Ajker Patrika

ময়মনসিংহে বিজয় দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
বিজয় দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ময়মনসিংহবাসী। ছবি: আজকের পত্রিকা
বিজয় দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ময়মনসিংহবাসী। ছবি: আজকের পত্রিকা

আজ সারা দেশের মতো ময়মনসিংহে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপিত হচ্ছে। আজ মঙ্গলবার ভোরের প্রথম প্রহরে ৩১ বার তোপধ্বনি ও নগরীর পাটগুদাম ব্রিজ মোড়ে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধের শহীদ বেদিতে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে বিজয় দিবসের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। প্রথমে বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ফারাহ শাম্মী, তারপর রেঞ্জ ডিআইজি মোহাম্মদ আতাউল কিবরিয়া এবং জেলা প্রশাসক মো. সাইফুর রহমান শহীদ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে মুক্তিযোদ্ধা জেলা ও মহানগর সংসদ, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এরপর বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক আব্দুল খালেক সিকদার বলেন, ‘জাতি আজ এই বিজয়ের আনন্দের দিনে গভীর কৃতজ্ঞতা ও পরম শ্রদ্ধায় স্মরণ করছে দেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গকারী বীর সন্তানদের। আগামীর নতুন প্রজন্ম যেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে নতুন বাংলাদেশে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করে, এমনটি প্রত্যাশা আমাদের।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মেলায় মিলল ৬০ কেজি ওজনের কচু

নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি 
৬০ কেজি ওজনের কচু। ছবি: আজকের পত্রিকা
৬০ কেজি ওজনের কচু। ছবি: আজকের পত্রিকা

ময়মনসিংহের নান্দাইলে বিজয় মেলায় উপজেলা চত্বরে দেখা মিলেছে ৬০ কেজি ওজনের এ কচুর। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে নান্দাইল উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত বিজয় মেলায় এটি দেখা যায়। কৃষক শহীদুল্লাহ্ তাঁর নিজ জমিতে উৎপাদিত কচুটি বিজয় মেলায় প্রদর্শন করেন। কচুটি দেখতে ভিড় জমান দর্শনার্থীরা।

চাষি শহীদুল্লাহ্‌ কচুটির দাম হাঁকিয়েছেন আড়াই হাজার টাকা। মেলা শেষে এটি বিক্রি করে দেবেন তিনি। শহীদুল্লাহ্ উপজেলার চণ্ডীপাশা ইউনিয়নের কুরাটি গ্রামের বাসিন্দা। জানা গেছে, তিনি তাঁর ১০ শতাংশ জমিতে বিলাতি কচু চাষ করেছেন। দেড় বছর যাবৎ এমন কচু নান্দাইল ও পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার আঠারোবাড়ি বাজারে বিক্রি করছেন।

চাষি শহীদুল্লাহ্‌ বলেন, দেড় বছর আগে কচু চাষ করেছিলাম। ১০ শতাংশ জায়গায় ১২ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। প্রায় ৩০ হাজার টাকা বিক্রি করেছি। এখনো অনেক কচু রয়েছে। কৃষি অফিসের সহযোগিতা পেলে আবারও চাষ করব।

চণ্ডীপাশা ইউনিয়নের ধুরুয়া ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাই ভূঁইয়া বলেন, বিলাতি জাতের এ কচু ডাঁটাসহ ১২-১৫ ফুট উঁচু হয় এবং কচুর মূল অংশ ৬-৮ ফুট হয়। মেলায় প্রদর্শন করার পর থেকে অনেকেই এই কচু চাষ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

নান্দাইল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নাঈমা সুলতানা বলেন, ‘আমাদের কৃষি অফিসের সহযোগিতায় এমন বিশাল আকৃতির কচু কৃষক উৎপাদন করেছেন। বিলাতি কচুটি খুব সুস্বাদু। প্রচুর আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং আঁশ থাকে, যা স্বাস্থ্যকর খাবার। তবে বিশাল বড় হওয়ায় একা খাওয়া সম্ভব না।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

গরুতে ধান খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষ, নারীসহ আহত ৫

বাউফল (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি 
আহত ব্যক্তিরা চিকিৎসা নিচ্ছেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
আহত ব্যক্তিরা চিকিৎসা নিচ্ছেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

পটুয়াখালীর বাউফলে গরুতে খেতের ধান খাওয়ায় দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে নারীসহ অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার মদনপুরা ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের চন্দ্রপাড়া গ্রামে এ সংঘর্ষ হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন সকালে ওই এলাকার জাকির হোসেনের একটি গরু বারেক ঢালীর জমির ধান খেয়ে ফেলে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে বারেক ঢালী গরুটিকে ধরে নিজ বাড়িতে নিয়ে যান। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয় পক্ষের মধ্যে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয়, যা একপর্যায়ে সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে বারেক ঢালী (৬০), তাঁর ছেলে সায়েম ঢালী (১৮), নাতি সোহাগ গাজী (১৪), স্ত্রী রেহেনা বেগম (৫০) এবং অপর পক্ষের মো. সোহাগ (৩৫ আহত হন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জাকির হোসেনের নেতৃত্বে কয়েকজন ব্যক্তি বারেক ঢালীর বাড়িতে হামলা চালায়। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সায়েম ঢালী ও সোহাগ গাজীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত জাকির হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ঘটনার বিষয়ে এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ভোলায় বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে বিএনপি-জামায়াত মারামারি, আহত ১৫

