেন? তবে মাঝে মাঝে কিছু ফটোশুট দেখে মনে হয় দরকার কী? না করলেও পারত। রুনা অনেক ভালো অভিনেত্রী। ওর এভাবে ফটোশুট না করলেও হতো।’
এর পরেই জয়া আহসানের ফটোশুট নিয়ে মন্তব্য করেন চুমকি। তিনি বলেন, ‘জয়া আপার কিছু হট ছবি মনে হয় অসম্ভব ভালো। আবার কিছু ছবি দেখলে মনে হয় ভালো লাগছে না। কারণ, জয়া আপাকে আমি শুরুতে যখন দেখেছি, একটি সেফটিপিন যাতে সরে গিয়ে পেট না দেখা যায়—এতটা সচেতন থাকতেন। ওভাবে দেখে অভ্যস্ত।
এ জন্য হঠাৎ করে আমাদের ধাক্কা লাগে। আর কিছু না।’
চুমকির বক্তব্য
সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনার বিষয়টি নজর এড়ায়নি চুমকির। তাই নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে ফেসবুকে চুমকি লেখেন, ‘আমি কাউকে নিয়ে এভাবে কথা বলি নাই। জয়া আপা আমার ভীষণ পছন্দের একজন অভিনেত্রী। রুনা আমার ছোট বোনের মতো। ওর অভিনয়ের ভক্ত আমি। কাউকে আমি ছোট করে কথা বলি নাই। আপনারা কেন এই ভাবে লিখেন। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।’

কোরবানি মানে ত্যাগ। তারকারা অনেকেই আছেন যারা প্রতিবছর কোরবানি দিয়ে থাকেন। তাঁদের বাস্তব জীবনে ত্যাগের আরও অনেক গল্প আছে...
১০ জুলাই ২০২২
বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে...
৬ ঘণ্টা আগে
অনুমতি না পাওয়ায় নভেম্বর-ডিসেম্বরে স্থগিত হয়েছে বিদেশি শিল্পীদের নিয়ে আয়োজন করা চারটি কনসার্ট। তাই শঙ্কা ছিল ১৩ ডিসেম্বর ঘোষণা দেওয়া পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের কনসার্ট নিয়ে। আয়োজক পক্ষ থেকে বারবার দাবি করা হয়েছিল, নির্ধারিত সময়েই হবে এই কনসার্ট। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শঙ্কাই হলো সত্যি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
১ দিন আগেবিনোদন ডেস্ক

বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে এবারের উৎসবে বিজয়ীদের নাম। এবার রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মান ‘গোল্ডেন ইউসর’ জিতে নিয়েছে রোহিঙ্গা ভাষার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘লস্ট ল্যান্ড’। ক্রেস্টের পাশাপাশি পুরস্কার হিসেবে এই সিনেমাটি পেয়েছে ১ লাখ ডলার প্রাইজমানি।
‘ইউনান’ সিনেমার জন্য সেরা নির্মাতা নির্বাচিত হয়েছেন সিরিয়ার নির্মাতা আমির ফখের এলদিন। এই সিনেমার জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন জর্জ খাব্বাজ। সেরা অভিনেত্রী হয়েছেন সিও সু-বিন, তিনি সেরা হয়েছেন ‘দ্য ওয়ার্ল্ড অব লাভ’ সিনেমার জন্য।
লস্ট ল্যান্ড সিনেমার গল্প লেখা হয়েছে মিয়ানমারে পালিয়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়া দুই শিশুকে ঘিরে। ৯ বছর বয়সী সামিরা চার বছর বয়সী ভাই শফিকে নিয়ে মালয়েশিয়ায় থাকা চাচাদের কাছে পৌঁছানোর উদ্দশে যাত্রা শুরু করে। তাদের এই দুঃসহ যাত্রাপথের গল্প নিয়ে সিনেমা। এ বছর ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের হরাইজনস বিভাগে ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ারে বিশেষ জুরি পুরস্কার পেয়েছিল লস্ট ল্যান্ড।
