ক্যাম্পাস ডেস্ক

সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব শুধু সরকার কিংবা আন্তর্জাতিক সংস্থার একার নয়। এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি জড়িত আগামী দিনের প্রজন্ম। সেই লক্ষ্যেই দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড ২০২৫, যেখানে দেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা পরিবেশ-সচেতনতা এবং টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে নিজেদের ভাবনা ও সমাধান তুলে ধরেছে।
পরিবেশবান্ধব মঞ্চে তরুণদের সমাগম
ঢাকার উত্তরায় অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) ২২৭ নম্বর কক্ষে ২৭ আগস্ট বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় এই আয়োজন। দেশের ২৫টি কলেজ থেকে প্রায় ২৪০ জন শিক্ষার্থী এতে অংশ নেন। তাঁরা টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ সুরক্ষাবিষয়ক জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও উদ্ভাবনী সমাধান বিনিময়ের সুযোগ পান।
অলিম্পিয়াডটি যৌথভাবে আয়োজন করে আইইউবিএটির পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ, টেকসই বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, গ্রেটার ঢাকা আরসিই এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্ঞানভিত্তিক এলাকা উন্নয়ন কর্মসূচি। অনুষ্ঠানে সহযোগী ও পৃষ্ঠপোষক ছিল ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ।
সম্মানিত অতিথিদের উপস্থিতি
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইউনেসকো বাংলাদেশের প্রতিনিধি ও প্রধান ড. সুসান ভাইজ। সভাপতিত্ব করেন আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব। বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ঝুঁকিপ্রবণতা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. মোহাম্মদ মোনিরুজ্জামান খান। ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের মানবিক জরুরি কার্যক্রম ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন পরিচালক দুলন জোসেফ গোমেস। এ ছাড়া অংশগ্রহণকারী কলেজগুলোর অধ্যক্ষরাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করেন।
আলোচনা, প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার
অনুষ্ঠানে ছিল মুক্ত সংলাপ, অংশগ্রহণমূলক আলোচনা ও জ্ঞানভিত্তিক প্রতিযোগিতা। শিক্ষার্থীরা পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উদ্ভাবনী সমাধান প্রস্তাব করে। অলিম্পিয়াডের সেরা ১০ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।
‘দ্বিতীয় টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করবে এবং তাদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে সক্রিয় ভূমিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করবে। অধ্যাপক ড. আব্দুর রব উপাচার্য, আইইউবিএটি
আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, দ্বিতীয় টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করবে এবং তাদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে সক্রিয় ভূমিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আইইউবিএটি পরিবেশ শিক্ষা প্রসার এবং সবুজ উদ্যোগ বাস্তবায়নে সামাজিক ও একাডেমিক দায়িত্ব পালন করছে।’
আইইউবিএটির পথচলা
বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯১ সালে, প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. এম আলিমউল্লাহ মিয়ানের উদ্যোগে। বর্তমানে এখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শিক্ষার্থীর পাশাপাশি এশিয়া ও আফ্রিকার ১২টি দেশের শতাধিক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন।
ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে উঠেছে বৈচিত্র্যময় ও প্রাণবন্ত শিক্ষাবান্ধব পরিবেশের প্রতীক।

সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব শুধু সরকার কিংবা আন্তর্জাতিক সংস্থার একার নয়। এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি জড়িত আগামী দিনের প্রজন্ম। সেই লক্ষ্যেই দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড ২০২৫, যেখানে দেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা পরিবেশ-সচেতনতা এবং টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে নিজেদের ভাবনা ও সমাধান তুলে ধরেছে।
পরিবেশবান্ধব মঞ্চে তরুণদের সমাগম
ঢাকার উত্তরায় অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) ২২৭ নম্বর কক্ষে ২৭ আগস্ট বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় এই আয়োজন। দেশের ২৫টি কলেজ থেকে প্রায় ২৪০ জন শিক্ষার্থী এতে অংশ নেন। তাঁরা টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ সুরক্ষাবিষয়ক জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও উদ্ভাবনী সমাধান বিনিময়ের সুযোগ পান।
অলিম্পিয়াডটি যৌথভাবে আয়োজন করে আইইউবিএটির পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ, টেকসই বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, গ্রেটার ঢাকা আরসিই এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্ঞানভিত্তিক এলাকা উন্নয়ন কর্মসূচি। অনুষ্ঠানে সহযোগী ও পৃষ্ঠপোষক ছিল ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ।
সম্মানিত অতিথিদের উপস্থিতি
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইউনেসকো বাংলাদেশের প্রতিনিধি ও প্রধান ড. সুসান ভাইজ। সভাপতিত্ব করেন আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব। বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ঝুঁকিপ্রবণতা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. মোহাম্মদ মোনিরুজ্জামান খান। ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের মানবিক জরুরি কার্যক্রম ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন পরিচালক দুলন জোসেফ গোমেস। এ ছাড়া অংশগ্রহণকারী কলেজগুলোর অধ্যক্ষরাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করেন।
আলোচনা, প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার
অনুষ্ঠানে ছিল মুক্ত সংলাপ, অংশগ্রহণমূলক আলোচনা ও জ্ঞানভিত্তিক প্রতিযোগিতা। শিক্ষার্থীরা পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উদ্ভাবনী সমাধান প্রস্তাব করে। অলিম্পিয়াডের সেরা ১০ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।
‘দ্বিতীয় টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করবে এবং তাদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে সক্রিয় ভূমিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করবে। অধ্যাপক ড. আব্দুর রব উপাচার্য, আইইউবিএটি
আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, দ্বিতীয় টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করবে এবং তাদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে সক্রিয় ভূমিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আইইউবিএটি পরিবেশ শিক্ষা প্রসার এবং সবুজ উদ্যোগ বাস্তবায়নে সামাজিক ও একাডেমিক দায়িত্ব পালন করছে।’
আইইউবিএটির পথচলা
বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯১ সালে, প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. এম আলিমউল্লাহ মিয়ানের উদ্যোগে। বর্তমানে এখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শিক্ষার্থীর পাশাপাশি এশিয়া ও আফ্রিকার ১২টি দেশের শতাধিক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন।
ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে উঠেছে বৈচিত্র্যময় ও প্রাণবন্ত শিক্ষাবান্ধব পরিবেশের প্রতীক।
ক্যাম্পাস ডেস্ক

সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব শুধু সরকার কিংবা আন্তর্জাতিক সংস্থার একার নয়। এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি জড়িত আগামী দিনের প্রজন্ম। সেই লক্ষ্যেই দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড ২০২৫, যেখানে দেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা পরিবেশ-সচেতনতা এবং টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে নিজেদের ভাবনা ও সমাধান তুলে ধরেছে।
পরিবেশবান্ধব মঞ্চে তরুণদের সমাগম
ঢাকার উত্তরায় অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) ২২৭ নম্বর কক্ষে ২৭ আগস্ট বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় এই আয়োজন। দেশের ২৫টি কলেজ থেকে প্রায় ২৪০ জন শিক্ষার্থী এতে অংশ নেন। তাঁরা টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ সুরক্ষাবিষয়ক জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও উদ্ভাবনী সমাধান বিনিময়ের সুযোগ পান।
অলিম্পিয়াডটি যৌথভাবে আয়োজন করে আইইউবিএটির পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ, টেকসই বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, গ্রেটার ঢাকা আরসিই এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্ঞানভিত্তিক এলাকা উন্নয়ন কর্মসূচি। অনুষ্ঠানে সহযোগী ও পৃষ্ঠপোষক ছিল ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ।
সম্মানিত অতিথিদের উপস্থিতি
