
শিক্ষাখাতে সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে যাত্রা শুরু করল বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ। নতুন বছরের প্রথম দিন (বুধবার) রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রধান অতিথি হিসেবে ফিতা কেটে এর উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান এবং পরিচালক ইয়াশা সোবহান।
উদ্বোধনের পর দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ সফলতা কামনা করা হয়। পরে প্রধান অতিথিসহ বিশেষ অতিথিরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষসহ সার্বিক বিষয়াদি পরিদর্শন করেন। উদ্বোধন শেষে হলরুমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বলেন, আমি মনে করি একটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সফলতা নির্ভর করে চারটি স্টেকহোল্ডারের ওপর। এরমধ্যে প্রথম স্টেকহোল্ডার ম্যানেজমেন্ট, দ্বিতীয় স্টেকহোল্ডার শিক্ষক ও স্টাফরা, তৃতীয় স্টেকহোল্ডার শিক্ষার্থীরা এবং চতুর্থ স্টেকহোল্ডার হচ্ছেন অভিভাবকেরা। এসবগুলো একত্রে মিললেই একজন শিক্ষার্থী সফল হয়ে উঠবে। আমি এই প্রতিষ্ঠানে সবার সফলতা কামনা করছি।
‘স্বপ্ন দেখ, উন্নত হও, অর্জন করো’-এই আদর্শ ধারণ করে বিশ্বমানের লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার অবারিত সুযোগ নিয়ে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘এন’ ব্লকে ১০ বিঘা জমির ওপর আধুনিক স্থাপত্যশিল্পের ছোঁয়ায় গড়ে উঠেছে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাততলা ভবনসহ পুরো ক্যাম্পাস। জাতীয় শিক্ষাক্রমের বাংলা ও ইংরেজি ভার্সন স্কুলে নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকার্যক্রম চালু হচ্ছে। এ স্কুলের কারিকুলাম এমনভাবে পরিকল্পনা করা হয়েছে যেন শিক্ষার্থীদের প্রতিভার বিকাশ ঘটে। এতে তাঁরা আধুনিক জীবনের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের বাধা মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে এবং ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের জন্য দক্ষ হয়ে গড়ে উঠবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যাধুনিক ও নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত হরা হয়েছে। ভবনের দুই পাশ আর মাঝখান মিলিয়ে তিনটি করিডর রয়েছে। এ ছাড়া চারপাশে রয়েছে খোলা বারান্দা এবং লিফটের সুবিধা। এতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা নিরাপদ ও স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারবেন। পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা রয়েছে শ্রেণিকক্ষসহ পুরো ক্যাম্পাসে।
স্কুল ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা গেছে, সুপ্রশস্ত গোলাকার সিঁড়ি উঠে গেছে উচ্চতার শিখর স্পর্শ করতে। স্কুলটিকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে, মনে হয় যেন এক বিশ্বজগৎ। অঙ্কনের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে মা-বাবার হাত ধরে প্রথম স্কুলে আসা ছোট্ট শিশুটির দুরন্ত শৈশব, উচ্ছলতায় ভরা কৈশোর পেরিয়ে তারুণ্যের উদ্দীপনায় কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাওয়ার গল্প। এখানে হাত বাড়ালেই শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অন্বেষণ করে আলোকিত মানুষ হয়ে গড়ে উঠতে পারবে।
স্কুলে প্রবেশ করার জন্য শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল আইডি কার্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা বাস সার্ভিস, ক্যাফেটেরিয়া এমনকি টিউশন ফি পর্যন্ত দিতে পারবে। কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের স্কুল প্রাঙ্গণ ত্যাগ নিশ্চিত করতে হবে। ক্যাশ লেস লেনদেনে ভূমিকা রাখবে এ ডিজিটাল আইডি কার্ড। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সখ্য গড়ে তুলতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। ইন্টারঅ্যাকটিভ লার্নিং প্ল্যাটফর্ম, অনলাইন রিসোর্স এবং ডেটাবেইসের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিশ্বব্যাপী তথ্যের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারবে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পরিসর বিস্তৃত হবে এবং তারা আরও বেশি দক্ষ হতে পারবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শ্রেণিকক্ষের আয়তন ১ হাজার বর্গফুটের মতো। শ্রেণিকক্ষগুলো দুই সারিতে তৈরি করা হয়েছে। এখানে প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ বিশেষভাবে তৈরি করা, যা শিক্ষার্থীদের নিত্যনতুন বিষয় নিয়ে গভীরভাবে শেখার সুযোগ করে দেবে। প্রতিটি শ্রেণির চারটি শাখাকে ভিন্ন ভিন্ন রং নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। রংগুলো বিভিন্ন মূল্যবোধের প্রতীক, যা শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে প্রতিফলন ঘটাবে। যেমন নীল রং দিয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষা, সবুজ রং দিয়ে শান্তি, হলুদ রং দিয়ে আত্মবিশ্বাস, কমলা রং দিয়ে সংকল্প বোঝানো হয়েছে। স্কুলের প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে সাজানো এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। শ্রেণিকক্ষে স্মার্ট বোর্ড, প্রজেক্টর রয়েছে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা সহজেই আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে পারবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, খেলাধুলা ও শারীরিক চর্চা শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক বিকাশ এবং উচ্চশিক্ষার প্রস্তুতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন খেলার সুযোগ রাখা হয়েছে। যেমন ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল, কাবাডি, সাঁতার। স্বনামধন্য প্রশিক্ষক দিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে স্কুলমাঠের গণ্ডি পেরিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলার জগতে নিজেদের মেলে ধরতে পারবে শিক্ষার্থীরা। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে গৌরবান্বিত হবে বাংলাদেশ।

