বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভালোবাসার জায়গা। বাংলাদেশের খেলার দিন মন পড়ে থাকে খেলার মাঠে। একটা ছক্কায় গোটা দেশ উল্লাসে মেতে ওঠে, একটা উইকেটে কোটি মানুষ একসঙ্গে চিৎকার করে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক গৌরবময় অধ্যায় ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের কিলাত ক্লাব মাঠে ফাইনালে কেনিয়ার বিরুদ্ধে জয়ের পর বাংলাদেশের মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল উল্লাস করতে। আইসিসি ট্রফি জয় ক্রিকেটের প্রতি দেশের মানুষের ভাবনা বদলে দিয়েছিল। সেই বিজয়ে বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সেই গৌরবগাথা এবার আসছে রুপালি পর্দায়। পুন্যরিভ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে সিনেমাটি বানাবেন রাশিদ পলাশ।
ইতিমধ্যে এই সিনেমা নিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে কথা বলেছেন নির্মাতারা। রাশিদ পলাশ জানান, তাঁদের পরিকল্পনা শোনার পর বিসিবি থেকে মিলেছে সবুজ সংকেত। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের প্রথমে শুটিং শুরু করতে চান নির্মাতা।

রাশিদ পলাশ বলেন, ‘ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের ইমোশন। বাংলাদেশ জিতলে সবাই জিতে যায়। এককথায় ক্রিকেট আমাদের শক্তি। আপনি যে মতবাদের হোন না কেন, বাংলাদেশের খেলার দিন সবাই হয়ে যায় ঐক্যবদ্ধ। এই খেলার সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট ছিল ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়। সেই জয়ের পর মানুষের যে উল্লাস দেখা গেছে, সেটা ভোলার মতো নয়। সেই আবেগটা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আর্কাইভ করার লক্ষ্যেই এই সিনেমা বানানোর পরিকল্পনা।’
সিনেমার বিষয়টি বিসিবি কীভাবে দেখছে জানতে চাইলে নির্মাতা বলেন, ‘তারা খুব ইতিবাচক। বোর্ডের বর্তমান কমিটির অনেকে আইসিসি ট্রফি জয়ী দলের সদস্য। সিনেমার গল্প ও নির্মাণ পরিকল্পনা বলার সময় আমি তাদের চোখেমুখে উদ্দীপনা লক্ষ করেছি। তারাও চায়, ঐতিহাসিক সেই ঘটনাটি পর্দায় উঠে আসুক।’
এই সিনেমায় ক্রিকেটের পাশাপাশি ক্রিকেটারদের ব্যক্তিজীবনের গল্পও উঠে আসবে। রাশিদ পলাশ বলেন, ‘আইসিসি ট্রফি জয়ী দলের ক্রিকেটারদের অনেক প্রভাব আছে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে। আকরাম খান, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, খালেদ মাসুদ পাইলটদের দেখে অনেকে এই খেলায় এসেছেন। সাধারণ মানুষের কাছেও তাঁরা হিরো। তাই তাঁদের সেই সময়ের জীবনযাপনটাও তুলে আনতে চাই।’
নির্মাতা আরও জানান, আইসিসি ট্রফি জয়ের গল্প পর্দায় সঠিকভাবে ফুটিয়ে তুলতে বিশাল আয়োজনের পরিকল্পনা করেছেন তাঁরা। সে জন্য প্রয়োজন সঠিক প্রস্তুতির। এখন চলছে চিত্রনাট্য লেখার কাজ। চিত্রনাট্য লিখছেন গোলাম রাব্বানী। শুটিং হবে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ায়।
সিনেমার নাম চূড়ান্ত হলেও এখনই তা প্রকাশ করতে নারাজ নির্মাতা। জানালেন, এটা চমক হিসেবে থাকুক। বাংলাদেশের বড় তারকাদের এই সিনেমায় যুক্ত করতে চাইছেন তিনি। কয়েকজনের সঙ্গে প্রাথমিক আলাপ চলছে। এ বছরের শেষ নাগাদ আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমা ও অভিনয়শিল্পীদের নাম প্রকাশের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানালেন নির্মাতা রাশিদ পলাশ।

ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভালোবাসার জায়গা। বাংলাদেশের খেলার দিন মন পড়ে থাকে খেলার মাঠে। একটা ছক্কায় গোটা দেশ উল্লাসে মেতে ওঠে, একটা উইকেটে কোটি মানুষ একসঙ্গে চিৎকার করে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক গৌরবময় অধ্যায় ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের কিলাত ক্লাব মাঠে ফাইনালে কেনিয়ার বিরুদ্ধে জয়ের পর বাংলাদেশের মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল উল্লাস করতে। আইসিসি ট্রফি জয় ক্রিকেটের প্রতি দেশের মানুষের ভাবনা বদলে দিয়েছিল। সেই বিজয়ে বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সেই গৌরবগাথা এবার আসছে রুপালি পর্দায়। পুন্যরিভ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে সিনেমাটি বানাবেন রাশিদ পলাশ।
ইতিমধ্যে এই সিনেমা নিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে কথা বলেছেন নির্মাতারা। রাশিদ পলাশ জানান, তাঁদের পরিকল্পনা শোনার পর বিসিবি থেকে মিলেছে সবুজ সংকেত। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের প্রথমে শুটিং শুরু করতে চান নির্মাতা।

রাশিদ পলাশ বলেন, ‘ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের ইমোশন। বাংলাদেশ জিতলে সবাই জিতে যায়। এককথায় ক্রিকেট আমাদের শক্তি। আপনি যে মতবাদের হোন না কেন, বাংলাদেশের খেলার দিন সবাই হয়ে যায় ঐক্যবদ্ধ। এই খেলার সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট ছিল ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়। সেই জয়ের পর মানুষের যে উল্লাস দেখা গেছে, সেটা ভোলার মতো নয়। সেই আবেগটা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আর্কাইভ করার লক্ষ্যেই এই সিনেমা বানানোর পরিকল্পনা।’
সিনেমার বিষয়টি বিসিবি কীভাবে দেখছে জানতে চাইলে নির্মাতা বলেন, ‘তারা খুব ইতিবাচক। বোর্ডের বর্তমান কমিটির অনেকে আইসিসি ট্রফি জয়ী দলের সদস্য। সিনেমার গল্প ও নির্মাণ পরিকল্পনা বলার সময় আমি তাদের চোখেমুখে উদ্দীপনা লক্ষ করেছি। তারাও চায়, ঐতিহাসিক সেই ঘটনাটি পর্দায় উঠে আসুক।’
এই সিনেমায় ক্রিকেটের পাশাপাশি ক্রিকেটারদের ব্যক্তিজীবনের গল্পও উঠে আসবে। রাশিদ পলাশ বলেন, ‘আইসিসি ট্রফি জয়ী দলের ক্রিকেটারদের অনেক প্রভাব আছে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে। আকরাম খান, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, খালেদ মাসুদ পাইলটদের দেখে অনেকে এই খেলায় এসেছেন। সাধারণ মানুষের কাছেও তাঁরা হিরো। তাই তাঁদের সেই সময়ের জীবনযাপনটাও তুলে আনতে চাই।’
নির্মাতা আরও জানান, আইসিসি ট্রফি জয়ের গল্প পর্দায় সঠিকভাবে ফুটিয়ে তুলতে বিশাল আয়োজনের পরিকল্পনা করেছেন তাঁরা। সে জন্য প্রয়োজন সঠিক প্রস্তুতির। এখন চলছে চিত্রনাট্য লেখার কাজ। চিত্রনাট্য লিখছেন গোলাম রাব্বানী। শুটিং হবে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ায়।
সিনেমার নাম চূড়ান্ত হলেও এখনই তা প্রকাশ করতে নারাজ নির্মাতা। জানালেন, এটা চমক হিসেবে থাকুক। বাংলাদেশের বড় তারকাদের এই সিনেমায় যুক্ত করতে চাইছেন তিনি। কয়েকজনের সঙ্গে প্রাথমিক আলাপ চলছে। এ বছরের শেষ নাগাদ আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমা ও অভিনয়শিল্পীদের নাম প্রকাশের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানালেন নির্মাতা রাশিদ পলাশ।
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভালোবাসার জায়গা। বাংলাদেশের খেলার দিন মন পড়ে থাকে খেলার মাঠে। একটা ছক্কায় গোটা দেশ উল্লাসে মেতে ওঠে, একটা উইকেটে কোটি মানুষ একসঙ্গে চিৎকার করে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক গৌরবময় অধ্যায় ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের কিলাত ক্লাব মাঠে ফাইনালে কেনিয়ার বিরুদ্ধে জয়ের পর বাংলাদেশের মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল উল্লাস করতে। আইসিসি ট্রফি জয় ক্রিকেটের প্রতি দেশের মানুষের ভাবনা বদলে দিয়েছিল। সেই বিজয়ে বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সেই গৌরবগাথা এবার আসছে রুপালি পর্দায়। পুন্যরিভ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে সিনেমাটি বানাবেন রাশিদ পলাশ।
ইতিমধ্যে এই সিনেমা নিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে কথা বলেছেন নির্মাতারা। রাশিদ পলাশ জানান, তাঁদের পরিকল্পনা শোনার পর বিসিবি থেকে মিলেছে সবুজ সংকেত। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের প্রথমে শুটিং শুরু করতে চান নির্মাতা।