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইউনেসকো বাংলাদেশের প্রতিনিধি ও প্রধান ড. সুসান ভাইজ। সভাপতিত্ব করেন আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব। বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ঝুঁকিপ্রবণতা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. মোহাম্মদ মোনিরুজ্জামান খান। ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের মানবিক জরুরি কার্যক্রম ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন পরিচালক দুলন জোসেফ গোমেস। এ ছাড়া অংশগ্রহণকারী কলেজগুলোর অধ্যক্ষরাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করেন।
আলোচনা, প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার
অনুষ্ঠানে ছিল মুক্ত সংলাপ, অংশগ্রহণমূলক আলোচনা ও জ্ঞানভিত্তিক প্রতিযোগিতা। শিক্ষার্থীরা পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উদ্ভাবনী সমাধান প্রস্তাব করে। অলিম্পিয়াডের সেরা ১০ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।
‘দ্বিতীয় টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করবে এবং তাদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে সক্রিয় ভূমিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করবে। অধ্যাপক ড. আব্দুর রব উপাচার্য, আইইউবিএটি
আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, দ্বিতীয় টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করবে এবং তাদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে সক্রিয় ভূমিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আইইউবিএটি পরিবেশ শিক্ষা প্রসার এবং সবুজ উদ্যোগ বাস্তবায়নে সামাজিক ও একাডেমিক দায়িত্ব পালন করছে।’
আইইউবিএটির পথচলা
বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯১ সালে, প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. এম আলিমউল্লাহ মিয়ানের উদ্যোগে। বর্তমানে এখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শিক্ষার্থীর পাশাপাশি এশিয়া ও আফ্রিকার ১২টি দেশের শতাধিক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন।
ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে উঠেছে বৈচিত্র্যময় ও প্রাণবন্ত শিক্ষাবান্ধব পরিবেশের প্রতীক।

সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব শুধু সরকার কিংবা আন্তর্জাতিক সংস্থার একার নয়। এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি জড়িত আগামী দিনের প্রজন্ম। সেই লক্ষ্যেই দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড ২০২৫, যেখানে দেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা পরিবেশ-সচেতনতা এবং টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে নিজেদের ভাবনা ও সমাধান তুলে ধরেছে।
পরিবেশবান্ধব মঞ্চে তরুণদের সমাগম
ঢাকার উত্তরায় অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) ২২৭ নম্বর কক্ষে ২৭ আগস্ট বিকেলে অনুষ্ঠিত হয় এই আয়োজন। দেশের ২৫টি কলেজ থেকে প্রায় ২৪০ জন শিক্ষার্থী এতে অংশ নেন। তাঁরা টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ সুরক্ষাবিষয়ক জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও উদ্ভাবনী সমাধান বিনিময়ের সুযোগ পান।
অলিম্পিয়াডটি যৌথভাবে আয়োজন করে আইইউবিএটির পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ, টেকসই বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, গ্রেটার ঢাকা আরসিই এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্ঞানভিত্তিক এলাকা উন্নয়ন কর্মসূচি। অনুষ্ঠানে সহযোগী ও পৃষ্ঠপোষক ছিল ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ।
সম্মানিত অতিথিদের উপস্থিতি
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইউনেসকো বাংলাদেশের প্রতিনিধি ও প্রধান ড. সুসান ভাইজ। সভাপতিত্ব করেন আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব। বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ঝুঁকিপ্রবণতা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. মোহাম্মদ মোনিরুজ্জামান খান। ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের মানবিক জরুরি কার্যক্রম ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন পরিচালক দুলন জোসেফ গোমেস। এ ছাড়া অংশগ্রহণকারী কলেজগুলোর অধ্যক্ষরাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করেন।
আলোচনা, প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার
অনুষ্ঠানে ছিল মুক্ত সংলাপ, অংশগ্রহণমূলক আলোচনা ও জ্ঞানভিত্তিক প্রতিযোগিতা। শিক্ষার্থীরা পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উদ্ভাবনী সমাধান প্রস্তাব করে। অলিম্পিয়াডের সেরা ১০ জন শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়।
‘দ্বিতীয় টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করবে এবং তাদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে সক্রিয় ভূমিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করবে। অধ্যাপক ড. আব্দুর রব উপাচার্য, আইইউবিএটি
আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রব বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, দ্বিতীয় টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করবে এবং তাদের টেকসই ভবিষ্যৎ নির্মাণে সক্রিয় ভূমিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আইইউবিএটি পরিবেশ শিক্ষা প্রসার এবং সবুজ উদ্যোগ বাস্তবায়নে সামাজিক ও একাডেমিক দায়িত্ব পালন করছে।’
আইইউবিএটির পথচলা
বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯১ সালে, প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. এম আলিমউল্লাহ মিয়ানের উদ্যোগে। বর্তমানে এখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শিক্ষার্থীর পাশাপাশি এশিয়া ও আফ্রিকার ১২টি দেশের শতাধিক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন।
ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে উঠেছে বৈচিত্র্যময় ও প্রাণবন্ত শিক্ষাবান্ধব পরিবেশের প্রতীক।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা
মো. ফাহিম ফরহাদ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ধরন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় কিছুটা ভিন্ন। তাই সামান্য কৌশলগত পরিবর্তনই এনে দিতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
বাংলা: ‘সি’ ইউনিটে বাংলা থেকে ২০টি প্রশ্ন থাকে। তাই প্রথমেই এইচএসসি বাংলা পাঠ্যবই ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। বিশেষ করে উপন্যাস ও নাটক, গল্প ও কবিতা, শব্দার্থ ও উদ্ধৃতি, লেখক ও পাঠ পরিচিতির দিকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।
বাংলা ব্যাকরণও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বানান ও উচ্চারণ, সমাস, কারক, ধ্বনি, পুরুষ ও সংখ্যাবাচক শব্দ—এসব বিষয় ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। পাশাপাশি মুখস্থভিত্তিক অংশ যেমন সমার্থক ও বিপরীত শব্দ, বাগধারা এবং পারিভাষিক শব্দ নিয়মিত রিভিশন দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সাহিত্য ও সাহিত্যযুগ থেকেও প্রশ্ন আসে, তাই এই অংশটি অবহেলা করা যাবে না।
ভর্তি প্রস্তুতির সময় অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছেই প্রশ্নব্যাংক থাকে। প্রতিদিন সেখান থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন সমাধান করা এবং ব্যাকরণ বই থেকে গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণগুলো ঝালিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। শেষ সময়ে অফলাইনে মডেল টেস্ট দেওয়ার সুযোগ না থাকলে অনলাইনে বিভিন্ন অনুশীলনী পরীক্ষা দেওয়া যেতে পারে। এতে নিজের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা সহজ হয়, প্রস্তুতি আরও দৃঢ় হয় এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
ইংরেজি: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজিতে ভালো করা অনিবার্য। ইংরেজিতে কাঙ্ক্ষিত নম্বর না পেলে মোট স্কোর ভালো হলেও অনেক বিষয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায় না। যেমন আইন ও বিচার, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ এবং ইংরেজি বিষয়ে ভর্তির জন্য আলাদাভাবে ইংরেজিতে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর অর্জন করতে হয়। তাই ইংরেজি গ্রামারে—পার্টস অব স্পিচ, ভয়েস, আর্টিকেল, সাবজেক্ট-ভার্ব অ্যাগ্রিমেন্ট এবং রাইট ফরম অব ভার্ব—ভালো দখল থাকতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজি সাহিত্য, এনালজি, অ্যাপ্রোপ্রিয়েট প্রিপজিশন এবং সিনোনিম -অ্যান্টোনিমের দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। বাজারে ভর্তি পরীক্ষার উপযোগী ইংরেজির বেশ কিছু ভালো বই রয়েছে, সেগুলো থেকে নিয়মিত প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, যেমন ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে, গ্রামার থেকে তুলনামূলকভাবে কম প্রশ্ন এসেছে এবং প্যাসেজ থেকে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে। সাধারণত এক বা দুটি প্যাসেজ দেওয়া থাকে এবং সেখান থেকেই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। তাই প্যাসেজ অনুশীলনে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি প্রশ্নের ধরন একটু আলাদা হওয়ায় শেষ মুহূর্তে ইংরেজিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়ের প্রশ্ন ইংরেজিতে ছিল। সাধারণ জ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিকের (ইতিহাস, অর্থনীতি, নোবেল পুরস্কার, নদ-নদী, বিশ্বযুদ্ধ, সভ্যতা, বিভিন্ন সংস্থার প্রধান, বিভিন্ন জায়গার পূর্বনাম, খেলাধুলা) প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।