শিক্ষাখাতে সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে যাত্রা শুরু করল বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ। নতুন বছরের প্রথম দিন (বুধবার) রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রধান অতিথি হিসেবে ফিতা কেটে এর উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান এবং পরিচালক ইয়াশা সোবহান।
উদ্বোধনের পর দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ সফলতা কামনা করা হয়। পরে প্রধান অতিথিসহ বিশেষ অতিথিরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষসহ সার্বিক বিষয়াদি পরিদর্শন করেন। উদ্বোধন শেষে হলরুমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বলেন, আমি মনে করি একটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সফলতা নির্ভর করে চারটি স্টেকহোল্ডারের ওপর। এরমধ্যে প্রথম স্টেকহোল্ডার ম্যানেজমেন্ট, দ্বিতীয় স্টেকহোল্ডার শিক্ষক ও স্টাফরা, তৃতীয় স্টেকহোল্ডার শিক্ষার্থীরা এবং চতুর্থ স্টেকহোল্ডার হচ্ছেন অভিভাবকেরা। এসবগুলো একত্রে মিললেই একজন শিক্ষার্থী সফল হয়ে উঠবে। আমি এই প্রতিষ্ঠানে সবার সফলতা কামনা করছি।
‘স্বপ্ন দেখ, উন্নত হও, অর্জন করো’-এই আদর্শ ধারণ করে বিশ্বমানের লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার অবারিত সুযোগ নিয়ে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘এন’ ব্লকে ১০ বিঘা জমির ওপর আধুনিক স্থাপত্যশিল্পের ছোঁয়ায় গড়ে উঠেছে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাততলা ভবনসহ পুরো ক্যাম্পাস। জাতীয় শিক্ষাক্রমের বাংলা ও ইংরেজি ভার্সন স্কুলে নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকার্যক্রম চালু হচ্ছে। এ স্কুলের কারিকুলাম এমনভাবে পরিকল্পনা করা হয়েছে যেন শিক্ষার্থীদের প্রতিভার বিকাশ ঘটে। এতে তাঁরা আধুনিক জীবনের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের বাধা মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে এবং ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের জন্য দক্ষ হয়ে গড়ে উঠবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যাধুনিক ও নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত হরা হয়েছে। ভবনের দুই পাশ আর মাঝখান মিলিয়ে তিনটি করিডর রয়েছে। এ ছাড়া চারপাশে রয়েছে খোলা বারান্দা এবং লিফটের সুবিধা। এতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা নিরাপদ ও স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারবেন। পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা রয়েছে শ্রেণিকক্ষসহ পুরো ক্যাম্পাসে।
স্কুল ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা গেছে, সুপ্রশস্ত গোলাকার সিঁড়ি উঠে গেছে উচ্চতার শিখর স্পর্শ করতে। স্কুলটিকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে, মনে হয় যেন এক বিশ্বজগৎ। অঙ্কনের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে মা-বাবার হাত ধরে প্রথম স্কুলে আসা ছোট্ট শিশুটির দুরন্ত শৈশব, উচ্ছলতায় ভরা কৈশোর পেরিয়ে তারুণ্যের উদ্দীপনায় কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাওয়ার গল্প। এখানে হাত বাড়ালেই শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অন্বেষণ করে আলোকিত মানুষ হয়ে গড়ে উঠতে পারবে।
স্কুলে প্রবেশ করার জন্য শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল আইডি কার্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা বাস সার্ভিস, ক্যাফেটেরিয়া এমনকি টিউশন ফি পর্যন্ত দিতে পারবে। কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের স্কুল প্রাঙ্গণ ত্যাগ নিশ্চিত করতে হবে। ক্যাশ লেস লেনদেনে ভূমিকা রাখবে এ ডিজিটাল আইডি কার্ড। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সখ্য গড়ে তুলতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। ইন্টারঅ্যাকটিভ লার্নিং প্ল্যাটফর্ম, অনলাইন রিসোর্স এবং ডেটাবেইসের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিশ্বব্যাপী তথ্যের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারবে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পরিসর বিস্তৃত হবে এবং তারা আরও বেশি দক্ষ হতে পারবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শ্রেণিকক্ষের আয়তন ১ হাজার বর্গফুটের মতো। শ্রেণিকক্ষগুলো দুই সারিতে তৈরি করা হয়েছে। এখানে প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ বিশেষভাবে তৈরি করা, যা শিক্ষার্থীদের নিত্যনতুন বিষয় নিয়ে গভীরভাবে শেখার সুযোগ করে দেবে। প্রতিটি শ্রেণির চারটি শাখাকে ভিন্ন ভিন্ন রং নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। রংগুলো বিভিন্ন মূল্যবোধের প্রতীক, যা শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে প্রতিফলন ঘটাবে। যেমন নীল রং দিয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষা, সবুজ রং দিয়ে শান্তি, হলুদ রং দিয়ে আত্মবিশ্বাস, কমলা রং দিয়ে সংকল্প বোঝানো হয়েছে। স্কুলের প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে সাজানো এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। শ্রেণিকক্ষে স্মার্ট বোর্ড, প্রজেক্টর রয়েছে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা সহজেই আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে পারবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, খেলাধুলা ও শারীরিক চর্চা শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক বিকাশ এবং উচ্চশিক্ষার প্রস্তুতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন খেলার সুযোগ রাখা হয়েছে। যেমন ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল, কাবাডি, সাঁতার। স্বনামধন্য প্রশিক্ষক দিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে স্কুলমাঠের গণ্ডি পেরিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলার জগতে নিজেদের মেলে ধরতে পারবে শিক্ষার্থীরা। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে গৌরবান্বিত হবে বাংলাদেশ।

শিক্ষাখাতে সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে যাত্রা শুরু করল বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ। নতুন বছরের প্রথম দিন (বুধবার) রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রধান অতিথি হিসেবে ফিতা কেটে এর উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান এবং পরিচালক ইয়াশা সোবহান।
উদ্বোধনের পর দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ সফলতা কামনা করা হয়। পরে প্রধান অতিথিসহ বিশেষ অতিথিরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষসহ সার্বিক বিষয়াদি পরিদর্শন করেন। উদ্বোধন শেষে হলরুমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বলেন, আমি মনে করি একটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সফলতা নির্ভর করে চারটি স্টেকহোল্ডারের ওপর। এরমধ্যে প্রথম স্টেকহোল্ডার ম্যানেজমেন্ট, দ্বিতীয় স্টেকহোল্ডার শিক্ষক ও স্টাফরা, তৃতীয় স্টেকহোল্ডার শিক্ষার্থীরা এবং চতুর্থ স্টেকহোল্ডার হচ্ছেন অভিভাবকেরা। এসবগুলো একত্রে মিললেই একজন শিক্ষার্থী সফল হয়ে উঠবে। আমি এই প্রতিষ্ঠানে সবার সফলতা কামনা করছি।
‘স্বপ্ন দেখ, উন্নত হও, অর্জন করো’-এই আদর্শ ধারণ করে বিশ্বমানের লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার অবারিত সুযোগ নিয়ে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘এন’ ব্লকে ১০ বিঘা জমির ওপর আধুনিক স্থাপত্যশিল্পের ছোঁয়ায় গড়ে উঠেছে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাততলা ভবনসহ পুরো ক্যাম্পাস। জাতীয় শিক্ষাক্রমের বাংলা ও ইংরেজি ভার্সন স্কুলে নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকার্যক্রম চালু হচ্ছে। এ স্কুলের কারিকুলাম এমনভাবে পরিকল্পনা করা হয়েছে যেন শিক্ষার্থীদের প্রতিভার বিকাশ ঘটে। এতে তাঁরা আধুনিক জীবনের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের বাধা মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে এবং ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের জন্য দক্ষ হয়ে গড়ে উঠবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যাধুনিক ও নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত হরা হয়েছে। ভবনের দুই পাশ আর মাঝখান মিলিয়ে তিনটি করিডর রয়েছে। এ ছাড়া চারপাশে রয়েছে খোলা বারান্দা এবং লিফটের সুবিধা। এতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা নিরাপদ ও স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারবেন। পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা রয়েছে শ্রেণিকক্ষসহ পুরো ক্যাম্পাসে।
স্কুল ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা গেছে, সুপ্রশস্ত গোলাকার সিঁড়ি উঠে গেছে উচ্চতার শিখর স্পর্শ করতে। স্কুলটিকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে, মনে হয় যেন এক বিশ্বজগৎ। অঙ্কনের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে মা-বাবার হাত ধরে প্রথম স্কুলে আসা ছোট্ট শিশুটির দুরন্ত শৈশব, উচ্ছলতায় ভরা কৈশোর পেরিয়ে তারুণ্যের উদ্দীপনায় কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাওয়ার গল্প। এখানে হাত বাড়ালেই শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অন্বেষণ করে আলোকিত মানুষ হয়ে গড়ে উঠতে পারবে।
স্কুলে প্রবেশ করার জন্য শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল আইডি কার্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা বাস সার্ভিস, ক্যাফেটেরিয়া এমনকি টিউশন ফি পর্যন্ত দিতে পারবে। কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের স্কুল প্রাঙ্গণ ত্যাগ নিশ্চিত করতে হবে। ক্যাশ লেস লেনদেনে ভূমিকা রাখবে এ ডিজিটাল আইডি কার্ড। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সখ্য গড়ে তুলতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। ইন্টারঅ্যাকটিভ লার্নিং প্ল্যাটফর্ম, অনলাইন রিসোর্স এবং ডেটাবেইসের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিশ্বব্যাপী তথ্যের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারবে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পরিসর বিস্তৃত হবে এবং তারা আরও বেশি দক্ষ হতে পারবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শ্রেণিকক্ষের আয়তন ১ হাজার বর্গফুটের মতো। শ্রেণিকক্ষগুলো দুই সারিতে তৈরি করা হয়েছে। এখানে প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ বিশেষভাবে তৈরি করা, যা শিক্ষার্থীদের নিত্যনতুন বিষয় নিয়ে গভীরভাবে শেখার সুযোগ করে দেবে। প্রতিটি শ্রেণির চারটি শাখাকে ভিন্ন ভিন্ন রং নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। রংগুলো বিভিন্ন মূল্যবোধের প্রতীক, যা শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে প্রতিফলন ঘটাবে। যেমন নীল রং দিয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষা, সবুজ রং দিয়ে শান্তি, হলুদ রং দিয়ে আত্মবিশ্বাস, কমলা রং দিয়ে সংকল্প বোঝানো হয়েছে। স্কুলের প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে সাজানো এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। শ্রেণিকক্ষে স্মার্ট বোর্ড, প্রজেক্টর রয়েছে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা সহজেই আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে পারবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, খেলাধুলা ও শারীরিক চর্চা শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক বিকাশ এবং উচ্চশিক্ষার প্রস্তুতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন খেলার সুযোগ রাখা হয়েছে। যেমন ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল, কাবাডি, সাঁতার। স্বনামধন্য প্রশিক্ষক দিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে স্কুলমাঠের গণ্ডি পেরিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলার জগতে নিজেদের মেলে ধরতে পারবে শিক্ষার্থীরা। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে গৌরবান্বিত হবে বাংলাদেশ।

শিক্ষাখাতে সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে যাত্রা শুরু করল বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ। নতুন বছরের প্রথম দিন (বুধবার) রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রধান অতিথি হিসেবে ফিতা কেটে এর উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান এবং পরিচালক ইয়াশা সোবহান।
উদ্বোধনের পর দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ সফলতা কামনা করা হয়। পরে প্রধান অতিথিসহ বিশেষ অতিথিরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষসহ সার্বিক বিষয়াদি পরিদর্শন করেন। উদ্বোধন শেষে হলরুমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বলেন, আমি মনে করি একটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সফলতা নির্ভর করে চারটি স্টেকহোল্ডারের ওপর। এরমধ্যে প্রথম স্টেকহোল্ডার ম্যানেজমেন্ট, দ্বিতীয় স্টেকহোল্ডার শিক্ষক ও স্টাফরা, তৃতীয় স্টেকহোল্ডার শিক্ষার্থীরা এবং চতুর্থ স্টেকহোল্ডার হচ্ছেন অভিভাবকেরা। এসবগুলো একত্রে মিললেই একজন শিক্ষার্থী সফল হয়ে উঠবে। আমি এই প্রতিষ্ঠানে সবার সফলতা কামনা করছি।
‘স্বপ্ন দেখ, উন্নত হও, অর্জন করো’-এই আদর্শ ধারণ করে বিশ্বমানের লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার অবারিত সুযোগ নিয়ে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ‘এন’ ব্লকে ১০ বিঘা জমির ওপর আধুনিক স্থাপত্যশিল্পের ছোঁয়ায় গড়ে উঠেছে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাততলা ভবনসহ পুরো ক্যাম্পাস। জাতীয় শিক্ষাক্রমের বাংলা ও ইংরেজি ভার্সন স্কুলে নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকার্যক্রম চালু হচ্ছে। এ স্কুলের কারিকুলাম এমনভাবে পরিকল্পনা করা হয়েছে যেন শিক্ষার্থীদের প্রতিভার বিকাশ ঘটে। এতে তাঁরা আধুনিক জীবনের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের বাধা মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে এবং ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের জন্য দক্ষ হয়ে গড়ে উঠবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যাধুনিক ও নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত হরা হয়েছে। ভবনের দুই পাশ আর মাঝখান মিলিয়ে তিনটি করিডর রয়েছে। এ ছাড়া চারপাশে রয়েছে খোলা বারান্দা এবং লিফটের সুবিধা। এতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকেরা নিরাপদ ও স্বচ্ছন্দে চলাফেরা করতে পারবেন। পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা রয়েছে শ্রেণিকক্ষসহ পুরো ক্যাম্পাসে।
স্কুল ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা গেছে, সুপ্রশস্ত গোলাকার সিঁড়ি উঠে গেছে উচ্চতার শিখর স্পর্শ করতে। স্কুলটিকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে, মনে হয় যেন এক বিশ্বজগৎ। অঙ্কনের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে মা-বাবার হাত ধরে প্রথম স্কুলে আসা ছোট্ট শিশুটির দুরন্ত শৈশব, উচ্ছলতায় ভরা কৈশোর পেরিয়ে তারুণ্যের উদ্দীপনায় কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাওয়ার গল্প। এখানে হাত বাড়ালেই শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অন্বেষণ করে আলোকিত মানুষ হয়ে গড়ে উঠতে পারবে।
স্কুলে প্রবেশ করার জন্য শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল আইডি কার্ডের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা বাস সার্ভিস, ক্যাফেটেরিয়া এমনকি টিউশন ফি পর্যন্ত দিতে পারবে। কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের স্কুল প্রাঙ্গণ ত্যাগ নিশ্চিত করতে হবে। ক্যাশ লেস লেনদেনে ভূমিকা রাখবে এ ডিজিটাল আইডি কার্ড। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সখ্য গড়ে তুলতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। ইন্টারঅ্যাকটিভ লার্নিং প্ল্যাটফর্ম, অনলাইন রিসোর্স এবং ডেটাবেইসের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিশ্বব্যাপী তথ্যের সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে পারবে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পরিসর বিস্তৃত হবে এবং তারা আরও বেশি দক্ষ হতে পারবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিষ্ঠানটির প্রতিটি শ্রেণিকক্ষের আয়তন ১ হাজার বর্গফুটের মতো। শ্রেণিকক্ষগুলো দুই সারিতে তৈরি করা হয়েছে। এখানে প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ বিশেষভাবে তৈরি করা, যা শিক্ষার্থীদের নিত্যনতুন বিষয় নিয়ে গভীরভাবে শেখার সুযোগ করে দেবে। প্রতিটি শ্রেণির চারটি শাখাকে ভিন্ন ভিন্ন রং নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। রংগুলো বিভিন্ন মূল্যবোধের প্রতীক, যা শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে প্রতিফলন ঘটাবে। যেমন নীল রং দিয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষা, সবুজ রং দিয়ে শান্তি, হলুদ রং দিয়ে আত্মবিশ্বাস, কমলা রং দিয়ে সংকল্প বোঝানো হয়েছে। স্কুলের প্রতিটি শ্রেণিকক্ষ অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে সাজানো এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। শ্রেণিকক্ষে স্মার্ট বোর্ড, প্রজেক্টর রয়েছে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা সহজেই আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করতে পারবে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, খেলাধুলা ও শারীরিক চর্চা শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক বিকাশ এবং উচ্চশিক্ষার প্রস্তুতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন খেলার সুযোগ রাখা হয়েছে। যেমন ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল, কাবাডি, সাঁতার। স্বনামধন্য প্রশিক্ষক দিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে স্কুলমাঠের গণ্ডি পেরিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলার জগতে নিজেদের মেলে ধরতে পারবে শিক্ষার্থীরা। শিশুদের প্রতিভা বিকাশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে গৌরবান্বিত হবে বাংলাদেশ।

কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
নতুন বছর মানে শুধু ক্যালেন্ডারের একটি সংখ্যা বদলে যাওয়া নয়; বরং পুরোনো ক্লান্তি, হতাশা ও ব্যর্থতা পেছনে ফেলে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা এবং সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে প্রতিটি নতুন বছর আসে নতুন চ্যালেঞ্জ ও নতুন সম্ভাবনা নিয়ে।
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের উচ্চশিক্ষার ইতিহাসে গত তিন যুগ ছিল পরিবর্তন ও সম্প্রসারণের সময়। এই সময়ে শিক্ষা শুধু শহরকেন্দ্রিক থেকে বেড়ে ধীরে ধীরে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছেছে। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
৮ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
ভোর ৬টায় উখিয়ার সোনারপাড়া বিচ পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে দৌড়টি শেষ হয় সকাল ৭টায় তারকা মানের হোটেল অর্কিড ব্লুতে। পুরুষ ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন হন মোহাম্মদ সায়েদ (০১৫৯), প্রথম রানারআপ তারেক (০৪৫৬) এবং দ্বিতীয় রানারআপ আশিক (০১৬০)। নারীদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন বিদেশি প্রতিযোগী জোহানা (০২৩৯), প্রথম রানারআপ আভা (০০৬৫) এবং দ্বিতীয় রানারআপ কুজো (০০৮৭)।
ম্যারাথন আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হাসিঘর ফাউন্ডেশন। অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন উপদেষ্টা এ এইচ সেলিম উল্লাহ, প্রতিষ্ঠাতা ও কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার, উখিয়া শাখার সভাপতি পিএম মোবারক, ইনস্টিটিউশনাল অ্যাফেয়ার্স উইংয়ের সিডিসিও শাইফুল ইসলাম শিহাব, উবায়েদ উল্লাহ শুভ, শাকিবুল ইসলাম, সাইয়েদ মোবারক, মেহেদী হাসান, শাহরিয়ার তানভীর রিফাত, আর জে রাফি, আবুল কাশেমসহ সংগঠনের অন্য সদস্যরা।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার বলেন, ‘বিপুল সাড়া পাওয়ায় আমরা খুবই আনন্দিত। এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য তরুণদের মাদক থেকে দূরে রাখা এবং স্বাস্থ্যসচেতন হওয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা।’
ম্যারাথনের সমাপ্তির পর অংশগ্রহণকারীরা আরও এরূপ আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আয়োজকেরা জানান, আগামী বছরও তাঁরা একটি নতুন ম্যারাথন আয়োজনের চেষ্টা করবেন।

কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
ভোর ৬টায় উখিয়ার সোনারপাড়া বিচ পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে দৌড়টি শেষ হয় সকাল ৭টায় তারকা মানের হোটেল অর্কিড ব্লুতে। পুরুষ ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন হন মোহাম্মদ সায়েদ (০১৫৯), প্রথম রানারআপ তারেক (০৪৫৬) এবং দ্বিতীয় রানারআপ আশিক (০১৬০)। নারীদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন বিদেশি প্রতিযোগী জোহানা (০২৩৯), প্রথম রানারআপ আভা (০০৬৫) এবং দ্বিতীয় রানারআপ কুজো (০০৮৭)।
ম্যারাথন আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হাসিঘর ফাউন্ডেশন। অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন উপদেষ্টা এ এইচ সেলিম উল্লাহ, প্রতিষ্ঠাতা ও কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার, উখিয়া শাখার সভাপতি পিএম মোবারক, ইনস্টিটিউশনাল অ্যাফেয়ার্স উইংয়ের সিডিসিও শাইফুল ইসলাম শিহাব, উবায়েদ উল্লাহ শুভ, শাকিবুল ইসলাম, সাইয়েদ মোবারক, মেহেদী হাসান, শাহরিয়ার তানভীর রিফাত, আর জে রাফি, আবুল কাশেমসহ সংগঠনের অন্য সদস্যরা।
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার বলেন, ‘বিপুল সাড়া পাওয়ায় আমরা খুবই আনন্দিত। এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য তরুণদের মাদক থেকে দূরে রাখা এবং স্বাস্থ্যসচেতন হওয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা।’
ম্যারাথনের সমাপ্তির পর অংশগ্রহণকারীরা আরও এরূপ আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আয়োজকেরা জানান, আগামী বছরও তাঁরা একটি নতুন ম্যারাথন আয়োজনের চেষ্টা করবেন।

শিক্ষা খাতে সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে যাত্রা শুরু করল বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ। নতুন বছরের প্রথম দিন বুধবার (১ জানুয়ারি) রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ফিতা কেটে এর উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকব
০১ জানুয়ারি ২০২৫
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
নতুন বছর মানে শুধু ক্যালেন্ডারের একটি সংখ্যা বদলে যাওয়া নয়; বরং পুরোনো ক্লান্তি, হতাশা ও ব্যর্থতা পেছনে ফেলে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা এবং সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে প্রতিটি নতুন বছর আসে নতুন চ্যালেঞ্জ ও নতুন সম্ভাবনা নিয়ে।
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের উচ্চশিক্ষার ইতিহাসে গত তিন যুগ ছিল পরিবর্তন ও সম্প্রসারণের সময়। এই সময়ে শিক্ষা শুধু শহরকেন্দ্রিক থেকে বেড়ে ধীরে ধীরে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছেছে। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
৮ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাস ডেস্ক

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষার্থী অংশ নেন।
উদ্বোধনী ও বিভিন্ন পর্বের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মঞ্জুর এইচ খান, অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের বিশেষ সহকারী ও সহযোগী অধ্যাপক অভিজিৎ ভৌমিক, সহকারী অধ্যাপক এবং বিশেষ সহকারী মো. মাজেদ-উল-হক এবং প্রভাষক ও বিশেষ সহকারী এস এম আবদুল্লাহ শাফি।
অনলাইন ও অন-ক্যাম্পাস প্রতিযোগিতার সমন্বয়ে আয়োজিত এই উৎসবে এআইইউবি ক্যাম্পাস পরিণত হয় এক প্রাণবন্ত ও প্রতিযোগিতামূলক গেমিং অঙ্গনে। পাবজি মোবাইল প্রতিযোগিতার অনলাইন কোয়ালিফায়ার পর্বে ৫১টি দল অংশ নেয়। সেখান থেকে ৩২টি দল সেমিফাইনালে এবং পরবর্তী সময়ে ১৬টি দল ক্যাম্পাস ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। চূড়ান্ত দিনে অনুষ্ঠিত চারটি উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ শেষে ব্ল্যাকবিয়ার্ড পাইরেটস চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
ভ্যালোরান্ট বিভাগে অনলাইন লোয়ার-ব্র্যাকেট পর্ব ও ক্যাম্পাসে ল্যান ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। লোয়ার-ব্র্যাকেট থেকে উঠে এসে অলস্টারস দল গ্র্যান্ড ফাইনালে ন্যাক্সআর ই-স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়। তিন ম্যাচের রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে শেষ পর্যন্ত অলস্টারস চ্যাম্পিয়নশিপ নিশ্চিত করে।
এ ছাড়া উৎসবে মোবাইল লেজেন্ডস: ব্যাঙ ব্যাঙ (এমএলবিবি), এফসি ২৫ এবং ই-ফুটবল প্রতিযোগিতাও অনুষ্ঠিত হয়। এমএলবিবি বিভাগে ভাইপার স্ট্রাইকার্স, এফসি ২৫ বিভাগে নিও, ই-ফুটবল একক বিভাগে শাওন শান্ত এবং দলীয় বিভাগে পিএনজি বট চ্যাম্পিয়ন হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিস নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান। বক্তারা আয়োজনের ব্যাপ্তি, পেশাদার ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিযোগিতামূলক গেমিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধির গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কারের অর্থ ও ক্রেস্ট বিতরণ করা হয়। পাশাপাশি তিনজন সেরা ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর এবং এআইইউবি ফটোগ্রাফি ক্লাব, এআইইউবি ই-স্পোর্টস ক্লাব ও এআইইউবি পারফর্মিং আর্টস ক্লাবকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে দেশের বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষার্থী অংশ নেন।
উদ্বোধনী ও বিভিন্ন পর্বের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মঞ্জুর এইচ খান, অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের বিশেষ সহকারী ও সহযোগী অধ্যাপক অভিজিৎ ভৌমিক, সহকারী অধ্যাপক এবং বিশেষ সহকারী মো. মাজেদ-উল-হক এবং প্রভাষক ও বিশেষ সহকারী এস এম আবদুল্লাহ শাফি।
অনলাইন ও অন-ক্যাম্পাস প্রতিযোগিতার সমন্বয়ে আয়োজিত এই উৎসবে এআইইউবি ক্যাম্পাস পরিণত হয় এক প্রাণবন্ত ও প্রতিযোগিতামূলক গেমিং অঙ্গনে। পাবজি মোবাইল প্রতিযোগিতার অনলাইন কোয়ালিফায়ার পর্বে ৫১টি দল অংশ নেয়। সেখান থেকে ৩২টি দল সেমিফাইনালে এবং পরবর্তী সময়ে ১৬টি দল ক্যাম্পাস ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। চূড়ান্ত দিনে অনুষ্ঠিত চারটি উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ শেষে ব্ল্যাকবিয়ার্ড পাইরেটস চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
ভ্যালোরান্ট বিভাগে অনলাইন লোয়ার-ব্র্যাকেট পর্ব ও ক্যাম্পাসে ল্যান ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। লোয়ার-ব্র্যাকেট থেকে উঠে এসে অলস্টারস দল গ্র্যান্ড ফাইনালে ন্যাক্সআর ই-স্পোর্টসের মুখোমুখি হয়। তিন ম্যাচের রুদ্ধশ্বাস ফাইনালে শেষ পর্যন্ত অলস্টারস চ্যাম্পিয়নশিপ নিশ্চিত করে।
এ ছাড়া উৎসবে মোবাইল লেজেন্ডস: ব্যাঙ ব্যাঙ (এমএলবিবি), এফসি ২৫ এবং ই-ফুটবল প্রতিযোগিতাও অনুষ্ঠিত হয়। এমএলবিবি বিভাগে ভাইপার স্ট্রাইকার্স, এফসি ২৫ বিভাগে নিও, ই-ফুটবল একক বিভাগে শাওন শান্ত এবং দলীয় বিভাগে পিএনজি বট চ্যাম্পিয়ন হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মিস নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান। বক্তারা আয়োজনের ব্যাপ্তি, পেশাদার ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিযোগিতামূলক গেমিংয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধির গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠান শেষে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কারের অর্থ ও ক্রেস্ট বিতরণ করা হয়। পাশাপাশি তিনজন সেরা ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর এবং এআইইউবি ফটোগ্রাফি ক্লাব, এআইইউবি ই-স্পোর্টস ক্লাব ও এআইইউবি পারফর্মিং আর্টস ক্লাবকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।

শিক্ষা খাতে সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে যাত্রা শুরু করল বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ। নতুন বছরের প্রথম দিন বুধবার (১ জানুয়ারি) রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ফিতা কেটে এর উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকব
০১ জানুয়ারি ২০২৫
কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
৫ ঘণ্টা আগে
নতুন বছর মানে শুধু ক্যালেন্ডারের একটি সংখ্যা বদলে যাওয়া নয়; বরং পুরোনো ক্লান্তি, হতাশা ও ব্যর্থতা পেছনে ফেলে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা এবং সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে প্রতিটি নতুন বছর আসে নতুন চ্যালেঞ্জ ও নতুন সম্ভাবনা নিয়ে।
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের উচ্চশিক্ষার ইতিহাসে গত তিন যুগ ছিল পরিবর্তন ও সম্প্রসারণের সময়। এই সময়ে শিক্ষা শুধু শহরকেন্দ্রিক থেকে বেড়ে ধীরে ধীরে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছেছে। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
৮ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক


নতুন বছর মানে শুধু ক্যালেন্ডারের একটি সংখ্যা বদলে যাওয়া নয়; বরং পুরোনো ক্লান্তি, হতাশা ও ব্যর্থতা পেছনে ফেলে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা এবং সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে প্রতিটি নতুন বছর আসে নতুন চ্যালেঞ্জ ও নতুন সম্ভাবনা নিয়ে। একদিকে পড়াশোনা, ক্যারিয়ার ও ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ, অন্যদিকে নিজেকে নতুনভাবে গড়ে তোলার দৃঢ়সংকল্প। বাস্তবতা ও স্বপ্নের এ মিশ্রণই নতুন বছরে তাঁদের প্রত্যাশাকে করে তোলে গভীর ও অর্থবহ। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সেই ভাবনা ও প্রত্যাশার কথাই তুলে ধরছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. রাকিব আল হাসান।

ক্যাম্পাস হোক রাজনৈতিক অস্থিরতামুক্ত
মো. আশিক মাহমুদ, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন বছর আমার কাছে শুধু সময়ের পরিবর্তন নয়; এটি নিজেকে নতুন করে আবিষ্কারের সুযোগ। আমার প্রত্যাশা, বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনা হবে রাজনৈতিক অস্থিরতামুক্ত; যেখানে জ্ঞানচর্চাই হবে মুখ্য। ক্লাসরুমে ফিরে আসুক শিক্ষার প্রকৃত জৌলুশ ও গুণগত মান। ব্যক্তিগতভাবে আমি চাই নিরবচ্ছিন্ন মনোযোগ ও অধ্যবসায়ের মাধ্যমে নিজেকে প্রস্তুত করতে, যেন যোগ্যতার ভিত্তিতে কাঙ্ক্ষিত কর্মজীবনের পথে এগোতে পারি। একই সঙ্গে জাগতিক সাফল্যের ভিড়ে হারিয়ে না গিয়ে মানবিক মূল্যবোধে সমৃদ্ধ একজন পরিপূর্ণ মানুষ হয়ে ওঠাই হোক নতুন বছরের লক্ষ্য।

সহযোগিতা ও সৌহার্দ্যের বন্ধন আরও দৃঢ় হোক
রাইসা আমিন, শিক্ষার্থী, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন বছর মানে আমার কাছে নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ এবং নতুন করে স্বপ্ন দেখার সুযোগ। আমি প্রত্যাশা করি, শিক্ষাঙ্গন হবে আরও প্রাণবন্ত, গবেষণামুখী এবং সহমর্মিতায় পরিপূর্ণ। পড়াশোনার পাশাপাশি নেতৃত্বগুণ, মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক দায়বদ্ধতার চর্চা বাড়ুক। মতের ভিন্নতা থাকলেও পরস্পরের প্রতি সম্মান বজায় থাকুক—মতভেদ হোক, কিন্তু বিভেদ নয়। সহপাঠীদের মধ্যে সহযোগিতা ও সৌহার্দ্যের বন্ধন আরও দৃঢ় হোক। ব্যক্তিগত জীবনে সময়ের সঠিক ব্যবহার এবং লক্ষ্যভিত্তিক পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করতে চাই।

তরুণ প্রজন্মের অন্তরে এক অদম্য আশার স্রোত
মো. মাহামুদুল হাসান, শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন বছরের সূচনায় বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের অন্তরে জেগে উঠেছে এক অদম্য আশার স্রোত। আর্থসামাজিক অস্থিরতা, বেকারত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যেও প্রযুক্তির অগ্রগতি; বিশেষত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ব্লকচেইনের মতো ক্ষেত্র—আমাদের সামনে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং নানা প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও আমরা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। প্রতিহিংসা নয়, বরং ন্যায়ভিত্তিক ও স্বনির্ভর সমাজ গঠনের স্বপ্নই আমাদের অনুপ্রেরণা। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ঐক্যবদ্ধ যুবশক্তির হাত ধরে বাংলাদেশ পৌঁছাবে নতুন উচ্চতায়।

গবেষণায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এগিয়ে যাক
মেহরাজ হোসেন, শিক্ষার্থী, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন বছর একদিকে যেমন বিদায়ের বার্তা দেয়, অন্যদিকে সম্ভাবনার নতুন দরজা খুলে দেয়। সাম্প্রতিক আন্দোলনের ইতিবাচক প্রভাবে ক্যাম্পাসগুলোতে পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে। ছাত্র সংসদ নির্বাচন, র্যাগিং ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে অবস্থান—সবই শিক্ষার্থীদের সচেতনতার প্রতিফলন। নতুন বছরে প্রত্যাশা, ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক পরিবেশ বজায় থাকবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আরও এগিয়ে যাবে জ্ঞান ও গবেষণায়। গবেষণাভিত্তিক শিক্ষার মাধ্যমে দেশকে আন্তর্জাতিক পরিসরে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠা করাই হোক আমাদের যৌথ লক্ষ্য।

নিজেকে মানবিক ও সচেতন করে গড়ে তুলতে চাই
সমাপ্তি খান, শিক্ষার্থী, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন বছর আমাদের কাছে নতুন স্বপ্নের পাশাপাশি নতুন দায়বদ্ধতার সময়। এটি শুধু ক্যালেন্ডারের পরিবর্তন নয়; বরং নিজের সঙ্গে নতুন করে অঙ্গীকার করার মুহূর্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমি চাই নিজেকে আরও দায়িত্বশীল, মানবিক এবং সচেতন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে। পড়াশোনার পাশাপাশি গবেষণা, দক্ষতা অর্জন এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার চর্চা জরুরি বলে আমি মনে করি। নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা ও অনিশ্চয়তার মধ্যেও আমরা স্বপ্ন দেখতে ছাড়িনি। আমাদের প্রত্যাশা, একটি কার্যকর শিক্ষাব্যবস্থা, নিরাপদ ক্যাম্পাসজীবন এবং ন্যায়ভিত্তিক ভবিষ্যৎ। নতুন বছর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের সাহস জোগাক।

নবসূর্যের নিঃশব্দ প্রতিশ্রুতি
উম্মে হাবিবা নিশাত, শিক্ষার্থী, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
নতুন বছর আমার কাছে নিঃশব্দ এক প্রতিশ্রুতি—ধীরে বাঁচার সাহস ও গভীরভাবে অনুভব করার শক্তি। চাই সম্পর্কগুলো হোক বোঝাপড়ার জায়গা, নীরবতাগুলো হোক হৃদয়ের ভাষা। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রতিটি পদক্ষেপে ধৈর্য ও কোমলতা বজায় রাখতে চাই। অল্পতেই সুখ খুঁজে পাওয়ার প্রজ্ঞা এবং নিজের ভেতরের ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলে নতুনভাবে জেগে ওঠার প্রত্যয়—এই হোক নতুন বছরের সঙ্গী। নবসূর্যের মতো নীরব অথচ উজ্জ্বল হোক আগামীর দিনগুলো।


নতুন বছর মানে শুধু ক্যালেন্ডারের একটি সংখ্যা বদলে যাওয়া নয়; বরং পুরোনো ক্লান্তি, হতাশা ও ব্যর্থতা পেছনে ফেলে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা এবং সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে প্রতিটি নতুন বছর আসে নতুন চ্যালেঞ্জ ও নতুন সম্ভাবনা নিয়ে। একদিকে পড়াশোনা, ক্যারিয়ার ও ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ, অন্যদিকে নিজেকে নতুনভাবে গড়ে তোলার দৃঢ়সংকল্প। বাস্তবতা ও স্বপ্নের এ মিশ্রণই নতুন বছরে তাঁদের প্রত্যাশাকে করে তোলে গভীর ও অর্থবহ। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সেই ভাবনা ও প্রত্যাশার কথাই তুলে ধরছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. রাকিব আল হাসান।

ক্যাম্পাস হোক রাজনৈতিক অস্থিরতামুক্ত
মো. আশিক মাহমুদ, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন বছর আমার কাছে শুধু সময়ের পরিবর্তন নয়; এটি নিজেকে নতুন করে আবিষ্কারের সুযোগ। আমার প্রত্যাশা, বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনা হবে রাজনৈতিক অস্থিরতামুক্ত; যেখানে জ্ঞানচর্চাই হবে মুখ্য। ক্লাসরুমে ফিরে আসুক শিক্ষার প্রকৃত জৌলুশ ও গুণগত মান। ব্যক্তিগতভাবে আমি চাই নিরবচ্ছিন্ন মনোযোগ ও অধ্যবসায়ের মাধ্যমে নিজেকে প্রস্তুত করতে, যেন যোগ্যতার ভিত্তিতে কাঙ্ক্ষিত কর্মজীবনের পথে এগোতে পারি। একই সঙ্গে জাগতিক সাফল্যের ভিড়ে হারিয়ে না গিয়ে মানবিক মূল্যবোধে সমৃদ্ধ একজন পরিপূর্ণ মানুষ হয়ে ওঠাই হোক নতুন বছরের লক্ষ্য।

সহযোগিতা ও সৌহার্দ্যের বন্ধন আরও দৃঢ় হোক
রাইসা আমিন, শিক্ষার্থী, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন বছর মানে আমার কাছে নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ এবং নতুন করে স্বপ্ন দেখার সুযোগ। আমি প্রত্যাশা করি, শিক্ষাঙ্গন হবে আরও প্রাণবন্ত, গবেষণামুখী এবং সহমর্মিতায় পরিপূর্ণ। পড়াশোনার পাশাপাশি নেতৃত্বগুণ, মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক দায়বদ্ধতার চর্চা বাড়ুক। মতের ভিন্নতা থাকলেও পরস্পরের প্রতি সম্মান বজায় থাকুক—মতভেদ হোক, কিন্তু বিভেদ নয়। সহপাঠীদের মধ্যে সহযোগিতা ও সৌহার্দ্যের বন্ধন আরও দৃঢ় হোক। ব্যক্তিগত জীবনে সময়ের সঠিক ব্যবহার এবং লক্ষ্যভিত্তিক পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করতে চাই।

তরুণ প্রজন্মের অন্তরে এক অদম্য আশার স্রোত
মো. মাহামুদুল হাসান, শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন বছরের সূচনায় বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের অন্তরে জেগে উঠেছে এক অদম্য আশার স্রোত। আর্থসামাজিক অস্থিরতা, বেকারত্ব ও অনিশ্চয়তার মধ্যেও প্রযুক্তির অগ্রগতি; বিশেষত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ব্লকচেইনের মতো ক্ষেত্র—আমাদের সামনে নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং নানা প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও আমরা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। প্রতিহিংসা নয়, বরং ন্যায়ভিত্তিক ও স্বনির্ভর সমাজ গঠনের স্বপ্নই আমাদের অনুপ্রেরণা। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ঐক্যবদ্ধ যুবশক্তির হাত ধরে বাংলাদেশ পৌঁছাবে নতুন উচ্চতায়।

গবেষণায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এগিয়ে যাক
মেহরাজ হোসেন, শিক্ষার্থী, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন বছর একদিকে যেমন বিদায়ের বার্তা দেয়, অন্যদিকে সম্ভাবনার নতুন দরজা খুলে দেয়। সাম্প্রতিক আন্দোলনের ইতিবাচক প্রভাবে ক্যাম্পাসগুলোতে পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে। ছাত্র সংসদ নির্বাচন, র্যাগিং ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে অবস্থান—সবই শিক্ষার্থীদের সচেতনতার প্রতিফলন। নতুন বছরে প্রত্যাশা, ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক পরিবেশ বজায় থাকবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আরও এগিয়ে যাবে জ্ঞান ও গবেষণায়। গবেষণাভিত্তিক শিক্ষার মাধ্যমে দেশকে আন্তর্জাতিক পরিসরে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠা করাই হোক আমাদের যৌথ লক্ষ্য।

