
আজকের পত্রিকা: দীর্ঘ এক মাস শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আপনার অনুভূতি কী?
উপাচার্য: জুলাই বিপ্লব ২০২৪-এর শহীদদের এবং আহতদের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে আর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমান সরকার শহীদ ও আহতদের বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রত্যাশা পূরণে আমাকে এখানে দায়িত্ব দিয়েছে। শহীদদের প্রত্যাশা পূরণের মতো একটি জায়গায় আমি আসায় ভালো অনুভব করছি। এটি আমার জন্য বড় পাওয়া।
আজকের পত্রিকা: এ মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনার প্রধান চ্যালেঞ্জ কী বলে মনে করেন?
উপাচার্য: আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বড় চ্যালেঞ্জ শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসনব্যবস্থা। এর আগে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা এ বিষয়ে তেমন অগ্রগতি করে গেছেন, তা বলা যাবে না। একটি ছাত্রী হল আছে। সেটাও নানান সমস্যায় জর্জরিত। আরেকটি চ্যালেঞ্জ হলো, শিক্ষার্থীরা যাতে দুর্নীতিমুক্ত একটি স্বচ্ছ পরিবেশে পড়ালেখা ও গবেষণা কার্যক্রম চালাতে পারে, সেই পরিবেশ তৈরি করা।
আজকের পত্রিকা: ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতির বিষয়ে আপনার চিন্তাভাবনা কী?
উপাচার্য: আমি রাজনীতি বলতে বুঝি গণতান্ত্রিক অনুশীলন। এতে আমাদের শিক্ষার্থীরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করুক, এটাই চাই। আমি সে রাজনীতি চাই, যেখানে শিক্ষার্থীরা গণতন্ত্র চর্চা করতে পারবে।
আজকের পত্রিকা: শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রাজনীতি নিয়ে আপনার মত কী?
উপাচার্য: বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করা নিষিদ্ধ।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন কবে হবে?
উপাচার্য: আমাদের পরিস্থিতি ও পরিবেশ যদি অনুকূলে থাকে, ইনশা আল্লাহ সম্ভাব্য কম সময়ের মধ্যে জকসু নির্বাচন হবে। এ বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমি আশাবাদী, গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে শিক্ষা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়নে কাজ করতে পারব।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকনিয়োগ প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন প্রয়োজন আছে কি?
উপাচার্য: অবশ্যই আছে। আমি মনে করি, যাঁরা মেধাবী, তাঁরা যাতে নিয়োগ পান। অন্য কোনো ক্রাইটেরিয়া এখানে কাজ করবে না। মেধাবীদের নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।
আজকের পত্রিকা: এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সমস্যা আবাসন, এ নিয়ে কী পরিকল্পনা আপনার?
উপাচার্য: আমাদের পুরোনো দুটি হলের জায়গায় স্থাপনা তৈরির জন্য ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসনের কাছে চিঠি দিয়েছি। যদি অনুমতি পাই, এখানে কিছু সংকুলান হবে। আমার আগ্রহ দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের ভূমি উন্নয়ন যদি সঠিকভাবে হয়ে থাকে, সেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য স্থায়ী থাকার ব্যবস্থা করব। একটু কষ্ট হলেও নিজের জায়গায় থাকার আনন্দ তো অন্য রকম।
আজকের পত্রিকা: নতুন ক্যাম্পাসের কাজ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, সেগুলো খতিয়ে দেখা হবে কি না?
উপাচার্য: আমার মনে হয়, একপর্যায়ে এটার তদন্ত করা উচিত। আমরা এটা করব। কিন্তু এখন আমাদের লক্ষ্য, থেমে থাকা কাজগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
আজকের পত্রিকা: ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর অনেক শিক্ষক, কর্মকর্তা ক্যাম্পাসে আসছেন না। তাঁদের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত?
উপাচার্য: আমাদের আইনগত কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। তবে আমার একটাই কথা, যাঁরা স্বৈরাচারের প্রত্যক্ষ সহযোগী ছিলেন, তাঁদের বিষয়ে বিধিসম্মতভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: জুলাই বিপ্লবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিহত শিক্ষার্থী ইকরামুল হক সাজিদের স্মরণে নতুন একাডেমিক ভবনের নাম পরিবর্তন করা হবে কি?
উপাচার্য: এটা আমাদের পরিকল্পনায় আছে। প্রশাসনিক নিয়মকানুন মেনে আমরা এটা করব। ছাত্র আন্দোলনে সাজিদ শহীদ হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সাজিদ গর্বের। এ গর্ব ধরে রাখতে হবে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে আপনার চিন্তাভাবনা কী?
উপাচার্য: অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলমান থাকবে। আমরা বলব, পরিশীলিত সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলবে। সামনে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষেও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের জন্য ২ ঘণ্টা সময় রাখা হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের মাপকাঠি হলো গবেষণা। এ বিষয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
উপাচার্য: সবাইকে গবেষণায় উৎসাহিত করা। পাশাপাশি শিক্ষকদের গবেষণায় শিক্ষার্থীদের যুক্ত করা। দেশ ও দেশের বাইরে যত রিসোর্স আছে, সেগুলোকে পুল করে শিক্ষকদের গবেষণায় উৎসাহিত করা।

