‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানে গানটি গাওয়ার সেই পুরোনো ভিডিও। পাঠকদের জন্য আজ যে শিশুর পেছনের গল্প শোনালেন গানটির গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী।
বিনোদন ডেস্ক

শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভাবনা থেকেই ‘আজ যে শিশু’ গানের সৃষ্টি। ১৯৮৬ সালের আগে আমি চট্টগ্রামে ছিলাম। সেখানে একটি কলেজে পড়াতাম। এরপর ঢাকায় চলে এলেও কলেজের প্রতি টান অনুভব করতাম। তাই সপ্তাহে দুই দিন চট্টগ্রাম গিয়ে পড়িয়ে আসতাম। রাতের ট্রেনে চট্টগ্রামে চলে যেতাম। ট্রেনে যাতায়াতের সময় ও স্টেশন থেকে বাসায় আসা-যাওয়ার সময় দেখতাম, রেললাইনের পাশে ছোট ছোট বস্তির মতো জায়গায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে শিশুরা বেড়ে উঠছে।
ঢাকায়ও খুব ভালো অবস্থা ছিল না। ধানমন্ডিতে তখন অ্যাপার্টমেন্ট কেবল গড়ে উঠছে। সিঁড়িতে মানুষ বাসা বানিয়ে থাকত। শিশুরা সেখানে খেলছে, খাচ্ছে, ঘুমাচ্ছে—এই বিষয়গুলো আমাকে অনেক পীড়া দিত। ভাবনা শুরু হলো, আমাদের শিশুরা তো বড় হয়ে ওঠার জন্য ভালো পরিবেশ পাচ্ছে না। সারা দেশে একই অবস্থা। অনেকেই লেখাপড়া করার সুযোগ পায় না, খাবার পায় না, পোশাক পায় না। সারা দেশের শিশুদের জন্য একই মানের পরিবেশ ও সুবিধা থাকা উচিত। উন্নত দেশে সকল শিশুর সম অধিকার দেওয়া হয়। কোনো ব্যবধান থাকে না। কিন্তু আমাদের দেশে এমন কোনো ব্যবস্থা নেই। এই চিন্তা থেকেই আজ যে শিশু গানের ভাবনাটা আসে। আস্তে আস্তে ভাবনাটা ম্যাচিউর হয়। একসময় লেখা হয়ে যায়।
সে সময় রেনেসাঁর সঙ্গে আমি গান করছিলাম। সোলস ব্যান্ডে থাকতেই পিলু খান, নকীব খানের সঙ্গে কাজ করা শুরু। রেনেসাঁর পিলু খানকে এই গানটি দিলাম। দারুণ সুর করল সে। সুর করার পর রেনেসাঁর সবাই মিলে বসে সিদ্ধান্ত নিল, এটি ব্যান্ডের তৃতীয় অ্যালবাম ‘তৃতীয় বিশ্ব’তে থাকবে। গানটি গেয়েছিল পিলু। ব্যান্ডের সবাই দারুণ পছন্দ করল। সে সময় থেকে এটি আমাদের ভালো লাগার গান। বক্তব্যধর্মী গান, তাই সবাই একটু চিন্তায় ছিলাম। ভেবেছিলাম, হয়তো অল্পসংখ্যক মানুষ শুনবে। নব্বইয়ের দশকে তো প্রেম আর বিচ্ছেদের গানের প্রচলন বেশি ছিল। ১৯৯৩ সালে তৃতীয় বিশ্ব অ্যালবাম প্রকাশের পর থেকে অন্যান্য গানের পাশাপাশি এই গানটি নিয়েও সাড়া পাচ্ছিলাম। সত্যি বলতে আমরা আশা করিনি, আজ যে শিশু গানটি মানুষ এত পছন্দ করবে!