ভোলা প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ভোলার দৌলতখানে বিজয় দিবস উদ্‌যাপন অনুষ্ঠানে চেয়ারে বসা নিয়ে বিতণ্ডায় জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এতে ১৫ জনের মতো আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার আমির জাং গজনবী স্টেডিয়ামে এ ঘটনা ঘটে।

মারামারিতে আহতদের মধ্যে গুরুতর সৈয়দপুর ইউনিয়ন জামায়াত আমির মাওলানা শহিদুল ইসলাম (৬০), জামায়াত কর্মী হাসনাইন (২৮), আবু তালহা (৪০), মো. সরোয়ার আলম (৫০), শাহরুপ (২৮), আমজাদ হোসেনকে (২৪) দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আজ সকালে দৌলতখান উপজেলার আমির জাং গজনবী স্টেডিয়ামে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে মহান বিজয় উদ্‌যাপন অনুষ্ঠান চলছিল। সকাল ৯টার দিকে অনুষ্ঠানে চেয়ার না পেয়ে স্থানীয় বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মীরা জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের উদ্দেশে ‘রাজাকার’ বলে মন্তব্য করেন। এ নিয়ে বিতণ্ডার একপর্যায়ে বিএনপির সঙ্গে জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে চেয়ার ছোড়াছুড়ি ও মারামারি হয়।

দৌলতখান উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির হাসান তারেক অভিযোগ করে বলেন, ‘বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে আমরাও ইনভাইটেড (দাওয়াতি) ছিলাম। আমাদের বসার জন্য নির্ধারিত চেয়ারও ছিল। সেখানে জামায়াতে ইসলামীর লোকজনও ছিল। সকাল ৯টার দিকে দৌলতখান পৌর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুলের নেতৃত্বে বিএনপির একটি গ্রুপ সেখানে ঢুকেছে। এ সময় বাবুলের আসন কোথায় জানতে চান। তখন আমাদের দলের সেক্রেটারির নির্ধারিত আসনে লেখা স্টিকার ছিঁড়ে ফেলে সেই চেয়ারে বসে পড়েন ওই বিএনপির ওই নেতা।’

হাসান তারেক বলেন, ‘তখন আমি তাঁকে বললাম এটা আপনি ঠিক করেননি। এ কথা বলার সাথে সাথেই ভবানীপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি স্বপন কেরানি ও বিএনপি নেতা জহিরের নেতৃত্বে বিএনপি নেতা-কর্মীরা আমাদের রাজাকার বলে গালি দিয়ে আমাদের লোকজনদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।’

অভিযোগ অস্বীকার করে দৌলতখান পৌর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল বলেন, ‘আমাদের সাথে কোনো কিছুই হয়নি। আমাদের তো চেয়ার ছিল। সেখানে সব দলের লোকজন ছিল।’ তিনি বলেন, ‘সেখানে রাজাকার নিয়ে সাধারণ মানুষের সাথে জামায়াতে ইসলামীর লোকজনের হট্টগোল হয়েছে।’ জামায়াতে ইসলামী তাঁদের বন্ধু দাবি করে বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, ‘জামায়াতের সাথে যেহেতু আমাদের জোট ভাঙে নাই। সেহেতু তারা এখনো আমাদের বন্ধু।’

দৌলতখান থানার ওসি সাইফুল ইসলাম সিকদার জানান, স্টেডিয়ামে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে চেয়ারে বসা নিয়ে জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে মারামারি হয়েছে। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বিজয় দিবসে রাজাকারদের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করলেন জবি শিক্ষার্থীরা

জবি প্রতিনিধি 
আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবসে রাজাকারদের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবসে রাজাকারদের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

‎জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ক্যাম্পাসে পাকিস্তানের পতাকা অঙ্কন ও তা পদদলিত করতে বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে রাজাকারদের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করে প্রতীকী ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ‎

‎আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্বরে এ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। ‎

আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবসে রাজাকারদের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবসে রাজাকারদের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

‎এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের ২০২১-২২ বর্ষের শিক্ষার্থী আসিফ হোসেন বলেন, ‘যুদ্ধে পাকিস্তান আমাদের লক্ষ লক্ষ মানুষকে শহীদ করেছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আমাদের ভাইয়েরা পদদলিত করার জন্য পাকিস্তানের পতাকা আঁকতে গেলে বাধা দেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী। সেই প্রতিবাদেই আমরা আজ রাজাকারদের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করছি।’ ‎

আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবসে রাজাকারদের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ মঙ্গলবার মহান বিজয় দিবসে রাজাকারদের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইসলামি ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২১-২২ বর্ষের শিক্ষার্থী সাদ আহমেদ বলেন, ‘স্বাধীনতার এত বছর পরেও পাকিস্তানের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করতে কি প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া লাগবে? অথচ তারা রাতে আমাদের ভাইদের পতাকা একে পদদলিত করতে বাধা দিল। এর তীব্র নিন্দা এবং ক্ষোভ প্রকাশ করছি।’

এ সময় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। ‎

‎এর আগে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ক্যাম্পাসে পাকিস্তানের পতাকা এঁকে পদদলিত করতে প্রশাসন বাধা দিলে উপাচার্যকে অবরোধ করে বিক্ষোভ করে শাখা ছাত্রদল। এ সময় তারা রাতভর উপাচার্যের গাড়ি অবরোধ করে রাখে। পরবর্তীকালে ভোর ৫টার দিকে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা অবরোধ তুলে নিলে উপাচার্যসহ প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত