নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। ফরম পূরণের সময়সূচিসহ পূর্ণাঙ্গ বিজ্ঞপ্তি যথাসময়ে প্রকাশ করা হবে।
আরও বলা হয়, এসএসসি পরীক্ষার নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ শেষে ফলাফল আগামী ২৬ অক্টোবরের মধ্যে প্রকাশ করতে হবে।
আগামী বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। আর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচি অনুযায়ী।
সাধারণত করোনার আগে ফেব্রুয়ারিতে শুরু হতো এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা আর এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতো এপ্রিলে। কিন্তু করোনার ধাক্কায় এলোমেলো হয়ে যায় পরীক্ষার সূচি। গত কয়েক বছর নির্দিষ্ট সময়ের কয়েক মাস পর শুরু হয় এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা।

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। ফরম পূরণের সময়সূচিসহ পূর্ণাঙ্গ বিজ্ঞপ্তি যথাসময়ে প্রকাশ করা হবে।
আরও বলা হয়, এসএসসি পরীক্ষার নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ শেষে ফলাফল আগামী ২৬ অক্টোবরের মধ্যে প্রকাশ করতে হবে।
আগামী বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা ফেব্রুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। আর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচি অনুযায়ী।
সাধারণত করোনার আগে ফেব্রুয়ারিতে শুরু হতো এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা আর এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হতো এপ্রিলে। কিন্তু করোনার ধাক্কায় এলোমেলো হয়ে যায় পরীক্ষার সূচি। গত কয়েক বছর নির্দিষ্ট সময়ের কয়েক মাস পর শুরু হয় এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা।

বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
১৭ মিনিট আগে
How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই। I have a problem with my account. আমার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে একটি সমস্যা
৩৪ মিনিট আগে
জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে
আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেমাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা (যশোর)

বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএসে যশোর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছেন উর্মি। যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার নির্বাসখোলা ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের কৃষক বাবলুর রহমান ও গৃহিণী ঝরনা খাতুন দম্পতির মেয়ে উর্মি।
ছোটবেলা থেকে উর্মি ছিলেন মেধাবী। গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে নির্বাসখোলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২০২২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবং ২০২৪ সালে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেন তিনি। স্কুল-কলেজ জীবনজুড়ে সব শ্রেণিতে প্রথম হয়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন উর্মি।
উর্মির বাবা বাবলুর রহমান স্বপ্ন দেখতেন, তাঁর তিন মেয়ের মধ্যে অন্তত একজন চিকিৎসক হোক। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণের আগেই ২০১৬ সালে হঠাৎ মারা যান তিনি। বাবার অবর্তমানে সংসারের দায়িত্ব এসে পড়ে মায়ের কাঁধে। মায়ের সংগ্রাম আর বাবার অপূর্ণ স্বপ্নই উর্মির মনে চিকিৎসক হওয়ার দৃঢ়প্রত্যয় গড়ে তোলে।
উর্মির মা ঝরনা খাতুন বলেন, ‘আমাদের কৃষক পরিবার হলেও মেয়েদের নিয়ে তাদের বাবা স্বপ্ন দেখতেন। তাঁর ইচ্ছা ছিল, অন্তত একটি মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। আমার বড় মেয়ে অনার্সে প্রাণিবিদ্যায় চতুর্থ বর্ষে পড়ে, ছোট মেয়েটি এবার এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে কলেজে ভর্তি হয়েছে। আর মেজ মেয়ে সুচরিতা আক্তার উর্মি যশোর মেডিকেল কলেজে পড়ছে।

বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএসে যশোর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছেন উর্মি। যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার নির্বাসখোলা ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের কৃষক বাবলুর রহমান ও গৃহিণী ঝরনা খাতুন দম্পতির মেয়ে উর্মি।
ছোটবেলা থেকে উর্মি ছিলেন মেধাবী। গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে নির্বাসখোলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২০২২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবং ২০২৪ সালে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেন তিনি। স্কুল-কলেজ জীবনজুড়ে সব শ্রেণিতে প্রথম হয়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন উর্মি।
উর্মির বাবা বাবলুর রহমান স্বপ্ন দেখতেন, তাঁর তিন মেয়ের মধ্যে অন্তত একজন চিকিৎসক হোক। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণের আগেই ২০১৬ সালে হঠাৎ মারা যান তিনি। বাবার অবর্তমানে সংসারের দায়িত্ব এসে পড়ে মায়ের কাঁধে। মায়ের সংগ্রাম আর বাবার অপূর্ণ স্বপ্নই উর্মির মনে চিকিৎসক হওয়ার দৃঢ়প্রত্যয় গড়ে তোলে।
উর্মির মা ঝরনা খাতুন বলেন, ‘আমাদের কৃষক পরিবার হলেও মেয়েদের নিয়ে তাদের বাবা স্বপ্ন দেখতেন। তাঁর ইচ্ছা ছিল, অন্তত একটি মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। আমার বড় মেয়ে অনার্সে প্রাণিবিদ্যায় চতুর্থ বর্ষে পড়ে, ছোট মেয়েটি এবার এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে কলেজে ভর্তি হয়েছে। আর মেজ মেয়ে সুচরিতা আক্তার উর্মি যশোর মেডিকেল কলেজে পড়ছে।

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই। I have a problem with my account. আমার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে একটি সমস্যা
৩৪ মিনিট আগে
জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে
আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—
আরও পড়ুন:

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—
আরও পড়ুন:

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
১৭ মিনিট আগে
জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে
আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। জাপানের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় পরিচালিত এ সম্মানজনক বৃত্তির আওতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ অর্থায়নে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবেন।
জাপানের রাজধানী টোকিওতে অবস্থিত চুও ইউনিভার্সিটি দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি উচ্চশিক্ষার সুযোগের জন্য দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে পরিচিত। আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণার পাশাপাশি চুও ইউনিভার্সিটি বাস্তবমুখী জ্ঞান ও আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে গুরুত্ব দেয়।
সুযোগ-সুবিধা: চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট স্কলারশিপ জাপানে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়িত বৃত্তি। এই স্কলারশিপের আওতায় চুও ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ নির্বাহের জন্য ভাতা হিসেবে দেওয়া হবে ১ লাখ ৪৩ হাজার ইয়েন। এ ছাড়া নিজ দেশ থেকে জাপানে যাতায়াতের জন্য আন্তর্জাতিক রাউন্ড-ট্রিপ বিমান টিকিটও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
আবেদনের শর্তাবলি: বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহী প্রার্থীদের নির্দিষ্ট কিছু যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সেপ্টেম্বর ২০২৬ থেকে চুও ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়ন শুরু করতে হবে। প্রাথমিকভাবে তাঁদের নন-ডিগ্রি শিক্ষার্থী (কেনক্যুসেই বা সেনকাসেই) হিসেবে ভর্তি হতে হবে। পরবর্তী সময়ে তাঁরা চুও ইউনিভার্সিটির মাস্টার্স বা পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। আবেদনকারীদের একাডেমিক ফলাফলেও রয়েছে নির্দিষ্ট মানদণ্ড। মেক্সট গ্রেডিং সিস্টেম অনুযায়ী ন্যূনতম সিজিপিএ-৩-এর মধ্যে ২.৩০ থাকতে হবে।
বয়সের ক্ষেত্রে প্রার্থীদের জন্ম ২ এপ্রিল ১৯৯১ বা তার পর হতে হবে। শুধু নন-ডিগ্রি কোর্সে অধ্যয়নের জন্য এই বৃত্তিতে আবেদন করা যাবে না। এ ছাড়া, আবেদনকারীর পূর্ববর্তী শিক্ষাগত যোগ্যতা অবশ্যই তাঁর নির্বাচিত গবেষণা বা অধ্যয়ন বিষয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। একই সঙ্গে প্রার্থীদের জাপানি অথবা ইংরেজি ভাষায় প্রয়োজনীয় দক্ষতার প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য: এই বৃত্তিতে আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নথি জমা দিতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে মেক্সট অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম, চুও ইউনিভার্সিটির আবেদন ফর্ম, পাসপোর্টের কপি, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমাপ্তির সনদ, স্টাডি প্ল্যান বা রিসার্চ প্রপোজাল, একটি সুপারিশপত্র, ইংরেজি বা জাপানি ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র এবং হালনাগাদ সিভি বা রেজুমে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো: আইন, বিজনেস ও কমার্স, সোশ্যাল সায়েন্স, হিউম্যানিটিজ, ইঞ্জিনিয়ারিং, সায়েন্স, কম্পিউটার সায়েন্স ও তথ্যপ্রযুক্তি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, মিডিয়া ও কমিউনিকেশন স্টাডিজ। এসব অনুষদের অধীনে অন্তত ৫-৭টি বিভাগে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবদেন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ জানুয়ারি, ২০২৬।

জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। জাপানের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় পরিচালিত এ সম্মানজনক বৃত্তির আওতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ অর্থায়নে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবেন।
জাপানের রাজধানী টোকিওতে অবস্থিত চুও ইউনিভার্সিটি দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি উচ্চশিক্ষার সুযোগের জন্য দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে পরিচিত। আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণার পাশাপাশি চুও ইউনিভার্সিটি বাস্তবমুখী জ্ঞান ও আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে গুরুত্ব দেয়।
সুযোগ-সুবিধা: চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট স্কলারশিপ জাপানে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়িত বৃত্তি। এই স্কলারশিপের আওতায় চুও ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ নির্বাহের জন্য ভাতা হিসেবে দেওয়া হবে ১ লাখ ৪৩ হাজার ইয়েন। এ ছাড়া নিজ দেশ থেকে জাপানে যাতায়াতের জন্য আন্তর্জাতিক রাউন্ড-ট্রিপ বিমান টিকিটও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
আবেদনের শর্তাবলি: বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহী প্রার্থীদের নির্দিষ্ট কিছু যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সেপ্টেম্বর ২০২৬ থেকে চুও ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়ন শুরু করতে হবে। প্রাথমিকভাবে তাঁদের নন-ডিগ্রি শিক্ষার্থী (কেনক্যুসেই বা সেনকাসেই) হিসেবে ভর্তি হতে হবে। পরবর্তী সময়ে তাঁরা চুও ইউনিভার্সিটির মাস্টার্স বা পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। আবেদনকারীদের একাডেমিক ফলাফলেও রয়েছে নির্দিষ্ট মানদণ্ড। মেক্সট গ্রেডিং সিস্টেম অনুযায়ী ন্যূনতম সিজিপিএ-৩-এর মধ্যে ২.৩০ থাকতে হবে।
বয়সের ক্ষেত্রে প্রার্থীদের জন্ম ২ এপ্রিল ১৯৯১ বা তার পর হতে হবে। শুধু নন-ডিগ্রি কোর্সে অধ্যয়নের জন্য এই বৃত্তিতে আবেদন করা যাবে না। এ ছাড়া, আবেদনকারীর পূর্ববর্তী শিক্ষাগত যোগ্যতা অবশ্যই তাঁর নির্বাচিত গবেষণা বা অধ্যয়ন বিষয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। একই সঙ্গে প্রার্থীদের জাপানি অথবা ইংরেজি ভাষায় প্রয়োজনীয় দক্ষতার প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য: এই বৃত্তিতে আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নথি জমা দিতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে মেক্সট অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম, চুও ইউনিভার্সিটির আবেদন ফর্ম, পাসপোর্টের কপি, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমাপ্তির সনদ, স্টাডি প্ল্যান বা রিসার্চ প্রপোজাল, একটি সুপারিশপত্র, ইংরেজি বা জাপানি ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র এবং হালনাগাদ সিভি বা রেজুমে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো: আইন, বিজনেস ও কমার্স, সোশ্যাল সায়েন্স, হিউম্যানিটিজ, ইঞ্জিনিয়ারিং, সায়েন্স, কম্পিউটার সায়েন্স ও তথ্যপ্রযুক্তি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, মিডিয়া ও কমিউনিকেশন স্টাডিজ। এসব অনুষদের অধীনে অন্তত ৫-৭টি বিভাগে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবদেন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ জানুয়ারি, ২০২৬।