পুরস্কার ঘোষণা অনুষ্ঠানের শুরুতে অ্যান্থনি হপকিন্স, ইদ্রিস এলবা, ড্যারেন অ্যারোনোফস্কি এবং সৌদি নির্মাতা আহদ কামেলকে সম্মাননা জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জনি ডেপ, সালমান খান, শাইলিন উডলির মতো তারকারা।
এবার রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে জুরি প্রেসিডেন্ট হিসেবে ছিলেন অস্কারজয়ী হলিউড নির্মাতা শন বেকার। তাঁর সঙ্গে জুরি বোর্ডে ছিলেন রিজ আহমেদ, নাওমি হ্যারিস, ওলগা কুরিলেঙ্কো ও নাদিন লাবাকি। পুরস্কার দেওয়ার সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জুরি বোর্ডের সদস্যরা।
নির্বাচিত সেরাদের তালিকা
সিনেমা
লস্ট ল্যান্ড (আকিও ফুজিমোতো)
জুরি পুরস্কার
হিজরা (শাহাদ আমিন)
পরিচালক
আমির ফখের এলদিন (ইউনান)
চিত্রনাট্য
সিরিল অ্যারিস ও বেন ফাকিহ (আ স্যাড অ্যান্ড বিউটিফুল ওয়ার্ল্ড)
অভিনেতা
জর্জ খাব্বাজ (ইউনান)
অভিনেত্রী
সিও সু-বিন (দ্য ওয়ার্ল্ড অব লাভ)
সেরা তথ্যচিত্র
ইন-আই ইন মোশন (জুলিয়েট বিনোচে)
সৌদি চলচ্চিত্র
হিজরা (শাহাদ আমিন)
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
কোয়োটস (সাইদ জাঘা)

বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে এবারের উৎসবে বিজয়ীদের নাম। এবার রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মান ‘গোল্ডেন ইউসর’ জিতে নিয়েছে রোহিঙ্গা ভাষার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘লস্ট ল্যান্ড’। ক্রেস্টের পাশাপাশি পুরস্কার হিসেবে এই সিনেমাটি পেয়েছে ১ লাখ ডলার প্রাইজমানি।
‘ইউনান’ সিনেমার জন্য সেরা নির্মাতা নির্বাচিত হয়েছেন সিরিয়ার নির্মাতা আমির ফখের এলদিন। এই সিনেমার জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন জর্জ খাব্বাজ। সেরা অভিনেত্রী হয়েছেন সিও সু-বিন, তিনি সেরা হয়েছেন ‘দ্য ওয়ার্ল্ড অব লাভ’ সিনেমার জন্য।
লস্ট ল্যান্ড সিনেমার গল্প লেখা হয়েছে মিয়ানমারে পালিয়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়া দুই শিশুকে ঘিরে। ৯ বছর বয়সী সামিরা চার বছর বয়সী ভাই শফিকে নিয়ে মালয়েশিয়ায় থাকা চাচাদের কাছে পৌঁছানোর উদ্দশে যাত্রা শুরু করে। তাদের এই দুঃসহ যাত্রাপথের গল্প নিয়ে সিনেমা। এ বছর ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের হরাইজনস বিভাগে ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ারে বিশেষ জুরি পুরস্কার পেয়েছিল লস্ট ল্যান্ড।
পুরস্কার ঘোষণা অনুষ্ঠানের শুরুতে অ্যান্থনি হপকিন্স, ইদ্রিস এলবা, ড্যারেন অ্যারোনোফস্কি এবং সৌদি নির্মাতা আহদ কামেলকে সম্মাননা জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জনি ডেপ, সালমান খান, শাইলিন উডলির মতো তারকারা।
এবার রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে জুরি প্রেসিডেন্ট হিসেবে ছিলেন অস্কারজয়ী হলিউড নির্মাতা শন বেকার। তাঁর সঙ্গে জুরি বোর্ডে ছিলেন রিজ আহমেদ, নাওমি হ্যারিস, ওলগা কুরিলেঙ্কো ও নাদিন লাবাকি। পুরস্কার দেওয়ার সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জুরি বোর্ডের সদস্যরা।
নির্বাচিত সেরাদের তালিকা
সিনেমা