অ্যালবাম প্রকাশের দুই বছর পর ১৯৯৫ সালের বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানে অনেক শিল্পী মিলে আজ যে শিশু গায়। এই অনুষ্ঠানে মূলত ব্যান্ডের শিল্পীরা তাদের ঘরানার বাইরের গান গেয়েছিল, আর অন্যরা গেয়েছিল ব্যান্ডের গান। অনুষ্ঠানটি প্রচারের পর আজ যে শিশু সর্বসাধারণের হয়ে যায়। এরপর অনেকবার গানটি ফিরে ফিরে এসেছে। শিশুদের নিয়ে কথা উঠলেই সামনে চলে আসে গানটি। এ ছাড়া এমনিতেও অনেক জায়গায় নিয়মিত বাজানো হয়। আমি নিজে অনেক অটিস্টিক স্কুলে গিয়ে দেখেছি সবাই মিলে এই গানটি গায়। প্রকাশের ৩৩ বছর পরেও যখন নিজের লেখা একটি গান জনপ্রিয়তা ধরে রাখে, সেটা বিশাল আনন্দের। তবে শুধু গানের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে চলুন আমরা শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ পৃথিবী সৃষ্টি করি।
(অনুলিখন)

শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভাবনা থেকেই ‘আজ যে শিশু’ গানের সৃষ্টি। ১৯৮৬ সালের আগে আমি চট্টগ্রামে ছিলাম। সেখানে একটি কলেজে পড়াতাম। এরপর ঢাকায় চলে এলেও কলেজের প্রতি টান অনুভব করতাম। তাই সপ্তাহে দুই দিন চট্টগ্রাম গিয়ে পড়িয়ে আসতাম। রাতের ট্রেনে চট্টগ্রামে চলে যেতাম। ট্রেনে যাতায়াতের সময় ও স্টেশন থেকে বাসায় আসা-যাওয়ার সময় দেখতাম, রেললাইনের পাশে ছোট ছোট বস্তির মতো জায়গায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে শিশুরা বেড়ে উঠছে।
ঢাকায়ও খুব ভালো অবস্থা ছিল না। ধানমন্ডিতে তখন অ্যাপার্টমেন্ট কেবল গড়ে উঠছে। সিঁড়িতে মানুষ বাসা বানিয়ে থাকত। শিশুরা সেখানে খেলছে, খাচ্ছে, ঘুমাচ্ছে—এই বিষয়গুলো আমাকে অনেক পীড়া দিত। ভাবনা শুরু হলো, আমাদের শিশুরা তো বড় হয়ে ওঠার জন্য ভালো পরিবেশ পাচ্ছে না। সারা দেশে একই অবস্থা। অনেকেই লেখাপড়া করার সুযোগ পায় না, খাবার পায় না, পোশাক পায় না। সারা দেশের শিশুদের জন্য একই মানের পরিবেশ ও সুবিধা থাকা উচিত। উন্নত দেশে সকল শিশুর সম অধিকার দেওয়া হয়। কোনো ব্যবধান থাকে না। কিন্তু আমাদের দেশে এমন কোনো ব্যবস্থা নেই। এই চিন্তা থেকেই আজ যে শিশু গানের ভাবনাটা আসে। আস্তে আস্তে ভাবনাটা ম্যাচিউর হয়। একসময় লেখা হয়ে যায়।
সে সময় রেনেসাঁর সঙ্গে আমি গান করছিলাম। সোলস ব্যান্ডে থাকতেই পিলু খান, নকীব খানের সঙ্গে কাজ করা শুরু। রেনেসাঁর পিলু খানকে এই গানটি দিলাম। দারুণ সুর করল সে। সুর করার পর রেনেসাঁর সবাই মিলে বসে সিদ্ধান্ত নিল, এটি ব্যান্ডের তৃতীয় অ্যালবাম ‘তৃতীয় বিশ্ব’তে থাকবে। গানটি গেয়েছিল পিলু। ব্যান্ডের সবাই দারুণ পছন্দ করল। সে সময় থেকে এটি আমাদের ভালো লাগার গান। বক্তব্যধর্মী গান, তাই সবাই একটু চিন্তায় ছিলাম। ভেবেছিলাম, হয়তো অল্পসংখ্যক মানুষ শুনবে। নব্বইয়ের দশকে তো প্রেম আর বিচ্ছেদের গানের প্রচলন বেশি ছিল। ১৯৯৩ সালে তৃতীয় বিশ্ব অ্যালবাম প্রকাশের পর থেকে অন্যান্য গানের পাশাপাশি এই গানটি নিয়েও সাড়া পাচ্ছিলাম। সত্যি বলতে আমরা আশা করিনি, আজ যে শিশু গানটি মানুষ এত পছন্দ করবে!

