বেলাল হোসেন, জাবি

দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রাখার জন্য উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনের বিকল্প নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সিনেট দ্বারা মনোনীত হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতি স্থিতিশীল থাকে। এতে শিক্ষা, গবেষণা এবং মুক্তচিন্তা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশের পথ সুগম হয় বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকবৃন্দ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২ মার্চ। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সিনেট সদস্যদের দাবি দ্রুততম সময়ে সুষ্ঠুভাবে ‘উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন’ সম্পন্ন করা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৭৩-এর ১৯ (১) ধারা অনুসারে ৯৩ জন মনোনীত ও নির্বাচিত সদস্য নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট গঠিত হবে। অধ্যাদেশের ১১ (১) ধারার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে উপাচার্য প্যানেল নির্বাচিত করে আচার্যের কাছে পাঠানো।
জানা যায়, ২০১৪ সালে নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম দেশের প্রথম নারী হিসেবে জাহাঙ্গীরনগরের উপাচার্য হন। সে সময় তিনি আওয়ামীপন্থী শিক্ষক সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’ থেকে উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে জয়লাভ করেন। এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি। নির্বাচনের মাধ্যমে জয়লাভ করায় অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের প্রথম মেয়াদে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ রাজনৈতিকভাবে কিছুটা স্থিতিশীল ছিল। এই মেয়াদে বিভিন্ন প্রশাসনিক পর্ষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে আসে। এই মেয়াদের মধ্যে ২০১৫ সালের অক্টোবরে সিনেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন, ২০১৬ সালের এপ্রিলে ডিন নির্বাচন, একই বছরের জুন মাসে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সিন্ডিকেট সদস্য, অর্থ কমিটি ও শিক্ষা পর্ষদে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন এবং ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে সিনেটের রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
তবে সময়ের পরিক্রমায় উপাচার্য ফারজানা ইসলাম ২০১৮ সালে রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমতাবলে ১১ (২) ধারা অনুসারে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ পান। এর পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতি অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক বিভিন্ন পর্ষদ যেমন—ডিন, সিনেট, সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল ও অর্থ কমিটির নির্বাচন বন্ধ হয়ে যায়। এমনকি বহুল প্রতিশ্রুত ছাত্রসংসদ নির্বাচনের কার্যক্রম নির্বাচন কমিশন গঠন পর্যন্তই থেমে থাকে। এতে ২০১৯ সালে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ অস্থির হয়ে ওঠে।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা জানান, এতে আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করে। দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগের তিন মাসের মধ্যে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’ থেকে বেরিয়ে নতুন শিক্ষক সংগঠন গঠন করেন উপাচার্য। ২০১৮ সালের ৮ মে নতুন এই সংগঠনের নাম দেওয়া হয় ‘বঙ্গবন্ধু-আদর্শের শিক্ষক পরিষদ’, যার বর্তমান নাম ‘বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ’। এই সংগঠনের বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক অজিত কুমার মজুমদার। তিনি এর আগে উপাচার্যবিরোধী আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’-এর সভাপতি ছিলেন। এই সংগঠন থেকে নির্বাচন করে শিক্ষক সমিতির সভাপতিও নির্বাচিত হন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক এ কে এম শাহনেওয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়াই কোনো উপাচার্য দায়িত্ব পেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে একনায়কতন্ত্র আচরণ বৃদ্ধি পায়। এতে শিক্ষক রাজনীতিতে নতুন বলয় তৈরি হয়। এ সময় অনেক শিক্ষক নিজের স্বার্থের কারণে দল পরিবর্তন করেন। এতে মুক্তচিন্তার চর্চা ও বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে ক্যাম্পাস বিভিন্ন আন্দোলনে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক সিনেট সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ আন্দোলনের একটি চূড়ান্ত লক্ষ্য থাকে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। এতে অধিকাংশ আন্দোলন তার মূল চেতনা থেকে উপাচার্যবিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়। এ কারণে উপাচার্য যদি নির্বাচিত হয়ে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেন, তাহলে ক্যাম্পাসের রাজনৈতিক পরিবেশ স্থিতিশীল থাকে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটের রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট প্রতিনিধি মেহেদী জামিল বলেন, ‘একজন সিনেট সদস্য হিসেবে আমাদের মৌলিক কাজ বাজেট অধিবেশন ও উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা। মহামারির কারণে মাত্র একটি বাজেট অধিবেশন করা হয়। এতেই আমাদের তিন বছর শেষ হয়ে যায়। আমরা এখনো উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন পাইনি। এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পক্ষ থেকে দাবি আসা উচিত।’
