বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

মুক্তির প্রথম দিন থেকেই দারুণ সাড়া পাচ্ছে শাকিব খান অভিনীত ‘বরবাদ’। প্রথম সিনেমা দিয়েই প্রশংসা পাচ্ছেন পরিচালক মেহেদী হাসান হৃদয়। আলোচনা হচ্ছে সিনেমাটোগ্রাফি নিয়েও। এর মধ্যেই শনিবার মধ্যরাতে ভারতীয় সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ আওয়াস্থি দাবি করলেন বরবাদের সিনেমাটোগ্রাফি তাঁর করা, অথচ ক্রেডিট লাইনে রয়েছে বাংলাদেশের রাজু রাজের নাম। এই ঘটনায় মেহেদী হাসান হৃদয়ের ফেসবুক পোস্টের কমেন্ট ঘরে নিজের রাগ উগরে দেন শৈলেশ।
দুই দশকের বেশি সময় কাজ করছেন মুম্বাইয়ের সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ। কাজ করেছেন বলিউড ও টালিউডে। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হলো ‘খাদান,’ ‘গাবরু গ্যাং’, ‘চ্যালেঞ্জ টু’, ‘জানেমান’, ‘পাওয়ার’, ওয়েব সিরিজ ‘গারমি’ ইত্যাদি। বরবাদ সিনেমায়ও সিনেমাটোগ্রাফি করেছেন শৈলেশ। কিন্তু ক্রেডিট লাইনে নিজের নাম দেখতে না পেয়ে খেপে যান তিনি। ৫ এপ্রিল রাতে আক্ষেপ নিয়ে শৈলেশ আওয়াস্থি লেখেন, ‘যখন তোমার কঠোর পরিশ্রমকে উপেক্ষা করা হয় এবং অন্যরা তোমার কাজের কৃতিত্ব নেয়, তখন সেটা হতাশাজনক। বরবাদ-এর সিনেমাটোগ্রাফার হিসেবে আমার শতভাগ দিয়েছি। তা ছাড়া আমি সৃজনশীল বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সিনেমাটিকে বানাতে সাহায্য করেছি। কিন্তু আমাকে সেই কৃতিত্ব দেওয়া হয়নি। রাজু রাজ, যাকে ডিওপি হিসেবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে, তিনি সিনেমার সঙ্গে খুব কমই যুক্ত ছিলেন। আমি মাঠে ছিলাম, শটগুলি আমি সাজিয়েছিলাম, ভিজ্যুয়াল ডিজাইন আমি করেছিলাম। আমার দায়িত্বের বাইরে গিয়েও আমি কাজ করেছি। এটা অহংকার নয়, এটা ন্যায্যতার প্রশ্ন। পোস্টার, উইকিপিডিয়া এবং আইএমডিবিতে নাম পরিবর্তন করা যেতে পারে, কিন্তু সত্য সর্বদা তার পথ খুঁজে নেয়।’
আরেক মন্তব্যে তিনি মেহেদী হাসান হৃদয়ের পরিচালনা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। শৈলেশ আওয়াস্থি লেখেন, ‘নিজেকে পরিচালক হিসেবে পরিচয় দেওয়ার আগে ভালো সিনেমা নির্মাণ করতে শিখুন। শুধু আইডিয়া কপি পেস্ট না করে মৌলিক কিছু করার চেষ্টা করুন। বরবাদকে শক্তিশালী করতে আমি আপনাকে সাপোর্ট করেছি, ডিওপি হিসেবে সর্বোচ্চ দেওয়ার পাশাপাশি পরিচালনাতেও ইনপুট দিয়েছি। আর আপনি সেটার বিনিময়ে আমার ক্রেডিট রাজু রাজকে দিলেন? এই লোক কে? যার সিনেমাটোগ্রাফি সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই, আর অন্যের কাজ নিজের নামে চালিয়ে নিতে যার লজ্জাও হয় না। আমি ভিজ্যুয়ালি ও ক্রিয়েটিভলি এই প্রজেক্টটি টেনেছি, আর বাকিরা শুধু উপস্থিত ছিল। যারা আসলে আপনার সিনেমা বানিয়েছে, তাদের প্রতি এই অবমাননা করবেন না। এটা শুধু পেশাগত নয়, ব্যক্তিগত বিশ্বাসঘাতকতা। আমি এ বিষয়ে চুপ করে থাকব না!’
দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য পরিচালকের কয়েকটি পোস্টের নিচে মন্তব্যের ঘরে একই লেখা পোস্ট করেন শৈলেশ। ভারতের সিনেমাটোগ্রাফারের এমন মন্তব্যের পর শুরু হয় সমালোচনার ঝড়।
শৈলেশের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মেহেদী হাসান হৃদয় বলেন, ‘যে সিনেমাটোগ্রাফারের অনুমতি নেওয়া হয়েছিল তিনি কাজটি করতে পারেননি। পরে ভারতের ডিওপি (শৈলেশ) কাজটি করেন। পারমিশন জটিলতার কারণে উইকিপিডিয়াসহ অন্যান্য জায়গায় ক্রেডিট লাইনে তাঁর নাম ব্যবহার করা যায়নি। তা ছাড়া সিনেমার ক্রেডিট লাইনটা তৈরি করেছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। সে সময় আমি উপস্থিত ছিলাম না। আমার মনে হয় এটা ফিল্ম পলিটিক্সের একটা অংশ। এটা একটা ভুল বোঝাবুঝি। তাঁর (শৈলেশ) সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে।’
এই বিষয়ে সিনেমাটোগ্রাফার রাজু রাজের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। খুদেবার্তা পাঠালেও আসেনি কোনো উত্তর।

আজ রোববার দুপুরে শৈলেশ জানান, পরিচালকের সঙ্গে তাঁর সমঝোতা হয়েছে। ফেসবুকে শৈলাশ লেখেন, ‘পরিচালক হৃদয় ও আমার মাঝে কিছু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, যার সমাধান হয়েছে। আমরা পরিবারের মতো। তাই মতানৈক্য হতে পারে। আমরা আলোচনার মাধ্যমে সব ঠিক করেছি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে কিছু মানুষ নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য এই ভুল বোঝাবুঝির ফায়দা নিতে চাচ্ছে। দয়া করে বরবাদ নিয়ে অযাচিত কোনো ইস্যু তৈরি করবেন না। আমি বরবাদে ডিওপি হিসেবে কাজ করতে পেরে গর্বিত। নিজের সেরাটা দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছি।’
উল্লেখ্য, মুক্তির আগেও ঝামেলা হয়েছিল বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত বরবাদ নিয়ে। শোনা যায়, যৌথ প্রযোজনায় নির্মাণ হলেও এই সিনেমার সব শুটিং হয়েছে ভারতে; যার জন্য অনুমতি নেওয়া হয়নি তথ্য মন্ত্রণালয়ের। তাই সিনেমাটি আটকে দিয়েছিল মন্ত্রণালয়। শেষ পর্যন্ত ঈদের কয়েক দিন আগে জটিলতা কাটিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি পায় বরবাদ। সার্টিফিকেশন বোর্ডে গিয়েও পড়ে বাধার মুখে। পরে কিছু অংশের সংশোধন করে মুক্তির অনুমতি পায় বরবাদ।
ভারতের রিধি সিধি এন্টারটেইনমেন্টের সঙ্গে বাংলাদেশের রিয়েল এনার্জি প্রোডাকশন যৌথভাবে নির্মাণ করেছে বরবাদ। এতে শাকিবের নায়িকা টালিউডের ইধিকা পাল। আরও আছেন মামুনুর রশীদ, মিশা সওদাগর, শহীদুজ্জামান সেলিম, যীশু সেনগুপ্ত, নুসরাত জাহান, স্যাম ভট্টাচার্য প্রমুখ।