অ্যালবাম প্রকাশের দুই বছর পর ১৯৯৫ সালের বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানে অনেক শিল্পী মিলে আজ যে শিশু গায়। এই অনুষ্ঠানে মূলত ব্যান্ডের শিল্পীরা তাদের ঘরানার বাইরের গান গেয়েছিল, আর অন্যরা গেয়েছিল ব্যান্ডের গান। অনুষ্ঠানটি প্রচারের পর আজ যে শিশু সর্বসাধারণের হয়ে যায়। এরপর অনেকবার গানটি ফিরে ফিরে এসেছে। শিশুদের নিয়ে কথা উঠলেই সামনে চলে আসে গানটি। এ ছাড়া এমনিতেও অনেক জায়গায় নিয়মিত বাজানো হয়। আমি নিজে অনেক অটিস্টিক স্কুলে গিয়ে দেখেছি সবাই মিলে এই গানটি গায়। প্রকাশের ৩৩ বছর পরেও যখন নিজের লেখা একটি গান জনপ্রিয়তা ধরে রাখে, সেটা বিশাল আনন্দের। তবে শুধু গানের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে চলুন আমরা শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ পৃথিবী সৃষ্টি করি।
(অনুলিখন)

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
৬ মিনিট আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
১৭ মিনিট আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
২১ মিনিট আগে
হলিউডের নির্মাতা রব রেইনার ও তাঁর স্ত্রী মিশেল সিঙ্গার রেইনারের মৃত্যুর খবরে যুক্তরাষ্ট্রের চলচ্চিত্র ও রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। গতকাল রোববার লস অ্যাঞ্জেলেসের অভিজাত ব্রেন্টউড এলাকায় নিজেদের বাড়িতে রব রেইনার (৭৮) ও তাঁর স্ত্রী মিশেলকে (৬৮) মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য মামুন, মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমককে হুমকি দেওয়া হয়েছে ডাল্টন সৌভাত হীরা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে।
অ্যাকাউন্টটি থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে চমক ও বান্নাহর ফোন নম্বর ফাঁস করা হয়েছে, তাঁদের লোকেশন ট্র্যাক করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে হুমকিদাতা। তাঁদেরকে কোনো কাজে নিতেও শোবিজসংশ্লিষ্টদের নিষেধ করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি পাওয়ার কথা জানান চমক। তবে কোনো ধরনের হুমকিতে ভীত নন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
রুকাইয়া জাহান চমক বলেন, ‘রোববার রাতে আমার ফোনে ২০০ থেকে ৩০০ কল এসেছে। শেষ পর্যন্ত ফোন নম্বর বন্ধ করতে বাধ্য হই। এতগুলো ফোনকল, হত্যার হুমকি, মনে হচ্ছিল আমার জীবনে দেশের জন্য কিছু একটা তো করেছি। যার কারণে এরা আমার পেছনে এভাবে লেগেছে। কিছু না করলে পেছনে লাগত না—এতটুকু সান্ত্বনা নিজেকে দিতে পারছি। এই দেশের মানুষের কোনো কাজে আমি আসতে পেরেছি, এটাই তো বড় কথা। ওরা যদি সত্যি আমাকে মেরে ফেলে, এটা আমার জন্য সুন্দর উপহার হবে। আমার জন্য আশীর্বাদ হবে যে আমি আমার দেশের জন্য মারা গেছি।’
চমক আরও বলেন, ‘৭০ বছরে বয়সে গিয়ে বৃদ্ধ হয়ে মরার চেয়ে দেশের জন্য মৃত্যু হলে, এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। অনেকেই আমাকে নিয়ে চিন্তা করছেন, ফোন করে সতর্ক করছেন। তাঁদেরকে বলব, মন খারাপ করবেন না। আমি যদি মরে যাই, তাতে আমার দুঃখ নেই। যাঁরা হুমকি দিচ্ছে তাদের বলতে চাই, তোমরা আমাকে নিয়ে যত বাজে কথা বলবা তত মনে করব আমি কিছু করতে পেরেছি। তোমাদের হুমকিতে বাসায় বসে থাকার মানুষ আমি না।’