আজকের পত্রিকা: দীর্ঘ এক মাস শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে এই প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকে উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আপনার অনুভূতি কী?
উপাচার্য: জুলাই বিপ্লব ২০২৪-এর শহীদদের এবং আহতদের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে আর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বর্তমান সরকার শহীদ ও আহতদের বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রত্যাশা পূরণে আমাকে এখানে দায়িত্ব দিয়েছে। শহীদদের প্রত্যাশা পূরণের মতো একটি জায়গায় আমি আসায় ভালো অনুভব করছি। এটি আমার জন্য বড় পাওয়া।
আজকের পত্রিকা: এ মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনার প্রধান চ্যালেঞ্জ কী বলে মনে করেন?
উপাচার্য: আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বড় চ্যালেঞ্জ শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসনব্যবস্থা। এর আগে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা এ বিষয়ে তেমন অগ্রগতি করে গেছেন, তা বলা যাবে না। একটি ছাত্রী হল আছে। সেটাও নানান সমস্যায় জর্জরিত। আরেকটি চ্যালেঞ্জ হলো, শিক্ষার্থীরা যাতে দুর্নীতিমুক্ত একটি স্বচ্ছ পরিবেশে পড়ালেখা ও গবেষণা কার্যক্রম চালাতে পারে, সেই পরিবেশ তৈরি করা।
আজকের পত্রিকা: ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতির বিষয়ে আপনার চিন্তাভাবনা কী?
উপাচার্য: আমি রাজনীতি বলতে বুঝি গণতান্ত্রিক অনুশীলন। এতে আমাদের শিক্ষার্থীরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করুক, এটাই চাই। আমি সে রাজনীতি চাই, যেখানে শিক্ষার্থীরা গণতন্ত্র চর্চা করতে পারবে।
আজকের পত্রিকা: শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের রাজনীতি নিয়ে আপনার মত কী?
উপাচার্য: বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সক্রিয় রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করা নিষিদ্ধ।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন কবে হবে?
উপাচার্য: আমাদের পরিস্থিতি ও পরিবেশ যদি অনুকূলে থাকে, ইনশা আল্লাহ সম্ভাব্য কম সময়ের মধ্যে জকসু নির্বাচন হবে। এ বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমি আশাবাদী, গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে শিক্ষা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়নে কাজ করতে পারব।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকনিয়োগ প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন প্রয়োজন আছে কি?
উপাচার্য: অবশ্যই আছে। আমি মনে করি, যাঁরা মেধাবী, তাঁরা যাতে নিয়োগ পান। অন্য কোনো ক্রাইটেরিয়া এখানে কাজ করবে না। মেধাবীদের নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।
আজকের পত্রিকা: এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান সমস্যা আবাসন, এ নিয়ে কী পরিকল্পনা আপনার?
উপাচার্য: আমাদের পুরোনো দুটি হলের জায়গায় স্থাপনা তৈরির জন্য ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসনের কাছে চিঠি দিয়েছি। যদি অনুমতি পাই, এখানে কিছু সংকুলান হবে। আমার আগ্রহ দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের ভূমি উন্নয়ন যদি সঠিকভাবে হয়ে থাকে, সেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য স্থায়ী থাকার ব্যবস্থা করব। একটু কষ্ট হলেও নিজের জায়গায় থাকার আনন্দ তো অন্য রকম।
আজকের পত্রিকা: নতুন ক্যাম্পাসের কাজ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, সেগুলো খতিয়ে দেখা হবে কি না?
উপাচার্য: আমার মনে হয়, একপর্যায়ে এটার তদন্ত করা উচিত। আমরা এটা করব। কিন্তু এখন আমাদের লক্ষ্য, থেমে থাকা কাজগুলোকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
আজকের পত্রিকা: ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর অনেক শিক্ষক, কর্মকর্তা ক্যাম্পাসে আসছেন না। তাঁদের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত?
উপাচার্য: আমাদের আইনগত কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। তবে আমার একটাই কথা, যাঁরা স্বৈরাচারের প্রত্যক্ষ সহযোগী ছিলেন, তাঁদের বিষয়ে বিধিসম্মতভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
আজকের পত্রিকা: জুলাই বিপ্লবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিহত শিক্ষার্থী ইকরামুল হক সাজিদের স্মরণে নতুন একাডেমিক ভবনের নাম পরিবর্তন করা হবে কি?
উপাচার্য: এটা আমাদের পরিকল্পনায় আছে। প্রশাসনিক নিয়মকানুন মেনে আমরা এটা করব। ছাত্র আন্দোলনে সাজিদ শহীদ হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সাজিদ গর্বের। এ গর্ব ধরে রাখতে হবে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে আপনার চিন্তাভাবনা কী?
উপাচার্য: অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলমান থাকবে। আমরা বলব, পরিশীলিত সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলবে। সামনে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষেও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের জন্য ২ ঘণ্টা সময় রাখা হয়েছে।
আজকের পত্রিকা: বিশ্ববিদ্যালয়ের মাপকাঠি হলো গবেষণা। এ বিষয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
উপাচার্য: সবাইকে গবেষণায় উৎসাহিত করা। পাশাপাশি শিক্ষকদের গবেষণায় শিক্ষার্থীদের যুক্ত করা। দেশ ও দেশের বাইরে যত রিসোর্স আছে, সেগুলোকে পুল করে শিক্ষকদের গবেষণায় উৎসাহিত করা।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

আমাদের পরিস্থিতি ও পরিবেশ যদি অনুকূলে থাকে, ইনশা আল্লাহ সম্ভাব্য কম সময়ের মধ্যে জাকসু নির্বাচন হবে। এ বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমি আশাবাদী, গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে শিক্ষা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়নে কাজ করতে পারব।
০৬ অক্টোবর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

আমাদের পরিস্থিতি ও পরিবেশ যদি অনুকূলে থাকে, ইনশা আল্লাহ সম্ভাব্য কম সময়ের মধ্যে জাকসু নির্বাচন হবে। এ বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমি আশাবাদী, গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে শিক্ষা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়নে কাজ করতে পারব।
০৬ অক্টোবর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

আমাদের পরিস্থিতি ও পরিবেশ যদি অনুকূলে থাকে, ইনশা আল্লাহ সম্ভাব্য কম সময়ের মধ্যে জাকসু নির্বাচন হবে। এ বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমি আশাবাদী, গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে শিক্ষা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়নে কাজ করতে পারব।
০৬ অক্টোবর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

আমাদের পরিস্থিতি ও পরিবেশ যদি অনুকূলে থাকে, ইনশা আল্লাহ সম্ভাব্য কম সময়ের মধ্যে জাকসু নির্বাচন হবে। এ বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমি আশাবাদী, গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে শিক্ষা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ উন্নয়নে কাজ করতে পারব।
০৬ অক্টোবর ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১১ ঘণ্টা আগে