মুক্তির প্রথম দিন থেকেই দারুণ সাড়া পাচ্ছে শাকিব খান অভিনীত ‘বরবাদ’। প্রথম সিনেমা দিয়েই প্রশংসা পাচ্ছেন পরিচালক মেহেদী হাসান হৃদয়। আলোচনা হচ্ছে সিনেমাটোগ্রাফি নিয়েও। এর মধ্যেই শনিবার মধ্যরাতে ভারতীয় সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ আওয়াস্থি দাবি করলেন বরবাদের সিনেমাটোগ্রাফি তাঁর করা, অথচ ক্রেডিট লাইনে রয়েছে বাংলাদেশের রাজু রাজের নাম। এই ঘটনায় মেহেদী হাসান হৃদয়ের ফেসবুক পোস্টের কমেন্ট ঘরে নিজের রাগ উগরে দেন শৈলেশ।
দুই দশকের বেশি সময় কাজ করছেন মুম্বাইয়ের সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ। কাজ করেছেন বলিউড ও টালিউডে। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হলো ‘খাদান,’ ‘গাবরু গ্যাং’, ‘চ্যালেঞ্জ টু’, ‘জানেমান’, ‘পাওয়ার’, ওয়েব সিরিজ ‘গারমি’ ইত্যাদি। বরবাদ সিনেমায়ও সিনেমাটোগ্রাফি করেছেন শৈলেশ। কিন্তু ক্রেডিট লাইনে নিজের নাম দেখতে না পেয়ে খেপে যান তিনি। ৫ এপ্রিল রাতে আক্ষেপ নিয়ে শৈলেশ আওয়াস্থি লেখেন, ‘যখন তোমার কঠোর পরিশ্রমকে উপেক্ষা করা হয় এবং অন্যরা তোমার কাজের কৃতিত্ব নেয়, তখন সেটা হতাশাজনক। বরবাদ-এর সিনেমাটোগ্রাফার হিসেবে আমার শতভাগ দিয়েছি। তা ছাড়া আমি সৃজনশীল বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সিনেমাটিকে বানাতে সাহায্য করেছি। কিন্তু আমাকে সেই কৃতিত্ব দেওয়া হয়নি। রাজু রাজ, যাকে ডিওপি হিসেবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে, তিনি সিনেমার সঙ্গে খুব কমই যুক্ত ছিলেন। আমি মাঠে ছিলাম, শটগুলি আমি সাজিয়েছিলাম, ভিজ্যুয়াল ডিজাইন আমি করেছিলাম। আমার দায়িত্বের বাইরে গিয়েও আমি কাজ করেছি। এটা অহংকার নয়, এটা ন্যায্যতার প্রশ্ন। পোস্টার, উইকিপিডিয়া এবং আইএমডিবিতে নাম পরিবর্তন করা যেতে পারে, কিন্তু সত্য সর্বদা তার পথ খুঁজে নেয়।’
আরেক মন্তব্যে তিনি মেহেদী হাসান হৃদয়ের পরিচালনা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। শৈলেশ আওয়াস্থি লেখেন, ‘নিজেকে পরিচালক হিসেবে পরিচয় দেওয়ার আগে ভালো সিনেমা নির্মাণ করতে শিখুন। শুধু আইডিয়া কপি পেস্ট না করে মৌলিক কিছু করার চেষ্টা করুন। বরবাদকে শক্তিশালী করতে আমি আপনাকে সাপোর্ট করেছি, ডিওপি হিসেবে সর্বোচ্চ দেওয়ার পাশাপাশি পরিচালনাতেও ইনপুট দিয়েছি। আর আপনি সেটার বিনিময়ে আমার ক্রেডিট রাজু রাজকে দিলেন? এই লোক কে? যার সিনেমাটোগ্রাফি সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই, আর অন্যের কাজ নিজের নামে চালিয়ে নিতে যার লজ্জাও হয় না। আমি ভিজ্যুয়ালি ও ক্রিয়েটিভলি এই প্রজেক্টটি টেনেছি, আর বাকিরা শুধু উপস্থিত ছিল। যারা আসলে আপনার সিনেমা বানিয়েছে, তাদের প্রতি এই অবমাননা করবেন না। এটা শুধু পেশাগত নয়, ব্যক্তিগত বিশ্বাসঘাতকতা। আমি এ বিষয়ে চুপ করে থাকব না!’
দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য পরিচালকের কয়েকটি পোস্টের নিচে মন্তব্যের ঘরে একই লেখা পোস্ট করেন শৈলেশ। ভারতের সিনেমাটোগ্রাফারের এমন মন্তব্যের পর শুরু হয় সমালোচনার ঝড়।
শৈলেশের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মেহেদী হাসান হৃদয় বলেন, ‘যে সিনেমাটোগ্রাফারের অনুমতি নেওয়া হয়েছিল তিনি কাজটি করতে পারেননি। পরে ভারতের ডিওপি (শৈলেশ) কাজটি করেন। পারমিশন জটিলতার কারণে উইকিপিডিয়াসহ অন্যান্য জায়গায় ক্রেডিট লাইনে তাঁর নাম ব্যবহার করা যায়নি। তা ছাড়া সিনেমার ক্রেডিট লাইনটা তৈরি করেছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। সে সময় আমি উপস্থিত ছিলাম না। আমার মনে হয় এটা ফিল্ম পলিটিক্সের একটা অংশ। এটা একটা ভুল বোঝাবুঝি। তাঁর (শৈলেশ) সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে।’
এই বিষয়ে সিনেমাটোগ্রাফার রাজু রাজের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। খুদেবার্তা পাঠালেও আসেনি কোনো উত্তর।

আজ রোববার দুপুরে শৈলেশ জানান, পরিচালকের সঙ্গে তাঁর সমঝোতা হয়েছে। ফেসবুকে শৈলাশ লেখেন, ‘পরিচালক হৃদয় ও আমার মাঝে কিছু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, যার সমাধান হয়েছে। আমরা পরিবারের মতো। তাই মতানৈক্য হতে পারে। আমরা আলোচনার মাধ্যমে সব ঠিক করেছি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে কিছু মানুষ নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য এই ভুল বোঝাবুঝির ফায়দা নিতে চাচ্ছে। দয়া করে বরবাদ নিয়ে অযাচিত কোনো ইস্যু তৈরি করবেন না। আমি বরবাদে ডিওপি হিসেবে কাজ করতে পেরে গর্বিত। নিজের সেরাটা দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছি।’
উল্লেখ্য, মুক্তির আগেও ঝামেলা হয়েছিল বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত বরবাদ নিয়ে। শোনা যায়, যৌথ প্রযোজনায় নির্মাণ হলেও এই সিনেমার সব শুটিং হয়েছে ভারতে; যার জন্য অনুমতি নেওয়া হয়নি তথ্য মন্ত্রণালয়ের। তাই সিনেমাটি আটকে দিয়েছিল মন্ত্রণালয়। শেষ পর্যন্ত ঈদের কয়েক দিন আগে জটিলতা কাটিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি পায় বরবাদ। সার্টিফিকেশন বোর্ডে গিয়েও পড়ে বাধার মুখে। পরে কিছু অংশের সংশোধন করে মুক্তির অনুমতি পায় বরবাদ।
ভারতের রিধি সিধি এন্টারটেইনমেন্টের সঙ্গে বাংলাদেশের রিয়েল এনার্জি প্রোডাকশন যৌথভাবে নির্মাণ করেছে বরবাদ। এতে শাকিবের নায়িকা টালিউডের ইধিকা পাল। আরও আছেন মামুনুর রশীদ, মিশা সওদাগর, শহীদুজ্জামান সেলিম, যীশু সেনগুপ্ত, নুসরাত জাহান, স্যাম ভট্টাচার্য প্রমুখ।
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