মৃত্যুর হুমকি পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফেসবুকে অনন্য মামুন বলেন, ‘হাদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর থেকে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা তো জানে না হাদি আমার কাছে একটা ভালোবাসার নাম। আর মৃত্যুর ভয় কখনো পাই না। যেদিন পৃথিবীতে এসেছি, সেদিনই আল্লাহ তাআলা আমার মৃত্যুর তারিখ ঠিক করে রেখেছে।’
চমক ও মামুন হুমকি প্রসঙ্গে কথা বললেও এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি নির্মাতা বান্নাহ।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য মামুন, মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমককে হুমকি দেওয়া হয়েছে ডাল্টন সৌভাত হীরা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে।
অ্যাকাউন্টটি থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে চমক ও বান্নাহর ফোন নম্বর ফাঁস করা হয়েছে, তাঁদের লোকেশন ট্র্যাক করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে হুমকিদাতা। তাঁদেরকে কোনো কাজে নিতেও শোবিজসংশ্লিষ্টদের নিষেধ করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি পাওয়ার কথা জানান চমক। তবে কোনো ধরনের হুমকিতে ভীত নন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
রুকাইয়া জাহান চমক বলেন, ‘রোববার রাতে আমার ফোনে ২০০ থেকে ৩০০ কল এসেছে। শেষ পর্যন্ত ফোন নম্বর বন্ধ করতে বাধ্য হই। এতগুলো ফোনকল, হত্যার হুমকি, মনে হচ্ছিল আমার জীবনে দেশের জন্য কিছু একটা তো করেছি। যার কারণে এরা আমার পেছনে এভাবে লেগেছে। কিছু না করলে পেছনে লাগত না—এতটুকু সান্ত্বনা নিজেকে দিতে পারছি। এই দেশের মানুষের কোনো কাজে আমি আসতে পেরেছি, এটাই তো বড় কথা। ওরা যদি সত্যি আমাকে মেরে ফেলে, এটা আমার জন্য সুন্দর উপহার হবে। আমার জন্য আশীর্বাদ হবে যে আমি আমার দেশের জন্য মারা গেছি।’
চমক আরও বলেন, ‘৭০ বছরে বয়সে গিয়ে বৃদ্ধ হয়ে মরার চেয়ে দেশের জন্য মৃত্যু হলে, এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। অনেকেই আমাকে নিয়ে চিন্তা করছেন, ফোন করে সতর্ক করছেন। তাঁদেরকে বলব, মন খারাপ করবেন না। আমি যদি মরে যাই, তাতে আমার দুঃখ নেই। যাঁরা হুমকি দিচ্ছে তাদের বলতে চাই, তোমরা আমাকে নিয়ে যত বাজে কথা বলবা তত মনে করব আমি কিছু করতে পেরেছি। তোমাদের হুমকিতে বাসায় বসে থাকার মানুষ আমি না।’
মৃত্যুর হুমকি পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফেসবুকে অনন্য মামুন বলেন, ‘হাদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর থেকে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা তো জানে না হাদি আমার কাছে একটা ভালোবাসার নাম। আর মৃত্যুর ভয় কখনো পাই না। যেদিন পৃথিবীতে এসেছি, সেদিনই আল্লাহ তাআলা আমার মৃত্যুর তারিখ ঠিক করে রেখেছে।’
চমক ও মামুন হুমকি প্রসঙ্গে কথা বললেও এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি নির্মাতা বান্নাহ।

‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু।
১৬ মার্চ ২০২৫
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
১৭ মিনিট আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
২১ মিনিট আগে