লস্ট ল্যান্ড (আকিও ফুজিমোতো)
জুরি পুরস্কার
হিজরা (শাহাদ আমিন)
পরিচালক
আমির ফখের এলদিন (ইউনান)
চিত্রনাট্য
সিরিল অ্যারিস ও বেন ফাকিহ (আ স্যাড অ্যান্ড বিউটিফুল ওয়ার্ল্ড)
অভিনেতা
জর্জ খাব্বাজ (ইউনান)
অভিনেত্রী
সিও সু-বিন (দ্য ওয়ার্ল্ড অব লাভ)
সেরা তথ্যচিত্র
ইন-আই ইন মোশন (জুলিয়েট বিনোচে)
সৌদি চলচ্চিত্র
হিজরা (শাহাদ আমিন)
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
কোয়োটস (সাইদ জাঘা)

কোরবানি মানে ত্যাগ। তারকারা অনেকেই আছেন যারা প্রতিবছর কোরবানি দিয়ে থাকেন। তাঁদের বাস্তব জীবনে ত্যাগের আরও অনেক গল্প আছে...
১০ জুলাই ২০২২
অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
৬ ঘণ্টা আগে
অনুমতি না পাওয়ায় নভেম্বর-ডিসেম্বরে স্থগিত হয়েছে বিদেশি শিল্পীদের নিয়ে আয়োজন করা চারটি কনসার্ট। তাই শঙ্কা ছিল ১৩ ডিসেম্বর ঘোষণা দেওয়া পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের কনসার্ট নিয়ে। আয়োজক পক্ষ থেকে বারবার দাবি করা হয়েছিল, নির্ধারিত সময়েই হবে এই কনসার্ট। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শঙ্কাই হলো সত্যি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
১ দিন আগেযৌথ চেষ্টায় মেলেনি অনুমতি
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অনুমতি না পাওয়ায় নভেম্বর-ডিসেম্বরে স্থগিত হয়েছে বিদেশি শিল্পীদের নিয়ে আয়োজন করা চারটি কনসার্ট। তাই শঙ্কা ছিল ১৩ ডিসেম্বর ঘোষণা দেওয়া পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের কনসার্ট নিয়ে। আয়োজক পক্ষ থেকে বারবার দাবি করা হয়েছিল, নির্ধারিত সময়েই হবে এই কনসার্ট। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শঙ্কাই হলো সত্যি। নিরাপত্তার কারণে প্রশাসনের অনুমতি না পাওয়ায় স্থগিত করা হয়েছে আতিফের কনসার্ট।
এ মাসে দুটি কনসার্টে পারফর্ম করতে বাংলাদেশে আসার কথা ছিল আতিফের। তবে স্থগিত হওয়ার শঙ্কা আছে জেনে দুটি কনসার্ট আয়োজনের পরিকল্পনা থেকে সরে এসে যৌথভাবে একটি কনসার্টের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মেইন স্টেজ ইনক ও স্পিরিটস অব জুলাই। সেভাবেই চলছিল প্রস্তুতি। দর্শকদের যাতায়াত সহজ করতে বিআরটিসির ফ্রি শাটল সার্ভিসেরও ঘোষণা দেওয়া হয়। তবে শেষ পর্যন্ত প্রশাসন থেকে মেলেনি অনুমতি। বৃহস্পতিবার রাতে আতিফ আসলামের ফেসবুক পেজ থেকে কনসার্ট বাতিলের ঘোষণা দেওয়া হয়। পরে আয়োজক প্রতিষ্ঠান মেইন স্টেজ ইনক ফেসবুকে জানায়, জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা এবং নিরাপত্তার বিধিনিষেধের কারণে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করা হয়েছে। দর্শকদের টিকিটের মূল্য শিগগির ফেরত দেওয়ার কথাও জানিয়েছে তারা।