মুক্তির প্রথম দিন থেকেই দারুণ সাড়া পাচ্ছে শাকিব খান অভিনীত ‘বরবাদ’। প্রথম সিনেমা দিয়েই প্রশংসা পাচ্ছেন পরিচালক মেহেদী হাসান হৃদয়। আলোচনা হচ্ছে সিনেমাটোগ্রাফি নিয়েও। এর মধ্যেই শনিবার মধ্যরাতে ভারতীয় সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ আওয়াস্থি দাবি করলেন বরবাদের সিনেমাটোগ্রাফি তাঁর করা, অথচ ক্রেডিট লাইনে রয়েছে বাংলাদেশের রাজু রাজের নাম। এই ঘটনায় মেহেদী হাসান হৃদয়ের ফেসবুক পোস্টের কমেন্ট ঘরে নিজের রাগ উগরে দেন শৈলেশ।
দুই দশকের বেশি সময় কাজ করছেন মুম্বাইয়ের সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ। কাজ করেছেন বলিউড ও টালিউডে। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হলো ‘খাদান,’ ‘গাবরু গ্যাং’, ‘চ্যালেঞ্জ টু’, ‘জানেমান’, ‘পাওয়ার’, ওয়েব সিরিজ ‘গারমি’ ইত্যাদি। বরবাদ সিনেমায়ও সিনেমাটোগ্রাফি করেছেন শৈলেশ। কিন্তু ক্রেডিট লাইনে নিজের নাম দেখতে না পেয়ে খেপে যান তিনি। ৫ এপ্রিল রাতে আক্ষেপ নিয়ে শৈলেশ আওয়াস্থি লেখেন, ‘যখন তোমার কঠোর পরিশ্রমকে উপেক্ষা করা হয় এবং অন্যরা তোমার কাজের কৃতিত্ব নেয়, তখন সেটা হতাশাজনক। বরবাদ-এর সিনেমাটোগ্রাফার হিসেবে আমার শতভাগ দিয়েছি। তা ছাড়া আমি সৃজনশীল বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সিনেমাটিকে বানাতে সাহায্য করেছি। কিন্তু আমাকে সেই কৃতিত্ব দেওয়া হয়নি। রাজু রাজ, যাকে ডিওপি হিসেবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে, তিনি সিনেমার সঙ্গে খুব কমই যুক্ত ছিলেন। আমি মাঠে ছিলাম, শটগুলি আমি সাজিয়েছিলাম, ভিজ্যুয়াল ডিজাইন আমি করেছিলাম। আমার দায়িত্বের বাইরে গিয়েও আমি কাজ করেছি। এটা অহংকার নয়, এটা ন্যায্যতার প্রশ্ন। পোস্টার, উইকিপিডিয়া এবং আইএমডিবিতে নাম পরিবর্তন করা যেতে পারে, কিন্তু সত্য সর্বদা তার পথ খুঁজে নেয়।’
আরেক মন্তব্যে তিনি মেহেদী হাসান হৃদয়ের পরিচালনা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। শৈলেশ আওয়াস্থি লেখেন, ‘নিজেকে পরিচালক হিসেবে পরিচয় দেওয়ার আগে ভালো সিনেমা নির্মাণ করতে শিখুন। শুধু আইডিয়া কপি পেস্ট না করে মৌলিক কিছু করার চেষ্টা করুন। বরবাদকে শক্তিশালী করতে আমি আপনাকে সাপোর্ট করেছি, ডিওপি হিসেবে সর্বোচ্চ দেওয়ার পাশাপাশি পরিচালনাতেও ইনপুট দিয়েছি। আর আপনি সেটার বিনিময়ে আমার ক্রেডিট রাজু রাজকে দিলেন? এই লোক কে? যার সিনেমাটোগ্রাফি সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই, আর অন্যের কাজ নিজের নামে চালিয়ে নিতে যার লজ্জাও হয় না। আমি ভিজ্যুয়ালি ও ক্রিয়েটিভলি এই প্রজেক্টটি টেনেছি, আর বাকিরা শুধু উপস্থিত ছিল। যারা আসলে আপনার সিনেমা বানিয়েছে, তাদের প্রতি এই অবমাননা করবেন না। এটা শুধু পেশাগত নয়, ব্যক্তিগত বিশ্বাসঘাতকতা। আমি এ বিষয়ে চুপ করে থাকব না!’
দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য পরিচালকের কয়েকটি পোস্টের নিচে মন্তব্যের ঘরে একই লেখা পোস্ট করেন শৈলেশ। ভারতের সিনেমাটোগ্রাফারের এমন মন্তব্যের পর শুরু হয় সমালোচনার ঝড়।
শৈলেশের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মেহেদী হাসান হৃদয় বলেন, ‘যে সিনেমাটোগ্রাফারের অনুমতি নেওয়া হয়েছিল তিনি কাজটি করতে পারেননি। পরে ভারতের ডিওপি (শৈলেশ) কাজটি করেন। পারমিশন জটিলতার কারণে উইকিপিডিয়াসহ অন্যান্য জায়গায় ক্রেডিট লাইনে তাঁর নাম ব্যবহার করা যায়নি। তা ছাড়া সিনেমার ক্রেডিট লাইনটা তৈরি করেছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। সে সময় আমি উপস্থিত ছিলাম না। আমার মনে হয় এটা ফিল্ম পলিটিক্সের একটা অংশ। এটা একটা ভুল বোঝাবুঝি। তাঁর (শৈলেশ) সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে।’
এই বিষয়ে সিনেমাটোগ্রাফার রাজু রাজের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। খুদেবার্তা পাঠালেও আসেনি কোনো উত্তর।

আজ রোববার দুপুরে শৈলেশ জানান, পরিচালকের সঙ্গে তাঁর সমঝোতা হয়েছে। ফেসবুকে শৈলাশ লেখেন, ‘পরিচালক হৃদয় ও আমার মাঝে কিছু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, যার সমাধান হয়েছে। আমরা পরিবারের মতো। তাই মতানৈক্য হতে পারে। আমরা আলোচনার মাধ্যমে সব ঠিক করেছি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে কিছু মানুষ নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য এই ভুল বোঝাবুঝির ফায়দা নিতে চাচ্ছে। দয়া করে বরবাদ নিয়ে অযাচিত কোনো ইস্যু তৈরি করবেন না। আমি বরবাদে ডিওপি হিসেবে কাজ করতে পেরে গর্বিত। নিজের সেরাটা দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছি।’
উল্লেখ্য, মুক্তির আগেও ঝামেলা হয়েছিল বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত বরবাদ নিয়ে। শোনা যায়, যৌথ প্রযোজনায় নির্মাণ হলেও এই সিনেমার সব শুটিং হয়েছে ভারতে; যার জন্য অনুমতি নেওয়া হয়নি তথ্য মন্ত্রণালয়ের। তাই সিনেমাটি আটকে দিয়েছিল মন্ত্রণালয়। শেষ পর্যন্ত ঈদের কয়েক দিন আগে জটিলতা কাটিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি পায় বরবাদ। সার্টিফিকেশন বোর্ডে গিয়েও পড়ে বাধার মুখে। পরে কিছু অংশের সংশোধন করে মুক্তির অনুমতি পায় বরবাদ।
ভারতের রিধি সিধি এন্টারটেইনমেন্টের সঙ্গে বাংলাদেশের রিয়েল এনার্জি প্রোডাকশন যৌথভাবে নির্মাণ করেছে বরবাদ। এতে শাকিবের নায়িকা টালিউডের ইধিকা পাল। আরও আছেন মামুনুর রশীদ, মিশা সওদাগর, শহীদুজ্জামান সেলিম, যীশু সেনগুপ্ত, নুসরাত জাহান, স্যাম ভট্টাচার্য প্রমুখ।

মুক্তির প্রথম দিন থেকেই দারুণ সাড়া পাচ্ছে শাকিব খান অভিনীত ‘বরবাদ’। প্রথম সিনেমা দিয়েই প্রশংসা পাচ্ছেন পরিচালক মেহেদী হাসান হৃদয়। আলোচনা হচ্ছে সিনেমাটোগ্রাফি নিয়েও। এর মধ্যেই শনিবার মধ্যরাতে ভারতীয় সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ আওয়াস্থি দাবি করলেন বরবাদের সিনেমাটোগ্রাফি তাঁর করা, অথচ ক্রেডিট লাইনে রয়েছে বাংলাদেশের রাজু রাজের নাম। এই ঘটনায় মেহেদী হাসান হৃদয়ের ফেসবুক পোস্টের কমেন্ট ঘরে নিজের রাগ উগরে দেন শৈলেশ।
দুই দশকের বেশি সময় কাজ করছেন মুম্বাইয়ের সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ। কাজ করেছেন বলিউড ও টালিউডে। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজগুলো হলো ‘খাদান,’ ‘গাবরু গ্যাং’, ‘চ্যালেঞ্জ টু’, ‘জানেমান’, ‘পাওয়ার’, ওয়েব সিরিজ ‘গারমি’ ইত্যাদি। বরবাদ সিনেমায়ও সিনেমাটোগ্রাফি করেছেন শৈলেশ। কিন্তু ক্রেডিট লাইনে নিজের নাম দেখতে না পেয়ে খেপে যান তিনি। ৫ এপ্রিল রাতে আক্ষেপ নিয়ে শৈলেশ আওয়াস্থি লেখেন, ‘যখন তোমার কঠোর পরিশ্রমকে উপেক্ষা করা হয় এবং অন্যরা তোমার কাজের কৃতিত্ব নেয়, তখন সেটা হতাশাজনক। বরবাদ-এর সিনেমাটোগ্রাফার হিসেবে আমার শতভাগ দিয়েছি। তা ছাড়া আমি সৃজনশীল বিভিন্ন সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সিনেমাটিকে বানাতে সাহায্য করেছি। কিন্তু আমাকে সেই কৃতিত্ব দেওয়া হয়নি। রাজু রাজ, যাকে ডিওপি হিসেবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে, তিনি সিনেমার সঙ্গে খুব কমই যুক্ত ছিলেন। আমি মাঠে ছিলাম, শটগুলি আমি সাজিয়েছিলাম, ভিজ্যুয়াল ডিজাইন আমি করেছিলাম। আমার দায়িত্বের বাইরে গিয়েও আমি কাজ করেছি। এটা অহংকার নয়, এটা ন্যায্যতার প্রশ্ন। পোস্টার, উইকিপিডিয়া এবং আইএমডিবিতে নাম পরিবর্তন করা যেতে পারে, কিন্তু সত্য সর্বদা তার পথ খুঁজে নেয়।’
আরেক মন্তব্যে তিনি মেহেদী হাসান হৃদয়ের পরিচালনা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। শৈলেশ আওয়াস্থি লেখেন, ‘নিজেকে পরিচালক হিসেবে পরিচয় দেওয়ার আগে ভালো সিনেমা নির্মাণ করতে শিখুন। শুধু আইডিয়া কপি পেস্ট না করে মৌলিক কিছু করার চেষ্টা করুন। বরবাদকে শক্তিশালী করতে আমি আপনাকে সাপোর্ট করেছি, ডিওপি হিসেবে সর্বোচ্চ দেওয়ার পাশাপাশি পরিচালনাতেও ইনপুট দিয়েছি। আর আপনি সেটার বিনিময়ে আমার ক্রেডিট রাজু রাজকে দিলেন? এই লোক কে? যার সিনেমাটোগ্রাফি সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই, আর অন্যের কাজ নিজের নামে চালিয়ে নিতে যার লজ্জাও হয় না। আমি ভিজ্যুয়ালি ও ক্রিয়েটিভলি এই প্রজেক্টটি টেনেছি, আর বাকিরা শুধু উপস্থিত ছিল। যারা আসলে আপনার সিনেমা বানিয়েছে, তাদের প্রতি এই অবমাননা করবেন না। এটা শুধু পেশাগত নয়, ব্যক্তিগত বিশ্বাসঘাতকতা। আমি এ বিষয়ে চুপ করে থাকব না!’
দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য পরিচালকের কয়েকটি পোস্টের নিচে মন্তব্যের ঘরে একই লেখা পোস্ট করেন শৈলেশ। ভারতের সিনেমাটোগ্রাফারের এমন মন্তব্যের পর শুরু হয় সমালোচনার ঝড়।
শৈলেশের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মেহেদী হাসান হৃদয় বলেন, ‘যে সিনেমাটোগ্রাফারের অনুমতি নেওয়া হয়েছিল তিনি কাজটি করতে পারেননি। পরে ভারতের ডিওপি (শৈলেশ) কাজটি করেন। পারমিশন জটিলতার কারণে উইকিপিডিয়াসহ অন্যান্য জায়গায় ক্রেডিট লাইনে তাঁর নাম ব্যবহার করা যায়নি। তা ছাড়া সিনেমার ক্রেডিট লাইনটা তৈরি করেছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। সে সময় আমি উপস্থিত ছিলাম না। আমার মনে হয় এটা ফিল্ম পলিটিক্সের একটা অংশ। এটা একটা ভুল বোঝাবুঝি। তাঁর (শৈলেশ) সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে।’
এই বিষয়ে সিনেমাটোগ্রাফার রাজু রাজের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। খুদেবার্তা পাঠালেও আসেনি কোনো উত্তর।

আজ রোববার দুপুরে শৈলেশ জানান, পরিচালকের সঙ্গে তাঁর সমঝোতা হয়েছে। ফেসবুকে শৈলাশ লেখেন, ‘পরিচালক হৃদয় ও আমার মাঝে কিছু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, যার সমাধান হয়েছে। আমরা পরিবারের মতো। তাই মতানৈক্য হতে পারে। আমরা আলোচনার মাধ্যমে সব ঠিক করেছি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে কিছু মানুষ নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য এই ভুল বোঝাবুঝির ফায়দা নিতে চাচ্ছে। দয়া করে বরবাদ নিয়ে অযাচিত কোনো ইস্যু তৈরি করবেন না। আমি বরবাদে ডিওপি হিসেবে কাজ করতে পেরে গর্বিত। নিজের সেরাটা দিয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছি।’
উল্লেখ্য, মুক্তির আগেও ঝামেলা হয়েছিল বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত বরবাদ নিয়ে। শোনা যায়, যৌথ প্রযোজনায় নির্মাণ হলেও এই সিনেমার সব শুটিং হয়েছে ভারতে; যার জন্য অনুমতি নেওয়া হয়নি তথ্য মন্ত্রণালয়ের। তাই সিনেমাটি আটকে দিয়েছিল মন্ত্রণালয়। শেষ পর্যন্ত ঈদের কয়েক দিন আগে জটিলতা কাটিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি পায় বরবাদ। সার্টিফিকেশন বোর্ডে গিয়েও পড়ে বাধার মুখে। পরে কিছু অংশের সংশোধন করে মুক্তির অনুমতি পায় বরবাদ।
ভারতের রিধি সিধি এন্টারটেইনমেন্টের সঙ্গে বাংলাদেশের রিয়েল এনার্জি প্রোডাকশন যৌথভাবে নির্মাণ করেছে বরবাদ। এতে শাকিবের নায়িকা টালিউডের ইধিকা পাল। আরও আছেন মামুনুর রশীদ, মিশা সওদাগর, শহীদুজ্জামান সেলিম, যীশু সেনগুপ্ত, নুসরাত জাহান, স্যাম ভট্টাচার্য প্রমুখ।

বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২ ঘণ্টা আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

আজ মহান বিজয় দিবস। এ উপলক্ষে টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। নির্বাচিত সেসব অনুষ্ঠানের খবর নিয়ে এই প্রতিবেদন।
বিটিভি
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’। সকাল ১০টায় প্রচারিত হবে নৃত্যানুষ্ঠান ‘বিজয় পতাকা’। বেলা ১১টায় সরাসরি সম্প্রচার করা হবে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজিত অনুষ্ঠান। রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘মানচিত্র’, মুক্তিযুদ্ধ, মানুষের সংগ্রাম-আবেগ ও আত্মত্যাগ আর ভালোবাসার গল্প নিয়ে রচিত হয়েছে নাটকের কাহিনি। কাজী আসাদের রচনায় নাটকটি প্রযোজনা করেছেন মামুন মাহমুদ। অভিনয় করেছেন সাব্বির আহমেদ, কাজী আসাদ, আইনুন নাহার পুতুল, বাবুল আহমেদ, আবদুর রহমান প্রমুখ।
চ্যানেল আই
বেলা ১১টা ৫ মিনিটে চ্যানেল আই চত্বর থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে ‘হৃদয়ে লাল সবুজ, বিজয়ের ৫৪ বছর’। বেলা ৩টা ৫ মিনিটে প্রচারিত হবে বাংলা চলচ্চিত্র ‘অজ্ঞাতনামা’। সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে রয়েছে ‘ইকোসাইড ১৯৭১’। অনুষ্ঠানটি পরিকল্পনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন মুকিত মজুমদার বাবু। সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘ডাক্তার বাড়ি’। শিশুসাহিত্যিক ফরিদুর রেজা সাগরের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গল্প অবলম্বনে এটি পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে একটি বাড়ির সদস্যরা কীভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন সেই কাহিনি উঠে এসেছে নাটকে। অভিনয় করেছেন সাদিয়া ইসলাম মৌ, আহসান হাবিব নাসিম, নরেশ ভূঁইয়া, রিয়া মনি প্রমুখ।
দীপ্ত টিভি
বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিজয় দিবসে ছায়ানট নিবেদিত অনুষ্ঠান ‘আমার বাংলা’। রাত ১১টা ৩৫ মিনিটে দেখা যাবে প্রামাণ্য কাহিনিচিত্র ‘স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ’। এতে দেখা যাবে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক বিজয় অর্জিত হলেও কার্যত দেশ শত্রুমুক্ত হয় আরও দেড় মাস পর। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি স্বাধীন দেশে পাকিস্তানি ও বিহারিদের দ্বারা অবরুদ্ধ ঢাকার মিরপুর মুক্তকরণই ছিল মূলত স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ। দৈনিক পত্রিকা বা গবেষণাধর্মী প্রবন্ধে মিরপুর যুদ্ধের কিছু বিষয় উঠে আসলেও পুরো ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে জনসমক্ষে আসেনি। তাই এই ঘটনা পর্দায় তুলে আনতে কাজ শুরু করে পাভেল নামের একজন তরুণ নির্মাতা। কাহিনিচিত্রটির গবেষণা ও চিত্রনাট্য করেছেন মারুফ হাসান ও চিত্রনাট্য সম্পাদনা করেছেন নাসিমুল হাসান। পরিচালনা করেছেন ফিরোজ কবির ডলার।
বাংলাভিশন
বিকেল ৫টা ১০মিনিটে প্রচার হবে মহান বিজয় দিবসের বিশেষ অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ে ৭১’। আলোচক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এবং মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী শাহীন সামাদ। সঞ্চালনা করেছেন সাকিলা মতিন মৃদুলা, প্রযোজনায় রফিকুল ইসলাম ফারুকী।

বৈশাখী টেলিভিশন
সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে প্রচারিত হবে দেশের গানের অনুষ্ঠান ‘জন্মভূমি’। সকাল ৯টা ১০ মিনিটে থাকছে সিনেমার গান নিয়ে অনুষ্ঠান মিউজিক অ্যালবাম। আজ প্রচারিত হবে মুক্তিযুদ্ধের গান। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ সিনেমাটি দেখা যাবে বেলা ১০টায়। নাটক ‘বীরাঙ্গনা’ প্রচারিত হবে রাত ১০টায়। টিপু আলম মিলনের গল্পে চিত্রনাট্য করেছেন আনন জামান। পরিচালনা শুদ্ধমান চৈতন্য। অভিনয়ে রওনক হাসান, অপর্ণা ঘোষ, মনোজ প্রামাণিক প্রমুখ।
মাছরাঙা টেলিভিশন
রাত ১০টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘শেষ প্রহর’। রচনা শফিকুর রহমান শান্তনু, পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। অভিনয় করেছেন শাশ্বত দত্ত, আইশা খান, আবুল হায়াত প্রমুখ। গল্পে দেখা যাবে, আনুশকা কানাডা থেকে দেশে এসেছে পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করার উদ্দেশে। বাবা মারা যাওয়ায় দেশে তার আর কেউ নেই। তাই বাবার বন্ধু হায়াত আঙ্কেলের বাসায় উঠেছে সে। আনুশকার জমি বিক্রির কথা শুনে হায়াত আঙ্কেল একটু দুঃখ পান। এদিকে হায়াত সাহেবের পরিবারে এক ঝামেলা তৈরি হয়। স্থানীয় এক নেতা তার একটি জমি কিনতে চায়। কিন্তু হায়াত সাহেব তার কাছে জমি বিক্রি করতে চান না। কারণ, সে একজন রাজাকার। কোনোভাবেই এই জমি তার কাছে বিক্রি করবে না সে। হায়াত সাহেবের কথা শুনে আনুশকার চোখ খুলে যায়। নতুন করে দেশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতে শুরু করে।

আজ মহান বিজয় দিবস। এ উপলক্ষে টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। নির্বাচিত সেসব অনুষ্ঠানের খবর নিয়ে এই প্রতিবেদন।
বিটিভি
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’। সকাল ১০টায় প্রচারিত হবে নৃত্যানুষ্ঠান ‘বিজয় পতাকা’। বেলা ১১টায় সরাসরি সম্প্রচার করা হবে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজিত অনুষ্ঠান। রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘মানচিত্র’, মুক্তিযুদ্ধ, মানুষের সংগ্রাম-আবেগ ও আত্মত্যাগ আর ভালোবাসার গল্প নিয়ে রচিত হয়েছে নাটকের কাহিনি। কাজী আসাদের রচনায় নাটকটি প্রযোজনা করেছেন মামুন মাহমুদ। অভিনয় করেছেন সাব্বির আহমেদ, কাজী আসাদ, আইনুন নাহার পুতুল, বাবুল আহমেদ, আবদুর রহমান প্রমুখ।
চ্যানেল আই
বেলা ১১টা ৫ মিনিটে চ্যানেল আই চত্বর থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে ‘হৃদয়ে লাল সবুজ, বিজয়ের ৫৪ বছর’। বেলা ৩টা ৫ মিনিটে প্রচারিত হবে বাংলা চলচ্চিত্র ‘অজ্ঞাতনামা’। সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে রয়েছে ‘ইকোসাইড ১৯৭১’। অনুষ্ঠানটি পরিকল্পনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন মুকিত মজুমদার বাবু। সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘ডাক্তার বাড়ি’। শিশুসাহিত্যিক ফরিদুর রেজা সাগরের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গল্প অবলম্বনে এটি পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে একটি বাড়ির সদস্যরা কীভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন সেই কাহিনি উঠে এসেছে নাটকে। অভিনয় করেছেন সাদিয়া ইসলাম মৌ, আহসান হাবিব নাসিম, নরেশ ভূঁইয়া, রিয়া মনি প্রমুখ।
দীপ্ত টিভি
বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিজয় দিবসে ছায়ানট নিবেদিত অনুষ্ঠান ‘আমার বাংলা’। রাত ১১টা ৩৫ মিনিটে দেখা যাবে প্রামাণ্য কাহিনিচিত্র ‘স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ’। এতে দেখা যাবে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক বিজয় অর্জিত হলেও কার্যত দেশ শত্রুমুক্ত হয় আরও দেড় মাস পর। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি স্বাধীন দেশে পাকিস্তানি ও বিহারিদের দ্বারা অবরুদ্ধ ঢাকার মিরপুর মুক্তকরণই ছিল মূলত স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ। দৈনিক পত্রিকা বা গবেষণাধর্মী প্রবন্ধে মিরপুর যুদ্ধের কিছু বিষয় উঠে আসলেও পুরো ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে জনসমক্ষে আসেনি। তাই এই ঘটনা পর্দায় তুলে আনতে কাজ শুরু করে পাভেল নামের একজন তরুণ নির্মাতা। কাহিনিচিত্রটির গবেষণা ও চিত্রনাট্য করেছেন মারুফ হাসান ও চিত্রনাট্য সম্পাদনা করেছেন নাসিমুল হাসান। পরিচালনা করেছেন ফিরোজ কবির ডলার।
বাংলাভিশন
বিকেল ৫টা ১০মিনিটে প্রচার হবে মহান বিজয় দিবসের বিশেষ অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ে ৭১’। আলোচক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এবং মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী শাহীন সামাদ। সঞ্চালনা করেছেন সাকিলা মতিন মৃদুলা, প্রযোজনায় রফিকুল ইসলাম ফারুকী।

বৈশাখী টেলিভিশন
সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে প্রচারিত হবে দেশের গানের অনুষ্ঠান ‘জন্মভূমি’। সকাল ৯টা ১০ মিনিটে থাকছে সিনেমার গান নিয়ে অনুষ্ঠান মিউজিক অ্যালবাম। আজ প্রচারিত হবে মুক্তিযুদ্ধের গান। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ সিনেমাটি দেখা যাবে বেলা ১০টায়। নাটক ‘বীরাঙ্গনা’ প্রচারিত হবে রাত ১০টায়। টিপু আলম মিলনের গল্পে চিত্রনাট্য করেছেন আনন জামান। পরিচালনা শুদ্ধমান চৈতন্য। অভিনয়ে রওনক হাসান, অপর্ণা ঘোষ, মনোজ প্রামাণিক প্রমুখ।
মাছরাঙা টেলিভিশন
রাত ১০টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘শেষ প্রহর’। রচনা শফিকুর রহমান শান্তনু, পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। অভিনয় করেছেন শাশ্বত দত্ত, আইশা খান, আবুল হায়াত প্রমুখ। গল্পে দেখা যাবে, আনুশকা কানাডা থেকে দেশে এসেছে পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করার উদ্দেশে। বাবা মারা যাওয়ায় দেশে তার আর কেউ নেই। তাই বাবার বন্ধু হায়াত আঙ্কেলের বাসায় উঠেছে সে। আনুশকার জমি বিক্রির কথা শুনে হায়াত আঙ্কেল একটু দুঃখ পান। এদিকে হায়াত সাহেবের পরিবারে এক ঝামেলা তৈরি হয়। স্থানীয় এক নেতা তার একটি জমি কিনতে চায়। কিন্তু হায়াত সাহেব তার কাছে জমি বিক্রি করতে চান না। কারণ, সে একজন রাজাকার। কোনোভাবেই এই জমি তার কাছে বিক্রি করবে না সে। হায়াত সাহেবের কথা শুনে আনুশকার চোখ খুলে যায়। নতুন করে দেশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতে শুরু করে।

