মো. আশিকুর রহমান
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় বিষয় নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এটি ভবিষ্যতের কর্মজীবন, স্বপ্ন এবং লক্ষ্যপূরণের মূল মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। বিষয় নির্বাচনের ১০টি গুরুত্বপূর্ণ কারণ তুলে ধরা হলো—
কর্মজীবনের লক্ষ্য স্পষ্ট করা
বিশ্ববিদ্যালয়ে বিষয় নির্বাচন করার আগে নিজের ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের লক্ষ্য স্পষ্ট করা অত্যন্ত জরুরি। যদি একজন শিক্ষার্থী জানেন, তিনি ভবিষতে কী হতে চান, তবে বিষয় নির্বাচন অনেকটা সহজ হয়ে যায়।
আগ্রহ ও দক্ষতার সঙ্গে সংগতি রাখা
বিষয় নির্বাচন করার সময় নিজের আগ্রহ ও দক্ষতাকে গুরুত্ব দেওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আগ্রহের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ বিষয় পড়লে শিক্ষার্থীরা বেশি উৎসাহী থাকে এবং পড়াশোনায় মনোযোগ ধরে রাখতে পারে।
অর্থনৈতিক সুযোগ
বিষয় নির্বাচন শুধু আগ্রহের ভিত্তিতে হওয়া উচিত নয়; বিষয়টির ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক সুযোগও বিবেচনায় রাখা জরুরি। ব্যবসায় প্রশাসন, প্রকৌশল বা তথ্যপ্রযুক্তির মতো বিষয়গুলো উচ্চ বেতনভোগী পেশার সুযোগ তৈরি করতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ আর্থিক সচ্ছলতা নিশ্চিত করতে সহায়ক।
বিভিন্ন শিল্প খাতে চাহিদা
শিক্ষার্থীদের বিষয় নির্বাচনের আগে সংশ্লিষ্ট খাতের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ চাহিদা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া উচিত। প্রযুক্তি, স্বাস্থ্যসেবা, অর্থনীতি ও পরিবেশ সুরক্ষার মতো ক্ষেত্রগুলোতে ভবিষ্যতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ছে। ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্সের মতো বিষয়গুলোর চাহিদা বিশ্বজুড়ে বাড়ছে।
নতুন প্রযুক্তি ও গবেষণার ক্ষেত্র
নতুন প্রযুক্তি ও গবেষণার গুরুত্ব বিবেচনায় এনে বিষয় নির্বাচন করা উচিত। উদাহরণস্বরূপ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), রোবোটিকস, বায়োটেকনোলজি এবং ডেটা সায়েন্সের মতো বিষয়গুলো বর্তমানে খুবই সম্ভাবনাময়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি ও বিশেষজ্ঞরা
বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি এবং বিশেষজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে বিষয় নির্বাচন করা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুবিধা হতে পারে। যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নির্দিষ্ট বিষয়ের জন্য খ্যাতনামা হয়, তাহলে সেই বিষয়ের শিক্ষাগ্রহণ শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
পেশাগত সনদ ও অভিজ্ঞতা অর্জন
কিছু বিষয়; যেমন আইন, চিকিৎসা, প্রকৌশল বা শিক্ষাশাস্ত্র পেশাগত সনদ অর্জনের সুযোগ দেয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় বিষয় নির্বাচন একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এটি ভবিষ্যতের কর্মজীবন, স্বপ্ন এবং লক্ষ্যপূরণের মূল মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। বিষয় নির্বাচনের ১০টি গুরুত্বপূর্ণ কারণ তুলে ধরা হলো—
কর্মজীবনের লক্ষ্য স্পষ্ট করা
বিশ্ববিদ্যালয়ে বিষয় নির্বাচন করার আগে নিজের ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের লক্ষ্য স্পষ্ট করা অত্যন্ত জরুরি। যদি একজন শিক্ষার্থী জানেন, তিনি ভবিষতে কী হতে চান, তবে বিষয় নির্বাচন অনেকটা সহজ হয়ে যায়।
আগ্রহ ও দক্ষতার সঙ্গে সংগতি রাখা