হলিউডের নির্মাতা রব রেইনার ও তাঁর স্ত্রী মিশেল সিঙ্গার রেইনারের মৃত্যুর খবরে যুক্তরাষ্ট্রের চলচ্চিত্র ও রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। গতকাল রোববার লস অ্যাঞ্জেলেসের অভিজাত ব্রেন্টউড এলাকায় নিজেদের বাড়িতে রব রেইনার (৭৮) ও তাঁর স্ত্রী মিশেলকে (৬৮) মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন। ভিডিওতে মডেল হয়েছেন আবদুল্লাহ আল সেন্টু, ফাতিমা আক্তার ইয়ামন এবং আশিকুর রহমান চমন।
নতুন এই গান নিয়ে সংগীতশিল্পী আকরাম হোসেন জানান, প্রচলিত কথা ও সুরে নির্মিত পালে লাগে নারে হাওয়া গানটি প্রেম, বিচ্ছেদ ও স্মৃতির দোলাচলকে ধারণ করে। ভিডিওর গল্প আবর্তিত হয়েছে অসম বয়সী এক দম্পতির বিবাহবার্ষিকী অনুষ্ঠানের প্রেক্ষাপটে। সেখানে একটি গানের দলের পরিবেশনায় পালে লাগে নারে হাওয়া ধীরে ধীরে আন্দোলিত করে এক তরুণীর জীবনে লুকিয়ে থাকা পুরোনো স্মৃতি।
ভিডিও নির্দেশক খন্দকার সুমন বলেন, ‘গানটি যখন প্রথম শুনি, তখন অদ্ভুত একধরনের স্মৃতিকাতরতা অনুভব করি। সেই অনুভূতিই গানটিকে ভিজ্যুয়ালি ধারণ করাতে আগ্রহ তৈরি করে। মিউজিক ভিডিওটির শুটিং হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলীতে। ন্যারেটিভ ভিজ্যুয়াল স্টাইলে নির্মিত ভিডিওটি প্রকৃতি ও মানুষের অন্তর্গত অনুভূতির মধ্যে একধরনের নীরব সংলাপ তৈরি করে।’
পালে লাগে নারে হাওয়া প্রযোজনা করেছে আইডিয়া এক্সচেঞ্জ। নির্বাহী প্রযোজক মাসুদ রানা নকীব। গানটির কপিরাইট ও প্রকাশনা স্বত্ব জি সিরিজ মিউজিকের।

জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন। ভিডিওতে মডেল হয়েছেন আবদুল্লাহ আল সেন্টু, ফাতিমা আক্তার ইয়ামন এবং আশিকুর রহমান চমন।
নতুন এই গান নিয়ে সংগীতশিল্পী আকরাম হোসেন জানান, প্রচলিত কথা ও সুরে নির্মিত পালে লাগে নারে হাওয়া গানটি প্রেম, বিচ্ছেদ ও স্মৃতির দোলাচলকে ধারণ করে। ভিডিওর গল্প আবর্তিত হয়েছে অসম বয়সী এক দম্পতির বিবাহবার্ষিকী অনুষ্ঠানের প্রেক্ষাপটে। সেখানে একটি গানের দলের পরিবেশনায় পালে লাগে নারে হাওয়া ধীরে ধীরে আন্দোলিত করে এক তরুণীর জীবনে লুকিয়ে থাকা পুরোনো স্মৃতি।
ভিডিও নির্দেশক খন্দকার সুমন বলেন, ‘গানটি যখন প্রথম শুনি, তখন অদ্ভুত একধরনের স্মৃতিকাতরতা অনুভব করি। সেই অনুভূতিই গানটিকে ভিজ্যুয়ালি ধারণ করাতে আগ্রহ তৈরি করে। মিউজিক ভিডিওটির শুটিং হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলীতে। ন্যারেটিভ ভিজ্যুয়াল স্টাইলে নির্মিত ভিডিওটি প্রকৃতি ও মানুষের অন্তর্গত অনুভূতির মধ্যে একধরনের নীরব সংলাপ তৈরি করে।’
পালে লাগে নারে হাওয়া প্রযোজনা করেছে আইডিয়া এক্সচেঞ্জ। নির্বাহী প্রযোজক মাসুদ রানা নকীব। গানটির কপিরাইট ও প্রকাশনা স্বত্ব জি সিরিজ মিউজিকের।

‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু।
১৬ মার্চ ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
৬ মিনিট আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
২১ মিনিট আগে
হলিউডের নির্মাতা রব রেইনার ও তাঁর স্ত্রী মিশেল সিঙ্গার রেইনারের মৃত্যুর খবরে যুক্তরাষ্ট্রের চলচ্চিত্র ও রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। গতকাল রোববার লস অ্যাঞ্জেলেসের অভিজাত ব্রেন্টউড এলাকায় নিজেদের বাড়িতে রব রেইনার (৭৮) ও তাঁর স্ত্রী মিশেলকে (৬৮) মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে। এখন তিনি ছোট পর্দার ব্যস্ততম অভিনেতাদের একজন। অভিনয়ে নিয়মিত হওয়ার পর ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য আর নিয়মিত ভিডিও বানাতে পারেননি শামীম। দেড় বছর আগে এই চ্যানেল থেকে তাঁর গাওয়া একটি গান প্রকাশিত হয়েছিল। সম্প্রতি আবারও ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য কাজ শুরু করেছেন এই অভিনেতা। এবার এই ইউটিউব চ্যানেলের জন্য নাটক বানিয়েছেন তিনি। নাম ‘আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স’। এই নাটক দিয়ে নাট্য প্রযোজনায় নাম লেখালেন শামীম।
গতকাল ছিল শামীম হাসান সরকারের জন্মদিন। বিশেষ এই দিনে প্রকাশ পেয়েছে শামীম প্রযোজিত প্রথম নাটক। আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স নাটকের গল্প রচনা ও পরিচালনা করেছেন সহীদ উন নবী। দুই যমজ ভাইকে নিয়ে গল্প। এতে দু্ই ভাইয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন শামীম হাসান সরকার। দুই নায়িকার চরিত্রে আছেন সামান্থা পারভেজ ও লামিমা লাম। আরও আছেন মাসুম বাশার, মিলি বাশার, তমাল মাহবুব প্রমুখ।
নাটক প্রযোজনা প্রসঙ্গে শামীম হাসান সরকার বলেন, ‘২০১৩ সালে ম্যাংগো স্কোয়াডের যাত্রা শুরু। এরপর অনেক ভিডিও বানিয়েছি এই প্ল্যাটফর্মের জন্য। ম্যাংগো স্কোয়াড মানুষের আবেগের জায়গা। তাই দর্শকদের জন্য এবার ম্যাংগো স্কোয়াড থেকে নাটক প্রযোজনা করলাম। মাঝে কিছুটা সময় অনিয়মিত হলেও এখন থেকে অ্যাকটিভ থাকবে ম্যাংগো স্কোয়াড।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভিন্ন কিছু করার পরিকল্পনা থেকেই নাটক প্রযোজনায় আসা। এর মধ্যে তিনটি নাটক তৈরি হয়েছে। একটি গতকাল প্রকাশিত হলো। প্রতি মাসে অন্তত একটি করে নাটক প্রযোজনার চিন্তা আছে। আশা করছি বরাবরের মতো এবারও সবাইকে পাশে পাব।’
শামীম জানান, জন্মদিনে বিশেষ কোনো পরিকল্পনা ছিল না তাঁর। পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের নিয়েই কেটেছে সময়।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে। এখন তিনি ছোট পর্দার ব্যস্ততম অভিনেতাদের একজন। অভিনয়ে নিয়মিত হওয়ার পর ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য আর নিয়মিত ভিডিও বানাতে পারেননি শামীম। দেড় বছর আগে এই চ্যানেল থেকে তাঁর গাওয়া একটি গান প্রকাশিত হয়েছিল। সম্প্রতি আবারও ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য কাজ শুরু করেছেন এই অভিনেতা। এবার এই ইউটিউব চ্যানেলের জন্য নাটক বানিয়েছেন তিনি। নাম ‘আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স’। এই নাটক দিয়ে নাট্য প্রযোজনায় নাম লেখালেন শামীম।
গতকাল ছিল শামীম হাসান সরকারের জন্মদিন। বিশেষ এই দিনে প্রকাশ পেয়েছে শামীম প্রযোজিত প্রথম নাটক। আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স নাটকের গল্প রচনা ও পরিচালনা করেছেন সহীদ উন নবী। দুই যমজ ভাইকে নিয়ে গল্প। এতে দু্ই ভাইয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন শামীম হাসান সরকার। দুই নায়িকার চরিত্রে আছেন সামান্থা পারভেজ ও লামিমা লাম। আরও আছেন মাসুম বাশার, মিলি বাশার, তমাল মাহবুব প্রমুখ।
নাটক প্রযোজনা প্রসঙ্গে শামীম হাসান সরকার বলেন, ‘২০১৩ সালে ম্যাংগো স্কোয়াডের যাত্রা শুরু। এরপর অনেক ভিডিও বানিয়েছি এই প্ল্যাটফর্মের জন্য। ম্যাংগো স্কোয়াড মানুষের আবেগের জায়গা। তাই দর্শকদের জন্য এবার ম্যাংগো স্কোয়াড থেকে নাটক প্রযোজনা করলাম। মাঝে কিছুটা সময় অনিয়মিত হলেও এখন থেকে অ্যাকটিভ থাকবে ম্যাংগো স্কোয়াড।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভিন্ন কিছু করার পরিকল্পনা থেকেই নাটক প্রযোজনায় আসা। এর মধ্যে তিনটি নাটক তৈরি হয়েছে। একটি গতকাল প্রকাশিত হলো। প্রতি মাসে অন্তত একটি করে নাটক প্রযোজনার চিন্তা আছে। আশা করছি বরাবরের মতো এবারও সবাইকে পাশে পাব।’
শামীম জানান, জন্মদিনে বিশেষ কোনো পরিকল্পনা ছিল না তাঁর। পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের নিয়েই কেটেছে সময়।

‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু।
১৬ মার্চ ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
৬ মিনিট আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
১৭ মিনিট আগে
হলিউডের নির্মাতা রব রেইনার ও তাঁর স্ত্রী মিশেল সিঙ্গার রেইনারের মৃত্যুর খবরে যুক্তরাষ্ট্রের চলচ্চিত্র ও রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। গতকাল রোববার লস অ্যাঞ্জেলেসের অভিজাত ব্রেন্টউড এলাকায় নিজেদের বাড়িতে রব রেইনার (৭৮) ও তাঁর স্ত্রী মিশেলকে (৬৮) মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।
১০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

হলিউডের নির্মাতা রব রেইনার ও তাঁর স্ত্রী মিশেল সিঙ্গার রেইনারের মৃত্যুর খবরে যুক্তরাষ্ট্রের চলচ্চিত্র ও রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। গতকাল রোববার লস অ্যাঞ্জেলেসের অভিজাত ব্রেন্টউড এলাকায় নিজেদের বাড়িতে রব রেইনার (৭৮) ও তাঁর স্ত্রী মিশেলকে (৬৮) মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। এ ঘটনায় তাঁদের ছেলে নিক রেইনারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির কারাগারের নথির বরাতে জানিয়েছে, ৩২ বছর বয়সী নিক রেইনারকে গতকাল রাতে হেফাজতে নেওয়া হয়। নথিতে তাঁর বিরুদ্ধে ‘গ্যাং কার্যকলাপ’-এর অভিযোগ আনা হয়েছে। তবে অভিযোগের বিস্তারিত জানানো হয়নি। তাঁর জামিনের জন্য ৪০ লাখ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।
গতকাল স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ৩টার দিকে চিকিৎসা সহায়তার জন্য ব্রেন্টউডের ওই বাড়িতে পৌঁছায় লস অ্যাঞ্জেলেস ফায়ার ডিপার্টমেন্ট। সেখানে ৭৮ বছর বয়সী এক পুরুষ ও ৬৮ বছর বয়সী এক নারীকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাঁদের রব ও মিশেল রেইনার হিসেবে শনাক্ত করা হয়। জানা গেছে, পাশের বাড়িতে থাকা একটি মেয়ে প্রথম তাঁদের মরদেহ দেখতে পান।
লস অ্যাঞ্জেলেস পুলিশ বিভাগ (এলএপিডি) পরে জানায়, গোয়েন্দারা ঘটনাটি ‘সম্ভাব্য হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে তদন্ত করছে। টিএমজেড ও পিপল ম্যাগাজিন জানিয়েছে, দুজনের শরীরে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমসকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র জানায়, পরিবারের একজন সদস্যকে এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তবে গতকাল রাতে সংবাদ সম্মেলনে এলএপিডির প্রধান গোয়েন্দা অ্যালান হ্যামিলটন বলেন, তদন্ত চলমান। এখনো কাউকে সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়নি।