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
১৭ মিনিট আগে
How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই। I have a problem with my account. আমার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে একটি সমস্যা
৩৪ মিনিট আগে
আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপ্রসেনজিৎ সেন

আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
অ-বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, সাধারণ জ্ঞান থেকে ৪০ এবং আইসিটি থেকে ১২ নম্বরের প্রশ্ন থাকে। সাধারণ জ্ঞান অংশে সাধারণ গণিত, অর্থনীতি, অ্যাপটিচুড টেস্ট, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
উভয় গ্রুপেই মোট ৮০টি প্রশ্নে ১০০ নম্বর নির্ধারিত থাকে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, আইবিএতে ভর্তির জন্য বাণিজ্য ও অ-বাণিজ্য উভয় গ্রুপের পরীক্ষার্থীদেরই ইংরেজিতে ২৫ নম্বরের মধ্যে ন্যূনতম ১০ অর্জন করতে হয়।
এ ক্ষেত্রে বাণিজ্য গ্রুপের পরীক্ষার্থীদের জন্য হিসাববিজ্ঞান, ইংরেজি এবং ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা—এই তিনটি বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। কারণ এখানে প্রতিটি বিষয় থেকেই ২০ নম্বর করে বরাদ্দ রয়েছে। ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা কিংবা উৎপাদন ও বিপণনের মধ্যে যে বিষয়ে দক্ষতা বেশি, সেটি বেছে নেওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
অ-বাণিজ্য গ্রুপের ক্ষেত্রে সাধারণ জ্ঞান অংশে সবচেয়ে বেশি নম্বর থাকায় এই অংশে ভালো প্রস্তুতি অত্যন্ত জরুরি। সাধারণ গণিতে দক্ষতা বাড়াতে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা গাণিতিক সমস্যার অনুশীলন করতে হবে। এটা প্রস্তুতি কার্যকর ভূমিকা রাখে। আইসিটির জন্য বোর্ড বইয়ের পাশাপাশি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজি—এই দুটি বিষয় উভয় গ্রুপের জন্যই সমান গুরুত্বপূর্ণ। বাংলায় গদ্য, পদ্য, নাটক ও উপন্যাস থেকে কয়েকটি প্রশ্ন আসে। সেই সঙ্গে ব্যাকরণ থেকেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রশ্ন থাকে। ইংরেজিতে মূলত বেসিক গ্রামার ও ভোকাবুলারির ওপর জোর দেওয়া হয়। তাই বেসিক ধারণা স্পষ্ট রাখা জরুরি।
একটা কথা হলো, ভালো প্রস্তুতির কোনো বিকল্প নেই। তবে শুধু হার্ডওয়ার্ক নয়, স্মার্টওয়ার্কের সঙ্গেও ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। পরীক্ষার দিন প্রবেশপত্র ও প্রয়োজনীয় উপকরণ সঙ্গে রাখা, নির্ধারিত সময়ের আগেই কেন্দ্রে পৌঁছানো এবং পরীক্ষার হলে ঠান্ডা মাথায় প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সময় ব্যবস্থাপনার দিকে খেয়াল রেখে যেসব প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিত, সেগুলোই দাগানো উচিত। কারণ ভর্তি পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্ক রয়েছে।
অনেকে ভর্তি পরীক্ষার এ যাত্রায় প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়েন। যেটা পরীক্ষার ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে আমি বলব, হতাশ হওয়ার কিছু নেই। নিয়মিত অধ্যয়ন, সঠিক কৌশল এবং আত্মবিশ্বাস—এই তিনটির সমন্বয়ই রাবি ভর্তি পরীক্ষায় সফলতার মূল চাবিকাঠি। সব পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল আন্তরিক শুভকামনা।
লেখক: শিক্ষার্থী, আইবিএ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