সর্বশেষ উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবিরের পক্ষ থেকে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’-এর প্যানেল নির্বাচনে জয়লাভ করে। এই প্যানেলে ছিলেন তৎকালীন সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক আমির হোসেন, তৎকালীন গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদের ডিন অধ্যাপক আবুল হোসেন ও নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম।
এ বিষয়ে বর্তমান সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু প্রণীত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ সমুন্নত রাখার জন্য হলেও উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন জরুরি। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হয়। আমাদের সব সময়ের দাবি ছিল প্যানেল নির্বাচন। এতে সিনেট অর্থবহ হয়। আর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকে।’

দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রাখার জন্য উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনের বিকল্প নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সিনেট দ্বারা মনোনীত হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতি স্থিতিশীল থাকে। এতে শিক্ষা, গবেষণা এবং মুক্তচিন্তা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশের পথ সুগম হয় বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকবৃন্দ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২ মার্চ। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সিনেট সদস্যদের দাবি দ্রুততম সময়ে সুষ্ঠুভাবে ‘উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন’ সম্পন্ন করা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৭৩-এর ১৯ (১) ধারা অনুসারে ৯৩ জন মনোনীত ও নির্বাচিত সদস্য নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট গঠিত হবে। অধ্যাদেশের ১১ (১) ধারার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে উপাচার্য প্যানেল নির্বাচিত করে আচার্যের কাছে পাঠানো।
জানা যায়, ২০১৪ সালে নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম দেশের প্রথম নারী হিসেবে জাহাঙ্গীরনগরের উপাচার্য হন। সে সময় তিনি আওয়ামীপন্থী শিক্ষক সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’ থেকে উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে জয়লাভ করেন। এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি। নির্বাচনের মাধ্যমে জয়লাভ করায় অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের প্রথম মেয়াদে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ রাজনৈতিকভাবে কিছুটা স্থিতিশীল ছিল। এই মেয়াদে বিভিন্ন প্রশাসনিক পর্ষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে আসে। এই মেয়াদের মধ্যে ২০১৫ সালের অক্টোবরে সিনেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন, ২০১৬ সালের এপ্রিলে ডিন নির্বাচন, একই বছরের জুন মাসে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সিন্ডিকেট সদস্য, অর্থ কমিটি ও শিক্ষা পর্ষদে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন এবং ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে সিনেটের রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
তবে সময়ের পরিক্রমায় উপাচার্য ফারজানা ইসলাম ২০১৮ সালে রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমতাবলে ১১ (২) ধারা অনুসারে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ পান। এর পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতি অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক বিভিন্ন পর্ষদ যেমন—ডিন, সিনেট, সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল ও অর্থ কমিটির নির্বাচন বন্ধ হয়ে যায়। এমনকি বহুল প্রতিশ্রুত ছাত্রসংসদ নির্বাচনের কার্যক্রম নির্বাচন কমিশন গঠন পর্যন্তই থেমে থাকে। এতে ২০১৯ সালে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ অস্থির হয়ে ওঠে।