আজ পূর্বাচলের নিউ প্রজেক্ট টাউনের বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল আতিফ আসলামের এই কনসার্ট। আতিফের সঙ্গে পারফর্ম করার কথা বাংলাদেশের নেমেসিস ব্যান্ড এবং ফুয়াদ অ্যান্ড ফ্রেন্ডসের। হঠাৎ করে কনসার্ট বাতিলের ঘোষণায় অন্য সবার মতো হতাশ হয়েছেন শিল্পীরাও। দুঃখ প্রকাশ করে ফেসবুক পেজে আতিফ আসলাম লিখেছেন, ‘প্রিয় বাংলাদেশি ভক্তরা, অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, ১৩ ডিসেম্বর ঢাকায় নির্ধারিত কনসার্টে আমরা পারফর্ম করছি না। কারণ, কনসার্টের আয়োজক ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় স্থানীয় অনুমতি, নিরাপত্তা ছাড়পত্র ও লজিস্টিকস (সরঞ্জাম/ব্যবস্থাপনা) বিষয়গুলো ঠিক করতে পারেননি।’
ফুয়াদ আল মুক্তাদির বলেন, ‘আমরা ভীষণ এক্সাইটেড ছিলাম পারফর্ম করার জন্য। কয়েক দিন ধরে আমরা ইভেন্ট কোম্পানির কাছ থেকে আপডেট নিচ্ছিলাম, আর যা যা আপডেট পেয়েছিলাম, তাতে মনে হচ্ছিল সব ঠিকই আছে। সাউন্ড কোম্পানির সঙ্গেও ডাবল-চেক করেছিলাম। সবাইকে বুকিং দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে জানলাম, সিকিউরিটির কারণে শো ক্যানসেল হয়েছে। কনসার্ট বারবার ক্যানসেল হওয়ায় মিউজিশিয়ান, সাউন্ড কোম্পানি ভেনডোর্স, স্পনসর সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, এমনকি দর্শকেরাও। আমরা সবার মতো অপেক্ষা করছি, পরিস্থিতি কখন স্বাভাবিক হবে। ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না, আমরাও খুব আপসেট।’
কনসার্টে স্থগিত হওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করেছে নেমেসিস। ব্যান্ডটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘কনসার্টের অবস্থা সম্পর্কে স্পষ্ট আপডেট জানতে আয়োজকদের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হয়েছে। প্রতিবার, আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে, সব ব্যবস্থা যথাযথভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং আয়োজকেরা অনুষ্ঠানটি আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় ছাড়পত্রগুলো নিশ্চিত করার চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত স্থগিত করা হলো। বাংলাদেশে লাইভ ইভেন্টগুলোকে ঘিরে চলমান অনিশ্চয়তা শিল্পের সঙ্গে জড়িত সবার জন্য, বিশেষ করে আমাদের মতো শিল্পীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে। এই ঘটনা সেই উদ্বেগকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।’

অনুমতি না পাওয়ায় নভেম্বর-ডিসেম্বরে স্থগিত হয়েছে বিদেশি শিল্পীদের নিয়ে আয়োজন করা চারটি কনসার্ট। তাই শঙ্কা ছিল ১৩ ডিসেম্বর ঘোষণা দেওয়া পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের কনসার্ট নিয়ে। আয়োজক পক্ষ থেকে বারবার দাবি করা হয়েছিল, নির্ধারিত সময়েই হবে এই কনসার্ট। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শঙ্কাই হলো সত্যি। নিরাপত্তার কারণে প্রশাসনের অনুমতি না পাওয়ায় স্থগিত করা হয়েছে আতিফের কনসার্ট।
এ মাসে দুটি কনসার্টে পারফর্ম করতে বাংলাদেশে আসার কথা ছিল আতিফের। তবে স্থগিত হওয়ার শঙ্কা আছে জেনে দুটি কনসার্ট আয়োজনের পরিকল্পনা থেকে সরে এসে যৌথভাবে একটি কনসার্টের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মেইন স্টেজ ইনক ও স্পিরিটস অব জুলাই। সেভাবেই চলছিল প্রস্তুতি। দর্শকদের যাতায়াত সহজ করতে বিআরটিসির ফ্রি শাটল সার্ভিসেরও ঘোষণা দেওয়া হয়। তবে শেষ পর্যন্ত প্রশাসন থেকে মেলেনি অনুমতি। বৃহস্পতিবার রাতে আতিফ আসলামের ফেসবুক পেজ থেকে কনসার্ট বাতিলের ঘোষণা দেওয়া হয়। পরে আয়োজক প্রতিষ্ঠান মেইন স্টেজ ইনক ফেসবুকে জানায়, জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা এবং নিরাপত্তার বিধিনিষেধের কারণে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করা হয়েছে। দর্শকদের টিকিটের মূল্য শিগগির ফেরত দেওয়ার কথাও জানিয়েছে তারা।