রেইনার পরিবারের এক মুখপাত্র গতকাল সন্ধ্যায় মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
রব রেইনার হলিউডের অন্যতম সফল ও প্রভাবশালী পরিচালক। When Harry Met Sally, This Is Spinal Tap, Stand By Me, Misery, A Few Good Men–সহ বিভিন্ন অনেক জনপ্রিয় সিনেমা তিনি নির্মাণ করেছেন। তিনি উদারপন্থী রাজনীতি ও ডেমোক্রেটিক দলের একজন প্রকাশ্য সমর্থক হিসেবেও পরিচিত ছিলেন।

হলিউডের নির্মাতা রব রেইনার ও তাঁর স্ত্রী মিশেল সিঙ্গার রেইনারের মৃত্যুর খবরে যুক্তরাষ্ট্রের চলচ্চিত্র ও রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। গতকাল রোববার লস অ্যাঞ্জেলেসের অভিজাত ব্রেন্টউড এলাকায় নিজেদের বাড়িতে রব রেইনার (৭৮) ও তাঁর স্ত্রী মিশেলকে (৬৮) মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। এ ঘটনায় তাঁদের ছেলে নিক রেইনারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ব্রিটিশ দৈনিক দ্য গার্ডিয়ান লস অ্যাঞ্জেলেস কাউন্টির কারাগারের নথির বরাতে জানিয়েছে, ৩২ বছর বয়সী নিক রেইনারকে গতকাল রাতে হেফাজতে নেওয়া হয়। নথিতে তাঁর বিরুদ্ধে ‘গ্যাং কার্যকলাপ’-এর অভিযোগ আনা হয়েছে। তবে অভিযোগের বিস্তারিত জানানো হয়নি। তাঁর জামিনের জন্য ৪০ লাখ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।
গতকাল স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ৩টার দিকে চিকিৎসা সহায়তার জন্য ব্রেন্টউডের ওই বাড়িতে পৌঁছায় লস অ্যাঞ্জেলেস ফায়ার ডিপার্টমেন্ট। সেখানে ৭৮ বছর বয়সী এক পুরুষ ও ৬৮ বছর বয়সী এক নারীকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে তাঁদের রব ও মিশেল রেইনার হিসেবে শনাক্ত করা হয়। জানা গেছে, পাশের বাড়িতে থাকা একটি মেয়ে প্রথম তাঁদের মরদেহ দেখতে পান।
লস অ্যাঞ্জেলেস পুলিশ বিভাগ (এলএপিডি) পরে জানায়, গোয়েন্দারা ঘটনাটি ‘সম্ভাব্য হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে তদন্ত করছে। টিএমজেড ও পিপল ম্যাগাজিন জানিয়েছে, দুজনের শরীরে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমসকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র জানায়, পরিবারের একজন সদস্যকে এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তবে গতকাল রাতে সংবাদ সম্মেলনে এলএপিডির প্রধান গোয়েন্দা অ্যালান হ্যামিলটন বলেন, তদন্ত চলমান। এখনো কাউকে সন্দেহভাজন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়নি।
রেইনার পরিবারের এক মুখপাত্র গতকাল সন্ধ্যায় মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
রব রেইনার হলিউডের অন্যতম সফল ও প্রভাবশালী পরিচালক। When Harry Met Sally, This Is Spinal Tap, Stand By Me, Misery, A Few Good Men–সহ বিভিন্ন অনেক জনপ্রিয় সিনেমা তিনি নির্মাণ করেছেন। তিনি উদারপন্থী রাজনীতি ও ডেমোক্রেটিক দলের একজন প্রকাশ্য সমর্থক হিসেবেও পরিচিত ছিলেন।

‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু।
১৬ মার্চ ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
৬ মিনিট আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
১৭ মিনিট আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
২১ মিনিট আগে