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা জানান, এতে আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করে। দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগের তিন মাসের মধ্যে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’ থেকে বেরিয়ে নতুন শিক্ষক সংগঠন গঠন করেন উপাচার্য। ২০১৮ সালের ৮ মে নতুন এই সংগঠনের নাম দেওয়া হয় ‘বঙ্গবন্ধু-আদর্শের শিক্ষক পরিষদ’, যার বর্তমান নাম ‘বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ’। এই সংগঠনের বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক অজিত কুমার মজুমদার। তিনি এর আগে উপাচার্যবিরোধী আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’-এর সভাপতি ছিলেন। এই সংগঠন থেকে নির্বাচন করে শিক্ষক সমিতির সভাপতিও নির্বাচিত হন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক এ কে এম শাহনেওয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়াই কোনো উপাচার্য দায়িত্ব পেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে একনায়কতন্ত্র আচরণ বৃদ্ধি পায়। এতে শিক্ষক রাজনীতিতে নতুন বলয় তৈরি হয়। এ সময় অনেক শিক্ষক নিজের স্বার্থের কারণে দল পরিবর্তন করেন। এতে মুক্তচিন্তার চর্চা ও বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে ক্যাম্পাস বিভিন্ন আন্দোলনে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক সিনেট সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ আন্দোলনের একটি চূড়ান্ত লক্ষ্য থাকে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। এতে অধিকাংশ আন্দোলন তার মূল চেতনা থেকে উপাচার্যবিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়। এ কারণে উপাচার্য যদি নির্বাচিত হয়ে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেন, তাহলে ক্যাম্পাসের রাজনৈতিক পরিবেশ স্থিতিশীল থাকে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটের রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট প্রতিনিধি মেহেদী জামিল বলেন, ‘একজন সিনেট সদস্য হিসেবে আমাদের মৌলিক কাজ বাজেট অধিবেশন ও উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা। মহামারির কারণে মাত্র একটি বাজেট অধিবেশন করা হয়। এতেই আমাদের তিন বছর শেষ হয়ে যায়। আমরা এখনো উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন পাইনি। এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পক্ষ থেকে দাবি আসা উচিত।’
সর্বশেষ উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবিরের পক্ষ থেকে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’-এর প্যানেল নির্বাচনে জয়লাভ করে। এই প্যানেলে ছিলেন তৎকালীন সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক আমির হোসেন, তৎকালীন গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদের ডিন অধ্যাপক আবুল হোসেন ও নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম।
এ বিষয়ে বর্তমান সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু প্রণীত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ সমুন্নত রাখার জন্য হলেও উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন জরুরি। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হয়। আমাদের সব সময়ের দাবি ছিল প্যানেল নির্বাচন। এতে সিনেট অর্থবহ হয়। আর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকে।’
বেলাল হোসেন, জাবি

দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রাখার জন্য উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনের বিকল্প নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সিনেট দ্বারা মনোনীত হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতি স্থিতিশীল থাকে। এতে শিক্ষা, গবেষণা এবং মুক্তচিন্তা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশের পথ সুগম হয় বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকবৃন্দ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২ মার্চ। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সিনেট সদস্যদের দাবি দ্রুততম সময়ে সুষ্ঠুভাবে ‘উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন’ সম্পন্ন করা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৭৩-এর ১৯ (১) ধারা অনুসারে ৯৩ জন মনোনীত ও নির্বাচিত সদস্য নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট গঠিত হবে। অধ্যাদেশের ১১ (১) ধারার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে উপাচার্য প্যানেল নির্বাচিত করে আচার্যের কাছে পাঠানো।
জানা যায়, ২০১৪ সালে নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম দেশের প্রথম নারী হিসেবে জাহাঙ্গীরনগরের উপাচার্য হন। সে সময় তিনি আওয়ামীপন্থী শিক্ষক সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’ থেকে উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে জয়লাভ করেন। এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি। নির্বাচনের মাধ্যমে জয়লাভ করায় অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের প্রথম মেয়াদে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ রাজনৈতিকভাবে কিছুটা স্থিতিশীল ছিল। এই মেয়াদে বিভিন্ন প্রশাসনিক পর্ষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে আসে। এই মেয়াদের মধ্যে ২০১৫ সালের অক্টোবরে সিনেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন, ২০১৬ সালের এপ্রিলে ডিন নির্বাচন, একই বছরের জুন মাসে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সিন্ডিকেট সদস্য, অর্থ কমিটি ও শিক্ষা পর্ষদে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন এবং ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে সিনেটের রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