আজ পূর্বাচলের নিউ প্রজেক্ট টাউনের বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল আতিফ আসলামের এই কনসার্ট। আতিফের সঙ্গে পারফর্ম করার কথা বাংলাদেশের নেমেসিস ব্যান্ড এবং ফুয়াদ অ্যান্ড ফ্রেন্ডসের। হঠাৎ করে কনসার্ট বাতিলের ঘোষণায় অন্য সবার মতো হতাশ হয়েছেন শিল্পীরাও। দুঃখ প্রকাশ করে ফেসবুক পেজে আতিফ আসলাম লিখেছেন, ‘প্রিয় বাংলাদেশি ভক্তরা, অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, ১৩ ডিসেম্বর ঢাকায় নির্ধারিত কনসার্টে আমরা পারফর্ম করছি না। কারণ, কনসার্টের আয়োজক ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় স্থানীয় অনুমতি, নিরাপত্তা ছাড়পত্র ও লজিস্টিকস (সরঞ্জাম/ব্যবস্থাপনা) বিষয়গুলো ঠিক করতে পারেননি।’
ফুয়াদ আল মুক্তাদির বলেন, ‘আমরা ভীষণ এক্সাইটেড ছিলাম পারফর্ম করার জন্য। কয়েক দিন ধরে আমরা ইভেন্ট কোম্পানির কাছ থেকে আপডেট নিচ্ছিলাম, আর যা যা আপডেট পেয়েছিলাম, তাতে মনে হচ্ছিল সব ঠিকই আছে। সাউন্ড কোম্পানির সঙ্গেও ডাবল-চেক করেছিলাম। সবাইকে বুকিং দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে জানলাম, সিকিউরিটির কারণে শো ক্যানসেল হয়েছে। কনসার্ট বারবার ক্যানসেল হওয়ায় মিউজিশিয়ান, সাউন্ড কোম্পানি ভেনডোর্স, স্পনসর সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, এমনকি দর্শকেরাও। আমরা সবার মতো অপেক্ষা করছি, পরিস্থিতি কখন স্বাভাবিক হবে। ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না, আমরাও খুব আপসেট।’
কনসার্টে স্থগিত হওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করেছে নেমেসিস। ব্যান্ডটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘কনসার্টের অবস্থা সম্পর্কে স্পষ্ট আপডেট জানতে আয়োজকদের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হয়েছে। প্রতিবার, আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে, সব ব্যবস্থা যথাযথভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং আয়োজকেরা অনুষ্ঠানটি আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় ছাড়পত্রগুলো নিশ্চিত করার চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত স্থগিত করা হলো। বাংলাদেশে লাইভ ইভেন্টগুলোকে ঘিরে চলমান অনিশ্চয়তা শিল্পের সঙ্গে জড়িত সবার জন্য, বিশেষ করে আমাদের মতো শিল্পীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে। এই ঘটনা সেই উদ্বেগকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।’

কোরবানি মানে ত্যাগ। তারকারা অনেকেই আছেন যারা প্রতিবছর কোরবানি দিয়ে থাকেন। তাঁদের বাস্তব জীবনে ত্যাগের আরও অনেক গল্প আছে...