নিজেকে মানবিক ও সচেতন করে গড়ে তুলতে চাই
সমাপ্তি খান, শিক্ষার্থী, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন বছর আমাদের কাছে নতুন স্বপ্নের পাশাপাশি নতুন দায়বদ্ধতার সময়। এটি শুধু ক্যালেন্ডারের পরিবর্তন নয়; বরং নিজের সঙ্গে নতুন করে অঙ্গীকার করার মুহূর্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমি চাই নিজেকে আরও দায়িত্বশীল, মানবিক এবং সচেতন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে। পড়াশোনার পাশাপাশি গবেষণা, দক্ষতা অর্জন এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার চর্চা জরুরি বলে আমি মনে করি। নানা ধরনের সীমাবদ্ধতা ও অনিশ্চয়তার মধ্যেও আমরা স্বপ্ন দেখতে ছাড়িনি। আমাদের প্রত্যাশা, একটি কার্যকর শিক্ষাব্যবস্থা, নিরাপদ ক্যাম্পাসজীবন এবং ন্যায়ভিত্তিক ভবিষ্যৎ। নতুন বছর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের সাহস জোগাক।

নবসূর্যের নিঃশব্দ প্রতিশ্রুতি
উম্মে হাবিবা নিশাত, শিক্ষার্থী, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ
নতুন বছর আমার কাছে নিঃশব্দ এক প্রতিশ্রুতি—ধীরে বাঁচার সাহস ও গভীরভাবে অনুভব করার শক্তি। চাই সম্পর্কগুলো হোক বোঝাপড়ার জায়গা, নীরবতাগুলো হোক হৃদয়ের ভাষা। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রতিটি পদক্ষেপে ধৈর্য ও কোমলতা বজায় রাখতে চাই। অল্পতেই সুখ খুঁজে পাওয়ার প্রজ্ঞা এবং নিজের ভেতরের ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলে নতুনভাবে জেগে ওঠার প্রত্যয়—এই হোক নতুন বছরের সঙ্গী। নবসূর্যের মতো নীরব অথচ উজ্জ্বল হোক আগামীর দিনগুলো।

শিক্ষা খাতে সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে যাত্রা শুরু করল বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ। নতুন বছরের প্রথম দিন বুধবার (১ জানুয়ারি) রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ফিতা কেটে এর উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকব
০১ জানুয়ারি ২০২৫
কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের উচ্চশিক্ষার ইতিহাসে গত তিন যুগ ছিল পরিবর্তন ও সম্প্রসারণের সময়। এই সময়ে শিক্ষা শুধু শহরকেন্দ্রিক থেকে বেড়ে ধীরে ধীরে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছেছে। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
৮ ঘণ্টা আগেমিজানুর রহমান ভূঁইয়া

দেশের উচ্চশিক্ষার ইতিহাসে গত তিন যুগ ছিল পরিবর্তন ও সম্প্রসারণের সময়। এই সময়ে শিক্ষা শুধু শহরকেন্দ্রিক থেকে বেড়ে ধীরে ধীরে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছেছে। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। নৈতিকতা, গুণগত মান ও সামাজিক দায়বদ্ধতার সমন্বয়ে যে কয়টি প্রতিষ্ঠান ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (এইউবি) সেগুলোর মধ্যে অন্যতম।
১৯৯৬ সালের ৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটি তিন দশকে পদার্পণ করছে। মাত্র ২৯৫ শিক্ষার্থী নিয়েযাত্রা শুরু হয়। এইউবি আজ দেশের সুপরিচিত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। আশুলিয়ার টংগাবাড়িতে স্থায়ী ক্যাম্পাসে দেশি-বিদেশি কয়েক হাজার শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে।
শিক্ষার্থীদের দৃষ্টিকোণ
সাবেক শিক্ষার্থী ও শিক্ষক রবিউল আলম বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডে পিএইচডি রিসার্চার। তিনি বলেন, ‘৩০ বছর মানে শুধু সময় পার হওয়া নয়, বরং সময়টা চিন্তার ধারাবাহিকতাও। এই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের শুধু ডিগ্রি অর্জনে নয়; প্রশ্ন করতে, নিজস্ব বাস্তবতা বুঝতে এবং জ্ঞানকে নতুনভাবে ভাবতে উৎসাহ দিয়েছে। এটি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃত শক্তি।’
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী সামসুন্নাহার পিংকি বলেন, ‘এইউবি আমাদের স্বপ্ন গড়ার জায়গা। এখানে শিক্ষকেরা শুধু বইয়ের জ্ঞান দেন না, ভালো মানুষ হতে শেখান। তাঁদের আন্তরিকতা, ধৈর্য ও সহযোগিতা আমাদের প্রতিদিন এগিয়ে যেতে সাহস জোগায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আশা করি, আগামীর দিনগুলোতেও এই প্রতিষ্ঠান শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেবে।’
এক স্বপ্নদ্রষ্টার উদ্যোগ
প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড. আবুল হাসান এম সাদেক একজন অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর কানাডায় পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বিদেশে কর্মজীবনের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও দেশে ফিরে আসেন। এরপর তিনি ব্যক্তিগত সঞ্চয়, অভিজ্ঞতা এবং শ্রম বিনিয়োগ করার মধ্য
দিয়ে ১৯৯৬ সালে এইউবি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বলেন, ‘সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সীমিত। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত সুযোগ সৃষ্টি করেছে। আমরা স্বল্প খরচে শিক্ষাদান করছি। আমাদের শিক্ষার্থীরা দেশ-বিদেশে বিভিন্ন খাতে দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে কাজ করছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রম আন্তর্জাতিক মানের; আইসিটি, স্মার্ট ক্লাসরুম, অনলাইন লার্নিং এবং আধুনিক কারিকুলাম চালু রয়েছে।’
শিক্ষা দর্শন ও একাডেমিক পরিবেশ
এইউবির শিক্ষা দর্শনের মূল ভিত্তি নৈতিকতা, শৃঙ্খলা ও মানবিক মূল্যবোধ। এখানে শিক্ষা শুধু সনদ অর্জনে সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিত্ব ও দায়িত্ববোধ গঠনের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। আধুনিক ও কর্মবাজারমুখী পাঠ্যক্রম, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও গবেষকদের সমন্বয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি একটি স্থিতিশীল একাডেমিক পরিবেশ তৈরি করেছে। গবেষণা, সেমিনার ও কর্মশালার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বিশ্লেষণী ও সৃজনশীল চিন্তায় উৎসাহ দেওয়া হয়।
গ্র্যাজুয়েটদের অবস্থান
দেশ-বিদেশে ব্যাংকিং, করপোরেট খাত, শিক্ষা, গবেষণা, তথ্যপ্রযুক্তি, প্রশাসন, গণমাধ্যম ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে তাঁরা কর্মরত। পেশাদারি ও নৈতিক আচরণে সবাই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
মান নিশ্চয়তা ও অবকাঠামো
শিক্ষার মান নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয়টি গঠন করেছে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স সেল (আইকিউএসি)। ১০ একর জমির স্থায়ী ক্যাম্পাসে রয়েছে ১০ তলা একাডেমিক ভবন, আধুনিক শ্রেণিকক্ষ, গবেষণাগার, সেমিনার কক্ষ, দুটি খেলার মাঠ, সাতটি কম্পিউটার ল্যাব এবং লাখো বইয়ের লাইব্রেরি ও জার্নাল। শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে হোস্টেল সুবিধা ও বিনা মূল্যের পরিবহনব্যবস্থা।
সামাজিক দায়বদ্ধতা ও সুযোগ
স্বল্প ফি কাঠামোর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষাকে সহজলভ্য করা এইউবির লক্ষ্য। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য পূর্ণ বৃত্তি এবং মেধাবী ও আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন স্কলারশিপ প্রোগ্রাম রয়েছে। নারী শিক্ষা, সহশিক্ষা কার্যক্রম, বিতর্ক, সাংস্কৃতিক আয়োজন, খেলাধুলা ও সামাজিক স্বেচ্ছাসেবামূলক কর্মকাণ্ড শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব ও সামাজিক দায়িত্ববোধ গড়ে তুলতে সহায়ক।
ভবিষ্যৎ লক্ষ্য
তিন দশকের অভিজ্ঞতায় এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এখন একটি স্বনামধন্য উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। গবেষণা, ডিজিটাল লার্নিং, উদ্ভাবন, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং উদ্যোক্তা উন্নয়নের মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিচ্ছে।

দেশের উচ্চশিক্ষার ইতিহাসে গত তিন যুগ ছিল পরিবর্তন ও সম্প্রসারণের সময়। এই সময়ে শিক্ষা শুধু শহরকেন্দ্রিক থেকে বেড়ে ধীরে ধীরে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছেছে। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। নৈতিকতা, গুণগত মান ও সামাজিক দায়বদ্ধতার সমন্বয়ে যে কয়টি প্রতিষ্ঠান ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (এইউবি) সেগুলোর মধ্যে অন্যতম।
১৯৯৬ সালের ৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটি তিন দশকে পদার্পণ করছে। মাত্র ২৯৫ শিক্ষার্থী নিয়েযাত্রা শুরু হয়। এইউবি আজ দেশের সুপরিচিত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। আশুলিয়ার টংগাবাড়িতে স্থায়ী ক্যাম্পাসে দেশি-বিদেশি কয়েক হাজার শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে।
শিক্ষার্থীদের দৃষ্টিকোণ
সাবেক শিক্ষার্থী ও শিক্ষক রবিউল আলম বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডে পিএইচডি রিসার্চার। তিনি বলেন, ‘৩০ বছর মানে শুধু সময় পার হওয়া নয়, বরং সময়টা চিন্তার ধারাবাহিকতাও। এই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের শুধু ডিগ্রি অর্জনে নয়; প্রশ্ন করতে, নিজস্ব বাস্তবতা বুঝতে এবং জ্ঞানকে নতুনভাবে ভাবতে উৎসাহ দিয়েছে। এটি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃত শক্তি।’
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী সামসুন্নাহার পিংকি বলেন, ‘এইউবি আমাদের স্বপ্ন গড়ার জায়গা। এখানে শিক্ষকেরা শুধু বইয়ের জ্ঞান দেন না, ভালো মানুষ হতে শেখান। তাঁদের আন্তরিকতা, ধৈর্য ও সহযোগিতা আমাদের প্রতিদিন এগিয়ে যেতে সাহস জোগায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আশা করি, আগামীর দিনগুলোতেও এই প্রতিষ্ঠান শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেবে।’
এক স্বপ্নদ্রষ্টার উদ্যোগ
প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড. আবুল হাসান এম সাদেক একজন অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর কানাডায় পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বিদেশে কর্মজীবনের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও দেশে ফিরে আসেন। এরপর তিনি ব্যক্তিগত সঞ্চয়, অভিজ্ঞতা এবং শ্রম বিনিয়োগ করার মধ্য
দিয়ে ১৯৯৬ সালে এইউবি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বলেন, ‘সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সীমিত। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত সুযোগ সৃষ্টি করেছে। আমরা স্বল্প খরচে শিক্ষাদান করছি। আমাদের শিক্ষার্থীরা দেশ-বিদেশে বিভিন্ন খাতে দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে কাজ করছে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রম আন্তর্জাতিক মানের; আইসিটি, স্মার্ট ক্লাসরুম, অনলাইন লার্নিং এবং আধুনিক কারিকুলাম চালু রয়েছে।’
শিক্ষা দর্শন ও একাডেমিক পরিবেশ
এইউবির শিক্ষা দর্শনের মূল ভিত্তি নৈতিকতা, শৃঙ্খলা ও মানবিক মূল্যবোধ। এখানে শিক্ষা শুধু সনদ অর্জনে সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিত্ব ও দায়িত্ববোধ গঠনের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। আধুনিক ও কর্মবাজারমুখী পাঠ্যক্রম, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও গবেষকদের সমন্বয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি একটি স্থিতিশীল একাডেমিক পরিবেশ তৈরি করেছে। গবেষণা, সেমিনার ও কর্মশালার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বিশ্লেষণী ও সৃজনশীল চিন্তায় উৎসাহ দেওয়া হয়।
গ্র্যাজুয়েটদের অবস্থান
দেশ-বিদেশে ব্যাংকিং, করপোরেট খাত, শিক্ষা, গবেষণা, তথ্যপ্রযুক্তি, প্রশাসন, গণমাধ্যম ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে তাঁরা কর্মরত। পেশাদারি ও নৈতিক আচরণে সবাই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।
মান নিশ্চয়তা ও অবকাঠামো
শিক্ষার মান নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয়টি গঠন করেছে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স সেল (আইকিউএসি)। ১০ একর জমির স্থায়ী ক্যাম্পাসে রয়েছে ১০ তলা একাডেমিক ভবন, আধুনিক শ্রেণিকক্ষ, গবেষণাগার, সেমিনার কক্ষ, দুটি খেলার মাঠ, সাতটি কম্পিউটার ল্যাব এবং লাখো বইয়ের লাইব্রেরি ও জার্নাল। শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে হোস্টেল সুবিধা ও বিনা মূল্যের পরিবহনব্যবস্থা।
সামাজিক দায়বদ্ধতা ও সুযোগ
স্বল্প ফি কাঠামোর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষাকে সহজলভ্য করা এইউবির লক্ষ্য। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য পূর্ণ বৃত্তি এবং মেধাবী ও আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন স্কলারশিপ প্রোগ্রাম রয়েছে। নারী শিক্ষা, সহশিক্ষা কার্যক্রম, বিতর্ক, সাংস্কৃতিক আয়োজন, খেলাধুলা ও সামাজিক স্বেচ্ছাসেবামূলক কর্মকাণ্ড শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব ও সামাজিক দায়িত্ববোধ গড়ে তুলতে সহায়ক।
ভবিষ্যৎ লক্ষ্য
তিন দশকের অভিজ্ঞতায় এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এখন একটি স্বনামধন্য উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। গবেষণা, ডিজিটাল লার্নিং, উদ্ভাবন, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং উদ্যোক্তা উন্নয়নের মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিচ্ছে।

শিক্ষা খাতে সর্বাধুনিক সুযোগ-সুবিধা নিয়ে যাত্রা শুরু করল বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ। নতুন বছরের প্রথম দিন বুধবার (১ জানুয়ারি) রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ফিতা কেটে এর উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকব
০১ জানুয়ারি ২০২৫
কক্সবাজারের সোনারপাড়া মেরিন ড্রাইভ সড়কে সম্প্রতি এক বর্ণাঢ্য ম্যারাথন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল এবং বিদেশ থেকে মোট ৫০০ জন দৌড়বিদ এই আয়োজনে অংশ নেন।
৫ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (এআইইউবি) কম্পিউটার ক্লাবের (এসিসি) আয়োজনে এবং অফিস অব স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহযোগিতায় এআইইউবি সাইবার গেমিং ফেস্ট ২০২৫ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
নতুন বছর মানে শুধু ক্যালেন্ডারের একটি সংখ্যা বদলে যাওয়া নয়; বরং পুরোনো ক্লান্তি, হতাশা ও ব্যর্থতা পেছনে ফেলে নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা এবং সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে প্রতিটি নতুন বছর আসে নতুন চ্যালেঞ্জ ও নতুন সম্ভাবনা নিয়ে।
৬ ঘণ্টা আগে