বিভাগ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ‘সি’ ইউনিটে যেসব বিষয় রয়েছে, সেগুলোর বিভিন্ন টপিক থেকে প্রশ্ন আসে। সি ইউনিটে বিষয় রয়েছে ৯টি; আইন ও বিচার (বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় সংসদ, সাংবিধানিক সংস্থা), জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ (বাংলাদেশের গণমাধ্যম, উল্লেখযোগ্য পত্রপত্রিকা, পত্রপত্রিকার প্রকাশকাল ও সম্পাদক), আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও কনভেনশন, প্রণালি, গুরুত্বপূর্ণ কিছু দেশের পরিচিতি), ইতিহাস (সভ্যতা, বিশ্বের প্রথম, প্রাচীন ও বর্তমান নাম, বিপ্লব, বিশ্বযুদ্ধ, আলোচিত যুদ্ধ), প্রত্নতত্ত্ব (বাংলার দর্শনীয় স্থান-স্থাপত্য, প্রাচীন মসজিদ-মন্দির-দুর্গ, গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থল), বাংলা (বাংলা ভাষার ইতিহাস, গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক ও রচনা), দর্শন (বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি, উক্তি-সম্পর্কিত প্রশ্ন), ইংরেজি এবং তুলনামূলক সাহিত্য (ইংরেজি সাহিত্য, ইংরেজি সাহিত্য যুগ, সাহিত্যিক পরিভাষা) এসব টপিক থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
সবশেষে বলা যায়, ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি হলো সময়, ধৈর্য ও কৌশলের একত্রীকরণ। সঠিক কৌশলে প্রস্তুতি নিলে অপ্রয়োজনীয় ভয় অনেকটাই কমে যায়। শেষ মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পুনরায় দেখে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরীক্ষার হলে ঘাবড়ানো নয়, আত্মবিশ্বাসী হওয়ায় পার্থক্য গড়ে তুলবে। শেষ পর্যন্ত পরিশ্রম করতে হবে, পরিশ্রম কখনোই বৃথা যায় না।
শিক্ষার্থী, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ, জাবি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ধরন অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় কিছুটা ভিন্ন। তাই সামান্য কৌশলগত পরিবর্তনই এনে দিতে পারে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
বাংলা: ‘সি’ ইউনিটে বাংলা থেকে ২০টি প্রশ্ন থাকে। তাই প্রথমেই এইচএসসি বাংলা পাঠ্যবই ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। বিশেষ করে উপন্যাস ও নাটক, গল্প ও কবিতা, শব্দার্থ ও উদ্ধৃতি, লেখক ও পাঠ পরিচিতির দিকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।
বাংলা ব্যাকরণও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বানান ও উচ্চারণ, সমাস, কারক, ধ্বনি, পুরুষ ও সংখ্যাবাচক শব্দ—এসব বিষয় ভালোভাবে অনুশীলন করতে হবে। পাশাপাশি মুখস্থভিত্তিক অংশ যেমন সমার্থক ও বিপরীত শব্দ, বাগধারা এবং পারিভাষিক শব্দ নিয়মিত রিভিশন দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সাহিত্য ও সাহিত্যযুগ থেকেও প্রশ্ন আসে, তাই এই অংশটি অবহেলা করা যাবে না।
ভর্তি প্রস্তুতির সময় অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছেই প্রশ্নব্যাংক থাকে। প্রতিদিন সেখান থেকে বহুনির্বাচনি প্রশ্ন সমাধান করা এবং ব্যাকরণ বই থেকে গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণগুলো ঝালিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। শেষ সময়ে অফলাইনে মডেল টেস্ট দেওয়ার সুযোগ না থাকলে অনলাইনে বিভিন্ন অনুশীলনী পরীক্ষা দেওয়া যেতে পারে। এতে নিজের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করা সহজ হয়, প্রস্তুতি আরও দৃঢ় হয় এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
ইংরেজি: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজিতে ভালো করা অনিবার্য। ইংরেজিতে কাঙ্ক্ষিত নম্বর না পেলে মোট স্কোর ভালো হলেও অনেক বিষয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায় না। যেমন আইন ও বিচার, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ এবং ইংরেজি বিষয়ে ভর্তির জন্য আলাদাভাবে ইংরেজিতে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর অর্জন করতে হয়। তাই ইংরেজি গ্রামারে—পার্টস অব স্পিচ, ভয়েস, আর্টিকেল, সাবজেক্ট-ভার্ব অ্যাগ্রিমেন্ট এবং রাইট ফরম অব ভার্ব—ভালো দখল থাকতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজি সাহিত্য, এনালজি, অ্যাপ্রোপ্রিয়েট প্রিপজিশন এবং সিনোনিম -অ্যান্টোনিমের দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। বাজারে ভর্তি পরীক্ষার উপযোগী ইংরেজির বেশ কিছু ভালো বই রয়েছে, সেগুলো থেকে নিয়মিত প্রশ্ন সমাধান করা উচিত। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, যেমন ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে, গ্রামার থেকে তুলনামূলকভাবে কম প্রশ্ন এসেছে এবং প্যাসেজ থেকে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে। সাধারণত এক বা দুটি প্যাসেজ দেওয়া থাকে এবং সেখান থেকেই বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। তাই প্যাসেজ অনুশীলনে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি প্রশ্নের ধরন একটু আলাদা হওয়ায় শেষ মুহূর্তে ইংরেজিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।
সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের সাধারণ জ্ঞান ও বিভাগ-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়ের প্রশ্ন ইংরেজিতে ছিল। সাধারণ জ্ঞানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টপিকের (ইতিহাস, অর্থনীতি, নোবেল পুরস্কার, নদ-নদী, বিশ্বযুদ্ধ, সভ্যতা, বিভিন্ন সংস্থার প্রধান, বিভিন্ন জায়গার পূর্বনাম, খেলাধুলা) প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।
বিভাগ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ‘সি’ ইউনিটে যেসব বিষয় রয়েছে, সেগুলোর বিভিন্ন টপিক থেকে প্রশ্ন আসে। সি ইউনিটে বিষয় রয়েছে ৯টি; আইন ও বিচার (বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় সংসদ, সাংবিধানিক সংস্থা), জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ (বাংলাদেশের গণমাধ্যম, উল্লেখযোগ্য পত্রপত্রিকা, পত্রপত্রিকার প্রকাশকাল ও সম্পাদক), আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও কনভেনশন, প্রণালি, গুরুত্বপূর্ণ কিছু দেশের পরিচিতি), ইতিহাস (সভ্যতা, বিশ্বের প্রথম, প্রাচীন ও বর্তমান নাম, বিপ্লব, বিশ্বযুদ্ধ, আলোচিত যুদ্ধ), প্রত্নতত্ত্ব (বাংলার দর্শনীয় স্থান-স্থাপত্য, প্রাচীন মসজিদ-মন্দির-দুর্গ, গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থল), বাংলা (বাংলা ভাষার ইতিহাস, গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যিক ও রচনা), দর্শন (বিখ্যাত মনীষীদের উক্তি, উক্তি-সম্পর্কিত প্রশ্ন), ইংরেজি এবং তুলনামূলক সাহিত্য (ইংরেজি সাহিত্য, ইংরেজি সাহিত্য যুগ, সাহিত্যিক পরিভাষা) এসব টপিক থেকে প্রশ্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
সবশেষে বলা যায়, ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি হলো সময়, ধৈর্য ও কৌশলের একত্রীকরণ। সঠিক কৌশলে প্রস্তুতি নিলে অপ্রয়োজনীয় ভয় অনেকটাই কমে যায়। শেষ মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পুনরায় দেখে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরীক্ষার হলে ঘাবড়ানো নয়, আত্মবিশ্বাসী হওয়ায় পার্থক্য গড়ে তুলবে। শেষ পর্যন্ত পরিশ্রম করতে হবে, পরিশ্রম কখনোই বৃথা যায় না।
শিক্ষার্থী, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগ, জাবি

সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব শুধু সরকার কিংবা আন্তর্জাতিক সংস্থার একার নয়। এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি জড়িত আগামী দিনের প্রজন্ম। সেই লক্ষ্যেই দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড ২০২৫, যেখানে দেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা পরিবেশ-সচেতনতা এবং টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে নিজেদের ভাবনা ও সমাধান তুলে ধরেছে।
৩১ আগস্ট ২০২৫
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—

সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব শুধু সরকার কিংবা আন্তর্জাতিক সংস্থার একার নয়। এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি জড়িত আগামী দিনের প্রজন্ম। সেই লক্ষ্যেই দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড ২০২৫, যেখানে দেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা পরিবেশ-সচেতনতা এবং টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে নিজেদের ভাবনা ও সমাধান তুলে ধরেছে।
৩১ আগস্ট ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান মাপকাঠি আইইএলটিএস পরীক্ষার পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আসছে। এত দিন এই পরীক্ষা কাগজভিত্তিক (পেপার বেসড) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হতো, যেখানে পরীক্ষার্থীরা কাগজে উত্তর লিখে জমা দিতেন।
তবে আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারির পর এই পদ্ধতি আর থাকছে না। এর পর থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে নেওয়া হবে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের (বাংলাদেশ) ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব শুধু সরকার কিংবা আন্তর্জাতিক সংস্থার একার নয়। এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি জড়িত আগামী দিনের প্রজন্ম। সেই লক্ষ্যেই দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড ২০২৫, যেখানে দেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা পরিবেশ-সচেতনতা এবং টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে নিজেদের ভাবনা ও সমাধান তুলে ধরেছে।
৩১ আগস্ট ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১ ঘণ্টা আগে
১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

১৬ ডিসেম্বর। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবময় দিন ‘মহান বিজয় দিবস’। ১৯৭১ সালের এই দিনে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং লাখো মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছিল স্বাধীনতা। আনন্দ, গৌরব ও শহীদদের স্মরণে প্রতিবছরের মতো এবারও উদ্যাপিত হলো ৫৫তম মহান বিজয় দিবস।
বিজয়ের এই মহান দিনে আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধু জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুর রাজ্জাক খানের নেতৃত্বে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা এতে অংশ নেন। উপস্থিত ছিলেন সমন্বিত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানজিল কাজী এবং সানজিদা জান্নাত পিংকি।
তরুণ প্রজন্মের দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে এলিন খান বলেন, ‘এ বিজয় অর্জিত হয়েছে শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অশেষ ত্যাগ, সাহস এবং একাত্মতার মাধ্যমে। আমাদের দায়িত্ব হলো এই অর্জিত স্বাধীনতাকে সংরক্ষণ করা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য নিজের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। যুবসমাজকে সাহসী, দায়িত্ববান এবং ন্যায়পরায়ণ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে, যেন আমরা একটি শক্তিশালী, মানবিক ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারি।’
তানজিল কাজী বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আমাদের মনে করিয়ে দেয়, অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হলে একটি জাতি কীভাবে অসম্ভবকেও সম্ভব করে তুলতে পারে। বিজয়ের মধ্য দিয়েই স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয়। আজ বাংলাদেশ অর্থনীতি, শিক্ষা, অবকাঠামো ও প্রযুক্তিতে অগ্রগতির পথে এগিয়ে চলেছে। তবে বিজয়ের প্রকৃত মর্যাদা তখনই প্রতিষ্ঠিত হবে, যখন এই অগ্রগতি হবে ন্যায়, সাম্য ও মানবিকতার ওপর প্রতিষ্ঠিত।’

সানজিদা জান্নাত পিংকি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা, অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হলেও সাম্য, মানবিক মর্যাদা এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পায়নি। আমাদের এসব প্রতিষ্ঠার লড়াই চালু রাখতে হবে।’
বিভিন্ন শাখার বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ হাসান, তাহমিদ হাসান, সফিক খান, আবিদ আনজুম ত্রিদিব, আফরা রুমালী সুপ্তি, জান্নাতুল লামিশা, হামিম মন্ডল, শরিফুল ইসলাম রিফাত, শিহাব আহসান প্রমুখ।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বন্ধুরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

সবুজ ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব শুধু সরকার কিংবা আন্তর্জাতিক সংস্থার একার নয়। এর সঙ্গে সবচেয়ে বেশি জড়িত আগামী দিনের প্রজন্ম। সেই লক্ষ্যেই দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হলো টেকসই উন্নয়ন অলিম্পিয়াড ২০২৫, যেখানে দেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা পরিবেশ-সচেতনতা এবং টেকসই উন্নয়ন বিষয়ে নিজেদের ভাবনা ও সমাধান তুলে ধরেছে।
৩১ আগস্ট ২০২৫
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এখন একেবারে দোরগোড়ায়। দীর্ঘদিনের প্রস্তুতির পর এই শেষ মুহূর্তে সঠিক কৌশল নির্ধারণ করাই পারে একজন শিক্ষার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করে দিতে। এ সময়ে নতুন করে কিছু পড়ার চেয়ে আগে শেখা বিষয়গুলো ঝালিয়ে নেওয়াই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১ ঘণ্টা আগে
Please block my card immediately. দয়া করে আমার কার্ডটি দ্রুত ব্লক করুন। How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই।
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, ২০২৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে আইইএলটিএস পরীক্ষা সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। এই পরিবর্তনের ফলে পরীক্ষার ধরন, প্রশ্ন ও স্কোরিং পদ্ধতি আগের মতো অপরিবর্তিত রেখে পরীক্ষার্থীরা আরও দ্রুত ও আধুনিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
১৭ ঘণ্টা আগে