১০ জুলাই ২০২২
অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
৬ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে...
৬ ঘণ্টা আগে
নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত হবে নাটকটি।
বিজয় দিবস উপলক্ষে ২০১২ সাল থেকে প্রতিবছর ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে নাটক নির্মাণ করছেন অরুণ চৌধুরী। সেই ধারাবাহিকতায় এবার তিনি নির্মাণ করেছেন নাটক ডাক্তার বাড়ি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধারা একটি বাড়ি থেকে কীভাবে সহায়তা পেয়েছিলেন, সেটাই তুলে ধরা হয়েছে নাটকে। গল্পে দেখা যাবে, গ্রামের এক ডাক্তারের মেয়ে মল্লিকা তার বাবাকে না জানিয়ে দুই মুক্তিযোদ্ধাকে আশ্রয় দেয়। একসময় দুষ্কৃতকারীরা ডাক্তারকে হুমকি দেয় বাড়ি থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের বের করে দিতে হবে। ভয় পেয়ে যায় সে। কিন্তু মল্লিকা তার বাবাকে বোঝায় একটা দিন অপেক্ষা করার জন্য। এরপর ঘটতে থাকে নানা ঘটনা। ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর ঢাকার নবাবগঞ্জে হয়েছে নাটকটির শুটিং।
ডাক্তার বাড়ি নাটকে মল্লিকা চরিত্রে অভিনয় করেছেন মৌ। তাঁর বাবার চরিত্রে আছেন নরেশ ভুঁইয়া। মুক্তিযোদ্ধার চরিত্রে দেখা যাবে আহসান হাবিব নাসিমকে। নতুন এই নাটক নিয়ে মৌ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের কাজ অনেক কম করা হয়েছে আমার। খুব ভালো লেগেছে এত সুন্দর একটি গল্পে অভিনয় করতে পেরে। নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছি চরিত্রটি ধারণ করতে।’
নির্মাতা অরুণ চৌধুরী বলেন, ‘এটি মুক্তিযুদ্ধের সময়ের একটি বাড়ির গল্প। গল্প অনুযায়ী পর্দায় সেই সময়ের আবহ তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। শুটিং করেছি নবাবগঞ্জের একটি পুরোনো বাড়িতে। দর্শকের ভালো লাগলেই আমাদের চেষ্টা সার্থক হবে।’
এদিকে মুক্তির অপেক্ষায় আছে মৌ অভিনীত প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কাজী আনোয়ার হোসেনের ‘আর্তনাদ’ উপন্যাস অবলম্বনে এটি নির্মাণ করেছেন আকা রেজা গালিব। প্রাথমিকভাবে নাম রাখা হয়েছে ‘গহীন অতল’। এই ওয়েব ফিল্মে মৌ অভিনয় করেছেন এক মায়ের চরিত্রে। পুরো গল্প গড়ে উঠেছে তাঁকে ঘিরে। ফিল্মটির গল্পে দেখা যাবে, ঘটনাক্রমে এক রাতে মৌ অভিনীত চরিত্রটি খুন করে ফেলে তার মেয়ের গোপন প্রেমিককে। এই ঘটনা গোপন করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে সে।

নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত হবে নাটকটি।
