পাবনা প্রতিনিধি

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) এক ছাত্রলীগ নেতাকে তুলে নিয়ে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে ক্যালিকো কটন মিলের সামনে থেকে তাকে তুলে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে মারধর করে কিছু যুবক।
ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতা জহির রায়হান (২৪) বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বাংলা বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তার বাড়ি কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলায়।
ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতার বন্ধুদের অভিযোগ, বিকেল সাড়ে চারটায় জহির রায়হান পরীক্ষা দিয়ে মেসে যাওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় গেট থেকে অটোরিকশায় ওঠেন। পথে ক্যালিকো কটন মিল এলাকায় গেলে সেখান থেকে তাকে কয়েকজন যুবক মোটরসাইকেলে করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে লাঠি, হকিস্টিক দিয়ে হাতে, পায়ে, পিঠে পিটানো হয়। পরে তার বাসায় ফোন দিয়ে বিকাশে দশ হাজার টাকা এনে এবং তার স্মার্ট ফোন নিয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সন্ধ্যা সাতটার দিকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে এনে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতার সহপাঠীরা আরও জানান, জহির রায়হানকে কারা মারধর করেছে তাদের চিনতে পারেনি। তবে মারধরের সঙ্গে ক্যাম্পাসের কারও সংশ্লিষ্টতা আছে বলে মনে করছেন তিনি। কারণ গত বুধবার ক্যাম্পাস গেটে ক্যাম্পাসেরই কয়েকজন জহির রায়হানকে মারধর করে। তারা তাকে আর ক্যাম্পাসে না আসার জন্য সতর্ক করে দেয়।
ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতা জহির রায়হান বলেন, ‘বিকেলে আমার সঙ্গে কী হয়েছে এ বিষয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি না। এ নিয়ে আমি কিছু বললে ওরা আমার আরও বড় ক্ষতি করবে। আমার জীবন এই মুহূর্তে হুমকির মুখে। আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমার জীবনের নিরাপত্তা চাচ্ছি।’
এ ঘটনা ঘটার পরে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতা জহির রায়হানকে দেখতে যান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান, ছাত্র উপদেষ্টা দপ্তরের পরিচালক ড. রাশেদুল হক এবং বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান ড. আরিফ ওবায়দুল্লাহ।
সেখানে প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘যে ঘটনা ঘটেছে সেটা মোটেও কাম্য নয়। তবে এ ঘটনা কারা ঘটিয়েছে সে আমাদের বলতে পারেনি। আমরা তাকে আগামীকাল লিখিত দেওয়ার জন্য বলেছি। তখন আমরা তদন্ত কমিটি করে দোষীদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করব। নিরাপত্তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে।’
এ বিষয়ে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম জানান, ‘এ ঘটনায় কেউ থানায় অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) এক ছাত্রলীগ নেতাকে তুলে নিয়ে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে ক্যালিকো কটন মিলের সামনে থেকে তাকে তুলে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে মারধর করে কিছু যুবক।
ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতা জহির রায়হান (২৪) বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বাংলা বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তার বাড়ি কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলায়।
ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতার বন্ধুদের অভিযোগ, বিকেল সাড়ে চারটায় জহির রায়হান পরীক্ষা দিয়ে মেসে যাওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় গেট থেকে অটোরিকশায় ওঠেন। পথে ক্যালিকো কটন মিল এলাকায় গেলে সেখান থেকে তাকে কয়েকজন যুবক মোটরসাইকেলে করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে লাঠি, হকিস্টিক দিয়ে হাতে, পায়ে, পিঠে পিটানো হয়। পরে তার বাসায় ফোন দিয়ে বিকাশে দশ হাজার টাকা এনে এবং তার স্মার্ট ফোন নিয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সন্ধ্যা সাতটার দিকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে এনে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতার সহপাঠীরা আরও জানান, জহির রায়হানকে কারা মারধর করেছে তাদের চিনতে পারেনি। তবে মারধরের সঙ্গে ক্যাম্পাসের কারও সংশ্লিষ্টতা আছে বলে মনে করছেন তিনি। কারণ গত বুধবার ক্যাম্পাস গেটে ক্যাম্পাসেরই কয়েকজন জহির রায়হানকে মারধর করে। তারা তাকে আর ক্যাম্পাসে না আসার জন্য সতর্ক করে দেয়।
ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতা জহির রায়হান বলেন, ‘বিকেলে আমার সঙ্গে কী হয়েছে এ বিষয়ে কিছু বলতে চাচ্ছি না। এ নিয়ে আমি কিছু বললে ওরা আমার আরও বড় ক্ষতি করবে। আমার জীবন এই মুহূর্তে হুমকির মুখে। আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমার জীবনের নিরাপত্তা চাচ্ছি।’
এ ঘটনা ঘটার পরে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভুক্তভোগী ছাত্রলীগ নেতা জহির রায়হানকে দেখতে যান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান, ছাত্র উপদেষ্টা দপ্তরের পরিচালক ড. রাশেদুল হক এবং বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান ড. আরিফ ওবায়দুল্লাহ।
সেখানে প্রক্টর ড. কামরুজ্জামান খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘যে ঘটনা ঘটেছে সেটা মোটেও কাম্য নয়। তবে এ ঘটনা কারা ঘটিয়েছে সে আমাদের বলতে পারেনি। আমরা তাকে আগামীকাল লিখিত দেওয়ার জন্য বলেছি। তখন আমরা তদন্ত কমিটি করে দোষীদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করব। নিরাপত্তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে।’
এ বিষয়ে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম জানান, ‘এ ঘটনায় কেউ থানায় অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় গত শুক্রবার সকালে একটি মাদ্রাসায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে নারী, শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। মাদ্রাসাটি শেখ আল আমিন নামের এক ব্যক্তি পরিচালনা করতেন। যিনি এর আগে নিষিদ্ধ উগ্রবাদী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। দেশের বিভিন্ন থানায়
৪ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮ হাজার ৫৯৭ জনকে। গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
৭ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে গত রোববার বিকেল থেকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৬৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ দিন আগে
জুলাই–আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আলোচিত মুখ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগে মাধ্যমে বহুল আলোচিত নাম ফয়সাল করিম মাসুদ কিংবা দাউদ খান। গতকাল শুক্রবার হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই এই দুই নামে এক ব্যক্তির ছবি ফেসবুকে ভেসে বেড়াচ্ছে।
১৮ দিন আগে