রাশিদ পলাশ বলেন, ‘ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের ইমোশন। বাংলাদেশ জিতলে সবাই জিতে যায়। এককথায় ক্রিকেট আমাদের শক্তি। আপনি যে মতবাদের হোন না কেন, বাংলাদেশের খেলার দিন সবাই হয়ে যায় ঐক্যবদ্ধ। এই খেলার সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট ছিল ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়। সেই জয়ের পর মানুষের যে উল্লাস দেখা গেছে, সেটা ভোলার মতো নয়। সেই আবেগটা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আর্কাইভ করার লক্ষ্যেই এই সিনেমা বানানোর পরিকল্পনা।’
সিনেমার বিষয়টি বিসিবি কীভাবে দেখছে জানতে চাইলে নির্মাতা বলেন, ‘তারা খুব ইতিবাচক। বোর্ডের বর্তমান কমিটির অনেকে আইসিসি ট্রফি জয়ী দলের সদস্য। সিনেমার গল্প ও নির্মাণ পরিকল্পনা বলার সময় আমি তাদের চোখেমুখে উদ্দীপনা লক্ষ করেছি। তারাও চায়, ঐতিহাসিক সেই ঘটনাটি পর্দায় উঠে আসুক।’
এই সিনেমায় ক্রিকেটের পাশাপাশি ক্রিকেটারদের ব্যক্তিজীবনের গল্পও উঠে আসবে। রাশিদ পলাশ বলেন, ‘আইসিসি ট্রফি জয়ী দলের ক্রিকেটারদের অনেক প্রভাব আছে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে। আকরাম খান, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, খালেদ মাসুদ পাইলটদের দেখে অনেকে এই খেলায় এসেছেন। সাধারণ মানুষের কাছেও তাঁরা হিরো। তাই তাঁদের সেই সময়ের জীবনযাপনটাও তুলে আনতে চাই।’
নির্মাতা আরও জানান, আইসিসি ট্রফি জয়ের গল্প পর্দায় সঠিকভাবে ফুটিয়ে তুলতে বিশাল আয়োজনের পরিকল্পনা করেছেন তাঁরা। সে জন্য প্রয়োজন সঠিক প্রস্তুতির। এখন চলছে চিত্রনাট্য লেখার কাজ। চিত্রনাট্য লিখছেন গোলাম রাব্বানী। শুটিং হবে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ায়।
সিনেমার নাম চূড়ান্ত হলেও এখনই তা প্রকাশ করতে নারাজ নির্মাতা। জানালেন, এটা চমক হিসেবে থাকুক। বাংলাদেশের বড় তারকাদের এই সিনেমায় যুক্ত করতে চাইছেন তিনি। কয়েকজনের সঙ্গে প্রাথমিক আলাপ চলছে। এ বছরের শেষ নাগাদ আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমা ও অভিনয়শিল্পীদের নাম প্রকাশের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানালেন নির্মাতা রাশিদ পলাশ।

ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভালোবাসার জায়গা। বাংলাদেশের খেলার দিন মন পড়ে থাকে খেলার মাঠে। একটা ছক্কায় গোটা দেশ উল্লাসে মেতে ওঠে, একটা উইকেটে কোটি মানুষ একসঙ্গে চিৎকার করে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক গৌরবময় অধ্যায় ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের কিলাত ক্লাব মাঠে ফাইনালে কেনিয়ার বিরুদ্ধে জয়ের পর বাংলাদেশের মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল উল্লাস করতে। আইসিসি ট্রফি জয় ক্রিকেটের প্রতি দেশের মানুষের ভাবনা বদলে দিয়েছিল। সেই বিজয়ে বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা অর্জন করে বাংলাদেশ। ক্রিকেটের সেই গৌরবগাথা এবার আসছে রুপালি পর্দায়। পুন্যরিভ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে সিনেমাটি বানাবেন রাশিদ পলাশ।
ইতিমধ্যে এই সিনেমা নিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে কথা বলেছেন নির্মাতারা। রাশিদ পলাশ জানান, তাঁদের পরিকল্পনা শোনার পর বিসিবি থেকে মিলেছে সবুজ সংকেত। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছরের প্রথমে শুটিং শুরু করতে চান নির্মাতা।

রাশিদ পলাশ বলেন, ‘ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের ইমোশন। বাংলাদেশ জিতলে সবাই জিতে যায়। এককথায় ক্রিকেট আমাদের শক্তি। আপনি যে মতবাদের হোন না কেন, বাংলাদেশের খেলার দিন সবাই হয়ে যায় ঐক্যবদ্ধ। এই খেলার সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট ছিল ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়। সেই জয়ের পর মানুষের যে উল্লাস দেখা গেছে, সেটা ভোলার মতো নয়। সেই আবেগটা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আর্কাইভ করার লক্ষ্যেই এই সিনেমা বানানোর পরিকল্পনা।’
সিনেমার বিষয়টি বিসিবি কীভাবে দেখছে জানতে চাইলে নির্মাতা বলেন, ‘তারা খুব ইতিবাচক। বোর্ডের বর্তমান কমিটির অনেকে আইসিসি ট্রফি জয়ী দলের সদস্য। সিনেমার গল্প ও নির্মাণ পরিকল্পনা বলার সময় আমি তাদের চোখেমুখে উদ্দীপনা লক্ষ করেছি। তারাও চায়, ঐতিহাসিক সেই ঘটনাটি পর্দায় উঠে আসুক।’
এই সিনেমায় ক্রিকেটের পাশাপাশি ক্রিকেটারদের ব্যক্তিজীবনের গল্পও উঠে আসবে। রাশিদ পলাশ বলেন, ‘আইসিসি ট্রফি জয়ী দলের ক্রিকেটারদের অনেক প্রভাব আছে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে। আকরাম খান, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, খালেদ মাসুদ পাইলটদের দেখে অনেকে এই খেলায় এসেছেন। সাধারণ মানুষের কাছেও তাঁরা হিরো। তাই তাঁদের সেই সময়ের জীবনযাপনটাও তুলে আনতে চাই।’
নির্মাতা আরও জানান, আইসিসি ট্রফি জয়ের গল্প পর্দায় সঠিকভাবে ফুটিয়ে তুলতে বিশাল আয়োজনের পরিকল্পনা করেছেন তাঁরা। সে জন্য প্রয়োজন সঠিক প্রস্তুতির। এখন চলছে চিত্রনাট্য লেখার কাজ। চিত্রনাট্য লিখছেন গোলাম রাব্বানী। শুটিং হবে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ায়।
সিনেমার নাম চূড়ান্ত হলেও এখনই তা প্রকাশ করতে নারাজ নির্মাতা। জানালেন, এটা চমক হিসেবে থাকুক। বাংলাদেশের বড় তারকাদের এই সিনেমায় যুক্ত করতে চাইছেন তিনি। কয়েকজনের সঙ্গে প্রাথমিক আলাপ চলছে। এ বছরের শেষ নাগাদ আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমা ও অভিনয়শিল্পীদের নাম প্রকাশের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানালেন নির্মাতা রাশিদ পলাশ।

নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব। বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প...
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত হবে নাটকটি।
বিজয় দিবস উপলক্ষে ২০১২ সাল থেকে প্রতিবছর ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে নাটক নির্মাণ করছেন অরুণ চৌধুরী। সেই ধারাবাহিকতায় এবার তিনি নির্মাণ করেছেন নাটক ডাক্তার বাড়ি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধারা একটি বাড়ি থেকে কীভাবে সহায়তা পেয়েছিলেন, সেটাই তুলে ধরা হয়েছে নাটকে। গল্পে দেখা যাবে, গ্রামের এক ডাক্তারের মেয়ে মল্লিকা তার বাবাকে না জানিয়ে দুই মুক্তিযোদ্ধাকে আশ্রয় দেয়। একসময় দুষ্কৃতকারীরা ডাক্তারকে হুমকি দেয় বাড়ি থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের বের করে দিতে হবে। ভয় পেয়ে যায় সে। কিন্তু মল্লিকা তার বাবাকে বোঝায় একটা দিন অপেক্ষা করার জন্য। এরপর ঘটতে থাকে নানা ঘটনা। ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর ঢাকার নবাবগঞ্জে হয়েছে নাটকটির শুটিং।
ডাক্তার বাড়ি নাটকে মল্লিকা চরিত্রে অভিনয় করেছেন মৌ। তাঁর বাবার চরিত্রে আছেন নরেশ ভুঁইয়া। মুক্তিযোদ্ধার চরিত্রে দেখা যাবে আহসান হাবিব নাসিমকে। নতুন এই নাটক নিয়ে মৌ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের কাজ অনেক কম করা হয়েছে আমার। খুব ভালো লেগেছে এত সুন্দর একটি গল্পে অভিনয় করতে পেরে। নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছি চরিত্রটি ধারণ করতে।’
নির্মাতা অরুণ চৌধুরী বলেন, ‘এটি মুক্তিযুদ্ধের সময়ের একটি বাড়ির গল্প। গল্প অনুযায়ী পর্দায় সেই সময়ের আবহ তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। শুটিং করেছি নবাবগঞ্জের একটি পুরোনো বাড়িতে। দর্শকের ভালো লাগলেই আমাদের চেষ্টা সার্থক হবে।’
এদিকে মুক্তির অপেক্ষায় আছে মৌ অভিনীত প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কাজী আনোয়ার হোসেনের ‘আর্তনাদ’ উপন্যাস অবলম্বনে এটি নির্মাণ করেছেন আকা রেজা গালিব। প্রাথমিকভাবে নাম রাখা হয়েছে ‘গহীন অতল’। এই ওয়েব ফিল্মে মৌ অভিনয় করেছেন এক মায়ের চরিত্রে। পুরো গল্প গড়ে উঠেছে তাঁকে ঘিরে। ফিল্মটির গল্পে দেখা যাবে, ঘটনাক্রমে এক রাতে মৌ অভিনীত চরিত্রটি খুন করে ফেলে তার মেয়ের গোপন প্রেমিককে। এই ঘটনা গোপন করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে সে।

নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত হবে নাটকটি।
বিজয় দিবস উপলক্ষে ২০১২ সাল থেকে প্রতিবছর ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে নাটক নির্মাণ করছেন অরুণ চৌধুরী। সেই ধারাবাহিকতায় এবার তিনি নির্মাণ করেছেন নাটক ডাক্তার বাড়ি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধারা একটি বাড়ি থেকে কীভাবে সহায়তা পেয়েছিলেন, সেটাই তুলে ধরা হয়েছে নাটকে। গল্পে দেখা যাবে, গ্রামের এক ডাক্তারের মেয়ে মল্লিকা তার বাবাকে না জানিয়ে দুই মুক্তিযোদ্ধাকে আশ্রয় দেয়। একসময় দুষ্কৃতকারীরা ডাক্তারকে হুমকি দেয় বাড়ি থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের বের করে দিতে হবে। ভয় পেয়ে যায় সে। কিন্তু মল্লিকা তার বাবাকে বোঝায় একটা দিন অপেক্ষা করার জন্য। এরপর ঘটতে থাকে নানা ঘটনা। ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর ঢাকার নবাবগঞ্জে হয়েছে নাটকটির শুটিং।
ডাক্তার বাড়ি নাটকে মল্লিকা চরিত্রে অভিনয় করেছেন মৌ। তাঁর বাবার চরিত্রে আছেন নরেশ ভুঁইয়া। মুক্তিযোদ্ধার চরিত্রে দেখা যাবে আহসান হাবিব নাসিমকে। নতুন এই নাটক নিয়ে মৌ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের কাজ অনেক কম করা হয়েছে আমার। খুব ভালো লেগেছে এত সুন্দর একটি গল্পে অভিনয় করতে পেরে। নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছি চরিত্রটি ধারণ করতে।’
নির্মাতা অরুণ চৌধুরী বলেন, ‘এটি মুক্তিযুদ্ধের সময়ের একটি বাড়ির গল্প। গল্প অনুযায়ী পর্দায় সেই সময়ের আবহ তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। শুটিং করেছি নবাবগঞ্জের একটি পুরোনো বাড়িতে। দর্শকের ভালো লাগলেই আমাদের চেষ্টা সার্থক হবে।’
এদিকে মুক্তির অপেক্ষায় আছে মৌ অভিনীত প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কাজী আনোয়ার হোসেনের ‘আর্তনাদ’ উপন্যাস অবলম্বনে এটি নির্মাণ করেছেন আকা রেজা গালিব। প্রাথমিকভাবে নাম রাখা হয়েছে ‘গহীন অতল’। এই ওয়েব ফিল্মে মৌ অভিনয় করেছেন এক মায়ের চরিত্রে। পুরো গল্প গড়ে উঠেছে তাঁকে ঘিরে। ফিল্মটির গল্পে দেখা যাবে, ঘটনাক্রমে এক রাতে মৌ অভিনীত চরিত্রটি খুন করে ফেলে তার মেয়ের গোপন প্রেমিককে। এই ঘটনা গোপন করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে সে।

ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভালোবাসার জায়গা। বাংলাদেশের খেলার দিন মন পড়ে থাকে খেলার মাঠে। একটা ছক্কায় গোটা দেশ উল্লাসে মেতে ওঠে, একটা উইকেটে কোটি মানুষ একসঙ্গে চিৎকার করে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক গৌরবময় অধ্যায় ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়।
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব। বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প...
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব।
বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প ‘সুলতানাস ড্রিম’-এর বাংলা নাট্যরূপ ‘সুলতানার স্বপ্ন’। বেগম রোকেয়া এতে লেডিল্যান্ড নামে এক কল্পিত সমাজের মাধ্যমে নারী-সমতার ভাবনা তুলে ধরেছেন। নাটকটি নির্দেশনা দিয়েছেন স্বপ্লীল সোহেল।
আইইউবি থিয়েটার ছাড়াও প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক নাট্যদল। এর মধ্যে রয়েছে ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (প্রথম রানার্সআপ), সরকারি তিতুমীর কলেজ (দ্বিতীয় রানার্সআপ), স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি, শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস এবং সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি। এ প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব ছিলেন অভিনেতা ও নির্দেশক তারিক আনাম খান, কথাসাহিত্যিক মোজাফফর হোসেন এবং অধ্যাপক মোহাম্মদ নিয়াজ মজুমদার।
গত ১৯ নভেম্বর আইইউবি অডিটরিয়ামে সুলতানার স্বপ্ন নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয়। এরপর ৬ ডিসেম্বর নাটকটির দ্বিতীয় প্রদর্শনী হয় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে। ৯ ডিসেম্বর এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তায় মঞ্চস্থ হয় তৃতীয় প্রদর্শনী।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব।
বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প ‘সুলতানাস ড্রিম’-এর বাংলা নাট্যরূপ ‘সুলতানার স্বপ্ন’। বেগম রোকেয়া এতে লেডিল্যান্ড নামে এক কল্পিত সমাজের মাধ্যমে নারী-সমতার ভাবনা তুলে ধরেছেন। নাটকটি নির্দেশনা দিয়েছেন স্বপ্লীল সোহেল।
আইইউবি থিয়েটার ছাড়াও প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক নাট্যদল। এর মধ্যে রয়েছে ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (প্রথম রানার্সআপ), সরকারি তিতুমীর কলেজ (দ্বিতীয় রানার্সআপ), স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি, শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস এবং সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি। এ প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব ছিলেন অভিনেতা ও নির্দেশক তারিক আনাম খান, কথাসাহিত্যিক মোজাফফর হোসেন এবং অধ্যাপক মোহাম্মদ নিয়াজ মজুমদার।
গত ১৯ নভেম্বর আইইউবি অডিটরিয়ামে সুলতানার স্বপ্ন নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয়। এরপর ৬ ডিসেম্বর নাটকটির দ্বিতীয় প্রদর্শনী হয় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে। ৯ ডিসেম্বর এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তায় মঞ্চস্থ হয় তৃতীয় প্রদর্শনী।

ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভালোবাসার জায়গা। বাংলাদেশের খেলার দিন মন পড়ে থাকে খেলার মাঠে। একটা ছক্কায় গোটা দেশ উল্লাসে মেতে ওঠে, একটা উইকেটে কোটি মানুষ একসঙ্গে চিৎকার করে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক গৌরবময় অধ্যায় ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়।
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
প্রস্তাবিত এই টাউনশিপ শুধু আবাসিক এলাকা নয়, এটি হবে এমন এক গ্লোবাল এন্টারটেইনমেন্ট সিটি, যেখানে সবাই উপভোগ করতে পারবে আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা। প্রকল্পের লক্ষ্য অনুযায়ী, এখানে ৫০০ একর জায়গাজুড়ে থাকবে অত্যাধুনিক ফিল্ম সিটি ও সিনেমা স্টুডিও, থিমভিত্তিক আন্তর্জাতিক পর্যটন জোন, ওয়েলনেস ভিলেজ ও ন্যাচারাল হিলিং স্পেস, বিলাসবহুল হোটেল, রিসোর্ট, শপিং কমপ্লেক্স, কনভেনশন সেন্টার, লাইভ ইভেন্ট এরেনা, বিনোদনকেন্দ্র, উন্নত আবাসিক এলাকা, শিক্ষাকেন্দ্র ও স্মার্ট-সিটি সুবিধা।
এই টাউনশিপই হতে পারে ভারতের প্রথম এমন এক প্রকল্প, যেখানে সিনেমা, পর্যটন ও লাইফস্টাইল একসঙ্গে মিলিত হয়ে গড়ে তুলবে পূর্ণাঙ্গ বিনোদন-নগরী। তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেভান্থ রেড্ডি কয়েক সপ্তাহ আগে মুম্বাইয়ে সালমান খানের সঙ্গে দেখা করে প্রকল্পটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। ইতিমধ্যেই জমি, নীতিছাড়, বিনিয়োগ কাঠামো ও বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে। এই প্রকল্প রাজ্যের পর্যটনশিল্পকে বিপুলভাবে বাড়াবে এবং হাজার হাজার মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগ এনে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে তেলেঙ্গানা দক্ষিণ ভারতের বিনোদন রাজধানী হিসেবে উঠে আসতে পারে। দক্ষিণ ভারতের সিনেমাশিল্প ইতিমধ্যেই বিশ্বব্যাপী পরিচিত। সেখানে বলিউড সুপারস্টারের উদ্যোগে এমন এক আন্তর্জাতিক মানের টাউনশিপ গড়ে উঠলে ভারতের চলচ্চিত্রশিল্প আরও বৃহৎ বাজার তৈরি করবে। তেলেঙ্গানা সরকারও মনে করছে, এই প্রকল্প আর্থিক উন্নয়নের পাশাপাশি রাজ্যকে আন্তর্জাতিক পর্যটনের কেন্দ্রবিন্দুতে পৌঁছে দেবে।

ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
প্রস্তাবিত এই টাউনশিপ শুধু আবাসিক এলাকা নয়, এটি হবে এমন এক গ্লোবাল এন্টারটেইনমেন্ট সিটি, যেখানে সবাই উপভোগ করতে পারবে আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা। প্রকল্পের লক্ষ্য অনুযায়ী, এখানে ৫০০ একর জায়গাজুড়ে থাকবে অত্যাধুনিক ফিল্ম সিটি ও সিনেমা স্টুডিও, থিমভিত্তিক আন্তর্জাতিক পর্যটন জোন, ওয়েলনেস ভিলেজ ও ন্যাচারাল হিলিং স্পেস, বিলাসবহুল হোটেল, রিসোর্ট, শপিং কমপ্লেক্স, কনভেনশন সেন্টার, লাইভ ইভেন্ট এরেনা, বিনোদনকেন্দ্র, উন্নত আবাসিক এলাকা, শিক্ষাকেন্দ্র ও স্মার্ট-সিটি সুবিধা।
এই টাউনশিপই হতে পারে ভারতের প্রথম এমন এক প্রকল্প, যেখানে সিনেমা, পর্যটন ও লাইফস্টাইল একসঙ্গে মিলিত হয়ে গড়ে তুলবে পূর্ণাঙ্গ বিনোদন-নগরী। তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেভান্থ রেড্ডি কয়েক সপ্তাহ আগে মুম্বাইয়ে সালমান খানের সঙ্গে দেখা করে প্রকল্পটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। ইতিমধ্যেই জমি, নীতিছাড়, বিনিয়োগ কাঠামো ও বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে প্রাথমিক আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে। এই প্রকল্প রাজ্যের পর্যটনশিল্পকে বিপুলভাবে বাড়াবে এবং হাজার হাজার মানুষকে কর্মসংস্থানের সুযোগ এনে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে তেলেঙ্গানা দক্ষিণ ভারতের বিনোদন রাজধানী হিসেবে উঠে আসতে পারে। দক্ষিণ ভারতের সিনেমাশিল্প ইতিমধ্যেই বিশ্বব্যাপী পরিচিত। সেখানে বলিউড সুপারস্টারের উদ্যোগে এমন এক আন্তর্জাতিক মানের টাউনশিপ গড়ে উঠলে ভারতের চলচ্চিত্রশিল্প আরও বৃহৎ বাজার তৈরি করবে। তেলেঙ্গানা সরকারও মনে করছে, এই প্রকল্প আর্থিক উন্নয়নের পাশাপাশি রাজ্যকে আন্তর্জাতিক পর্যটনের কেন্দ্রবিন্দুতে পৌঁছে দেবে।

ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভালোবাসার জায়গা। বাংলাদেশের খেলার দিন মন পড়ে থাকে খেলার মাঠে। একটা ছক্কায় গোটা দেশ উল্লাসে মেতে ওঠে, একটা উইকেটে কোটি মানুষ একসঙ্গে চিৎকার করে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক গৌরবময় অধ্যায় ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়।
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব। বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প...
৩ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৩ ঘণ্টা আগেএ সপ্তাহের ওটিটি
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
বিনোদন ডেস্ক

নূর (বাংলা সিনেমা)
ডিমলাইট (বাংলা ওয়েব সিনেমা)
কারমা কোর্মা (বাংলা সিরিজ)
ম্যান ভার্সেস বেবি (ইংরেজি সিরিজ)
সুপারম্যান (ইংরেজি সিনেমা)

নূর (বাংলা সিনেমা)
ডিমলাইট (বাংলা ওয়েব সিনেমা)
কারমা কোর্মা (বাংলা সিরিজ)
ম্যান ভার্সেস বেবি (ইংরেজি সিরিজ)
সুপারম্যান (ইংরেজি সিনেমা)

ক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভালোবাসার জায়গা। বাংলাদেশের খেলার দিন মন পড়ে থাকে খেলার মাঠে। একটা ছক্কায় গোটা দেশ উল্লাসে মেতে ওঠে, একটা উইকেটে কোটি মানুষ একসঙ্গে চিৎকার করে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক গৌরবময় অধ্যায় ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়।
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নিয়মিত অভিনয় না করলেও বিশেষ দিবস বা আয়োজনের নাটকে দেখা যায় সাদিয়া ইসলাম মৌকে। এবারের বিজয় দিবস উপলক্ষে নির্মিত একটি নাটকে অভিনয় করলেন মৌ। নাটকের নাম ‘ডাক্তার বাড়ি’। ফরিদুর রেজা সাগরের গল্প অবলম্বনে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন রাজু আলীম। পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অ্যাম্ফিথিয়েটারে ৮ থেকে ১০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এডিসি ন্যাশনাল ড্রামা ফিয়েস্তা। ‘সুলতানার স্বপ্ন’ নাটকের জন্য এই আয়োজনের শিরোপা জিতেছে আইইউবি থিয়েটার ক্লাব। বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের কালজয়ী ছোটগল্প...
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের তেলেঙ্গানায় বড় ধরনের উদ্যোগ শুরু করতে চলেছেন সালমান খান। সে রাজ্যের সরকারের কাছে ১০ হাজার কোটি টাকার মেগা টাউনশিপ গড়ার প্রস্তাব দিয়েছে সালমান খান ভেঞ্চার্স। যেখানে লাইফস্টাইল, বিনোদন, পর্যটন, সিনেমা, আবাসন, খেলাধুলা—সব ক্ষেত্রকে এক জায়গায় এনে তৈরি করা হবে বিশ্বমানের এক আধুনিক শহর।
৩ ঘণ্টা আগে