শনিবার মধ্যরাতে ভারতীয় সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ আওয়াস্থি দাবি করলেন ‘বরবাদ’ সিনেমার সিনেমাটোগ্রাফি তাঁর করা, অথচ ক্রেডিট লাইনে রয়েছে বাংলাদেশের রাজু রাজের নাম। এই ঘটনায় মেহেদী হাসান হৃদয়ের ফেসবুক পোস্টের কমেন্ট ঘরে নিজের রাগ উগরে দেন শৈলেশ। আজ দুপুরে শৈলেশ জানিয়েছেন, পরিচালকের সঙ্গে তাঁর সমঝোতা হয়েছে।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২ ঘণ্টা আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য মামুন, মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমককে হুমকি দেওয়া হয়েছে ডাল্টন সৌভাত হীরা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে।
অ্যাকাউন্টটি থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে চমক ও বান্নাহর ফোন নম্বর ফাঁস করা হয়েছে, তাঁদের লোকেশন ট্র্যাক করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে হুমকিদাতা। তাঁদেরকে কোনো কাজে নিতেও শোবিজসংশ্লিষ্টদের নিষেধ করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি পাওয়ার কথা জানান চমক। তবে কোনো ধরনের হুমকিতে ভীত নন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
রুকাইয়া জাহান চমক বলেন, ‘রোববার রাতে আমার ফোনে ২০০ থেকে ৩০০ কল এসেছে। শেষ পর্যন্ত ফোন নম্বর বন্ধ করতে বাধ্য হই। এতগুলো ফোনকল, হত্যার হুমকি, মনে হচ্ছিল আমার জীবনে দেশের জন্য কিছু একটা তো করেছি। যার কারণে এরা আমার পেছনে এভাবে লেগেছে। কিছু না করলে পেছনে লাগত না—এতটুকু সান্ত্বনা নিজেকে দিতে পারছি। এই দেশের মানুষের কোনো কাজে আমি আসতে পেরেছি, এটাই তো বড় কথা। ওরা যদি সত্যি আমাকে মেরে ফেলে, এটা আমার জন্য সুন্দর উপহার হবে। আমার জন্য আশীর্বাদ হবে যে আমি আমার দেশের জন্য মারা গেছি।’
চমক আরও বলেন, ‘৭০ বছরে বয়সে গিয়ে বৃদ্ধ হয়ে মরার চেয়ে দেশের জন্য মৃত্যু হলে, এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। অনেকেই আমাকে নিয়ে চিন্তা করছেন, ফোন করে সতর্ক করছেন। তাঁদেরকে বলব, মন খারাপ করবেন না। আমি যদি মরে যাই, তাতে আমার দুঃখ নেই। যাঁরা হুমকি দিচ্ছে তাদের বলতে চাই, তোমরা আমাকে নিয়ে যত বাজে কথা বলবা তত মনে করব আমি কিছু করতে পেরেছি। তোমাদের হুমকিতে বাসায় বসে থাকার মানুষ আমি না।’
মৃত্যুর হুমকি পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফেসবুকে অনন্য মামুন বলেন, ‘হাদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর থেকে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা তো জানে না হাদি আমার কাছে একটা ভালোবাসার নাম। আর মৃত্যুর ভয় কখনো পাই না। যেদিন পৃথিবীতে এসেছি, সেদিনই আল্লাহ তাআলা আমার মৃত্যুর তারিখ ঠিক করে রেখেছে।’
চমক ও মামুন হুমকি প্রসঙ্গে কথা বললেও এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি নির্মাতা বান্নাহ।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য মামুন, মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমককে হুমকি দেওয়া হয়েছে ডাল্টন সৌভাত হীরা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে।
অ্যাকাউন্টটি থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে চমক ও বান্নাহর ফোন নম্বর ফাঁস করা হয়েছে, তাঁদের লোকেশন ট্র্যাক করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে হুমকিদাতা। তাঁদেরকে কোনো কাজে নিতেও শোবিজসংশ্লিষ্টদের নিষেধ করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি পাওয়ার কথা জানান চমক। তবে কোনো ধরনের হুমকিতে ভীত নন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
রুকাইয়া জাহান চমক বলেন, ‘রোববার রাতে আমার ফোনে ২০০ থেকে ৩০০ কল এসেছে। শেষ পর্যন্ত ফোন নম্বর বন্ধ করতে বাধ্য হই। এতগুলো ফোনকল, হত্যার হুমকি, মনে হচ্ছিল আমার জীবনে দেশের জন্য কিছু একটা তো করেছি। যার কারণে এরা আমার পেছনে এভাবে লেগেছে। কিছু না করলে পেছনে লাগত না—এতটুকু সান্ত্বনা নিজেকে দিতে পারছি। এই দেশের মানুষের কোনো কাজে আমি আসতে পেরেছি, এটাই তো বড় কথা। ওরা যদি সত্যি আমাকে মেরে ফেলে, এটা আমার জন্য সুন্দর উপহার হবে। আমার জন্য আশীর্বাদ হবে যে আমি আমার দেশের জন্য মারা গেছি।’
চমক আরও বলেন, ‘৭০ বছরে বয়সে গিয়ে বৃদ্ধ হয়ে মরার চেয়ে দেশের জন্য মৃত্যু হলে, এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। অনেকেই আমাকে নিয়ে চিন্তা করছেন, ফোন করে সতর্ক করছেন। তাঁদেরকে বলব, মন খারাপ করবেন না। আমি যদি মরে যাই, তাতে আমার দুঃখ নেই। যাঁরা হুমকি দিচ্ছে তাদের বলতে চাই, তোমরা আমাকে নিয়ে যত বাজে কথা বলবা তত মনে করব আমি কিছু করতে পেরেছি। তোমাদের হুমকিতে বাসায় বসে থাকার মানুষ আমি না।’
মৃত্যুর হুমকি পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফেসবুকে অনন্য মামুন বলেন, ‘হাদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর থেকে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা তো জানে না হাদি আমার কাছে একটা ভালোবাসার নাম। আর মৃত্যুর ভয় কখনো পাই না। যেদিন পৃথিবীতে এসেছি, সেদিনই আল্লাহ তাআলা আমার মৃত্যুর তারিখ ঠিক করে রেখেছে।’
চমক ও মামুন হুমকি প্রসঙ্গে কথা বললেও এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি নির্মাতা বান্নাহ।

শনিবার মধ্যরাতে ভারতীয় সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ আওয়াস্থি দাবি করলেন ‘বরবাদ’ সিনেমার সিনেমাটোগ্রাফি তাঁর করা, অথচ ক্রেডিট লাইনে রয়েছে বাংলাদেশের রাজু রাজের নাম। এই ঘটনায় মেহেদী হাসান হৃদয়ের ফেসবুক পোস্টের কমেন্ট ঘরে নিজের রাগ উগরে দেন শৈলেশ। আজ দুপুরে শৈলেশ জানিয়েছেন, পরিচালকের সঙ্গে তাঁর সমঝোতা হয়েছে।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২ ঘণ্টা আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন। ভিডিওতে মডেল হয়েছেন আবদুল্লাহ আল সেন্টু, ফাতিমা আক্তার ইয়ামন এবং আশিকুর রহমান চমন।
নতুন এই গান নিয়ে সংগীতশিল্পী আকরাম হোসেন জানান, প্রচলিত কথা ও সুরে নির্মিত পালে লাগে নারে হাওয়া গানটি প্রেম, বিচ্ছেদ ও স্মৃতির দোলাচলকে ধারণ করে। ভিডিওর গল্প আবর্তিত হয়েছে অসম বয়সী এক দম্পতির বিবাহবার্ষিকী অনুষ্ঠানের প্রেক্ষাপটে। সেখানে একটি গানের দলের পরিবেশনায় পালে লাগে নারে হাওয়া ধীরে ধীরে আন্দোলিত করে এক তরুণীর জীবনে লুকিয়ে থাকা পুরোনো স্মৃতি।
ভিডিও নির্দেশক খন্দকার সুমন বলেন, ‘গানটি যখন প্রথম শুনি, তখন অদ্ভুত একধরনের স্মৃতিকাতরতা অনুভব করি। সেই অনুভূতিই গানটিকে ভিজ্যুয়ালি ধারণ করাতে আগ্রহ তৈরি করে। মিউজিক ভিডিওটির শুটিং হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলীতে। ন্যারেটিভ ভিজ্যুয়াল স্টাইলে নির্মিত ভিডিওটি প্রকৃতি ও মানুষের অন্তর্গত অনুভূতির মধ্যে একধরনের নীরব সংলাপ তৈরি করে।’
পালে লাগে নারে হাওয়া প্রযোজনা করেছে আইডিয়া এক্সচেঞ্জ। নির্বাহী প্রযোজক মাসুদ রানা নকীব। গানটির কপিরাইট ও প্রকাশনা স্বত্ব জি সিরিজ মিউজিকের।

জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন। ভিডিওতে মডেল হয়েছেন আবদুল্লাহ আল সেন্টু, ফাতিমা আক্তার ইয়ামন এবং আশিকুর রহমান চমন।
নতুন এই গান নিয়ে সংগীতশিল্পী আকরাম হোসেন জানান, প্রচলিত কথা ও সুরে নির্মিত পালে লাগে নারে হাওয়া গানটি প্রেম, বিচ্ছেদ ও স্মৃতির দোলাচলকে ধারণ করে। ভিডিওর গল্প আবর্তিত হয়েছে অসম বয়সী এক দম্পতির বিবাহবার্ষিকী অনুষ্ঠানের প্রেক্ষাপটে। সেখানে একটি গানের দলের পরিবেশনায় পালে লাগে নারে হাওয়া ধীরে ধীরে আন্দোলিত করে এক তরুণীর জীবনে লুকিয়ে থাকা পুরোনো স্মৃতি।
ভিডিও নির্দেশক খন্দকার সুমন বলেন, ‘গানটি যখন প্রথম শুনি, তখন অদ্ভুত একধরনের স্মৃতিকাতরতা অনুভব করি। সেই অনুভূতিই গানটিকে ভিজ্যুয়ালি ধারণ করাতে আগ্রহ তৈরি করে। মিউজিক ভিডিওটির শুটিং হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলীতে। ন্যারেটিভ ভিজ্যুয়াল স্টাইলে নির্মিত ভিডিওটি প্রকৃতি ও মানুষের অন্তর্গত অনুভূতির মধ্যে একধরনের নীরব সংলাপ তৈরি করে।’
পালে লাগে নারে হাওয়া প্রযোজনা করেছে আইডিয়া এক্সচেঞ্জ। নির্বাহী প্রযোজক মাসুদ রানা নকীব। গানটির কপিরাইট ও প্রকাশনা স্বত্ব জি সিরিজ মিউজিকের।

