আব্দুর রাজ্জাক খান

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি। এটি শুধু বৈজ্ঞানিক তথ্য নয়, আমাদের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা ও অসম্ভবকে জয় করার সামর্থ্যের স্মারক। তবু কেন আমরা নানা প্রতিকূলতায় ভেঙে পড়ি; নিজেদের প্রতি বিশ্বাস হারাই।
জীবনের প্রথম দৌড়ে বিজয়ী
জীবনের সেই প্রথম দৌড়ে আমাদের হাত, পা ও মস্তিষ্ক ছিল না। ছিল না কোনো অভিজ্ঞতা বা কারও সহায়তা। তবু আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। আজ আমাদের হাতে অসংখ্য সম্পদ রয়েছে—শিক্ষা, দক্ষতা, পরিবার, বন্ধু ও সমর্থন। কিন্তু তারপরও কেন আমরা ব্যর্থতার কাছে হার মানি, হতাশায় ডুবে যাই।
সফল ব্যক্তিদের থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের পথে চ্যালেঞ্জ আসবে। তবে সফল ব্যক্তিরা কীভাবে এসব বাধা সামলেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা হতে পারে, যেমন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের জীবন ছিল দারিদ্র্যের। আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম তাঁকে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী ও নেতায় পরিণত করেছে। তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের দুনিয়ায় যুগান্তকারী অবদান রাখা স্টিফেন হকিং শারীরিক প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েও অসাধারণ মেধা ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন—‘যতক্ষণ জীবন, ততক্ষণ আশা।’ এ কথা আমাদের শেখায় যে জীবনের চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও সম্ভাবনা রয়েছে। ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের স্রষ্টা জে কে রাউলিংয়ের জীবনও একসময় কঠিন ছিল। তিনি দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। কিন্তু তাঁর লেখা ও আত্মবিশ্বাস তাঁকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন ও সংকল্পবদ্ধ হোন
জীবনের প্রথম দিনে ৪০ কোটি প্রতিযোগীর মধ্যে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজকের প্রতিকূলতায় আপনি জিততে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন নিজের প্রতি বিশ্বাস ও সংকল্প। আপনার অস্তিত্ব প্রমাণ করে যে আপনি বিজয়ী। অনেক শিশু মাতৃগর্ভে টিকে থাকতে পারে না, অনেকে জন্মের পর মারা যায়। কিন্তু আপনি প্রতিটি ধাপ পেরিয়ে আজ এখানে পৌঁছেছেন। এটি শুধু একটি ঘটনা নয়, আপনার শক্তি ও মনোবলের প্রতিফলন। তাই জীবনের অন্য কোনো চ্যালেঞ্জ এই শক্তিকে হারাতে পারে না।
নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের সংকটময় সময়ে হতাশা ভর করতে পারে। তবে এই হতাশা সাময়িক এবং এটি কাটিয়ে ওঠার উপায় রয়েছে। আপনি একজন বিশেষ ব্যক্তি। নিজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখুন। নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং নিজেকে সময় দিন। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আশাবাদী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সমস্যার মধ্যে সম্ভাবনার দ্বার লুকিয়ে থাকে। সেই সম্ভাবনা খুঁজে বের করুন।
সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না
জীবনের লক্ষ্য পরিষ্কার রাখুন। প্রতিকূলতার মুখে দৃষ্টিভঙ্গি হারাবেন না। লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করুন এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যান। চারপাশের অনেকে জীবনের কঠিন সময় পেরিয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁদের জীবনের গল্প পড়ুন বা শুনুন। এটি আপনাকে নতুন করে উদ্দীপিত করবে। জীবনের যেকোনো কঠিন সময়ে পরিবারের সদস্য, বন্ধু বা বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না। অনেক সময় সমস্যার সমাধান অন্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে লুকিয়ে থাকে।
নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন
জীবন আপনাকে বারবার চ্যালেঞ্জ করবে। মনে রাখবেন, এসব চ্যালেঞ্জ আপনাকে শক্তিশালী করে তোলে। জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতি উন্নতির নতুন পথ দেখায়। নিজেকে সব সময় মনে করিয়ে দিন যে আপনি শুরু থেকেই একজন বিজয়ী। মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া আপনার জন্য নয়। প্রতিকূলতার মধ্যে নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন।
জীবনের প্রতিটি চ্যালেঞ্জের সামনে বলুন, ‘আমি জিতব।’ কারণ, আপনি জন্ম থেকেই একজন বিজয়ী।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি। এটি শুধু বৈজ্ঞানিক তথ্য নয়, আমাদের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা ও অসম্ভবকে জয় করার সামর্থ্যের স্মারক। তবু কেন আমরা নানা প্রতিকূলতায় ভেঙে পড়ি; নিজেদের প্রতি বিশ্বাস হারাই।
জীবনের প্রথম দৌড়ে বিজয়ী
জীবনের সেই প্রথম দৌড়ে আমাদের হাত, পা ও মস্তিষ্ক ছিল না। ছিল না কোনো অভিজ্ঞতা বা কারও সহায়তা। তবু আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। আজ আমাদের হাতে অসংখ্য সম্পদ রয়েছে—শিক্ষা, দক্ষতা, পরিবার, বন্ধু ও সমর্থন। কিন্তু তারপরও কেন আমরা ব্যর্থতার কাছে হার মানি, হতাশায় ডুবে যাই।
সফল ব্যক্তিদের থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের পথে চ্যালেঞ্জ আসবে। তবে সফল ব্যক্তিরা কীভাবে এসব বাধা সামলেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা হতে পারে, যেমন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের জীবন ছিল দারিদ্র্যের। আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম তাঁকে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী ও নেতায় পরিণত করেছে। তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের দুনিয়ায় যুগান্তকারী অবদান রাখা স্টিফেন হকিং শারীরিক প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েও অসাধারণ মেধা ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন—‘যতক্ষণ জীবন, ততক্ষণ আশা।’ এ কথা আমাদের শেখায় যে জীবনের চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও সম্ভাবনা রয়েছে। ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের স্রষ্টা জে কে রাউলিংয়ের জীবনও একসময় কঠিন ছিল। তিনি দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। কিন্তু তাঁর লেখা ও আত্মবিশ্বাস তাঁকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন ও সংকল্পবদ্ধ হোন
জীবনের প্রথম দিনে ৪০ কোটি প্রতিযোগীর মধ্যে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজকের প্রতিকূলতায় আপনি জিততে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন নিজের প্রতি বিশ্বাস ও সংকল্প। আপনার অস্তিত্ব প্রমাণ করে যে আপনি বিজয়ী। অনেক শিশু মাতৃগর্ভে টিকে থাকতে পারে না, অনেকে জন্মের পর মারা যায়। কিন্তু আপনি প্রতিটি ধাপ পেরিয়ে আজ এখানে পৌঁছেছেন। এটি শুধু একটি ঘটনা নয়, আপনার শক্তি ও মনোবলের প্রতিফলন। তাই জীবনের অন্য কোনো চ্যালেঞ্জ এই শক্তিকে হারাতে পারে না।
নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের সংকটময় সময়ে হতাশা ভর করতে পারে। তবে এই হতাশা সাময়িক এবং এটি কাটিয়ে ওঠার উপায় রয়েছে। আপনি একজন বিশেষ ব্যক্তি। নিজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখুন। নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং নিজেকে সময় দিন। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আশাবাদী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সমস্যার মধ্যে সম্ভাবনার দ্বার লুকিয়ে থাকে। সেই সম্ভাবনা খুঁজে বের করুন।
সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না
জীবনের লক্ষ্য পরিষ্কার রাখুন। প্রতিকূলতার মুখে দৃষ্টিভঙ্গি হারাবেন না। লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করুন এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যান। চারপাশের অনেকে জীবনের কঠিন সময় পেরিয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁদের জীবনের গল্প পড়ুন বা শুনুন। এটি আপনাকে নতুন করে উদ্দীপিত করবে। জীবনের যেকোনো কঠিন সময়ে পরিবারের সদস্য, বন্ধু বা বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না। অনেক সময় সমস্যার সমাধান অন্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে লুকিয়ে থাকে।
নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন
জীবন আপনাকে বারবার চ্যালেঞ্জ করবে। মনে রাখবেন, এসব চ্যালেঞ্জ আপনাকে শক্তিশালী করে তোলে। জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতি উন্নতির নতুন পথ দেখায়। নিজেকে সব সময় মনে করিয়ে দিন যে আপনি শুরু থেকেই একজন বিজয়ী। মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া আপনার জন্য নয়। প্রতিকূলতার মধ্যে নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন।
জীবনের প্রতিটি চ্যালেঞ্জের সামনে বলুন, ‘আমি জিতব।’ কারণ, আপনি জন্ম থেকেই একজন বিজয়ী।
আব্দুর রাজ্জাক খান

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি। এটি শুধু বৈজ্ঞানিক তথ্য নয়, আমাদের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা ও অসম্ভবকে জয় করার সামর্থ্যের স্মারক। তবু কেন আমরা নানা প্রতিকূলতায় ভেঙে পড়ি; নিজেদের প্রতি বিশ্বাস হারাই।