তবে সময়ের পরিক্রমায় উপাচার্য ফারজানা ইসলাম ২০১৮ সালে রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমতাবলে ১১ (২) ধারা অনুসারে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ পান। এর পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতি অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক বিভিন্ন পর্ষদ যেমন—ডিন, সিনেট, সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল ও অর্থ কমিটির নির্বাচন বন্ধ হয়ে যায়। এমনকি বহুল প্রতিশ্রুত ছাত্রসংসদ নির্বাচনের কার্যক্রম নির্বাচন কমিশন গঠন পর্যন্তই থেমে থাকে। এতে ২০১৯ সালে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ অস্থির হয়ে ওঠে।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা জানান, এতে আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করে। দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগের তিন মাসের মধ্যে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’ থেকে বেরিয়ে নতুন শিক্ষক সংগঠন গঠন করেন উপাচার্য। ২০১৮ সালের ৮ মে নতুন এই সংগঠনের নাম দেওয়া হয় ‘বঙ্গবন্ধু-আদর্শের শিক্ষক পরিষদ’, যার বর্তমান নাম ‘বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ’। এই সংগঠনের বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক অজিত কুমার মজুমদার। তিনি এর আগে উপাচার্যবিরোধী আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’-এর সভাপতি ছিলেন। এই সংগঠন থেকে নির্বাচন করে শিক্ষক সমিতির সভাপতিও নির্বাচিত হন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক এ কে এম শাহনেওয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়াই কোনো উপাচার্য দায়িত্ব পেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে একনায়কতন্ত্র আচরণ বৃদ্ধি পায়। এতে শিক্ষক রাজনীতিতে নতুন বলয় তৈরি হয়। এ সময় অনেক শিক্ষক নিজের স্বার্থের কারণে দল পরিবর্তন করেন। এতে মুক্তচিন্তার চর্চা ও বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে ক্যাম্পাস বিভিন্ন আন্দোলনে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক সিনেট সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ আন্দোলনের একটি চূড়ান্ত লক্ষ্য থাকে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। এতে অধিকাংশ আন্দোলন তার মূল চেতনা থেকে উপাচার্যবিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়। এ কারণে উপাচার্য যদি নির্বাচিত হয়ে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেন, তাহলে ক্যাম্পাসের রাজনৈতিক পরিবেশ স্থিতিশীল থাকে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটের রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট প্রতিনিধি মেহেদী জামিল বলেন, ‘একজন সিনেট সদস্য হিসেবে আমাদের মৌলিক কাজ বাজেট অধিবেশন ও উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা। মহামারির কারণে মাত্র একটি বাজেট অধিবেশন করা হয়। এতেই আমাদের তিন বছর শেষ হয়ে যায়। আমরা এখনো উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন পাইনি। এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পক্ষ থেকে দাবি আসা উচিত।’
সর্বশেষ উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবিরের পক্ষ থেকে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’-এর প্যানেল নির্বাচনে জয়লাভ করে। এই প্যানেলে ছিলেন তৎকালীন সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক আমির হোসেন, তৎকালীন গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদের ডিন অধ্যাপক আবুল হোসেন ও নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম।
এ বিষয়ে বর্তমান সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু প্রণীত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ সমুন্নত রাখার জন্য হলেও উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন জরুরি। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হয়। আমাদের সব সময়ের দাবি ছিল প্যানেল নির্বাচন। এতে সিনেট অর্থবহ হয়। আর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকে।’

দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রাখার জন্য উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনের বিকল্প নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সিনেট দ্বারা মনোনীত হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতি স্থিতিশীল থাকে। এতে শিক্ষা, গবেষণা এবং মুক্তচিন্তা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশের পথ সুগম হয় বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকবৃন্দ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২ মার্চ। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সিনেট সদস্যদের দাবি দ্রুততম সময়ে সুষ্ঠুভাবে ‘উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন’ সম্পন্ন করা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৭৩-এর ১৯ (১) ধারা অনুসারে ৯৩ জন মনোনীত ও নির্বাচিত সদস্য নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট গঠিত হবে। অধ্যাদেশের ১১ (১) ধারার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে উপাচার্য প্যানেল নির্বাচিত করে আচার্যের কাছে পাঠানো।
