সাঁথিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনার সাঁথিয়ায় ধর্ষণ মামলার আসামির বিরুদ্ধে জামিনে বেরিয়ে হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ১৪ ফেব্রুয়ারি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করার দুদিন পর গতকাল বুধবার ভুক্তভোগী ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
পরিবারের দাবি, থানায় জিডি করার পরেও পুলিশ আন্তরিকভাবে ঘটনার তদন্ত না করেই অভিযোগের সত্যতা নেই বলে প্রতিবেদন দেওয়ায় হতাশ হয়ে ওই ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। নিহত রোকসানা (১৮) উপজেলার নন্দনপুর ইউনিয়নের সুন্দনকান্দি গ্রামের রাশিদুল ইসলামের মেয়ে ও জোড়গাছা ডিগ্রী কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী।
স্থানীয় ও নিহতের পরিবার জানায়, রোকসানার মা ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এ সময় ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় একই গ্রামের নাদের আলী (২৫) বিয়ের প্রলোভন রোকসানাকে ধর্ষণ করেন। পরে রোকসানা বিয়ের জন্য চাপ দিলে কালক্ষেপণ করেন নাদের আলী। পরে রোকসানার দরিদ্র পরিবার স্থানীয়ভাবে বিচার চান।
রোকসানার বাবা রাশিদুল ইসলাম জানান, ‘স্থানীয়ভাবে বিচার না পেয়ে আমার স্ত্রী শ্যামলী খাতুন বাদী হয়ে ২০২২ সালের ৬ এপ্রিল নাদের আলী, সহযোগী রবিউল ইসলাম, আ. রহমানকে আসামি করে পাবনা নারীও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে করে। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন। মামলার নাদের আলী প্রায় সাড়ে তিন মাস কারাগারে থাকার পর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি জামিনে মুক্তি পান। জামিনে বের হয়ে সে মামলা তুলে নিতে ভয়ভীতি ও হুমকি দেয়।’
রোকসানার মা শ্যামলী খাতুন বলেন, ‘জামিনে বেরিয়ে হুমকি দেওয়ার ঘটনায় গত ১৪ ফেব্রুয়ারি সাঁথিয়া থানায় জিডি করি।’
রোকসানার মা আরও বলেন, ‘রোকসানা বলত মা আসামি জামিন পেয়েছে। আমাদের ভয় দেখাচ্ছে, আমি আর বিচার পাব না। এই হতাশায় সে নিজ ঘরের শয়ন কক্ষে ঘরের আড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে। ঘটনার পর থেকে আসামি নাদের পলাতক রয়েছেন।’
সাঁথিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কমল কুমার দেবনাথ জানান, ‘ধর্ষণ মামলার আসামি নাদের আলী ১৩ ফেব্রুয়ারি আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে বাদীর পরিবারের সদস্যদের ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে ১৪ ফেব্রুয়ারি থানায় জিডি করে। জিডি মোতাবেক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি’
এই পরিদর্শক আরও বলেন, ‘আদালত থেকে একটি পিটিশন মামলা আসলে আমি তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দিয়েছি।’
সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। আদালতে মৃত্যুর বিষয়টি জানানো হয়েছে।

পাবনার সাঁথিয়ায় ধর্ষণ মামলার আসামির বিরুদ্ধে জামিনে বেরিয়ে হুমকির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ১৪ ফেব্রুয়ারি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করার দুদিন পর গতকাল বুধবার ভুক্তভোগী ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
পরিবারের দাবি, থানায় জিডি করার পরেও পুলিশ আন্তরিকভাবে ঘটনার তদন্ত না করেই অভিযোগের সত্যতা নেই বলে প্রতিবেদন দেওয়ায় হতাশ হয়ে ওই ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। নিহত রোকসানা (১৮) উপজেলার নন্দনপুর ইউনিয়নের সুন্দনকান্দি গ্রামের রাশিদুল ইসলামের মেয়ে ও জোড়গাছা ডিগ্রী কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী।
স্থানীয় ও নিহতের পরিবার জানায়, রোকসানার মা ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এ সময় ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় একই গ্রামের নাদের আলী (২৫) বিয়ের প্রলোভন রোকসানাকে ধর্ষণ করেন। পরে রোকসানা বিয়ের জন্য চাপ দিলে কালক্ষেপণ করেন নাদের আলী। পরে রোকসানার দরিদ্র পরিবার স্থানীয়ভাবে বিচার চান।
রোকসানার বাবা রাশিদুল ইসলাম জানান, ‘স্থানীয়ভাবে বিচার না পেয়ে আমার স্ত্রী শ্যামলী খাতুন বাদী হয়ে ২০২২ সালের ৬ এপ্রিল নাদের আলী, সহযোগী রবিউল ইসলাম, আ. রহমানকে আসামি করে পাবনা নারীও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে করে। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন। মামলার নাদের আলী প্রায় সাড়ে তিন মাস কারাগারে থাকার পর গত ১৩ ফেব্রুয়ারি জামিনে মুক্তি পান। জামিনে বের হয়ে সে মামলা তুলে নিতে ভয়ভীতি ও হুমকি দেয়।’
রোকসানার মা শ্যামলী খাতুন বলেন, ‘জামিনে বেরিয়ে হুমকি দেওয়ার ঘটনায় গত ১৪ ফেব্রুয়ারি সাঁথিয়া থানায় জিডি করি।’
রোকসানার মা আরও বলেন, ‘রোকসানা বলত মা আসামি জামিন পেয়েছে। আমাদের ভয় দেখাচ্ছে, আমি আর বিচার পাব না। এই হতাশায় সে নিজ ঘরের শয়ন কক্ষে ঘরের আড়ার সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে। ঘটনার পর থেকে আসামি নাদের পলাতক রয়েছেন।’
সাঁথিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কমল কুমার দেবনাথ জানান, ‘ধর্ষণ মামলার আসামি নাদের আলী ১৩ ফেব্রুয়ারি আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে বাদীর পরিবারের সদস্যদের ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে ১৪ ফেব্রুয়ারি থানায় জিডি করে। জিডি মোতাবেক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি’
এই পরিদর্শক আরও বলেন, ‘আদালত থেকে একটি পিটিশন মামলা আসলে আমি তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দিয়েছি।’
সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। আদালতে মৃত্যুর বিষয়টি জানানো হয়েছে।

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় গত শুক্রবার সকালে একটি মাদ্রাসায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে নারী, শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। মাদ্রাসাটি শেখ আল আমিন নামের এক ব্যক্তি পরিচালনা করতেন। যিনি এর আগে নিষিদ্ধ উগ্রবাদী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। দেশের বিভিন্ন থানায়
৪ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮ হাজার ৫৯৭ জনকে। গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
৭ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে গত রোববার বিকেল থেকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৬৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ দিন আগে
জুলাই–আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আলোচিত মুখ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগে মাধ্যমে বহুল আলোচিত নাম ফয়সাল করিম মাসুদ কিংবা দাউদ খান। গতকাল শুক্রবার হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই এই দুই নামে এক ব্যক্তির ছবি ফেসবুকে ভেসে বেড়াচ্ছে।
১৮ দিন আগে