জীবনের প্রথম দৌড়ে বিজয়ী
জীবনের সেই প্রথম দৌড়ে আমাদের হাত, পা ও মস্তিষ্ক ছিল না। ছিল না কোনো অভিজ্ঞতা বা কারও সহায়তা। তবু আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। আজ আমাদের হাতে অসংখ্য সম্পদ রয়েছে—শিক্ষা, দক্ষতা, পরিবার, বন্ধু ও সমর্থন। কিন্তু তারপরও কেন আমরা ব্যর্থতার কাছে হার মানি, হতাশায় ডুবে যাই।
সফল ব্যক্তিদের থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের পথে চ্যালেঞ্জ আসবে। তবে সফল ব্যক্তিরা কীভাবে এসব বাধা সামলেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা হতে পারে, যেমন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের জীবন ছিল দারিদ্র্যের। আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম তাঁকে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী ও নেতায় পরিণত করেছে। তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের দুনিয়ায় যুগান্তকারী অবদান রাখা স্টিফেন হকিং শারীরিক প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েও অসাধারণ মেধা ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন—‘যতক্ষণ জীবন, ততক্ষণ আশা।’ এ কথা আমাদের শেখায় যে জীবনের চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও সম্ভাবনা রয়েছে। ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের স্রষ্টা জে কে রাউলিংয়ের জীবনও একসময় কঠিন ছিল। তিনি দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। কিন্তু তাঁর লেখা ও আত্মবিশ্বাস তাঁকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন ও সংকল্পবদ্ধ হোন
জীবনের প্রথম দিনে ৪০ কোটি প্রতিযোগীর মধ্যে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজকের প্রতিকূলতায় আপনি জিততে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন নিজের প্রতি বিশ্বাস ও সংকল্প। আপনার অস্তিত্ব প্রমাণ করে যে আপনি বিজয়ী। অনেক শিশু মাতৃগর্ভে টিকে থাকতে পারে না, অনেকে জন্মের পর মারা যায়। কিন্তু আপনি প্রতিটি ধাপ পেরিয়ে আজ এখানে পৌঁছেছেন। এটি শুধু একটি ঘটনা নয়, আপনার শক্তি ও মনোবলের প্রতিফলন। তাই জীবনের অন্য কোনো চ্যালেঞ্জ এই শক্তিকে হারাতে পারে না।
নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের সংকটময় সময়ে হতাশা ভর করতে পারে। তবে এই হতাশা সাময়িক এবং এটি কাটিয়ে ওঠার উপায় রয়েছে। আপনি একজন বিশেষ ব্যক্তি। নিজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখুন। নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং নিজেকে সময় দিন। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আশাবাদী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সমস্যার মধ্যে সম্ভাবনার দ্বার লুকিয়ে থাকে। সেই সম্ভাবনা খুঁজে বের করুন।
সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না
জীবনের লক্ষ্য পরিষ্কার রাখুন। প্রতিকূলতার মুখে দৃষ্টিভঙ্গি হারাবেন না। লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করুন এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যান। চারপাশের অনেকে জীবনের কঠিন সময় পেরিয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁদের জীবনের গল্প পড়ুন বা শুনুন। এটি আপনাকে নতুন করে উদ্দীপিত করবে। জীবনের যেকোনো কঠিন সময়ে পরিবারের সদস্য, বন্ধু বা বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না। অনেক সময় সমস্যার সমাধান অন্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে লুকিয়ে থাকে।
নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন
জীবন আপনাকে বারবার চ্যালেঞ্জ করবে। মনে রাখবেন, এসব চ্যালেঞ্জ আপনাকে শক্তিশালী করে তোলে। জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতি উন্নতির নতুন পথ দেখায়। নিজেকে সব সময় মনে করিয়ে দিন যে আপনি শুরু থেকেই একজন বিজয়ী। মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া আপনার জন্য নয়। প্রতিকূলতার মধ্যে নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন।
জীবনের প্রতিটি চ্যালেঞ্জের সামনে বলুন, ‘আমি জিতব।’ কারণ, আপনি জন্ম থেকেই একজন বিজয়ী।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি। এটি শুধু বৈজ্ঞানিক তথ্য নয়, আমাদের অন্তর্নিহিত ক্ষমতা ও অসম্ভবকে জয় করার সামর্থ্যের স্মারক। তবু কেন আমরা নানা প্রতিকূলতায় ভেঙে পড়ি; নিজেদের প্রতি বিশ্বাস হারাই।
জীবনের প্রথম দৌড়ে বিজয়ী