বিজয় দিবস উপলক্ষে ২০১২ সাল থেকে প্রতিবছর ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে নাটক নির্মাণ করছেন অরুণ চৌধুরী। সেই ধারাবাহিকতায় এবার তিনি নির্মাণ করেছেন নাটক ডাক্তার বাড়ি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধারা একটি বাড়ি থেকে কীভাবে সহায়তা পেয়েছিলেন, সেটাই তুলে ধরা হয়েছে নাটকে। গল্পে দেখা যাবে, গ্রামের এক ডাক্তারের মেয়ে মল্লিকা তার বাবাকে না জানিয়ে দুই মুক্তিযোদ্ধাকে আশ্রয় দেয়। একসময় দুষ্কৃতকারীরা ডাক্তারকে হুমকি দেয় বাড়ি থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের বের করে দিতে হবে। ভয় পেয়ে যায় সে। কিন্তু মল্লিকা তার বাবাকে বোঝায় একটা দিন অপেক্ষা করার জন্য। এরপর ঘটতে থাকে নানা ঘটনা। ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর ঢাকার নবাবগঞ্জে হয়েছে নাটকটির শুটিং।
ডাক্তার বাড়ি নাটকে মল্লিকা চরিত্রে অভিনয় করেছেন মৌ। তাঁর বাবার চরিত্রে আছেন নরেশ ভুঁইয়া। মুক্তিযোদ্ধার চরিত্রে দেখা যাবে আহসান হাবিব নাসিমকে। নতুন এই নাটক নিয়ে মৌ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের কাজ অনেক কম করা হয়েছে আমার। খুব ভালো লেগেছে এত সুন্দর একটি গল্পে অভিনয় করতে পেরে। নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছি চরিত্রটি ধারণ করতে।’
নির্মাতা অরুণ চৌধুরী বলেন, ‘এটি মুক্তিযুদ্ধের সময়ের একটি বাড়ির গল্প। গল্প অনুযায়ী পর্দায় সেই সময়ের আবহ তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। শুটিং করেছি নবাবগঞ্জের একটি পুরোনো বাড়িতে। দর্শকের ভালো লাগলেই আমাদের চেষ্টা সার্থক হবে।’
এদিকে মুক্তির অপেক্ষায় আছে মৌ অভিনীত প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কাজী আনোয়ার হোসেনের ‘আর্তনাদ’ উপন্যাস অবলম্বনে এটি নির্মাণ করেছেন আকা রেজা গালিব। প্রাথমিকভাবে নাম রাখা হয়েছে ‘গহীন অতল’। এই ওয়েব ফিল্মে মৌ অভিনয় করেছেন এক মায়ের চরিত্রে। পুরো গল্প গড়ে উঠেছে তাঁকে ঘিরে। ফিল্মটির গল্পে দেখা যাবে, ঘটনাক্রমে এক রাতে মৌ অভিনীত চরিত্রটি খুন করে ফেলে তার মেয়ের গোপন প্রেমিককে। এই ঘটনা গোপন করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে সে।

কোরবানি মানে ত্যাগ। তারকারা অনেকেই আছেন যারা প্রতিবছর কোরবানি দিয়ে থাকেন। তাঁদের বাস্তব জীবনে ত্যাগের আরও অনেক গল্প আছে...
১০ জুলাই ২০২২
অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
৬ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে...
৬ ঘণ্টা আগে
অনুমতি না পাওয়ায় নভেম্বর-ডিসেম্বরে স্থগিত হয়েছে বিদেশি শিল্পীদের নিয়ে আয়োজন করা চারটি কনসার্ট। তাই শঙ্কা ছিল ১৩ ডিসেম্বর ঘোষণা দেওয়া পাকিস্তানি সংগীতশিল্পী আতিফ আসলামের কনসার্ট নিয়ে। আয়োজক পক্ষ থেকে বারবার দাবি করা হয়েছিল, নির্ধারিত সময়েই হবে এই কনসার্ট। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শঙ্কাই হলো সত্যি।
৬ ঘণ্টা আগে