জানা যায়, ২০১৪ সালে নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম দেশের প্রথম নারী হিসেবে জাহাঙ্গীরনগরের উপাচার্য হন। সে সময় তিনি আওয়ামীপন্থী শিক্ষক সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’ থেকে উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে জয়লাভ করেন। এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি। নির্বাচনের মাধ্যমে জয়লাভ করায় অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের প্রথম মেয়াদে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ রাজনৈতিকভাবে কিছুটা স্থিতিশীল ছিল। এই মেয়াদে বিভিন্ন প্রশাসনিক পর্ষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে আসে। এই মেয়াদের মধ্যে ২০১৫ সালের অক্টোবরে সিনেটে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন, ২০১৬ সালের এপ্রিলে ডিন নির্বাচন, একই বছরের জুন মাসে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে সিন্ডিকেট সদস্য, অর্থ কমিটি ও শিক্ষা পর্ষদে শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচন এবং ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে সিনেটের রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
তবে সময়ের পরিক্রমায় উপাচার্য ফারজানা ইসলাম ২০১৮ সালে রাষ্ট্রপতির বিশেষ ক্ষমতাবলে ১১ (২) ধারা অনুসারে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ পান। এর পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজনীতি অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক বিভিন্ন পর্ষদ যেমন—ডিন, সিনেট, সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিল ও অর্থ কমিটির নির্বাচন বন্ধ হয়ে যায়। এমনকি বহুল প্রতিশ্রুত ছাত্রসংসদ নির্বাচনের কার্যক্রম নির্বাচন কমিশন গঠন পর্যন্তই থেমে থাকে। এতে ২০১৯ সালে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ অস্থির হয়ে ওঠে।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা জানান, এতে আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করে। দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগের তিন মাসের মধ্যে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’ থেকে বেরিয়ে নতুন শিক্ষক সংগঠন গঠন করেন উপাচার্য। ২০১৮ সালের ৮ মে নতুন এই সংগঠনের নাম দেওয়া হয় ‘বঙ্গবন্ধু-আদর্শের শিক্ষক পরিষদ’, যার বর্তমান নাম ‘বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ’। এই সংগঠনের বর্তমান সভাপতি অধ্যাপক অজিত কুমার মজুমদার। তিনি এর আগে উপাচার্যবিরোধী আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’-এর সভাপতি ছিলেন। এই সংগঠন থেকে নির্বাচন করে শিক্ষক সমিতির সভাপতিও নির্বাচিত হন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক এ কে এম শাহনেওয়াজ বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়াই কোনো উপাচার্য দায়িত্ব পেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে একনায়কতন্ত্র আচরণ বৃদ্ধি পায়। এতে শিক্ষক রাজনীতিতে নতুন বলয় তৈরি হয়। এ সময় অনেক শিক্ষক নিজের স্বার্থের কারণে দল পরিবর্তন করেন। এতে মুক্তচিন্তার চর্চা ও বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে ক্যাম্পাস বিভিন্ন আন্দোলনে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক সিনেট সদস্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ আন্দোলনের একটি চূড়ান্ত লক্ষ্য থাকে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। এতে অধিকাংশ আন্দোলন তার মূল চেতনা থেকে উপাচার্যবিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়। এ কারণে উপাচার্য যদি নির্বাচিত হয়ে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করেন, তাহলে ক্যাম্পাসের রাজনৈতিক পরিবেশ স্থিতিশীল থাকে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটের রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট প্রতিনিধি মেহেদী জামিল বলেন, ‘একজন সিনেট সদস্য হিসেবে আমাদের মৌলিক কাজ বাজেট অধিবেশন ও উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা। মহামারির কারণে মাত্র একটি বাজেট অধিবেশন করা হয়। এতেই আমাদের তিন বছর শেষ হয়ে যায়। আমরা এখনো উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন পাইনি। এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পক্ষ থেকে দাবি আসা উচিত।’
সর্বশেষ উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনে সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবিরের পক্ষ থেকে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজ’-এর প্যানেল নির্বাচনে জয়লাভ করে। এই প্যানেলে ছিলেন তৎকালীন সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক আমির হোসেন, তৎকালীন গাণিতিক ও পদার্থবিষয়ক অনুষদের ডিন অধ্যাপক আবুল হোসেন ও নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম।
এ বিষয়ে বর্তমান সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক শরীফ এনামুল কবির বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু প্রণীত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ সমুন্নত রাখার জন্য হলেও উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন জরুরি। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হয়। আমাদের সব সময়ের দাবি ছিল প্যানেল নির্বাচন। এতে সিনেট অর্থবহ হয়। আর বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় থাকে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
১ দিন আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ ও হল শিক্ষার্থী সংসদসমূহের গঠন ও পরিচালনা বিধিমালা–২০২৫-এর ১৭ নম্বর বিধি অনুযায়ী গঠিত অভিযোগ ও নিষ্পত্তি কমিটি সাতজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে করা অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে রিপোর্ট দিয়েছে। এ ছাড়া একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট-সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল কর্তৃক প্রমাণিত নয় বলে প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে এবং অপর একজন প্রার্থীর ডোপ টেস্ট রিপোর্ট-সংক্রান্ত জটিলতার মীমাংসা হওয়ায় মোট ৯ জনের প্রার্থিতা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পুনর্বহাল হওয়া প্রার্থীরা হলেন—সহসভাপতি পদপ্রার্থী চন্দন কুমার দাস, সহসাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. শাহিন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মোসা. উম্মে মাবুদা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তানভীর মাহমুদ (শিহাব), আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. তাসনিমুল হাসান, নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ ও মনিরুজ্জামান (মনির), বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদপ্রার্থী মো. ইমরান হোসেন।
উল্লেখ্য, অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে গতকাল রোববার দাবি করেছিলেন ঢামেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও চিকিৎসক) ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছেন। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তাঁর ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল। এ বিষয়ে তাঁর স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদন গতকাল প্রকাশিত হয়। সেখানেও বলা হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদে (জকসু) ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল শিক্ষার্থী সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। অর্থাৎ ৩৪ পদের বিপরীতে ১৮৯ জন চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন অভিযোগ ও ডোপ টেস্ট (মাদক পরীক্ষা) উতরাতে না পারায় চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন ৪২ জন প্রার্থী। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদে ৩৮ ও হল শিক্ষার্থী সংসদে চার শিক্ষার্থী ছিলেন। এই ৪২ জনের মধ্যে আজ ৯ শিক্ষার্থী প্রার্থিতা ফিরে পেলেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রাখার জন্য উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনের বিকল্প নেই। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্যের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২রা মার্চ। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সিনেট সদস্যদের দাবি দ্রুততম সময়ে
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
১ দিন আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রাখার জন্য উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনের বিকল্প নেই। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্যের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২রা মার্চ। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সিনেট সদস্যদের দাবি দ্রুততম সময়ে
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রাখার জন্য উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনের বিকল্প নেই। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্যের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২রা মার্চ। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সিনেট সদস্যদের দাবি দ্রুততম সময়ে
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, মুক্তবুদ্ধির চর্চা ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রাখার জন্য উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনের বিকল্প নেই। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্যের দ্বিতীয় মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২রা মার্চ। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সিনেট সদস্যদের দাবি দ্রুততম সময়ে
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ৯ জন প্রার্থীর প্রার্থিতা পুনর্বহাল করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২০ ঘণ্টা আগে
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
১ দিন আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
১ দিন আগে