জীবনের সেই প্রথম দৌড়ে আমাদের হাত, পা ও মস্তিষ্ক ছিল না। ছিল না কোনো অভিজ্ঞতা বা কারও সহায়তা। তবু আমরা বিজয়ী হয়েছিলাম। আজ আমাদের হাতে অসংখ্য সম্পদ রয়েছে—শিক্ষা, দক্ষতা, পরিবার, বন্ধু ও সমর্থন। কিন্তু তারপরও কেন আমরা ব্যর্থতার কাছে হার মানি, হতাশায় ডুবে যাই।
সফল ব্যক্তিদের থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের পথে চ্যালেঞ্জ আসবে। তবে সফল ব্যক্তিরা কীভাবে এসব বাধা সামলেছেন, তা আমাদের জন্য বড় শিক্ষা হতে পারে, যেমন ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালামের জীবন ছিল দারিদ্র্যের। আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম তাঁকে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী ও নেতায় পরিণত করেছে। তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের দুনিয়ায় যুগান্তকারী অবদান রাখা স্টিফেন হকিং শারীরিক প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েও অসাধারণ মেধা ও ইচ্ছাশক্তি দিয়ে পৃথিবীকে দেখিয়েছেন—‘যতক্ষণ জীবন, ততক্ষণ আশা।’ এ কথা আমাদের শেখায় যে জীবনের চরম প্রতিকূলতার মধ্যেও সম্ভাবনা রয়েছে। ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের স্রষ্টা জে কে রাউলিংয়ের জীবনও একসময় কঠিন ছিল। তিনি দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করছিলেন। কিন্তু তাঁর লেখা ও আত্মবিশ্বাস তাঁকে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছে।
নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন ও সংকল্পবদ্ধ হোন
জীবনের প্রথম দিনে ৪০ কোটি প্রতিযোগীর মধ্যে বিজয়ী হয়েছিলেন। আজকের প্রতিকূলতায় আপনি জিততে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন নিজের প্রতি বিশ্বাস ও সংকল্প। আপনার অস্তিত্ব প্রমাণ করে যে আপনি বিজয়ী। অনেক শিশু মাতৃগর্ভে টিকে থাকতে পারে না, অনেকে জন্মের পর মারা যায়। কিন্তু আপনি প্রতিটি ধাপ পেরিয়ে আজ এখানে পৌঁছেছেন। এটি শুধু একটি ঘটনা নয়, আপনার শক্তি ও মনোবলের প্রতিফলন। তাই জীবনের অন্য কোনো চ্যালেঞ্জ এই শক্তিকে হারাতে পারে না।
নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন
জীবনের সংকটময় সময়ে হতাশা ভর করতে পারে। তবে এই হতাশা সাময়িক এবং এটি কাটিয়ে ওঠার উপায় রয়েছে। আপনি একজন বিশেষ ব্যক্তি। নিজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রাখুন। নিজের ভুল থেকে শিক্ষা নিন এবং নিজেকে সময় দিন। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আশাবাদী থাকা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি সমস্যার মধ্যে সম্ভাবনার দ্বার লুকিয়ে থাকে। সেই সম্ভাবনা খুঁজে বের করুন।
সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না
জীবনের লক্ষ্য পরিষ্কার রাখুন। প্রতিকূলতার মুখে দৃষ্টিভঙ্গি হারাবেন না। লক্ষ্য অর্জনের জন্য ধাপে ধাপে পরিকল্পনা করুন এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যান। চারপাশের অনেকে জীবনের কঠিন সময় পেরিয়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁদের জীবনের গল্প পড়ুন বা শুনুন। এটি আপনাকে নতুন করে উদ্দীপিত করবে। জীবনের যেকোনো কঠিন সময়ে পরিবারের সদস্য, বন্ধু বা বিশেষজ্ঞের সহায়তা নিতে দ্বিধা করবেন না। অনেক সময় সমস্যার সমাধান অন্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে লুকিয়ে থাকে।
নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন
জীবন আপনাকে বারবার চ্যালেঞ্জ করবে। মনে রাখবেন, এসব চ্যালেঞ্জ আপনাকে শক্তিশালী করে তোলে। জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতি উন্নতির নতুন পথ দেখায়। নিজেকে সব সময় মনে করিয়ে দিন যে আপনি শুরু থেকেই একজন বিজয়ী। মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া আপনার জন্য নয়। প্রতিকূলতার মধ্যে নিজের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলুন।
জীবনের প্রতিটি চ্যালেঞ্জের সামনে বলুন, ‘আমি জিতব।’ কারণ, আপনি জন্ম থেকেই একজন বিজয়ী।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ দিন আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
১৮ জানুয়ারি ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ দিন আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
১৮ জানুয়ারি ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১ দিন আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
১৮ জানুয়ারি ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
১৮ জানুয়ারি ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১ দিন আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১ দিন আগে