বিষয় নির্বাচন করার সময় নিজের আগ্রহ ও দক্ষতাকে গুরুত্ব দেওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আগ্রহের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ বিষয় পড়লে শিক্ষার্থীরা বেশি উৎসাহী থাকে এবং পড়াশোনায় মনোযোগ ধরে রাখতে পারে।
অর্থনৈতিক সুযোগ
বিষয় নির্বাচন শুধু আগ্রহের ভিত্তিতে হওয়া উচিত নয়; বিষয়টির ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক সুযোগও বিবেচনায় রাখা জরুরি। ব্যবসায় প্রশাসন, প্রকৌশল বা তথ্যপ্রযুক্তির মতো বিষয়গুলো উচ্চ বেতনভোগী পেশার সুযোগ তৈরি করতে পারে। এটি শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ আর্থিক সচ্ছলতা নিশ্চিত করতে সহায়ক।
বিভিন্ন শিল্প খাতে চাহিদা
শিক্ষার্থীদের বিষয় নির্বাচনের আগে সংশ্লিষ্ট খাতের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ চাহিদা সম্পর্কে ধারণা নেওয়া উচিত। প্রযুক্তি, স্বাস্থ্যসেবা, অর্থনীতি ও পরিবেশ সুরক্ষার মতো ক্ষেত্রগুলোতে ভবিষ্যতে কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ছে। ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্সের মতো বিষয়গুলোর চাহিদা বিশ্বজুড়ে বাড়ছে।
নতুন প্রযুক্তি ও গবেষণার ক্ষেত্র
নতুন প্রযুক্তি ও গবেষণার গুরুত্ব বিবেচনায় এনে বিষয় নির্বাচন করা উচিত। উদাহরণস্বরূপ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), রোবোটিকস, বায়োটেকনোলজি এবং ডেটা সায়েন্সের মতো বিষয়গুলো বর্তমানে খুবই সম্ভাবনাময়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি ও বিশেষজ্ঞরা
বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি এবং বিশেষজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে বিষয় নির্বাচন করা শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুবিধা হতে পারে। যদি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নির্দিষ্ট বিষয়ের জন্য খ্যাতনামা হয়, তাহলে সেই বিষয়ের শিক্ষাগ্রহণ শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
পেশাগত সনদ ও অভিজ্ঞতা অর্জন
কিছু বিষয়; যেমন আইন, চিকিৎসা, প্রকৌশল বা শিক্ষাশাস্ত্র পেশাগত সনদ অর্জনের সুযোগ দেয়।
ব্রুনেই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সমৃদ্ধিশালী দেশ। যা শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা ও বৈশ্বিক মানের সুযোগ-সুবিধার জন্য পরিচিত। ব্রুনেইয়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আন্তর্জাতিক গবেষণা, উদ্ভাবন ও আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে উচ্চশিক্ষার অনন্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে। এ ছাড়া দেশটির সমাজব্যবস্থা...
৮ ঘণ্টা আগেবাক্যের অন্তর্গত যে শব্দ বা শব্দগুচ্ছ তার বিশেষ্য বা ক্রিয়াপদের অর্থকে যোগ্য বা সম্পূর্ণ করে তোলে (অর্থাৎ তার অর্থকে অর্থবহ করে তথা নিয়ন্ত্রণ করে) তাকে কোয়ালিফায়ার বলে। কোয়ালিফায়ার বিশেষ্য বা ক্রিয়াপদকে ব্যাখ্যা করে, তার কার্যক্রম বা বৈশিষ্ট্যকে সুনির্দিষ্ট করে।
৮ ঘণ্টা আগেCoherence (কোহেরেন্স) লেখার বা বক্তৃতার এমন একটি গুণ, যা বিষয়বস্তুকে পরিষ্কার, সুসংগঠিত এবং সহজে বোধগম্য করে তোলে। এটি লেখার বিভিন্ন অংশকে এমনভাবে সংযুক্ত করে, যাতে পাঠক বা শ্রোতা মূল ধারণাটি সহজেই বুঝতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগেশিক্ষাবর্ষ শুরু হয়েছে ১ জানুয়ারি। অথচ এখনো সব বই হাতে পায়নি শিক্ষার্থীরা। প্রাথমিক স্তরের বেশির ভাগ শিক্ষার্থী পাঠ্যবই হাতে পেলেও মাধ্যমিকের অবস্থা নাজুক। মাধ্যমিক স্তরের প্রতিটি শ্রেণির শিক্ষার্থীরা দু-তিনটি করে পাঠ্যবই হাতে পেয়েছে, বাকিগুলো আসেনি। এমন সংকটের মধ্যেও বই চলে যাচ্ছে কালো বাজারে।
৯ ঘণ্টা আগে