শনিবার মধ্যরাতে ভারতীয় সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ আওয়াস্থি দাবি করলেন ‘বরবাদ’ সিনেমার সিনেমাটোগ্রাফি তাঁর করা, অথচ ক্রেডিট লাইনে রয়েছে বাংলাদেশের রাজু রাজের নাম। এই ঘটনায় মেহেদী হাসান হৃদয়ের ফেসবুক পোস্টের কমেন্ট ঘরে নিজের রাগ উগরে দেন শৈলেশ। আজ দুপুরে শৈলেশ জানিয়েছেন, পরিচালকের সঙ্গে তাঁর সমঝোতা হয়েছে।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২ ঘণ্টা আগে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে। এখন তিনি ছোট পর্দার ব্যস্ততম অভিনেতাদের একজন। অভিনয়ে নিয়মিত হওয়ার পর ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য আর নিয়মিত ভিডিও বানাতে পারেননি শামীম। দেড় বছর আগে এই চ্যানেল থেকে তাঁর গাওয়া একটি গান প্রকাশিত হয়েছিল। সম্প্রতি আবারও ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য কাজ শুরু করেছেন এই অভিনেতা। এবার এই ইউটিউব চ্যানেলের জন্য নাটক বানিয়েছেন তিনি। নাম ‘আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স’। এই নাটক দিয়ে নাট্য প্রযোজনায় নাম লেখালেন শামীম।
গতকাল ছিল শামীম হাসান সরকারের জন্মদিন। বিশেষ এই দিনে প্রকাশ পেয়েছে শামীম প্রযোজিত প্রথম নাটক। আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স নাটকের গল্প রচনা ও পরিচালনা করেছেন সহীদ উন নবী। দুই যমজ ভাইকে নিয়ে গল্প। এতে দু্ই ভাইয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন শামীম হাসান সরকার। দুই নায়িকার চরিত্রে আছেন সামান্থা পারভেজ ও লামিমা লাম। আরও আছেন মাসুম বাশার, মিলি বাশার, তমাল মাহবুব প্রমুখ।
নাটক প্রযোজনা প্রসঙ্গে শামীম হাসান সরকার বলেন, ‘২০১৩ সালে ম্যাংগো স্কোয়াডের যাত্রা শুরু। এরপর অনেক ভিডিও বানিয়েছি এই প্ল্যাটফর্মের জন্য। ম্যাংগো স্কোয়াড মানুষের আবেগের জায়গা। তাই দর্শকদের জন্য এবার ম্যাংগো স্কোয়াড থেকে নাটক প্রযোজনা করলাম। মাঝে কিছুটা সময় অনিয়মিত হলেও এখন থেকে অ্যাকটিভ থাকবে ম্যাংগো স্কোয়াড।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভিন্ন কিছু করার পরিকল্পনা থেকেই নাটক প্রযোজনায় আসা। এর মধ্যে তিনটি নাটক তৈরি হয়েছে। একটি গতকাল প্রকাশিত হলো। প্রতি মাসে অন্তত একটি করে নাটক প্রযোজনার চিন্তা আছে। আশা করছি বরাবরের মতো এবারও সবাইকে পাশে পাব।’
শামীম জানান, জন্মদিনে বিশেষ কোনো পরিকল্পনা ছিল না তাঁর। পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের নিয়েই কেটেছে সময়।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএসসি করে ঢুকেছিলেন চাকরিতে। সেই চাকরি ছেড়ে ইউটিউবার হয়েছিলেন শামীম হাসান সরকার। ম্যাংগো স্কোয়াড নামের ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে পান পরিচিতি। সেই সুবাদে আসেন নাটকে। এখন তিনি ছোট পর্দার ব্যস্ততম অভিনেতাদের একজন। অভিনয়ে নিয়মিত হওয়ার পর ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য আর নিয়মিত ভিডিও বানাতে পারেননি শামীম। দেড় বছর আগে এই চ্যানেল থেকে তাঁর গাওয়া একটি গান প্রকাশিত হয়েছিল। সম্প্রতি আবারও ম্যাংগো স্কোয়াডের জন্য কাজ শুরু করেছেন এই অভিনেতা। এবার এই ইউটিউব চ্যানেলের জন্য নাটক বানিয়েছেন তিনি। নাম ‘আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স’। এই নাটক দিয়ে নাট্য প্রযোজনায় নাম লেখালেন শামীম।
গতকাল ছিল শামীম হাসান সরকারের জন্মদিন। বিশেষ এই দিনে প্রকাশ পেয়েছে শামীম প্রযোজিত প্রথম নাটক। আতা অ্যান্ড তোতা ব্রাদার্স নাটকের গল্প রচনা ও পরিচালনা করেছেন সহীদ উন নবী। দুই যমজ ভাইকে নিয়ে গল্প। এতে দু্ই ভাইয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন শামীম হাসান সরকার। দুই নায়িকার চরিত্রে আছেন সামান্থা পারভেজ ও লামিমা লাম। আরও আছেন মাসুম বাশার, মিলি বাশার, তমাল মাহবুব প্রমুখ।
নাটক প্রযোজনা প্রসঙ্গে শামীম হাসান সরকার বলেন, ‘২০১৩ সালে ম্যাংগো স্কোয়াডের যাত্রা শুরু। এরপর অনেক ভিডিও বানিয়েছি এই প্ল্যাটফর্মের জন্য। ম্যাংগো স্কোয়াড মানুষের আবেগের জায়গা। তাই দর্শকদের জন্য এবার ম্যাংগো স্কোয়াড থেকে নাটক প্রযোজনা করলাম। মাঝে কিছুটা সময় অনিয়মিত হলেও এখন থেকে অ্যাকটিভ থাকবে ম্যাংগো স্কোয়াড।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভিন্ন কিছু করার পরিকল্পনা থেকেই নাটক প্রযোজনায় আসা। এর মধ্যে তিনটি নাটক তৈরি হয়েছে। একটি গতকাল প্রকাশিত হলো। প্রতি মাসে অন্তত একটি করে নাটক প্রযোজনার চিন্তা আছে। আশা করছি বরাবরের মতো এবারও সবাইকে পাশে পাব।’
শামীম জানান, জন্মদিনে বিশেষ কোনো পরিকল্পনা ছিল না তাঁর। পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের নিয়েই কেটেছে সময়।

শনিবার মধ্যরাতে ভারতীয় সিনেমাটোগ্রাফার শৈলেশ আওয়াস্থি দাবি করলেন ‘বরবাদ’ সিনেমার সিনেমাটোগ্রাফি তাঁর করা, অথচ ক্রেডিট লাইনে রয়েছে বাংলাদেশের রাজু রাজের নাম। এই ঘটনায় মেহেদী হাসান হৃদয়ের ফেসবুক পোস্টের কমেন্ট ঘরে নিজের রাগ উগরে দেন শৈলেশ। আজ দুপুরে শৈলেশ জানিয়েছেন, পরিচালকের সঙ্গে তাঁর সমঝোতা হয়েছে।
০৬ এপ্রিল ২০২৫
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২ ঘণ্টা আগে