অ-বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, সাধারণ জ্ঞান থেকে ৪০ এবং আইসিটি থেকে ১২ নম্বরের প্রশ্ন থাকে। সাধারণ জ্ঞান অংশে সাধারণ গণিত, অর্থনীতি, অ্যাপটিচুড টেস্ট, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
উভয় গ্রুপেই মোট ৮০টি প্রশ্নে ১০০ নম্বর নির্ধারিত থাকে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, আইবিএতে ভর্তির জন্য বাণিজ্য ও অ-বাণিজ্য উভয় গ্রুপের পরীক্ষার্থীদেরই ইংরেজিতে ২৫ নম্বরের মধ্যে ন্যূনতম ১০ অর্জন করতে হয়।
এ ক্ষেত্রে বাণিজ্য গ্রুপের পরীক্ষার্থীদের জন্য হিসাববিজ্ঞান, ইংরেজি এবং ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা—এই তিনটি বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। কারণ এখানে প্রতিটি বিষয় থেকেই ২০ নম্বর করে বরাদ্দ রয়েছে। ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা কিংবা উৎপাদন ও বিপণনের মধ্যে যে বিষয়ে দক্ষতা বেশি, সেটি বেছে নেওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
অ-বাণিজ্য গ্রুপের ক্ষেত্রে সাধারণ জ্ঞান অংশে সবচেয়ে বেশি নম্বর থাকায় এই অংশে ভালো প্রস্তুতি অত্যন্ত জরুরি। সাধারণ গণিতে দক্ষতা বাড়াতে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা গাণিতিক সমস্যার অনুশীলন করতে হবে। এটা প্রস্তুতি কার্যকর ভূমিকা রাখে। আইসিটির জন্য বোর্ড বইয়ের পাশাপাশি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজি—এই দুটি বিষয় উভয় গ্রুপের জন্যই সমান গুরুত্বপূর্ণ। বাংলায় গদ্য, পদ্য, নাটক ও উপন্যাস থেকে কয়েকটি প্রশ্ন আসে। সেই সঙ্গে ব্যাকরণ থেকেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রশ্ন থাকে। ইংরেজিতে মূলত বেসিক গ্রামার ও ভোকাবুলারির ওপর জোর দেওয়া হয়। তাই বেসিক ধারণা স্পষ্ট রাখা জরুরি।
একটা কথা হলো, ভালো প্রস্তুতির কোনো বিকল্প নেই। তবে শুধু হার্ডওয়ার্ক নয়, স্মার্টওয়ার্কের সঙ্গেও ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। পরীক্ষার দিন প্রবেশপত্র ও প্রয়োজনীয় উপকরণ সঙ্গে রাখা, নির্ধারিত সময়ের আগেই কেন্দ্রে পৌঁছানো এবং পরীক্ষার হলে ঠান্ডা মাথায় প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সময় ব্যবস্থাপনার দিকে খেয়াল রেখে যেসব প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিত, সেগুলোই দাগানো উচিত। কারণ ভর্তি পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্ক রয়েছে।
অনেকে ভর্তি পরীক্ষার এ যাত্রায় প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়েন। যেটা পরীক্ষার ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে আমি বলব, হতাশ হওয়ার কিছু নেই। নিয়মিত অধ্যয়ন, সঠিক কৌশল এবং আত্মবিশ্বাস—এই তিনটির সমন্বয়ই রাবি ভর্তি পরীক্ষায় সফলতার মূল চাবিকাঠি। সব পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল আন্তরিক শুভকামনা।
লেখক: শিক্ষার্থী, আইবিএ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে শুরু হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
১৭ মিনিট আগে
How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই। I have a problem with my account. আমার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে একটি সমস্যা
৩৪ মিনিট আগে
জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগে